Recipes & Blogging By Warisha's Family

Recipes & Blogging By Warisha's Family Recipes, Gardening, Content Creator, Blogging,videographer.
(1)

27/05/2025

আমাদের ছোট্টো বাগান

27/02/2025

Picnic - 2025

02/01/2025
22/12/2024

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন। খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন। এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য তেড়ে আসেন। স্ত্রীর বলা প্রতিটি কথা এবং কাজ যেন ভুলে ভর্তি। খাবার দিতে এক মিনিট দেরী হলে ক্রুদ্ধ হয়ে স্বামী চলে যান। আবার ফিরার আগেও বলেন না। কোনো রুটিন নেই। যখন-তখন ঘরে ফিরে একই ব্যবহার করেন।

ভয়ে কুঁকড়ে থাকা স্ত্রী তার সন্তানকে পড়তে বসার কথা বললেও দোষ। স্বামীর কথা, "সারাক্ষণ পড়ার কথা বলতে হবে কেন?" আবার পড়ার কথা না বললেও দোষ। "ঘরে থেকে বাচ্চাকে কেন পড়াতে পারবে না? এতো কীসের কাজ?"

বাচ্চা দুষ্টুমি করলেও স্ত্রীর দোষ। আবার চুপচাপ থাকলে-ও দোষ। শাসন করলেও দোষ। তবে স্বামী সবকিছু করতে পারবেন। স্ত্রী-সন্তানদের প্রতি সম্পূর্ণ অধিকার দেখিয়ে মারতেও পারবেন। আর স্ত্রী মানেই দোষে ভরপুর একটি মানুষ। যার ভুল-ভ্রান্তি ছাড়া আরকিছুই নজরে পড়ে না। কথায় কথায় আবার ছেড়ে দেওয়ার হুমকি!

সহ্যসীমা পাড় করে একদিন স্ত্রী স্বে-চ্ছায় বিচ্ছেদ চাইলেন। কিন্তু, স্বামী ছাড়তে নারাজ। কপাল কুঁচকে বলেন, "সন্তানদের কী হবে? এ কেমন মা যে সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চায়!"

কোমলমতি স্ত্রী এই বিষাক্ততা পুনরায় সহ্য করতে লাগলেন। কিন্তু, স্বামীর পরিবর্তন হলো না৷ তিনি ছাড়বেনও না, ধরবেনও না। আবার ভালো ব্যবহারও করবেন না। সারাক্ষণ রাগ-ক্ষোভ, বিরক্তি এবং হিংস্র আচরণ করেও চান স্ত্রী তার সাথে থাকুক।

এ পৃথিবীতে এমন স্ত্রীদের অভাব নেই, যারা দিনের পর দিন একটা টক্সিক মানুষকে সহ্য করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন মানুষটি শুধরাবে না, তবুও সন্তানের দিকে তাকিয়ে সবটুকু মেনে নেন। যেন সন্তান তার বাবাকে না হারায়। অথচ, এসব বাবারা কিন্তু কখনোই সন্তানের প্রতি টান দেখান না।

উল্লেখিত ঘটনার এই নারী বর্তমানে বাইপোলার ডিসওর্ডারে আক্রান্ত। যা নিরাময়অযোগ্য। এই নারী এখন না সুখ বুঝেন, আর না তো দুঃখ। হাসতে হাসতে কান্না করে ফেলেন, আবার কাঁদতে কাঁদতে হাসেন। রাত কাটে তার টক্সিক মূহুর্ত স্মরণ করে। নিজের জীবনের প্রতি এতোটাই বিতৃষ্ণা, বিষাদ জমেছে যে, মৃত্যুকে তার মুক্তি বলে মনে হয়।

এই ধরণের রোগীরা সুযোগ পেলে পরিশেষে মৃত্যুকেই বেছে নেয়।

দুঃখজনকভাবে অসুস্থ স্ত্রী এখন স্বামীর বোঝা। এখনো সেই আগের মতো স্বামী তার টক্সিক আচরণ ধরে রেখেছেন। তবে স্ত্রীও আগের মতো কুঁকড়ে নেই। যে কোনো মূহুর্তে স্বামীকে ছাড়তে তিনি প্রস্তুত। তবুও তাদেরকে একসাথে থাকতে হচ্ছে। পারিবারিকভাবে এই বিচ্ছেদ কখনোই সম্ভবপর নয়। স্বামীও তা চান না।

