গল্প in Life シ

গল্প in Life シ আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
আর কঠোর পরিশ্রম করুন সফলতা একদিন আসবেই

15/08/2025

সকালের শুভ্র আলোয় ধুয়ে যাক সব দুঃখ-কষ্ট, আনন্দে ভরে উঠুক সবার জীবন। শুভ সকাল!

09/08/2025

cute love story | Nirjon |

25/07/2025
25/07/2025

এগুলো খুব যন্ত্রণাদায়ক।😭😭

22/07/2025

আমার ইসলাম ধর্ম খুব সুন্দর

15/07/2025

কাজে আসবে, টাইম লাইনে রেখে দিন।

15/07/2025

Good morning friend

—শুধু মাত্র সময়ের অপেক্ষা,—জীবনে সব অপূর্ণতাগুলো একদিন পূর্ণ পাবে!—ইনশাআল্লাহ😇༎.!🌸
22/06/2025

—শুধু মাত্র সময়ের অপেক্ষা,
—জীবনে সব অপূর্ণতাগুলো একদিন পূর্ণ পাবে!
—ইনশাআল্লাহ😇༎.!🌸

Alhamdulillah
28/05/2025

Alhamdulillah

চুয়াডাঙ্গার কুড়ুলগাছির রাইসা বিলের পুরোনো গল্পগুলো কিন্তু বেশ গা ছমছমে।‼️ রাইসা বিলের কান্না ‼️ ( কাল্পনিক  চিন্তা ভাব...
27/05/2025

চুয়াডাঙ্গার কুড়ুলগাছির রাইসা বিলের পুরোনো গল্পগুলো কিন্তু বেশ গা ছমছমে।

‼️ রাইসা বিলের কান্না ‼️
( কাল্পনিক চিন্তা ভাবনা থেকে)

অনেক বছর আগের কথা। কুড়ুলগাছির মানুষজন বলত, রাইসা বিলের গভীর জল নাকি দিনের বেলায়ও সূর্যের আলো শুষে নেয়, আর রাতের আঁধারে সেটা হয়ে ওঠে এক মায়াবী ভয়ের জগৎ। বিলের চারপাশে ছিল ঘন ঝোপঝাড় আর বড় বড় শিমুল গাছ। মাঝেমধ্যে নাকি রাতের বেলা বিলের মাঝখান থেকে ভেসে আসত চাপা কান্নার আওয়াজ, যেন কেউ ভীষণ কষ্টে কাঁদছে।
গ্রামের মানুষজন পারতপক্ষে সন্ধ্যার পর রাইসা বিলের ধারেকাছে যেত না। বলা হতো, বিলের নাকি একটা জলপরী আছে। তবে সে কোনো সুন্দর জলপরী ছিল না, ছিল এক অভিশপ্ত আত্মা। অনেক বছর আগে নাকি রাইসা নামের এক তরুণী এই বিলে ডুবে মারা গিয়েছিল। গ্রামের লোকের ধারণা ছিল, সে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করেছিল। কিন্তু কেউ কেউ বলত, তাকে খুন করে বিলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। তার আত্মা নাকি আজও শান্তি পায়নি, তাই সে রাইসা বিলে আটকে আছে।

বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে, যখন চাঁদ বিলের জলে তার রূপালী আলো ছড়াতো, তখন নাকি রাইসার কান্নার শব্দ আরও স্পষ্ট শোনা যেত। অনেক সাহসী যুবক নাকি সাহস করে গিয়েছিল রাইসা বিলের ধারে, কিন্তু ফিরে এসে তারা কেমন যেন চুপচাপ হয়ে যেত। কেউ কেউ নাকি জ্বরে ভুগত, আবার কেউ কেউ অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখত।

একবার, গ্রামের এক রাখাল ছেলে, যার নাম ছিল মজনু, সে তার গরু নিয়ে রাইসা বিলের কাছে গিয়েছিল ঘাস খাওয়াতে। সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু মজনু খেয়াল করেনি। গরুগুলো যখন গভীর ঝোপের দিকে যাচ্ছিল, তখন মজনু সেদিকে গেল। হঠাৎ সে শুনতে পেলো, বিলের মাঝখান থেকে একটা মিষ্টি মেয়ের কন্ঠস্বর তাকে ডাকছে, "মজনু... মজনু... কাছে আয়...।" প্রথমে মজনু ভয় পেল না, ভাবল হয়তো কোনো পথিক। সে যখন বিলের দিকে তাকালো, দেখলো জলের উপর দিয়ে একটা আবছা আলো তার দিকে এগিয়ে আসছে। মজনু ভয় পেয়ে পিছিয়ে আসতে শুরু করলো। আলোটা আরও কাছে আসতেই সে দেখলো, একটা অস্পষ্ট নারীমূর্তি জলের উপর দাঁড়িয়ে আছে। তার চুল খোলা, আর চোখ দুটো থেকে যেন আগুনের শিখা বের হচ্ছে। মজনুর বুক ধড়ফড় করতে শুরু করলো। সে দৌঁড়ে পালাতে চাইল, কিন্তু তার পা দুটো যেন আটকে গেল। নারীমূর্তিটা আরও কাছে এসে চাপা গলায় বলতে লাগলো, "আমার খুব কষ্ট... আমাকে মুক্তি দে..."

