Sadis Horror Storys

Sadis Horror Storys Welcome To Our pagee
this page is made for horror bangal bhoot fm storys hope u guys will enjoy

17/05/2025

নতুন করে ভুতের সব ভয়ানক রোমাঞ্চকর ঘটনা পেতে পেজটি ফলো দিয়ে সাথেই থাকুন হরর
ভুত এফ এর।
আর কারর ভয়ানক ঘটা জানা থাকলে পাঠিয়ে দিন ভয়েস রেকোর্ড করে পাঠিয়ে দিন এই পেইজ এর ইনবক্সে আমরা আপনার নাম সহ আপ্লোড করব সবার কাছে
সবাইকে বেশি বেশি ঘটনা শেয়ার করার অনুরোধ রইল

07/11/2022

পেজ টি নতুন ভাবে শুরু করব
কয়েকজন মডরেটর লাগবে কেওকি এই পেজ এর মডরেটর হতে চান একটু কমেন্ট করবেন প্লিয

30/10/2022

page e copyright violation strike message astase video gula desible hoye gse abar notun kore upload kore dibo
Asha kori beparta sobai bujben
Ar pashe thakben

ভয়ংকর ভুতের গল্পঘটনাটি ৩-৪ বছর আগে আমার মামারসাথে ঘটছিলো।ঘটনাটি মামারভাষাতেইদিলাম।তখন রাত ১টা বাজে।দোকানবন্ধ করব।হঠাত্ ম...
30/10/2022

ভয়ংকর ভুতের গল্প
ঘটনাটি ৩-৪ বছর আগে আমার মামার
সাথে ঘটছিলো।ঘটনাটি মামার
ভাষাতেই
দিলাম।তখন রাত ১টা বাজে।দোকান
বন্ধ করব।হঠাত্ মোবাইলে একটা কল
এল।দেখি বন্ধু শাহীন ফোন করেছে।
ভাবলাম,এত রাতে ওর
ফোন ,কাহিনী কি?ফোন ধরলাম।ধরেই
একটা দুঃসংবাদ শুনতে হল।ওর
চাচা কিছুক্ষন আগে মারা গেছেন।কাল
সকালে তার জানাজা হবে।এখন
মসজিদে মসজিদে গিয়ে হুজুরদের
বলতে হবে তারা যেন ফজরের
ওয়াক্তে মাইকিং করে দেন।আমি ওর
সাথে যেতে পারব কিনা জানতে চাইল।
আমি এককথায় রাজি হলাম।আধ ঘণ্টার
মধ্যে ওর বাসায় হাজির হলাম।তারপর
দুজনে একসাথে বের হয়ে বিভিন্ন
মসজিদে যেতে লাগলাম।তখন
৩টা কি ৩’৩০টা বাজে।দুজনে এক
মসজিদ থেকে বের
হয়ে আরেকটি মসজিদের
দিকে রওনা হলাম।
যে মসজিদটিতে যাচ্ছিলাম
তাতে যেতে হলে মাঝখানে একটি ডোমপাড়ার
মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
দুজনে ডোমপাড়ার
মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।বন্ধুর মন খারাপ
তাই
সে কোন কথা বলছিল না।
পাড়াটি অত্যন্ত নোংরা।রাস্তার
পাশে কিছুদূর পরপর স্ট্রিট
লাইটপোস্ট।
কিছুদূর এগোনের পর অদ্ভূত
অনুভূতি হতে লাগল,মনে হল কে যেন
আড়াল থেকে আমাদের দেখছে।
শাহীনেরও
যে একই অবস্থা হয়েছিল
তা পরে জেনেছি।অস্বস্তি কাটাবার
জন্য
দুজনে কথা বলতে বলতে এগোতে লাগলাম।
যেতে যেতে রাস্তার একটা মোড় ঘুরবার
পর দেখি সামনে ১০-১২বছরের টাক
মাথার একটা ছেলে দাঁড়িয়ে আছে।
আমরা একটু অবাক হলাম।এত রাতে এত
ছোট একটা ছেলে বাহিরে কি করছে?
আমরা এগিয়ে গেলাম।পিচ্চিটাক
ে বললাম
এই তোর বাড়ি কই?এত
রাতে এখানে কি করস?পিচ্চিটা কিছু
না বলে মাথা নিচু করে হাঁটা ধরল।
এরপর
সে যা করল তা এককথায় অবিশ্বাস্য।
সে রাস্তার পাশের ড্রেনের
দিকে এগিয়ে গেল
এবং আস্তে আস্তে ড্রেনের
মধ্যে পুরোপুরি ঢুকে গেল!!!
আমরা সাথে সাথে দৌঁড়ে ড্রেনের
কাছে গিয়ে উকি দিলাম।কিন্তু
পিচ্চিটার
ছায়াও দেখলাম না।এত
তাড়াতাড়ি চম্পট
দেয়া কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব না।
তার চেয়েও বড় কথা হল ড্রেনটা এত
সরু যে কোন ১০-১২বছরের
ছেলে সেটায়
পুরোপুরি ঢুকতে পারবে না।
রাস্তার পাশের স্ট্রীট লাইটের আলোয়
ঘটনাটা চাক্ষুষ করলাম।কেমন যেন
ধোকা লাগল।যাই
হোক,ব্যাপারটা পাত্তা না দিয়ে চলতে লাগলাম।
অদ্ভূত অনুভূতিটাও বহাল রইল।আরেকটু
এগোনের পর কি কারনে যেন
একটা লাইটপোস্টের মাথার দিকে নজর
গেল।যা দেখলাম তাতে দম বন্ধ
হয়ে গেল।পোস্টের মাথায়
ঝুলছে একটা লাশ,পিচ্চিটার লাশ!!!
এইবার বুঝতে পারলাম কিসের পাল্লায়
পড়েছি।শাহীনও লাশটা যে লক্ষ্য
করেছে তাও বুঝলাম তার পরের কথায়।
সে শুধু বলল দোস্ত ,ভাগ।দুজনে দৌঁড়
লাগালাম।কতদূর দৌড়াবার পর
থামলাম।
মনে হল বেঁচে গেছি।কিন্তু হঠাত্
করে শাহীনের চিত্কার।ওর
দিকে ঘুরে দেখি সে উপরের দিকে আঙুল
তাক করে আছে।উপরের দিকে তাকাতেই
দেহে কাঁপুনি ধরে গেল।সেই পোস্ট,সেই
লাশ!!!চারপাশের পরিবেশও
চেনা মনে হল।একটু আগেই এখান
থেকে পালিয়েছিলাম।মাট িতে ধুপ
করে কিছু পড়ার শব্দ
শুনে ঘুরে দেখি শাহীন
মাটিতে পড়ে আছে।
হঠাত্ করে বিদঘুটে হাসির শব্দ
শুনে পোস্টের
দিকে তাকিয়ে যা দেখলাম
তা আমার কল্পনাতীত।পোস্ট ের মাথায়
কোন লাশ নেই!!!ঐটার
নিচে দাঁড়িয়ে অট্টহাসি হাসছে পিচ্চিটা!!!
হঠাত্ করে সে হ্যাঁচকা টান
দিয়ে নিজের
মাথা ছিঁড়ে ফেলল!!!আলোতে স্পষ্ট
দেখলাম চারপাশে রক্ত ছিটকে পড়ল।
কাটা মাথাটি পাগলের মত
হাসতে লাগল।
এরপর
কাটা মাথা হাতে কবন্ধটি আমাদের
দিকে এগোতে লাগল।আমি আর সহ্য
করতে পারলাম না।আল্লাহ আল্লাহ
করতে করতে চেতনা হারিয়ে ফেললাম।
পরদিন যখন হুঁশ হয়
বুঝতে পারি আমরা একটা মসজিদে আছি।
পরবর্তীতে জানতে পারি যে ফজরের
ওয়াক্তে মসজিদে আসার পথে আমাদের
পড়ে থাকতে দেখে মুসল্লীরা আমাদের
মসজিদে নিয়ে এসেছে।এটা ছিল সেই
মসজিদ যেটার
উদ্দেশ্যে আমরা রওনা হয়েছিলাম।
ইমাম
সাহেবের কাছে আমরা সব
কথা বললে তিনি বলেন যে ঐটা ছিল
খারাপ প্রকৃতির প্রেত যা মানুষের পথ
ভুলিয়ে দিয়ে এবং ভয়
দেখিয়ে ক্ষতি করে থাকে।
তিনি আমাদের
রাতে বাইরে থাকতে নিষেধ করলেন।তার কথা আজও
মেনে চলি।
কালেক্টেড
#ভুতকথা #কালোজাদু #ভুতেরগল্প #আরজেকিব্রিয়া #ভুতএফ #আরজেরাসেল #ভুত #ডর

