Mim's Insight

Mim's Insight This page is for handwriting, mehndi design and cooking purpose.

একটা দুধ বহনকারী গাড়ি অন্য গাড়ির সাথে ধা/ ক্কা লেগে গেল উল্টে! দুধে ভেসে গেল রাস্তা। ভিড় জমে গেল সেখানে।ভিড়ের মাঝ থেকে অ...
10/10/2025

একটা দুধ বহনকারী গাড়ি অন্য গাড়ির সাথে ধা/ ক্কা লেগে গেল উল্টে! দুধে ভেসে গেল রাস্তা। ভিড় জমে গেল সেখানে।
ভিড়ের মাঝ থেকে অমায়িক চেহারার এক ভদ্রলোক বেরিয়ে এসে দুধ বহনকারী গাড়ির ড্রাইভারকে বললেন, এজন্য নিশ্চয়ই তোমার মালিক তোমাকে দায়ী করবে৷ ক্ষতিপুরণ চাইবে।

: জ্বি
: তুমি তো গরীব। এত টাকা পাবে কোথায়? এক কাজ কর, এই আমি পাঁচ টাকা দিলাম, এখন অন্যদের কাছ থেকে আরও কিছু-কিছু নিলে বোধহয় হয়ে যাবে তোমার।

কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ কিছু টাকা উঠে গেল। ভিড় কমে গেলে ভদ্রলোকটিও চলে গেলেন। একজন পথিক আপন মনে বলে উঠল, 'কে এই ভদ্রলোক?'
ড্রাইভার বলল, 'আমার মালিক।'🙂
©

09/10/2025

I got over 10 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

👁️ চোখে কৃমি! অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি কেন হয়?এক ধরনের পরজীবী কৃমি (Filarial worms) চোখে প্রবেশ করলে এ রোগ হয়। সাধারণত Lo...
30/09/2025

👁️ চোখে কৃমি! অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি

কেন হয়?

এক ধরনের পরজীবী কৃমি (Filarial worms) চোখে প্রবেশ করলে এ রোগ হয়।

সাধারণত Loa loa, Onchocerca volvulus, Brugia species এই কৃমি দায়ী।

কিভাবে হয়?

মশা বা ব্ল্যাকফ্লাই যখন কামড়ায়, তখন তাদের শরীরের পরজীবী মানুষের রক্তে ঢুকে যায়।

এরপর রক্ত বা লিম্ফের মাধ্যমে কৃমি চোখে পৌঁছে যায়।

ফলে চোখে ব্যথা, লালভাব, দৃষ্টি ঝাপসা, এমনকি কৃমি চোখে দৃশ্যমানও হতে পারে।

করণীয়

মশার কামড় এড়ানোই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ – মশারি, রিপেলেন্ট, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

এন্ডেমিক এলাকায় গেলে বাড়তি সতর্কতা।

চোখে অস্বাভাবিক ব্যথা, লালভাব বা ঝাপসা দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।

ডাক্তারি পরামর্শে অ্যান্টি-প্যারাসাইটিক ওষুধ (Ivermectin, Albendazole) সেবন।

প্রয়োজনে সার্জারির মাধ্যমে কৃমি অপসারণ।

মনে রাখুন,চোখে কৃমি হলে দেরি মানেই অন্ধত্বের ঝুঁকি। প্রতিরোধই সবচেয়ে নিরাপদ পথ।
শেয়ার করুন, ফলো করুন, থাকুন স্বাস্থ্য সচেতন সবসময়

Dr-Abdur Rahman

বাড়ি কিনছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।একটি নতুন গাড়ি নিচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন...
30/09/2025

বাড়ি কিনছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
একটি নতুন গাড়ি নিচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
ছুটিতে যাচ্ছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
নতুন কোর্স শুরু করছেন? — মুখ বন্ধ রাখুন।
চাকরিতে পদোন্নতি হবে? — মুখ বন্ধ রাখুন।

