Abu Affan Afindi

Abu Affan Afindi ✍️⚖️Affindi's Insuff Analysis📚🇧🇩

💐আঘাত নয় মুহাব্বাত, 🌺
🌹পরাজিত নয় ইয্যাত।🌻

27/05/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! MD Babu Mondal, মোঃ আলাউদ্দিন ইসলাম

প্রেম করা হারাম কেন?প্রশ্নঃআসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, প্রেম করা হারাম কেন?উত্তরঃو علَيْــــــــــــــــــــكُم ا...
04/11/2024

প্রেম করা হারাম কেন?

প্রশ্নঃ
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, প্রেম করা হারাম কেন?

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

পরনারী এবং পরপুরুষের মধ্যকার প্রেম নিঃসন্দেহে হারাম। কেননা,
১. আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ الْمُؤْمِنَاتِ وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ الَّذِينَ أُوتُواْ الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ إِذَا آتَيْتُمُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ مُحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَافِحِينَ وَلاَ مُتَّخِذِي أَخْدَانٍ
তোমাদের জন্যে হালাল সতী-সাধ্বী মুসলমান নারী এবং তাদের সতী-সাধ্বী নারী, যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তোমাদের পূর্বে, যখন তোমরা তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর তাদেরকে স্ত্রী করার জন্যে, কামবাসনা চরিতার্থ করার জন্যে কিংবা গুপ্ত প্রেমে লিপ্ত হওয়ার জন্যে নয়। (সূরা মায়িদা ৫)
২. তাছাড়া এজাতীয় প্রেম নর-নারীকে জিনার নিকটবর্তী করে দেয়। আর জিনা মারাত্মক একটি কবিরা গুনাহ। জিনা তথা অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হারাম এবং যে সকল জিনিস জিনার নিকটবর্তী করে দেয় তাও হারাম। আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَلا تَقرَبُوا الزِّنى إِنَّهُ كانَ فاحِشَةً وَساءَ سَبيلًا
আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ। (সূরা ইসরা ৩২)
৩. প্রেম করলে শয়তান অবশ্যই জিনা করতে প্রলুব্ধ করবে। প্রেমিক-প্রেমিকা নির্জনতা কামনা করবে। আর এটা হারাম। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
أَلاَ لاَ يَخْلُوَنَّ رَجُلٌ بِامْرَأَةٍ إِلاَّكَانَ ثَالِثَهُمَا الشَّيْطَانُ
শুনে রাখ, কোন পুরুষ যেন কোন মহিলার সঙ্গে নিভৃতে একত্রিত না হয় অন্যথায় শয়তান অবশ্যই তৃতীয় জন হিসাবে হাযির থাকে। (ইবনু মাজাহ ২৩৬৩, তিরমিযি ২১৬৫)
৪. অপর হাদীসে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন-
اَلْعَيْنَانِ زِنَاهُمَا النَّظْرُ وَالْاُذُنَانِ زِنَاهُمَا الْاِسْتِمَاعُ وَاللِّسَانُ زِنَاهُمَا الْككَلَامُ وَالْيَدُ زِنَاهُمَا الْبَطْشُ وَالرِّجْلُ زِنَاهُمَا الخُطَا وَالْقَلْبُ يَهْوِىْ وَيَتَمَنَّى وَيُصَدِّقُ ذَالِكَ الْفَرْجُ اَوْ يُكَذِّبُه
দুই চোখের ব্যভিচার হল হারাম দৃষ্টি দেয়া, দুই কানের ব্যভিচার হল পরনারীর কণ্ঠস্বর শোনা, যবানের ব্যভিচার হল অশোভন উক্তি, হাতের ব্যভিচার হল পরনারী স্পর্শ করা, পায়ের ব্যভিচার হল গুনাহর কাজের দিকে পা বাড়ান, অন্তরের ব্যভিচার হল কামনা-বাসনা আর গুপ্তাঙ্গঁ তা সত্য অথবা মিথ্যায় পরিণত করে। (মেশকাত ১/৩২)
বলা বাহুল্য, এর সবগুলোই ধীরে ধীরে হারাম-প্রেমে অনুপ্রেশ করে থাকে।
৫. এছাড়াও হারাম-প্রেম অনেক সময় বান্দাহকে শিরকের নিকটবর্তী করে দেয়। কারণ অনেক সময় তারা একে অপরকে এতটাই ভালবাসা শুরু করে দেয় যে প্রকার ভালবাসা পাওয়ার দাবীদার একমাত্র আল্লাহ। আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَمِنَ النَّاسِ مَن يَتَّخِذُ مِن دُونِ اللَّـهِ أَندَادًا يُحِبُّونَهُمْ كَحُبِّ اللَّـهِ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَشَدُّ حُبًّا لِّلَّـهِ
আর কোন লোক এমনও রয়েছে যারা অন্যান্যকে আল্লাহর সমকক্ষ সাব্যস্ত করে এবং তাদের প্রতি তেমনি ভালবাসা পোষণ করে, যেমন আল্লাহর প্রতি ভালবাসা হয়ে থাকে। (সূরা বাক্বারা ১৬৫)

