Promer Duniya

Promer  Duniya Never Give Up And Chasing Your Dreams.

23/08/2025

বৃষ্টি আসার আগ মুহুর্তে ব্রম্মপুত্র

20/08/2025

The mind is like water.

When it's turbulent, it's difficult to see.
When it's calm, everything becomes clear.

20/08/2025

"ভালোবাসায় ভালো রাখতে শেখো"

ভালোবাসি বলতে হবে না। ভালোবাসি তো সবাই বলে, তুমি বরং তার চেয়ে আমায় ভালো রাখতে শেখো কারণ ভালোবাসি বলার চেয়ে ভালো রাখাটা জরুরি।

16/08/2025

😋😋😋

15/08/2025

I love silence
At least it doesn't hurt like people do😏😏

15/08/2025

Close your eyes & feel 40 seconds 😊

14/08/2025

সবকিছু অন্ধকারে হারায় না।

কিছু জিনিস দিনের আলোতেও হারিয়ে যায়,🤫😊🙂

Mother is a beautiful creation, because in this selfish world, she is the only one who always want to see you happy.
31/10/2024

Mother is a beautiful creation, because in this selfish world, she is the only one who always want to see you happy.

হ্যালোইন উৎসব-এর অন্ধকার ইতিহাস এবং তা হারাম হওয়ার দশ কারণ:প্রতি বছর পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ৩১ অক্টোবর খুব উৎসাহ-উদ্দীপনা...
31/10/2024

হ্যালোইন উৎসব-এর অন্ধকার ইতিহাস এবং তা হারাম হওয়ার দশ কারণ:

প্রতি বছর পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ৩১ অক্টোবর খুব উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালিত হচ্ছে হ্যালোইন উৎসব। এটিকে ‘ভূত উৎসব’ও বলা হয়। কিন্তু বিশ্বায়নের এই যুগে তা মুসলিম বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়ছে এবং ক্রমান্বয়ে তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমনটি ছড়িয়ে পড়েছে ভ্যালেন্টাইন্স ডে, থার্টি ফাস্ট নাইট, খৃষ্টানদের ক্রিসমাস ডে (বড় দিন), হিন্দুদের দেওয়ালী বা হোলি উৎসব, বৌদ্ধদের সাকরাইন বা ঘুড়ি উৎসব ইত্যাদি। এগুলো ছাড়াও বিভিন্ন অপসংস্কৃতি ও হিন্দুয়ানী পূজা উৎসবে লিপ্ত হচ্ছে অজ্ঞ মুসলিম সমাজ। আল্লাহ মুসলিমদেরকে হেফাজত করুন। আমিন।

যাহোক, আমরা এখানে সংক্ষেপে আলোচনা করব, হ্যালোইন-এর ইতিহাস এবং ইসলামের দৃষ্টিতে তা পালন করার বিধান সম্পর্কে। وبالله التوفيق

❑ হ্যালোইন উৎসবের অন্ধকার ইতিহাস:

"হ্যালোইন" বা "হ্যালোউইন" শব্দের অর্থ "শোধিত সন্ধ্যা" বা "পবিত্র সন্ধ্যা"। মূলত: এই উৎসবটি এক অন্ধকারাচ্ছন্ন কুসংস্কার এবং ইসলাম বিরোধী ভ্রান্ত বিশ্বাসের সাথে সম্পৃক্ত:

গবেষকদের মতে, হ্যালোইনের রাত নিয়ে অনেক ধরনের মিথ বা পৌরাণিক কাহিনী প্রচলিত রয়েছে। যেমন:

◈ ক. বলা হয়, প্রায় ২০০০ বছর আগে বর্তমান আয়ারল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও উত্তর ফ্রান্সে বসবাস করতো কেল্টিক জাতি। তাদের ধারণা ছিল, অক্টোবরের শেষ দিনের রাত সবচেয়ে খারাপ। যে রাতে সব প্রেতাত্মা ও অতৃপ্ত আত্মারা মানুষের ক্ষতি করতে পারে। আর তাই কেল্টিক জাতির সদস্যরা এই রাতে বিভিন্ন ধরনের ভূতের মুখোশ ও কাপড় পড়তো।
তারা নির্ঘুম রাত কাটাতে আগুন জ্বালিয়ে মুখোশ পরে বৃত্তাকারে একসঙ্গে ঘুরতো ও মন্ত্র জপতো। আর সময়ের পরিক্রমায় কেল্টিক জাতির ‘সাহ-উইন’ উৎসবই বর্তমানে ‘হ্যালোইন’ উৎসব হিসেবে পালিত হচ্ছে।

