M M Dental Care - এম এম ডেন্টাল কেয়ার

M M Dental Care - এম এম ডেন্টাল কেয়ার এখানে দাঁত ও মুখের সব ধরনের সুচিকিৎসা করানো হয়।
(2)

28/05/2025

**ডেন্টিস্ট্রি এক্সপেন্সিভ না—আপনার নিজের অবহেলার কারণেই এক্সপেন্সিভ হয়ে উঠে**

দাঁতের চিকিৎসা (ডেন্টিস্ট্রি) অনেকের কাছেই ব্যয়বহুল মনে হয়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই খরচের পিছনে মূল কারণ হলো দীর্ঘদিনের **অবহেলা** এবং **প্রতিরোধমূলক যত্নের অভাব**। নিয়মিত ডেন্টাল চেকআপ ও সহজ সতর্কতা মেনে চললে ডেন্টাল সমস্যা জটিল পর্যায়ে পৌঁছায় না, ফলে চিকিৎসার খরচও কম হয়। আসুন বিস্তারিত বুঝে নেওয়া যাক:
১. **প্রতিরোধের অভাব → জটিলতার বৃদ্ধি**
- অনেকেই বছরে একবারও ডেন্টিস্টের কাছে যান না, অথচ নিয়মিত চেকআপ (৬ মাসে একবার) করলে ছোট সমস্যাগুলো (যেমন: মাইক্রো ক্যাভিটি, মাড়ির হালকা প্রদাহ) ধরা পড়ে সস্তায় সমাধান করা যায়।
- উদাহরণ: একটি সাধারণ **ফিলিং**-এর খরচ ৫০০-২০০০ টাকা, কিন্তু অবহেলা করলে সেই ক্যাভিটি **রুট ক্যানাল** বা **ক্রাউন**-এ পরিণত হয়, তখন খরচ বেড়ে হয় ৫,০০০-৩০,০০০ টাকা বা আরও বেশি।

২. **অসচেতনতা → জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন**
- দাঁত ব্যথা বা মাড়ি থেকে রক্ত পড়লেও মানুষ প্রায়ই ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে সাময়িক সমাধান করেন। এতে সমস্যা জমে **অ্যাকিউট ইনফেকশন**, **অ্যাবসেস** বা দাঁত নষ্ট হয়ে যায়। তখন **অপারেশন** বা **ইমপ্ল্যান্ট** লাগে, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল (ইমপ্ল্যান্টের খরচ ৩০,০০০-১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত!)।

৩. **ভুল যত্ন → দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি**
- দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে **ফ্লোরাইড টুথপেস্ট**, **ফ্লসিং** বা **মাউথওয়াশ** ব্যবহার না করা।
- মিষ্টি বা অ্যাসিডিক খাবার বেশি খাওয়া এবং পরে দাঁত না মাজা।
- ধূমপান বা গুটখা খাওয়ার অভ্যাস—যা মাড়ির রোগ ও oral cancer-এর risk বাড়ায়।

৪. **প্রযুক্তি ও দক্ষতার মূল্য**
আধুনিক ডেন্টাল চিকিৎসায় **ডিজিটাল এক্স-রে**, **লেজার ট্রিটমেন্ট**, বা **ইমপ্ল্যান্ট**-এর মতো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার হয়, যা নিরাপদ ও কার্যকর—কিন্তু এর খরচ বেশি। যদি প্রথম দিকে সমস্যা ধরা পড়ে, তবে এই উচ্চপ্রযুক্তির চিকিৎসার প্রয়োজনই হয় না।

৫. **কীভাবে খরচ কমাতে পারেন?**
- **প্রতিরোধই সর্বোত্তম চিকিৎসা**: দিনে ২ বার ব্রাশ + ফ্লসিং + বছরে ১-২ বার স্কেলিং
- **বীমা বা ডিসকাউন্ট প্ল্যান**: কিছু ক্লিনিক অফার করে বা কর্পোরেট হেলথ বীমা নিন।
- **সরকারি হাসপাতাল/ডেন্টাল কলেজ**: এখানে চিকিৎসা প্রাইভেটের তুলনায় সস্তা।

শেষ কথা -
ডেন্টাল চিকিৎসা তখনই ব্যয়বহুল হয় যখন আপনি তা উপেক্ষা করেন। ছোটখাটো সমস্যাকে গুরুত্ব দেওয়া এবং নিয়মিত ডেন্টাল ভিজিট আপনার সময় ও অর্থ—দুইই বাঁচাবে। **
আজই ডেন্টাল চেম্বার বুক করুন এবং পরিবারকে নিয়ে যান।

