Ananda Mohan College : Ruling Since 1908

Ananda Mohan College : Ruling Since 1908 Stay updated on events, alumni success stories, and the latest campus news of Ananda Mohan College.

21/04/2025

একাদশ শ্রেণির জন্য গাইড টিচার নিযুক্তকরণ, অভিভাবক সমাবেশসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমাদের কলেজ কমিটিকে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

একই সঙ্গে আশা করি দ্বাদশ শ্রেণির (HSC-25) বিষয়টিও স্যারদের স্মরণে রয়েছে। ছাত্ররা ইতিমধ্যে তাদের প্র্যাক্টিক্যাল কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে। তবে খাতা স্বাক্ষরের জন্য এখন পর্যন্ত কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো অফিসিয়াল নির্দেশনা বা আহ্বান দেওয়া হয়নি। অনুরোধ করবো, এই বিষয়টির প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হোক।

অন্যান্য অনেক কলেজ (যেমন: মুমিনুন্নেসা কলেজ) ইতোমধ্যেই খাতা স্বাক্ষরের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে নোটিশ প্রদান করেছে। আমাদের কলেজ থেকেও দ্রুত এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে মনে করি।

Amc.HSC online class

We, the general students of Ananda Mohan College, strongly condemn the ongoing brutal attacks on the people of Gaza. In ...
06/04/2025

We, the general students of Ananda Mohan College, strongly condemn the ongoing brutal attacks on the people of Gaza. In response to the call from the people of Gaza, we wholeheartedly express our solidarity with and support for the upcoming peaceful Global Strike.

আমরা, আনন্দ মোহন কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ, গাজাবাসীর উপর চলমান বর্বর আক্রমণের প্রতি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে, গাজাবাসীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আগামী শান্তিপূর্ণ গ্লোবাল স্ট্রাইককে আমরা আন্তরিকভাবে সমর্থন ও একাত্মতা জানাচ্ছি।

19/03/2025

>︿<

অভিনন্দন, স্যার!
27/01/2025

অভিনন্দন, স্যার!

25/01/2025

উচ্চ মাধ্যমিক কমিটি [পড়ুন মতিউর স্যার] সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজের জয়জয়কার করেছেন এবং আনন্দ মোহন কলেজের রেজাল্ট খারাপ হওয়ার কারণ নিয়ে ভালো রকমের সংশয় প্রকাশ করেছেন। আমরাও সেই সংশয়ে শঙ্কিত না হয়ে পারিনি, কারণ সাময়িক উত্তেজনা বড়ই প্রশান্তির। এর মধ্যে থেকে কিছু গঠনমূলক সমালোচনা আমাদের পেজ থেকে এবং সচেতন মহল থেকে করা হয়েছে। পেজের পোস্টের কমেন্টে গেলেই সেসব দেখতে পাবেন। চলুন, আমরা আমাদের কথায় ফিরি।

আনন্দ মোহন কলেজ এবং সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজ—দুটোই সরকারি কলেজ, তবে ভিন্নতা রয়েছে একাডেমিক কার্যক্রম ও সাফল্যে। আনন্দ মোহন কলেজে এসএসসিতে ১১৪০-এর কম পাওয়া ছাত্রছাত্রী-ও ভর্তি হয় বিভিন্ন তদবিরের মাধ্যমে। তখনই আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষক মহোদয়দের বুঝে নেওয়া এবং স্বীকার করা উচিত ছিল যে এই কলেজে শতভাগ পাশের আশা করা উচিত নয়; ফেল আসবেই, তা সুনিশ্চিত। বাস্তবতার নিরিখে কথাগুলো বলছি। আপনারা চাইলে আমরা ধরে ধরে নামের তালিকা সহ প্রকাশ করে দিতে পারি—এইচএসসি ২৪, ২৫ ও ২৬ ব্যাচে কোন কোন ছাত্রছাত্রী অনলাইন আবেদনের মাধ্যমে ভর্তি হয়েছে এবং কোন ছাত্রছাত্রী তদবির বা অন্যান্য উপায় অবলম্বন করে ভর্তি হয়েছে। অন্যদিকে, সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ আসে এসএসসিতে ১২৪০-এর উপরে নম্বর পেলে। তফাতের হিসাবটা আপনারা কষুন।

সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললাম। জিজ্ঞেস করলাম, ক্লাস কেমন হয়? এক সেকশনের সঙ্গে অন্য সেকশনের পড়ার মিলই বা কতটুকু? যা বুঝলাম, সেখানে ক্লাসের মান যথেষ্ট ভালো; আনন্দ মোহনের মতো নয়, যোজন যোজন ভালো। গাইড টিচার নিযুক্ত আছেন; সমস্যা হলে সমাধান নিমেষেই পাওয়া যায়। আনন্দ মোহন কলেজেও গাইড টিচার প্রথা চালু আছে, তবে সেটা নামকাওয়াস্তে; কলেজের প্রস্পেক্টাসেই তার কার্যক্রমের দেখা মেলে। তবে কলেজ ক্যাম্পাসে তা কার্যত অনুপস্থিত।

একটি কলেজ কমিটি কতটা কর্মঠ হলে টেস্ট পরীক্ষা শুরুর পরেও প্রি-টেস্টের রেজাল্ট দিতে পারে না? আর রেজাল্টের জন্য ডেডিকেটেড কোনো সফটওয়্যার বা ওয়েবসাইটও নেই। যা দেওয়া হয়, তা স্প্রেডশিটে এন্ট্রি দিয়ে; মোট নম্বরও লেখা থাকে না। মেরিটলিস্ট দূরেই থাকুক।
আনন্দ মোহন কলেজ তার গৌরব, জৌলুস আর সাফল্য সেদিনই ফিরে পাবে, যেদিন থেকে কোনো ছাত্র তদবিরে ভর্তি হবে না; ছাত্র-শিক্ষক নির্বিশেষে সবার মধ্যে শৃঙ্খলা আসবে এবং ছাত্র-শিক্ষক উভয়েই সমানতালে পড়াশোনা করবে। যারা আনন্দ মোহন কলেজের কতিপয় স্যারের ক্লাস করেছেন বা করছেন, তারা এ কথা বুঝতে পারবেন।

নিজের কলেজ নিয়ে এ ধরনের লেখা লিখতে বা পড়তে কারোরই ভালো লাগার কথা নয়। আজও আনন্দ মোহন কলেজ তার গৌরবোজ্জ্বল অতীত নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের কাছে সমাদৃত। সেই গৌরব ও জৌলুস মলিন হতে দেখে খুব কষ্ট হয়। মেনে নিতে পারি না, আনন্দ মোহন কলেজ অন্য কোনো কলেজের এডমিশনের রেজাল্টের খবর শেয়ার করে, নিজের পেজে পোস্ট করে, আর সবশেষে নিজের কলেজের রেজাল্ট খারাপ কেন হয়, তা নিয়ে মানুষের মতামত আশা করে।

Amc.HSC online class

Send a message to learn more

19/01/2025

প্রী-টেস্ট পরীক্ষার ফলাফল টেস্ট পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগের দিনেও দিতে পারলেন না। টেস্ট পরীক্ষা, যা আগামীকাল শুরু হতে যাচ্ছে, সেটার ফলাফল কি এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে দেবেন?

Amc.HSC online class

Send a message to learn more

আচ্ছা, প্রতিবছর এই যে কোচিং সেন্টারগুলো মডেল টেস্টের নাম করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় শিক্ষার্থীদের থেকে, এটা নিয়ে কো...
12/01/2025

আচ্ছা, প্রতিবছর এই যে কোচিং সেন্টারগুলো মডেল টেস্টের নাম করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় শিক্ষার্থীদের থেকে, এটা নিয়ে কোনো লেখালেখি নেই কেন?
তদানীন্তন জেএসসি থেকে শুরু করে এসএসসি, পর্যায়ক্রমে এইচএসসি পর্যন্ত প্রায় প্রতিটি বোর্ড পরীক্ষার আগেই কোচিং সেন্টারগুলো একাধিক প্যাকেজ পরীক্ষা নেয়, যা মডেল টেস্ট নামে গেলানো হয়। বোর্ড পরীক্ষার আগে প্র্যাকটিসের অবশ্যই প্রয়োজন আছে, কিন্তু আমাদের থেকে হাজার হাজার টাকা নেওয়ার এই ম্যালপ্র্যাক্টিসটা বন্ধ করা সময়ের দাবি।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার কোনো প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করা উদ্দেশ্য নয়।

উদ্ভাস, এসিএস, এবং আমাদের ময়মনসিংহ শহরের ক্যানভাস এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের মডেল টেস্টের রুটিন আমার হাতে এসেছে। বেশ মন দিয়ে তাদের রুটিনগুলো দেখলাম, পড়লাম। এবার আমার হিসাবটা দিচ্ছি।

