GKFT>General Knowledge of Fundamental Truth_তথ্যজ্ঞান

GKFT>General Knowledge of Fundamental Truth_তথ্যজ্ঞান KNOWLEDGE ABOUT THE WORLD_বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান

H-আলফা ফিল্টার এর মাধ্যমে তোলা সূর্যের পরিষ্কার ছবি।
24/03/2024

H-আলফা ফিল্টার এর মাধ্যমে তোলা সূর্যের পরিষ্কার ছবি।

26/11/2023

রহস্যময় সাইকোলজি:-

১.মেয়েরা বছরে গড়ে ৩০-৬০ মিনিট কান্না করার পিছনে অতিবাহিত করে । যেখানে ছেলেরা মাত্র ৬-৭ মিনিট।

২.বেশির ভাগ অবিবাহিত মানুষেরা, অন্য মানুষকে ভালো রিলেশনের উপদেশ দিয়ে থাকে ।

৩.একটি সমীক্ষা হতে প্রাপ্ত, গরম মেজাজের লোকেরা তাদের রাগান্বিত মুহূর্তে অসাধারণ বুদ্ধি বের করতে পারে ।

৪.যাদের মূল্যবোধ প্রবল তারা অন্য মানুষের চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতি বুঝতে ভালো।

৫.মেয়েরা অন্যের সাথে তুলনা করাকে অপছন্দ করে , তবে তারা মনে মনে অন্য মহিলাদের সাথে নিজেকে তুলনা করে।

28/07/2021

জানা অজানা
►► বলুন তো, পানি ছাড়া কে বেশি দিন বেঁচে থাকবে?? মরুর জাহাজ খ্যাত উট?? নাকি বই কাটার ওস্তাদ ইঁদুর?? জানি অনেকেই ভুল করবেন।। কিন্তু সত্যি হলো পানি ছাড়া একটি ইঁদুর, একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে!!
►► পৃথিবীর মোট জীবিত প্রানির ৮৫ ভাগই পানিতে বাস করে (সমুদ্রে)!!
►► কানাডা একটি ইন্ডিয়ান শব্দ, যার মানে হলো “Big Village (বড় গ্রাম)”!!..
►► কানাডায় যেই পরিমাণ লেক আছে, সমগ্র পৃথিবীতে একত্রেও সেই পরিমাণ লেক নেই।।
►► একটি তিমি মাছের হৃৎপিণ্ড মিনিটে ৯ বার কম্পিত হয় (ঠিক শব্দটা মনে পড়ছে না, হৃৎপিণ্ড কি হয়?? কম্পিত না স্পন্দিত??)!!
►► আলবার্ট আইনস্টাইন ১৯৫২ সালে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট হবার অফার পান!!

আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০,০০,০০,০০০ কি.মি। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে ...
11/07/2020

আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০,০০,০০,০০০ কি.মি। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান।

আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্টা সংখ্যা হবে ৫০০।

আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭,০০০ কি.মি লম্বা।

একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭,০০০ কি.মি ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।

"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।"
(সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)

collected

23/04/2020

পৃথিবী সম্পর্কে কিছু কথা:
পৃথিবী সৌরজগতের মধ্যে একমাত্র জীবনধারণের উপযোগী একটি গ্রহ হিসেবে নিজের একটি স্বকীয়তা বজায় রেখেছে। উঁচু পাহাড়, গভীর সমুদ্র, আর্দ্র বনভূমি থেকে শুষ্ক মরুভূমি, পৃথিবীকে অন্যান্য গ্রহ থেকে করেছে আলাদা। এর ১৯৫টি দেশে ৭.৫ বিলিয়নেরও বেশি মানুষ বাস করে।

পৃথিবী সম্পর্কে কিছু সাধারণ তথ্য:
১। পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় নিকটবর্তী গ্রহ। এর অনন্য প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের জন্যই এই গ্রহ জীবনধারণের উপযোগী।
২। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে একবার ঘুরতে সময় নেয় ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড এবং সম্পূর্ণ কক্ষপথ ঘুরে আসতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন।
৩। পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৩৪° ফারেনহাইট এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -১২৮.৫° ফারেনহাইট।

পৃথিবীর পরিধি
বিষুব রেখা ধরে মাপলে পৃথিবীর পরিধি ২৪৯০১.৫৫ মাইল। যেহেতু পৃথিবী গোলাকৃতি নয়, তাই মেরু অঞ্চল দিয়ে মাপলে এর পরিধি কমে দাঁড়ায় ২৪৮৫৯.৮২ মাইল। পৃথিবী একটু চ্যাপ্টা। বিষুবীয় অঞ্চল দিয়ে একটু চওড়া। এই আকৃতিকে বলা হয় এলিপসয়েড (Elipsoid)। পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড় উচ্চতা নিয়ে একটি মডেল কল্পনা করা হয়। একে বলা হয় জিওআইডি (Geoid)। বিষুবীয় অঞ্চলে পৃথিবীর ব্যাস ৭৯২৬.২৮ মাইল এবং মেরু অঞ্চলে এর ব্যাস ৭৮৯৯.৮০ মাইল।
ঘুর্ণন
আগেই বলেছি পৃথিবী নিজ অবস্থানে একবার ঘুরতে সময় নেয় ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট চার সেকেন্ড (আরো নিখুঁত হিসাব করলে ৪.০৯০৫৩ সেকেন্ড)। যাই হোক, সূর্যের সামনে পৃথিবীর সেই একই অবস্থানে ঘুরে আসতে অতিরিক্ত ৪ মিনিট সময় লাগে। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে একবার সম্পুর্ণ ঘুরে আসতে সময় নেয় ৩৬৪.২৪২৫ দিন। যেহেতু ক্যালেন্ডার ৩৬৫ দিনের, এই সময়টা পূরণ করতে একটি অতিরিক্ত দিন চারবছর পর পর যোগ করা হয়, যাকে আমরা বলি লিপ ইয়ার, যার ফলে ক্যালেন্ডার ইয়ার এস্ট্রোনমিকাল ইয়ারের সাথে সুসংগত অবস্থায় থাকে।

