suman

suman সময়টা তাকেই দিও যে সময়ের মূল্য বোঝে,
আর সম্পর্ক তার সাথেই রেখো যে তোমার গুরুত্ব বোঝে!�

🕯️ শোকস্তব্ধ ভালুকা! 🕯️          ________ তিনজনকে জবাই করে হ'ত্যা !!৭ নম্বর ওয়ার্ড, টিএন্ডটি রোড — আজ সকালে আমাদের ভালুক...
14/07/2025

🕯️ শোকস্তব্ধ ভালুকা! 🕯️
________ তিনজনকে জবাই করে হ'ত্যা !!

৭ নম্বর ওয়ার্ড, টিএন্ডটি রোড — আজ সকালে আমাদের ভালুকা পৌরসভা জেগে উঠলো এক বিভীষিকাময় খবর নিয়ে।
এক মর্মান্তিক ঘটনায় এক মা ও তার দুটি নিষ্পাপ শিশু সন্তানকে জবাই করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। 😢

এই কি আমাদের সমাজ? কোথায় আজ নিরাপত্তা ?

এমন একটা সকাল দেখান যে ১১ মাসে ভালো একটা নিউজে ঘুম থেকে উঠেছেন?
দেশজুড়ে যেন অপরাধের থাবা থেমে নেই — হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট চলছে একের পর এক।

একটা সকাল কি আমরা ভালো কোনো খবরে শুরু করতে পারি না ?

🔴 #বিস্তারিত
ভালুকায় মা সন্তান সহ ৩ জনকে জ*বাই করে হ*ত্যা।
সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়ি থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন- গৃহবধূ ময়না আক্তার (৩০), তার মেয়ে রাইসা (৭) এবং ছেলে নীরব (২)। নিহতদের স্বামী রফিকুল ইসলাম নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার সেনের বাজার এলাকার বাসিন্দা। তিনি ভালুকার রাসেল স্পিনিং মিল নামে একটি পোশাক কারখানা চাকরি করেন। পরিবার নিয়ে তিনি পৌর শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের টিএন্ডটি রোডে হায়উম মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকাল ৯টার দিকে কাজে যাওয়ার পর বাসায় ফিরে এসে রফিকুল বাড়ির দরজায় তালা লাগানো দেখতে পান। অনেক ডাকাডাকির পর সাড়া না পেয়ে তিনি তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করেন। এরপরই স্ত্রী ও দুই সন্তানের গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। ঘটনার খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পরিকল্পিতভাবে তিনজনকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে।

এদিকে রফিকুলের ছোট ভাই নজরুল ইসলামও তাদের সঙ্গে একই বাসায় থাকতেন। ঘটনার পর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবির কালবেলাকে বলেন, এটি একটি মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড। আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করছি। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

🕊️ আমরা এই হৃদয়বিদারক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করি।
🙏 সৃষ্টিকর্তা যেন এই ভয়াবহ ঘটনার শিকার পরিবারের প্রতি সহানুভূতি বর্ষণ করেন।

📢 আমরা চাই নিরাপদ বাংলাদেশ। শান্তিপূর্ণ সমাজ। সুস্থ মানসিকতা।
এখনই সময় একসাথে এগিয়ে আসার — অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর।

#ভালুকা #মর্মান্তিক_ঘটনা #বাংলাদেশ #নিরাপত্তা #জীবনের_মূল্য #বিচার_হোক #সংবেদনশীলতা #হত্যা
#ধর্ষণ

😕📚❝ফেল" এও আজকাল *বোনাস* পাওয়া যায়!❞📚😕             হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না !! 😩জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার শ্রীক...
13/07/2025

😕📚❝ফেল" এও আজকাল *বোনাস* পাওয়া যায়!❞📚😕

হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না !! 😩

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার শ্রীকর্ণদীঘি উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়েও ফলাফলে দুই বিষয়ে ফেল করেছে-এমন বিস্ময়কর ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এমন এক ঘটনা, শুনলে প্রশ্নপত্রও লজ্জায় মুখ লুকাবে!