◈ খ. কারো কারো মতে, এই রাতে দেবতা সামান সব মৃত আত্মাদের পৃথিবীতে আহ্বান জানান। উড়ন্ত ঝাড়ুতে করে হ্যালোইন ডাইনি উড়ে বেড়ায় আকাশ জুড়ে। কখনো বা তিনি কড়া নাড়েন বিভিন্ন বাড়ির দরজায়। [jagonews24]

◈ গ. উইকিপিডিয়া বাংলায় বলা হয়েছে, আইরিশ, যুক্তরাজ্য, ওয়েলস সম্প্রদায়ের লোকেরা বিশ্বাস করতো যে প্রত্যেক নতুন বছরের আগের রাতে (৩১শে অক্টোবর) সাহেইন, মৃত্যুর দেবতা, আঁধারের রাজ পুত্র, সব মৃত আত্মা ডাক দেয়। এই দিন মহাশূন্য এবং সময়ের সমস্ত আইনকানুন মনে হয় স্থগিত করা হয় এবং জীবিতদের বিশ্ব যোগদান করতে মৃত আত্মাদের অনুমোদন করে। তারা আরও বিশ্বাস করতো যে মৃত্যুর কারণে তারা অমর যুবক হয়ে একটি জমিতে বসবাস করতো এবং আনন্দে ডাকা হতো "Tir nan Oge"। মাঝে মাঝে বিশ্বাস করতো যে স্কটল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ড অঞ্চলের ছোট পাহাড়ে কখনো কখনো মৃতরা পরীদের সাথে থাকে। একটি লোককাহিনী থেকে বর্ণিত আছে যে সমস্ত মৃত ব্যক্তিরা ৩১শে অক্টোবর রাত্রিতে জীবিতদের বিশ্বে আসে আগামী বছরের নতুন দেহ নেওয়ার জন্য। এজন্য গ্রামবাসীরা এই খারাপ আত্মাদের থেকে বাঁচার জন্য ব্যবস্থা নেয়।” [উইকিপিডিয়া]

◈ ঘ. Banginews-এ বলা হয়েছে, আইরিশ ও স্কটিশ লোকসাহিত্যে হ্যালোইনকে বলা হয়েছে, সুপারন্যাচারাল এনকাউন্টারস হিসেবে। ঐ সময়ের মানুষের বিশ্বাস ছিল যে, সামারের শেষ, শীতের শুরুতে হ্যালোইন সন্ধ্যায় সমস্ত মৃত আত্মীয়-স্বজনের আত্মারা নেমে আসে এই পৃথিবীর বুকে।

◈ ঙ. উক্ত সোর্সে আরও বলা হয়েছে, "অষ্টম শতাব্দীতে পোপ গ্রেগরীয় ১লা নভেম্বরকে ‘অল সেইন্টস ডে’ ঘোষণা করেন এবং আগের সন্ধ্যা মানে ৩১শে অক্টোবরকে ‘অল- হ্যালোস-ইভ’ বা হ্যালুইন নামে অভিহিত করেন।

মানুষের অন্ধ বিশ্বাস ছিল, অল-হ্যালোস-ইভ-এ প্রেতাত্মারা নেমে আসে। তারা আসে মৃত্যুর পরোয়ানা নিয়ে। আর তাই এই প্রেতাত্মাদেরকে প্রতিহত করার জন্য জীবিত স্বজনদের সকলে একসাথে জড়ো হয়ে আগুন জ্বালিয়ে নানা ভঙ্গিতে নৃত্য করতো এবং মৃত স্বজনের রূপ ধরে আসা ভুতকে পালটা ভয় দেখাতো।” [Banginews]