জীবনের বড় বড় মুহূর্তে আমাদের মনে হয়, প্রিয়জন বা বন্ধুদের জানালে খুশি হবে। মনে হয়, সুখ ভাগ করলে দ্বিগুণ হয়। কিন্তু সত্যি বলতে কী, সব সময় তা হয় না। বরং অতি তাড়াতাড়ি মুখ খোলাই হয়ে দাঁড়ায় সবচেয়ে বড় ভুল।

আমাদের স্বপ্ন আসলে একেকটা বীজ। এই বীজকে মাটিতে রোপণ করার পর যত্ন চাই, সুরক্ষা চাই। কিন্তু যদি খুব তাড়াতাড়ি সবাইকে দেখাতে ব্যস্ত হই, তখন সেটি শেকড় গজানোর আগেই শুকিয়ে যায়। বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে—যত বেশি স্বপ্ন শেয়ার করবেন, তত বেশি হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজরের চোখ আপনার দিকে পড়বে। আর এটাই অনেক সময় আপনার সাফল্যের পথে অদৃশ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা যাদের "বন্ধু" বলে বিশ্বাস করি, তাদের সবাই আন্তরিক নয়। কেউ কেউ চায় আপনি ভালো থাকুন, কিন্তু কখনোই তাদের চেয়ে ভালো না। তাই তারা হাসিমুখে অভিনন্দন জানালেও মনে মনে আপনার ব্যর্থতা কামনা করতে পারে। এটা তিক্ত হলেও সত্যি।

আমরা ভেবে নিই, অন্তত পরিবার তো আমাদের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পরিবারের ভেতরেও সূক্ষ্ম হিংসা থাকতে পারে। ভাই, বোন, আত্মীয় কেউ কেউ চাইতে পারে যে আপনি তাদের ছাড়িয়ে না যান। এই গোপন প্রতিযোগিতা অনেক সময় আপনার আনন্দকে নিঃশব্দে বিষিয়ে দিতে পারে।

অনেকে বলে বদনজর শুধু কুসংস্কার। কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে অন্য কথা। মানুষ যখন আপনার উন্নতি দেখে ঈর্ষায় পুড়ে যায়, তখন সেই নেতিবাচক এনার্জি আপনার জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে। সনাতন হিন্দু ধর্ম , ইসলাম ধর্ম ও অন্য প্রায় সব ধর্মেই বদনজরের উল্লেখ আছে। অর্থাৎ, এটা কোনো কাল্পনিক ভয় নয়।

নীরবতা দুর্বলতা নয়, বরং শক্তি। চুপ থাকা মানে ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হওয়া। কৃষক যেমন বীজ রোপণের পর প্রতিদিন হাটে গিয়ে ঘোষণা করে না, তেমনি বুদ্ধিমান মানুষও নিজের স্বপ্ন গোপন রাখে। সময় এলে ফলাফল নিজেই কথা বলে। তখন আর কাউকে বোঝানোর প্রয়োজন হয় না।

আপনার ভাগ্যে যা আছে, ঈশ্বরের লিখে রাখা পরিকল্পনা কেউ মুছে দিতে পারবে না। কিন্তু তাড়াহুড়ো করে বেশি মুখ খোলার কারণে আপনি নিজের জন্য অযথা বাধা তৈরি করতে পারেন।তাই বিশ্বাস রাখুন, ধৈর্য ধরুন, পরিশ্রম করুন এবং যতটা সম্ভব মুখ বন্ধ রাখুন।

মনে রাখবেন, স্বপ্নকে আগেভাগে প্রকাশ করা মানে তাকে দুর্বল করে ফেলা। হিংসা, ঈর্ষা আর বদনজর সত্যিই আপনার সাফল্যকে ধ্বংস করতে পারে। তাই যখনই জীবন আপনাকে কোনো বড় সুখবর দেবে—নতুন বাড়ি, গাড়ি, বিয়ে বা পদোন্নতি—তখন আনন্দে চিৎকার না করে নীরবে উপভোগ করুন। সময় এলে আপনার সাফল্যই পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে দেবে আপনি কী করেছেন।
©

বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে ভীতিকর পরীক্ষাগুলোর একটি হলো জন ক্যালহুনের 'ইউনিভার্স ২৫'। এই পরীক্ষার মাধ্যমে ইঁদুরদের আচরণ পর...
10/09/2025

বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে ভীতিকর পরীক্ষাগুলোর একটি হলো জন ক্যালহুনের 'ইউনিভার্স ২৫'। এই পরীক্ষার মাধ্যমে ইঁদুরদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে মানবসমাজকে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছিল।

এই পরীক্ষায় ইঁদুরদের জন্য বানানো হয় এক নিখুঁত পরিবেশ- অফুরন্ত খাবার, পানি, বাসা বানানোর উপকরণ, খেলার জায়গা- সবকিছু ছিল হাতের নাগালে। শুরুতে সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলল, আর জনসংখ্যা দ্রুত বাড়তে লাগল।

কিন্তু সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল ভয়ানক পরিবর্তন। ইঁদুররা আক্রমণাত্মক হয়ে উঠল, একা হয়ে গেল, আর নিজেদের এলাকা নিয়ে লড়াই শুরু করল। মেয়ে ইঁদুররা ক্রমশ একা থাকতে শুরু করল, আক্রমণাত্মক আচরণ দেখাল এবং প্রজননে আগ্রহ হারাল। জন্মহার কমে গেল, আর ছোট ইঁদুরদের মৃত্যুহার বেড়ে গেল।

এরপর দেখা দিল নতুন এক শ্রেণী- সুন্দর ইঁদুর। এরা মেয়ে ইঁদুরদের সঙ্গে মেলামেশা করত না, লড়াই করত না, শুধু খেত আর ঘুমাত। শেষমেশ এদের সঙ্গেই যুক্ত হলো একা থাকা মেয়ে ইঁদুররা, আর তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে উঠল।

কালক্রমে শিশু ইঁদুরদের মৃত্যুহার পৌঁছায় ১০০%-এ, আর জন্মহার নেমে আসে শূন্যে। খাবারের কোনো অভাব না থাকা সত্ত্বেও শুরু হয় সমকামিতা ও স্বজাতি ভক্ষণ।

ক্যালহুন এই পরীক্ষা ২৫ বার করেছেন। প্রতিবারই ফলাফল একই- অতিরিক্ত ভিড়, ভেঙে পড়া সামাজিক কাঠামো, আর শেষমেশ বিলুপ্তি।

জন ক্যালহুন তার পরীক্ষার শেষে বলেছিলেন- যখন কোনো সমাজে মানুষের সংখ্যা সামাজিক ভূমিকাগুলোর চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তখনই শুরু হয় সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ভাঙন।

আরও ভয়ংকর বিষয় হলো, ইঁদুরদের ভিড় থেকে সরিয়ে নিলেও তারা তাদের অস্বাভাবিক আচরণ বদলাতে পারেনি। যেন তাদের ভেতরেই পচন ধরে গিয়েছিল, যেখানে আর নতুন করে সমাজ গড়ে তোলার ক্ষমতাই ছিল না।

এই পরীক্ষাকে প্রায়ই এক সতর্কবার্তা হিসেবে ব্যবহার করা হয়- জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ও এর ফলে সম্ভাব্য সামাজিক পতনের ঝুঁকি বোঝাতে।

তবে সমালোচকরা বলেন, এই ফলাফলকে সরাসরি মানবসমাজের সঙ্গে মেলানো যায় না। কারণ মানুষ ও ইঁদুরের মধ্যে সামাজিক কাঠামো, মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আর আচরণের ধরনে বিশাল পার্থক্য আছে।

উত্তর :-কতটুকু মনে রাখবে তা নির্ভর করে বাচ্চার বিবেকবুদ্ধি আর বাবা মায়ের দেয়া শিক্ষার উপর। আমি একজন মা হিসেবে মনে করি বা...
29/08/2025