👉 ঘটনা এমন—জিৎ চন্দ্র মহন্ত নামের এক পরীক্ষার্থী SSC পরীক্ষায় অংশ নিলেন এক বিষয়ে (মানে কেবল গণিত), আর
ফলাফলে দুই বিষয়ে ফেল! 🧮➕🧄
কি সুন্দর "Buy 1, Get 1 Free" অফার—একটা পরীক্ষায় ফেল করলেই দ্বিতীয়টা ফ্রি! 😅

❝বিস্মিত জিৎ চন্দ্র মহন্ত বলেন, ‘আমি ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় শুধু গণিতে অংশ নিয়েছি। কৃষি বিষয়ে কোনো পরীক্ষাই দিইনি। অথচ ফলাফলে দুই বিষয়ে ফেল দেখানো হয়েছে। এটা বুঝতেই পারছি না।❞
বুঝাই যাচ্ছে, বোর্ড তাকে ভার্চুয়ালি কৃষক বানিয়ে দিলো, আর সেই ফসলের ফলাফল? "ফেল!" 😵

📦 ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জিৎ চন্দ্র মহন্ত কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ফার্ম মেশিনারি ট্রেডে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। তিনি ছিলেন অনিয়মিত শিক্ষার্থী এবং ২০২৪ সালের পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে ফেল করেছিলেন।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জিৎ ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে নবম শ্রেণিতে কারিগরি শাখায় ভর্তি হয় এবং ২০২৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। সে বছর মোট ১৪টি বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে কেবল গণিতে ফেল করে। এরপর চলতি (২০২৫) সালে কেবল গণিত বিষয়ে পুনরায় পরীক্ষায় অংশ নেয়। তবে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, সে কেবল গণিতেই নয়, ‘কৃষি’ বিষয়েও ফেল করেছে-যেটি তার পরীক্ষার বিষয়ভুক্তই ছিল না।

📦 বোর্ড বুঝি এখন "Surprise Subject Delivery" দিচ্ছে!

😆 শেয়ার করুন এই পোস্ট, যদি আপনি জীবনে কখনো পরীক্ষায় অংশ না নিয়েও রেজাল্ট নিয়ে কাঁদতে বসেছেন! 💬👇


#ফেল_নামক_ফান #বোর্ডের_ভবিষ্যৎদৃষ্টি #জিৎ_এখন_কৃষক

09/07/2025

.......꧁𑁍💞 #শ্রীশ্রী_গুরু_পূর্নিমা𑁍꧂........
━━❖❖♥❖❖━━ 💜 ━━❖❖♥❖❖━━

🙏🪔সকল গুরু-বৈষ্ণব পদচরণে আমার দন্ডবৎ প্রণাম 🪔🙏

ওঁ অজ্ঞান-তিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন-শলাকয়া।
চক্ষুরুন্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।।

অর্থঃ যিনি অজ্ঞান-অন্ধকারাচ্ছন্ন শিষ্যের চক্ষু জ্ঞানাঞ্জন-শলাকা দিয়া খুলিয়া দেন, সেই শ্রীগুরুদেবকে ভক্তিভরে প্রণাম করি।

মন্ত্রঃ সত্যং পূজা সত্যং সত্যং দেবো নিরঞ্জনঃ।
গুরোর্বাক্যং সদা সত্যং সত্যমেব পরং পদম্।।

অর্থঃ মন্ত্র সত্য, পূজা সত্য, দেব নিরঞ্জনও সত্য; শ্রীগুরুদেবের বাক্যও সর্ব্বদা সত্য বলিয়া জানিবে এবং সেই পরমপদও সত্য।

অখন্ড-মন্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম্।
তত্পদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।।

অর্থঃ যাঁহার দ্বারা অখন্ড-মন্ডলাকার এই চরাচর বিশ্ব পরিব্যাপ্ত রহিয়াছে, তাঁহার শ্রীপাদপদ্ম যিনি দর্শন করাইয়া দেন, সেই শ্রীগুরুদেবকে পুনঃ পুনঃ প্রণাম করি।

পিতৃমাতৃ-সুহৃদ্বন্ধু-বিদ্যা-তীর্থানি দেবতা।
ন তুল্যং গুরুণা শীঘ্রং স্পর্শয়েৎ পরমং পদম্।।