উদ্ভাসে সারাদেশের ব্রাঞ্চে কম করে হলেও ২৫,০০০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয় এই ধরনের প্রোগ্রামে। তাদের পরীক্ষা পদ্ধতি ও ফল প্রকাশ পদ্ধতি নিঃসন্দেহে ভালো। তারা অনলাইনে যে মেরিট দেয়, সেই মেরিটে সারাদেশের শিক্ষার্থীদের সাথে একজন শিক্ষার্থীর অবস্থান কততম সেটা জানান দেয়। সেখানে অহরহ বিশ হাজারতম – বাইশ হাজারতম মেরিট পাওয়া যায়।

মডেল টেস্টের এই প্রোগ্রামে ধরুন, বিশ হাজার (২০,০০০) শিক্ষার্থী এনরোল করলো। তাদের থেকে ফি নেওয়া হচ্ছে ১০,০০০ টাকা (ছাড়সহ)। একটা প্রোগ্রামে তাদের খরচ কত হয়? আর লাভই বা কত?

উদ্ভাসে মোট পরীক্ষা নিবে ৪০টি।

২০,০০০ ছাত্রের জন্য বিশ হাজার প্রশ্ন আর খাতা দিতে কত টাকা প্রয়োজন চলুন হিসাব করি।

বাজারের সবচেয়ে ভালো মানের সাদা পাতার খাতার রিম ৬১০ টাকা (৬৫ জিএসএম)। প্রতি রিমে পাতার সংখ্যা ৫০০।

প্রতি স্টুডেন্টের যদি ১ রিম খাতা লাগে ৪০টা পরীক্ষায়, তাহলে ৬১০ টাকা খাতা বাবদ খরচ। ওএমআর আর প্রশ্ন ছাপানো বাবদ প্রতি পরীক্ষায় খরচ ধরুন ৫ টাকা (অনেক বেশি ধরেছি, বাল্ক এমাউন্টে ছাপানো হয় এসব প্রতিষ্ঠানে। প্রকৃতপক্ষে খরচ হবে ৩ টাকা বা আরও কম)। আর প্রতিটি প্রিন্টেড সলিউশন বুক ধরুন ৬০ পাতার, বাল্ক এমাউন্টে ছাপানো হয় বলে প্রতি সলিউশন বুক বাবদ খরচ ধরলাম ৮০ টাকা (অনেক বেশি ধরেছি)।

তারা পরীক্ষা নিচ্ছে ৪০টি। ৪০টি পরীক্ষায় খাতা, প্রশ্ন, ওএমআর বাবদ জনপ্রতি খরচ – ৬১০ + (৪০ * ৫) + ৪০ * ৫০ = ২৮১০ টাকা।
এসির বিল, রুম ভাড়া, বাতির বিল ও অন্যান্য রক্ষণাবেক্ষণ খরচ বাবদ ধরুন জনপ্রতি তাদের দৈনিক ৪০ টাকা গেল। তাহলে ৪০টা পরীক্ষা * দৈনিক ৪০ টাকা = ১৬০০ টাকা।

তাহলে জনপ্রতি মোট খরচ যাচ্ছে = ২৮১০ + ১৬০০ টাকা = ৪৪১০ টাকা। আরও সিস্টেম লস ও বইয়ের খরচসহ ধরুন, ৬৫০০ টাকায় যাচ্ছে জনপ্রতি। কিন্তু লাভ? ১০,০০০ - ৬৫০০ = ৩৫০০ টাকা।
এত কেন ভাই? ৩৫০০ * ২০,০০০ = ৭ কোটি টাকা।

অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর হিসাব আপনাদের উপরেই ছাড়লাম। দেখেন, যা ভালো মনে করেন। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সবার বাবার এতো টাকা নেই যে শিক্ষা নামক জিনিসটাকে পণ্যের মতো ক্রয় করতে পারবে।

দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার রুটিন ।
11/01/2025

দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার রুটিন ।

কোন বিবেচনায় বা কী বিবেচনায় আপনে ক্লাসে না আসা লোকজনদের পরীক্ষায় বসতে দিলেন? এটা একটু সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে শেয়ার কর...
20/11/2024

কোন বিবেচনায় বা কী বিবেচনায় আপনে ক্লাসে না আসা লোকজনদের পরীক্ষায় বসতে দিলেন? এটা একটু সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে শেয়ার করবেন, এটা জানার অধিকার তাদের আছে। আর বসতেই দিলেন, তাহলে এখনই কেন পরীক্ষায় বসতে দিলেন? ওরা ক্লাস করে নাই, পরীক্ষাও নিয়ে নিলেন । তাইলে যারা ক্লাস করছে তাদের সাথে অবিচার করলেন কেন? আপনার জবানেরই তো মূল্য নাই ।

শুধু পরীক্ষার আগে ডাকায়া আবেদনপত্র জমা নিলেন কী নিলেন না, বিবেচনার আলাপ করে পরীক্ষায় বসায়া দিলেন?

