Shafiqul Islam

Shafiqul Islam ..

10/09/2023

চন্দ্রজান-৩ লাইভ
#চন্দ্রজান-৩ #লাইভ

10/09/2023

বাংলাদেশের তারকা উইকেটকিপার ব্যাটার মুশফিকুর রহিম যে এশিয়া কাপ থেকে দেশে ফিরবেন সেটা আগেই জানা ছিল। তার স্ত্রী স...

"আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন-কতদিন আমিও তোমাকেখুঁজি নাকো;- এক নক্ষত্রের নিচে তবু - একই আলো পৃথিবীর পারেআমরা দুজনে আছি; পৃ...
10/09/2023

"আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন-কতদিন আমিও তোমাকে
খুঁজি নাকো;- এক নক্ষত্রের নিচে তবু - একই আলো পৃথিবীর পারে
আমরা দুজনে আছি; পৃথিবীর পুরনো পথের রেখা হয়ে যায় ক্ষয়,
প্রেম ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়... " জীবনানন্দ দাশ

#জীবনানন্দদাশ

09/09/2023

মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে অবতরন।
♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
#মহাকাশ
#নাসা
#নভোচারী
#পৃথিবী

দলিল যার জমি তারদলিল যার জমি তার। কোন জোরপূর্বক বা প্রভাবশালি ব্যক্তি জোর জবরদস্তি করে জমি দখল করতে পারবে না। থাকতে হবে ...
09/09/2023

দলিল যার জমি তার

দলিল যার জমি তার। কোন জোরপূর্বক বা প্রভাবশালি ব্যক্তি জোর জবরদস্তি করে জমি দখল করতে পারবে না। থাকতে হবে দলিলসহ প্রয়োজনীয় দস্তাবেজ। এমন বিধান করে আইন পাশ হয়েছে।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে বিল তোলা হয়েছে। এদিন সংসদের বৈঠকে 'ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিল-২০২৩' উত্থাপন করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। অন্যের জমি নিজের দখলে রাখা, ভুঁয়া বা মিথ্যা দলিল তৈরি এবং নিজ মালিকানার বাইরে অন্য কোনও জমির অংশ বিশেষ উল্লেখ করে দলিল হস্তান্তরে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রেখে এই নতুন আইনটি করা হচ্ছে।

পরে বিলটি পরীক্ষা করে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

বিলে বলা হয়েছে, ভূমি হস্তান্তর, জরিপ ও রেকর্ড হালনাগাদে অন্যের জমি নিজের নামে প্রচার, তথ্য গোপন করে কোনও ভূমির সম্পূর্ণ বা অংশ বিশেষ কারেও কাছে হস্তান্তর, ব্যক্তির পরিচয় গোপন করে জমি হস্তান্তর ও মিথ্যা বিবরণ সংবলিত কোনও দলিলে সই করলে তার সাজা হবে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।

বিলে বলা হয়, কোনও দলিল সম্পাদিত হওয়ার পর আইনানুগ কর্তৃত্ব ছাড়া প্রতারণামূলকভাবে দলিলের কোনও অংশ কাটা বা পরিবর্তন করলে তার সাজাও হবে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড। সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে কোনও মিথ্যা দলিল প্রস্তুত করার সাজাও একই। এছাড়া প্রতারণামূলকভাবে কোনও ব্যক্তিকে কোনও দলিলে সই বা পরিবর্তনে বাধ্য করার ক্ষেত্রেও একই সাজা ভোগ করতে হবে।

বিলে বলা হয়েছে, সর্বশেষ খতিয়ান মালিক বা তার উত্তরাধিকার সূত্রে বা হস্তান্তর বা দখলের উদ্দেশ্যে আইনানুগভাবে সম্পাদিত দলিল বা আদালতের আদেশের মাধ্যমে কোনও মালিকানা বা দখলের অধিকারপ্রাপ্ত না হলে কোনও ব্যক্তি ওই ভূমি দখলে রাখতে পারবেন না। অবৈধ দখলের সাজা হবে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।

আইনের খসড়া বিলে বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তির নামে স্টেট অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড টিন্যান্সি অ্যাক্টের অধীনে প্রণীত বা হালনাগাদকৃত বলবৎ সর্বশেষ খতিয়ান না থাকলে এবং খতিয়ান ও হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের প্রমাণ দেখাতে ব্যর্থ হলে তিনি ওই জমি বিক্রি, দান বা হেবা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সম্পাদন বা দলিল নিবন্ধন করতে পারবেন না।

বিলে আরও বলা হয়, কোনও ব্যক্তি জেলা প্রশাসকের অনুমতি ছাড়া আবাদযোগ্য জমির উপরি স্তর কাটলে তার সাজা হবে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।