অর্থঃ এই জগতে পিতামাতা, সুহৃৎ-বন্ধু, বিদ্যাবুদ্ধি, তীর্থসমূহ এবং দেবদেবী কেহই শ্রীগুরুদেবের সমতুল্য হইতে পারে না; যেহেতু শ্রীগুরুদেবই একমাত্র সেই পরম ব্রহ্মপদ শীঘ্র লাভ করাইয়া দিতে পারেন।

গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণুঃ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ।
গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।।

অর্থঃ শ্রীগুরুদেবই ব্রহ্মা, গুরুই বিষ্ণু, গুরুই দেব মহেশ্বর, শ্রীগুরুই পরব্রহ্ম স্বরূপ; সেই শ্রীগুরুদেবকে পুনঃ পুনঃ ভক্তিভরে প্রণাম করি।

ত্বমেব মাতা চ পিতা ত্বমেব।
ত্বমেব বন্ধুশ্চ সখা ত্বমেব।
ত্বমেব বিদ্যা দ্রবিণং ত্বমেব।
ত্বমেব সর্ব্বং মম দেবদেব।।

অর্থঃ হে গুরুদেব, তুমিই আমার মাতা, তুমিই আমার পিতা, তুমিই বন্ধু, তুমিই সখা। তুমিই আমার বিদ্যাবুদ্ধি, তুমিই আমার ধনৈশ্বর্য্য সবই; শুধু তাহাই নয়, হে আমার প্রাণদেবতা, তুমিই আমার জীবনের যথাসর্বস্ব।

(এইভাবে শ্রীশ্রীসদ্গুরুর শ্রীচরণে সম্পূর্ণরূপে আত্মসমর্পণই প্রণাম মন্ত্রের যথার্থ অর্থ)

🙏🙏🪔 জয় শ্রীশ্রী গুরু দেব কি জয় 🪔🙏🙏

❖⭕❖💜 ⭕💛⭕💜❖⭕❖💜⭕💛⭕💜❖⭕❖




🔱🙏💥💞  #গুরু_পূর্ণিমা 💞💥🙏🔱             “গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু‚ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ |              গুরুরেব পরং ব্রহ্ম...
07/07/2025

🔱🙏💥💞 #গুরু_পূর্ণিমা 💞💥🙏🔱

“গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু‚ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ |
গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥”

📌 ১০ জুলাই ২০২৫ খ্রি: বৃহস্পতিবার #শ্রীশ্রী_গুরু_পূর্ণিমা

সনাতন ধর্মে এই দিনটির গুরুত্ব অসীম।গুরুকে সসম্মানে শ্রদ্ধা ও ভক্তি জানানোর বিশেষ দিনই হল গুরু পূর্ণিমা।

🌕 গুরু পূর্ণিমা — এক পবিত্র তিথি, যেখানে শিষ্য কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে তাঁর গুরুর অপার দান ও দিকনির্দেশনা।
সনাতন ধর্মে এই দিনের গুরুত্ব অনন্ত —
কারণ গুরু হলেন সেই আলোকদাতা, যিনি আমাদের অজ্ঞতার অন্ধকার থেকে সত্যের পথে, জ্ঞানের আলোয় নিয়ে যান।

-গুরু পূর্ণিমায় গুরুকে পূজার প্রথা বহু শতাব্দী প্রাচীন। প্রাচীনকাল থেকেই এই দেশে গুরুদের সম্মানজনক স্থান দেওয়া হয়েছে তাই গুরুর স্থান সবার উপরে। গুরু আমাদের মনের সব সংশয়, সন্দেহ, অন্ধকার দূর করেন এবং নতুন পথের দিশা দেখান। গুরুর দেখানো পথে চললে জীবনে সুখ, শান্তি, আনন্দ ও মোক্ষ প্রাপ্তি হয়। তাই গুরুকে শ্রদ্ধা জানাতে বৈদিক যুগ থেকেই গুরু পূর্ণিমা পালিত হয়ে আসছে।

🌟 এই বছর গুরু পূর্ণিমায় থাকছে শুভ দুটি যোগ:
#ইন্দ্র যোগ ও #বৈধৃতি যোগ – যা দারুণভাবে তিথিটিকে পবিত্র ও ফলবান করে তোলে। তাই এই দিনটি কর্ম-ফল, পূজা, জ্ঞান ও আরাধনার জন্য একদম অনুকূল।
#ইন্দ্র যোগ হলো দুষ্টগ্রহ-সংযোগহীন একটি শুভ অবস্থা যা কর্ম ও পূজার জন্য অত্যন্ত উপযোগী, এবং
#বৈধৃতি যোগ হলো এমন এক সময় যখন আকাশের অঘটন থেকে নিরাপদ, যা তিথির ভিত্তিতে কর্ম করার সময় বিবেচিত হয় ।

