সদাই-বিপনী

সদাই-বিপনী আসসালামু আলাইকুম
অর্গানিক ফুড

 #পাপড় ‎পাপড় একটি পাতলা, মুচমুচে খাবার যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে জনপ্রিয়। এটি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ডাল, চাল, আলু বা...
21/07/2025

#পাপড়
‎পাপড় একটি পাতলা, মুচমুচে খাবার যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে জনপ্রিয়। এটি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ডাল, চাল, আলু বা ময়দা ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি করা হয়। ভাজা বা সেঁকে পরিবেশন করা হয় এবং এটি একটি জনপ্রিয় নাস্তার খাবার।

‎ডালের পাপড় তৈরির জন্য প্রথমে বিভিন্ন ধরনের ডাল ভালোভাবে ধুয়ে, ভিজিয়ে রাখা হয়। এরপর তা পিষে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করা হয়। এই পেস্টের সাথে বিভিন্ন মশলা যোগ করা হয়, যেমন: জিরা, মরিচ, লবণ ইত্যাদি। এরপর এই মিশ্রণটি ছোট ছোট থালার আকারে গড়ে রোদে শুকানো হয়। শুকনো পাপড়গুলো ভাজা বা সেঁকে খাওয়া হয়।
‎পাপড় শুধু মুখরোচকই নয়, এটি বেশ স্বাস্থ্যকরও বটে।ডাল প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। তাই, পাপড় একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়।

‎পাপড়ের ইতিহাস বেশ প্রাচীন, যার শুরু প্রায় ২,৫০০ বছর আগে ভারতে। এটি মূলত বিভিন্ন ডাল, যেমন মুগ ডাল, মসুর ডাল,মাসকলাই ডাল, ছোলার ডাল, চাল বা আলু থেকে তৈরি একটি পাতলা, মুচমুচে খাবার, যা ভাজা বা সেঁকে খাওয়া হয়। ঐতিহ্যগতভাবে, এটি একটি বহনযোগ্য খাবার হিসাবে পরিচিত ছিল, যা ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনপ্রিয়।

সদাই-বিপনী সদাই বিপনী Mohammad Arifuzzaman Shishir

 #কুমড়াবড়ি ‎কুমড়া বড়ি একটি জনপ্রিয় বাঙালি খাদ্য যা মাষকলাই ডাল এবং চালকুমড়া দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত রোদে শুক...
20/07/2025

#কুমড়াবড়ি
‎কুমড়া বড়ি একটি জনপ্রিয় বাঙালি খাদ্য যা মাষকলাই ডাল এবং চালকুমড়া দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয় এবং বিভিন্ন তরকারিতে ব্যবহার করা হয়। কুমড়া বড়ি সাধারণত শীতকালে তৈরি করা হয় এবং এটি মাছ, মাংস বা সবজির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।

‎কুমড়া বড়ি তৈরির মূল উপাদান হল মাষকলাই ডাল,যা প্রোটিনের একটি উৎস। চালকুমড়া এটি কুমড়া বড়ির স্বাদ এবং গঠন তৈরিতে সাহায্য করে।
‎অন্যান্য মশলা,কিছু ক্ষেত্রে, স্বাদ এবং গন্ধের জন্য লবণ, জিরা, বাটা অথবা অন্যান্য মশলা ব্যবহার করা হয়।

‎"কুমড়া বড়ি তৈরির প্রক্রিয়া"
‎প্রথমে, মাষকলাই ডাল সারা রাত ভিজিয়ে রাখা হয়। এরপর, ডাল এবং চালকুমড়া একসাথে পিষে একটি পেস্ট তৈরি করা হয়। এই পেস্ট ছোট ছোট আকারে রোদে শুকানো হয়। যখন এটি শক্ত হয়ে যায়, তখন এটি রান্নার জন্য ব্যবহার করা যায়।
‎কুমড়া বড়ি একটি পুষ্টিকর খাবার, যা প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে।

‎"এটি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়"
‎কুমড়া বড়ি মাছের ঝোলের সাথে যোগ করে এর স্বাদ আরও বাড়ানো যায়। সবজির সাথে মিশিয়ে রান্না করা যায়। নিরামিষ খাবারেও এটি ব্যবহার করা হয়। কুমড়া বড়ি ভাতের সাথেও খাওয়া যায়।

‎কুমড়া বড়ি বাঙালি সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি বিভিন্ন উৎসবে বা অনুষ্ঠানেও পরিবেশন করা হয়।

#সংগৃহীত #দেশীয় খাবার
সদাই-বিপনী সদাই বিপনী Mohammad Arifuzzaman Shishir 𝑭𝒐𝒍𝒍𝒐𝒘𝒆𝒓𝒔.

