Kawser Alam Parvez

13/07/2025

🌌 রকেট – মানুষের স্বপ্ন ছোঁয়ার এক বিস্ময়কর বাহন! 🚀

রকেট শুধু একটা যান নয়, এটা হচ্ছে মানুষের কল্পনা ও বিজ্ঞানের বাস্তব মিলনের সবচেয়ে বিস্ময়কর সৃষ্টি। যে যন্ত্র নিজেই নিজের জ্বালানি পুড়িয়ে আকাশ ভেদ করে উঠে যায় মহাকাশে – তাকেই বলে রকেট। এটা এমন এক বাহন, যা বায়ুমণ্ডলের বাইরেও চলতে পারে!

🔧 রকেট কীভাবে কাজ করে?
রকেট জ্বালানি পুড়িয়ে পেছন দিকে গ্যাস ছুঁড়ে দেয়, আর তার বিপরীতে সামনে এগিয়ে যায়। ঠিক নিউটনের তৃতীয় সূত্রের মতো – "প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকে।"

🛰️ রকেটের ব্যবহার কোথায় হয়?
✅ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণে
✅ চাঁদ-মঙ্গল অভিযানে
✅ আবহাওয়া ও গবেষণায়
✅ সামরিক মিসাইলে
✅ যোগাযোগ ও ইন্টারনেটে

🧠 রকেটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ:

প্রপেলান্ট (জ্বালানি)

ইঞ্জিন

ফিন ও নোজ কন

পে-লোড (স্যাটেলাইট বা যাত্রী)

🌍 বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই!
২০১৮ সালে উৎক্ষেপণ হয় "বঙ্গবন্ধু-১" — আমাদের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ। উৎক্ষেপণ করে মার্কিন প্রতিষ্ঠান SpaceX এর Falcon 9 রকেট।

📖 জেনে রাখুন:
রকেট প্রথম আবিষ্কৃত হয় প্রাচীন চীনে, আর আধুনিক রকেটবিজ্ঞানের জনক বলা হয় রবার্ট গডার্ড ও চিওলকোভস্কিকে।

👉 রকেট শুধু প্রযুক্তি নয়, এটি মানুষের সীমানা ভাঙার প্রতীক!
আমরা হয়তো মাটিতে হাঁটি, কিন্তু রকেট আমাদের চোখে আকাশ ছোঁয়ার সাহস জোগায়! 🌠

15/06/2025

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র: আধুনিক যুদ্ধনীতির ভয়ঙ্কর অস্ত্র

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র (Nuclear Missile) আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে বিধ্বংসী এবং ভয়াবহ অস্ত্রগুলোর একটি। এটি এমন একটি ক্ষেপণাস্ত্র যা পারমাণবিক বোমা বহন করতে সক্ষম এবং বিস্ফোরণের মাধ্যমে ব্যাপক ধ্বংস সাধন করে। এই ধরনের অস্ত্র শুধুমাত্র শত্রু সেনাবাহিনী নয়, বরং গোটা শহর ও জনগণকে ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
পারমাণবিক অস্ত্রের ইতিহাস শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, যখন ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা ফেলেছিল। সেই থেকে বিশ্ব রাজনীতিতে পারমাণবিক শক্তির প্রতিযোগিতা শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া (তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন), চীন, যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্স এই প্রতিযোগিতার শীর্ষে উঠে আসে।

১৯৫০-এর দশক থেকে শুরু করে, এই রাষ্ট্রগুলো ক্ষেপণাস্ত্রে পারমাণবিক বোমা সংযুক্ত করার প্রযুক্তি বিকাশ করে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে আকাশপথে, পানির নিচ থেকে সাবমেরিনের মাধ্যমে, এমনকি মোবাইল লঞ্চার থেকেও নিক্ষেপ করা যায়।
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র মূলত দুই ধরনের হয়:

1. বলিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (Ballistic Missiles):
এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ভূমি বা সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় এবং বায়ুমণ্ডলের বাইরে গিয়ে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে নেমে আসে। এগুলোর গতি অত্যন্ত দ্রুত এবং এগুলো খুব অল্প সময়ে লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম।

2. ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র (Cruise Missiles):
এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো বিমান বা ভূমি থেকে ছোড়া হয় এবং অনেকটা প্লেনের মতো নিচু উচ্চতায় উড়ে গিয়ে লক্ষ্যে আঘাত করে।

