18/09/2025
#শিল্পপতি_রিপন_মুন্সি: একজন সফল উদ্যোক্তার পথচলা ও সম্প্রতিক বিতর্ক
১৭ সেপ্টেম্বর:
স্পাইডার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রিপন মুন্সির গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে এলাকায় যে আলোচনার ঝড় উঠেছে, তার পাশাপাশি অনেকেই মনে করছেন – একজন স্বনামধন্য শিল্পপতির জীবনের সার্বিক অবদানও আলোচনায় আনা প্রয়োজন।
সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট একটি মামলায় রিপন মুন্সিকে গ্রেফতার করে।ভিকটিম আজিজুলকে নিয়ে একাধিক পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।নরসিংদির ঘটনায় মামলা করা হয় বাড্ডা থানায়।
আর এই মামলায় আসামি করা হয় বিশিষ্ট শিল্পপতি রিপন মুন্সিকে,শুধুমাত্র হয়রানি আর অর্থ হাতানোর জন্য একটি চক্র এই কাজটি করে। ভিকটিম আজিজুল এর স্বীকার। প্রথমে একটি চক্র অর্থ হাতানোর চেষ্টা করে।অর্থ হাতাতে ব্যর্থ হয়ে চক্রটি শিল্পপতি রিপন মুন্সিকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখায়।
ভিকটিম আজিজুল কে সামনে রেখে একটি চক্র এই কাজটি করেছে।
#রিপন_মুন্সি শুধু একজন ব্যবসায়ী নন, তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দেশের শিল্পখাতে অবদান রেখে চলেছেন। স্পাইডার গ্রুপের মাধ্যমে তিনি দেশের তরুণদের জন্য বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছেন। তার প্রতিষ্ঠান দেশের তথ্যপ্রযুক্তি, নির্মাণ এবং খুচরা বিপণন খাতে একটি উল্লেখযোগ্য অবস্থান তৈরি করেছে।
ব্যবসার পাশাপাশি রিপন মুন্সি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন। এলাকায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের স্বার্থে একাধিক #মসজিদ নির্মাণ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজীদেরকে নিয়মিত নামাজে উৎসাহিত করার জন্য সাইকেল উপহার দেওয়া অসহায় গরিব লোকের বিবাহ অনুষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা প্রদান। অগণিত বেকার যুবককে কর্মসংস্থানের জন্য সিএনজি কিনে দেওয়া , শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠাগার নির্মাণ, মসজিদ, মাদ্রাসা, কবরস্থান, রাস্তাঘাট নির্মাণে তার সহযোগিতার হাত ছিল সুদূরপ্রসারী, প্রবাসীদের প্রবাসে যাওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা, এলাকাবাসীর অনেকেই স্মরণ করছেন, কভিড-১৯ মহামারির সময় তার পক্ষ থেকে বিতরণ করা হয়েছিল খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী। শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ ও উপবৃত্তি প্রদানসহ স্থানীয় রাস্তাঘাট উন্নয়নে তার সহযোগিতা ছিল দৃশ্যমান। শিল্পপতি রিপন মুন্সি স্থানীয় বা জাতিয় রাজনীতিতে কোন দলের সাথেই সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল না। কোন দলেই নেই শিল্পপতি রিপন মুন্সির কোন পদ পদবী।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার, ঢাকার বাড্ডা থানার একটি মামলায় তাকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে। এ বিষয়ে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন মত প্রকাশ করলেও, নিরপেক্ষ একটি তদন্তের মাধ্যমেই প্রকৃত সত্য উদঘাটন করা উচিত বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
অসংখ্য কর্মচারী, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ী রিপন মুন্সির প্রতি তাদের আস্থা ও সমর্থন জানিয়েছেন। তাদের মতে, “একজন ব্যক্তি যিনি হাজারো মানুষের জীবনে আলো এনেছেন, তার ব্যাপারে যেকোনো অভিযোগ তদন্তসাপেক্ষে প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত নেতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অনুচিত।”
একজন সফল শিল্পপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে সেটি অবশ্যই আইনগতভাবে যাচাই হওয়া জরুরি। তবে তার অতীত অর্জন, সমাজে অবদান এবং মানুষের জীবনে প্রভাবও আলোচনার অংশ হওয়া উচিত। রিপন মুন্সির মতো ব্যক্তিত্বদের মূল্যায়নে সমাজ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি আশা করছেন সচেতন নাগরিকেরা।
প্রবাদে একটি কথা আছে রাজার বাড়ির হাতি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। পিছনে কিছু কুকুর ঘেউ ঘেউ করছে
একজন রাজাকে প্রশ্ন করলো?
কুকুর গুলো অনেক ক্ষুদ্র প্রাণী, হাতি ইচ্ছে করলে নিমিষেই লাথি দিয়ে কুকুর গুলোকে মেরে ফেলতে পারতো, কিন্তু হাতি পিছনে তাকাচ্ছে না কেন?
রাজার উত্তর : হাতির স্বভাব কুকুরকে লাথি দেওয়া নয়।
পিছনের দিকে কুকুরকে লাথি দিলে হাতি যে রাজার হাতি, সেই সম্মানটা রইল কই। কুকুরের স্বভাব ঘেউ ঘেউ করা , কুকুর গুলু ঘেউ ঘেউ করবেই, এতে হাতির কিছু আসে যায় না।