সূর্য ও চাঁদ হতে দূরত্ব
যেহেতু চাঁদ পৃথিবীর চারিদিকে উপবৃত্তাকার পথে ঘুরছে আবার পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে উপবৃত্তাকার পথে ঘুরছে, তাই এদের মধ্যকার দূরত্ব সব সময় সমান নয়। পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যকার গড় দূরত্ব ৯৩,০২০০০০ মাইল এবং পৃথিবী এবং চাঁদের মধ্যকার দূরত্ব ২৩৮৮৫৭ মাইল।
জল বনাম স্থল
পৃথিবীর ৭০.৮ শতাংশ পানি এবং ২৯.২ শতাংশ স্থল । এই বিশাল জলরাশির ৯৬.৫৪ শতাংশ পানি সামুদ্রিক। ১.৭৪ শতাংশ পানি বরফ হয়ে আছে, ১.৬৯ শতাংশ পানি ভূ অভ্যন্তরীণ, মাটির সাথে মিশে আছে ০.০০১ শতাংশ পানি, পার্মাফ্রস্টে আছে ০.০২২ শতাংশ পানি, বিভিন্ন হ্রদে আছে ০.০১৩ শতাংশ পানি, বায়ুমন্ডলে আছে ০.০০০১ শতাংশ পানি এবং অন্যান্য যায়গায় প্রায় ০.০০১১ শতাংশ পানি রয়েছে।
রাসায়নিক গঠন
পৃথিবী ৩৪.৬ শতাংশ লোহা, ২৯.৫ শতাংশ অক্সিজেন, ১৫.২ শতাংশ সিলিকন, ১২.৭ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম, ২.৪ শতাংশ নিকেল, ১.৯ শতাংশ সালফার এবং ০.০৫ শতাংশ টাইটানিয়াম দ্বারা গঠিত।
বায়ুমন্ডল
পৃথিবীর বায়ুমন্ডল মূলত ৭৭% নাইট্রোজেন, ২১% অক্সিজেন দ্বারা গঠিত, এছাড়া রয়েছে আর্গন, কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং পানি।
সর্বোচ্চ উচ্চতা
পৃথিবীর সর্বোচ্চ বিন্দু মাউন্ট এভারেস্ট, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৯,০৩৫ ফিট উঁচু। ভূমি থেকে শীর্ষের হিসেবে সবচেয়ে লম্বা পর্বত হল হাওয়াই এর মাউনা কেয়া, যার দৈর্ঘ্য ৩৩,৪৮০ ফিট। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩,৭৯৬ ফিট উঁচু।

সর্বনিন্ম গভীরতা
মৃত সাগর পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু যায়গা। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩৬৯ ফুট নিচে অবস্থিত। এই সমুদ্রের উচ্চ লবণাক্ততার জন্য যে কেউ এই সমুদ্রে ভেসে থাকতে পারে। গভীরতার কথা বললে, পৃথিবীর সবচেয়ে যায়গা হল মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। এর গভীরতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৬,০৭০ ফিট।
তাপমাত্রা
পৃথিবীর ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিলো ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালির গ্রিনল্যান্ড র‍্যাঞ্চে, ১০ জুলাই, ১৯১৩তে। যা ছিল ১৩৪° ফারেনহাইট। ১৯৮৩ সালে এন্টার্কটিকার ভস্টকে জুলাই মাসের ২১ তারিখে পৃথিবীর সর্বনিন্ম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা ছিল ১২৮.৫ ° ফারেনহাইট।
দেশ ও জনসংখ্যা
ডিসেম্বর ২০১৮ এর হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর জনসংখ্যা ধরা হয় ৭৫৩৭০০০০০০০। পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহূল দেশগুলো হল চীন, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিল। পৃথিবীর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.০৯ শতাংশ, অর্থাৎ প্রতিবছর ৮৩ মিলিয়ন নতুন মুখ এই পৃথিবীতে যোগ দেয়।
পৃথিবীতে সর্বমোট ১৯৫ দেশ। এর মধ্যে দ্য হলি সি এবং স্টেট অফ প্যালেস্তাইন জাতিসংঘের নন মেম্বার অবসারভার স্টেট হিসেবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত। পৃথিবীর সবচেয়ে নতুন দেশ সাউথ সুদান, যা ২০১১ সালে রিপাবলিক অফ সুদান ভেঙে হয়।

19/11/2019

আপনি জানেন কি?
পৃথিবীর সকল মানুষের ৬ মাস বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন উৎপাদন করতে ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।

11/06/2019

বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো!
এই ৪০ কোটি শুক্রাণু, মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু।
আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু, যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে, অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি, অথবা আমরা সবাই।
কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
১। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন" তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
২। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন"তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।
৩। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
৪। আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।
- এর পর, বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় । কিন্তু আপনি মারা যান নি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায়। আপনি এখনো বেঁচে আছেন ।
- অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায়। আপনার কিছুই হয় নি ।
- বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, আপনি এখনো আছেন ।
আর আজ......
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নৈরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন ? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন ? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে, ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।
কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে,
সেটা মেনে নিতে পারেন না?
কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন??
কেনো বলেন আমি আর বাচতে চাইনা?
কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?
এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন?
আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন কি প্রতিভা আছে আপনার। মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় আল্লাহকে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,
শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন- আপনি জিতবেনই।
ইনশাআল্লাহ

17/08/2017

🌍🌎🌏হিমালয় পর্বতের চুড়া নিয়ে যত কথা😱😱😱

🔘আজ আপনাদের এমন এক বিস্ময়ের রাজ্যে নিয়ে যাবো, যেখানে যেতে চায় পৃথিবীর বহু মানুষ। পৃথিবীর সব মানুষ হিমালয় পর্বতের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। একবার যে জেনেছে বা শুনেছে এর সৌন্দর্য্য আর সৌকর্যের কথা, সে আর তার মায়াজাল থেকে বেরোতে পারেনি। হিমালয় মানে এক বিস্ময়কর রহস্য, এক ভয়ঙ্কর সৌন্দর্য। হাজার হাজার বছর ধরে তাবৎ দুনিয়ার মানুষকে অভিভূত করে রেখেছে এই হিমালয়। হিমালয় হলো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতমালা। আর সেটাও কিন্তু যে সে উঁচু নয়!

🔘ভাবেন তো, আপনাদের বাড়ির ছাদ থেকে একটা মানুষকে কতোটুকু দেখায়, কিংবা ২০ তলা বা ৫০ তলা উঁচু বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে? পিঁপড়ার মতো, তাই না? কিংবা ভাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিল্ডিংয়ের কথা। কিন্তু সে উচ্চতাও এই পর্বতমালার কাছে নস্যি। অতো উপর থেকে মানুষ তো দূরে থাক, হাতিও দেখা যাবে না। নীল তিমির কথাও যদি ধরেন, সেও পাত্তা পাবে না। কারণ পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে আট কিলোমিটার বা ২৯ হাজার ৩৫ ফিট উঁচুতে রয়েছে এর চূড়া "এভারেস্ট"।

🔘এবার চলেন ‘হিমালয়’ শব্দে ফিরে যাই। ‘হিমালয়’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে, অর্থ তুষারের আবাস বা বাসা। কারণ, এর সবচেয়ে উঁচু চূড়াগুলো সবসময় তুষার দিয়ে ঢাকা থাকে। পর্বত আর পর্বতমালার পার্থক্য তো আপনারা বোঝেন, পাহাড়ের চেয়েও উঁচু যেগুলো, সেগুলোকে আমরা বলি পর্বত। আর অনেকগুলো পর্বত একসঙ্গে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়িয়ে থাকলে, সেগুলোকে একসঙ্গে আমরা বলি পর্বতমালা।

🔘হিমালয় এমনি অনেকগুলো পর্বতমালা; মোটমাট ৬৬টি পর্বত, তিনটি সমান্তরাল রেঞ্জে উঠে গেছে ভারত, বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের সমতল ভূমির বিপরীতে। এই বিশাল পর্বতমালাকে যদি আপনি এক বিশালাকার দানবের আকারে ভাবেন, তাহলে দেখতে পাবেন যে এর দেহের মাঝে মানে এর রেঞ্জের একদম মাঝে অবস্থিত ভূটান, নেপাল আর ভারতের সিকিম প্রদেশ। আর এর বিস্তৃত অংশ এবং কয়েকটি চূড়া আছে পাকিস্তান, ভারত, আফগানিস্তান, চীন ও তিব্বতের প্রান্ত ঘিরে।

