Nazrul islam

Nazrul islam সূচনাতে কান্না ছিল মোর হাসি ছিল সবার মুখে,
অন্তিমে যেন আমি হাসি শুধু "অশ্রু থাকে সব চোখে"

25/02/2025

– জীবন তোমাকে অসংখ্য কারণ দেখাবে কাঁদার জন্য, কিন্তু তুমি কিছু কারণ খুঁজে বের করবে মিষ্টি হাসার জন্য ..

26/01/2025

মৃতেরা কিভাবে বুঝতে পারে যে তারা মারা গেছে?
"ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!!!"
মৃত ব্যক্তি বুঝতে পারে না যে সে শুরুতেই মারা গেছে। মৃত্যু পরবর্তী ----আত্মীয় স্বজনের কান্নাকাটি, গোসল, কাফনের কাপড় পরানো এমন কি তাকে কবরস্থ করা পর্যন্ত নিজেকে সে মনে করে মৃত্যুর স্বপ্ন দেখছে। তার মনে সবসময় স্বপ্ন দেখার ছাপ থাকে। তখন সে চিৎকার করে কিন্তু কেউ তার চিৎকার শুনতে পায় না।
পরবর্তীতে, যখন সবাই ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং মাটির নিচে একা থাকে, আল্লাহ তার আত্মাকে পুনরুদ্ধার করেন। সে তার চোখ খোলে এবং তার "খারাপ স্বপ্ন" থেকে জেগে ওঠে। প্রথমে তিনি খুশি এবং কৃতজ্ঞ যে তিনি যা দেখেছিলেন তা কেবল একটি দুঃস্বপ্ন ছিল এবং এখন সে তার ঘুম থেকে জেগে উঠেছে। তারপর সে তার শরীরকে স্পর্শ করতে শুরু করে, যা সবেমাত্র একটি কাপড়ে মোড়ানো হয়েছে, অবাক হয়ে প্রশ্ন করে;
"আমার জামা কোথায়, আমার অন্তর্বাস কোথায়?"
তারপর তিনি বলতে থাকেন: " আমি কোথায়, এই জায়গাটি কোথায়, কেনো সর্বত্র ময়লা-কাদার গন্ধ, আমি এখানে কী করছি? তারপর সে বুঝতে শুরু করে যে সে আন্ডারগ্রাউন্ড, এবং সে যা অনুভব করছে তা স্বপ্ন নয়! হ্যাঁ, তিনি সত্যিই মারা গেছেন।
তিনি যতটা সম্ভব জোরে চিৎকার করেন, ডাকেন: তার আত্মীয়রা যারা তাকে বাঁচাতে পারে:
"রাজ্জাক..!!!"
"আব্দুল্লাহ..!!!"
"খাদিজা....!!!!"
"আয়েশা....!!!!"
কেউ তার উত্তর দেয় না। তখন তার মনে পড়ে যে এই মুহূর্তে আল্লাহই একমাত্র ভরসা। তখন তিনি কাঁদেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন-------
"ইয়া আল্লাহ! ইয়া আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর ইয়া আল্লাহ...!!!
সে এমন এক অবিশ্বাস্য ভয়ে চিৎকার করে যা সে তার জীবদ্দশায় আগে কখনো অনুভব করেনি।
যদি সে একজন নেক মানুষ হয়,তবে হাস্যোজ্জ্বল মুখের দুইজন ফেরেশতা তাকে সান্ত্বনা দিতে বসবে, তারপর তার সর্বোত্তম সেবা করবে।
যদি সে খারাপ লোক হয় তবে দুইজন ফেরেশতা তার ভয় বাড়িয়ে দেবে এবং তার কুৎসিত কাজ অনুযায়ী তাকে নির্যাতন শুরু করবে।
হে আল্লাহ, আমাদের গুনাহ ক্ষমা করুন, নেক কাজের তৌফিক এবং ঈমান নিয়ে পরকালে পাড়ি দেওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন। 😢🥺

- সংগৃহীত:

আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। দ্বীনের প্রতি টান সর্বোত্তম টান।সম্মেলন থেকে অফিসিয়ালী ৯দফা ঘোষণা করা হয়।...
05/11/2024

আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।
দ্বীনের প্রতি টান সর্বোত্তম টান।