 #সিদল - #‎সিদল (Sidol) সাধারণত বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বিশেষ করে গাইবান্ধা, রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনি...
01/07/2025

#সিদল - #
‎সিদল (Sidol) সাধারণত বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বিশেষ করে গাইবান্ধা, রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, এবং পঞ্চগড় জেলাগুলিতে এর প্রচলন বেশি। তবে ময়মনসিংহ ও সিলেটের কিছু এলাকায় সিদল(উত্তরাঞ্চল থেকে ভিন্ন) তৈরি হয়।এটি মূলত শুঁটকি মাছ এবং কচু বা মানকচুর ডাটা দিয়ে তৈরি একটি বিশেষ ধরনের খাবার।

‎সিদল তৈরির পদ্ধতি:
‎মচমচে শুটকি মাছ পাটা/হামান দিস্তা/ঢেঁকিতে খুব ভালো করে গুড়া করে নিতে হবে।শুটকির গুড়া চালুনিতে চেলে নিতে হবে।কচুর ডাটা ধুয়ে ছিলে নিতে হবে।এক-দেড় ঘণ্টা রোদে রেখে পানি ঝড়িয়ে নিতে হবে।পানি ঝরানো হলে পাটা/হামান দিস্তা/ঢেঁকিতে ভালো ভাবে পিষে মিহি পেস্ট তৈরি করতে হবে।
‎কচুর ডাটার মণ্ড (পেস্ট) ও শুটকির গুড়া ভালো করে মিশাতে এক সাথে পাটা/হামান দিস্তা/ঢেঁকিতে ভালো করে পিষতে হবে।প্রাপ্ত মণ্ডতে বাকি সব উপকরণ মিশিয়ে নিতে হবে।হাতের তালুতে গোল করে চেপে সিদলের আকৃতি প্রদান করতে হবে।তৈরি সিদল চাটাই/কুলা/চালুনে রোদে দিতে হবে।এভাবে ১৫-১৬ দিন রোদে শুকালে সিদল সংরক্ষণের উপযোগী হবে।
‎সংরক্ষণ পদ্ধতি:
‎সিদল রোদ থেকে এনে ঠাণ্ডা করে প্লাস্টিক/টিন/কাঁচের মুখবন্ধ পাত্রে সংরক্ষণ করা যায়।তবে মাঝে মাঝে বের করে রোদ দেয়া আবশ্যক। রোদে দেয়া সিদল পুনরায় ঠাণ্ডা করে মুখবন্ধ পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে।কিছু দিন পর পর রোদে দিলে সিদল দেড়-দুই বছর ভালো থাকে।
‎শুকনো সিদল প্লাস্টিকের কাগজে মুড়িয়ে প্লাস্টিকের বক্সে রেফ্রিজারেটরে রাখলে ৩ বছর পর্যন্ত ভালো থাকে।এ ক্ষেত্রেও মাঝে মাঝে রোদ দেবার প্রয়োজন রয়েছে।

‎‎সিদল রান্নার পদ্ধতি:
‎বিভিন্ন ভাবে সিদল রান্না করা যায়। আবার অঞ্চল ভেদে সিদল রান্নাতে ভিন্নতা দেখতে পাওয়া যায়। কাতলা বা বোয়াল মাছের সাথে সিদল মিশিয়ে প্রচণ্ড ঝাল দিয়ে রান্না করা হয়। শাক দিয়ে সিদল রান্নার প্রচলন সুপরিচিত। মাছের মাথা রান্নায় সিদল তরকারির স্বাদ যেমন বাড়িয়ে দেয় তেমনি পুষ্টি মানও বৃদ্ধি করে।লাউ,বেগুন,আলু সহ অন্যান্য সবজিতেও সিদল রান্না করা হয়।তবে সব থেকে জনপ্রিয় সিদল রান্নার পদ্ধতি হচ্ছে সিদল ভর্তা।