🔘সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো, এই পর্বতগুলোর খাঁজে খাঁজে লুকিয়ে আছে অমৃতধারা, মানে নদী আরকি। আর এই নদী গুলোই আমাদের প্রাণ। হিমালয় পর্বত থেকে নেমে আসা এই নদীগুলোই বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে নয়তো ভারত মহাসাগরে গিয়ে মিলিত হয়েছে। আর এই নদীগুলোকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে এই দেশগুলোর সব প্রাচীন সভ্যতা। হিমালয় পর্বত থেকে সৃষ্ট এই নদীগুলোর কয়েকটি তো শত শত শাখা প্রশাখা মেলে আমাদের দেশকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরে আছে, বয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে। তাইতো আমাদের দেশকে বলা হয় "নদী মাতৃক" দেশ। আমাদের দেশের বেশিরভাগ নদীর পানিই আসে হিমালয় পর্বতমালার বরফ গলে।

🔘গঙ্গা আর ব্রহ্মপুত্রের নাম শুনেছেন না? এই দু’টি নদীর উৎপত্তি হয়েছে হিমালয় থেকে। আর গঙ্গা বাংলাদেশে এসে হয়ে গেছে পদ্মা। আমাদের দেশের অধিকাংশ নদীর পানিই আসে এই দু’টি নদীর ধারা থেকে। শুধু তাই নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নদীগুলোর তালিকাতেও কিন্তু দাপট এই নদীগুলোরই। গঙ্গা আর ব্রহ্মপুত্র তো আছেই, এছাড়াও আছে মেকং, ইয়াংসি ও সিন্ধু।

🔘আচ্ছা, এবার বলেন, এতো যে উঁচু হিমালয়, সেটা তৈরি হলো কি করে? আসলে পৃথিবীর এই উচ্চতম পর্বতমালাও কিন্তু সবসময় এতো উঁচু ছিলো না, আদিম পৃথিবীর উচ্চতম স্থান ছিলো আরেকটি। আজকের এই হিমালয় কি আর একদিনে হয়েছে! তবে হিমালয় এই চেহারায় আসার পর থেকে প্রায় একই রকম আছে। আজ থেকে প্রায় ৬ কোটি বছর আগে জন্ম হয় এই পর্বতমালার। মূলত ভূমিকম্পের কারণেই জন্ম হয় এই পর্বতমালার।
যাহোক, বলছিলাম চূড়ার কথা। হিমালয় পর্বতমালায় যে সমান্তরাল তিনটি রেঞ্জ বা সারি রয়েছে, তাতে পৃথিবীতে ২৪ হাজার ফিট উঁচু পর্বতচূড়া আছে ১০৯ টি। এই ১০৯টি চূড়ার মধ্যে ৯৬টি আছে হিমালয় পর্বতমালার ওই সমান্তরাল তিনটি রেঞ্জে। সবার দক্ষিণে যে শিখর বা চূড়াটি রয়েছে তা প্রায় ৫০০০ ফিট উঁচু, মধ্যসারির পর্বতমালাগুলোর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৭০০০ থেকে ১৫০০০ ফিট। আর এর পরেই রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতচূড়া সম্বলিত হিমালয় রেঞ্জ। মানে, এই রেঞ্জেই আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট।

🔘তবে মাউন্ট এভারেস্টকে সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ বলে ঘোষণা করার ব্যাপারেও কিছু মজা আছে।
আগে সবাই জানতো, পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু চূড়া হল কাঞ্চনজক্সঘা। এই পর্বতশৃঙ্গটিও হিমালয়ে, এভারেস্টের কাছাকাছি। পরে এভারেস্টের খোজ পাওয়া গেলে শুরু হল শৃঙ্গটি মাপার কাজ। এই শৃঙ্গটির উচ্চতা মেপে বের করার কাজটি করেছিলেন এক বাঙালি, রাধানাথ শিকদার, ১৮৫২ সালে। কিন্তু এতো বড়ো সিদ্ধান্ত কি আর মাপজোখ না করে মেনে নেয়া যায়? তৎকালীন বৃটিশ ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল অ্যান্ড্রু ওয়াহ তা মাপজোখ করতে লেগে যান। কয়েক বছর ধরে চলে সেই মাপজোখের পালা।

🔘অবশেষে, ১৮৬৬ সালের মার্চ মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়, কাঞ্চনজক্সঘা আর পৃথিবীর উচ্চতম শৃঙ্গ নয়, দ্বিতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ। সর্বোচ্চ শৃঙ্গ আসলে এভারেস্ট।

🔘তবে মজার বিষয় কী জানেন? তখনো কিন্তু পর্বতশৃঙ্গটির নাম এভারেস্ট দেয়াই হয়নি। শৃঙ্গটিকে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ঘোষণা করার পরে ওয়াহ পড়লেন আরেকটা ঝামেলায়। শৃঙ্গটির স্থানীয় অনেক নাম আছে, কিন্তু এমন কোনো নাম নেই, যে নামটি সবার কাছে প্রচলিত। মানে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ শৃঙ্গটিকে ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকে। এই যেমন ধরো দার্জিলিংয়ে শৃঙ্গটির নাম দেওদুক্সঘা (মানে পবিত্র পর্বতশৃঙ্গ), তারপর তিব্বতে শৃঙ্গটির নাম চমোলুংমা, শৃঙ্গটির এমনি আরো অনেক নাম প্রচলিত ছিলো। তাহলে, ওয়াহ এখন কোন নামটি বেছে নেবেন?
অ্যান্ড্রু ওয়াহ নিরাপদ পথে হাঁটলেন। তিনি স্থানীয় নামগুলোর কোনটিই বেছে নিলেন না। তার আগে বৃটিশ ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল যিনি ছিলেন, ওয়াহ তার নামই বেছে নিলেন, জর্জ এভারেস্টের নামে নামকরণ করা হলো পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গের "মাউন্ট এভারেস্ট" বা "এভারেস্ট পর্বতশৃঙ্গ"। ১৯৫৩ সালের ২৯ মে। মানবজাতির ইতিহাসে এক অবিস্মরনীয় দিন।