30/10/2022

লোড শেডিং এর কারনে স্টরি আপলোড দিতে দেরি হচ্ছে ইনশাআল্লাহ
খুব তারাতারি নতুন স্টরি আপ্লোড দিয়ে দিব

 #ভুতকথা  #কালোজাদু  #ভুতেরগল্প একটা ট্রেন গহীন জঙ্গলের মাঝে বিশেষ কারণে থেমে যায়।এরপর তাদের উপর নেমে আসে ভয়ানক বিভীষিকা...
28/10/2022

#ভুতকথা #কালোজাদু #ভুতেরগল্প
একটা ট্রেন গহীন জঙ্গলের মাঝে বিশেষ কারণে থেমে যায়।এরপর তাদের উপর নেমে আসে ভয়ানক বিভীষিকা। কি হয়েছিল তাদের সাথে??
___________________________________________________

কাহিনী টা শুরু হয় ট্রেন গার্ড জো এর মাধ্যমে।তিনি তার প্রমোশন এর জন্য ট্রাই করতেছে কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে পায় না উল্টো প্রমোশন পায় তারই এক কলিগ। জো এর প্রমোশন না পাওয়ার কারণ সে যাত্রীদের থেকে ঠিকঠাক ফাইন আদায় করতে না পারার জন্য।কারণ জো অনেক দয়াশীল ছিল আর তার কলিগ ছিল কঠোর তাই খুব সহজেই সে যাত্রীদের থেকে ফাইন আদায় করতে পারতো।

ট্রেনে চা ও কফি সার্ভ করে এলেন নামের একটি মেয়ে যাকে জো অনেক ভালোবাসে কিন্তু তাকে কখনো জানায় নিই।আজকে অন্য গার্ড অসুস্থ থাকায় জো ওভার নাইট শিফট করছিল।

ট্রেন চলছিল দুর্বার গতিতে। জো সবার টিকিট চেক করতে থাকে।
জো নিনা নামের একটা মেয়ের টিকিট চেক করতে চাইলে সেই মেয়েটি জো এর সাথে ভালো ব্যবহার করে না।

ট্রেনের একজন যাত্রী "ক্যাট" এর কাছে টিকিট না পাওয়ায় জো তার কাছে ফাইন চায়।তখন ক্যাট বলে আমি সব সময় টিকিট কেটে উঠি আজকেও টিকিট কেটে উঠেছি হয়তো কোথাও পড়ে গেছে।জো বলে আমার কিছু করার নেই।আমি রুলস ফলো করছি।আপনাকে ফাইনের টাকা দিতেই হবে।

ফাইন নিয়ে এবং ট্রেনের সকল যাত্রীদের টিকিট চেক করে জো ট্রেনের এক কোনায় চুপচাপ বসে পরে।ক্লান্তি লাগছিল তার।ক্লান্তির জন্য তার ঘুম চলে আসে।বাহিরে অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছিল আর পুর্নিমার কারনে চাঁদ একদম উর্ধ্ব গগনে ছিল।

হটাৎ ট্রেন থেমে যায়।ট্রেনের ড্রাইভার বলে কোন প্রবলেমের কারনে হয়তো ট্রেন থেমে গেছে।সে বাহিরে বেরিয়ে দেখে ট্রেনের চাকার নিচে একটা হরিন মারা গেছে।ড্রাইভার টেনে হরিণটিকে বের করার চেষ্টা করছিল।তখনই পিছনে জঙ্গলে কিছু একটার আওয়াজ শুনতে পায়।হঠাৎ করে একটা ক্রিয়েচার এসে ড্রাইভার এর উপর এট্যাক করে।ক্রিয়েচারটার পা দেখে বুঝা যাচ্ছিলো এটা কোন সাধারণ বন্য পশু না।বরং এটা একটা Werewolf অর্থাৎ অর্ধমানব এবং অর্ধপশু।(Werewolf মানে নেকড়ে মানব যা লাইক্যানথ্রোপ নামেও পরিচিত। লোককাহিনী মতে মানুষ ইচ্ছেকৃতভাবে অথবা অভিশাপের কারণে নেকড়ে বা অর্ধেক নেকড়ে অর্ধেক মানবে পরিনত হয়।ড্রাকুলার মতো Werewolf ও হাজার হাজার বছর ধরে বিদ্যমান। এদের একটাই দুর্বলতা সেটা হলো সিলভার বুলেট।)

এদিকে ট্রেনের ভিতরে জো ভাবতে থাকে ড্রাইভার তো অনেক আগে বাহিরে গেছে চেক করতে এখনো ফিরলো না কেন?