‎সিদল ভর্তা প্রস্তুত:
‎ভাত নামানোর ৫ মিনিট আগে সিদল ভাতে দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে।পরবর্তীতে সেটি হালকা তেলে ভেজে ভাজা মরিচ, পিঁয়াজ, রসুন, লবণ, সরিষার তেল দিয়ে ভালো করে হাত দিয়ে বা পাঠায় পিষে ভর্তা তৈরি করতে হবে।
‎(সংগৃহীত)
সদাই-বিপনী সদাই বিপনী Mohammad Arifuzzaman Shishir

 #মিষ্টি (নিজামের মিষ্টি)-০২‎নিজামের মিষ্টি মানিকগঞ্জের একটি বিখ্যাত মিষ্টি, যা ঘিওর উপজেলার তেরশ্রী বাজারে প্রথম তৈরি ক...
29/06/2025

#মিষ্টি (নিজামের মিষ্টি)-০২
‎নিজামের মিষ্টি মানিকগঞ্জের একটি বিখ্যাত মিষ্টি, যা ঘিওর উপজেলার তেরশ্রী বাজারে প্রথম তৈরি করা হয়। এই মিষ্টির নামকরণ করা হয়েছে এর প্রস্তুতকারক নিজাম উদ্দিনের নামানুসারে।নিজামের মিষ্টি প্রায় ৫৮ বছর ধরে তৈরি হচ্ছে এবং এটি মানিকগঞ্জ জেলার বাইরেও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।এটি স্থানীয়ভাবে বেশ জনপ্রিয় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানেও এর চাহিদা রয়েছে। বিশেষ করে, এর স্বাদ এবং গুণগত মানের কারণে এটি একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি হিসেবে পরিচিত।

‎জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী নিজামুদ্দিনের বয়স ৯৩ বছর।তাঁর পৈতৃক বাড়ি ছিল জেলার সাটুরিয়া উপজেলার দরগ্রাম গ্রামে। আট বছর বয়সে বাবা শামছুদ্দিন মারা যাওয়ার পর পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে চাচার সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয়। পরে তিনি মায়ের সঙ্গে তেরশ্রী এলাকায় খালার বাড়িতে চলে আসেন। সেখানেই স্থায়ী হন। বাজারে চায়ের দোকান দেন।
‎১৯৬৫ সালে একদিন চা তৈরির পর অনেক পরিমাণ দুধ থেকে যায়। সেই দুধ জাল দিয়ে মিষ্টির ওপর মাওয়ার প্রলেপ দিয়ে বিশেষ মিষ্টি তৈরি করলেন। সেই মিষ্টি খেয়ে সবাই প্রশংসা করলেন। সেই থেকে শুরু। পরের বছর (১৯৬৬ সাল) স্থানীয় তেরশ্রী কলেজে এক অনুষ্ঠানে যান অতিথিরা। তাঁদের নিজামের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। স্বাদের ভিন্নতার কারণে অনেকেই মিষ্টির প্রশংসা করলেন। কেউ কেউ কিনে নিয়ে গেলেন। এভাবেই ধীরে ধীরে তাঁর মিষ্টির সুনাম ছড়ায়।

‎নিজামের মিষ্টি (মাওয়া) ছাড়া কারখানায় মালাই চপ, শাহি চমচম, কিরিম চমচম, শাহি কদম মিষ্টি এবং সন্দেশ ও আফলাতুন ছানা তৈরি হয়।

‎নিজামের মিষ্টির দুটি শোরুম আছে। একটি জেলা শহরের খালপাড় এলাকায় এবং অন্যটি ঘিওরের পঞ্চ রাস্তার মোড় এলাকায়। বর্তমানে, নিজামের মিষ্টির কারখানা তেরশ্রী বাজার এলাকায় অবস্থিত এবং সেখান থেকেই সারা দেশে সরবরাহ করা হয়।
‎(সংগৃহীত)
সদাই-বিপনী সদাই বিপনী Mohammad Arifuzzaman Shishir

 #জিলাপি -০১‎ছানার জিলাপির ইতিহাস মূলত একটি স্থানীয় উদ্ভাবন। এটি গোপালগঞ্জে প্রায় ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তৈরি হচ্ছে।...
28/06/2025