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র কেবল যুদ্ধের জন্যই নয়, বরং রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক চাপ সৃষ্টির জন্যও ব্যবহৃত হয়। অনেক সময় একটি দেশের পারমাণবিক অস্ত্র অন্য দেশকে আক্রমণ থেকে বিরত রাখে — একে বলা হয় “নিরুৎসাহিতকরণ নীতি (Deterrence Policy)”। পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে সবচেয়ে বড় আশঙ্কা হলো — একবার যদি এটি ব্যবহার করা হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে বিশ্বব্যাপী ধ্বংস। তাছাড়া দুর্ঘটনাবশত কিংবা হ্যাকিং-এর মাধ্যমে এসব ক্ষেপণাস্ত্র চালু হয়ে গেলে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটতে পারে ।

12/06/2025

"কম্পিউটার: মানুষের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার"

মানুষ শুরু থেকেই গণনার প্রয়োজন বুঝেছে।
খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালে মিশরে ব্যবহার হতো "অ্যাবাকাস"—প্রথম গণনা যন্ত্র।

এরপর ইউরোপে আসে "Slide Rule", যা ১৬২২ সালে আবিষ্কার করেন উইলিয়াম অট্রেড। ১৮৩০-এর দশকে, ইংরেজ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ তৈরি করেন “Analytical Engine”। তাঁকে বলা হয় "কম্পিউটারের জনক"।
আর লেডি অ্যাডা লাভলেস—প্রথম প্রোগ্রামার ১৯৪০-এর দশকে আসে প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার – ENIAC।
তাতে ছিলো ১৮ হাজার টিউব এবং এটা ছিল এক বিশাল হলঘরের সমান!

এরপর আসে Transistor (১৯৪৭), Integrated Circuit (১৯৫৮) – যা কম্পিউটারকে ছোট, দ্রুত ও সাশ্রয়ী করে তোলে। ১৯৮১ সালে IBM বাজারে আনে প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার (PC)।
এরপর ১৯৮৪ সালে আসে Apple Macintosh।
আজকের দিনে আমাদের হাতে রয়েছে ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, এমনকি মোবাইল ফোনও একেকটি শক্তিশালী কম্পিউটার। এখন আমরা দাঁড়িয়ে আছি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে।
চ্যাটবট, রোবট, স্বয়ংচালিত গাড়ি—সবই কম্পিউটারের অবদান।

কম্পিউটার শুধুই যন্ত্র নয়, এটি আজ মানব সভ্যতার এক নির্ভরযোগ্য সঙ্গী।
কম্পিউটার আমাদের জীবনকে বদলে দিয়েছে।
তবে এটা কেবল শুরু। ভবিষ্যৎ আরও বিস্ময়কর হতে চলেছে।

তাই জ্ঞান অর্জন করুন, প্রযুক্তিকে ব্যবহার করুন এবং সময়ের সাথে নিজেকে এগিয়ে নিন।

11/06/2025

"হুমজা চৌধুরী"

একজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশির স্বপ্নপূরণের গল্প"

🇧🇩 একজন মানুষ, যার শিকড় বাংলাদেশে, কিন্তু শৈশব কেটেছে ইংল্যান্ডে।
তিনি ফুটবলের ময়দানে লড়াই করে উঠে এসেছেন বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিযোগিতাপূর্ণ লিগে।

👦 নাম হুমজা দেওয়ান চৌধুরী।
জন্মেছেন ইংল্যান্ডের লাফবারো শহরে। তার মা একজন বাংলাদেশি, বাবা গ্রেনাডিয়ান। ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখেছেন পেশাদার ফুটবলার হওয়ার।

⚽ মাত্র সাত বছর বয়সে Leicester City Academy তে যোগদান।
বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রমের পর অবশেষে ২০১৭ সালে Premier League–এ অভিষেক।
২০২১ সালে তিনি FA Cup–এ জয়ী হন Leicester City দলের হয়ে—ইতিহাসে প্রথমবার।

🌍 কিন্তু সবকিছুর পরেও, তার হৃদয়ে ছিল একটি বিশেষ জায়গা—বাংলাদেশ।
২০২৪ সালে বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে নেন। এবং ২০২৫ সালে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নামেন।

🔥 বাংলাদেশ জাতীয় দলে তার অভিষেক মানেই শুধু এক খেলোয়াড়ের আগমন নয়,
বরং এটি ছিল একটি প্রজন্মের অনুপ্রেরণা।