জো সমস্ত যাত্রীদের বলে ট্রেন খারাপ হয়ে গেছে আর ড্রাইভার ও এখনো ফিরছে না সবাই ধৈর্য ধরেন।এটা বলার ফলে সমস্ত যাত্রী ঠিক করে তাদের ট্রেন থেকে বেরিয়ে আগানো উচিত কারণ ১/২ মাইল দূরেই তারা নেটওয়ার্ক পাবে।আর নেটওয়ার্ক পেলে তারা কাউকে সাহায্যের জন্য ডাকতে পারবে।এটা শুনে জো সবাইকে বারন করে কারণ এটা করলে তার চাকরি চলে যেতে পারে।

কিন্তু ক্যাট,মিনা,একটা বুড়ো কাপল,জেট,জেনি,বিল,ম্যাথিউ এরা জো কে বাইরে যাবার জন্য মানিয়ে নেয়।জো নিজের চাকরির পরোয়া না করে ট্রেনের দরজা খুলে দেয়।তারা সবাই এক এক করে বাইরে বেরিয়ে এসে গন্তব্যের দিকে এগোতে থাকে।

বাহিরে বের হয়ে জঙ্গলের ভেতর জো ড্রাইভার এর লাশ দেখতে পায় যেটা মাঝ বরাবর কে যেন নৃশংস ভাবে উপড়ে ফেলেছে।জো আর এলেন এটা দেখে বুঝতে পারে জঙ্গলের মধ্যে কিছু তো একটা রহস্য আছে.....

চলবে নাকি.....??

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এটা একটা মুভির কাহানী। যেটা আমি এক্সপ্লেইন করে বাংলায় আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি।
কালেক্টেড❣️

একটি অপ্রিয় সত্য ঘটনা।ঘটনাটি একটি মেডিক্যাল এর।আমি একজন মেডিক্যাল ডাক্তার, নামটা না বলি। ঘটনাটা হলো,একদিন আমি অনেক রাত প...
27/10/2022

একটি অপ্রিয় সত্য ঘটনা।
ঘটনাটি একটি মেডিক্যাল এর।

আমি একজন মেডিক্যাল ডাক্তার, নামটা না বলি।
ঘটনাটা হলো,একদিন আমি অনেক রাত পর্যন্ত হাসপাতালে থাকি।রাত প্রায় ১টা বাজে। সিজারের রোগী থাকায়,বাসায় যেতে যেতে অনেক রাত হয়ে যায়। বলে রাখা ভালো,,আমি হাসপাতালের একটা কোয়ার্টারে থাকতাম। হসপিটালের কাজ শেষে বাসার দিকে রওনা দেই,রাত প্রায় ২টার উপরে বাজে,আমার বাসাটা হাসপাতাল থেকে ৯ মিনিটের রাস্তা। এত রাতে একা একা বাসায় যেতে খুব ভয় করছিলো, কিন্তু মন কে বুঝালাম আমি একজন ডাক্তার, আমাকে ভয় পেলে চলবে না। তাই মনে কিছুটা সাহস নিয়ে বাসার দিকে হাটা শুরু করি। রাস্তার পাশে অনেক গুলো লেম্প পোস্ট ছিলো,তাই চলতে কোনো অসুবিধে হলো না।কিন্তু একটা অদ্ভুত জিনিস উপলব্ধি করি বাসার কিছুটা সামনে গিয়ে। বাসার কিছুটা সামনে যেতেই একটা দূর্গন্ধ নাকে ভেসে আসছিলো। কিন্তু বুঝতে পারছিনা গন্ধটা কোথা থেকে আসতেছে,,মনে মনে ভাবলাম হয়তো আসে পাশে কোনো জন্তু মারা গেছে সেটা থেকেই গন্ধটা আসতেছে,,কিন্তু যতই বাসার দিকে যাচ্ছি ততই দেখি গন্ধটা আরো তীব্র হচ্ছে।আমার বাসাটা ছিলো ৪তলা, আমি তিন তলায় থাকতাম একা।শিড়ি বেয়ে উপরে উঠছিলাম আমার রুমের সামনে যেতেই বুঝলাম একটা সদ্য নবজাতক শিশুর কান্নার শব্দ। এই শব্দ টা আমার রুম থেকেই আসতেছে।দরজা খুলতেই কান্নার শব্দ থেমে যায়। রুমে প্রচন্ড বাজে গন্ধ যা সহ্য করার মত ছিলো না।লাইট অন করতেই গন্ধটা যেনো উদাহ হয়ে গেলো। হাতে থাকা মোবাইলের প্লাস লাইট জ্বালিয়ে পুরো রুমটা তন্ন তন্ন করে খুজলাম কিন্তু কোনো শিশু বা গন্ধের উৎস খুঁজে পেলাম না। তারপর সব চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে ঘুমিয়ে পড়ি।হঠাৎ আবারো সেই পঁচা দূর্গন্ধ, বালিশের পাশ থেকে মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখি ৩টা বেজে গেছে,আবারো প্লাস লাইট জ্বালিয়ে রুমের লাইট অন করলাম,কিন্তু এবার মনে হলো গন্ধ টা আগের থেকেও বেশ তীব্র। আবারো শুরু করলাম খোঁজা খুঁজি কিছুই দেখতে পেলাম না। ডয়ার থেকে রুম স্প্রে টা বের করে পুরো রুমে স্প্রে করে দেই।কিছু সময়ের জন্য গন্ধটা যেনো হারিয় গেলো।চুপ করে শুয়ে আছি, হঠাৎ একটা বাচ্চা শিশুর কান্নার শব্দ যেটা আমি রুমের বাহির হতে শুনতে পেয়েছিলাম সাথে সেই পঁচা গন্ধ মনে হচ্ছে আমার খাটের নিচ থেকে আসছে। আমি খাট থেকে নেমে মোবাইলের লাইট অন করে খাটের তলায় আলো মারতেই শব্দ টা থেমে যায়। খাটের নিচে দেখি একটা বাজারের থলে।কিন্তু আমি প্রথমেও খাটের তলা দেখেছিলাম কিন্তু ওখানে কিছু ছিলো না।এখন এটা কোথা থেকে এলো,এটা ভেবে অনেক ভয় লাগছিলো।সাহস করে থলে টা খাটের তলা থেকে বের করি।থলেটার মুখ খুলতেই দেখি একটা বাচ্চার অর্ধগলিগ লাশ, আর বাজে গন্ধ।বাচ্চাটার চোখ দুটো কোঠর থেকে বেরিয়ে আছে, মুখে কেমন যেনো একটা মৌলিন হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,,কিন্তু আরো একটা অদ্ভুত বিষয় হলো বাচ্চাটার চোখের কোনো মনি ছিলো না।পুরো চোখটাই সাদা ফেকাসে হয়ে আছে।এটা দেখে আমি প্রচন্ড চিৎকার দিয়ে রুম থেকে বেড়িয়ে যাই। শিড়ি দিয়ে নামতেই দেখি বাচ্চাটার কান্নার শব্দ আমাকে তাড়া করছে।নিচের বাসায় আমার এক কলিগ থাকে আমি ওর বাসায় গিয়ে জোরে জোরে ওর দরজা ধাক্কাচ্ছিলাম। ওরা দরজা খুলতেই আমি রুমে ঢুকে পড়ি।আমার হাত পা সব নিস্তেজ হয়ে পড়লো।ওরা সবাই আমাকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলো কি হয়েছে আমার।কিন্তু আমার মুখ দিয়ে তখন কোনো শব্দই বের হচ্ছিল না।সকালে ঘুম থেকে উঠার পর আমার পুরো শরীরে প্রচন্ড জ্বর। আমার কলিগ এসে বললো গত রাতে কি হয়েছিলো। আমি কাতর কন্ঠে গতরাতের পুরো ঘটনাটা তাকে বলতে লাগলাম। সে এক পর্যায়ে বললো,,,আমি যে বাসায় টায় থাকতাম, সেই রুমে ৪বছর আগে একজন নার্স থাকতো।হঠাৎ কয়দিন ধরে সে নার্সের খোঁজ পাচ্ছে না।প্রতি রাতে তার রুম থেকে একটা বাচ্চা শিশুর কান্নার শব্দ ও পচাঁ গন্ধা আসছিলো কিন্তু তার বাসার বাহির থেকে তালাবদ্ধ ছিলো। তখন কিছু লোকজন মিলে তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে,এবং খাটের নিচ হতে বাজারের থলে থেকে একটা বাচ্চার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে তারা।সেই থেকেই নাকি এই সমস্যা হয়।আমি ওই রুমে থাকার আগেও নাকি কয়েকজন ওই রুমে থেকেছিলো,তারাও এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে বাসা ছেড়ে চলে যায়।আমিও সেইদিন বাসা ছেড়ে দেই।এই ছিলো গল্প।
#ভুতকথা #আরজেকিব্রিয়া #ভুতএফ #কালোজাদু #ভুতেরগল্প #আরজেরাসেল #ভুত #ডর