#জিলাপি -০১
‎ছানার জিলাপির ইতিহাস মূলত একটি স্থানীয় উদ্ভাবন। এটি গোপালগঞ্জে প্রায় ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তৈরি হচ্ছে। স্থানীয় মিষ্টি প্রস্তুতকারক শ্রীবাস চন্দ্র রায় সর্বপ্রথম ছানা ও চিনি মিশিয়ে এই বিশেষ ধরনের জিলাপি তৈরি করেন।
‎কিছু তথ্য অনুযায়ী, জিলাপির ইতিহাস আরও প্রাচীন। এটি সম্ভবত ১৩শ শতাব্দীর রান্নার বইতে প্রথম নথিভুক্ত করা হয়েছিল, তবে এর আগে মিসরের ইহুদিরা এটি তৈরি করত।
‎এই মিষ্টিটি "জালাবিয়া" নামেও পরিচিত ছিল এবং রমজান মাসে বিতরণ করা হত।
‎ভারতে, জিলাপি মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরেরও প্রিয় ছিল এবং তিনি এর নামকরণ করেছিলেন "জাহাঙ্গীরা"।
‎সুতরাং, ছানার জিলাপি একটি স্থানীয় উদ্ভাবন হলেও, জিলাপির ইতিহাস আরও বিস্তৃত এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি ও সময়ে এর বিস্তার দেখা যায়।

‎🥨 ছানার জিলাপির বৈশিষ্ট্য:
‎📌 মূল উপাদানছানা (পনির), ময়দা, সুজি
‎🍯 সিরাপচিনির রস (এলাচ ও গোলাপজল মেশানো)
‎🍽️ স্বাদ ও টেক্সচারবাইরে সামান্য শক্ত, ভিতরে দারুণ নরম ও রসালো
‎🧆 আকারসাধারণত ওভাল বা হালকা পাকানো, জিলাপির মতোই গড়ন
‎🔥 পরিবেশনগরম বা ঠান্ডা, রাবড়ি দিয়েও পরিবেশন করা যায়

‎✅ প্রণালী:
‎1. ছানা মেখে মসৃণ করুন
‎ছানা, ময়দা, সুজি, বেকিং সোডা মিশিয়ে ভালোভাবে মেখে নিন।
‎2. আকার দিন
‎গোল পাকানো বা ওভাল আকৃতিতে গড়ুন।
‎3. ভাজুন
‎মাঝারি আঁচে ঘিয়ে বা তেলে লালচে করে ভাজুন।
‎4. সিরা তৈরি করুন
‎চিনি, পানি, এলাচ ও গোলাপজল মিশিয়ে হালকা ঘন সিরা তৈরি করুন।
‎5. ডুবিয়ে রাখুন
‎ভাজা জিলাপিগুলো সিরায় ১৫–২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।
‎6. পরিবেশন করুন
‎গরম বা ঠান্ডা – দুইভাবেই পরিবেশন করা যায়।
👉চলবে....
সদাই-বিপনী সদাই বিপনী Mohammad Arifuzzaman Shishir

 #মসজিদ- ০১ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যিক নিদর্শন, যা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাগেরহাট জেলাতে...
27/06/2025

#মসজিদ- ০১
ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যিক নিদর্শন, যা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাগেরহাট জেলাতে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও অন্যতম প্রাচীন মসজিদ, এবং ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত একটি স্থাপনা।
‎🕌 মসজিদের পরিচিতি:
‎📍 অবস্থানবাগেরহাট সদর, খুলনা বিভাগ
‎🛕 নির্মাণকালআনুমানিক ১৪৫৯ খ্রিষ্টাব্দ
‎🏗️ নির্মাতাখানজাহান আলী (সুলতানি আমলের শাসক ও সুফি সাধক)
‎🧱 নির্মাণশৈলীইসলামি সুলতানি ও তুঘলক স্থাপত্যশৈলী
‎🏛️ গম্বুজ সংখ্যা৭৭টি (৬০টি নামটি প্রচলিত)
‎🕌 স্তম্ভ সংখ্যা৬০টি
‎🌍 স্বীকৃতি১৯৮৫ সালে ইউনেস্ক ওয়াল্ড হেরিটেজ সাইট
‎↔️নামকরন:
‎মসজিদের নাম ষাট গম্বুজ হলেও এর গম্বুজের সংখ্যা আসলে ৭৭টি। মিনারের চারটি গম্বুজ যুক্ত করলে এর মোট গম্বুজের সংখ্যা দাঁড়ায় ৮১টিতে।