বিলে উল্লেখ আছে, যদি কোনও ব্যক্তি এই আইনে বর্ণিত কোনও অপরাধ সংঘটনে সহায়তা ও প্ররোচনা দিলে মূল অপরাধীর সমান দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে ভূমিমন্ত্রী বলেন, 'ভূমির স্বত্ব সংরক্ষণ ও শান্তিপূর্ণ ভোগদখল বজায় রাখার লক্ষ্যে ভূমি সংক্রান্ত অপরাধ এবং দ্রুত প্রতিকার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে এই আইন করা হচ্ছে। নাগরিকদের নিজ নিজ মালিকানাধীন ভূমিতে নিরবচ্ছিন্ন ভোগদখল অধিকারগুলো নিশ্চিতকরণ, ভূমি বিষয়ক প্রতারণা ও জালিয়াতির ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত ও প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, সরকারি ও সর্বসাধারণের প্রতিরোধ ও দমনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, ভূমি সংক্রান্ত কিছু অপরাধের দ্রুত প্রতিকারের ব্যবস্থা লক্ষ্যে এই আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

ভূমি হতে বে-আইনি দখল, স্থাপনা ব প্রতিবন্ধকতা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অবৈধভাবে ভরাটকৃত মাটি, বালু, ইত্যাদি অপসারণ করতে এবং ওই ভূমিকে এর আগের শ্রেণি বা প্রকৃতিতে পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা সন্নিবেশ করা হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা দূরীকরণ এবং যথাসময়ে জনগণের বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং মাঠ পর্যায়ের মতামত গ্রহণসহ অংশীজনের মতামত গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে প্রস্তাবিত 'ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩' প্রণয়ন করা হয়েছে।

'বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা' আইনের সংশোধন

ব্যক্তি মালিকানাধীন কৃষি জমি থেকে বালু বা মাটি উত্তোলন করা যাবে না, এমন বিধান রেখে 'বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা' আইনের সংশোধন হচ্ছে। এজন্য সোমবার জাতীয় সংসদে একটি বিল আনা হয়েছে। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী 'বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) বিল-২০২৩' জাতীয় সংসদে তোলেন। বিদ্যমান আইনে কৃষি জমি থেকে বালু বা মাটি তোলা সম্পর্কিত কোনও বিধি নিষেধ ছিল না।

#দলিল #জমি
#আইন

ইসলামী জীবনমিয়ানমারে যখন মুসলিমদের আগমন হয়েছিল আলেমা হাবিবা আক্তারমিয়ানমারে যখন মুসলিমদের আগমন হয়েছিলপানথে মসজিদ, কিংজেন...
09/09/2023

ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে যখন মুসলিমদের আগমন হয়েছিল
আলেমা হাবিবা আক্তার

মিয়ানমারে যখন মুসলিমদের আগমন হয়েছিল
পানথে মসজিদ, কিংজেনসি, মান্দালে, মিয়ানমার।

মিয়ানমারে ইসলামের আগমন ঘটে আরব ও পারস্যের মুসলিম বণিকদের মাধ্যমে। মুসলিম ব্যবসায়ীরা খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত আফ্রিকার মাদাগাস্কার থেকে দক্ষিণ চীন সাগর পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে তাদের বাণিজ্যিক অভিযান পরিচালনা করত। নৌপথে বাণিজ্যকারীদের জন্য মিয়ানমার ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র। এ সময় মিয়ানমারে একাধিক সমুদ্রবন্দর গড়ে ওঠে।

যেমন সিতওয়ে, বাসিন, তানলিন, মুত্তামা ইত্যাদি।
মিয়ানমারে ইসলাম প্রসারে আরব বণিকরা মুখ্য ভূমিকা পালন করলেও দেশটিতে ইসলাম প্রচারে অন্যদেরও জোরালো অবদান রয়েছে। আরব বণিকরা মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা থেকে পণ্য সংগ্রহ করে ভারতীয় উপকূল হয়ে চীনে পণ্য নিয়ে যেত। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে তারা মিয়ানমারের মুত্তামা সমুদ্রবন্দরে পৌঁছে যান।

সপ্তম শতাব্দীর শেষভাগে আরব বণিকরা আরাকান উপকূলে নোঙর করে। খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে আরব বাণিজ্য জাহাজ রামরি দ্বীপে এবং তানলিন সমুদ্রবন্দরে নিয়মিত নোঙর করতে শুরু করে।
নবম শতাব্দীতে মিয়ানমারের অন্যান্য উপকূলীয় অঞ্চলে তাদের যাতায়াত শুরু হয়। অষ্টম শতাব্দীর শুরুতে জাহাজ ধ্বংস হওয়ার কারণে একদল আরব বণিক রামরি দ্বীপের কিয়কপুতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে।

