Aysha sportsBD

Aysha sportsBD titan gel gold bd online shop

পেজ লাইক ফলোয়ার
পোস্টে লাইক কমেন্ট শেয়ার
ভিডিওতে ভিউ এর কাজ করা হয়
খুবই কম দামে ভালো মানের বাংলাদেশি সার্ভিস দেয়া হয়
কাজ না হলে সম্পুর্ন টাকা রিটার্ন পাবেন ইনশাআল্লাহ
myfollowerbd.com

“বুড়ো চাচারা” কচি মেয়ে বিয়ে করে জিতে যাচ্ছে… আর তরুণ ছেলেরা অপেক্ষায় থেকেই বুড়ো হয়ে যাচ্ছে!আজকাল পরিবারের সম্মতি ছাড়া...
30/06/2025

“বুড়ো চাচারা” কচি মেয়ে বিয়ে করে জিতে যাচ্ছে…
আর তরুণ ছেলেরা অপেক্ষায় থেকেই বুড়ো হয়ে যাচ্ছে!

আজকাল পরিবারের সম্মতি ছাড়া প্রেম, পছন্দ কিংবা বিয়ে, সবকিছুই যেন এক কঠিন পরীক্ষা!

যেখানে একদিক দিয়ে ৫০+ বয়সী চাচারা অদ্ভুত গতিতে দ্বিতীয় বিয়ে করে সমাজে ‘সিনিয়র লাভার’ তকমা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, অন্যদিকে ২৫-৩০ বছর বয়সী যুবকরা নিজেদের মনের মানুষকে জীবনসঙ্গী বানাতে গিয়েই বারবার হেরে যাচ্ছেন- ‘পরিবারের মত নেই’, ‘ক্যারিয়ার আগে’, ‘মেয়ে দেখে দেব’ ইত্যাদি হাজারো রঙিন যুক্তির জালে।

প্রশ্ন হলো, এভাবেই কি ভালোবাসা বিলম্বিত হতে হতে হারিয়ে যাবে? একটা সমাজ তখনই এগোয়, যখন ভালোবাসা ও সম্মতিকে প্রতিদ্বন্দ্বী না বানিয়ে, সহযাত্রায় পরিণত করা যায়।

তাই পরিবারগুলোকে অনুরোধ করি- আপনাদের ছেলেরা বড় হয়েছে মানে তারা সিদ্ধান্ত নেবার যোগ্যতাও অর্জন করেছে। তাদের পছন্দকে গুরুত্ব দিন, শুনুন, বুঝুন… সময় থাকতে উৎসাহ দিন। মোদ্দাকথা, আপনার ছেলেকে বিয়ের বয়স হলেই বিয়ে দিয়ে দিন। না হলে, একসময় তারা শুধু বিয়ের বয়সই পার করবে না, ইচ্ছাটাও হারিয়ে ফেলবে।

যারা একমত, শেয়ার করে আপনার অভিভাবকের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন এবং মুরুব্বীদের চোখ খুলে দিন। 🙏

✍️Ajminur Oarish✨

হা করে দেখার কিছু নেই। দেওয়ালে ব্যাগ ঝোলানো আছে।😄😄😄😄
30/06/2025

হা করে দেখার কিছু নেই। দেওয়ালে ব্যাগ ঝোলানো আছে।😄😄😄😄

ফুটফুটে সুন্দর জান্নাত এভাবেই মায়ের কোলে চড়ে স্কুলে যায়।
30/06/2025

ফুটফুটে সুন্দর জান্নাত এভাবেই মায়ের কোলে চড়ে স্কুলে যায়।

টাকার কাছে হেরে যায় হাজারো ভালোবাসা 😴😴😴
29/06/2025

টাকার কাছে হেরে যায় হাজারো ভালোবাসা 😴😴😴

29/06/2025
এ কেয়া মুসিবত হে!
29/06/2025

এ কেয়া মুসিবত হে!

1 line bole jan..
29/06/2025

1 line bole jan..

পূর্নতা 🥰
28/06/2025

পূর্নতা 🥰

গাইস আমি কি করবো এখন😅😅
28/06/2025

গাইস আমি কি করবো এখন😅😅

আমি আমার স্বামীকে ভীষণ ঘৃনা করি। এর আগে সে নানা রকম ঘটনা ঘটিয়েছে যেমন আমি প্রে'গ্ন্যা'সির জটিলতার হস্পিটালে ভর্তি থাকা অ...
27/06/2025

আমি আমার স্বামীকে ভীষণ ঘৃনা করি। এর আগে সে নানা রকম ঘটনা ঘটিয়েছে যেমন আমি প্রে'গ্ন্যা'সির জটিলতার হস্পিটালে ভর্তি থাকা অবস্থায় এক মেয়ের সাথে হোয়াটসঅ্যাপ এ ঘনিষ্ট সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়া। আবার আমি ছোট বাচ্চা নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যখন শারীরিক মানুষিক ভাবে বিপর্যস্ত তখন টিন্ডারে গিয়ে মেয়েদের সাথে চ্যাটিং করা। ধরা খেয়ে অবশ্য প্রতিবার কান্নাকাটি করে মাফ চেয়েছে।

আমিও সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে ক্ষমা করে দিয়েছি। খুব ভালো একটা জব করতাম সংসার সামলাতে আর বাচ্চার টেক কেয়ার করতে সেটাও ছেড়ে দিলাম। স্বামীর প্রতি দ্বায়িত্ব বান যত্নশীল থাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু যত দিন গেছে তার থেকে অবহেলা আর অমনোযোগ পেয়েছি। আমার চেয়ে তার গেইম আর সিরিজ অনেক ইম্পর্টেন্ট। সেগুলো মেনে নিয়েছি কারণ চাইনি বাচ্চাটা ব্রোকেন ফ্যামিলিতে বড় হোক।

আজ আমি এবং আমার সন্তান একটা বড় এক্সিডেন্ট থেকে বেচে ফিরেছি। আমি ঘটনটায় এতোটাই ট্রমাটাইজ ছিলাম যে শরীর থরথর করে কাপছিলো। আমার স্বামীকে ফোন করে আনার পর তার রিয়েকশন দেখে মনে হলো সে খুব বিরক্ত। স্বামী তো আপন, একটা বাইরের লোক যার সামান্য বিবেকবোধ আছে সেও এই সময়ে মানবিকতা দেখাতো। কিন্তু আমার সো কলড লাইফ পার্টনারের কোন বিকার ছিলো না। আজকের ঘটনার পর আমি ২ ঘন্টা জাস্ট চুপ করে বসে ছিলাম। কিছু ফিল করছিলাম না। মনে হচ্ছলো এই সংসার, সম্পর্ক সব মিথ্যা। যদিও পরে সে ইনিয়ে বিনিয়ে তার আচরণ কভার করার ট্রাই করেছে।

আমি ওকে ডিভোর্স দিবোনা। কারণ সন্তান।ওকে বাবাহীন করতে চাইনা। কিন্তু বিশ্বাস করেন আজকের পর কোন ভাবেই ওই লোকটালে মন থেকে মেনে নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। হয়তো এক বাসায় থাকতে হবে তাই থাকবো।

একটা অনুরোধ রইলো বিবাহিত ভাইদের প্রতি। নিজের স্ত্রীকে অবহেলা করবেন না, তার সাথে প্রতারণা করবেন না। হয়তো সাময়িক সময়ের ভালো লাগা বা ভালো থাকার জন্য এসব করেন কিন্তু বিলিভ মি একদিন পাশে শুয়ে থাকা বউ এর মন থেকে উঠে যাবেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় দেখবেন আপনার সবচে কাছের মানুষটার চোখে আপনার জন্য ঘৃনা ছাড়া কিছু অবশিষ্ট নেই। আপনার সন্তানদের বুকে আপনার জন্য কোন মায়া শ্রদ্ধা নেই। সেদিন বুঝবেন কি হারিয়েছেন জীবন থেকে।
( নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক )

myfollowerbd.com

বিচ্ছেদের এক অন্য রূপসাইলেন্ট ডিভোর্স বা নীরব বিচ্ছেদ এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়...
27/06/2025

বিচ্ছেদের এক অন্য রূপ
সাইলেন্ট ডিভোর্স বা নীরব বিচ্ছেদ

এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু সামাজিকভাবে বা আইনত তারা বিবাহিত থাকেন। এটি এমন এক পরিস্থিতি যখন দুটি মানুষ একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও তাদের মধ্যে কোনো মানসিক সংযোগ, আবেগিক আদান-প্রদান বা পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকে না। এটি প্রচলিত বিবাহবিচ্ছেদের মতো কোনো আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সম্পর্কের একটি অদৃশ্য ভাঙন।
সাইলেন্ট ডিভোর্সের লক্ষণসমূহ:
সাইলেন্ট ডিভোর্সের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থপূর্ণ কথোপকথন একেবারেই কমে যায়। তারা দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কথা বললেও আবেগিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো আলোচনা থাকে না।

একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি বা আগ্রহের অভাব দেখা যায়। কোনো পক্ষই অন্যজনের অনুভূতি বা প্রয়োজন নিয়ে মাথা ঘামায় না।

দম্পতিরা ইচ্ছাকৃতভাবে একে অপরের সাথে সময় কাটানো এড়িয়ে চলেন। তারা নিজেদের আলাদা রুটিন তৈরি করে নেন এবং যার যার নিজস্ব কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি মানসিক দূরত্বের একটি বড় প্রতিফলন।

ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং কেউ ক্ষমা চাইতে বা বিষয়টি মিটমাট করতে আগ্রহী হয় না।

দম্পতিরা একসাথে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেন না। প্রত্যেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।


একে অপরের সফলতা বা ব্যর্থতায় কোনো রকম আগ্রহ বা অনুভূতি প্রকাশ পায় না।

অনেকগুলো কারণে সাইলেন্ট ডিভোর্স হতে পারে। এর মধ্যে কিছু প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:


ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধান না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকলে তা বড় ধরনের মানসিক দূরত্ব তৈরি করে।


একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হলে তা আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে, যা নীরব বিচ্ছেদের দিকে ঠেলে দেয়।

একজন বা উভয় সঙ্গী যদি মনে করেন তাদের আবেগিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, তবে তারা মানসিকভাবে দূরে সরে যেতে পারেন।

সন্তান লালন-পালন বা আর্থিক বিষয় নিয়ে তীব্র মতবিরোধ থাকলে তা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।


অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা বা সম্পর্কের জন্য সময় না দেওয়াও নীরব বিচ্ছেদের একটি কারণ হতে পারে।

অনুভূতি প্রকাশ করতে না পারা বা একে অপরের কথা শুনতে না চাওয়া সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

সাইলেন্ট ডিভোর্সের প্রভাব শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এটি পুরো পরিবার, বিশেষ করে সন্তানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।


দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে একাকীত্ব এবং হতাশা অনুভব করেন।


বাবা-মায়ের এই নীরব বিচ্ছেদ দেখে সন্তানরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। তারা ভুল ধারণা নিয়ে বড় হতে পারে যে, সম্পর্কে ভালোবাসা বা আবেগ প্রকাশ করা অপ্রয়োজনীয়।


অনেক সময় দম্পতিরা সামাজিকভাবে নিজেদের গুটিয়ে নেন এবং বাইরে স্বাভাবিক থাকার ভান করেন।


দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ এমন নীরব বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তবে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের মধ্যে খোলাখুলি কথা বলতে হবে। নিজেদের অনুভূতি, চাহিদা এবং সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে।


বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। একজন তৃতীয় পক্ষ নিরপেক্ষভাবে সমস্যাগুলো বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করতে পারেন।

পুরোনো স্মৃতিগুলো ফিরে দেখা এবং একসাথে নতুন কিছু করার চেষ্টা করা যেতে পারে।

একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা অত্যন্ত জরুরি।

মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
সাইলেন্ট ডিভোর্স একটি জটিল সমস্যা যা অনেক সময় অজান্তেই সম্পর্কের গভীরে শিকড় গেড়ে বসে। সঠিক সময়ে এর লক্ষণগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্ককে বাঁচানো সম্ভব। তবে যদি

কোনোভাবেই সম্পর্ককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হয়, তবে বিচ্ছেদকে একটি সুস্থ সমাধান হিসেবে মেনে নেওয়াও প্রয়োজন হতে পারে।

Address

Narayanganj
1400

Telephone

+8801928751792

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aysha sportsBD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share