ZakariYa FarhaNツ

ZakariYa FarhaNツ দুনিয়াতে পরিচিত হওয়াই প্রকৃত খ্যাতি নয়। আসল খ্যাতি হলো আসমানে পরিচিতি পাওয়া।

03/07/2025

সময় ঘনিয়ে আসছে এই শব্দ শোনার

রাসূল (সাঃ) বলেছেন-

"খোরাসান দিক থেকে একদল মানুষ কালো পতাকা নিয়ে আগমন করবে। তারা এমনভাবে এগিয়ে আসবে যে, কেউ তাদেরকে থামাতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত তারা বায়তুল মুকাদ্দাসে (জেরুজালেম) পৌঁছাবে এবং সেখানে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে।"

২৫ হাজার

263

আরেকটি হাদিসে এসেছে-

"তোমরা যখন খোরাসান দিক থেকে কালো পতাকা আসতে দেখবে, তখন বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাদের সঙ্গে যোগ দিও, কারণ তাদের মধ্যেই থাকবেন আল্লাহর খলিফা মাহদী।"


25/11/2024

সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।

ইবনু উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃযে ব্যক্তি কারো যুলুমমূলক মামলায় সহযোগিতা করে অথবা যুলুমে সহায়...
05/08/2024

ইবনু উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ
যে ব্যক্তি কারো যুলুমমূলক মামলায় সহযোগিতা করে অথবা যুলুমে সহায়তা করে, তা থেকে নিবৃত্ত না হওয়া পর্যন্ত সর্বদাই সে আল্লাহর গযবে নিপতিত থাকে।

◽সুনানে ইবনে মাজাহ | ২৩২০, আবূ দাউদ ৩৫৯৭

01/08/2023

"হাদিস টা পড়ুন খুশিতে কাঁন্না চলে আসবে আল্লাহ যে' কত মহান।

হযরত মুসা (আঃ) একদিন আল্লাহর কাছে জিজ্ঞাসা করলেনঃ
হে প্রভু! আমার অনুসারীদের মধ্যে কে সবচেয়ে বড় পাপি?"

আল্লাহর উত্তরঃ "যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার অনুসারীদের মধ্যে বড় পাপি"

আল্লাহর কথানুযায়ী হযরত মুসা (আঃ) বসে দেখছেন, কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি ছোট একটি ছেলেকে কোলে করে পথ অতিক্রম করছে।
হযরত মুসা (আঃ) বুঝে ফেললেন এই সেই বড় পাপি

হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহ কে বললেনঃ হে"প্রভু, এখন আমাকে সবচেয়ে নেকী মানুষটিকে দেখান।"

আল্লাহর উত্তরঃ "সূর্য ডুবার সাথে সাথে যে লোকটি তোমার পূর্বস্থান দিয়ে চলে যাবে সেই হইলো সবচেয়ে নেকী"

হযরত মুসা (আঃ) সূর্য ডুবার বেশ আগের থেকে বসে রইলেন যেই সূর্য ডুবছিলো দেখলেন সে সকালের ঐ ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরে যাচ্ছে।

মুসা (আঃ) হতভম্ব হয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেনঃ "প্রভু একই ব্যক্তি মহা পাপি আবার মহা নেকী" .

আল্লাহ বললেনঃ "হে- মুসা! সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রম করে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন কোলের ছেলেটি বাবাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা!
এই জঙ্গল কতবড়?
বাবা উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?
তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐ পাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়। ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড় কিছু আছে?
বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।

ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?
সেই ব্যক্তি বললো, হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়। ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো, বাবা!

তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?
তখন বাবাটি চিৎকার দিয়ে ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললো আমার পাপ থেকেও অনেক অনেক বড় আমাদের আল্লাহর রহমত।

হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতোই পছন্দ হয়েছে যে সবচেয়ে পাপি ব্যক্তিকে সবচেয়ে' নেককার ব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।
মনে রেখো আমার শাস্তির হাত থেকে ক্ষমার হাত বহুগুন বড়।

হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করুন"
আমিন

রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ ওই ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দেন,যে আমার কোনো হাদিস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।
আবু দাউদঃ ৫১৫

- মাশাআল্লাহ, প্রিয় মানুষ গুলোকে এক সাথে দেখে হৃদয়টা প্রশান্ত হয়ে গেল। 😍🥀
23/07/2023

- মাশাআল্লাহ, প্রিয় মানুষ গুলোকে এক সাথে দেখে হৃদয়টা প্রশান্ত হয়ে গেল। 😍🥀

ঈদ মুবারাক🌙তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম! পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় সহমর্মিতা, ভাতৃত্ববোধ, শান্তি ও ত্যাগের মহিমায় আলক...
28/06/2023

ঈদ মুবারাক🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম!

পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় সহমর্মিতা, ভাতৃত্ববোধ, শান্তি ও ত্যাগের মহিমায় আলকিত হোক সবার জীবন। দৃঢ় হোক সম্প্রীতির বন্ধন। সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা।

টাইটান সম্প্রতি লেটেস্ট ও সর্বোচ্চ প্রযুক্তির হিউম্যান সাবমেরিন (টাইটান) সমুদ্রের ৩০০০ মিটার গভীরের চাপ সইতে না পেরে বিস...
25/06/2023

টাইটান সম্প্রতি লেটেস্ট ও সর্বোচ্চ প্রযুক্তির হিউম্যান সাবমেরিন (টাইটান) সমুদ্রের ৩০০০ মিটার গভীরের চাপ সইতে না পেরে বিস্ফারিত হয়েছে।

এফিওনিডি (ফিশ) একটি স্বচ্ছ ও নরম আঠালো প্রকৃতির মাছ। যার আকৃতি মাত্র ১০ সে.মি. (প্রায় ৪ ইঞ্চি)। সমুদ্রের ৬০০০ মিটার গভীরে বসবাস করে, প্রজনন করে ও বাচ্চা প্রতিপালন করে।

অথচ বিবর্তনবাদের হর্তাকর্তারা দাবী করে, এই সৃষ্টিজগৎ কাকতালীয়ভাবে তৈয়ার হয়েছে।

তারা জানে না -
"এটা আল্লাহর সৃষ্টি! সুতরাং তিনি ছাড়া অন্যরা কী সৃষ্টি করেছে আমাকে দেখাও। বরং যালিমরা স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে।"
[সুরা লুক্বমান, আয়াত:১১]

19/06/2023

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল ও ফজিলত।

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল ও ফজিলত।আল্লাহর গণনায় মাস ১২টি। এরমধ্যে ৪টি মাস সম্মানিত। যে মাসগুলোতে আল্লাহ তাআলা যুদ্ধ...
19/06/2023

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল ও ফজিলত।

আল্লাহর গণনায় মাস ১২টি। এরমধ্যে ৪টি মাস সম্মানিত। যে মাসগুলোতে আল্লাহ তাআলা যুদ্ধ-বিদ্রোহ ও রক্তপাতকে হারাম ঘোষণা করেছেন। তন্মধ্যে জিলহজ মাস একটি। হাদিসের বর্ণনায় এ মাসের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে বিশেষ আমল ও ফজিলত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিন সম্পর্কে কী বলেছেন?

চলতি জুন মাসের ১৯ তারিখ ২৯ জিলকদ সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হবে সন্মানিত মাস জিলহজ। ২০জুন থেকে জিলহজ মাসের প্রথম দিন গণনা শুরু হবে। সেক্ষেত্রে ঈদুল আজহা ও কুরবানি হবে ২৯ জুন।

আর যদি ১৯ জুন চাঁদ দেখা না যায়, তবে ২০ জুন জিলকদ মাস ৩০দিন পূর্ণ হবে। ২১ জুন শুরু হবে জিলহজ মাস। সেক্ষেত্রে পবিত্র ঈদুল আজহা ও কুরবানি হবে ৩০ জুন।

কুরআনে জিলহজ মাসের মর্যাদা
১.আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমের সুরা ফাজরে জিলহজের প্রথম ১০ রাতের শপথ করে এ দিনগুলোর মর্যাদা তুলেছেন। প্রথম দুই আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘শপথ ভোরবেলার! শপথ ১০ রাতের!’তাফসিরে ইবনে কাসিরেও এ ১০ রাতের শপথ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১০ রাতের শপথ দ্বারা জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনই উদ্দেশ্য।

২. আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা যেন নির্দিষ্ট দিনসমূহে আল্লাহর স্মরণ করে।’ (সুরা হজ : আয়াত ২৮)মুফাসসির সাহাবি হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, ‘(এ নির্দিষ্ট দিনসমূহ দ্বারা উদ্দেশ্য) জিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন।’

জিলহজের প্রথম ১০ দিনের ফজিলত১. জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমলের ফজিলত জিহাদের চেয়েও মর্যাদাবান। হাদিসে এসেছে-হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, এ দিনগুলোর (জিলহজের প্রথম ১০ দিনের) আমলের তুলনায় কোনো আমল-ই অন্য কোনো সময় উত্তম নয় । তারা বলল : জিহাদও না ? তিনি বললেন : জিহাদও না, তবে যে ব্যক্তি নিজের জানের শঙ্কা ও সম্পদ নিয়ে বের হয়েছে, অতঃপর কিছু নিয়েই ফিরে আসেনি।’ (বুখারি)

জিলহজ মাসটি মর্যাদা ও ফজিলতপূর্ণ হওয়ার অন্যতম দুটি। প্রথমটি হলো-এ মাসেই হজ তথা ইয়াওমে আরাফাহ অনুষ্ঠিত হয়। হাদিসে পাকে আরাফার ময়দানে উপস্থিত হওয়াকেই হজ বলা হয়েছে। তাছাড়া কেউ যদি ৯ জিলহজ (আরাফার দিন) সন্ধ্যার আগে মুহূর্তের জন্য হলেও আরাফার ময়দানে উপস্থিত না হয় তবে তার হজ হবে না। পরবর্তী বছর আবার তাকে হজ আদায় করতে হবে।