এখনকার হ্যালোইন-এর রীতিনীতি কেল্টিক ভাষী দেশগুলোর লোকজ রীতিনীতি ও বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত বলে ধারণা করা হয়; সেসব দেশের কয়েকটি প্যাগান বা পৌত্তলিক ধর্মাবলম্বী আর অন্যান্যগুলো কেলটিক খ্রিস্টধর্ম অবলম্বন করে থাকে। [উইকিপিডিয়া]

❑ কথিত হ্যালোইন বা ভূত উৎসব পালন করা মুসলিমদের জন্য হারাম। নিম্নে এর দশটি কারণ উল্লেখ করা হল:

✪ ১. এটি বিধর্মীদের উৎসব। আর ইসলামে অন্য ধর্মের ধর্মীয় উৎসব পালন করা বা তাতে অংশ গ্রহণ করা হারাম। কেননা তা তাদের সাদৃশ্য গ্রহণের নামান্তর। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ

“যে ব্যক্তি অন্য সম্প্রদায়ের (বিধর্মীদের) সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে তাদেরই দলভুক্ত।” [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৪০৩১, সহীহুল জামে-আলবানি, হা/২৮৩১

✪ ২. এটি অমুসলিমদের পৌত্তলিকতা ও জাহেলিয়াত পূর্ণ বিশ্বাস ও অপসংস্কৃতির অন্ধ অনুকরণ ছাড়া কিছু নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

لَتَتَّبِعُنَّ سَنَنَ الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ شِبْرًا بِشِبْرٍ وَذِرَاعًا بِذِرَاعٍ حَتَّى لَوْ دَخَلُوا فِي جُحْرِ ضَبٍّ لاَتَّبَعْتُمُوهُمْ ‏"‏ ‏.‏ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ آلْيَهُودَ وَالنَّصَارَى قَالَ ‏"‏ فَمَنْ

"তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীদের নীতি-পদ্ধতি পুরোপুরিভাবে অনুসরণ করবে, বিঘতে বিঘতে ও হাতে হাতে, এমনকি তারা যদি তিনি যব (গুইসাপ সদৃশ মরুভূমিতে থাকা এক প্রকার হালাল প্রাণী) গর্তে প্রবেশ করে থাকে তাহলেও তোমরা তাদের অনুসরণ করবে। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, পূর্ববর্তী উম্মত বলতে তো ইহুদি ও খ্রিষ্টানরাই উদ্দেশ্য? তিনি বললেন, তবে আর কারা?"
[সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন), অধ্যায়: ৪৯/ ইলম, পরিচ্ছেদ: ৩. ইহিদি ও খৃষ্টানদের রীতি-নীতি অনুসরণ]

✪ ৩. ইসলামের ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহা ছাড়া জাতীয়ভাবে অন্য কোনও উৎসব পালন করা বৈধ নয়। আনাস রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় আগমন করলে দেখলেন, মদিনা বাসীরা দুটি ঈদ (উৎসব) পালন করছে। তা দেখে তিনি বললেন,

إِنَّ اللهَ قَدْ أَبْدَلَكُمْ بِهِمَا خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمَ الأَضْحَى وَيَوْمَ الْفِطْرِ

“আল্লাহ তাআলা ওই দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদেরকে দুটি উত্তম দিন প্রদান করেছেন: ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার দিন।” [আবু দাউদ ১১৩৬, নাসাঈ ১৫৫-সহিহ]

✪ ৪. মানুষ আল্লাহর সুন্দরতম সৃষ্টি। কিন্তু এই কথিত উৎসবে মানুষ বীভৎস মুখোশ ও ভীতিকর পোশাক-পরিচ্ছদে সেজে আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে থাকে।

✪ ৫. এটি মানুষের অসুস্থ মানসিকতা ও বিকৃত রুচির বহিঃপ্রকাশ ছাড়া কিছু নয়।

✪ ৬. এটি কুসংস্কারাচ্ছন্ন ও ভ্রান্ত বিশ্বাসের নাম। (যা তার ইতিহাস থেকে স্পষ্ট)

✪ ৭. কুসংস্কারাচ্ছন্ন এই কথিত উৎসবের নামে রাত-বিরেতে জন-উপদ্রব সৃষ্টি এবং মানুষকে ভয়-ভীতি দেখানো হয়-যা ইসলামে নিষিদ্ধ। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
لا يَحِلُّ لمسلمٍ أن يُرَوِّعَ مسلمًا
“কোনও মুসলিমকে ভয় দেখানো বৈধ নয়।” [সহিহুল জামে-লিল আলবানি, হা/৭৬৫৮]