এতকিছুর পরেও স্বামীর আচরণ আর বদলায় নি। তিনি স্ত্রীকে রাখতে চান, কিন্তু ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দেখাতে পারবেন না। জগতের সবকিছু দিয়ে হলেও স্ত্রীকে পাশে দেখতে চান, তবে স্ত্রীকে একটু মানসিক শান্তি দিতে পারবেন না। এমনকি এই যে তার ধরে রাখার চেষ্টা, এটাও স্ত্রীকে বুঝতে দেন না।

টক্সিক পার্সন বরাবরই ভয়ংকর এবং বিপদজনক এক অভিশপ্তের নাম। সময়মতো তা প্রতিহত করতে না পারলে এরা একটা মানুষকে তীলে তীলে ধ্বংস করে দেয়। অন্যকে মানসিকভাবে অত্যাচার করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে এরা নিজের সুখ-শান্তি উপড়ে ফেলতেও পিছ পা হয় না।আল্লাহ এই সকল স্বামীদেরকে হেদায়েত দান করুন এবং ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।

এরকম লক্ষ কোটি মানুষ আছে। শুধু বাংলাদেশী না বিদেশীদের মধ্যেও এমন সোসিওপ্যাথ ,ডমিনেটিং পার্টনার আছে,যারা ধরেওনা ছাড়েওনা। এখানে পুরুষ এবং নারী যে কেউ টক্সিক হতে পারে।

আমি আবারও বলছি এটা একটি উদাহরণ আমাদের সমাজের।

20/12/2024

একজন গর্ভবতী স্ত্রী তাঁর স্বামীকে বললেন:
"তুমি কী আশা করছো? ছেলে হবে, না মেয়ে?"

স্বামী:
"যদি ছেলে হয়, আমি তাকে অংক শেখাবো, আমরা একসাথে খেলাধুলা করবো, মাছ ধরা শেখাবো আর অনেক কিছু করবো।"

স্ত্রী:
"হা.. হা.. আর যদি মেয়ে হয়?"

স্বামী:
"যদি মেয়ে হয়... আমি তাকে কিছুই শেখাতে হবে না। বরং সে-ই আমাকে সব কিছু নতুন করে শেখাবে। যেমন, কীভাবে পোশাক পরতে হয়, কীভাবে খেতে হয়, কখন কী বলতে হয় আর কী বলা উচিত নয়।

এক কথায়, সে হবে আমার দ্বিতীয় মা। আমি কিছু না করলেও সে আমাকে তার হিরো ভাববে। যখন তাকে কিছুতে না বলবো, তখনও সে আমাকে বুঝবে।

সে সবসময় তার স্বামীকে আমার মতো হতে চাইবে। সে যত বড়ই হোক না কেন, সে সবসময় চাইবে আমি তাকে আমার বেবি ডলের মতোই ভালোবাসি।

সে আমার জন্য সবার সঙ্গে লড়াই করবে। কেউ আমাকে আঘাত করলে, সে তাকে কখনোই ক্ষমা করবে না।"

স্ত্রী:
"তাহলে কি বলতে চাইছো, তোমার মেয়ে এসব করবে কিন্তু তোমার ছেলে করবে না?"

স্বামী:
"না, না! হয়তো ছেলেও করবে, কিন্তু তাকে এসব শিখতে হবে। কিন্তু মেয়েরা এসব নিয়ে জন্মায়।

একজন মেয়ের বাবা হওয়া একজন পুরুষের জন্য সবচেয়ে বড় গর্বের বিষয়।"

স্ত্রী:
"কিন্তু সে তো সারাজীবন আমাদের সাথে থাকবে না।"

স্বামী:
"হ্যাঁ, কিন্তু আমরা সবসময় তার হৃদয়ে থাকবো। তাই সে যেখানে থাকুক, তাতে কিছু যায় আসে না।"

মেয়েরা প্রকৃত অর্থে এমন এক ফেরেশতা, যারা জন্ম থেকেই নিঃস্বার্থ ভালোবাসা আর যত্ন নিয়ে আসে।

---

কন্যা সন্তানের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসের আলোকে ব্যাখ্যা

ইসলামে কন্যা সন্তানের বিশেষ মর্যাদা ও ফজিলত উল্লেখ করা হয়েছে। মহানবী (সা.) কন্যা সন্তানের লালন-পালনের জন্য বিশেষভাবে পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন।