🔘এতোদিন পর্যন্ত যে এভারেস্ট মানুষের কাছে ছিলো অজেয়, সেই সুউচ্চ শৃঙ্গটিও মানুষের পদানত হলো। এডমন্ড হিলারি আর তেনজিং নোরগে পা রাখলেন মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায়।
ভাবছেন উঁচু হলো তো বয়েই গেল, তাতে উঠতে কি সমস্যা? আছে আছে, সমস্যা আছে বলেই তো বলছি। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, মাটি থেকে যতো উপরে ওঠা যায়, বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণ ততো কমে আসে। আর অক্সিজেন আমাদের জন্য কতো দরকারি, তা তো জানেনই। আর মাটি থেকে এতো উপরে যে চূড়া, সেখানকার বাতাসে অক্সিজেন এর পরিমান অনেক কম, তা একবার ভাবেন। তাই পর্বত চূড়ায় উঠতে হলে ঘাড়ে করে অক্সিজেন সিলিন্ডার বয়ে নিয়ে যেতে হয়, মহাকাশচারীদের মতো। কোনো কারণে যদি ট্যাংক ছিদ্র হয়ে যায়, কিংবা ট্যাংক থেকে মাস্কে অক্সিজেন আসার নল ফুটো হয়ে যায়, তবেই মরণ! তাছাড়া, তুষারাবৃত হিমালয়ের প্রায় সবগুলো পর্বতশৃঙ্গে ওঠার রাস্তা যথেষ্ট খাড়া। শুধু তাই নয়, সে পথে প্রায়ই নানা দুর্যোগ হয়। হঠাৎ করে হয়তো তুষার ঝড় শুরু হলো, কিংবা পাহাড়ে জমা তুষার ধ্বসে পড়লো। তবেই আর আপনাকে বাঁচতে হবে না। আর একবার রাস্তা ভুল করলে হয়েছে, আর রাস্তা খুঁজে পেতে হবে না! ওখানে যে সবই সাদা, শুধু বরফ আর বরফ।

🔘ভাবছেন তাহলে নিশ্চয়ই অনেক মানুষ এভারেস্টের চূড়ায় উঠতে গিয়ে মারা পড়েছে? তবে আর বলছি কি! হিলারি আর তেনজিং কী আর প্রথম হিমালয়ে চড়তে গিয়েছিলো! এর আগে কতো মানুষ চূড়ায় উঠতে গিয়ে মারা পড়েছে। পরেও মারা গেছে অনেকে। তবে এখন হিমালয়ের চূড়ায় ওঠা কিছুটা সহজ হয়ে এসেছে; তবুও কাজটা ভীষণই কঠিন। একই সঙ্গে ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণও বটে। যতো প্রযুক্তিই ব্যবহার করেন, একবার তুষার ঝড়ে নয়তো তুষার ধ্বসের মধ্যে যদি পরেই যান, তবে আর বাঁচার উপায় নেই। তবু মানুষ এভারেস্ট জয় করতে চায়। প্রতি বছরই অসংখ্য মানুষ নেপালে নয়তো চীনে ছুটে যায় এভারেস্ট চূড়ায় পা রাখতে। আর সেই তালিকায় কোনো বাংলাদেশির নাম ছিলো না বহুদিন।

🔘অবশেষে সেই আক্ষেপ দূর করেন 'মুসা ইব্রাহিম' । ২০১০ সালের ২৩ মে পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় তিনিই প্রথম বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা ওড়ান। তারপর এভারেস্ট জয় করেছেন আরো কয়েকজন বাংলাদেশি। মুসা ইব্রাহিমের পরপরই এভারেস্ট জয় করেন এম এ মুহিত। তবে তিনি একবার এভারেস্টে চড়েই খুশি থাকেননি, গিয়েছেন দু’বার। বাংলাদেশের মেয়েরাই বা পিছিয়ে থাকবেন কেন? সেই আক্ষেপও ঘুঁচে গেছে।

🔘নিশাত মজুমদার প্রথম বাংলাদেশি নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯ মে। পরে
ওয়াসফিয়া নাজরীন দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারী হিসেবে জয় করেন মাউন্ট এভারেস্ট।