উত্তর :-
কতটুকু মনে রাখবে তা নির্ভর করে বাচ্চার বিবেকবুদ্ধি আর বাবা মায়ের দেয়া শিক্ষার উপর। আমি একজন মা হিসেবে মনে করি বাচ্চা ভবিষ্যতে আমাদের সাথে কেমন করবে তা নিয়ে না ভেবে নিজের সর্বোচ্চ টা দিয়ে তাকে ভালো মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেয়া উচিত আর তার যত্ন নেয়া উচিত। সন্তান রা হচ্ছে আল্লাহ প্রদত্ত দায়িত্ব আমাদের কাজ হচ্ছে সে দায়িত্ব ভালো ভাবে পালন করা। এ বলে এ নয় যে বাচ্চারা বড় হলে বলব তোমাদের অনেক কষ্টে বড় করেছি এখন তোমাদের আমরা কথায় কথায় emotional blackmail করব। অবশ্যই বৃদ্ধ বয়সে বাচ্চাদের দায়িত্ব বাবা মায়ের খেয়াল রাখা তাও খেয়াল না রাখলে আফসোস করতে নেই সে তার কর্মফল অবশ্যই পাবে। দুনিয়ায় কেউ কারো না আমার অনেক টাকা পয়সা বাড়ি গাড়ি কিছু নেই তাও আমি সন্তানের উপর ভরসা করতে রাজি না, আমি মনে করি আমাকে তৈরি করা হয়েছে আমার স্বামীর জন্য সে আমার দায়িত্ব নেবে আর সেও না নিতে পারলে তাও আফসোস নেই রিজিকের মালিক আল্লাহ যত দিন প্রাণ আছে আল্লাহ কোনো না কোনো ব্যবস্থা করে দিবেন আর আমার সব থেকে ভরসাযোগ্য বিষয় হলো এই যে আল্লাহ আমাদের সব থেকে বেশি ভালো বাসেন তিনি কখনো আমাদের খারাপ চান না আল্লাহ যা করে আমাদের ভালোর জন্যই🥰

#জনস্বার্থে

জুম্মা মোবারক
22/08/2025

জুম্মা মোবারক

✪ শিশুদের কৃমির ভয়াবহতা  ✪এটা একজন সাত বছরের বাচ্চার (intestine) খাদ্যনালীর ছবি, যা কৃমির জন্য ব্লক হয়ে পঁচে যাওয়ায় কেটে...
21/08/2025

✪ শিশুদের কৃমির ভয়াবহতা ✪
এটা একজন সাত বছরের বাচ্চার (intestine) খাদ্যনালীর ছবি, যা কৃমির জন্য ব্লক হয়ে পঁচে যাওয়ায় কেটে ফেলে দিতে হয়েছে।😢

কৃমি শিশুদের প্রাণনাশের ও কারণ হতে পারে। তাই ১বছরের পর হতে প্রতি ৩ মাস অন্তর( লক্ষন থাকলে) বা ৬ মাস অন্তর (কোন লক্ষন না থাকলে) শিশুকে রেজিস্ট্রাড ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমিনাশক ঔষধ সেবন করান।

উল্লেখ্য কৃমির ঔষধের সাথে গরম -ঠান্ডা, আকাশের মেঘ ও সময়ের সাথে কোন সম্পর্ক নেই, যা নিতান্তই কুসংস্কার।

কৃমির ব্যপারে অনেক গুলি ভিডিও দেয়া আছে।

সতর্ক হোন, সন্তানকে ভালো রাখুন।
©

#জনস্বার্থে

একজন মায়ের উচিত তাঁর ছেলেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানো –যা তারা বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগেই জানা উচিত।এখানে এমন ১৩ টি শিক্ষ...
15/08/2025

একজন মায়ের উচিত তাঁর ছেলেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানো –

যা তারা বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগেই জানা উচিত।
এখানে এমন ১৩ টি শিক্ষা দেওয়া হলো:

১. রান্নাঘর শুধুই মেয়েদের জন্য নয়। ছেলেদেরও চুলা ব্যবহার শিখতে হবে।
২. মেয়েদের সম্মান করতে শেখো। তারা তোমার সমান। তাদের কথা মন দিয়ে শোনো, বোঝার চেষ্টা করো।
৩. পরিচ্ছন্নতা একজন ভদ্রলোকের পরিচয়। নিয়মিত গোসল করো, নখ-চুল পরিষ্কার রাখো, আর নিজেকে সবসময় পরিপাটি রাখার চেষ্টা করো।
৪. অন্যকে অ'স্বস্তিতে ফেলার মতো মজার কিছু কখনোই সত্যিকারের মজা নয়। এটা এড়িয়ে চলো।
৫. কাউকে ফোনে সম্পর্ক ছি'ন্ন করার কথা বলা মোটেও ভদ্রতা নয়।
৬. বেসিক টুলস বা ঘর মেরামতির কাজ শেখো। এগুলো খুব দরকারি।
৭. যখন কোনো মেয়েকে জিজ্ঞেস করো, “কিছু হয়েছে?” আর সে বলে, “না”—তখন বুঝে নিও কিছু একটা হয়েছে।
৮. একজন গৃহিণীর কাজ তোমার কাজের মতোই ক'ষ্টকর ও সম্মানজনক।
৯. টেবিলের আদব-কায়দা শেখো। প্রতিদিন কাজে লাগবে।
১০. বন্ধুরা অনেক সময় খারাপ পথে টানবে—না বলা শিখো। সেটাই তোমাকে শক্তিশালী করবে।
১১. কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য রাগ বা জে'দ নয়—সব সময় শান্ত থেকে কথা বলো।
১২. নিজেকে সুরক্ষিত রাখার উপায় শেখো। সতর্ক থাকা জীবনের অংশ।
১৩. কাউকে অ'সম্মান করে কোনো শব্দ ব্যবহার করো না। এটি তোমার জ্ঞানের অ'ভাব দেখায়।

একটা ছেলেকে মানুষ করতে শুধু স্কুল-কলেজ যথেষ্ট নয়।
একজন মায়ের শেখানো মূল্যবোধ ও সম্মানবোধই তাকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রকৃত মানুষ করতে পারে।

হার্লেকুইন ইকথিওসিস (Harlequin Ichthyosis)এটি একটি জন্মগত ত্বকের রোগ, যা প্রতি ৩ লক্ষে ১টি শিশুর মাঝে দেখা যায়। এই রোগে...
15/08/2025

হার্লেকুইন ইকথিওসিস (Harlequin Ichthyosis)

এটি একটি জন্মগত ত্বকের রোগ, যা প্রতি ৩ লক্ষে ১টি শিশুর মাঝে দেখা যায়। এই রোগে শিশুর ত্বক মোটা ও শক্ত হয়ে যায়, শরীরজুড়ে ফাটলধর্মী চামড়ার প্লেট তৈরি হয়। মুখ, চোখ, হাত-পা অস্বাভাবিকভাবে বিকৃত হয়।

অনেকে ভুল ধারণা করেন—জ্বীন, ভূত, পাপ, বা ভৌতিক কিছু দেখার ফল। এসব কুসংস্কার। এটি একেবারে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত একটি জেনেটিক সমস্যা।

এ রোগে আক্রান্ত শিশুদের সাধারণত বেশিদিন বাঁচানো যায় না, তবে আধুনিক চিকিৎসায় কিছু ক্ষেত্রে বাঁচানো সম্ভব।

পরামর্শ:

• গর্ভাবস্থায় নিয়মিত চেকআপ করুন
• কুসংস্কার নয়, সচেতন হোন
• এমন শিশুকে দেখে ভয় নয়, সহানুভূতি দেখান

©

#আসুন_জনস্বার্থে_প্রচার_করি

১. শান্ত থেকে কথা বলুন বাচ্চা জেদ করলে চিৎকার না করে শান্তভাবে বলুন, “আমি তোমার কথা বুঝতে চাই, কিন্তু আগে একটু শান্ত হও।...
12/08/2025

১. শান্ত থেকে কথা বলুন
বাচ্চা জেদ করলে চিৎকার না করে শান্তভাবে বলুন, “আমি তোমার কথা বুঝতে চাই, কিন্তু আগে একটু শান্ত হও।”
এতে বাচ্চাও ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়।