📅 পূর্ণিমা তিথি শুরু:

🔹 ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১০ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার 🕐 রাত ১:৩৬ মিনিটে

📅 পূর্ণিমা তিথি শেষ:

🔹২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১১ জুলাই ২০২৫, শুক্রবার
🕐 রাত ২:০৬ মিনিটে

🪔 শুভ মুহূর্তসমূহ (১০ জুলাই ২০২৫):

✅ ব্রহ্ম মুহূর্ত: ভোর ৪:১০ থেকে ভোর ৪:৫০
✅অভিজিৎ মুহূর্ত: সকাল ১১:৫৯ হতে দুপুর ১২:৫৪
✅গোধূলি মুহূর্ত: সন্ধ্যা ৭:২১ থেকে সন্ধ্যা ৭:৪১
✅অমৃতকাল: ১০ জুলাই রাত ১২:৫৫ থেকে ১১ জুলাই রাত ২:৩৫
✅বিজয় মুহূর্ত: রাত ২:৪৫ থেকে রাত ৩:৪০ (১১ জুলাই)


🪔 অভিষেকের শ্রেষ্ঠ সময়:-

👉 ব্রহ্ম মুহূর্ত : (ভোর ৪:১০ মি: হতে ভোর ৪:৫০ মি:) পর্যন্ত অথবা
👉 অভিজিৎ মুহূর্ত : (সকাল ১১:৫৯ মি: হতে দুপুর ১২:৫৪ মি:) পর্যন্ত।
🛞এই দুই সময় গুরুর পাদপূজা বা অভিষেকের জন্য শ্রেষ্ঠতম সময়।

🌸 গুরু শব্দের তাৎপর্য:

-'গুরু' শব্দটি 'গু' এবং 'রু' এই দুটি সংস্কৃত শব্দ দ্বারা গঠিত।
'গু' শব্দের অর্থ 'অন্ধকার' বা 'অজ্ঞতা' এবং 'রু' শব্দের অর্থ 'দূরীভূত করা বা যিনি তা দূর করেন '।
'গুরু' হলেন সেই ব্যক্তি যিনি অজ্ঞতার আঁধার বা অন্ধকার দূরীভূত করেন,। যিনি অন্ধকার থেকে আলোয় নিয়ে যান এবং আমাদের পরম জ্ঞান দান করেন তিনিই গুরু। গুরুকে তাই ঈশ্বরতুল্য বলে মনে করা হয়।

🪔 পুরাণ অনুসারে গুরু পূর্ণিমার মাহাত্ম্য

📖 আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষ গুরু পূর্ণিমার পবিত্র পূণ্য তিথিতেই মহর্ষি কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন মুনি পরাশর এবং মাতা সত্যবতীর গৃহে জন্মগ্রহণ করেন মহাভারত রচয়িতা মহর্ষি বেদব্যাস।,

যিনি হিন্দুদের কাছে মহাভারত রচয়িতা ‘ #বেদ_ব্যাস’ নামে পরিচিত। তাই এই দিনে মহর্ষি বেদব্যাসের জন্ম জয়ন্তীও পালন করা হয়।

বেদ ব্যাস বেদকে শত শাখাযুক্ত চার ভাগে বিভক্ত করেন বলেই তাঁর নাম #বেদ_ব্যাস। ‘ব্যাস’ এর অর্থ ভাগ করা। তাঁর স্মরণে এই দিনটি হিন্দু সন্ন্যাসীরা বেদব্যাস কে সর্বশ্রেষ্ঠ গুরু মেনে ২১৬ স্তোত্রের ‘গুরুগীতা’ (যা কিনা বেদব্যাস স্বয়ং রচনা করেন এবং উৎসর্গ করেন সমস্ত গুরুদের উদ্দেশ্য) থেকে স্তোত্র পাঠের মাধ্যমে বেদব্যাস এর পুজো করেন যা ‘ব্যাস পূজা’ নামে পরিচিত।