সম্মেলন থেকে অফিসিয়ালী ৯দফা ঘোষণা করা হয়।

১. তাবলীগ নিয়ে বিচ্ছিন্ন মহলের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
২. সাধারণ শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মশিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৩. আলেমদের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের যাবতীয় মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
৪. শাপলা চত্বরের গণহত্যায় জড়িত আসামীদের বিচার করতে হবে।
৫. ১৮ সালে টঙ্গী ময়দানে সাদপন্থীদের নৃশংস আক্রমণের বিচার করতে হবে।
৬. কোনো অবস্থাতেই বিভ্রান্ত সাদ সাহেবকে এদেশে আসতে দেয়া হবে না।
৭. আলেমপন্থীদের বিশ্ব ইজতেমাই সরকারঘোষিত দুই পর্বে করতে দিতে হবে।
৮. কাকরাইল আজ থেকে কেবলমাত্র শুরায়ি নেজামে পরিচালিত হবে।
৯. অভিশপ্ত কাদিয়ানিদের অবিলম্বে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

৫ই নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দেখা হবে ইন-শা আল্লাহ।
03/11/2024

৫ই নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দেখা হবে ইন-শা আল্লাহ।

হযরত আল্লামা মুফতি খলীল আহমদ কাসেমী (দা.বা.) আগামী ৫ নভেম্বর রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে দারু...
02/11/2024

হযরত আল্লামা মুফতি খলীল আহমদ কাসেমী (দা.বা.) আগামী ৫ নভেম্বর রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে দারুল উলূম হাটহাজারীর সকল ফুযালা, তুলাবা এবং বৃহত্তর চট্টগ্রামসহ দেশের সর্বস্তরের উলামা-মাশায়েখ ও তাওহিদী জনতার প্রতি শরীক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, “আগামী ৫ নভেম্বর রাজধানীর বুকে মহাসমাবেশের গণজোয়ারের মাধ্যমে সকল ইসলামবিদ্বেষী অপশক্তি ও ষড়যন্ত্রকারীদেরকে সুস্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে যে, তাবলীগ জামাআত, মাদারেসে কওমিয়্যাহ, ইসলাম এবং দেশ, জাতি ও উম্মাহর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের স্থান ১৭ কোটি মুসলিম জনতার বাংলাদেশের ভূমিতে নেই। এসব মৌলিক বিষয়গুলোতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ দৃঢ় অবস্থান ও সরব উপস্থিতি সবসময় বজায় থাকবে, ইনশাআল্লাহ। দেশের আলেম সমাজ ও তাওহিদী জনতা ষড়যন্ত্রকারীদের উৎখাতে কখনোই দ্বিধা করবে না, ক্লান্ত হবে না, পিছপা হবে না”।

আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ছিলেন কপটদের সরদার। আর তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ ছিলেন রাসুল (সা.)-এর একনিষ্ঠ সাহাবি। আবদুল্লাহ ইবনে উবাইর...
02/11/2024

আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ছিলেন কপটদের সরদার। আর তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ ছিলেন রাসুল (সা.)-এর একনিষ্ঠ সাহাবি। আবদুল্লাহ ইবনে উবাইর মৃত্যুর সময় তাঁর ছেলে আবদুল্লাহ নবীজি (সা.)-এর কাছে দৌড়ে এলেন। রাসুল (সা.)-এর কাছে আবেদন জানিয়ে বললেন, ‘হে আল্লাহর নবী! আপনার পবিত্র মুখে খানিকটা পানি নিয়ে সেটি গ্লাসে দেবেন? হয়তো আপনার মুখের ছোঁয়া পানির বরকতে আমার আব্বা মুসলমান হয়ে যাবেন!’

আল্লাহর রাসুল (সা.) দেরি না করে নিজের মুখের বরকতময় পানি সাহাবির হাতে দিয়ে দিলেন। আবদুল্লাহ বাড়িতে ফিরে মুমূর্ষু বাবার সামনে পানির পাত্র তুলে ধরে বললেন, ‘নিন, পান করুন।’

ইবনে উবাই বললেন, ‘এটা কী?’

ছেলে বললেন, ‘রাসুল (সা.)-এর মুখের বরকতময় পানি। হয়তো এর বদৌলতে আপনার মৃত্যুযন্ত্রণা লাঘব হবে। আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করে দেবেন!’