10/06/2025

লামিনে ইয়ামাল – ফুটবলের উজ্জ্বল তরুণ তারকা

ফুটবল মানে শুধু একটি খেলা নয়, এটি অনেকের জীবনের স্বপ্ন, অনেকের কাছে আশা ও উজ্জ্বলতার প্রতীক। আর ২০২০-এর দশকের অন্যতম প্রতিভা, বার্সেলোনার তরুণ উইঙ্গার লামিনে ইয়ামাল সেই স্বপ্নের এক জীবন্ত প্রতীক। আজ আমরা জানব এই অসাধারণ ফুটবলারের গল্প। "লামিনে ইয়ামাল নাসরাওই এবানা, ২০০৭ সালের ১৩ জুলাই স্পেনের কাতালোনিয়া অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই ফুটবলই ছিল তার প্রথম ভালোবাসা। পরিবারের সমর্থনে, কল্পনার থেকেও দ্রুত তিনি এগোতে শুরু করেন। "বার্সেলোনার খ্যাতনামা যুব একাডেমি 'লা মসিয়া' থেকে শুরু হয় তার ফুটবল যাত্রা। খুব ছোট বয়সেই তার ড্রিবলিং, গতি এবং বলের প্রতি বোঝাপড়া কোচদের চোখে পড়ে। ১৫ বছর ৯ মাসের মধ্যে বার্সার মূল দলে অভিষেক, যা নিজেই একটি রেকর্ড। "২০২৩ সালে স্পেনের জাতীয় দলে অভিষেক করে তিনি ফুটবল বিশ্বের নজর কেড়েছেন। ইউরো ২০২৪-এ অংশ নিয়ে সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে ইতিহাসে নাম লেখান। প্রতিটি ম্যাচে তার প্রভাব স্পষ্ট—সঠিক সময়ে শট নেওয়া, দুর্দান্ত পাস, এবং দলকে এগিয়ে নেওয়ার মনোভাব। "লামিনের গতি ও ড্রিবলিং এতটাই মুগ্ধকর যে বার্সেলোনার কোচ জাভি তাকে ‘অত্যন্ত বুদ্ধিমান ফুটবল খেলোয়াড়’ বলে উল্লেখ করেছেন। তরুণ এই তারকা দেখিয়েছেন যে মাত্র ১৭ বছর বয়সে বিশ্বসেরা ফুটবলারদের লড়াইয়ে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। "বার্সেলোনা ক্লাব তাকে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি দিতে চাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মঞ্চেও তার নাম উচ্চারিত হচ্ছে বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের জন্য। লামিনে ইয়ামালের কাছে ফুটবল কেবল একটি খেলা নয়, এটি তার জীবন ও ভবিষ্যতের গঠন।"

"লামিনে ইয়ামাল – ফুটবলের আগামী দিনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি শুধু একজন খেলোয়াড় নন, তিনি স্বপ্ন, তিনি আশা, তিনি বার্সার গর্ব।"

29/04/2025

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনাগুলো হলো-
১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।
৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

29/04/2025

পরিস্থিতি আপনাকে ১০ টাকার জন্য ৩০ মিনিট হাটা শিখাবে।

28/04/2025

যা শিখলাম!

07/09/2022

UNBELIEVABLE!!!!

03/08/2022

21/04/2022

শিক্ষক ক্লাসে ঢুকে ব্লাকবোর্ডে একটা লম্বা দাগ টানলেন। এবার সবাইকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলেন: -আচ্ছা তোমাদের মধ্যে কে আছো?

যে এই দাগটিকে ছোট করতে পারবে? কিন্তু শর্ত হচ্ছে তোমরা একে মুছতে পারবে না!! না মুছেই ছোট করতে হবে! তারপর, ছাত্ররা সবাই অপারগতা প্রকাশ করলো। কারণ, মোছা ছাড়া দাগটিকে ছোট করার আর কোনো পদ্ধতি তাদের মাথায় আসছে না!!

এবার শিক্ষক দাগটির নীচে আরেকটি দাগ টানলেন, যা আগেরটির চেয়ে একটু বড়। ব্যস, আগের দাগটি মোছা ছাড়াই ছোট হয়ে গেলো!

শিক্ষক বুঝতে পারলে তোমরা? কাউকে ছোট করতে বা হারাতে হলে তাকে স্পর্শ না করেও পারা যায়! নিজেকে বড় করো, গড়ে তুলো, তাহলে অন্যের সমালোচনা/ দুর্নাম করে তাকে ছোট করতে হবে না, তুমি বড় হলে এমনিতেই সে ছোট হয়ে যাবে!!