16/08/2017

ইন্টারনেট আসলে কি ? কোথায় থেকে আসে এটি ? আমাদের দেয়া ইন্টারনেট বিল শেষ পর্যন্ত কারা পায়?
আমরা ইউটিউবে যখন একটা ভিডিও দেখি এই ভিডিওটি আসছে সরাসরি ইউটিউব এর সার্ভার থেকে,এবং এই সার্ভার টি অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়ায়; আবার আপনারা এই লেখাটি পরছেন আর আমাদের লেখাটি আপনারা পড়তে পাচ্ছেন কেননা এটা কোন সার্ভারে আপলোড করা আছে বা জমা করা আছে,আর আমাদের সার্ভার ও ক্যালিফোর্নিয়া (Blogger Server) তেই অবস্থিত,হ্যা তাহলে এক টা প্রশ্ন এটা কিভাবে বাংলাদেশ এর ছোট গ্রাম বা শহরে আপনার মোবাইল বা পিসিতে আসছে,এর জন্য কত খরচ হচ্ছে,কে কিভাবে টাকা নিচ্ছে কে কত পাচ্ছে,,ইত্যাদি বিষয়ে চিন্তা করতে গেলে আমাদের অনেকের মাথা ঘোরে। তাই আপনাদের আজ জানাতে চেষ্টা করব ইন্টারনেট কি এবং কারা এটার মূল হোতা,আপনার মূল্যবান টাকা কে নিচ্ছে কারা কত পাচ্ছে,আপনার ফোনে কিভাবে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে আপনার ফোন বা পিসিতে ডাটা আসছে,,সব উত্তর এই টিউনের মাধ্যমে পাবেন। ,গ্রামীনফোন, রবি,এয়ারটেল আরও কত কি অনেকে আবার বাসায় wifi লাগিয়েছি। তবে এসব মাধ্যমেই কিন্তু মাসিক বা সাপ্তাহিক ভিত্তিতে একটা নির্দিষ্ঠ টাকা তাদের দিতে হয়; ধরি ১ জিবির জন্য ১০০ টাকা আবার ৫ জিবির জন্য ৫০০ টাকা দিই,এই ইন্টারনেটের টাকা তো দিলাম এই টাকা কার। পায়,,কেইবা ইন্টারনেট এর মালিক,কে পায় এসব টাকা।
কে এই টাকা পায় তা জানার আগে আমাদের জানতে হবে ISP সম্পর্কে,জানতে হবে ISP কি জিনিস।ISP এর পূর্ন রূপ হল Internet Service Provider।। আর এই ISP কে ভাগ করাহয় মোট ৩ টি ভাগে : টাইর ১ টাইর ২ টাইর ৩ প্রথম পর্যায় এর ISP এখানে টাইর ১ ISP হল সেসব ISP যারা ক্যালিফোর্নিয়া থেকে দুবাই,দুবাই থেকে ভারত,বারত থেকে শ্রীলংকা বা বাংলাদেশ ইত্যাদি স্হানে সমুদ্রের নিচ দিয়ে তার বসায় এবং আমাদের দেশের সাথে অন্য দেশের সংযোগ স্হাপন করে,এরা হল আন্তর্জাতিক Internet Service Provider। দ্বিতীয় পর্যায় এর ISP আর এর পরেই আসে হল টাইর ২ ISP। যেখানে টাইর ১ ISP আন্তড়জাতিক সেখানে টাইর ২ ISP হল জাতীয় পর্যায়ে কাজ করে এর উদাহরন হল BSCCL বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানী লিমিটেড বা অন্যান্য কোন কোম্পানি, এদের সাধারনত সারাদেশে সংযোগ এবং ভালো কানেক্টিভিটি থাকে,এর উদাহরন হল BTCl । এরা বাংালদেশ এর সরকারি টাইর ২ ISP। (BTCL Broadband সংযোগ যেভাবে নিবেন জেনে নিন ) তৃতীয় পর্যায় এর ISP আর এখন আসল টাইর ৩ ISP এরা হল আঞ্চলিক পর্যায়ের ISP যেমন Smile Broadband,Go Broadband,Link3, TM International ইত্যাদি ISP আপনার বাসা বাড়ি বা অফিস বা স্কুল,আদালতে তাদের ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে থাকে,
এখানে গ্রামীনফোন, রবি,বা এয়ারটেল কখন এরা টাইর ২ বা টাইর ৩ ISP থেকে তাদের গ্রহকদোর জন্য ইন্টারনেট নেয়। তবে উদাহরন হিসেবে রবি TM International থেকে ইন্টারনেট নেয় TM হল টাইর ৩ ISP টাইর ৩ ISP এর ভেতর থেকে এদের ক্ষমতাটা একটু বেশি। অর্থ বা মুনাফা ভাগাভাগি: এখন মূল কথায় আসি,আপনি গ্রামীনফোন বা রবিকে ইন্টারনেট এর জন্য টাকা দেন, সেখান থেকে গ্রামীন বা রবি কিছু অংশ টাইর ২ ISP যেমন BTCL কে দেয়,এখান থেকে আাবার BTCL টাইর ১ ISP বা যারা সমুদ্রের নিচে ফাইবার অপটিক তার বিসিয়েছে তাদের দেয়, তাদের এখন প্রশ্ন টাইর ১ ISP কাদের টাকা দেয়??? এখানে উত্তর হল টাইর ১ ISP কাউকে টাকা দেয় না,কেন চলুন নিচে জেনে আসি, আমরা ইন্টারনেটে যা ই ইউজ করি না কেন তা কোন না কোন সার্ভার এর এ সংরক্ষিত,সার্ভার ছাড়া ইন্টারনেট এ কোন তথ্য জমাও থাকতে পারবে আর ওয়েবসাইটও তৈরি হতে পারবে না।আমাদের সাইট টিও কোন না কোন সার্ভার এর সাথে যুক্ত, এই সার্ভার পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। আপনি ফেসবুক ইউজ করছেন তাই আপনার তথ্যও ফেসবুক এর সার্ভারে জমা রয়েছে।এখন কতা হল ISP রা সবাই তো আপনার টাকা পেল, তবে এসব সার্ভার টাকা পাবে না? উত্তর হল না, পাবে না।ইন্টারনেট এর জন্য আপনি যে টাকা দিয়েছেন ১ জিবির জন্য ১০০ বা ৫ জিবির জন্য ৫০০ এই টাকাটি কেবল টাইর ১ ISP পর্যন্তই যাবে,সুতরাং ইন্টারনেট এর জন্য আপনার পরিশোধ করা টাকাটা সর্বশেষ তিন বার ভাগ হয়ে টাইর ১ ISP পর্যন্ত যাবে।
গুগল এর মতন কোম্পানি কিভাবে আয় করে? আর এই টাইর ১, টাইর ২ বা টাইর ৩ ISP এর মাধ্যমপ পৃথিবীর সকল সার্ভার এবং পিসি মোবাইল একত্রে একেওপরের এর সাথে যুক্ত হয়ে সৃষ্টি করেছে এক অবাক করা নেটওয়ার্ক যার নাম হল ইন্টারনেট, যা বর্তমানে মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা হিসেবে পরিনত হয়েছে। এখন ইন্টারনেট কিভাবে এপার ওপার সংযুক্ত তা তো জানা হল তবে এবার গুগল ফেসবুক এর মত প্রতিষ্ঠান কিভাবে টাকা আয় করে, এ বিষয়ে তো জানা হলো না? উত্তর হল পুরো পৃথিবীতে ইন্টারনেট সেবাটি সংযুক্ত করে দেওয়া বা পৃথিবীকে একটা নেটওয়ার্ক এর ভেতর আনা হল ISP এর কাজ।আর গুগল, ফেসবুক সহ অন্যান্য ইন্টারনেট সার্ভিস এর কাজ হল সেই নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে মানুষ যেন সেবা পায়, সঠিক ভাবে তার ব্যবহার করতে পায়,মানুষ যেন নিজেরা ইন্টারনেট কে তাদের কাজে বা ব্যবসায় লাগাতে পারে,তারাও যেন ইন্টারনেটে তাদের কোন আবিষ্কার সৃষ্টি একটি নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে সমগ্র পৃথিবীকে জানাতে পারে ইত্যাদি ইত্যাদি এটি হল তাদের কাজ। তারা এসব কাজ লরে সরাসরি তাদের গ্রাগককে কোন বিশেষ কাজ বিজ্ঞাপন এর জন্য টাকা নিচ্ছে,কখন আপনার ওয়েবসাইট বানানোর জন্য,আপনার তথ্য তাদের সার্ভারে জমা রাখার জন্য আপনার জন্য আলাদাভাবে টাকা নিচ্ছে।এটা হল তাদের আয় বা ইনকাম,সুতরাং আমাদের ইন্টারনেট বিল এর সাথে তাদের কোন সম্পর্কনেই।

16/08/2017

ডিম আগে না মুরগি ❓

বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করলেন যে “ডিম আগে না মুরগি আগে।” বিজ্ঞানীরা দেখালেন যে ডিমের খোসা টা তৈরি করতে যে পরিমাণে প্রোটিনের দরকার সেটা একমাত্র একটা মুরগিই পারে। তাই মুরগিই পৃথিবীতে প্রথম।

07/08/2017

শুরু হয়ে গেছে পূর্ন চন্দ্র গ্রহন।
আসুন জেনে নেওয়া যাক চন্দ্র গ্রহন কেন হয়?
সহজে বলছি, পৃথিবী ও সূর্যর মাঝে যখন চাঁদ চলে আসে তখন চাঁদটি রাহু নামক একটি গ্রহের মাঝে চলে যায়।
তখন চাঁদের সম্পর্ন আলোটুকু ঐ গ্রহের উপরেই পরে।
যার ফলে পূর্ন গ্রহনকালে পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়।
#চন্দ্র_গ্রহন।