মজনু কোনোমতে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে গ্রামের দিকে দৌঁড় দিল। গ্রামে ফিরে এসে সে জ্ঞান হারালো। অনেকদিন সে অসুস্থ ছিল। সুস্থ হওয়ার পর সে আর কখনো রাইসা বিলের দিকে পা বাড়ায়নি।

আজও নাকি রাইসা বিলের আশপাশে সন্ধ্যার পর একটা চাপা বিষণ্ণতা আর রহস্যময় নীরবতা নেমে আসে। গ্রামের বয়স্করা এখনও তরুণদের সাবধান করে, সন্ধ্যার পর যেন কেউ রাইসা বিলের কাছে না যায়। কে জানে, আজও হয়তো রাইসার অতৃপ্ত আত্মা সেই বিলের গভীর জলে মুক্তির অপেক্ষায় কান্নার রোল তুলে।

এই ধরনের ভৌতিক গল্পগুলো সাধারণত লোকমুখে প্রচলিত থাকে।
গল্প টি ভালো লাগলে পেজ টি ফলো করে। কমেন্ট করবেন। আরও ভালো গল্প দেওয়ার চেষ্টা করবো।

Follow: গল্প in Life シ

অনেক দিন আগের কথা। একটি গরু জঙ্গলের পাশের একটি মাঠে ঘাস খাচ্ছিলো। হঠাৎ জঙ্গল থেকে একটি বাঘ এসে তাকে আক্রমণ করলো। গরুটি ব...
26/05/2025

অনেক দিন আগের কথা। একটি গরু জঙ্গলের পাশের একটি মাঠে ঘাস খাচ্ছিলো। হঠাৎ জঙ্গল থেকে একটি বাঘ এসে তাকে আক্রমণ করলো। গরুটি বাঘকে দেখেই দৌড় শুরু করলো। অনেক্ষণ দৌড়ানোর পর গরুটি হাপিয়ে উঠলো। বাঘের সাথে দৌড়ে তো গরুর পেরে উঠার কথাও না। তাই আর কোনো উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো। কিন্তু পুকরটি ছিলো শুকনা। যার ফলে সেখানে কাঁদা ছাড়া কোন পানি ছিলো না।

গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিলো। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেলো। বাঘ রেগে মেগে বললো- "কিরে হারামী, তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখন তো দুজনেই মরবরে।"
গরু হেসে বলে- "তোমার কি মালিক আছে’? বাঘ রেগে বলে- ‘বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কিরে! আমি নিজেইতো বনের মালিক’।

গরু তখন মৃদু হেসে বলে- ‘তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে’।

বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইলো। সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক গরুটিকে খুজতে বের হলো। এদিক সেদিক খুঁজতে খুঁজতে এসে দেখলো গরুটি কাঁদার মধ্যে ডুবে আছে। পাশে একটি বাঘ দেখে সে একটি বাঁশ নিয়ে আসলো। বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি মারলো। মারতে মারতে বাঘটিকে আধমরা করে রাখলো। এরপর গরুটিকে টেনে তুললো।

গরু উপড়ে উঠে বাঘটির দিকে তাকালো। বাঘটির তখন যায় যায় অবস্থা। একটু আগেও যে গরুটির পেছনে পাগলের মতো দৌড়েছে, নিজেকে বনের মালিক বলে বড়াই করছে, এখন তার কি করুণ দশা। কাঁদায় পড়ে মাখামাখি করছে। কিন্তু কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসছেনা। গরুটি বাঘের এই অবস্থা দেখে হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেলো। আর বাঘটি যন্ত্রণা ভোগতে ভোগতে একটা সময় মরে একা একা পড়ে রইলো।

আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি, যারা মনে করি আমাদের রব আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের মাথার উপরে আছেন। তিনি আমাদের ভরসার প্রথম এবং শেষ আশ্রয়স্থল।
আমাদের উপর যত অত্যাচার হোক, যত নির্যাতনই হোক না কেনো, আমাদের দিনগুলো যত দুঃখ কষ্টে অতবাহিত করি না কেনো, আমাদের মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঠিকই একটা সময় আমাদের রক্ষা করবেন। হয়তো আমাদের একটু অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দিনশেষে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার রহমতের ছায়া তলে আমাদের ডেকে নিবেন।

কারণ আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যে বলেছেন- ‘আমার বান্দা যখন আমাকে অনুনয় বিনয় করে ডাকে, আমার কাছে তার দুঃখ কষ্টের কথা বলে হাত তোলে ফরিয়াদ করে, আমার তখন তাকে খালি হাতে ফিরায় দিতে লজ্জা লাগে।’

তাই যৌবনের শক্তি আর ধন সম্পদের বড়াই করে নিজেকে সর্ব শক্তিমান না ভেবে আমাদের উচিত সমগ্র জগতের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আছে নিজেকে সমর্পন করা, তাকেই নিজের বিপদে আপদে ডাকা।।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে যেভাবে ডাকলে তিনি সাড়া দেন, সেভাবে ডাকার তাওফিক দান করুন। (আমীন)
Chowdhury Foundation #মোটিভেষণ

Address

Mymensing

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গল্প in Life シ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share