আমার জীবনের সাথে ঘটে যাওয়া একটি সত্য  ঘটনা,  এক রাতের ঘটনা আমার বাড়ির পাশে একটা নদী আছে, তার পাশে একটি শ্মশান ঘাট ও আছ...
26/10/2022

আমার জীবনের সাথে ঘটে যাওয়া একটি সত্য ঘটনা, এক রাতের ঘটনা আমার বাড়ির পাশে একটা নদী আছে, তার পাশে একটি শ্মশান ঘাট ও আছে, ওই নদীতে একরাত্রে আমি ও আমার আব্বু মাছ ধরতে গেলাম তখন রাত প্রায় দশটা বাজে আমি তখন আমি ছোট ছিলাম, আমার আব্বু আমাকে উপরে রেখে তিনি পানিতে নামলেন,আমি আমাদের শ্মশান ঘাট থেকে একটা সাদা কাপড় পরিহিত ব্যক্তিকে ওই নদীর এক কোনায় নামতে দেখলাম তখন আমি ভয় পেয়ে আব্বুকে ডাকতে লাগলাম, কিন্তু তিনি আমার কথার উত্তর দিচ্ছিলেন না তিনি মাছ ধরায় ব্যস্ত ছিলেন,তার কিছুক্ষণ পর তিনি পানি থেকে উপরে উঠে আসলেন কিন্তু তেমন মাছ ঐদিন পাইনি তার পরের দিন দুপুরবেলায় দুই ব্যক্তি ঐ নদীতে বরশি দিয়ে উপর থেকে মাছ ধরছিল আর একজন পানির ভিতর নেমে মাছ ধরছিল তিনি শিং মাছের একটি গর্ত খুঁজে পেয়েছিলেন,তখন তিনি ওই গর্তটিতে হাত দিতে যাবেন কিন্তু তিনি শিং মাছের কাটার ভয়ে ওপরের লোকদেরকে গামছা দিতে বললেন। তারা গামছাটি উপর থেকে দিলেও গামছাটি তার হাতে পৌঁছেনি তারপরে সে নিজের লুঙ্গি খুলে হাতে পেছালো তারপর গর্তে হাত দিয়ে মাছ ধরতে চেষ্টা করল কিন্তু অনেক সময় হয়ে যাচ্ছে তারপরও উপরে উঠছে না তখন ওপরের লোকজন বলাবলি করতে লাগলো,, কি হলো উঠছে না কেন!!! তখন এক লোক বলল,না ওর অনেক দম, অনেকক্ষণ পানির নিচে থাকতে পারে,, আরেকজন বলল,না হয়তো বা অন্য কোন সমস্যা হয়েছে তারপরে তারা পানিতে নামল তখন তারা তাকে পানির ভিতরে মাথা নিচে কাদায় ডোবানো (গাড়া)অবস্থায় পেল তারপরে শুনলাম তাকে পোস্টমর্টাম করা হলে তার গায়ে রক্ত ছিল না তখন আমি এই ঘটনা শুনে অনেক ভয় পেয়েছিলাম এবং আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেছিলাম আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে শয়তানের হাত থেকে বাচিয়েছেন এবং এখন পর্যন্ত সুস্থ রেখেছেন,, শুকরিয়া মহান আল্লাহ্ তা'আলার,,,👻👻

#কালোজাদু
#ভুতেরগল্প #ভুতএফ #
#আরজেরাসেল
#ভুত #ভুতকথা #ডর
#আরজেকিব্রিয়া

লাশখেকো পিশাচ🥶একটা গ্রামে রমিজ মিয়া নামের এক কৃষক বাস করতো।রমিজ মিয়ার ছিলো তিন সন্তান।একদিন রাতে হঠাৎ করেই রমিজ মিয়া মার...
25/10/2022

