25/03/2023
অমানবিক এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হক! এই মর্মে ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষন করছি।( জেলা পুলিশ, ফরিদপুর মধুখালী থানা, ফরিদপুর-Madhukali Police Station, Faridpur উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস , মধুখালী , ফরিদপুর) এটা আমাদের ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানার রায়পুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড মাঝকান্দী গ্রামের একটা ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ।
যে দুজনকে আঘাত করা হচ্ছে তারা পিতা ও পুত্র।
এদের বাসা মাগুরাতে বর্তমানে তারা এই গ্রামে ভাড়াটিয়া হিসেবে আছেন
আর যারা আঘাত করতেছে তারা এই একই গ্রামেরই স্থানীয় বাসিন্দা এবং তাদের মধ্যে বেশিরভাগই একক গুষ্টির কিছু সংখ্যক লোকজন এবং তাদেরই উঠন্ত বয়সের কিছু বন্ধু-বান্ধব যাদের বাড়ি এই এলাকার আশপাশ দিয়েই।
ঘটনাটা বিস্তারিত আলোচনা করা সম্ভব না আমি সংক্ষিপ্ত আকারে যতটুকু সম্ভব তুলে ধরছি ।
ঘটনাটি হচ্ছে আঘাতপ্রাপ্ত পিতা ও পুত্রের নামে অভিযোগ এসেছে যে তার নিজ মেয়ে ও বোনকে নিয়মিত ভাবে ধর্ষণ করে এসেছে যে কিনা আড়ুকান্দি মির্জাকান্দি স: প্রা: বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত একজন ছাত্রী বয়স আনুমানিক ৮ থেকে ১০ বছরের মধ্যে।
এখন মূল কথায় আসি
ধর্ষণ সর্বোপরি ধর্ষণ
হোক সেটা বাবার হাতে মেয়ে বা ভাইয়ের হাতে বোন অথবা কোন অপরিচিত পুরুষের হাতে কোন অপরিচিত মেয়ে
এখন আমার কথা হচ্ছে এরা কেউই এই ঘটনার মূল ভিক্টিম না
মানে কেউই নিচ চোখে দেখেন এই ঘটনাটা
কোন এক পক্ষের জবানবন্দিতেই পুরা ঘটনাটা ঘটেছে
এলাকার লোকদের আমি ধন্যবাদ জানাই তার এরকম একটা অসামাজিক কাজের বিপক্ষে সাংগঠনিকভাবে একটা আন্দোলন করেছে সেটার জন্য তাদের বাহবা দেয়া উচিত
কিন্তু এখানে ওই এলাকার কোন গন্যমান্য ব্যক্তি,কোন মেম্বার,কোন সমাজ প্রতিনিধি বা তাদের গুস্টির বাইরের প্রাপ্তবয়স্ক কোন লোক এখানে উপস্থিত ছিলেন না,,
এটা যেহেতু একটা ধর্ষণের অভিযোগ ছিল সেক্ষেত্রে থানা পুলিশ পরে কথা এলাকায় কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতি কাম্য করাটা ভুল কিছু নয় মেবি
কারণ এখানে যে মহিলাকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে ভিডিওতে
এই গ্রামে এর আগেও সে এমন অনেক ফাত পেতেছে যেটাতে তার মূল লক্ষ্য ছিল টাকা ইনকাম করা
এবং ঘটনাগুলি ঘটার দুই এক দিনের মাথায় সব জিনিস গুলা কিলিয়ার জানা গেছে
এবং এই ভিডিওতেও মহিলার কার্যকলাপ গুলা লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন এখানে এসে একটা আনন্দঘন মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে পার করতেছে এমন এক পরিবেশ
তো সর্বশেষ একটা কথা বলতে চাই বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ ধর্ষণের সত্যতা যাচাই করার অনেক পদ্ধতি আছে
সো ফরিদপুরের পুলিশ প্রশাসনের কাছে আমাদের চাওয়া ঘটনা যাই হোক সেটার সত্যতা যাচাই করে সঠিক বিচারটা যেনো হয়
হোক সেটা ধর্ষণ বা একদলিও কোনো কারো উষ্কানি‼️ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাইরের মানুষ এসব করার সাহস কই পায়, এর সাথে স্কুলের শিক্ষকরা ও জড়িত থাকতে পারে, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হোক