তারা স্থানীয়দের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ধারণা করা হয়, তারাই ছিল মিয়ানমারে প্রথম আরব বংশোদ্ভূত এবং মুসলিম নাগরিক। খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতকে আমির নসরুদ্দিনের নেতৃত্বে মোগল মুসলিমরা মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিম এলাকায় অভিযান চালায়। তিনি ও তাঁর অনুসারীরা মিয়ানমারের পশ্চিম অঞ্চলে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। ১৩০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মোট তিনজন মুসলিম উত্তর মিয়ানমারের বাসিন শাসন করেন।
তাঁরা মিয়ানমারে ইসলাম প্রচারে অনবদ্য অবদান রাখেন। তাঁদের সূত্রে সেখানে আরব, পারসিক ও ভারতীয় মুসলিম বণিকদেরও যাতায়াত বৃদ্ধি পায়। বাসিন রাজ্যের প্রভাব-প্রতিপত্তি ও মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয় রাজা বু মিন খং শঙ্কিত হয়ে পড়েন এবং মুসলমান বাসিনের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন। ১৪১৪ খ্রিস্টাব্দে তাঁর ছেলে মিন বি কাইও জাওয়ার নেতৃত্বে বাসিনের পতন ঘটে। এ ছাড়া খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীতে আরব বণিকরা মিয়ানমারের তানিনতারি অঞ্চলের মিত শহরে বসবাস শুরু করে। স্থানীয়দের সঙ্গে তাদের সদ্ভাব গড়ে ওঠে এবং তারা সামাজিক মর্যাদা লাভ করে। আরবরা এই শহরে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতৃত্ব দিত।

আরবরা তাদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা, সততা, সাহসিকতা ইত্যাদির কারণে সহজেই মিয়ানমারে সামাজিক ও রাজনৈতিক মর্যাদা লাভ করে। এমন কয়েকজন মুসলিম বিশিষ্টজন হলেন সেনাপতি খান সাহেব আবদুল করিম, প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ওয়ালি খান ও আমির আউশাং, প্রধান বিচারপতি আবেদ শাহ হুসাইনি, বিচারক আবদুল করিম, আরাকানের শাসক হাজি আলী খান, সেনাপতি ইয়াকুব প্রমুখ।

স্থলপথে মিয়ানমারে ইসলাম প্রচারে বাঙালি মুসলমানদের ভূমিকাই মুখ্য। বিশেষত আরাকান অঞ্চলে। পঞ্চদশ শতাব্দীতে চন্দ্র-সূর্য বংশের রাজা অযুথুর পুত্র নরমিখলা স্বীয় চাচাকে উৎখাত করে আরাকানের ক্ষমতা দখল করেন। কিন্তু বার্মার রাজা মেং মো আই আরাকানে আক্রমণ করলে তিনি গৌড়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তিনি দীর্ঘ ২৪ বছর বাংলার শাসকের আশ্রয়ে থাকেন। ১৪৩০ খ্রিস্টাব্দে সুলতান জালালুদ্দিন মুহাম্মদ শাহের সহযোগিতায় ক্ষমতা উদ্ধার করেন। তাঁর সহযোগিতার জন্য যাওয়া ৫০ হাজার মুসলিম সেনার অনেকে সেখানে থেকে যান। রাজা তাঁদের সম্মানে রাজধানী ম্রোহংয়ে একাধিক মসজিদ স্থাপন করেন। রাজ্য উদ্ধারের পর নরমিখলা মাত্র চার বছর রাজত্ব করেন। তখন আরাকানরাজ বাংলার সুলতানদের মতো মুদ্রার এক পীঠে ফারসি অক্ষরে কলেমা ও মুসলমানি নাম লেখার রীতি চালু করেন, যা পরবর্তী ২১৫ বছর পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এ সময় মুসলিমরা বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় পদেও নিযুক্ত হন। যেমন প্রধানমন্ত্রী, সেনাপতি, মন্ত্রী, বিচারক প্রভৃতি। মুসলিলম নিজেদের মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে রাজ্যের উন্নয়নে অবদান রাখেন। নানা সংকটের মধ্যে ১৭৮২ সাল পর্যন্ত তাদের শাসন টিকে ছিল। এরপর বর্মীরাজ ক্ষমতা দখল করে। কিন্তু ১৮২৩ সালে সে ইংরেজদের কাছে পরাজিত হয়।

সূত্র : আদ-দাওয়াতু ইলাল্লাহ ফি মিয়ানমার, পৃষ্ঠা ৮৯-৯৪; আরাকানে মুসলমানদের ইতিহাস, পৃষ্ঠা ১৩-১৬


Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shafiqul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share