লাশখেকো পিশাচ🥶
একটা গ্রামে রমিজ মিয়া নামের এক কৃষক বাস করতো।রমিজ মিয়ার ছিলো তিন সন্তান।
একদিন রাতে হঠাৎ করেই রমিজ মিয়া মারা যায়।রমিজ মিয়ার স্ত্রী ও সন্তানেরা প্রচুর কান্না করতে থাকে।
যেহেতু এটা দেশ স্বাধীনের আগের ঘটনা, আর সেসময় গ্রামের বাড়ি গুলো এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি অনেক দূরে দূরে থাকতো।যার কারণে রমিজ মিয়ার মৃত্যুর খবর পাড়া প্রতিবেশীরাও জানতে পারে না।তাছাড়া রাত অনেক হওয়ার কারণে রমিজ মিয়ার স্ত্রী মৃত রমিজ মিয়াকে একা রেখে প্রতিবেশীদের খবর দিতেও পারছিলো না।তাই রমিজ মিয়ার বউ ছোট বাচ্চাদের নিয়ে একাই লাশ পাহাড়া দিচ্ছিলো।
এমন সময় এক যুবক রমিজ মিয়ার বাড়িতে আসে আর রমিজ মিয়ার বৌ কে বলে রমিজ মিয়ার কি হইছে আর আপনি কানছেন কেন?
রমিজ মিয়ার বৌ বলে আপনাকে চিনতে পারলাম না,আপনি কি এই গ্রামেই থাকেন?
তখন লোকটি বললো আমি রমিজ মিয়ার দূর সম্পর্কের চাচা তো ভাই।এই গ্রামে নতুন আসছি।
রমিজ মিয়ার বৌ - রমিজ মিয়ার মৃত্যুর খবরটা কি আপনি পাড়ার লোকেদের জানায়ে আসবেন?
আমি এই ছোট ছেলেমেয়েদের রেখে একা যেতে পারছি না।
লোকটি-এতো রাতে পাড়ার লোককে না জানালেই ভালো হবে,কাল সকালেই সবাইকে জানালে ভালো হবে।
রমিজের স্ত্রী - কিন্তু আমি একা একা লাশটা পাহাড়া দিতে পারবো না,আমি একটু প্রতিবেশীদের খবর দেন।
লোকটি- আমি আছি ভাবি,আমি লাশের কাছে থাকছি। আপনি বাচ্চাদের নিয়ে ঘরের ভেতরে থাকেন।
রমিজের স্ত্রী ঘরের ভেতরে দরজা আটকে দিয়ে বাচ্চাদের জড়ায়ে ধরে কান্না করছে আর লোকটি ঘরের বাইরে রমিজের লাশের কাছে বসে আছে।
কিছুক্ষণ পর রমিজের স্ত্রী খেয়াল করলো বাইরে থেকে কেমন একটা আওয়াজ আসছে।
রমিজের স্ত্রী প্রথমে ভাবলো এটা হয়তো তার ভুল হচ্ছে। রমিজের স্ত্রী তেমন কিছু না ভেবেই আবারও কান্না করতে লাগলো।এমন সময় বাচ্চারাও বলতে লাগলো তারা কিছুর আওয়াজ পাচ্ছে।
এখন রমিজ মিয়ার স্ত্রীর একটু সন্দেহ হলো।তাই সে বেড়ার ফাঁসা দিয়ে বাইরে তাকালো।
তারপর যা দেখলো তা দেখে রমিজ মিয়ার স্ত্রীর প্রাণ যায় যায় অবস্থা।
রমিজের স্ত্রী দেখলো লোকটি মৃত রমিজকে কামড়ে কামড়ে খাচ্ছে যার কারণে এমন শব্দ হচ্ছে।
রমিজ মিয়ার স্ত্রী বাচ্চাদের এসব কিছুই বললো না।বাচ্চাদের বললো আমাদের বিপদ আছে,কেউ কোন চিৎকার আথবা কথা বলবি না।
তারপর রমিজের স্ত্রী চুপিচুপি বাড়ির পেছনের দরজা খুলে বাচ্চাদের নিয়ে প্রাণ পনে দৌড়াতে লাগলো।
দৌঁড়ানোর সময় রমিজের স্ত্রী খেয়াল করলো পেছন থেকে লোকটি, বঅলতাসে কই জান দারান লাশ টাকে দেখেন না।
তখন রমিজের স্ত্রী তার ছেলেদের ভাল করে ধরে দউরাতে লাগলেন।আর বলতে লাগ্লেন পিছনে তাকাবি না তখন রমিজের স্ত্রি পিছন থেকে খেয়াল করলেন কে জেন তাদের পিছনে পিছনে দউরে আসছে তাকিয়ে দেখেন অই আদম খোরটি তিনি তার সন্তান দের নিয়ে দোয়া দুরুদ পরতে পরতে
দউরাতে দউরাতে এক পাশের বারিতে ডুকে পরেন। তখন তিনি সুন্তে পারেন পিছন থেকে ভারি গলায় কে জেনো বলছে আসকে মত বেচে গেলি পরের বার আর সুজগ পাবি না।পরে তিনি অই প্রতিবেশিদের সব ঘটনা খুলে বললেন তারা সবাই মিলে আল বাতি লাইট নিয়ে রমিজের লাশের পাশে গেলেন। গিয়ে দেখলেন রমিজের লাশের অরদেখটা খেয়ে ফেলেছে চোখ গুল নাই, পেট থেকে অরগান গুলো বের হয়ে আসে পরে সবাই মিলে রাতেই রমিযের লাশ কে দাফন করে।
কিন্তু ঘটনা ঘটে রমিজের স্ত্রীর সাথে সে প্রতিদিন সপ্নে পি পিশাচ টিকে দেখতেন সে বির বির করে কি জেন বলত কিন্তু সে কিছুই বুজতে পারে না।পরে তিনি এক আলেমে কাসে জান সে তাকে বলে অইদিন অই পিশাচ টি আপনাদের আম গাছে বসে ছিল। ও আপনাদের বাড়ির পিছনে জেই ডোবা আসে অইজাইগাতে থাকে। রমিজ মারা জাওয়ার সময় অই পিশাচ টি রমিজ কে দেখতে পাই আর সে তখন তার পিছন এ লাগে কিন্তু সে যখন দেখে ঘরে বাচ্চা ছাড়া আর মহিলা ছাড়া কেও নেই তখন সে চিন্তা করে সে লাশ টি খেয়ে বাচ্চাদের উপর আক্রমণ করবে।কিন্তু যখন আপনি অকে রমিজের লাশ খেতে দেখে৷ ফেলেন সে আপনাদের পিছনে লাগে কিন্তু আপনি প্রতিবেশি দের বাসাই চলে জাওয়ার ফলে সে কিছু করতে পারে নি এখন সে আপনার এক ছেলের উপর নজর দিসে অকে যদি তারাতে চান তাহলে এই বাসা ছেরে দিন পরে রমিজের স্ত্রী অই বাসা ছেরে তার মার বাসাই চলে জায়।তারপর আর কোন ঘটনা ঘটে নাই
ঘটনা টি ভালো লাগলে পাগেটি ফলো করতে পারেন🙏

সত্যি ঘটনা ঘটনা টা অনেক বছর আগের।আমার এক পরিচিত দাদির সাথে এই ঘটনা টা ঘটেছিল। সেই দাদির মুখ থেকেই শুনেছি।আমি উনার মতো কর...
24/10/2022

সত্যি ঘটনা

ঘটনা টা অনেক বছর আগের।
আমার এক পরিচিত দাদির সাথে এই ঘটনা টা ঘটেছিল।
সেই দাদির মুখ থেকেই শুনেছি।আমি উনার মতো করেই লিখছি...........!!