والله اعلم بالصواب

♻️♻️আবে হায়াত: আসল তত্ব কী??❓❓❓بسم الله الرحمن الرحيم"মাউল হায়াত" অথবা "আবে হায়াত" বলে দুনিয়াতে যেই কথাগুলো প্রচলিত আ...
03/11/2024

♻️♻️আবে হায়াত: আসল তত্ব কী??❓❓❓

بسم الله الرحمن الرحيم

"মাউল হায়াত" অথবা "আবে হায়াত" বলে দুনিয়াতে যেই কথাগুলো প্রচলিত আছে এর কোন অস্তিত্ব দুনিয়াতে নেই। এমন আবেহায়াত সম্পর্কে মানুষের ধারণা ও আকীদা ইসলামের সাথে সম্পুর্ন সাংঘর্ষিক। কুরআনুল কারীম দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা দিচ্ছে-

وَمَا جَعَلۡنَا لِبَشَرٍ مِّنۡ قَبۡلِکَ الۡخُلۡدَ ؕ اَفَا۠ئِنۡ مِّتَّ فَہُمُ الۡخٰلِدُوۡنَ

( হে নবী! ) আমি তােমার আগেও কোন মানুষের জন্য চিরদিন বেঁচে থাকার ফায়সালা করিনি। সুতরাং তােমার মৃত্যু হলে তারা কি চিরজীবী হয়ে থাকবে ?
—আল আম্বিয়া - ৩৪

کُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ؕ وَنَبۡلُوۡکُمۡ بِالشَّرِّ وَالۡخَیۡرِ فِتۡنَۃً ؕ وَاِلَیۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ

জীবমাত্রকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আমি পরীক্ষা করার জন্য তােমাদেরকে মন্দ ও ভালােতে লিপ্ত করি, এবং তােমাদের সকলকে আমারই কাছে ফিরিয়ে আনা হবে।
—আল আম্বিয়া - ৩৫

والله اعلم بالصواب

02/11/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Moinul Hoque, Md Delowar Hossen, Satish Kumar, Mayuk Naiya

পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি

28/05/2024

কারেন্ট নেই তো কী হয়েছে.......
পড়তে তো হবেই,
হুম এরাই ক্বুওমী তিলমীয,......

ইলমের ময়দানে এদেরকে ভ্রান্ত দলেরা ভয় পাবে না তো কাদেরকে ভয় পাবে??

26/05/2024
25/05/2024

একটা দেহের জন্য যেমন রূহ আবশ্যক
সফল জীবনের জন্য আল্লাহর দেওয়া সকল বিধান মেনে নেওয়াও আবশ্যক

13/05/2024

শেষ বৈঠকে তাশাহুদের পর ভুলে দাঁড়িয়ে গেলে করণীয়

প্রশ্নঃ-২
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, ইমাম সাহেব অথবা অন্য যে কেউ নামাজের শেষ বৈঠকে আত্যাহিয়্যাতু পড়ার পর যদি দাঁড়িয়ে যায় এবং পরক্ষণেই মনে হ‌ও‌য়ার সাথে সথে বসে যায়। এই অবস্থায় নামাজের বাকী অংশটুকু কিভাবে পড়বে?

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم

সম্মানিত প্রশ্নকারী!
নামাজের আখেরী বৈঠক ফরজ। কেউ যদি আখেরী বৈঠকে তাশাহুদ পড়ে নেয় অথবা সেই পরিামাণ বসে থাকার পর ভুলে দাঁড়িয়ে যায় তাহলে তার জন্য করণীয় হলো, তৃতীয়/পঞ্চম রাকাতের সেজদার আগ পর্যন্ত স্মরণ হওয়া মাত্রই বসে পড়বে এবং সেজদা সাহু দিয়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করবে। কিন্তু যদি তৃতীয় কিংবা পঞ্চম রাকাতের সেজদা করে নেয় তাহলে সাথে আরো এক রাকাত মিলিয়ে চার/ছয় রাকাত পূর্ণ করতে হবে। তাহলে শেষ বৈঠকের আগের নামাজগুলো ফরজ এবং শেষের দুই রাকাত নফল হিসেবে গন্য হবে। কিন্তু যদি ফরজ নামাজের আখেরী বৈঠক না করে কেউ এমনটি করে তাহলে তার পুরো নামাজই নফল হিসেবে গণ্য হবে। তাকে পুণরায় ফরজ নামাজ পড়তে হবে। প্রণিধানযোগ্য মতানুসারে ফজর এবং আসরের ক্ষেত্রেও একই বিধাণ প্রযোজ্য।

الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) - (2 / 87)
(وإن قعد في الرابعة) مثلا قدر التشهد (ثم قام عاد وسلم) ولو سلم قائما صح؛ ثم الأصح أن القوم ينتظرونه، فإن عاد تبعوه

و فی الرد:(قوله عاد وسلم) أي عاد للجلوس لما مر أن ما دون الركعة محل للرفض. وفيه إشارة إلى أنه لا يعيد التشهد، وبه صرح في البحر. قال في الإمداد: والعود للتسليم جالسا سنة، لأن السنة التسليم جالسا والتسليم حالة القيام غير مشروع في الصلاة المطلقة بلا عذر، فيأتي به على الوجه المشروع؛ فلو سلم قائما لم تفسد صلاته وكان تاركا للسنة اهـ. فقط والله اعلم

الفتاوى الهندية (1/ 129):
’’رجل صلى الظهر خمساً وقعد في الرابعة قدر التشهد إن تذكر قبل أن يقيد الخامسة بالسجدة أنها الخامسة عاد إلى القعدة وسلم، كذا في المحيط. ويسجد للسهو، كذا في السراج الوهاج. وإن تذكر بعدما قيد الخامسة بالسجدة أنها الخامسة لايعود إلى القعدة ولايسلم، بل يضيف إليها ركعةً أخرى حتى يصير شفعاً ويتشهد ويسلم، هكذا في المحيط. ويسجد للسهو استحساناً، كذا في الهداية. وهو المختار، كذا في الكفاية. ثم يتشهد ويسلم، كذا في المحيط. والركعتان نافلة ولاتنوبان عن سنة الظهر على الصحيح، كذا في الجوهرة النيرة ۔ قالوا في العصر لايضم إليها سادسة وقيل: يضم وهو الأصح، كذا في التبيين. وعليه الاعتماد؛ لأن التطوع إنما يكره بعد العصر إذا كان عن اختيار وأما إذا لم يكن عن اختيار فلايكره، كذا في فتاوى قاضي خان. وفي الفجر إذا قام إلى الثالثة بعد ما قعد قدر التشهد وقيدها بالسجدة لايضم إليها رابعة، كذا في التبيين. وصرح في التجنيس بأن الفتوى على رواية هشام من عدم الفرق بين الصبح والعصر في عدم كراهة الضم، كذا في البحر الرائق.
وإذا لم يقعد قدر التشهد في الفجر بطل فرضه بترك القعود على الركعتين". فقط والله أعلم

والله اعلم ب

মুসলিম বাংলা

12/05/2024

জীবনের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো: হেদায়াতের উপর অটল থাকা।

সকলের কাছে দোআ প্রার্থী 🤲

11/05/2024

প্রশ্নঃ
মৃত ব্যক্তিকে মাটি দেওয়ার পর চার কোণে চার জন খেজুর গাছের ডাল বা অন্য গাছের ডাল গেড়ে দেওয়া শরীয়তসম্মত কি না?

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

কবরে খেজুর গাছের ডাল পুঁতে দেওয়া রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত। বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুটি কবরে আযাব হচ্ছে জানতে পেরে একটি খেজুর গাছের ডালকে দুই টুকরা করে কবর দুটিতে গেড়ে দেন। (সহীহ বুখারী ১/১৮২)

অন্য বর্ণনায় আছে, সাহাবী বুরাইদা আসলামী রা. মৃত্যুর পূর্বে অসিয়ত করে যান, যেন তার কবরে খেজুর গাছের দুটি ডাল গেড়ে দেওয়া হয়। (সহীহ বুখারী ১/১৮১)

এসব বর্ণনা দ্বারা কবরে খেজুর বা অন্য কোনো গাছের ডাল গেড়ে দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হয়। তাই কেউ চাইলে মৃত ব্যক্তিকে মাটি দেওয়ার পর কবরের উপর এক দুটি ডাল গেড়ে দিতে পারে। কিন্তু কবরের চার কোণায় ডাল দেওয়া আবার চারজন ব্যক্তি দ্বারা একাজ করানো দলীলবিহীন অতিরঞ্জিত কাজ। সুতরাং এ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য।

প্রকাশ থাকে যে, হাদীস ও আছারে কবরে যা কিছু করার কথা বলা হয়েছে তাই করা যাবে। নিজ থেকে এর অতিরঞ্জণ কোনো কিছু করাই বিদআতের শামিল।

والله اعلم بالصواب

26/01/2024

কখন সন্তানের বিছানা আলাদা করতে হবে?

প্রশ্নঃ আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, কেমন আছেন হুজুর, আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি, আমার প্রশ্ন টা হলো যে সন্তানের বয়স কত হলে তাকে আলাদা বিছানা দিতে হবে?