দ্বিতীয়টি হলো- কুরবানি। যা ইসলামের অন্যতম নির্দশন ও সুন্নাত। ফজিলতপূর্ণ এ দুইটি কাজ মর্যাদাপূর্ণ মাস রমজানেও আদায় করা সম্ভব নয়।

জিল হজের প্রথম ১০ দিনের আমল

১. বুখারি, নাসাঈ, মুসলিম ও মিশকাতের ভিন্ন ভিন্ন বর্ণনা থেকে প্রমাণিত যে, জিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন কুরবানি করার আগ পর্যন্ত রোজা পালনসহ যে কোনো নেকির কাজ অধিক সাওয়াব ও ফজিলতপূর্ণ। সে হিসাব ১ থেকে ৯ জিলহজ পর্যন্ত রোজা রাখা যায়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেও এ দিনগুলোতে রোজা রাখতেন।’

২. ৯ জিলহজ আরাফার দিনের রোজা রাখা বিশেষ মর্যাদার। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি আরাফার দিনের রোজা রাখবে আল্লাহ তাআলা তার এক বছর আগের এবং এক বছর পরের সব ছোট গোনাহ মাফ করে দেবেন।’ (মুসলিম, মিশকাত)

৩. কোনো ওজর আপত্তি না দেখিয়ে আর্থিক ও শারীরিক সক্ষম ব্যক্তিদের হজ আদায় করা।

৪. যাদের ওপর কুরবানি ওয়াজিব, তাদের কুরবানি আদায় করা। আর যাদের ওপর কুরবানি ওয়াজিব নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্যতম মাধ্যম আত্মত্যাগের নিদর্শন কুরবানি আদায় করা। কারণ সম্পদহীন ব্যক্তি কুরবানির আগ্রহ প্রদানে আল্লাহ তাআলা ওই ব্যক্তিকে স্বচ্ছলতা দান করতে পারেন।

৫. জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার পর থেকে কুরবানি সম্পাদনের আগে পর্যন্ত নখ, চুল ও মোচ ইত্যাদি না কাটা। হাদিস এসেছে-হজরত উম্মে সালমা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তোমরা জিলহজ মাসের চাঁদ দেখতে পাবে, এবং তোমাদের কেউ কুরবানি করার ইচ্ছা করে তবে সে যেন চুল নখ কাটা থেকে বিরত থাকে। (মুসলিম, ইবনে হিব্বান)

৬. জিলহজ মাসের পাঁচ দিন তাকবিরে তাশরিক আদায় করা আদায় করা। তাকবিরে তাশরিক হলো-‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।’আর তা ৯ জিলহজ ফজর নামাজের পর থেকে শুরু হয়ে ১৩ জিলহজ আসার নামাজের সময় শেষ হবে। মোট ২৩ ওয়াক্ত নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পড়তে হয়। চাই নামাজ জামাআতে কিংবা একাকি পড়া হোক।আর তাকবিরে তাশরিক পুরুষরা উচ্চ স্বরে আর মহিলার স্বশব্দে নিচু স্বরে পড়বে। অর্থাৎ মহিলাদের তাকবিরের শব্দ যেন (গাইরে মাহরাম) অন্য লোকে না শোনে।

৭. শুধু ঈদের দিন (১০ জিলহজ) ব্যতিত জিলহজের প্রথম দশকে রোজা রাখা অনেক ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (ঈদের দিন ব্যতিত) জিলহজের প্রথম ৯ দিন রোজা পালন করতেন।

এ মাসের নবম দিন ও রাত আল্লাহর নিকট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। দিনটি হলো আরাফাতের ময়দানে সমবেত হওয়ার দিন। আর রাতটি হলো মুজদালিফায় (শবে কদরের মতো গুরুত্বপূর্ণ) অবস্থানের রাত।

৮. বিশেষ করে ৯ জিলহজ রোজা আদায়ের ব্যাপারে প্রিয়নবি সবচেয়ে বেশি আশাবাদী ছিলেন যে, এ দিনের রোজা পালনকারীর বিগত এক বছর এবং আগাম (সামনের) এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেবেন।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, জিলহজ মাসের বিশেষ ফজিলত ও মর্যাদা পাওয়ার জন্য নির্ধারিত আমলগুলো যথাযথভাবে আদায় করা।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের নির্ধারিত আমলগুলো পালনের মাধ্যম হাদিসে ঘোষিত ফজিলত ও মর্যাদাগুলো পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

31/05/2023

আবূ উমামাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ (সাল্লাল্লাহি ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

যে ব্যক্তি ন্যায়ের ওপর থাকা সত্ত্বেও ঝগড়া ছেড়ে দেবে আমি তার জন্য জান্নাতের কিনারায় একটি ঘরের জিম্মাদার। যে ব্যক্তি কৌতুকের ছলেও মিথ্যা বলে না আমি তার জন্য জান্নাতের মাঝখানে একটি ঘরের জিম্মাদার। আর যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত একটি ঘরের জিম্মাদার।

রেফারেন্সঃ
সুনানে আবু দাউদ ৪৮০০

Address

Natore

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ZakariYa FarhaNツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share