Dear Ashraful

Dear Ashraful This is a traveling blogging site.I love traveling So i want to share my experience

থাকুক না কিছু দুঃখ, কিছু অভিমান অপ্রকাশিত..!
08/07/2025

থাকুক না কিছু দুঃখ, কিছু অভিমান অপ্রকাশিত..!

25/06/2025

সীতাকুন্ড রেঞ্জের মধ্যে আমার পচ্ছন্দের একটা ট্রেইল ঝরঝরি। অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল ক্যাম্পিং করবো।অবশেষে মনের আশা পূরণ হলো।

ফুল ভিডিও আসবে Dear Ashraful পেইজে।

22/06/2025

Camping by the quiet lake, deep inside the Sal forest — where nature whispers and the soul finds peace. 🌿🏕️🌊

আজ ক্যাম্পিং এ কি রান্না হবে?
20/06/2025

আজ ক্যাম্পিং এ কি রান্না হবে?

18/06/2025

তৃপ্তির আহার....

Pedal for the planet, health, and happiness — celebrating World Bicycle Day 🚴‍♂️🌍💚03 Jun 2025
03/06/2025

Pedal for the planet, health, and happiness — celebrating World Bicycle Day 🚴‍♂️🌍💚

03 Jun 2025

23/02/2025

একটা সাইকেল বানাই তোমার জন্য...
বেল দিবো,বেরেক দিবো
হাওয়া দিবো সামান্য...

07/12/2023

রিলেশনশীপে কথা বলাটা জরুরী...

ধন্যবাদ কাদের কাক্কু...

22/11/2023

"Hand of god"
এটা ঐতিহ্যের অংশ...

13/10/2023

খালি ঘুরে আর ঘুরে..

আহসান মঞ্জিল:::আহসান মঞ্জিলের গম্বুজটি নির্মাণের জন্য প্রথমে নিচতলার বর্গাকার কক্ষটির চারকোণায় ইট দিয়ে ভরাট করে গোলাকা...
05/09/2023