উত্তরঃ
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী সন্তানের বয়স দশবছর হলে তাকে পৃথক বিছানায় বা আলাদা করে শোয়ানো আবশ্যক। একসাথে থাকা যাবে না।

যদিও বাবার সাথে ছেলের এবং মায়ের সাথে মেয়ের শোয়ার অবকাশ আছে। তবে এক্ষেত্রেও আলাদা থাকার সুযোগ থাকলে একসাথে থাকা উচিত নয়।

কিছু বর্ণনায় সাত বছরের কথাও এসেছে। সেই হিসেবে সাত বছর বয়স হলেই বিছানা পৃথক করা সতর্কতা। তবে সর্বোচ্চ দশ বছর পর্যন্ত অবকাশ আছে। দশ বছর হয়ে গেলে বিছানা পৃথক করা ওয়াজিব। সামর্থ থাকার পরেও তা না করলে গুনাহ্ হবে। আমাদের সমাজের অনেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়না যা সরাসরি সুন্নাহ পরিপন্থী।

عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مُرُوا أَوْلَادَكُمْ بِالصَّلَاةِ وَهُمْ أَبْنَاءُ سَبْعِ سِنِينَ، وَاضْرِبُوهُمْ عَلَيْهَا، وَهُمْ أَبْنَاءُ عَشْرٍ وَفَرِّقُوا بَيْنَهُمْ فِي الْمَضَاجِعِ»

‘আমর ইবনু শু‘আইব (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের সন্তানদের বয়স সাত বছর হলে তাদেরকে সলাতের জন্য নির্দেশ দাও। যখন তাদের বয়স দশ বছর হয়ে যাবে তখন (সলাত আদায় না করলে) এজন্য তাদেরকে মারবে এবং তাদের ঘুমের বিছানা আলাদা করে দিবে। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৯৫, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৬৬৮৯, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-৮৮৮]

عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ” لَا يَنْظُرِ الرَّجُلُ إِلَى عَوْرَةِ الرَّجُلِ، وَلَا تَنْظُرِ الْمَرْأَةُ إِلَى عَوْرَةِ الْمَرْأَةِ، وَلَا يُفْضِ الرَّجُلُ إِلَى الرَّجُلِ فِي الثَّوْبِ، وَلَا تُفْضِ الْمَرْأَةُ إِلَى الْمَرْأَةِ فِي الثَّوْبِ

হযরত আব্দুর রহমান বিন আবী সাঈদ তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, এক পুরুষ অন্য পুরুষের সতরের দিকে দৃষ্টি দিবে না, এক নারী অন্য নারীর সতর দেখবে না। এক পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে একই চাদরের নিচে শোবে না এবং এক নারী অন্য নারীর সাথে একই কাপড়ের নিচে শোবে না। [মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১১৬০১]

عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ الرَّبِيعِ بْنِ سَبْرَةَ , عَنْ أَبِيهِ , عَنْ جَدِّهِ , رَفَعَهُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِذَا بَلَغَ أَوْلَادُكُمْ سَبْعَ سِنِينَ فَفَرِّقُوا بَيْنَ فُرُشِهِمْ

আব্দুল মালিক বিন রাবী বিন সাবরাহ পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন যে, যখন সন্তানের বয়স সাত বছর হয়, তখন তার বিছানা আলাদা করে দাও। [সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-৮৮৬, মুস্তাদরাক আলাস সহীহাইন, হাদীস নং-৭২১]

(وَلَا يَجُوزُ لِلرَّجُلِ مُضَاجَعَةُ الرَّجُلِ وَإِنْ كَانَ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا فِي جَانِبٍ مِنْ الْفِرَاشِ) قَالَ – عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ – «لَا يُفْضِي الرَّجُلُ إلَى الرَّجُلِ فِي ثَوْبٍ وَاحِدٍ وَلَا تُفْضِي الْمَرْأَةُ إلَى الْمَرْأَةِ فِي الثَّوْبِ الْوَاحِدِ» وَإِذَا بَلَغَ الصَّبِيُّ أَوْ الصَّبِيَّةُ عَشْرَ سِنِينَ يَجِبُ التَّفْرِيقُ بَيْنَهُمَا بَيْنَ أَخِيهِ وَأُخْتِهِ وَأُمِّهِ وَأَبِيهِ فِي الْمَضْجَعِ لِقَوْلِهِ – عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ – «وَفَرِّقُوا بَيْنَهُمْ فِي الْمَضَاجِعِ وَهُمْ أَبْنَاءُ عَشْرٍ» (الد المختار مع رد المحتار-3/382

والله اعلم بالصواب

উত্তর প্রদানে… মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
বাইতুল কুরআন মাদারাসা , মোহাম্মাদপুর

Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abu Affan Afindi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abu Affan Afindi:

Share