https://www.facebook.com/115855014748043/

Dinar Hossain, Narsingdi (2025)

17/10/2025

কট পাথর হইলো পীরে কামেলের পাক দেল, সেই দেলে ঘসা লাগলেই বুজা যাবে আপনি কেমন আশেক!
-শাহ্ সূফি খাজাবাবা ফরিদপুরী (কু:ছে:আ) ছাহেবের বানী

17/10/2025

১. মারফত অর্থ আল্লাহ্‌কে জানা, অন্তরের গভীর উপলব্ধিতে চেনা।

২. কুরআন বলেছে: “ফা'লম আন্নাহু লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” – আগে জান, তারপর ঈমান।

৩. বাহ্যিক জ্ঞান নয়, অন্তর্জ্ঞানই মারফতের মূল।

৪. যারা আল্লাহকে ভয় করে, তারা প্রকৃত আলেম – “ইন্নামা ইয়াখশাল্লাহা মিন ইবাদিহিল উলামা”।

৫. হাদীস: “যে নিজের নফসকে চিনেছে, সে তার রবকে চিনেছে”।

৬. মারফত অর্জনের পূর্বশর্ত আত্মশুদ্ধি ও নফসের জিহাদ।

৭. আল্লাহ বলেন: “যারা আমাদের জন্য মুজাহাদা করে, তাদের আমরা আমাদের পথে হিদায়াত দিই”।

৮. মারফতের সূচনা তাওবা দিয়ে, মাঝখানে মুজাহাদা, শেষ ফানা ফিল্লাহ ও বাকা বিল্লাহ।

৯. হাদীস কুদসী: “আমি ছিলাম এক গোপন ধনভাণ্ডার, আমি চাইলাম পরিচিত হতে, তাই সৃষ্টি করলাম মাখলুক”।

১০. আল্লাহর মারফতই সৃষ্টির চূড়ান্ত উদ্দেশ্য।

১১. মারফত এমন এক নূর যা কেবল নফস, হাওয়া ও শয়তান থেকে মুক্ত অন্তরে প্রবেশ করে।

১২. মারফতের ফলে বান্দা দুনিয়ার মোহ ভেঙে আল্লাহর দিকে ধাবিত হয়।

১৩. ওলি-আল্লাহরা মারুফতের পথ দেখিয়েছেন আত্মত্যাগের মাধ্যমে।

১৪. কুরআন: “কুল্লু শাইইন হালিকুন ইল্লা ওয়াজহাহু” – সব কিছু ধ্বংস হবে, রয়ে যাবে শুধু আল্লাহর সত্তা।

১৫. মারফত মানেই হল নিজের অস্তিত্ব বিলীন করে আল্লাহর সত্তাকে অনুভব করা।

১৬. মারফত না থাকলে ইবাদত হয়ে পড়ে রীতি-নীতি, প্রাণহীন কর্ম।

১৭. মারফতের নূর হৃদয়ে জ্বললে আল্লাহ ছাড়া আর কিছুই মুখ্য মনে হয় না।

১৮. মারফত কেবল মুখে “আল্লাহ” বলা নয়, বরং হৃদয়ে “আল্লাহ ব্যতীত কিছুই নেই” উপলব্ধি করা।

১৯. প্রকৃত মারফত অর্জন করতে হলে চাই মুর্শিদ কামিলের সোহবত।

২০. মারফতের পথ ধৈর্য, ইখলাস ও মুজাহাদার পথ –
এটাই অলি-আল্লাহদের জীবনদর্শন।

17/10/2025

আগামী দিনের সুলতান 🌹
#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

17/10/2025

শুভ সকাল

16/10/2025

মহা নেয়ামত
#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

16/10/2025

চট্রগ্রাম EPZ এ আ*গুনের ভয়াবহতাই ধসে পড়েছে কারখানার ৮ তলার ছাদ.. আর
পুরা ১ কিলিমিটার পর্যন্ত আ*গুনের তাপ অনুভব করা যাচ্ছে 😢আল্লাহ তুমি রহম কর

16/10/2025

বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আলিয়া কামিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষা ২০২৫ শতভাগ পাস।
উত্তীর্ণ সকল শিক্ষার্থীকে প্রাণঢালা অভিনন্দন।

16/10/2025

আলহাজ্ব খাজা মিয়া চাচাজান মুজাদ্দেদী সাহেব ছাত্র ও যুব কর্মীদের উদ্দেশ্যে বললেন,
" সব সময় তিনটা জিনিস নিয়ে গর্ব করবেন,
১. বাবা-মা
২. পুরাতন পোশাক
৩. জাকের মঞ্জিল।

16/10/2025

অন্যের ভালো দেখে হিংসা করাটা নিচু মনের মানুষের সভাব..!

15/10/2025

মহা পবিত্র বিশ্ব উরশ শরীফ ২০২৬ ইং, এর দাওয়াতি আজিমুশ্বান ইসলামী জলসা!