১. কন্যা সন্তানের লালন-পালনে জান্নাতের সুসংবাদ:
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি দুই কন্যা সন্তানের লালন-পালন করবে যতক্ষণ না তারা প্রাপ্তবয়স্ক হবে, কিয়ামতের দিন আমি এবং সে এভাবে (উপর্যুক্ত দুই আঙুল দেখিয়ে) একসঙ্গে থাকব।"
(সহীহ মুসলিম: ২৬৩১)

এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, কন্যা সন্তানের সঠিক যত্ন, ভালোবাসা এবং সম্মান দিলে আল্লাহ জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন।

২. কন্যাদের প্রতিপালন গুনাহ মোচন করে:
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি তিনটি মেয়েকে অথবা তিনটি বোনকে প্রতিপালন করবে, তাদের ভালোভাবে দেখাশোনা করবে এবং তাদের প্রতি দয়া করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।"
(তিরমিজি: ১৯১২)

৩. কন্যা সন্তান দয়া এবং বরকতের প্রতীক:
ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি মেয়েদের প্রতি সদয় আচরণ করবে এবং তাদের সঠিক অধিকার দেবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
(মুসলিম: ২৬২৯)

---

মেয়েরা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এক অনন্য রহমত। কন্যা সন্তানের প্রতি ভালোবাসা ও যত্ন আমাদের জন্য শুধু দায়িত্ব নয়, বরং জান্নাতের রাস্তা। একজন বাবার কাছে তার মেয়ে শুধু সন্তান নয়, বরং জীবনের এক বিশুদ্ধ আর্শীবাদ।

সকল সৌভাগ্যবান বাবাদের উদ্দেশ্যে, যারা কন্যা সন্তানের বাবা হতে পেরেছেন। আল্লাহ তাদের মেয়েদের বরকতময় করুন। আমিন

12/12/2024

আল্লাহর দিকে আমাদের যাত্রা শুরু হয় ফজর নামাজ থেকে। ফজর একটি যু*দ্ধের নাম। ফজর যু*দ্ধে জয়ীরা নিঃসন্দেহে আল্লাহর বিশেষ প্রিয়পাত্র।

— আতিক উল্লাহ (হাফি.)

11/12/2024

মৃত্যু আসার পূর্বে পরিবারকে যে সমস্ত বিষয়ে ওসিয়ত করতে হবে তা হলো_

১.) সবাই কে আমার মৃত্যুর খবর বলবেন না ( মেয়েদের ক্ষেএে)।
২.) আমার মৃত্যুর খবর শুনলে পড়বেন "ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলায়হি রাজিউন"।
৩.) আমার মৃত্যুকে অকাল মৃত্যু বলবেন না,,, কারণ আমি আমার নির্ধারিত রিজিক ভোগ করে ফেলেছি।
৪.) আমাকে নিয়ে বিলাপ- মাতম করবেন না,,কারণ এটা সুন্নাহ্ বিরোধী কাজ।
৫.) আমার মৃত্যুতে চল্লিশা, মিলাদ,কুল- খানি করবেন না কারণ এটা স্পষ্ট বিদ'আত।
৬.) যারা আমার মৃত্যুর খবর শুনবেন বা যারা আমার মৃত্যুর সময় থাকবেন তারা অবশ্যই আমার জানাজায় উপস্থিত থাকবেন।
৭.) আমার লাশ মাহরাম ছাড়া অন্য কাউকে দেখাবেন না।
৮.) আমার লাশ কে ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী সুন্দরভাবে গোসল করিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিবেন।
৯.) লাশ দাফনে ইসলামিক রীতিনীতি অনুযায়ী করবেন,সমাজের নয়। যথা সম্ভব আমাকে দাফন করে দিবেন।
১০.) আমাকে কবরস্থ করার পর সেখানেই কিছুক্ষণ থাকুন আর পড়ুন "আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু।"
১১.) কবরের আযাব লাগবের জন্য ও মুনকার- নাকিরের প্রশ্নের উত্তর যেনো দিতে পারি এজন্য আমার জন্য দোয়া করবেন "আল্লাহুম্মা সাব্বিতহু আলাল ইমাম।"
১২.) আমার হয়ে দান- সাদাকা করবেন।
১৩.) আমার সাদাকায়ে জারিয়া চালু থাকলে সেটার খবর নিবেন, সেগুলোকে সমুন্নত করার চেষ্টা করবেন।
১৪.) আমার পরিবারের খবর নিবেন।
১৫.) আমার মৃত্যু থেকে এই শিক্ষা নিয়ে ফিরে যাবেন যে আপনার সময় ও অতি নিকটে।
১৬.) আমার পাওনা আমার পরিবারকে ফিরিয়ে দিবেন,না পারলে সাদকায়ে জারিয়া চালু রাখবেন আমার জন্য, তবুও না পারলে আজীবন আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি ক্ষমা করে দিব "ইনশাআল্লাহ।"
১৭.) কারো নিকট আমার কোনো ছবি থাকলে তা পুড়িয়ে দিবেন, ডিলিট করে দিবেন।
১৮.) আমার কাছ থেকে আপনার পাওনা না পেলে আমার পরিবারের থেকে চায়বেন, তারা দিতে না পারলে আমায় ক্ষমা করে দিবেন আল্লাহর জন্য, তাহলে আল্লাহ ও আপনাকে ক্ষমা করবেন।