পরীক্ষা যদি নিতেই হয় তাইলে যারা ক্লাসে আসে নাই তাদের আলাদাভাবে ক্লাস নিয়ে ৭৫% উপস্থিতি নিশ্চিত করে পরবর্তীতে পরীক্ষা নিতেন। স্যরি টু সে, আপনি আপনার গ্রহণযোগ্যতা হারায়া ফেলছেন । ক্লাসে না আসা অনিয়মিত লোকদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই আপোস করে ফেলছেন।

Amc.HSC online class

13/11/2024

Amc.HSC online class
দ্বাদশ সাইন্সের শিক্ষার্থীদের প্র্যাক্টিকেল করানো ও খাতা রেডি করানোর উপর গুরুত্বারোপ করেন, স্যার। এই মুহুর্তে তাদের বাধ্যতামূলকভাবে তত্ত্বীয় ক্লাসে উপস্থিত ক্লাসে হাজির না করিয়ে, তাদের বাধ্যতামূলকভাবে প্র্যাক্টিকেল খাতা প্রস্তুত করা ও প্র্যাক্টিকেল ক্লাসে উপস্থিত থাকা নিশ্চিত করেন।

২০ তারিখ থেকে পরীক্ষা শুরু, আর একটা ছাত্র কলেজে যাওয়া-আসা আর ক্লাস করা মিলিয়ে প্রায় ৫ থেকে ৫.৫ ঘন্টা সময় চলে যায়। এই সময়টায় সে কিন্তু চাইলে বাসায় নিজের মতো করে পড়তে পারতো। কলেজের ক্লাস ভিন্ন ভিন্ন সেকশনে ভিন্ন ধাঁচের হচ্ছে। মোদ্দাকথা, ছাত্রবান্ধব ক্লাস হচ্ছে না, শুধু শুধু সময় নষ্ট হচ্ছে। উদাহরণ স্বরুপ বলি, ২০ তারিখ থেকে পরীক্ষা শুরু, ম্যাথ স্যার পড়াচ্ছেন কনিক্স। এক নিয়ামক রেখা আর উপকেন্দ্র পড়ায়েই উনি ৪৫ মিনিট পার করে দিছেন, ম্যাথ করানোর নাম নাই। এখন বাসায় নিজে ম্যাথ করবো সেই সুযোগটাও নষ্ট করে দিচ্ছেন বাধ্যতামূলক ক্লাসে বসায়ে রেখে। যা প্রি টেস্টে প্রভাব ফেলবে মারাত্মকভাবে।
প্র্যাক্টিকেলে কী করানো হচ্ছে? স্যারেরা প্র্যাক্টিকেল করাচ্ছেন, ছাত্ররা দেখছে। তত্ত্ব কীভাবে লেখবে, খাতা কীভাবে সাজাবে এই বিষয়ে ধারণা যা অস্পষ্ট থাকার, অস্পষ্টই রয়ে যাচ্ছে। খাতা করা নিয়ে বা লেখা নিয়ে যা বলা হচ্ছে, তা নিতান্তই অমূলক। দ্বাদশের শিক্ষার্থীদের ক্লাস করা নিয়ে কড়াকড়িতে ছাড় দেন , স্যার। পরীক্ষার আগে রিভিশন জরুরি। আর ক্লাসও যে আহামরি ভালো মানের হচ্ছে, এমন কিন্তু না। হাতে গুণা একটা দুইটা ক্লাস আমরা ভালো পেয়েছি, আর বাকিসবগুলো ক্লাসই আমাদের জন্য অনর্থক মনে হয়েছে।

এমতাবস্থায়, আমরা আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যারগণের কাছে কিছু আবদার রাখছি।