আলহামদুলিল্লাহ অবশেষেNBF Gingival Gel
24/03/2025

আলহামদুলিল্লাহ অবশেষে
NBF Gingival Gel

24/03/2025

🦷 দাঁতের চিকিৎসার খরচ বিষয়ে সর্বাধিক শোনা প্রশ্ন দুটি হলো-

➡️ দাঁতের চিকিৎসায় খরচ এতো বেশী কেনো? 💳 💷 💶 💵 💴
➡️ বিভিন্ন প্রাইভেট ডেন্টাল চেম্বারে খরচের ভিন্নতা কেনো ❓❓

সাধারন মানুষকে সংক্ষেপে খুব সহজে বোঝানোর জন্যে আজ প্রশ্ন দুটির উত্তর দিচ্ছি, ধৈর্য্য ধরে পুরো লেখাটা পড়বার অনুরোধ রইলো।

🦷 🥼 🩺 চিকিৎসকের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাঃ
পূর্বে চার বছর এবং বর্তমানে পাঁচ বছর পড়াশোনা করে বিডিএস ডিগ্রী অর্জনের পর ইন্টার্ন শেষ করে একজন ডাক্তার প্র‍্যাকটিস শুরু করেন। নিজে ব্যাক্তিগত চেম্বার দিতে যাবার আগে অতিরিক্ত অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্যে শিক্ষক অথবা সিনিয়রদের চেম্বারে বিনা পারিশ্রমিকে অথবা নামমাত্র পারিশ্রমিকে একটা লম্বা সময় কাজ শিখতে হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন ডেন্টাল কলেজে অতিরিক্ত প্রশিক্ষণ,বিভিন্ন সভা-সেমিনারে অংশগ্রহণ,দেশে-বিদেশে হ্যান্ডস অন কোর্স করে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হয়। এটা হলো নূন্যতম; অনেকে নিজেকে স্পেসিফিক কোনো বিষয়ে আরো দক্ষ করতে কয়েক বছর অক্লান্ত পড়াশোনা+ট্রেনিং করে সে বিষয়ে এফসিপিএস,এমএস,ডিডিএস,পিএইচডি ইত্যাদি পোস্ট-গ্রাজুয়েশন করে থাকেন।
অধিকাংশ রোগীর নিকট দাঁতের চিকিৎসকের পরামর্শ ফি অষ্টম আশ্চর্যের মতো বিষয়। MBBS ডাক্তার পাঁচ মিনিট সময় দিয়ে পাঁচশ-হাজার টাকা পরামর্শ ফি নিলে সমস্যা নেই, BDS ডাক্তার ডেন্টাল চেয়ারে নিয়ে রোগীকে পরীক্ষা করে তারপরে সে অনুযায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি বুঝিয়ে পরামর্শ ফি তিনশ-পাঁচশ টাকা চাইলে অনেক রোগীই অবাক হন।

🦷 চেম্বার লোকেশন,ভাড়া,ডেকোরেশনঃ
গুলশান/ধানমন্ডি/উত্তরার অভিজাত এলাকার চেয়ে অন্যান্য জায়গায় তুলনামূলক চিকিৎসা খরচ কম। যে চেম্বারের মাসিক ভাড়া বেশী,অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেখানের চিকিৎসা খরচও বেশী। অনেকে চেম্বার ডেকোরেশনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করেন,সাদামাটা চেম্বারের তুলনায় সেখানে চিকিৎসা খরচ একটু বেশী হওয়াটা স্বাভাবিক।

🦷 ডেন্টাল এসিসটেন্ট,রিসিপশনিস্ট,ক্লিনারের বেতনঃ
চেম্বারে প্রয়োজন অনুযায়ী জুনিয়র ডেন্টিস্ট, ডেন্টাল এসিসট্যান্ট,রিসিপশনিস্ট এবং ক্লিনার রাখলে মাস শেষে তাদের বেতন চেম্বার মালিক ডাক্তারকেই দিতে হবে।