এটা মনে করা হয় যে মহর্ষি বেদব্যাসের সময় থেকেই গুরু শিষ্যের সম্পর্কের সূত্রপাত। এই দিনটিকে তাই গুরুর উদ্দেশ্যে শিষ্যের সম্মান প্রদর্শনের দিন হিসেবে পালন করা হয়।
এই কারণে গুরু পূর্ণিমাকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়। হিন্দু ধর্মে, মহর্ষি বেদব্যাসকে সর্বশ্রেষ্ঠ গুরু মানা হয়।

🌿 আদিগুরু মহাদেবের উপাখ্যান:

🔱 দেবাদিদেব মহাদেব হলেন আদি গুরু | তাঁর প্রথম শিষ্য হলেন সপ্তর্ষির (সাতজন ঋষি) —- #অত্রি‚ #বশিষ্ঠ‚ #পুলহ‚ #অঙ্গীরা‚ #পুলস্থ্য‚ #মরীচি এবং #ক্রতু |

আদিযোগী শিব এই তিথিতে আদিগুরুতে রূপান্তরিত হন | তিনি এদিন ওই সাত ঋষিকে মহাজ্ঞান প্রদান করেন |

👣 গুরু কে হতে পারেন?

সাধারণত, যিনি শিক্ষা দেন তাঁকে আমরা গুরু বলে মনে করি। কিন্তু বাস্তবে যে শিক্ষক জ্ঞান দান করেন তিনিই আংশিক অর্থে গুরু। প্রকৃত গুরু শিক্ষক নন — তিনি জীবনদর্শনের পথ প্রদর্শক।
👉 শাস্ত্র বলে, গুরু হবার ১৩টি গুণ থাকা উচিত – যেমনঃ
শান্ত, নম্র, বিশুদ্ধ, মহৎ, জ্ঞানী, আত্মদর্শী, ধ্যানী, আশ্রমী, রুচিশীল, করুণাময় প্রভৃতি।

যিনি এসব গুণে গুণান্বিত, যাঁর কাছে আত্মসমর্পণ করলে আত্মার মুক্তি সম্ভব — তিনিই প্রকৃত গুরু।
তাঁর দেখানো পথেই জীবন পায় অর্থ ও মুক্তির সোপান।

🌺 তাই আসুন, এই পবিত্র দিনে গুরুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অন্তর থেকে বলি—

🌸🙏 “জয় শ্রী গুরুদেব” 🙏🌸


#গুরুপূর্ণিমা #জয়শ্রীগুরুদেব #ব্যাসপূর্ণিমা
#আদি_গুরু_শিব #সনাতন_ধর্ম #আধ্যাত্মিকতা
#ভক্তি #গুরুগীতা
#গুরুপূজা #পূণ্যতিথি
#গুরু_কৃপা

উপমা রায় থেকে সালমা আক্তার হয়েছিল! কয়েকমাসের ব্যবধানে অকাল  মৃত্যুর পরে  জমির ড্রেনে পরে রয়েছে...  এখন বাড়ির পাশের ওরা স...
05/07/2025

উপমা রায় থেকে সালমা আক্তার হয়েছিল! কয়েকমাসের ব্যবধানে অকাল মৃত্যুর পরে জমির ড্রেনে পরে রয়েছে...
এখন বাড়ির পাশের ওরা সুখী হতে চায় মুসলমান প্রেমিককে বিয়ে করে, কিন্তুু সে ছেলে ধর্মপ্রানের থেকে বেশি উদ্ভট শ্রেনীর মানুষ!
অনেক বোঝানোর পরেও কয়েক মাস আগেই মেয়েটি মুসলমান প্রেমিককে বিয়ে করে মুসলমান ধর্ম গ্রহণ করেছিল, সুখে থাকার আসায়।

ময়মনসিংহ গৌরীপুর উপজেলার বোকাইনগর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের কবিরাজ বাড়ির কচুক্ষেতে পূর্ব নাম :উপমা রায়, বর্তমান নাম, সালমা আক্তার এর মরদেহ ।

এখনো যদি হিন্দু মেয়েরা তাদের মুসলমান প্রেমিকের উদ্দেশ্য বুঝতে না পারে, তাহলে কিছু করার নেই🙄