ইবনে উবাই পানির পাত্র ছুড়ে ফেলে দিয়ে বললেন, ‘তাঁর মুখের পানি পান করব না।’

ছেলে প্রচণ্ড রাগে দৌড়ে নবীজি (সা.)-এর দরবারে গিয়ে বললেন, ‘আমার আব্বা ঘোরতর মুনাফিক। আপনি অনুমতি দিন, আমি তাঁর গর্দান কেটে নিয়ে আসি!’

আল্লাহর নবী (সা.) তাঁকে মানা করে বললেন, ‘না, উনি তোমার বাবা। তাঁর সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করো। খেদমত করো।
সাহাবি বাড়ি ফিরে গেলেন।

আবদুল্লাহ ইবনে উবাইর মৃত্যুর পর ছেলে আবার দৌড়ে এলেন রাসুল (সা.)-এর কাছে। আবেদন করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আমার আব্বা মারা গেছেন। আপনার গায়ের একটা জামা দেবেন, আব্বার কাফন দেব। হয়তো আপনার জামার বরকতে তাঁর কবরের আজাব মাফ হয়ে যাবে।’ আল্লাহর রাসুল (সা.) কোনো চিন্তা ছাড়াই নিজের জামাটি আবদুল্লাহর হাতে দিয়ে দিলেন।

রাসুল (সা.)-এর জামা বুকে চেপে ধরে আবদুল্লাহ দৌড়ে বাবার লাশের কাছে চলে এলেন।

তারপর লাশের গোসল দিয়ে কাফন পরানো হলো। জানাজার নামাজ পড়ানোর সময় রাসুল (সা.) এলেন সেখানে। আবদুল্লাহ রাসুল (সা.)-কে দেখে দৌড়ে এসে মিনতি করে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আব্বার জানাজাটা আপনি পড়াবেন?’

রাসুল বিন্দুমাত্র দ্বিধা না করে সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ‘হ্যাঁ, কেন নয়? অবশ্যই পড়াব।’

রাসুল (সা.) জানাজার নামাজের কাতার সোজা করতে বললেন
হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আল্লাহ তাআলার দুশমন উবাইর জানাজা কি আপনি আদায় করবেন, যে অমুক দিন এই কথা বলেছে, অমুক দিন এই কথা বলেছে? মুসলিমদের অরক্ষিত রেখে যে ওহুদের ময়দান থেকে ৩০০ যোদ্ধা নিয়ে ভেগে গিয়েছিল। যে রাসুল (সা.)-কে হত্যা করতে মদিনার ইহুদিদের সঙ্গে গোপনে আঁতাত করেছিল। রাসুল (সা.)-কে মদিনা থেকে বের করে দিতে একের পর এক ষড়যন্ত্র করেছিল। মদিনার মুনাফিকদের এই নেতা হজরত আয়েশা (রা.)-এর ওপর মিথ্যা অপবাদ রটনাকারী।’

এভাবে ওমর (রা.) একের পর এক নির্দিষ্ট দিন-তারিখ উল্লেখ করতে লাগলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মুচকি হাসলেন।

হজরত ওমর (রা.) বললেন, ‘এমনকি আমি যখন নবীজি (সা.)-কে অনেক কিছু বললাম, তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হে ওমর! আমার সামনে থেকে সরে যাও। আমি তোমার চেয়ে বেশি জানি তার সম্পর্কে। আমাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তুমি ওদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো বা না করো, একই কথা। তুমি ৭০ বার ওদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ ওদের কখনোই ক্ষমা করবেন না। এ জন্য যে ওরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে অস্বীকার করেছে, আল্লাহ সত্যত্যাগী সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না।’ (সুরা তওবা, আয়াত: ৮০)

নবীজি (সা.) বললেন, ‘তবু আমি তার জানাজা পড়ে ক্ষমা চাইব, যদি আল্লাহ মাফ করেন।’

নবীজি (সা.) বলেন, ‘আমি যদি জানতাম, তাদের জন্য ৭০ বারের বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করলে আল্লাহ তাআলা তাদের ক্ষমা করে দেবেন, তাহলে আমি তা-ই করতাম।’