🦷 বড় অংকের ব্যাক্তিগত ইনভেস্টমেন্টঃ
ডেন্টাল চেম্বারের জন্যে ডেন্টাল চেয়ার, কম্প্রেসর, এক্স-রে, আরভিজি, স্কেলার, অটোক্লেভ, আইপিএস, জেনারেটর, এসি থেকে শুরু করে প্রচুর ইন্সট্রুমেন্ট কিনতে হয়। এগুলো শুধু দামীই নয়,মেইন্টেইনেন্স খরচও আছে; এবং সবকিছুই নিদৃষ্ট মেয়াদ পার হলে নষ্ট হতে শুরু করে। তাছাড়া ডেন্টালে ব্যাবহৃত ইন্সট্রুমেন্ট,ম্যাটেরিয়ালস প্রায় সবই ইম্পোর্ট করে আনা; তাই এসব কিনতে খরচ অনেক বেশী পড়ে। কেউ আট-দশ লাখ টাকা দামের জাপানিজ-কোরিয়ান ব্র‍্যান্ডের চেয়ার ব্যাবহার করেন,কেউ দেড়-দুই লাখ টাকার চাইনিজ চেয়ার ব্যাবহার করেন। কেউ দশ-পনেরো হাজার টাকার এন্ডোমটর ব্যাবহার করেন রূট ক্যানেল ট্রিটমেন্ট করতে,কেউ চল্লিশ-পঞ্চাশ হাজার টাকার এন্ডোমটর ব্যাবহার করেন। কারো লাইট কিউর মেশিনের দাম পাঁচ হাজার টাকা,কেউ ত্রিশ-চল্লিশ হাজার টাকার লাইট কিউর মেশিন ব্যাবহার করেন। কোনো জিনিসই আজীবনের জন্যে না,কয়েক বছর পার হলে নতুন কিনতে হয়; তাছাড়া ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ার দারুণ দিন দিন এসব ব্যয় বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকের ইনভেস্টমেন্ট অনুযায়ী চিকিৎসা খরচ কম-বেশী হয়।

🦷 জটিল, সূক্ষ এবং সময়সাপেক্ষ চিকিৎসাঃ
ডেন্টালের অধিকাংশ চিকিৎসাই সূক্ষ,তাই নিখুঁতভাবে কাজ করতে হয়। ধৈর্য ধরে মনোযোগ সহকারে দীর্ঘসময় ধরে কাজ করতে হয়। উদাহরণ স্বরুপ এক রুট ক্যানেল চিকিৎসা শেষ করতে ক্ষেত্রবিশেষে তিন-চার দিন সময় লাগে,এবং প্রতি ভিজিটে নূন্যতম আধঘন্টা সময় লাগে। একই সময় ব্যয় করে একজন MBBS ডাক্তার বেশ কয়েকটি অপারেশন সম্পন্ন করতে পারেন এবং বিনিময়ে অনেক বেশী অর্থ উপার্জন করেন। কিন্তু এত দীর্ঘ সময় ব্যয় করে দামী ম্যাটেরিয়ালস খরচ করে,দামী ইন্সট্রুমেন্ট ব্যাবহার করে যদি রুট ক্যানেলের যৌক্তিক খরচ চাওয়া হয়; তাহলে অধিকাংশ রোগীই অবাক হন। লা-মেরিডিয়ানে গিয়ে কেউ মফস্বলের ভাতের দোকানের দামের সাথে তুলনা না করলেও গ্রামের হাতুড়ে ডাক্তারদের কথা বলে অনেকেই প্রাইভেট ডেন্টাল চেম্বারের চিকিৎসা খরচ কমাতে চান। কেএফসি-বিএফসিতে কেউ মুরগী বা আলুর কেজির কথা উল্লেখ করে চিকেন ফ্রাই,ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের খরচ কমাতে না চাইলেও ডেন্টাল চেম্বারে এসে ম্যাটেরিয়াল কস্টের কথা বলে খরচ কমাতে চান। বাজারে গেলে কেউ গত বছরে জিনিসপত্রের দামের কথা উল্লেখ করে এখন কম রাখতে অনুরোধ না করলেও ডেন্টাল চেম্বারে এসে পেশেন্টরা দশ বছর পূর্বের চিকিৎসা খরচ উল্লেখ করে বর্তমানে কম রাখতে অনুরোধ করেন; এসবের জন্যে ডেন্টিস্টদের প্রায়শই বিব্রত হতে হয়।