🕉️⫷♦️  #শ্রীহরির_শয়ন_একাদশীর_ব্রত♦⫸🕉️      ─────────────────────────────  ০৬ জুলাই ২০২৫ ইংরেজি, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা, ২৫ ...
03/07/2025

🕉️⫷♦️ #শ্রীহরির_শয়ন_একাদশীর_ব্রত♦⫸🕉️
─────────────────────────────
০৬ জুলাই ২০২৫ ইংরেজি, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা, ২৫ বামন, "রবিবার" আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষীয় #শ্রী_শয়ন একাদশী ব্রত।

─•━━⊱♦️✥♦️⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱⊱♦️✥♦️⊰•━━•─

🇮🇳 ভারতীয় সময় অনুযায়ী 🇮🇳
─────────────────────
✍️ শয়ন একাদশী আরম্ভঃ
২০ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা (৫ জুলাই ২০২৫ খ্রিঃ) শনিবার সন্ধ্যা ০৬:৫৮ মিনিট থেকে।

✍️ শয়ন একাদশী শেষঃ
২১ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা (০৬ জুলাই ২০২৫ খ্রিঃ) রবিবার রাত ০৯:১৫ মিনিট পর্যন্ত।

🇧🇩 বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী 🇧🇩
─────────────────────
✍️ শয়ন একাদশী আরম্ভঃ
২০ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা (০৫ জুলাই ২০২৫ খ্রিঃ) শনিবার সন্ধ্যা ০৭:২৮ মিনিট থেকে।

✍️ শয়ন একাদশী শেষঃ
২১ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা (০৬ জুলাই ২০২৫ খ্রিঃ) রবিবার রাত ০৯:৪৫ মিনিট পর্যন্ত।

─────────────────────────────
─•━━⊱♦️✥♦️⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱⊱♦️✥♦️⊰•━━•─

◼️ একাদশী সংকল্প মন্ত্র ◼️
─•━━⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱•⊰•━━•─

❝ একাদশ্যাং নিরাহারঃ স্থিত্বা অহম্ অপরেহহনি।
ভোক্ষামি পুণ্ডরীকাক্ষ শরনং মে ভাবাচ্যুত॥ ❞

━━┉┈┈(৩ বার)

অনুবাদ: “হে পুন্ডরীকাক্ষ! হে অচ্যূত! একাদশীর দিন উপবাস থেকে এই ব্রত পালনের উদ্দেশ্যে আমি আপনার স্মরণাপন্ন হচ্ছি।”
─────────•━━⊰•❀❁❁❀⊰•━━•────────

✤✸◼️ একাদশী পারন মন্ত্র ◼️✸✤
─•━━⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱•⊰•━━•─

❝ ওঁ অজ্ঞান তিমিরান্ধস্য ব্রতেনানেন কেশব।
প্রসীদ সুমুখ নাথ জ্ঞানদৃষ্টি প্রদো ভব॥ ❞

━━┉┈┈(৩ বার)

অনুবাদ: “হে কেশব! আমি অজ্ঞানরূপ অন্ধকারে নিমজ্জিত আছি। হে নাথ! এই ব্রত দ্বারা আমার প্রতি প্রসন্ন হয়ে আমাকে জ্ঞানচক্ষু প্রদান করুন।”

─────────•━━⊰•❀❁❁❀⊰•━━•────────

💢💦 শয়ন একাদশীর পারণের সময়ঃ — 🍒
─•━━⊱♦️✥♦️⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱⊱♦️✥♦️⊰•━━•─

✸২২ আষাঢ় ১৪৩২ বাংলা (০৭ জুলাই ২০২৫ ) সোমবার...🔰
──•━━⊰•❀❁❁❀⊰•━━•──

✔️ ঢাকা বাংলাদেশ → সকাল ৫:১৭ মিনিট থেকে ৯:৪৩ মিনিট পর্যন্ত। 🇧🇩
✔️ কলকাতা ভারত → সকাল ৫:০১ মিনিট থেকে ৯:২৮ মিনিট পর্যন্ত। 🇮🇳
✔️ আসাম → সকাল ০৪:৩৬ মিনিট থেকে ৯:১০ মিনিট পর্যন্ত। 🇮🇳
✔️ বৃন্দাবন → সকাল ৫:২৯ মিনিট থেকে ১০:০৫ মিনিট পর্যন্ত। 🇮🇳
✔️ দিল্লি → সকাল ৫:৩৫ মিনিট থেকে ১০:১০ মিনিট পর্যন্ত। 🇮🇳