২. মনোযোগ দিয়ে শুনুন
তার চোখের দিকে তাকিয়ে বলুন, “তুমি কি কিছু বলতে চাও?”
সে বুঝবে, তার অনুভূতি আপনি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন।

৩. অন্য বিকল্প দিন
সে যদি আইসক্রিম চায়, আপনি বলুন, “আইসক্রিম নয়, কিন্তু তুমি ফল বা দই পেতে পারো, কোনটা খাবে?”
এতে বাচ্চা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সে নিজেকে সিদ্ধান্তের অংশ মনে করে।

৪. নিয়ম তৈরি করুন, শাস্তি নয়
আগে থেকেই বলুন, “টিভি দেখার সময় সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত, এরপর আর নয়।”
এতে সে জানবে কোন কাজ কখন করতে হবে।

৫. জেদের পেছনের কারণ বুঝুন
হয়ত সে ক্ষুধার্ত, ক্লান্ত বা ঘুমাচ্ছে না। এমন সময় সহজেই জেদ বাড়ে।
তার আবেগ ও শারীরিক অবস্থা বুঝে প্রতিক্রিয়া দিন।

৬. ভালো আচরণের প্রশংসা করুন
সে শান্তভাবে খেলছে? বলুন, “তুমি আজ অনেক ভালো behaved করছো, খুব গর্ব হচ্ছে!”
এতে ভালো আচরণ বাড়ে, জেদ কমে।

৭. ধৈর্য ধরে সময় দিন
সে জেদ করলে কিছুক্ষণ একা থাকতে দিন বা বলুন, “আমরা পরে আবার কথা বলব।”
একা থাকলে সে নিজে ঠান্ডা হতে শিখে।

৮. আদর দিয়ে বোঝান
বকা না দিয়ে জড়িয়ে ধরুন আর বলুন, “আমি তোমায় খুব ভালোবাসি, কিন্তু এইভাবে জোরে চিৎকার করা ঠিক না।”
এতে সে ভালোবাসা থেকে শিখে, ভয় থেকে নয়।

৯. খেলনার মাধ্যমে শেখান
পুতুল বা গাড়ি দিয়ে নাটক করে শেখান: “এই পুতুলটা খুব জেদ করত, কিন্তু সে বুঝে গেছে কথা শুনলে কত ভালো হয়।”
শিশুরা খেলতে খেলতে সবচেয়ে বেশি শিখে।

১০. নিজে ভালো উদাহরণ দিন
আপনি রেগে না গিয়ে ধৈর্য ধরলে, বাচ্চাও শেখে কিভাবে শান্ত থাকতে হয়।
বাচ্চা সব সময় আপনাকে অনুকরণ করে।

এই কৌশলগুলো ধীরে ধীরে প্রয়োগ করলে বাচ্চার জেদ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
©

টাইফয়েড জ্বর ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ যা মূলত দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে ।দেশের ...
11/08/2025

টাইফয়েড জ্বর ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ যা মূলত দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে ।

দেশের প্রতি বছর প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষ টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে প্রায় ৮ হাজার জন মৃত্যুবরণ করে যার অধিকাংশই ১৫ বছরের কম বয়সী শিশু।

১ ডোজ টিসিবি (TCV ) টিকা প্রদানের মাধ্যমে টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধ করা যায়।

টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধে আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ হতে দেশব্যাপী ৯ মাস হতে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশুদের এক ডোজ টিসিভি (TCV )টিকা নিজ স্কুল, মাদ্রাসা, কিন্ডারগার্ডেন অথবা এলাকার শিশু টিকা কেন্দ্রে প্রদান করা হবে।

১লা আগস্ট ২০২৫ হতে ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম (১৪ বছর ১১মাস ২৯ দিন) বয়সী সকল শিশু নিম্নোক্ত লিংকে https://vaxepi.gov.bd এর মাধ্যমে নিজ জন্ম নিবন্ধন দ্বারা এই টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।

#আসুন_জনস্বার্থে_প্রচার_করি

Address

Narayanganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mim's Insight posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share