🦷 রোগীর দাঁতের যত্নের প্রতি অসচেতনতা এবং অবহেলাঃ
দাঁতের চিকিৎসার খরচ বেশী হবার পেছনে রোগীরাও অনেকাংশে দায়ী। অধিকাংশ রোগী সমস্যার শুরুতেই চিকিৎসা না করিয়ে প্রথমে ব্যাথার ঔষধ এবং পরবর্তীতে এর ওর পরামর্শে এন্টিবায়োটিক খেয়ে পরে সমস্যা জটিল রুপ ধারন করলে তখন চিকিৎসকের শরনাপন্ন হন। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে খরচ কমে যায়। তাই ছয় মাস অন্তর অন্তর নিয়মিত ডেন্টাল চেকআপ করাতে হবে।

🦷 দাঁতের চিকিৎসায় এককালীন ব্যাবহৃত জিনিসঃ
হ্যান্ড গ্লভস,সাকশন টিপস,রাবার ড্যাম এককালীন ব্যাবহার করা হয়। অন্যান্য যন্ত্রপাতি যেগুলো সরাসরি মুখগহ্বরের সংস্পর্শে আসে সেগুলো অটোক্লেভ,ক্যামিক্যাল স্টেরিলাইজেশন করা হয় যা সময়সাপেক্ষ এবং ব্যায়বহুল।

🦷 ল্যাবরেটরি বিলঃ
ডেন্টাল ক্রাউন,ব্রিজ,কমপ্লিট ডেনচার,পার্শিয়াল ডেনচার থেকে শুরু করে অনেক কিছুই ডেন্টাল ল্যাবে তৈরী করা হয়। এসব খরচের একটা বড় অংশ ল্যাবে দিতে হয়।

🦷 ইলেকট্রিসিটি বিলঃ
ডেন্টাল চেম্বার ইলেক্ট্রিসিটি বাদে প্রায় সম্পূর্ন অচল। তাই খরচের একটা ভালো অংশ এ খাতে ব্যায় হয়। চেম্বারের লাইট, ফ্যান, ডেন্টাল চেয়ার, কম্প্রেসর, এক্স-রে, এসি, সাইনবোর্ড, টিভি, ইন্ট্রা ওরাল ক্যামেরা, আইপিএস, সাকশন মেশিন, লাইট কিউর মেশিন, মাইক্রোমটর, এন্ডোমটর, এক্স-রে, আরভিজি, কম্পিউটার, অটোক্লেভ, আলট্রা ভায়োলেট স্টোরেজ সব কিছুতে ইলেক্ট্রিসিটি প্রয়োজন।

🦷 লাইসেন্স বিলঃ
প্রতি বছরে ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন, চেম্বারে এক্স-রে মেশিন থাকলে আণবিক শক্তি কমিশনের লাইসেন্স, এসিস্ট্যান্ট রাখতে চাইলে শ্রম ও কলকারখানা অধিদপ্তরের লাইসেন্স, ময়লা-আবর্জনার জন্যে সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার লাইসেন্স, চেম্বার পরিচালনার জন্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স ইত্যাদির জন্যে যেমন অর্থ খরচ করতে হয়,তেমনি ভোগান্তিও পোহাতে হয়।

🦷 প্রচারণা খরচঃ
খালি সাজিয়ে গুছিয়ে ডেন্টাল চেম্বার দিলেই হবে? পেশেন্টকে চেম্বার সম্পর্কে জানাতে হবে না? চিকিৎসকের যোগ্যতা, চেম্বারের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি, চেম্বারের অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য্য ফুটিয়ে তুলতে হবে না? শহরে তো ডেন্টাল চেম্বারের অভাব নেই, একজন পেশেন্ট কেনো একজন নতুন চেম্বার দেয়া ডেন্টিস্টের নিকট যাবেন? পেশেন্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বিভিন্ন ধরনের ডিসকাউন্ট অফার দেয়া হয়, যেটাকে এক ধরনের ইনভেস্টমেন্ট বললেও ভূল হবে না। পেরিফেরিতে মাইকিং করে, লিফলেট বিলি করে প্রচারণা চালানো হয়। আর শহরে যেহেতু মোবাইলে বুদ হওয়া জনগোষ্ঠীই বেশী, তাই অফলাইনের তূলনায় অনলাইন প্রচারণায় বেশী ব্যয় করা হয়। ফেসবুকে বুষ্টিং, গুগল ম্যাপে SEO, ওয়েবসাইট তৈরী-রক্ষণাবেক্ষণ-আপডেট এসবে ব্যয় হওয়া টাকা অংকের হিসেবে খুব একটা কম নয়।