✪ ৮. অনেক গবেষকের মতে, এই উৎসব মূলত: শয়তান পূজা এবং শয়তানকে খুশি করার উদ্দেশ্যে করা হয়। আর আদতেই এ ধরণের কার্যক্রমে শয়তান খুশি হয়।

✪ ৯. এ জাতীয় উৎসবে অংশ গ্রহণ করা ঈমানি দুর্বলতা, ইসলামের মূল প্রাণশক্তি তাওহিদ বা একত্ববাদের বিশ্বাসে ফাটল এবং দীন এবং ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতির ব্যাপারে অজ্ঞতার প্রমাণ।

✪ ১০. মৃত্যুর পর আত্মা পূণরায় ফিরে আসার বিশ্বাস ইসলাম পরিপন্থী। কথিত আধুনিক সভ্যতার দাবীদার, ‘বিজ্ঞান মনস্ক’ ও ‘মুক্তমনা’রা কীভাবে এসব কুসংস্কার ও ভুত-প্রেত বিশ্বাস করে তা সত্যি অবাক করার মত।

সুতরাং কোন ইমানদারের জন্য হ্যালোইন নামক পৌত্তলিক ও শয়তানি উৎসবে অংশ গ্রহণ কিংবা এ উপলক্ষে কোনও ধরণের আয়োজন-অনুষ্ঠান করা জায়েজ নাই।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম জাতিকে তাদের নিজস্ব সভ্যতা-সাংস্কৃতি এবং শেকড়ের সাথে সম্পৃক্ত থাকার তাওফিক দান করুন এবং তাদেরকে সবধরণের কুসংস্কার, বিজাতীয় অন্ধ অনুকরণ ও শয়তানের পথ অনুসরণ থেকে রক্ষা করুন। আমিন।
▬▬▬ ◈❥◈▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
(লিসান্স, মদিনা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়)
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদি আরব

27/10/2024

আমরা মুসলিম হিসেবে অনেকেই জানি জন্মদিন পালন করা জায়েজ না...কিন্তু এটা জানি না জন্মদিন পালন করা কেন জায়েজ না...বা জন্মদিন কারা কখন কেন পালন শুরু করেছিল তার ইতিহাস ও আমাদের জানা নেই।আসুন জানি কেন জন্মদিন পালন ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম....

বার্থডের ইতিহাসের ওপর এটা একটা প্রামাণ্য বই। ওই বইতে বলা আছে “Ralph and Adelin

Linton Gi ‘The Lore of Birthday’.ev_ “Originally the idea (of birthday greetings

and wishes for happiness) was roted in majic.”” এর মর্মার্থ দাঁড়ায় জাদুবিদ্যা থেকেই জন্মদিনের সংস্কৃতির উৎপত্তি।

শুধু তাই নয়, বার্থডে অনুষ্ঠানের দিন যে ‘শুভ জন্মদিন’ বলে কেক কাটা শুরু হয়, এই ‘শুভ জন্মদিন’ বলার পেছনেও রয়েছে বিস্ময়কর ইতিহাস। অথচ আমরা না জেনে তা পালন অথবা বিশ্বাস করি। ‘মনে করা হয়, বার্থডে অনুষ্ঠানের দিন যার বার্থডে তার আত্মা তার কাছে চলে আসে এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছাগুলো (শুভ জন্মদিন, এই দিনে অনেক অনেক খুশি ফিরে আসুক) আত্মা শুনতে পায় এবং এর দ্বারা তাকে ‘শুভ’ বা ‘অশুভ’ পরিণতি দেওয়া হয়। সবাই যদি শুভেচ্ছা জানায় তা হলে তাকে ‘শুভ’ পরিণতি আর সবাই যদি কুমন্ত্রণা দেয় তা হলে ‘অশুভ’ পরিণতি দেওয়া হয়। এজন্য জন্মদিনে শত্রুদের কাছ থেকে দূরে থাকতে বলা হয়, কারণ শত্রুরা কুমন্ত্রণা দিলে হিতে বিপরীত হবে। The Lore of Birthday (New

York, 1952), Ralph and Adelin Linton]]

জন্মদিনে মোমবাতি জ্বালানোর পেছনেও কারণ আছে। প্রাগুক্ত বইতে বলা হয়েছে “The birthday candles are thus

an honor and tribute to the birthday child and

bring good fortune.” এখন আপনারাই বলেন ভালো ভাগ্যের ক্ষমতা কি মোমবাতির হাতে?