‎ষাটগম্বুজ নামকরণ নিয়ে জনশ্রুতি আছে, সাতটি করে সারিবদ্ধ গম্বুজ আছে বলে এ মসজিদের নাম ছিল আসলে সাত গম্বুজ। মানুষের মুখে মুখে ষাট গম্বুজ হয়েছে। আবার কেউ কেউ মনে করেন, গম্বুজগুলো ৬০টি স্তম্ভের ওপর অবস্থিত বলে ‘ষাট খাম্বা’ কালে কালে ‘ষাটগম্বুজ’ হয়ে উঠেছে।
👉চলবে.....
সদাই-বিপনী সদাই বিপনী

 #তিলেরখাজা-০১ফকির লালন শাহ্‌ তার গানের মাধ্যমে প্রকাশ করে গেছেন। তিনি বলেছেন “হায় রে মজার তিলের খাজা, খেয়ে দেখলে নে ম...
26/06/2025

#তিলেরখাজা-০১
ফকির লালন শাহ্‌ তার গানের মাধ্যমে প্রকাশ করে গেছেন। তিনি বলেছেন “হায় রে মজার তিলের খাজা, খেয়ে দেখলে নে মন কেমন মজা”, এখান থেকে ধারণা করা যায় এই সুস্বাদু খাবার কেমন জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

ধারণা করা হয়, এর উৎপত্তি চীনের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি জাওটাং এর সাথে সম্পর্কিত, যা প্রায় একই রকম স্বাদ এবং তৈরির প্রক্রিয়ার অধিকারী।

কুষ্টিয়ার তিলের খাজার ইতিহাস অনেক পুরোনো। অনেকের মতে প্রায় ২০০ বছর পূর্বে যখন ভারতীয় উপমহাদেশ ব্রিটিশদের কাছে জিম্মি ছিল ঠিক সেই সময় তিলের খাজার উদ্ভাবন হয়। জনশ্রুতি হিসেবে সেই সময় কুষ্টিয়ার মিলপাড়ায় ও দেশওয়ালী পাড়ার কিছুসংখ্যক পাল সম্প্রদায়ের পরিবার বাস করতো। মূলত তারাই প্রথম দিকে এই খাজা তৈরি করা শুরু করে। তারপর তাদের হাত ধরে ধরে পরবর্তী প্রজন্ম এই খাজা তৈরি করা শুরু করে।
👉চলবে...
সদাই বিপনী সদাই-বিপনী

 #কাঠাঁল-০১কাঁঠালকে আমাদের দেশে চেনে না এ রকম একজনকেও পাওয়া দুষ্কর। আবার কাঁঠালগাছের প্রতিটি অংশই ব্যবহারযোগ্য।পাকা কাঁঠ...
26/06/2025

#কাঠাঁল-০১
কাঁঠালকে আমাদের দেশে চেনে না এ রকম একজনকেও পাওয়া দুষ্কর। আবার কাঁঠালগাছের প্রতিটি অংশই ব্যবহারযোগ্য।
পাকা কাঁঠাল তো দারুণ সুস্বাদু। কাঁচা কাঁঠালও রান্না করে খাওয়া যায়। কাঁঠালগাছের পাতা ছাগলের সবচেয়ে পছন্দের খাদ্য। কাঁঠালগাছের কাঠও বেশ উন্নতমানের। এসব কারণে কাঁঠালের পরিচিতি সুপ্রাচীন কাল থেকে।
এ জন্যই কাঁঠালকে জাতীয় ফলের মর্যাদা দেওয়া হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে আমের কথাও আসতে পারত। কিন্তু আগে থেকেই আম ভারতের জাতীয় ফল হিসেবে থাকার কারণে এই প্রস্তাব আর আলোর মুখ দেখেনি। তবে আমগাছ আমাদের জাতীয় বৃক্ষ।
👉 চলবে...
সদাই বিপনী সদাই-বিপনী