15/10/2025

বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি দরবার শরীফ

15/10/2025

বর্তমান জেনারেশনের অনেকে মনে করে থাকেন সূফীতত্ত্ব পীর-ফকির বা লালন ফকিরদের তৈরি নতুন কোন উদ্ভাবন।

প্রকৃত পক্ষে দয়াল নবী রাসূল (সাঃ) বিভিন্ন সময়ে হেরা পর্বতের গুহায় বা গভীর রজনীতে মোরাকাবা ও মোশাহাদা করতে তখন থেকে ই সূফিবাদ বিকশিত হতে থাকে।

ইসলামি আধ্যাত্নিকতার উম্নেষ ঘটেছিলো রাসূল (সাঃ) এঁর প্রথম জীবনে। তারপর তিনার উপযুক্ত কিছু সাহাবী (রাঃ) কে দান করেছিলেন।

কারবালার জগন্যতম হত্যাকান্ডের পর আরব শাসকগন ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার নাম দিয়ে মানুষের মন থেকে সূফিবাদ সরানোর আপ্রান চেষ্টা করে। তখন পারস্য থেকে সূফিবাদের উজ্জ্বল আলোরর দীপ্তি ছড়িয়ে পড়ে সারা দুনিয়াতে।

হযরত হাসান বসরি (রহঃ) হযরত বায়েজিদ বোস্তামি বা মধ্যে যুগে মরমি কবি রুমি (রহঃ), আল্লামা জামি, শিবলি (রহঃ) মহা কবি হাফিজ বা শেষের দিকে হযরত মুজাদ্দেদ আলফেসানী (রাঃ), হযরত খাজা এনায়েতপুরী (রহঃ) আমার প্রানের মুর্শিদ বিশ্বওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব সহ সকল আল্লাহর ওলীগনের মাধ্যমে সূফিবাদ সারা পৃথিবী প্রতিষ্ঠিত হয়।

আরব শাসকগন ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার নামে যে ইসলামের প্রচার করছে তার থেকে কোটি গুন বেশি প্রচার হয়েছে সূফীবাদের মাধ্যমে।

আরব শাসকগন প্রতিষ্ঠা করেছে ন্যায় বিচারের নামে মৌলবাদ আর সূফিবাদের মাধ্যমে ই প্রকাশ পেয়েছে
"ইসলাম শান্তির ধর্ম"।

পবিত্র কোরআন মাজিদ ও পবিত্র হাদিস শরিফ থেকে সূফিবাদ সম্পর্কে জানা যাকঃ

"তোমরা আমাকে স্মরন কর এবং তবে আমিও তোমাদিগকে স্মরন করবো।"
- সূরা বাক্বারাহ, আয়াত-১৫২

"নিশ্চয় আমি তাদের নিকটবর্তী আছি। কেউ আমাকে আহ্বান করলে আমি সে আহ্বানে সাড়া দিয়ে থাকি।"
- সূরা বাক্বারাহ, আয়াত-১৮৬

" দ্যুলোক-ভূলোক ব্যাপি তাঁর পবিত্র সিহাংসন বিরাজমান।"
-সূরা বাক্বারাহ আয়াত-২৫৫

"আমি তার মধ্যে আমার রুহ ফুঁকে দিয়েছি।"
-সূরা হিজর আয়াত-২৯

"এবং আমি (আল্লাহ) মানুষের প্রানরগ অপেক্ষায় নিকটবর্তী"।
-সূরা ক্বাফ, আয়াত-১৬

"আল্লাহ ভূলোক, দ্যুলোক ও বিশ্বভূবনের নূর (জ্যেতি)।
- সূরা নূর- আয়াত -৩৫

"( হে মুহাম্মদ (সাঃ) যখন আপনি শত্রুদের প্রতি ধূলি নিক্ষেপ করেছিলেন, তা আপনি করেন নি বরং আল্লাহ ই নিক্ষেপ করেছে"
-সূরা- আনফাল আয়াত -১৭

পবিত্র হাসিদ শরিফ থেকেঃ

"মৃত্যুর পূর্বে মরে যাও"।

"এক মুমিন অন্য মুমিনের দর্পন"

" যে নিজকে চিনেছে, সে আল্লাহকে চিনেছে"
- হাসিদ ই কুদসী

"মানুষ আমার রহস্য এবং আমি মানুষের রসহ্য"
-হাদিস ই কুদসী

"আসমান ও যমিন আমাকে ধারন করতে পারে না, কিন্তু মুমিনগনের হৃদয় আমার স্থান"
- হাসিদ ই কুদসি

"যখন আমার বান্দা ইবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য লাভ করে, তখন আমি তাকে বন্ধু বলে জানি, যখন আমি তাকে বন্ধু বলে জানি তখন আমি তার কর্ন হয়ে যাই যা দ্বারা সে শুনে, আমি তাঁর চোখ হয়ে যাই যা দিয়ে সে দেখে, আমি তার হস্ত হয়ে যাই যা দ্বারা সে ধারন করে, আমি তার পদযুগল হয়ে যাই যা দ্বারা সে হাঁটে"।
- হাদিস ই কুদসী

" নিশ্চয় আল্লাহ মানুষকে তাঁর নিজ সুরাতে সৃষ্টি করছেন"।

" যে ব্যক্তির মধ্যে প্রেম নেই, সে বিশ্বাসী (মুমিন) নয়।"

" যা আমি বলেছি তা শরিয়ত, যা করেছি তা তরিকত, যা দেখেছি তা হাকিকত, যা চিনেছি ও জেনেছি তা মারেফত"

উপরোক্ত পবিত্র কোরআন মাজিদের আয়াত এবং পবিত্র হাদিস শরিফ গুলো সূফীবাদের ইঙ্গিতবহন করে। তাই কোরআন ও হাদিসের উপরোক্ত আয়াত সমূহের আলোকে আমরা বলতে পারি সূফীবাদ পীর-ফকিদের তৈরি নতুন কোনো উদ্ভাবন নয় বরং কোরআন ও হাদিস শরিফ থেকেই উৎপন্ন।

বর্তমান যামানার সূফিবাদের রাজধানী বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পবিত্র দরবার শরিফ।

তাই ভেদাবেদ ভূলে আসুন দয়াল নবীর প্রেমের ইসলাম সূফিবাদের রাজধানী বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পবিত্র দরবার শরিফে।

✍️ সুজন ভাই

Dinar Hossain

17/10/2025

17/10/2025

17/10/2025

17/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

16/10/2025

15/10/2025

15/10/2025

15/10/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category