NS: SOAD

NS: SOAD Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from NS: SOAD, Digital creator, Mymensingh.

জীবনের যত চাওয়া, ছিল যত আশা হলো না তো পাওয়া আর প্রেম ভালবাসা। যেদিকে তাকাই শুধু দেখি নিরাশা কেড়ে নিল স্বপ্ন প্রেম ভালবাস...
25/11/2024

জীবনের যত চাওয়া, ছিল যত আশা হলো না তো পাওয়া আর প্রেম ভালবাসা। যেদিকে তাকাই শুধু দেখি নিরাশা কেড়ে নিল স্বপ্ন প্রেম ভালবাসা। হুট করে মনে পড়ে, অতীতের কথা চিনচিন করে উঠে বুকের ব্যাথা। ব্যাথা ভরা মন নিয়ে, দিন কেটে যায় সৃতিমাখা দিনগুলো হাতছানি দেয়। এখনো খুঁজে ফিরি, সুখের সে আশা ক্লান্ত হৃদয়ে প্রেম ভালবাসা।

💝💝প্রেম হল সিগারেটের মতো, যার আরম্ভ হল অগ্নি দিয়ে, আর শেষ পরিণতি ছাই দিয়ে।                         🗣️  জর্জ বার্নার্ড শ।
23/09/2024

💝💝প্রেম হল সিগারেটের মতো, যার আরম্ভ হল অগ্নি দিয়ে, আর শেষ পরিণতি ছাই দিয়ে। 🗣️ জর্জ বার্নার্ড শ।

আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি ছেলের অসমাপ্ত ভালোবাসার কাহিনী ।🌹গল্পের কাহিনীটি বাস্তব আমারি এক ফ্রেন্ডের। 👬 তাই ...
07/09/2024

আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি ছেলের অসমাপ্ত ভালোবাসার কাহিনী ।🌹
গল্পের কাহিনীটি বাস্তব আমারি এক ফ্রেন্ডের। 👬 তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
এবার গল্পটা শুরু করি ‍-
ছেলেটার নাম আকাশ আর মেয়ে টার নাম নিশি।
আকাশরা তিন ভাই বোন তার একটি বড় ভাই এবং ছোট বোন আছে ।
নিশিরা দুই ভাই দুই বোন তাদের মধ্যে নিশি হলো তৃতীয় ।
নিশি আর আকাশের পরিচয় হয় ক্লাস সেভেনে। নিশি কে প্রথম দেখাই ক্রাশ খাই, না মানে ভালো লাগে। তারপর আকাশ নিশির সাথে ফ্রেন্ডশিপ করে। এই ভাবে তাদের ফ্রেন্ডশিপ চলে এক বছর । এখন তারা অষ্টম শ্রেণীতে পড়ে। এদিকেই আকাশ নিশির মায়ায় পড়ে যায় । এবং সে বুঝতে পারে নিশি কে ভালোবেসে ফেলেছে ।অপরদিকে নিশিও আকাশকে একটু একটু ভালোবাসে। এদিকে তাদের না বলা ভালোবাসা চলতে থাকে। একদিন আকাশ মনস্থির করে। যে আজ নিশি কে যেভাবেই হোক প্রপোজ করবে। তাই আকাশ একটি ফুল নিয়ে স্কুলে যায়। এবং নিশি কে তারেক বন্ধু হাবিবকে দিয়ে ডেকে নিয়ে যায় স্কুলের পেছনদিকে পুকুর পাড়ে । সেখানে আকাশ নিশি কে প্রপোজ করে এবং নিশি ও রাজি হয়ে যায়। এভাবে তাদের প্রেমের তিন বছর কাটে ।এখন তারা দুজন দু কলেজে পড়ে । একদিন নিশি রাতে ফোন করে বললো , আজকে তাকে ছেলেপক্ষ দেখে গেছেন এবং আগামী শুক্রবার তাদের বিয়ে। এই কথা শুনে আকাশ তার বাবা মাকে নিশির কথা বলে। তখন তার বাবা-মা রাজি হয়নি। তাই আকাশ আর নিশি সিদ্ধান্ত নিল তারা পালিয়ে বিয়ে করবে ।
তারপর আকাশ ভাবে ,যেতে তো টাকা লাগবে। টাকা কোথায় পাবো এখন। তার মনে হল তার একটি মাটির ব্যাংক আছে। সে জলদি ব্যাংকটা ভাঙলো এবং দেখল তার ভিতরে ২০ হাজারের মতো টাকা আছে। তাই নিয়ে বাড়ি থেকে কিছু কাপড় নিয়ে নিশির বাড়িতে গেল এবং দেখে নিশি বাড়ির বাহিরে ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে
। তার পর তাকে নিয়ে একটি বাস স্টেশনে গিয়ে ঢাকার দুটি টিকিট সংগ্রহ করল । এবং সিটে গিয়ে বসল তারপর তারা ঢাকায় পৌঁছালা । এবং আকাশের এক ফেসবুক ফ্রেন্ড ঢাকাতে থাকতো তার বাসায় গিয়ে উঠল। এবং পরদিন আকাশ এবং নিশির বিয়ে হলো । পরে তার বন্ধু একটি বাসা ঠিক করে দিল, এক রুমের । তারপর আকাশ অনেক কষ্ট করে একটা রেস্টুরেন্টে ওয়েটারের চাকরি পায় । এই ভাবে চলে যায় তাদের বিয়ের চার মাস । একদিন নিশি মাথা ঘুরে পড়ে যায় তখন আকাশ বাসায় ছিল। তার পর নিশিকে নিয়ে যায় একটি হাসপাতালে। সেখানে ডাক্তার বলে , নিশি প্রেগন্যান্ট । তা শুনে আকাশ ও নিশি খুব খুশি হয়। এখন নিশির প্রেগন্যান্সির পাঁচ মাস। আকাশ দেখে নিশির মনটা খুব খারাপ তাই জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে তোমার । তখন নিশি বলল , বাবা মার কথা মনে পড়ছে। আকাশ বলল তাহলে ফোন দেও । নিশি সাহস করে মার নাম্বারে কল দেয়। তখন তার বাবা ফোন রিসিভ করলো। এবং বললেন কে? নিশি বলল বাবা আমি নিশি। তা কি জন্য ফোন করলেন। জামাই কি তারিয়ে দিছে? নিশা বলল , না বাবা ।কে আপনার বাবা? এই কথা শুনে নিশি কিছু বলল না । নিশি বলল বাবা আমি মা হতে চলেছি । এই কথা শুনে নিশির বাবা বলেন তা আমার কি, আপনি মা হলে? বাবা বললো আমার কোন মেয়ে নাই আমার একটাই মেয়ে তার নাম রাত্রি। ও, তার পর তার বাবা ফোন কেটে দেয় । তারপর আর কখনো ফোন রিসিভ করেননি। আকাশ ও তার বাবা ভাই কে ফোন করে ছিল তারাও কোন রেসপন্স করেনি। এখন আকাশ রেস্টুরেন্টে দুই ঘন্টা কাজ করে আর বাকি সময়টা নিশি কে দেয়।আজ নিশির বাচ্চা ডেলিভারির দিন। তাই তাকে নিয়ে যাওয়া হলো হাসপাতালে, তখন আকাশকে বলা হলো কাউন্টারে 20000 টাকা জমা দিতে। আকাশ ও টাকা জমা দিল। এবং নিশি কে অটি রুমে নিয়ে যাওয়ার সময় নিশি আকাশ কে জরিয়ে ধরে অনেক কান্না করল আকাশ ও কান্না করল । তার পর আকাশ বলল পাগলি ভয় পেলে চলবে, তুমি না খুব সাহসী মেয়ে। তার পর নিশি কে অটিতে নেওয়া হলো । আরাই ঘণ্টা পর ডাক্তার অটি থেকে বেরিয়ে আসল আর বলল আমরা মাও সন্তান কে বাঁচাতে পারলাম না, I am sorry । আকাশ কি করবে বুঝতে পারছিলো না শুধু কান্না করছিল । আর বলছিল তুমি তো বলে ছিলে যে বাঁচলেও একসাথে মরলেও এক সাথে কেন আজ আমাকে একা করে চলে গেলে? তার পার আকাশ কে শান্ত করে তার বন্ধু হাসপাতালের সব কার্যক্রম শেষ করে নিশি ও আকাশকে নিয়ে আসা হয় তাদের বাসায় এবং নিশি কে শেষ গোসল করিয়ে শেষ কৃত্ব শেষ করে ঐ জায়গার একটি কবরস্থানে কবর দেওয়া হয় নিশি কে এবং তাদের বাচ্চা কে। তার পর থেকে আকাশ পাগলের মত আচরণ করতে থাকে। তার পর তার বন্ধু তাকে ঢাকার একটি মেন্টাল হসপিটালে ভর্তি করায় । বেশ কিছুদিন পর সে ভালো হয়ে ওঠে । এখন আকাশ তাদের স্মৃতি নিয়েই বেঁচে আছে।
গল্পটার লেখক. - N .H. soad
জীবনে প্রথম গল্পটি লিখেছি জানিনা গল্পটা কেমন হয়েছে, যদি ভালো লাগে তাহলে কমেন্ট করবেন ।
যদি আপনাদের সাপোর্ট পাই তাহলে আরো কিছু নতুন নতুন গল্প দেওয়া চেষ্টা করব।
গল্পটা পড়ার জন্য সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

10/07/2024

Address

Mymensingh

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NS: SOAD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to NS: SOAD:

Share