ইয়া রব আপনি সকল মুমিন-মুমিনাদের কে একটা উওম মৃত্যু দান করুন এবং কবরের আযাব থেকে আমাদের সকলকে রক্ষা করুন আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

সংগৃহীত~

11/12/2024

দামেস্ক! সিরিয়ার রাজধানী। বিশ্বের প্রাচীনতম বসবাসকারী শহরগুলো মধ্যে একটি। খ্রীষ্ঠপূর্ব ৩০০০ অব্দে এখানে প্রথম জনবসতি গড়ে ওঠে। আরবিতে এই শহরকে বিলাদ আশ-শাম (بلاد الشام) বলা হয়। ইসলামের ইতিহাসে এই শাম অঞ্চল গভীর তাৎপর্য বহন করে। [ শা*ম হলো বর্তমান সি*রিয়া, জর্ডান, লেবানন ও ফিলি*স্তিন অঞ্চল ]

দামেস্কের ইতিহাস ৫ হাজার বছরের পুরোনো। মধ্যযুগে রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর, এই শহর পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যের অংশ হয়ে ওঠে, যা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য নামে পরিচিত। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এটি বাইজেন্টাইনের নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে খুলা*ফায়ে রাশে*দি*ন এর সময় ইসলামের অন্যতম অপরাজেয় সেনানায়ক - খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) দামেস্ক দখল করেন। তখন থেকেই শুরু হয় এখানে মুসলিম শাসন।

পরবর্তীতে ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে চতুর্থ খলিফা আলি (রাঃ) এর মৃত্যুর পর মুআবিয়া (রাঃ) তার খিলাফাতের সময় দামেস্ককে রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করেন যা প্রায় ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বহাল ছিল। আর উমাইয়া খিলাফতের সময়েই নির্মিত হয় দামেস্কের সেই বিখ্যাত উমাইয়া মসজিদ।

অনেক তাফসিরবিদদের মতে নবী ইবরাহিম (আঃ) স্বল্প সময়ের জন্য দামেস্কে অবস্থান করেছিলেন এবং তখন তিনি নক্ষত্র পূজারীদের মধ্যে দ্বীন প্রচার করেছিলেন।

আবু দাউদ এর হাদিস (নং ৪৩২১) অনুযায়ী, রসূলুল্লাহ ﷺ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন দাজ্জালের সাথে যু*দ্ধের জন্য হজরত ঈসা (আঃ) সি*রিয়ার দামেস্কের পূর্ব দিকে অবস্থিত সাদা মিনারের কাছে নামবেন।

আর সিরিয়ার ‘লুদ’ নামক স্থানে তিনি দা*জ্জা*লকে হ*ত্যা করবেন।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৩৭)

এছাড়াও এই অঞ্চলের মর্যাদা সম্পর্কে আরো বিশুদ্ধ হাদিস রয়েছে।

➡ শা*মের অধিবাসীদের জন্য সু সংবাদ। কেননা রহমানের ফেরেশতারা সেখানে তাদের ডানা বিছিয়ে রেখেছেন। (তিরমিযি:৩৯৫৪)

➡ নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা শা*ম ও তার অধিবাসীদের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। (সিলসিলাহ সহিহা:৭/১২৬০)

➡ শামের দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ নিয়েছেন। একটি হাসান হাদীসে এসেছে: রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, "আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমার পক্ষ থেকে শা*মের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছেন।" (আবু দাউদ:৩৪৮৫)

শামে ফিতনার অবসান হলে এর পরপরই আসবে ইসলামের বিজয়, ঈমানের প্রতিষ্ঠা, নিফাকের উচ্ছেদ।

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Recipes & Blogging By Warisha's Family posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share