এত কিছুর পরেও উন্নত বিশ্বের 🌍 তুলনায় বাংলাদেশের 🇧🇩 দাঁতের চিকিৎসার খরচ ক্ষেত্র বিশেষে দশ-বিশ ভাগের এক ভাগেরও কম। যাদের আত্মীয়স্বজন বাইরের দেশে থাকেন,তারা অবশ্যই জানেন; আর ইন্টারনেটের কল্যাণে গুগল-ইউটিউব ঘাঁটলেই বিষয়টির সত্যতা যাচাই করতে পারবেন। অনেক প্রবাসী শুধুমাত্র দাঁতের চিকিৎসা করাতে এদেশে আসেন।

সর্বশেষে বলি প্রত্যেক চিকিৎসকই তার পরিবার-পরিজন,আত্মীয়স্বজন, পরিচিত মানুষজন,কাছের মানুষজন থেকে শুরু করে গরীব-অসহায় মানুষদের নামেমাত্র মূল্যে চিকিৎসা করে থাকেন এবং সে সংখ্যা খুব একটা কম না। তাই বলে সবাই যদি নামেমাত্র মূল্যে চিকিৎসা করাকে নিজের অধিকার ভাবেন,তাহলে এ পেশায় টিকে থাকাটা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়।

©

আলহামদুলিল্লাহ
30/01/2025

আলহামদুলিল্লাহ

যখন দুই দাঁতের মাঝে খাবারের টুকরা আটকে থাকে, তখন ফ্লসিং (Flossing) করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্রাশিং দিয়ে সবসময় এই জায়গা...
04/01/2025

যখন দুই দাঁতের মাঝে খাবারের টুকরা আটকে থাকে, তখন ফ্লসিং (Flossing) করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্রাশিং দিয়ে সবসময় এই জায়গাগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব হয় না, তাই ফ্লসিং এর মাধ্যমে সহজে খাবারের টুকরা বের করে ফেলতে পারেন। এতে দাঁতের মধ্যে জমে থাকা ময়লা ও প্লাক কমে, এবং দাঁত ও মাড়ি সুস্থ থাকে।

ফ্লসিং আপনার দাঁতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী অভ্যাস!

23/12/2024

শিশুদের নতুন দাঁত ওঠার সময় তাদের বিশেষ যত্ন নিতে হয়। এ সময় শিশুরা অনেক অস্বস্তি অনুভব করে। এখানে শিশুদের দাঁত ওঠার সময়কালীন যত্নের কিছু করণীয় উল্লেখ করা হলো:

১. মাড়ি মালিশ করা:

নরম এবং পরিষ্কার কাপড় বা আঙুল দিয়ে শিশুর মাড়ি আলতোভাবে মালিশ করুন। এতে মাড়ির ব্যথা কমবে এবং আরাম অনুভব করবে।

২. পর্যাপ্ত পরিষ্কার রাখা:

দাঁত ওঠার সময় মাড়ি পরিষ্কার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার খাওয়ার পরে শিশুর মাড়ি এবং মুখ মুছে দিন।

৩. অতিরিক্ত লালা মোছা:

দাঁত ওঠার সময় শিশুর লালা বেশি ঝরে। এটি গলায় বা মুখে র‍্যাশ সৃষ্টি করতে পারে। পরিষ্কার কাপড় দিয়ে নিয়মিত লালা মুছুন।

৪. ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া:

যদি মাড়ির ব্যথা খুব বেশি হয় বা শিশুর জ্বর আসে, তবে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

৫. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ানো:

নরম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ান, যা চিবানো সহজ। অতিরিক্ত শক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

এই সময় শিশুকে বিশেষ মনোযোগ দিয়ে যত্ন করলে দাঁত ওঠা নিয়ে তার অস্বস্তি অনেকটাই কমে যাবে।
M M Dental Care - এম এম ডেন্টাল কেয়ার

18/12/2024
ইনশাআল্লাহ নতুন বছর থেকে শুরু হবে।সবাইকে আমন্ত্রণ রইলো
18/12/2024

ইনশাআল্লাহ নতুন বছর থেকে শুরু হবে।
সবাইকে আমন্ত্রণ রইলো

Address

Morjal Bazar, Raipura
Narsingdi
1214

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M M Dental Care - এম এম ডেন্টাল কেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share