ঘটনা
আমার দাদি এক অজপাড়াগাঁয়ে থাকতেন,
তখন ও সেখানে কারেন্ট ছিলো না।
গ্রামের মানুষ কুপি আর হারিকেন জ্বালিয়ে রাত্রি জাপান করতেন।
গ্রামে রাতের বেলা মানেই খুব ভয়ানক ব্যাপার,
নিকষ কালো অন্ধকার, অন্ধকারে বাহিরে বের হলে নিজের গায়ের লোম ও দেখা যায়না।
গা ছমছমে রহস্যময়তায় ঘেরা।

বেশির ভাগ মানুষই রাতে একা একা বের হয়না।
যদি কেউ একা বের হয় আর অশুভ শক্তির সামনে পড়ে, তার আর রক্ষা নেই বললেই চলে.....

পড়ের দিন তাকে ঘাড় মটকানো অবস্থায় পাওয়া যাবে।
সে দিন দাদা দাদি আরও বাসার সবাই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে ছিলো।

হঠাৎ বাহিরে থেকে কোনো বাচ্চার কান্না শুনা যাচ্ছে।
আর সেই কান্নার শব্দে দাদির ঘুম ভেঙে যায়।
তো দাদি অনেক টা সাহসী ছিলেন,বাহিরে কি হচ্ছে বা কে কান্না করছে সেটা দেখার জন্য একাই বাহিরে বের হলো।
রাত তখন আনুমানিক ৪টা হবে তখন তো বাড়িতে ঘড়ি ছিলোনা।
আগেকার মানুষের একটা গুণ ছিলো তারা অনুমান করেই অনেক কিছু বলতে পারতেন।তাই সময় টা ও দাদি অনুমান করে বলেছিলো।

দাদি অবশ্য সাথে একটা কুপি জ্বালিয়ে নিয়েছিলেন সাথে। হাতের কুপি টা দিয়ে সারা বাড়ি খুঁজে কিছুই পেলো না।
দাদির তখন টয়লেট চাপ দিলো।
দাদি টয়লেট এ যেয়ে বসার কিছুক্ষণ পারেই বিকট
একটা শব্দ শুনতে পায়। শব্দ টা এমন ছিলো যে অনেক উপর থেকে ভারী কিছু ঠাশ করে মাটিতে পড়েছে।

টয়লেটের পিছনের দিক থেকে শব্দ টা শুনা যাচ্ছে।
টয়লেটের পিছনে অনেক গুলি বাশঁ ঝাড় ছিলো।
দাদি শব্দ টা কে তেমন পাত্তা দিলো না,
ভাবলো হয়তো বাশঁ৷ ঝাড়ের থেকে আওয়াজ টা আসছে।কোনো বড় পাখি হবে বাঁশের উপরে বসছে।
ঠিক তখনই পাখির কিচিরমিচির করে উঠে, পাখির কিচিরমিচির শুনে দাদি একটু কেঁপে উঠে।
ভিররে একটু ভয় ভয় লাগছিলো।

ঠিক তখনই টয়লেট এর পিছন থেকে কারো কথা বলার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
দাদি চুপ করে বাহিরে কারা কথা বলছে তা বোঝার চেষ্টা করছে।
কিন্তু নাহ কিছুই বোঝা যাচ্ছে না।
কোথার আওয়াজ স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে কিন্তু কি কথা বলছে সেটা কিছুতেই বোঝা যাচ্ছে না। দাদি মনে, মনে ভাবছে যে হয়তো কোনো চোরই হবে,বাড়িতে চোর আসছে।
দাদি এবার ও ভুল ভাবলো।
তাড়াতাড়ি টয়লেট শেষ করে বাহিরে বের হলো কিন্তু তখন আর কোনো কথার আওয়াজ শোনা গেলো না।

দাদি আবার পুরো বাড়ি একবার চক্কর দিলেন।
আর কিছুই খুঁজে পাওয়া গেলো না।

দাদি এবার ঘরের ভিতরে যাবে ঠিক এমন সময় আগের সেই কান্নার আওয়াজ টা আবার শুনতে পেলো।
দাদি কেনো জানি দাঁড়িয়ে পড়লো।
বাড়ির উঠনে দাঁড়িয়ে বোঝার চেষ্টা করছে যে কান্নার আওয়াজ টা কোন দিক থেকে আসছে?

অনেক ক্ষন এভাবেই দাঁড়িয়ে থাকার পড়ে বুঝতে পারলো কান্নার আওয়াজ টা বাড়ির সামনের দিক, মানে ঘাটের দিক থেকে আসতাছে।
দাদি আর সাতপাঁচ না ভেবে ঘাটের দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করেছে।
ঘাটে যেয়ে দেখে একটা বাচ্চা বসে কান্না করছে,
দাদি হাতের কুপি টা একটু উপরের দিকে উঠিয়ে সামনের দিকে কে কান্না করছে সেটা দেখার চেষ্টা করলো।
হঠাৎ আচমকা একটা বাতাস এসে দাদির হাতের কুপি টা নিভিয়ে দিলো।
দাদি মনে, মনে খুবই বিরক্ত হলো। এখন কিভাবে সে বাচ্চা টা কে দেখবে?

অবাক করা বিষয় খেয়াল করলো চারপাশে কুচ কুচে অন্ধকার ঠিক, কিন্তু বাচ্চা টার গায়ে অনেক আলো ছড়িয়ে আছে,
দাদি একটু খেয়াল করে দেখলো, দেখে দাদির চোখ কপালে উঠে গেলো একি রহমান এখানে কি করে এলো এতো রাতে?
(রহমান দাদির ছোটো ছেলে) বয়স ৯ বছর।
দাদি ডাকতে শুরু করেছে এই রহমান? রহমান তুই এখানে কেনো এসেছিস?
কিভাবে এসেছিস?
দাদি ডাকছে আর রহমানের দিকে এঁগিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু রহমান আস্তে, আস্তে ঘাট থেকে পানি তে নেমে যাচ্ছে।
দাদি যে ডাকছে রহমান ফিরেও তাকাচ্ছে না।
দাদিও রহমানকে ধরতে পানিতে নামতে যাবে ঠিক এমন সময় দাদা দাদির হাত ধরে ফেলে।
দাদি কেমন যেন একটা ঘোরের মধ্যে ছিলো। দাদা দাদির শরীরে ধরে কয়েকটি ঝাকুনি দেয়।
তারপরও দাদির ঠিক হয়,আর ঠিক হওয়ার পরে দাদা কে বলে রহমান পানিতে পড়ে গেছে।
ওকে তুলতে হবে, দাদা তখন দাদি কে একটা ধমক দিয়ে বলে যে রহমান ঘরে ঘুমাচ্ছে।
আর তুমি এতো রাতে ঘাটে কি করছো? কখন থেকে তোমাকে খুঁজতেছি।দাদা পরে দাদি কে ধরে ঘরে নিয়ে যায়।আর রহমান কে দেখে অবাক হয়ে যায় রহমান ঘরে ঘুমাচ্ছে তাহলে ঘাটে কে ছিলো?

দাদি তখন দাদা তে সব ঘটনা খুলে বলেন।
দাদি তখন বুঝতে পারেন অনেক বড় বিপদ থেকে আল্লাহ পাক রক্ষা করেছেন।
সেই রাত থেকেই দাদি কয়েক দিন জ্বরে ভোগেন।
তার পরে আর কোনো প্রব্লেম হয়নি।
সমাপ্ত!!
কালেক্টেড
ঘটনা টি ভালো লাগলে প্লিয পেজ টি ফল করুন🙏

সত্যি ঘটনা অবলম্বনে জ্বিনের প্রতিশোধ ঘটনাটি ঘটেছিলো আমার দাদির সাথে। আমার দাদা ছিলেন একজন ওঝা টাইপের লোক। তিনি জ্বীন তার...
23/10/2022

সত্যি ঘটনা অবলম্বনে
জ্বিনের প্রতিশোধ

ঘটনাটি ঘটেছিলো আমার দাদির সাথে। আমার দাদা ছিলেন একজন ওঝা টাইপের লোক।

তিনি জ্বীন তারাতে পারতেন। তিনি যখনই জ্বীন তারাতে বাড়ির বাইরে যেতেন

তখনই তিনি বাড়ি শক্তকরে বন্ধক দিয়ে যেতেন এবং সে দিন বাড়ি থেকে বের হওয়া সকলের মানা থাকতো।

দাদা একদিন খুবতাড়াহুড়ারসহিত জ্বীন তারাতে রওনা হলেন। সেদিন তিনি বাড়ি বন্ধকদিতে ভুলে যান।তিনি যেই বাসায় জ্বীন তারাতে গিয়েছিলেন সেইবাসায় পৌঁছতে পৌঁছতে তার রাত৮-৯ টার মতো বেজে যায়।

তিনি অনেক সাধনা করে একসময় জ্বীনটাকে পরাজিত করেন এবং জ্বীনটা যাকে ভর করেছিলো তার দেহ থেকে জ্বীনটাকে ছাড়িয়ে দেন।

জিনটাকে ছাড়িয়ে দিতেই সেটা হুংকার দিয়ে বলে, “আমিগেলাম তোর বাড়িতে!”তো দাদা উত্তর দিলেন, “যা, তুই যা পারিস কর!”

কিন্তু সাথে সাথেই দাদার খেয়াল হল যে তিনি আজ তাড়াহুড়ায় বাড়ি বন্ধক দিয়ে বের হতে ভুলে গেছেন।

এরইমধ্যে জ্বীনটা দাদার বাড়িতে এসে দাদার রূপও কণ্ঠ নিয়ে ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে দাদিকে ডাক দিলেন,“জমিনা, বদনাটা নিয়া একটু আসো তো!

”দাদি ভাবলেন দাদা হয়তো টয়লেটে যাবেন আর গ্রামের টয়লেটগুলো বাড়ি থেকে একটুদূরে হয়।

দাদি পানি নিয়ে বের হয়ে দাদাকে পানি দিলো দাদিও দাদার পিছন পিছন কিছু দূর গেলো

কিন্তু দাদি খেয়াল করলেন যে দাদা টয়লেটের দিকে না গিয়ে বাগানের দিকে চলে যাচ্ছেন।
দাদি সাথে সাথে বুঝতে পারলেন যে এটা দাদা নয়।

তাই তিনি দ্রুত ঘরের দিকে চলে আসতে লাগলেন। হঠাৎ
একটা দমকা বাতাসে দাদির হাতের কুপিটা নিভে গেলো।

তিনি দৌড় দিলেন ঘরের দিকে। কিন্তু জ্বীনটা একটানে দাদিকে উঠানের পাশ থেকে তুলে নিয়ে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দিলো

এবং চুবাতে শুরু করলো।তখন বাড়িতে আমার ফুফু এবং ফুফা ছিলেন।

দাদি বিপদের মুহূর্তে মাত্র একবার বড় ফুফুর নাম ধরে ডাক দিতে পেরেছিলেন।তিনি “আকলিমা” বলে ডাক দেন এবং সৌভাগ্যবশত সেই ডাক আমার ফুফুর কানে পৌঁছায়।

আমার ফুফু এবং ফুফা দৌড়ে এসে দেখেন দাদি পুকুরের মাঝে অজ্ঞান অবস্থায় ভাসছেন। এরপরতারা দাদিকে দ্রুত উদ্ধার করে ঘরে নিয়ে যান এবং সেবা চিকিৎসা করে দাদিকে

তবে ঘটনা এখানে শেষ হলে হয়ত ভালো হতো।

এরপর থেকে দাদি প্রায়ই কিছুভয়ঙ্কর স্বপ্নদেখতে লাগলেন।
দাদা তাই আমাদের পুরো বাড়ি শিক দিয়ে দেন এবং সন্ধ্যার পর কারো বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়।

এরপর দাদা জীবিত থাকাকালীন সময়ে আর কিছু ঘটেনি।দাদা মারা যাওয়ার পর থেকে প্রতিবেশীরা কেউ রাত২/৩টারদিকে বাড়ির বাইরে বের হলে দেখতে পান যে, সেই পুকুরের পাড়ে আমার দাদার প্রতিরুপি কেউ একজন বসে আছে। হয়তো ঐটাইসেই জ্বীনটা যার প্রতিশোধ নেয়া এখনো শেষ হয় নি।

অথবা হয়তো এটা দাদার আত্মা যা আমাদের রক্ষা করার জন্য এখনো আসে।
#ভুতেরগল্প
#ভুত
#ভুতএফ
#কালোজাদু
#আরজেরাসেল

 #ভুত  #ভুতেরগল্প বিলের পিশাচ🥶আজকের গল্পটি পাঠিয়েছেন কেন্দুয়া থেকে শাহাবুদ্দিন নামের একজন ব্যাক্তি। তার সাথে এই ঘটনাটি ...
22/10/2022