06/08/2017

যে ১৫ টি অদ্ভুত সত্য তথ্য আজও আপনার অজানা-
১) আপনার মতো চেহারার প্রায় ৬ জন মানুষ রয়েছে পৃথিবীতে এবং আপনার পুরো জীবনে প্রায় ৯% সম্ভাবনা রয়েছে আপনার চেহারার কারো সাথে দেখা হওয়ার।
২) আপনি যদি দিনের প্রায় ১১ ঘণ্টা বসে কাটান তাহলে আপনার আগামী ৩ বছরের মধ্যে মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৫০%।
.
৩) বালিশ ছাড়া ঘুমানোর অভ্যাস আপনার ঘাড় ও গলার ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এবং এর পাশাপাশি মেরুদণ্ড সুস্থ রাখে।
৪) একজন মানুষের উচ্চতা নির্ধারিত হয় তার বাবা ও তার ওজন নির্ধারিত হয় মায়ের মাধ্যমে।
৫) মানুষের মস্তিষ্ক ৩ টি জিনিসের দিক থেকে নজর ফেরাতে পারে না তা চোখের নজর হোক বা মনের নজর হোক। আর সে ৩ টি জিনিস হচ্ছে খাবার, আকর্ষণীয় মানুষ ও বিপদ।
৬) ডানহাতি মানুষেরা খাবার চিবোনোর সময় ডান চোয়াল ব্যবহার করেন।
৭) অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মতে, ‘যদি পৃথিবীতে মৌমাছি না থাকে তাহলে পৃথিবীর সব মানুষ ৪ বছরের মধ্যে মারা যাবে’।
৮) পৃথিবীতে এতো বেশি প্রজাতির আপেল রয়েছে যে, আপনি যদি প্রতিদিন ভিন্ন প্রজাতির ১ টি করে আপেল খান তারপরও সবপ্রজাতির আপেল খেতে আপনার ২০ বছর সময় লাগবে।
৯) আপনি খাবার ছাড়া প্রায় ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৮ দিন বেঁচে থাকতে পারলেও ১১ দিন না ঘুমালে আপনার মৃত্যু অনিবার্য।
১০) যারা অনেক বেশি হাসেন তারা অন্যান্য মানুষের তুলনায় অনেক বেশি সুস্থ এবং ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী। বলা হয় হাসি বিষণ্ণতা রোগের সবচাইতে বড় ঔষধ।
১১) ধূমপানের কারণে যতো মানুষ মারা যায় ঠিক ততো মানুষই অলসতা এবং পরিশ্রমবিহীন জীবনের জন্যও মারা যান।
১২) মানুষের মস্তিষ্ক উইকিপিডিয়াতে যতো তথ্য রয়েছে তার ৫ গুণ তথ্য ধারণ ধারণ ক্ষমতা রাখে।
১৩) আমাদের দেহ ৩০ মিনিটে যতোটা তাপমাত্রা নির্গত করে তা দিয়ে দেড় লিটার পানি ফুটানো সম্ভব।
১৪) আমাদের পাকস্থলীতে যে অ্যাসিড রয়েছে তা রেজর ব্লেড গলিয়ে ফেলতে সক্ষম।
১৫) মানুষ আনমনে আপনার জুতোর দিকে নজর দেবেন এটি মানুষের প্রাকৃতিক একটি ব্যাপার। তাই সুন্দর জুতো পড়ুন। কারণ মানুষ অনেক সময় জুতো দেখেই ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ করে ফেলেন।.
[সংগৃহীত]

12/07/2017

ঝেড়ে ফেলুন শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘামকে!






সাধারণত খুব বেশি গরম লাগলে, দৌড়াদৌড়ি করলে কিংবা গ্রীষ্মকালে ঘেমে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু একটু খেয়াল করে দেখুন তো, আর দশজনার চাইতে যথাযথ কোন কারণ ছাড়াই একটু কি বেশিই ঘামছে আপনার শরীর? গরমকাল তো বটেই, শীতকালেও কি পিছু ছাড়ছে না আপনার চিটচিটে ঘামের যন্ত্রণা? তাহলে আর কিছু নয়, বরং হাইপারহাইড্রোসিসে ভুগছেন আপনি।

খটমটে নামটা শুনে ঘাবড়ে গেলেন বুঝি? একদমই ঘাবড়াবেন না। কারণ নামটা খটমটে হলেও সিক্ততায় পরিপূর্ণ এই যন্ত্রণাটি খুব বেশি কঠিন কোন কিছু নয়। খুব সহজেই কিছু উপায় অবলম্বন করে কিংবা ঘরে বসেই দূর করে ফেলতে পারেন আপনি আপনার জীবন থেকে এই হাইপারহাইড্রোসিসের ঝামেলা। তবে সেটা করার আগে চলুন জেনে আসি কি এই হাইপারহাইড্রোসিস।

কোনরকম সঙ্গত কারণ ছাড়াই কিংবা একটু মানসিক চাপ বা গরমেই ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে যাওয়ার প্রবণতার নাম হচ্ছে হাইপারহাইড্রোসিস। মূলত এই রোগটি দিই ধরনের হয়ে থাকে। প্রাথমিক হাইপারহাইড্রোসিস এবং সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস। প্রাথমিক হাইপারহাইড্রোসিসের বেলায় শরীরের বিশেষ কিছু অংশ, যেমন- হাত ও পায়ের তালু, বগল, মাথা কিংবা মুখ ঘেমে থাকে ব্যাক্তিভেদে। কিন্তু পরের হাইপারহাইড্রোসিসের বেলায় কোন বিশেষ অংশ নয়, বরং ঘামতে থাকে রোগীর পুরো শরীরটাই।

প্রাথমিক হাইপারহাইড্রোসিসকে সাধারণত রোগ হিসেবে দেখা হয়না। তবে পুরো শরীর ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা থাকলে চিকিৎসকেরা শারিরীক নানা সমস্যাকে এর জন্যে দায়ী করে থাকেন। আর সমস্যাগুলো হল-

১. থাইরয়েডের সমস্যা

২. বহুমূত্র

৩. গর্ভাবস্থা

৪. রক্তচাপ, মুখের শুষ্কতার অষুধ ও অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ

৫. হতাশা

৬. ক্যান্সার

৭. স্ট্রোক

৮. হার্ট ফেইলিওর ইত্যাদি।

তবে যতটা সমস্যাপূর্ণ ব্যাপারই হোকনা কেন, প্রাথমিক বা দ্বিতীয় ধাপ- দুটোর প্রত্যেকটিকেই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন আপনি ইচ্ছে করলে। আসুন জেনে নিই কি করে।

১. ঘাম প্রতিরোধকারী দ্রব্য ব্যবহার
বাজারে লোশন, ক্রিম বা স্প্রের মতন কিছু দ্রব্য পাওয়া যায় যেগুলো খুব সহজেই বন্ধ করে দিতে পারে আপনার জীবনের অন্যতম সমস্যা এই অতিরিক্ত ঘামকে ( টেলিগ্রাফ )। তবে এটা প্রাথমিক পর্যায়ের জন্যেই। খুব অতিরিক্ত ঘাম হলে অবশ্য বেশি একটা কাজ করেনা পণ্যগুলো।

২. চিকিৎসা পণ্য
বোটক্স ব্যবহার করে অনেকে শরীরের অতিরিক্ত ঘাম প্রতিরোধ করেন ( প্রিভেনশন. কম )। কেউবা ব্যবহার করেন এক ধরনের বিশেষ আলোকে। যেটা শরীরের ত্বককে ঘাম উৎপন্ন করতে খানিকটা হলেও প্রতিরোধ করে। তবে এ ক্ষেত্রে আপনি আরো সাহায্য নিতে পারেন ঘাম প্রতিরোধকারী ওষুধের। অ্যান্টিকোলিনারগিকস নামে পরিচিত এই অষুধগুলোকে খুঁজলেই আপনি পেয়ে যাবেন নিকটস্থ চিকিৎসালয়ে। তবে মাঝে মাঝে এ ধরনের অষুধ সেবন মুখের শুষ্কতা বৃদ্ধি করার মতন কিছু বাজে ব্যাপারের জন্ম দিতে পারে।

