11/05/2025
কেউ বলছে মার দোষ,, কেউ বলছে বৌয়ের দোষ ।কিন্ত আমার খারাপ লাগছে লোকটার জন্য ।খুব ই খারাপ লাগছে ঘটনাতে ।আমার মতে না বৌ না মা কাউকেই দোষ দিতে পারছিনা।৩৭তম বিসিএস ক্যাডার একটা ছেলে ,বাংলাদেশের ফাসক্লাশ শ্রেণির মেধা তালিকার একজন সে কিনা বৌ শ্বাশুড়ীর যুদ্ধে নিজের ফুলের মত জীবনটা শেষ করে দিল ।এটা কোন কথা।তাহলে আমরা যারা সাধারন মানুষ আমরা কি শিখবো?বর্তমানে বাংলাদেশে বৌ ,শ্বাশুড়ীর যুদ্ধ ৯০% পরিবারে আছে ।কম বেশি লেখেই থাকে।জীবনেও বনেনা।কিন্তু এমন কমন একটা ব্যাপার নিয়ে তার মতো মানুষের এমন কাজ করাটা কখনোই মানায় না।এটা আমাদের মানায় ।তাকে না।তার এ কাজে মনে হচ্ছে, ,একশটা ব ই পরে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে ঠিক ই কিন্ত পারিবারিক সমস্যা সমাধান করার মতো মন বা পরিবার গত শিক্ষা সে শিখে নি বা পায়নি।
এখানে ভাগনি নিজেই বলতেছে মার ও অনেক দোষ আছে,মাকে ভালোবাসা ভালো কিন্তু অন্যায়কে প্রশরয় দেওয়া ঠিক না।মার অন্যায় হলে সেটা মুখ ফুটে বলাটা কখনোই কোন ধর্মের নিষেধ নয় বা অন্যায় নয় ।তা না করে এমন জ্ঞানী একটা মানুষ জীবনটাই শেষ করে দিল ।অথচ মেয়েটাকে অল্প বয়সে বিয়ে করে ঘরে তুলছে ।😞খুব ই দুংখজনক এটা ।