এটা দেখে ওখানে উপস্থিত মুনাফিকেরা কালেমা পড়ে মুসলমান হয়ে গিয়েছিল।

এরপর আরেকটি আয়াত অবতীর্ণ হয়, ‘ওদের মধ্যে কারও মৃত্যু হলে তুমি কখনো ওর ওপর (জানাজার) নামাজ পড়বে না এবং ওর কবরের পাশে দাঁড়াবে না। ওরা তো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে অস্বীকার করেছিল আর সত্যত্যাগী অবস্থায় ওদের মৃত্যু হয়েছে।’ (সুরা তওবা, আয়াত: ৮৪) (মুসলিম, হাদিস: ৬,৮২৩; তিরমিজি, হাদিস: ৩০৯৮)

যায়েদ ইবনে হারিসা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি শহিদ হলে পতাকা তুলে নিচ্ছেন জাফর।জাফর ইবনে আবু তালিব নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি শহিদ ...
19/10/2024

যায়েদ ইবনে হারিসা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি শহিদ হলে পতাকা তুলে নিচ্ছেন জাফর।

জাফর ইবনে আবু তালিব নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি শহিদ হলেন। পতাকা তুলে নিলেন আবদুল্লাহ।

আবদুল্লাহ ইবনে রওয়াহা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনিও শহিদ হলেন। পতাকা তুলে নিলেন খালিদ সাইফুল্লাহ।

রাদিয়াল্লাহু আনহুম

হে আল্লাহ, ফি'লি'স'তি'নে যায়েদ, জাফর, আবদুল্লাহদের পর সাইফুল্লাহর আগমন তরান্বিত করো। অসহায় নারী-পুরুষ ফরিয়াদ করছে, আমাদের জন্য অভিভাবক পাঠাও।

08/08/2024

নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যাত্রা শুরু হলো। আমি এই সরকারের সাফল্য কামনা করছি।

সর্ব-প্রকার জুলুম, অরাজকতা, চাঁদাবাজি এবং অপশাসনের অবসান হোক, এদেশের সকল ধর্মের মানুষ ভালো ও নিরাপদ থাকুক, নতুন সরকারের কথায় ও কাজে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটুক—এই প্রত্যাশা তাদের প্রতি।

আলহামদুলিল্লাহ, আলেমদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনিত হলেন সিনিরয় আলেম প্রিয় মানুষ ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন। অভিনন্দন তাঁকে। মহান আল্লাহ তাঁর কাজ সহজ করে দিন এবং তাঁকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

নতুন সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। তার কতটুকু তারা পূরণ করতে পারবে সেটা সময়ই বলে দিবে। তবে দোয়া করি, প্রিয় মাতৃভূমি ভালো থাকুক। নিরাপদ থাকুক আমাদের জীবন, সম্পদ, দীন ও ঈমান।

চোখের শীতলতা। ইসলামপন্থী "ছাত্র ভাইদের দেশ" কবে যে দেখব! ড.আসিফ নজরুল, ভিপি নুরসহ আশাবাদী যারা তাদেরকে ছাত্র ভাইদের দেশ ...
07/08/2024

চোখের শীতলতা।

ইসলামপন্থী "ছাত্র ভাইদের দেশ" কবে যে দেখব!
ড.আসিফ নজরুল, ভিপি নুরসহ আশাবাদী যারা তাদেরকে ছাত্র ভাইদের দেশ সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়ে তাদেরকে সাথে রাখতে হবে।

আল্লাহর জন্য বলছি,

ইসলামী ঘরনার সব রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক ঐক্যের জন্য লেখালেখি, দূ'আ করতে থাকেন,

মেহেরবানী করে আপাতত ইসলামী রাজনৈতিক যে কোন দলের সমালোচনা না করে তাদের ভালো দিকগুলি বলেন, লেখেন।

আমার পোস্টের কমেন্টেও যে কোন ইসলামী রাজনৈতিক দলের সমালোচনা থেকে বিরত থাকেন।

বিশেষ করে ইবনে শাইখুল হাদীস ও সৈয়দ মুফতী ফয়জুল করিম এ দুজন কে যতবেশী পারেন, যেভাবে পারেন কাছাকাছি আনার চেষ্টা করেন।

Arif Bin Habib

04/08/2024

কোটা সংস্কারের পক্ষে ছিলাম,

কিন্তু এখন যেটা চাচ্ছেন সেটা ১৩ সালের ৫ই মে এর পর থেকেই চাইতাম।

Address

Noakandi

Telephone

+8801756739389

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nazrul islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share