🚩সকলে একাদশী ব্রত পালন করুন এবং অন্যকে একাদশী ব্রত পালনে উৎসাহিত করুন।

─────────•━━⊰•❀❁❁❀⊰•━━•────────

✤✸ শয়ন একাদশী ব্রতের মাহাত্ম্য ✸✤
─•━━⊱♦️✥♦️⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱⊱♦️✥♦️⊰─

ভবিষোত্তরপুরানে যুধিষ্ঠির–শ্রীকৃষ্ণ তথা নারদ-ব্রহ্মা সংবাদ রূপে এই মাহাত্ম্য বর্ণিত হয়েছে।

🌸 মহারাজ যুধিষ্ঠির বললেন- ‘হে কৃষ্ণ! আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীর নাম কি? এর মহিমাই বা কি ? তা আমাকে কৃপা করে বলুন।'

শ্রীকৃষ্ণ বলেলেন, ব্রহ্মা এই একাদশী সম্পর্কে দেবর্ষি নারদকে যা বললেন। আমি সেই আশ্চর্যজনক কথা আপনাকে বলছি।

শ্রীব্রহ্মা বললেন হে নারদ!। এ সংসারে একাদশীর মতো পবিত্র আর কোন ব্রত নেই। সকল পাপ বিনাশের জন্য এই বিষ্ণুব্রত পালন করা একান্ত আবশ্যক। যে ব্যাক্তি এই প্রকার পবিত্র পাপনাশক এবং সকল অভিষ্ট প্রদাতা একাদশী ব্রত না করে তাকে নরকগামী হতে হয়।

আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের এই একাদশী ‘শয়নী নামে বিখ্যাত। শ্রী ভগবান ঋষিকেশের জন্য এই ব্রত পালন করতে হয়। এই ব্রতের সমন্ধে এক মঙ্গলময় পৌরণিক কাহিনী আছে। আমি এখন তা বলছি।

🥰 বহু বছর পূর্বে সূর্যবংশে মান্ধাতা নামে একজন রাজর্ষি ছিলেন। তিনি ছিলেন সত্যপ্রতিজ্ঞ এবং প্রতাপশালী চক্রবর্তী রাজা। প্রজাদেরকে তিনি নিজের সন্তানের মতো পালন করতেন। সেই রাজ্যে কোন রখম, দুঃখ, রোগ-ব্যাধি, দুর্ভিক্ষ, আতঙ্ক খাদ্যাভাব অথবা কোন অন্যায় আচরন ছিল না। এইভাবে বহুদিন অতিবাহিত হলো। কিন্তু একসময় হঠাৎ দৈবদুর্বিপাকে ক্রমাগত তিনবছর সে রাজ্যে কোন বৃষ্টি হয়নি। দুর্ভিক্ষের ফলে সেখানে দেবতেদের উদ্দেশ্যে দানমন্ত্রের 'স্বাহা' 'স্বধা' ইত্যাদি শব্দও বন্ধ হয়ে গেল। এমনকি বেদপাঠও ক্রমশ বন্ধ হল।

🌿তখন প্রজারা রাজার কাছে এসে বলতে লাগল মহারাজ দয়া করে আমাদের কথা শুনুন। শাস্ত্রে জলকে নার বলা হয় আর সেই জলে ভগবানের অয়ন অর্থাৎ নিবাস। তাই ভগবানের এক নাম নারায়ণ। মেঘরূপে ভগবান বিষ্ণূ সর্বত্র বারিবর্ষণকরেন। সেই বৃষ্টি থেকে অন্ন এবং অন্ন খেয়ে প্রজাগণ জীবন ধারণ করেন। এখন সেই অন্নের অভাবে প্রজারা ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। অতএব হে মহারাজ আপনি এমন কোন উপায় অবলম্বন করুন যাতে আপনার রাজ্যের শান্তি এবং কল্যাণ সাধন হয়।