১. আমাদের ক্লাস করার থেকে প্র্যাক্টিকেলের প্রতি গুরুত্বারোপ আরও বেশি করতে হবে।
২. সকল সেকশনে ক্লাস কোয়ালিটি ও পড়ানোর মান একইরকম নিশ্চিত করা জরুরি। দ্বাদশের যারা আছে, তারা হয়তো-বা খুব বেশি ক্লাস পাবে না আর। একাদশের সকল সেকশনে ক্লাস কোয়ালিটি ও পড়ানোর মান একইরকম নিশ্চিত করতে প্রতি সেকশনে পড়ানোর দায়িত্ব বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকগণের উপর ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। কলেজে যথেষ্ট জনবল আছে। একেকদিন একেক স্যার পড়াতে আসলে ক্লাসের ফ্লো ঠিক থাকে না, এই কথা আমরা আগেও বলেছি। তাই একজন স্যার-ই একটা চ্যাপ্টারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ক্লাস নিবেন, এটা নিশ্চিত করা জরুরি। সবথেকে বেশি ভালো হয়, চ্যাপ্টারভিত্তিক টিচার শাফলিং করলে। বা নির্দিষ্ট সময় পরপর বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক সেকশন টু সেকশন পরিবর্তন করে। এতে শিক্ষার্থীরা একাধিক স্যারের ক্লাস করার সুযোগ পাবে, ক্লাসের ফ্লো-ও ঠিক থাকবে।

Amc.HSC online class

Send a message to learn more

আনন্দ মোহন কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক কমিটির সকল সদস্য স্যারগণ, সংস্কারী শুভেচ্ছা নিবেন।দ্বাদশের প্রাক নির্বাচনী শুরুর সম্ভাব্...
01/11/2024

আনন্দ মোহন কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক কমিটির সকল সদস্য স্যারগণ, সংস্কারী শুভেচ্ছা নিবেন।

দ্বাদশের প্রাক নির্বাচনী শুরুর সম্ভাব্য তারিখ দিয়েছেন ০৭ নভেম্বর থেকে, অথচ এখন পর্যন্ত পরীক্ষা সিলেবাস পূর্ণাঙ্গভাবে দেওয়া তো দূরেই থাকুক, আপনারা রুটিনটাই দিতে পারলেন না। অথচ শহরের অন্য একটি স্বনামধন্য সরকারী কলেজ পরীক্ষা শুরুর এক মাস আগেই পরীক্ষার রুটিন, সিলেবাস প্রকাশ করে থাকে।

তা স্যার বাংলা, ইংরেজি-র সিলেবাসটা পরীক্ষার দিন সকালবেলা দিবেন? এতো সংস্কার, এতো পরিবর্তন, এতোকিছু করতেছেন অথচ এইচএসসি ২০২৪ এর রেজাল্টের ধ্বসের পিছনে যে ইংরেজির অবদান আছে, সেটা স্মরণে রাখলেন না? যেখানে ইংরেজির সিলেবাস সবার আগে দেওয়ার কথা, সেখানে ইংরেজি সিলেবাসের খবর নাই। আর বাংলা সিলেবাসের কথা বাদ দিলাম। দেখা যাবে নাটক, উপন্যাস দুইটাই দিয়ে রাখছেন (পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি)।

প্রসঙ্গত দ্বাদশের প্র্যাক্টিকেলের ক্ষেত্রে আপনাদের কড়াকড়িকে সাধুবাদ জানাই। দ্বাদশের অনেক শিক্ষার্থীরা প্র্যাক্টিকেল না করেও হাজিরা দিয়ে যাচ্ছে প্র্যাক্টিকেল উপস্থিতির শীটে। একক্লাসমেট, অন্য ক্লাসমেটের হয়ে হাজিরা শীটে রোল, নাম, স্বাক্ষর করে দিচ্ছে। আপনারা কেন প্র্যাক্টিকেল ক্লাস শেষে নাম ডাকার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন না?

আপনারা নিয়মকরে রাতের বেলাই নোটিশ দিয়ে যাচ্ছেন, কলেজ চলাকালীন সময়ে নোটিশ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই যে আপনারা একাদশের ক্লাস টেস্টের সিলেবাস পরীক্ষার আগের রাতে দিচ্ছেন, এতে ওদের পরীক্ষার প্রস্তুতি কতটা ভালো হয় একটু খবর রাখবেন।

আপনারা কী ক্লাস টেস্ট শেষে একাদশের পরবর্তী পরীক্ষার সিলেবাসটা দিয়ে দিতে পারেন না? প্রতিদিন রাতে নিয়মকরে এই অনিয়ম বন্ধ করেন। মনে রাখবেন, দায়িত্বশীলদের দায়িত্বজ্ঞানহীন কর্মকান্ড সংস্কারের সবচেয়ে অন্তরায়।

Amc.HSC online class

Address

37 College Road
Mymensingh
2200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ananda Mohan College : Ruling Since 1908 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share