15/05/2025
কিরে বেডা শুটকি চোদ্ধা।
ধর্ম ব্যবসায়ী কারা এটা আমরা খুব ভালো করেই জানি। আমাদেরকে ধর্মব্যবসায়ী চেনাতে এসো না। নির্বাচন এলেই মাথায় টুপি, গায়ে পাঞ্জাবি লাগিয়ে ধর্মের দোহাই দিয়ে কারা আমাদের মতো মোল্লা-মুন্সীদের কাছে ভোট ভিক্ষা চায় এটা আমরা খুব ভালো করেই জানি।
মোল্লা মুন্সিরা লিল্লাহ্ খায় বলে টিটকারি মার ? আরে বো/ কা/ চো/ দা, লিল্লাহ তো এমন এক খাদ্যমাধ্যম, যেটা কোন ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য অন্যকে খাওয়ায়। কিন্তু তোরা কি করিস ? তোরা কি খাস ? গরিবের চাল মেরে খাছ। চাঁদাবাজি করে খাস। এতিমের মাল খাস। তোদের জীবনে চুরি আর চুরি। আবার করিস সিনাজুড়ি। এসব দেখলে মেজাজ হট হয়ে যায়। তোদের বদ নসিবের জন্য বড় আফসোস হয়।
তু/ ই মুল্লাতন্ত্রের বিদ্বেষী মানে হচ্ছে তু/ ই ইসলামী শরীয়তের বিদ্বেষী। মোল্লা তন্ত্র ইসলামী শরীয়তের বাহিরে কিছু নয়। অতএব যখনই তু/ ই রাষ্ট্রে ইসলামী করনের বিষয়ে বিরোধী, তখনই তুই পথভ্রষ্ট। তোর নামের শেষে বরকত উল্লাহ আর রহমান থাকলেও লাভ নেই। শুধুমাত্র গরু খেলেই যেমন কোন ব্যক্তি মুসলিম হতে পারে না, তেমনি ভাবে নামে মুসলিম থেকে শরীয়তের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে সে ব্যক্তি ইসলামে থাকতে পারে না।
টকশো আর মিষ্টি শোতে এসে এভাবে চাপার জোর আর কতদিন ? একজন তো ঘুনে ধরা চাপা নিয়ে জুতার নিচে শুয়ে আছে। তোদের ঠিকানা কোথায় হবে এটা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কারণ রাষ্ট্রের মধ্যে ইসলাম না চাওয়ার মানেই হচ্ছে পবিত্র কুরআনের তিনটি আয়াতকে অবজ্ঞা বা অস্বীকার করা নামান্তর। আল্লাহর সাথে যারা দ্রোহিতা করেছে তাদের পরিণতি খুব ভয়াবহ হয়েছে। যারা আল্লাহর প্রদীপ নিভাতে চেয়েছে তারা নিজেদের মুখ পুড়ে মরেছে। সুতরাং অতীত ও বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।
#আরেকটা জবাব লিংকে: