Abbasi Tv LTD.

Abbasi Tv LTD. The official page of Allama Abbasi Huzur's official YouTube
(7)

18/06/2025

ই-রা-নে-র মত বাংলাদেশও হুমকিতে? ফেক্টঃ DP World চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনায় || Dr. Anayetullah Abbasi

17/06/2025

ই-রা-নে-র বিজয় কেন চাই? || Dr. Anayetullah Abbasi || Abbasi Tv

17/06/2025

বাংলাদেশ থেকে কেটে একটি খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর আগেই জাগ্রত হউন মুসলমান।
___ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

15/06/2025

Throw.....

14/06/2025

ইরান-ই*রায়েল নিয়ে কি বললেন ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর?
Abbasi Tv

13/06/2025

আলেমদের কাছে রাখাল রাহার প্রশ্নে, জবাবে যা বললেন ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর || Abbasi Tv

আলহামদুলিল্লাহ ~ চলছে (১২ জুন ২০২৫ইং) কুমিল্লা, বুড়িচং বারেশ্বর দরবারের তাফসীরুল কুরআন মাহফিল √প্রধান মুফাচ্ছির ও প্রধান...
12/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ ~ চলছে (১২ জুন ২০২৫ইং) কুমিল্লা, বুড়িচং বারেশ্বর দরবারের তাফসীরুল কুরআন মাহফিল √

প্রধান মুফাচ্ছির ও প্রধান অতিথি হিসেবে তাফসীর পেশ করছেন- আল্লামা মুফতী ড.
~ সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী ~
___পীর সাহেব জৈনপুরী।

বহু আগ থেকেই বলে এসেছি বাংলাদেশের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশীদের হাতে নেই। ৪৭ এর আগ থেকে আজ পর্যন্ত এদেশের রাজনৈতিক নিয়...
12/06/2025

বহু আগ থেকেই বলে এসেছি বাংলাদেশের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশীদের হাতে নেই। ৪৭ এর আগ থেকে আজ পর্যন্ত এদেশের রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ বিদেশীদের হাতেই ছিলো, বিশেষ করে পশ্চিমা অপশক্তির হাতে।

২৪ এর ৫ই আগষ্টের অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে এই কথাগুলো যখন বলতাম অনেকেই ভাবতো এগুলো পাগলের প্রলাপ কিংবা দলীল প্রমাণ, যুক্তিহীন বক্তব্য। কিন্তু হালনাগাদ বিষয়টি একেবারেই স্পষ্ট।বাংলাদেশের রাজনৈতিক চরম ক্রান্তিকালে ড. ইউনুস লন্ডনে। আর সেখানে তারেক জিয়ার সাথে তার বৈঠকও নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৩ তারিখ। বাংলাদেশের যত টকশোতে টকারুরা বক্তব্য রাখেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক, বুদ্ধিজীবী, কলামিস্ট সকলেই এখন অধীর অপেক্ষায় আছে যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসন হবে লন্ডনে ড. ইউনুস ও তারেক জিয়ার বৈঠকের পর।
এতে কি একথা প্রমাণ হয় না যে, বাংলাদেশের রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশীদের হাতে নয়? অন্ধ বধির সংকীর্ণ মনের অধিকারী মানুষগুলো না বুঝলেও ঈমানদার জ্ঞানসম্পন্ন বিবেকবানদের কাছে বিষয়টি সুস্পষ্ট। ২৪ এর ৫ই আগষ্ট অভ্যুত্থান পরিবর্তী সময়ে ভারত আমাদের কাছে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। ব্যবসায়িকভাবে বাংলাদেশের সাথে তার সম্পর্ক খারাপ। আর আমি বরাবরই বলে এসেছি ভারতের হিন্দুত্ববাদী সরকার বাংলাদেশের সাথে যে শত্রুতা সুলভ মনোভাব রাখে তার একটাই কারণ যে, বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশে সামরিক হস্তক্ষেপ করে তার নিজের ধ্বংস ডেকে আনার মতো ভুল সিদ্ধান্ত কখনোই ভারত নেবে না, তা আমরা বরাবরই বলে এসেছি। আর আমি একথাও আগে বলেছি যে, বিগত ১৬ বছর ফ্যাসিবাদী সরকারকে যত সহযোগিতা করেছে হিন্দুত্ববাদী ভারত সরকার; সেটাও হয়েছে পশ্চিমাদের ইশারা ইঙ্গিতে ও মৌন সমর্থনে। কারণ স্টেট ডিপার্টমেন্ট দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে ভারতকে চামুন্ডা হিসেবে ব্যবহার করে থাকে এবং বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চিরশত্রু চায়নার বিপক্ষে ভারতকে কাজে লাগাবার চেষ্টা করে। সেটা একটি ভিন্ন আলোচনা পরে বলা যাবে।

কিন্তু এখন জাতী হিসেবে আমাদের করণীয় কি? আমরা কি আদৌ স্বাধীন হতে পেরেছি ? ৪৭-এ কিংবা ৭১-এ কিংবা ২৪-এ আমরা কিন্তু কখনোই কাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জন করতে পারিনি। ৪৭-এ যখন দেশ বিভক্ত হলো, কয়েক বছর পর্যন্ত পাকিস্তান ও ভারত ছিল ডোমিনিয়ন স্টেট। পরবর্তীতে পাকিস্তান এবং ভারত যখন তাদের নিজস্ব আইন এবং সংবিধান রচনা করলো তখন তারা রাষ্ট্রের মর্যাদা পেলেও চতুর বৃটিশ সরকার কমন ওয়েলথ ভুক্ত করে পাকিস্তান ভারত এবং পরবর্তীতে পাকিস্তান থেকে সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলেই আবদ্ধ করে ফেলেছে। সেজন্য সাব কন্টিনেন্টের এই তিনটি দেশের স্বাধীন কোন পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করার সুযোগই নেই। তারা কোনো না কোনোভাবে পশ্চিমাদের বিশ্ব ব্যবস্থার অধীনেই তাদেরকে থাকতে হয়। তাহলে একথা সুস্পষ্ট যে, আমাদের বাংলাদেশ তখনি পূর্ণাঙ্গভাবে স্বাধীন হবে যেদিন বাংলাদেশ নিজস্ব স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি রচনা করতে পারবে, বাংলাদেশের অর্থনীতি হবে টেকসই, শিক্ষাব্যবস্থা হবে ঈমান ও নৈতিকতার মানদন্ডে উত্তীর্ণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর; আর এসব কিছু অর্জন করার জন্য অবশ্যই বাংলাদেশের রাজনীতিকে পশ্চিমাদের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করতে হবে। সেটার জন্য হয়তোবা আরেকটি বিপ্লবের প্রয়োজন হতে পারে। পশ্চিমা নিয়ন্ত্রণ থেকে যতদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিকে মুক্ত করা না হবে ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশে হাজারো সংস্কার করার মাধ্যমে এদেশের মানুষের রাজনৈতিক মুক্তি, অর্থনীতিক মুক্তি, শিক্ষা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিপ্লব, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ, টেকসই অর্থনীতি গঠন এগুলো আদৌ সম্ভব হবে না। দেরিতে হলেও বাংলাদেশের সমাজ সচেতন ব্যক্তিবর্গ কথাগুলো অনুধাবন করতে পারবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, পশ্চিমা বলয় থেকে বের হওয়ার উপায় কি? এর জবাব হচ্ছে পশ্চিমাদের রাজনৈতিক সভ্যতা ও সংস্কৃতির বলয় থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে। সেজন্য প্রথমেই তথাকথিত পশ্চিমা মডেলের গণতন্ত্রকে বর্জন করতে হবে এবং পশ্চিমা সভ্যতা যা পুরোটাই ভঙ্গুর মিথ্যা আশ্রিত এবং ডেভিল পলিসি দ্বারা পরিচালিত তা বাদ দিতে হবে। উল্লেখ্য- পশ্চিমাদের সভ্যতা ও রাজনীতি তিনটি ভিত্তির উপর গড়ে উঠেছেঃ - (১) ধ্বংসপ্রাপ্ত রোমান সভ্যতা (২) মিথ্যা আশ্রিত খ্রিস্টধর্ম (৩) সোফিস্টদের আমদানি করা গ্রীক দর্শন। অতএব এ ৩টি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত পশ্চিমা সভ্যতা, না পশ্চিমাদেরকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে পেরেছে আর না তাদের অনুসারীদেরকে মুক্তি দিতে পেরেছে।

অতএব, আমাদের মুক্তির একটাই পথ সেটা হচ্ছে; পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থার বলয় থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে এবং কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক একটি শরীয়া রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এছাড়া এ জাতির ভবিষ্যৎ শুধু অনিশ্চিত নয়, অসম্ভব।

___ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

12/06/2025

স্পষ্ট ফাতাওয়া!

১২ জুন ২০২৫ইং, কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানা, বারেশ্বর দরবারের মাহফিলে বাদ এশা (রাত ৯ঃ৩০) তাফসীর পেশ করবেন ড. এনায়েতুল্লাহ ...
09/06/2025

১২ জুন ২০২৫ইং, কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানা, বারেশ্বর দরবারের মাহফিলে বাদ এশা (রাত ৯ঃ৩০) তাফসীর পেশ করবেন ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

জাতির উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. ইউনুস;গত ৬ জুন ২০২৫ইং, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.০০ টায় ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানানোর পাশা...
09/06/2025

জাতির উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়েছেন অধ্যাপক ড. ইউনুস;
গত ৬ জুন ২০২৫ইং, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.০০ টায় ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি বাংলাদেশে কবে নাগাদ জাতীয় নির্বাচন, তার একটি ডেটলাইনও তিনি উল্লেখ করেছেন। পাশাপাশি বক্তব্যের বিরাট অংশজুড়ে ছিলো চট্টগ্রাম বন্দর। দেশপ্রেমিক সচেতন নাগরিক সকলেই চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ ও বিরোধিতা করে এসেছেন। যদিওবা সরকারের পক্ষ থেকে এবং সরকারের সহযোগী সংগঠন যেগুলো আছে রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে; সরকারের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করা হয়েছে। অধ্যাপক ড. ইউনুসও চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার ফলে দেশ কি ধরণের সুফলতা লাভ করবে সে কথাই তুলে ধরেছেন। যে সংস্থাটিকে চট্টগ্রাম বন্দর হস্তান্তর করা হবে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তারা কাজ করছেন, সে কথাও তিনি উল্লেখ করেছেন।

গতানুগতিকভাবে তার এই আলোচনাটি আমাদেরকে ভাবিয়ে তোলার কোনো কারণ নেই। কিন্তু বক্তব্যের একপর্যায় তিনি যে থ্রেড করেছেন সেখানে যথেষ্ট আতংকিত হবার বিষয় নিহিত আছে বলে মনে করি।
তিনি বলেছেন; "অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বন্দর ব্যবস্থাপনার উদ্যোগে আপনাদের দৃঢ় সমর্থন অব্যাহত রাখুন, যারা বিরোধিতা করছে তাদের প্রতিহত করুন"।

যারা বিরোধিতা করছেন তারা তো কথিত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যৌক্তিক ভাবেই বিরোধিতা করছেন। তাহলে তাদের প্রতিহত করার দ্বারা ড. ইউনুসের বক্তব্যে ফ্যাসিবাদী চরিত্র প্রকাশ পায় কি-না সেটি একটি বিষয়।
দ্বিতীয়ত, চট্টগ্রাম বন্দর যেহেতু গভীর সমুদ্র বন্দর কখনোই হবে না। অতএব এই বন্দরটিকে নিয়ে বিরোধিতাকারীদের সাথে চ্যালেঞ্জে যাবারই বা কি প্রয়োজন আছে?
কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, কিংবা মাতার বাড়ি, এসব জায়গায় যদি আধুনিক ভাবে সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হতো আর বিদেশিদের দেওয়া হতো, তবেইনা তাদের কথার পক্ষে কিছুটা হলেও যুক্তি উপস্থাপন করা সম্ভব হতো। কিন্তু ঠিক ড. ইউনুস নিজেই যেই চট্টগ্রাম বন্দরকে বাংলাদেশের হৃদপিণ্ড বলছে, সেই হৃদপিণ্ডের নিয়ন্ত্রণ যদি বিদেশিদের হাতে দেওয়া হয় সেটা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য হুমকি হবে না, এরকম গ্যারান্টিই বা কে দিবে? যেহেতু ড. ইউনুস স্বল্পকালীন সময়ের জন্য দায়িত্ব পেয়েছেন, এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার আগে সকল রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয় ছিলো, সেটা তিনি করলেন না। বরং এই ক্ষেত্রে একটি গণভোটেরও আয়োজন করা যেতে পারে যে, অধিক সংখ্যক জনগণের সমর্থন আছে কিনা।

চব্বিশের ৫ই আগস্ট পরবর্তী সময়ে ড. ইউনুস দায়িত্ব নিয়েছেন। তার কাছে জাতির সর্বোচ্চ প্রত্যাশা হচ্ছে, খুনি ও দূর্নীতিবাজদের বিচার, অবাধ সুষ্ঠু একটি নির্বাচন; যেন তাদের ভাষায় কথিত গণতান্ত্রিক পরিবেশ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক বা রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার আগে জাতির মতামত না নেওয়াটাও আমি মনে করি ফ্যাসিবাদেরই অনুসরণ।

___ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

07/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ ~ প্রায় লাখো জনতার ঢলে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে মুন্সীগঞ্জ, গজারিয়া, ভবেরচর কেন্দ্রীয় শাহী ঈদগাহ ময়দানের পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ √

বৃহত্তম এই ঈদের নামাজের ইমামতি করেছেন, খুৎবা দিয়েছেন এবং খাছ মুনাজাত করেছেন, আল্লামা মুফতী ড.
~ সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী ~
___পীর সাহেব জৈনপুরী।

Address

Narayanganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abbasi Tv LTD. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category