 #উত্তরা গণভবন -০২বাংলার রাজা-জমিদারদের মধ্যে দিঘাপতিয়া রাজবংশ একটি উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে আছে। দয়ারাম রায় এই রাজব...
18/06/2025

#উত্তরা গণভবন -০২
বাংলার রাজা-জমিদারদের মধ্যে দিঘাপতিয়া রাজবংশ একটি উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে আছে। দয়ারাম রায় এই রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। ১৬৮০ সালে নাটোরের প্রখ্যাত কলম গ্রামের এক তিলি পরিবারে দয়ারাম রায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম নরসিংহ রায়। নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রামজীবন যখন পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়ণের অধীনে চাকুরী করতেন, সে সময়ে তিনি কাজ উপলক্ষ্যে চলনবিল এলাকার কলম গ্রামে পৌছেন। রামজীবন যখন পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়ন ঠাকুরের অধীনে সাধারণ একজন কর্মচারী তখন দয়ারাম তাঁর মাসিক ৮ আনা বেতনে চাকুরী করতেন। পরে সামান্য লেখাপড়া করে জমা খরচ রাখার মত যোগ্যতা অর্জন করেন এবং রামজীবন তাকে মাসিক ৮ আনার পরিবর্তে ৫ টাকা বেতনের মহুরী নিযুক্ত করেন। পরবর্তীতে পুঠিয়ার রাজা দর্পনারায়নের স্নেহ, ভালবাসা ও সহানুভুতি, নবাব সরকারের ভ্রাতা রঘুনন্দনের প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং বাংলার নবাব দেওয়ান মুর্শিদকুলী খানের নেক-নজর সবকিছু মিলে যখন রামজীবন জমিদারী লাভ করেন তখন তারও ভাগ্য খুলতে থাকে। তিনি প্রথমে রাজা রামজীনের একজন সাধারণ কর্মচারী থাকলেও প্রতিভা, দক্ষতা আর বিশ্বস্ততা দিয়ে নাটোর রাজের দেওয়ান পর্যন্ত হয়েছিলেন। রাজা রামজীবন তাকে অত্যন্ত বিশ্বাস করতেন এবং প্রচুর অর্থ-সম্পদ তার কাছে গচ্ছিত রাখতেন। রাজা সীতারাম রায়ের পতনের পর দয়ারাম রায় নাটোর রাজ্যের একজন পরাক্রমশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।
(সংগৃহীত)
⤵️চলমান....
#ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান-০১

আলহামদুলিল্লাহ বেশ কিছু অর্ডার এর গুড় প্যাকিং চলছে
14/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ
বেশ কিছু অর্ডার এর গুড় প্যাকিং চলছে

"খেজুর গুড় আর মায়ের হাতে ভাপা, পাটিসাপটা আহহ কি যে স্বাদটা"মায়ের হাতের পিঠার স্বাদ পেতে খাঁটি খেজুরের গুড়ের বিকল্প নেই, ...
11/12/2024

"খেজুর গুড় আর মায়ের হাতে ভাপা, পাটিসাপটা আহহ কি যে স্বাদটা"

মায়ের হাতের পিঠার স্বাদ পেতে খাঁটি খেজুরের গুড়ের বিকল্প নেই, পিঠার স্বাদ উপভোগ করতে আমাদের তৈরি অর্গানিক খেজুর গুড় অতুলনীয়।

নাটোর থেকে আপনাদের জন্য প্রতি বছরের ন্যয় এবারো ভেজালমুক্ত খেজুর খাঁটি গুড় নিয়ে কাজ করছি। সম্পূর্ণ চিনি ও হাইড্রোজ মুক্ত নাটোরের বিখ্যাত খেজুরের গুড় নিয়ে এসেছি আমরা।
🔰 আমাদের কাছে যেসব গুড় পাবেন;
✅✅✅ ঝোলাগুড়,দানাগুড়
✅✅✅ পাটালি গুড়(খুড়ি,পাটা, ফয়েল)
✅✅✅ নারিকেলি গুড়
✅✅✅ সুগন্ধি গুড়
✅✅✅ চকলেট গুড়

👉আমরা সারাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি করে থাকি।

09/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ

Address

বাইপাস মসজিদের সামনে
Natore
6430

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সদাই-বিপনী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share