আহসান মঞ্জিল:::
আহসান মঞ্জিলের গম্বুজটি নির্মাণের জন্য প্রথমে নিচতলার বর্গাকার কক্ষটির চারকোণায় ইট দিয়ে ভরাট করে গোলাকার রূপ দেওয়া হয়েছে। এর ওপর দোতলায় নির্মিত অনুরূপ গোলাকার কক্ষের ঊর্ধ্বাংশে স্কুইঞ্চের মাধ্যমে ছাদের কাছে কক্ষটিকে অষ্টভূজাকৃতির করা হয়েছে। এই অষ্টকোণ কক্ষটিই ছাদের ওপর গম্বুজের পিপায় পরিণত হয়েছে। পরিশেষে অষ্টবাহুর সূচ্যগ্র মাথাগুলোকে কেন্দ্রের দিকে ক্রমে হেলিয়ে চূড়াতে নিয়ে কুমদ্র কলির আকারের গম্বুজটি তৈরী করা হয়েছে।ভূমি থেকে গম্বুজ শীর্ষের উচ্চতা ২৭ দশমিক ১৩ মিটার।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের ইতিহাস::
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর অযত্ন ও অপব্যবহারে আহসান মঞ্জিল ধ্বংসপ্রাপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। এমতাবস্থায় ১৯৭৪ সালে ঢাকা নওয়াব পরিবারের উত্তরসূরিরা আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। সরকারের ভূমি প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে নিলাম বিক্রির প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবের কাছে পেশ করা হয়। কিন্তু শেখ মুজিব আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্য সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৭৪ সালের ২রা নভেম্বর এটি নিলামে বিক্রির প্রস্তাব নাকচ করে দেন।
‘আহসান মঞ্জিলের সংস্কার, সৌন্দর্যবর্ধন ও জাদুঘরে রুপান্তর’ শীর্ষক প্রকল্পের বাস্তবায়ন আরম্ভ হয় ১৯৮৬ সালের মার্চ মাসে।জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস ও স্থাপত্য নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য আহসান মঞ্জিল ভবনটি সংস্কার করে জাদুঘরে রুপান্তর ও প্রাসাদের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভবনটির পারিপার্শ্বিক এলাকার উন্নয়ন করা প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য ছিল। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন এ প্রকল্পের নির্বাহী সংস্থা ছিল বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের ওপর যৌথ ভাবে ন্যস্ত ছিল। সংস্কার ও সংরক্ষণ কাজ গণপূর্ত অধিদপ্তর কর্তৃক সম্পাদিত হয়। নিদর্শন সংগ্রহ ও প্রদর্শনী উপস্থাপনের মাধ্যমে জাদুঘরে রুপান্তরের কাজ সম্পাদন করে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। ১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন চত্বর সরকার অধিগ্রহণ করার মাধ্যমে সেখানে জাদুঘর তৈরীর কাজ শুরু হয়। ১৯৯২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ও জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
সংক্ষেপে আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস::
১৭২০- বর্তমান আহসান মঞ্জিল এলাকায় মোগল জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহর বাগানবাড়ি ছিল।
১৭৪০- ফরাসী বণিকগণ শেখ ইনায়েতউল্লাহর পুত্র শেখ মতিউল্লাহর নিকট থেকে এখানে বাণিজ্য কুঠি তৈরী করে।
১৭৫৭- পলাশীর যুদ্ধের পর উক্ত ফরাসী কুঠিটি ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় এবং পরে তা ফেরত দেওয়া হয়।
১৮৩০- খাজা আলীমুল্লাহ ফরাসীদের নিকট থেকে কুঠিবাড়িটি ক্রয়পূর্বক নিজের বাসভবনোপযোগী করে সংস্কার করেন।
১৮৫৯- নওয়াব আবদুল গনি ফরাসী কুঠির পূর্ব পার্শ্বে নতুন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন, যা ১৮৬২ সালে শেষ হয় এবং তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামে নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’।
৭ এপ্রিল, ১৮৮৮- প্রবল টর্নেডোর আঘাতে আহসান মঞ্জিলের বযাপক ক্ষতি হয়। নওয়াব আহসানুল্লাহ সংস্কার ও উন্নয়ন করেন। এ সময় রংমহলের উপরে সুদৃশ্য গম্বুজটি সযোজন করা হয়।
১২ জুন, ১৮৯৭- ভয়াবহ ভূমিকম্পে আহসান মঞ্জিলের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং নওয়াব আহসানুল্লাহ মেরামত করেন।
১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪- ভাইসরয় লর্ড কার্জন বঙ্গ বিভাগের পক্ষে জনমত গঠনের লক্ষ্যে পূর্ববঙ্গ সফরে এসে আহসান মঞ্জিলে নবাব সলিমুল্লাহর অতিথি হিসেবে অবস্থান করেন।
৩ মার্চ, ১৯২০- কেন্দ্রীয় খেলাফত কমিটির নেতা মওলানা শওকত আলী ও মাওলানা আব্দুল কালাম আজাদের উপস্থিতিতে নবাব হাবিবুল্লাহ আহসান মঞ্জিল প্রাঙ্গণে এক বিরাট সভা করেন।
১৪ মার্চ, ১৯৫২- জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় সরকার ঢাকা নওয়াব এস্টেট অধিগ্রহণ করে। তবে আহসান মঞ্জিলসহ নওয়াব বাগানবাড়িগুলো অধিগ্রহণের বাইরে থাকে।
১৯৬০- সংস্কারাভাবে আহসান মঞ্জিল জরাজীর্ণ হয় এবং এখানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনতে থাকে।
১৯৭৪- নওয়াব পরিবারের উত্তরাধিকারীগণ সংরক্ষণে অপারগ হয়ে আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
২ নভেম্বর, ১৯৭৪- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রির প্রস্তাব বাতিল করে দেন এবং সংস্কার পূর্বক এখানে জাদুঘর ও পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ প্রদান করেন।
৩ নভেম্বর, ১৯৮৫- সরকার সামরিক বিধি জারির মাধ্যমে আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন ৫.৬৫ একর সম্পত্তি অধিগ্রহণ করে যার মধ্যে ৪.৯৬ একর জাদুঘরকে দেওয়া হয়।
৩ মার্চ, ১৯৮৬- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আহসান মঞ্জিল বাস্তবায়নের সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরকে দেয়। তবে ভবনাদি সংস্কারের কাজ গণপূর্ত অধিদপ্তর করবে বলে জানানো হয়।
২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯২- প্রথম পর্যায়ের উন্নয়ন ও সংস্কারকাজ শেষে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দর্শকদের জন্য খুলে দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
১৯৯৪- প্রথম পর্যায়ের সংস্কারের পর বিদ্যমান অবকাঠামোগত ত্রুটি বিচ্যুতিমুক্ত করার লক্ষ্যে সরকার উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে।
১৯৯৮- কমিটির সুপারিশমতো ত্রুটিমুক্ত করার জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার উন্নয়ন কাজে গণপূর্ত অধিদপ্তরকে সম্পৃক্ত করা হয়।
২০০৫-২০০৬- দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার কাজ শুরু হয় এবং আংশিক কাজ বাকি রেখে ২০০৬ সালে তা শেষ হয়।
২০০৮- অসমাপ্ত কাজ কর্মসূচির মাধ্যমে রাজস্ব খাত থেকে সমাপ্ত করার এবং সংস্কারকৃত কক্ষগুলোতে গ্যালারী চালুর সিদ্ধান্ত।
১৩ নভেম্বর, ২০১০- সংস্কারকৃত গ্যালারী উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আবুল কালাম আজাদ।

তথ্য :উইকিপিডিয়া
ছবি: Ashraful Islam Shaful

Address

Mymensing

Telephone

+8801609337760

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dear Ashraful posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dear Ashraful:

Share

Category