জন্মদিনের গিফট দেওয়ার পেছনেও আলাদা কারণ আছে। ওই বইতেই বলা আছে “The giving birthday gifts is a

custom associated with the offering of

sacrifice to pagan gods on their birthday.”

এন্টন জান্দর লেভেই, শয়তানের উপাসক এবং শয়তানের চার্চের প্রতিষ্ঠাতা। তার লেখা একটা বইতে (‘(‘The Satanic

Bibel’’) সে লিখেছে, শয়তানের ধর্মে সবচেয়ে বরো উৎসব হলো নিজের জন্মদিন পালোন করা-“The highest of all

holidays in the satanic religion is the date of

one’s own birthday.”[The Satanic Baible,

Anton Szander Lavey, Chapter Xi, Religious

holiday, page.96]

এত কিছু বলার পরও দুর্বলমনা মুসলমানরা বলবে ‘আচ্ছা সবই তো বুঝলাম। কিন্তু আমরা তো প্যাগানদের অনুসরণ করার ইচ্ছা নিয়ে বা তাদের বিশ্বাসকে অনুসরণ করে বার্থডে করছি না, তাই নয় কি? এক্ষেত্রে ইসলাম বাধা দিচ্ছে কেন?’ আমি তাদের বলতে চাই, এর কারণ হচ্ছে বিশ্বাসে সাদৃশ্য না হলেও বা না থাকলেও কর্মে সাদৃশ্য হচ্ছে। জন্মদিন উদযাপন হচ্ছে মুশরিকদের সংস্কৃতি, মুসলিমদের নয়। বিজাতীয় সংস্কৃতি অনুসরণ করতে ইসলামের নিষেধাজ্ঞা আছে।

ইবনুল উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি বিজাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে, সে তাদের দলভুক্ত গণ্য হবে।’ [সুনানে আবু দাউদ : ৪০৩১]। খ্রিষ্টান ধর্মেও এমন নিষেধাজ্ঞা আছে। “LEARN

NOT THE WAY OF THE HEATHEN.”
জন্মদিনে সবাই ‘শুভ জন্মদিন’ বলছে কথাটা সাধারণভাবে নিচ্ছেন সবাই। কিন্তু হাদিসে কী বলে জানেন! রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘অশুভ-শুভ ফল গ্রহণ করা শিরকি কাজ। কথাটি তিনি তিনবার বললেন (আবু দাউদ, মিশকাত হা/৪৫৮৪)
রাসুলুল্লাহ (সা.) সোমবারে রোজা রাখতেন। কারণ সোমবার তাঁর জন্ম ও নবুয়ত প্রাপ্তির দিন। [মুসলিম : ১১৬২]। তাঁর শিক্ষাটি লক্ষ্য করুন। তিনি মুশরিক বা সেক্যুলারদের মতো উৎসবে না মেতে আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রোজা রেখেছেন। সেখানে একজন মুসলমান হয়ে জন্মদিনে পার্টি দেওয়ার আমাদের সুযোগ কোথায়? জন্ম সম্পূর্ণ আল্লাহ তায়ালার দান। বছর ঘুরে জন্মের দিনটা চলে আসা মানে যানেন? আমি-আপনি মৃত্যুর আরও কাছাকাছি পৌঁছে গেলাম। সুতরাং জন্মদিন আসলে মৃত্যু, তথা আখেরাতের কথা বেশি বেশি স্মরণ করার উপলক্ষ হওয়ার কথা ছিল। অথচ আমরা একে বানিয়ে ফেলেছি আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে থাকার মাধ্যম বা অনুষ্ঠানে। কী বোকা আমরা তাই নয় কি

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক

আমিন❤️

Address

Mymensingh
2200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Promer Duniya posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share