৩. ভিনেগার
দুই চা চামচ ভিনেগারের সাথে দুই চা চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে সেটা প্রতিদিন খাওয়ার আগে একবার আর পরে একবার করে পান করুন ( হেলথ ইজ রাইট )। একদিনে মোট তিনবার পান করুন প্রাকৃতিক এই ঘামনিরোধক জিনিসটি। এছাড়াও বগলের ঘাম ও তার দূর্গন্ধকে তাড়াতে চাইলে খানিকটা ভিনেগার তুলোয় মিশিয়ে সেখানে লাগান। বেশ ভালো ফল পাবেন। চাইলে টমেটোর জুসও বানিয়ে পান করতে পারেন। এটিও খুব ভালো কাজ দেয় ঘাম প্রতিরোধে।

৪. আলু
এটি দ্বিতীয় ও অত্যন্ত বেশি পরিমাণে ঘেমে যাওয়া মানুষের জন্যে নয়। বরং প্রাথমিক হাইপারহাইড্রোসিসে ভোগা মানুষেরা নিজেদের অতিরিক্ত ঘামা স্থানগুলোতে আলু বা আলুর রস লাগিয়ে নিলে সেটি খুব ভালোভাবে এবং একদমই ঘরোয়াভাবে অতিরিক্ত ঘাম নামের ঝামেলাটিকে কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে ( হেলথ ইজ রাইট )।

৫. গ্রিন টি
পরীক্ষিতভাবে সত্যি যে, গ্রিন টি শরীরের ঘামকে দ্রুত প্রতিরোধ করতে পারে। সবুজ চা তৈরি করে সেটাকে ঠান্ডা হতে দিন এবং পান করুন। প্রতিদিন এই পানীয়টি গ্রহণ করলে আপনার ঘামের প্রবণতা খুব সহজেই কমে যাবে। কারণ, সবুজ চাতে থাকে ভিটামিন বি আর ম্যাগনেশিয়াম ( হেলথ ইজ রাইট ), যেটি কিনা শরীরের ঘামের গ্রন্থীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে আর কমিয়ে দেয় ঘামকে।

12/06/2017

জেনে নিন বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত
খাবার/ বস্তুর নাম
০১) নাটোর — ----------- কাঁচাগোল্লা,
বনলতা সেন
০২) রাজশাহী — --------- আম,
রাজশাহী সিল্ক শাড়ী
০৩) টাঙ্গাইল — ---------- চমচম, টাংগাইল
শাড়ি
০৪) দিনাজপুর —--------- লিচু,
কাটারিভোগ
চাল,
চিড়া, পাপড়
০৫) বগুড়া — ------------ দই
০৬) ঢাকা------------------
বেনারসী শাড়ি, বাকরখানি
০৭) কুমিল্লা ---------------রসমালাই, খদ্দর
(খাদী)
০৮) চট্রগ্রাম -------------- মেজবান , শুটকি
০৯) খাগড়াছড়ি---------- হলুদ
১০) বরিশাল —---------- আমড়া
১১) খুলনা —------------- সুন্দরবন, সন্দেশ,
নারিকেল,
গলদা চিংড়ি
১২) সিলেট — ------------ কমলালেবু, চা,
সাতকড়ার
আচার
১৩) নোয়াখালী----------- নারকেল
নাড়,
ম্যাড়া পিঠা (?)
১৪) রংপুর — ------------- তামাক, ইক্ষু
১৫) গাইবান্ধা — --------- রসমঞ্জরী
১৬) চাঁপাইনবাবগঞ্জ ----- আম,
শিবগঞ্জের
চমচম,
কলাইয়ের রুটি
১৭) পাবনা — ----------- -ঘি, লুঙ্গি,
পাগলাগারদ
১৮) সিরাজগঞ্জ — ------- পানিতোয়া,
ধানসিড়িঁর দই
১৯) গাজীপুর — ---------- কাঁঠাল,
পেয়ারা
২০) ময়মনসিংহ — ------- মুক্তা-গাছার
মন্ডা
২১) কিশোরগঞ্জ — -------- বালিশ
মিষ্টি
২২) জামালপুর — --------- ছানার
পোলাও,
ছানার
পায়েস
২৩) শেরপুর — ---------- - ছানার পায়েস,
ছানার চপ
২৪) মুন্সীগঞ্জ---------------- ভাগ্যকুলের
মিষ্টি
২৫) নেত্রকোনা —-------- - বালিশ
মিষ্টি
২৬) ফরিদপুর — --------- খেজুরের গুড়
২৭) রাজবাড়ী —-------- -- চমচম, খেজুরের
গুড়
২৮) মাদারীপুর —--------- খেজুর গুড়,
রসগোল্লা
২৯) সাতক্ষীরা — ---------- সন্দেশ
৩০) বাগেরহাট —----------চিংড়ি,
ষাটগম্বুজ
মসজিদ,
সুপারি
৩১) যশোর — ------------- খই, খেজুর গুড়,
জামতলার মিষ্টি
৩২) মাগুরা — ------------- রসমালাই
৩৩) নড়াইল —------------ পেড়ো সন্দেশ,
খেজুর গুড়, খেজুর
রস
৩৪) কুষ্টিয়া — ------------ তিলের
খাজা,
কুলফি আইসক্রিম
৩৫) মেহেরপুর — ---------
মিষ্টি সাবিত্রি,
রসকদম্ব
৩৬) চুয়াডাঙ্গা —---------- পান, তামাক,
ভুট্টা
৩৭) ঝালকাঠি —---------- লবন, আটা
৩৮) ভোলা —------------- নারিকেল,
মহিষের দুধের দই
৩৯) পটুয়াখালী —--------- কুয়াকাটা
৪০) পিরোজপুর –----------- পেয়ারা,
নারিকেল, সুপারি,
আমড়া
৪১) নরসিংদী---------------- সাগর কলা
৪২) নারায়নগঞ্জ— --------- আইভি আফা
৪৩) নওগাঁ — -------------- চাল, সন্দেশ
৪৪) মানিকগঞ্জ-------------- খেজুর গুড়
৪৫) রাঙ্গামাটি--------------- আনারস,
কাঠাল, কলা
৪৬) কক্সবাজার —--------- মিষ্টিপান
৪৭) বান্দরবান-------------- হিল জুস,
তামাক
৪৮) ফেনী —--------------- মহিশের দুধের
ঘি, সেগুন
কাঠ, খন্ডলের মিষ্টি
৪৯) লক্ষীপুর ---------------- সুপারি
৫০) চাঁদপুর —--------------ইলিশ