রাজা মান্ধাতা বললেন-তোমরা ঠিকই বলেছ। অন্ন থেকে প্রজার উদ্ভব। অন্ন থেকেই প্রজার পালন। তাই অন্নের অভাবে প্রজারা বিনষ্ট হয়। আবার রাজার দোষেও রাজ্য নষ্টহয়। আমি নিজের বুদ্ধিতে আমার নিজের কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছি না। তবুও প্রজাদের কল্যাণের জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব।

🌿 তারপর রাজা ব্রহ্মাকে প্রনাম করে সৈন্যসহ বনে গমন করলেন। সেখানে প্রধান প্রধান ঋষিদের আশ্রমে ভ্রমন করলেন। এভাবে তিনি ব্রহ্মারপুত্র মহাতেজস্বী অঙ্গিরা ঋষিরসাক্ষাৎ লাভ করলেন। তাকে দর্শনমাত্রই রাজা মাহানন্দে ঋষির চরন বন্দনা করলেন। মুনিবর তাকে আর্শীর্বাদ ও কুশল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলেন। রাজা তখন তার বনে আগমনের কারন সবিস্তারে ঋষির কাছে জানালেন।

ঋষি অঙ্গিরা কিছু সময় ধ্যানস্থ থাকার পর বলতে লাগলেন- ‘হে রাজন! এটি সত্যযুগ। এই যুগে সকললোক বেদ পরায়ন এবং ব্রাহ্মন ছাড়া অন্য তপস্যা করে না। এই নিয়ম থাকা সত্তেও এব শুত্র রাজ্যে তপস্যা করছে। তার এই অকার্যের জন্যই রাজ্যের এই দুর্দশা। তাকে হত্যা করলেই সকল দোষ দূর হবে।
রাজা বললেন- হে মুনিবর! তপস্যাকারী নিরপরাধ ব্যক্তিকে আমি কিভাবে বধ করব? আমার পক্ষে সহজসাধ্য অন্য কোন উপায় থাকলে আপনি দয়া করে আমাকে বলুন।

🌿 তদুত্তরে মহর্ষি অঙ্গিরা বললেন- আপনি আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের শয়নী নামে প্রসিদ্ধা একাদশী ব্রত পালন করুন। এই ব্রতের প্রভাবে নিশ্চয়ই রাজ্যে বৃষ্টি হবে। এই একাদশী সর্বসিদ্ধি দাত্রী এবং সর্ব উপদ্রব নাশকারিনী। হে রাজন- প্রজা ও পরিবারবর্গ সহ আপনি এইব্রত পালন করুন।

মুনিবরের কথা শুনে রাজা নিজেরে প্রাসাদে ফিরে গেলেন। আষাঢ় মাস উপস্থিত হলে রাজ্যের সকল প্রজা রাজার সাথে এই একাদশী ব্রতের অনুষ্ঠান করলেন। ব্রত প্রভাবে প্রচুর বৃষ্টিপাত হলো কিছুকালের মধ্যেই অন্নাভাব দূর হল। ভগবান হৃষিকেশের কৃপায় প্রজাগন সুখী হল।

🌸 এ কারণে সুখ ও মুক্তি প্রাদানকারী এই উত্তম ব্রত পালন করা সকলেরই অবশ্য কর্তব্য ।

─•━━⊱♦️✥♦️⊰•⊰❁*❀❁❁❀*❁⊱⊱♦️✥♦️⊰•━━•─
───────────────────

🙏আর্শিবাদ করবেন যেন আমার কৃষ্ণ ভক্তি উদয় হয় এবং শুদ্ধ ভক্তি লাভ হয়।। 🙏

🙏জয় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ।
শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌরভক্তবৃন্দ ॥🙏
─────────────────────────────
"হরে"কৃষ্ণ"হরে"কৃষ্ণ"
"কৃষ্ণ"কৃষ্ণ"হরে"হরে।"
"হরে"রাম"হরে"রাম"
"রাম"রাম"হরে"হরে।।"
─────────────────────────────
🌿𝄞❛❛রাধে রাধে❜❜𝄞🌿
𝄞⋆⃝ 💞জয় নিতাই💞𝄞⋆⃝💞
🧚‍♂️𝄞⋆⃝ 🧚‍♂️গৌর হরিবোল 🧚‍♂️𝄞⋆⃝🧚‍♂️
┈┉━❀❈🙏🏻❈❀━┉┈

#একাদশী ゚viral ゚viralシ

Address

Mymensingh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when suman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to suman:

Share