#ভুত
#ভুতেরগল্প
বিলের পিশাচ🥶
আজকের গল্পটি পাঠিয়েছেন কেন্দুয়া থেকে শাহাবুদ্দিন নামের একজন ব্যাক্তি। তার সাথে এই ঘটনাটি ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় বিশ বছর আগে। বন্ধুরা চলুন শুরু করা যাক আজকের সেই ভয়ংকর ভুতের গল্প।

শাহাবুদ্দিন কেন্দুয়ার একটি ছোট্র গ্রামে তার পরিবার নিয়ে বসবাস করত। সে প্রতিদিন সূর্যোদয়ের আগেই তার বন্ধু সাদেককে সাথে নিয়ে মাছ ধরার জন্য বিলে যেত। একদিন প্রায় মাঝরাতে সাদেক এসে তাকে ডাকতে লাগলো, *শাহাবুদ্দিন আরে ওই শাহাবুদ্দিন, মাছ মারতে যাবি না*? শাহাবুদ্দিন তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলো এবং মাছ ধরার জাল এবং থলিটা সাথে নিয়ে সাদিকের সঙ্গে বিলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গেল।
আফসোস সে বুঝতে পারেনি যে তখন মাঝরাত। অর্থাৎ সকাল হতে অনেকটাই দেরি। আমি আগেই বলেছি এই ঘটনাটি প্রায় 20 বছর আগের। সেই সময় সবার ঘরে কিন্তু ঘড়ি ছিল না। স্বাভাবিকভাবে তাদের ঘরেও কোন ঘড়ি ছিল না। তাই সে বুঝতেও পারেনি এখন মাঝরাত। তারা দুজনেই মাছ ধরতে বিলে নেমে গেল।
তখন চারদিকটা ছিল অন্ধকার এবং পিনপতন নীরবতা। মাঝে মাঝে রেন্টি গাছ থেকে একটা পাখি কিরকম অদ্ভুত ভুতুড়ে স্বরে ডাকাডাকি করছিল। শাহাবুদ্দিন মনের সুখে মাছ ধরতে ছিল। অদ্ভুত ব্যাপার হলো সে যতই গভীর যাচ্ছিল ততই মাছ উঠছিল এবং ঐদিন যে পরিমাণ মাছ জালে ধরা পড়েছিল এ জীবনে আর কোনদিন ধরতে পারেনি। আরো গভীরে যেতে লাগলো একসময় তিনি তার থলের ভিতরে হাত দিলেন এবং অনুভব করলেন তার জন্য সে একদমই প্রস্তুত ছিলেন না। তিনি লক্ষ্য করলেন যে মাছ থলের ভেতরে রেখেছিলেন তার একটাও সেখানে নাই এবং থলেটা শুন্য দেখতে পেলেন।অদ্ভুত ব্যাপার হল, এই তিনি আশেপাশে কোথাও তার বন্ধু সাদেককে দেখতে পেলেন না। এরকম একটা সিচুয়েশনে পড়ে তিনি অনেকটা দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়ে গেলেন। কিন্তু হঠাৎ এমন একটি দৃশ্য দেখতে পেলেন তিনি যা দেখে তার চোখ কপালে উঠে গেল। তিনি দেখলেন সাদেক ডঙ্গায় বসে দুই হাতের মুঠো ভরে মুখে মুখে মাছ বড়ছে এবং চপচপ করে মাছ গিলছে। এইরকম একটা দৃশ্য দেখে তার আর কিছুই বোঝার বাকি রইল না। কিন্তু তিনি সেটা বুঝতে দেননি যে সব বুঝে গিয়েছেন তাই তিনি কৌশলে আস্তে আস্তে উপরে উঠে আসতে লাগবে এবং ডাঙ্গার কাছে এসে সেখান থেকে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলেন। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হল, এই তিনি এক পাও এগোতে পারলেন না। সেখানেই আটকা পড়ে গেলেন। তিনি এতটাই ভয় পেয়ে গেলেন যে আমার শরীর প্রচন্ড শীতেও তার সমস্ত শরীর ঘেমে ভিজে গিয়েছিল, তার গলা শুকিয়ে যাচ্ছিল এবং দেহ থরথর করে কাঁপছিল। এমন সময় তিনি কী করবেন তা বুঝে উঠতে পারছিলেন না। এমন সময় সেই ভুতটা একটা ভয়ঙ্কর এবং বিদঘুটে অট্টহাসি দিল, আর তার আসল রূপে ফিরে আসলো। এই ভূত দেখতে কতটা ভয়ংকর ছিলো তা বলে বোঝানো যাবে না। তাঁর চোখ দু'টি থেকে আগুন জ্বলছিল এবং তার শরীরটা আগের থেকে ২গুন আকৃতির হয় গেলো। এরকম একটা ভয়ানক ভূতকে দেখে শাহাবুদ্দিনের সেন্সলেস হয়ে গেল এবং সেখানেই পড়ে গেল।

এদিকে আসল সাদেক শাহাবুদ্দিনের বাড়ি গিয়ে তাকে ডাকতে থাকলো। শাহাবুদ্দিনের বউ অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, ”আপনি তো অনেকক্ষণ আগে উনাকে সাথে করে নিয়ে গেলেন মাছ ধরতে” এখন আবার এসব কি বলছেন? আর উনাকে কোথায় রেখে এসেছেন এ কথা শুনে সাদেক অনেকটা অবাক হয়ে গেল ।এবং সে বুঝতে পারল তার বন্ধুর শাহাবুদ্দিনের সাথে কিছু একটা হয়েছে। সে তাড়াতাড়ি গ্রামের সবাইকে নিয়ে বিলের দিকে রওনা দিলো। তারা সেখানে পৌঁছে যা দেখল তা একদম মেনে নেয়ার মত না । তারা লক্ষ্য করলেন শাহাবুদ্দিনের গলাটা কালো বর্ণ হয়ে আছে এবং সে সেন্সলেস হয়ে মাটিতে পড়ে আছে। তাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে, তাকে কেউ গলা টিপে হত্যা করতে চেয়েছিল। তাছাড়া তার পুরোটা শরীর বড় বড় নখের আচরে ক্ষত বিক্ষত হয়েছিল।
গ্রামের সবাই সময়মতো এসেছিল বলে তাকে জীবিত পাওয়া গেল। আচ্ছা যদি তারা একটু দেরি করে আসতো জীবিত পাওয়া যেত কি? নাকি তার জীবনটা ভয়ংকর একটা ভুতের কাছে প্রাণ দিতে হতো?
কালেক্টেড!
গল্প টি ভাল লাগলে প্লিয পেজ টি ফল করুন🦌❤️

Address

Narayanganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadis Horror Storys posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sadis Horror Storys:

Share