27/12/2016

::অজানা কিছু তথ্য:::
-
পিঁপড়েরা কখনো ঘুমায় না।
-
জন্মের পর থেকে আমাদের চোখের আকার সমান থাকে কিন্তু নাক কান বড় হয়।
-
চাঁদ যখন আমাদের মাথার সরাসরি উপরে থাকে তখন আমাদের ওজন সামান্য হ্রাস পায়।
-
একটি উটপাখির চোখ তার মস্তিষ্ক থেকে বড়।
-
প্রজাপতি তার পায়ের পাতা দিয়ে স্বাদ নেয়।
-
হাতি একমাত্র প্রাণী যে কিনা বেচারা লাফাতে পারে না।
-
শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী হলো জিহ্বা।
-
মরুভূমির উড়ো ধুলা থেকে রক্ষা করার জন্য উটের চোখের তিনটি পাতা থাকে।
-
নিজের দম বন্ধ রেখে নিজেকে মেরে ফেলা সম্ভব না।
-
হাঁসের প্যাঁক প্যাঁক শব্দ কখনো প্রতিধ্বনিত হয় না।
-
কুকুর আর বিড়ালও মানুষের মত ডানহাতি কিংবা বাহাতি হয়ে থাকে।
-
শুক্র একমাত্র গ্রহ,যেটা ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরে।
-
মধু একমাত্র খাবার,যা কখনো নষ্ট হয় না।
-
আঙুলের ছাপের মতন প্রত্যেক মানুষের জিহ্বার ছাপও ভিন্ন হয়।
-
মানব মস্তিষ্কের ৮০ ভাগই হল পানি।
-
মানুষের হাতের নখ পায়ের নখের তুলনায় ৪ গুণ দ্রুত বাড়ে।
-

06/12/2016

আপনাকে বলা হল ৩২ * ১১ = ?
আসেন মাথার মইধ্যেই কইরা ফালাই… এইখানে * = গুনন ৩+২=৫ এই ৫ কে বসাই দেন ৩২এর মাঝখানে, পাইলেন ৩৫২ এইটাই আপনার উত্তর ক্যালকুলেটরের টিপ্যা বাইর করতে করতে আপনার উত্তর কওন সাড়া! আবার একই ভাবে ৪৪*১১=? একই ভাবে, ৪+৪= ৮ বসাই দেন ৪৪ এর মাঝখানে পাইয়া গেলেন ৪৮৪ আপনার উত্তর।
৮১*১১ = ? ৮+১=৯ অতএব , ৮১*১১=৮৯১।
৮৫*১১ =? এইখানে একটু ঘাপলা আছে, ৮+৫ =১৩ এখানে কিন্তু ১৩ মাঝখানে বসে উত্তর ৮১৩৫ হবে না, আপনি আগের মতো ৩ কে ৮ ও ৫ এর মাঝখানে বসাবেন আর এই অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ করে দিন, পেয়ে গেলেন ৯৩৫ এটাই আপনার উত্তর।
আরেকটা দেখাই , ৮৭*১১ = ?
৮+৭ = ১৫ >> ৫ কে মাঝখানে বসান,অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ করে দেন পেলেন, ৯৫৭ এটাই
উত্তর।
এবার আরেকটু কঠিন দিকে যাই, ৯৯*১১ = ?
৯+৯ = ১৮ , ৮ কে মাঝে রেখে ৯ এর সাথে ১ যোগ করে ১০ পাই সেভাবেই বসিয়ে আমরা পাই, ১০৮৯ এটিই উত্তর।
এখন তিনটি সংখ্যার সাথে গুনের ক্ষেত্রে ?
যেমন ৩২৫*১১ = ?
এখানে প্রথমের ৩ ও পরের ৫ ঠিক থাকবে, মাঝের ক্যলকুলেশন হবে এরকম, প্রথমে ৩+২=৫, এবং ২+৫=৭,
পেয়ে গেলেন ৫৭, এই ৫৭ কে ৩,৫ এর মাঝে বসিয়ে দিন পেয়ে গেলেন ৩৫৭৫ এটিই আপনার উত্তর।
এটা কেবল ১১ এর সাথে গুনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।আপনি কিছুটা প্রাকটিস করলে আপনার সর্বোচ্চ আধাঘন্টা লাগবে আয়ত্তে আনতে।

06/12/2016

1.) GOOGLE ☞ Global Organization Of
Oriented Group Language Of Earth.
2.) YAHOO ☞ Yet Another Hierarchical
Officious Oracle.
3.) WINDOW ☞ Wide Interactive Network
Development for Office work Solution.
4.) COMPUTER ☞ Common Oriented
Machine.Particularly United and used
under
Technical and Educational Research.
5.) VIRUS ☞ Vital Information Resources
Under Siege.
6.) UMTS ☞ Universal Mobile
Telecommunicati
ons System.
7.) AMOLED ☞ Active-matrix organic
light-
emitting diode.
8.) OLED ☞ Organic light-emitting diode.
9.) IMEI ☞ International Mobile
Equipment Identity.
10.) ESN ☞ Electronic Serial Number.
11.) UPS ☞ Uninterruptible power
supply.
12. HDMI ☞ High-Definition Multimedia
Interface.
13.) VPN ☞ Virtual private network.
14.) APN ☞ Access Point Name.
15.) SIM ☞ Subscriber Identity Module.
16.) LED ☞ Light emitting diode.
17.) DLNA ☞ Digital Living Network
Alliance.
18.) RAM ☞ Random access memory.
19.) ROM ☞ Read only memory.
20.) VGA ☞ Video Graphics Array.
21.) QVGA ☞ Quarter Video Graphics
Array.
22.) WVGA ☞ Wide video graphics
array.
23.) WXGA ☞ Widescreen Extended
Graphics
Array.
24.) USB ☞ Universal serial Bus.
25.) WLAN ☞ Wireless Local Area
Network.
26.) PPI ☞ Pixels Per Inch.
27.) LCD ☞ Liquid Crystal Display.
28.) HSDPA ☞ High speed down-
link packet
access.
29.) HSUPA ☞ High-Speed Uplink
Packet Access.
30.) HSPA ☞ High Speed Packet
Access.
31.) GPRS ☞ General Packet Radio
Service.
32.) EDGE ☞ Enhanced Data Rates
for Globa
Evolution.
33.) NFC ☞ Near field
communication.
34.) OTG ☞ On-the-go.
35.) S-LCD ☞ Super Liquid Crystal
Display.
36.) O.S. ☞ Operating system.
37.) SNS ☞ Social network service.
38.) H.S ☞ HOTSPOT.
39.) P.O.I ☞ Point of interest.
40.) GPS ☞ Global Positioning
System.
41.) DVD ☞ Digital Video Disk.
42.) DTP ☞ Desk top publishing.
43.) DNSE ☞ Digital natural sound
engine.
44.) OVI ☞ Ohio Video Intranet.
45.) CDMA ☞ Code Division Multiple
Access.
46.) WCDMA ☞ Wide-band Code
Division Multiple
Access.
47.) GSM ☞ Global System for
Mobile
Communications.
48.) WI-FI ☞ Wireless Fidelity.
49.) DIVX ☞ Digital internet video
access.
50.) APK ☞ Authenticated public
key.
51.) J2ME ☞ Java 2 micro edition.
52.) SIS ☞ Installation source.
53.) DELL ☞ Digital electronic link
library.
54.) ACER ☞ Acquisition
Collaboration
ExperimentationReflection.
55.) RSS ☞ Really simple
syndication.
56.) TFT ☞ Thin film transistor.
57.) AMR ☞ Adaptive Multi-Rate.
58.) MPEG ☞ moving pictures
experts group.
59.) IVRS ☞ Interactive Voice
Response System.
60.) HP ☞ Hewlett Packard.

Address

Narayanganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GKFT>General Knowledge of Fundamental Truth_তথ্যজ্ঞান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to GKFT>General Knowledge of Fundamental Truth_তথ্যজ্ঞান:

Share