Chatkhil Store Papar

Chatkhil Store Papar চাটখিল এ্যাড গ্যালারি

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘরটা দেখে আজ বিরক্ত হচ্ছেন? এই ঘর একসময় ঠিকই সাজানো-গোছানো, পরিপাটি থাকবে। কিন্তু স...
21/06/2025

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘরটা দেখে আজ বিরক্ত হচ্ছেন? এই ঘর একসময় ঠিকই সাজানো-গোছানো, পরিপাটি থাকবে। কিন্তু সেই ঘরে থাকবেনা কোন খিলখিল হাসির শব্দ, ছোট্ট পায়ের হাঁটার আওয়াজ, খেলনার টুংটাং শব্দ, ঠোঁট ফুলিয়ে কান্নার মেলানকোলি।
সোনামণি এত দিনে বড় হয়ে গেছে। তার আলাদা একটা জগৎ হয়েছে। মিনিটে মিনিটে মামণি-মামণি, পাপা-পাপা বলে ডাকার সময় এখন তার আর নেই।সে আপনাকে আর বিরক্ত করেনা। খাবার নিয়ে তার পেছনে এখন আপনাকে ছুটতে হয়না, আপনার কাছে শুধুই আছে তার শৈশবের কোমলতার কিছু সুখ-স্মৃতি।

সন্তান আল্লাহর দেয়া সবচেয়ে বড় নেআমত।তাই বলছি, আপনার শিশু সন্তানের দুষ্টুমিগুলোকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখুন।পারলে তার সাথে আপনিও জয়েন করুন,এনজয় করুন।সময় চলে যাবে,শুধু থেকে যাবে শুধু কিছু মূহুর্তের স্মৃতি।

ইউটিউবার বনাম সাংবাদিক: পেশাদার সাংবাদিকতায় নতুন সংকটবর্তমান যুগে সাংবাদিকতা পেশা চরম এক বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে য...
13/06/2025

ইউটিউবার বনাম সাংবাদিক: পেশাদার সাংবাদিকতায় নতুন সংকট

বর্তমান যুগে সাংবাদিকতা পেশা চরম এক বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতি এবং স্মার্টফোনের সহজলভ্যতার ফলে যে কেউ এখন হাতে মোবাইল নিয়ে হয়ে উঠছে "সংবাদকর্মী"। তবে এই সুযোগ যেমন কিছু ভালো উদ্যোগের জন্ম দিয়েছে, তেমনি সাংবাদিকতার মতো একটি পেশাদার ক্ষেত্রকে টেনে নামিয়েছে অনিশ্চয়তা, অজ্ঞতা ও অশোভন প্রতিযোগিতার গহ্বরে।

কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের ছায়ায় সাংবাদিকতার পরিচয় সংকট

আজ মাঠে যেকোনো ঘটনার কভারেজ করতে গেলে পেশাদার সাংবাদিককে প্রথমেই শুনতে হয়—"ভাই, ইউটিউবার না তো?" কিংবা, ফেসবুকে কন্টেন্ট বানান? "দেখেন কিন্তু উল্টাপাল্টা কিছু ভিডিও দিয়েন না!" সাংবাদিক নাম শুনেই লোকজন যেন এখন সন্দেহের চোখে তাকায়। অথচ এই পেশাটি একসময় ছিল বিশ্বাসযোগ্যতার প্রতীক। এখন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ছায়ায় প্রকৃত সাংবাদিকরাও গুলিয়ে যাচ্ছেন সাধারণের দৃষ্টিতে। এ যেন পরিচয়ের এক ভয়ংকর সংকট।

সবাই এখন ‘লাইভে’

ঘটনার স্থলে পৌঁছানোর আগেই দেখা যায়, অনেকেই ফেসবুক লাইভে ব্যস্ত। মোবাইল ধরে রাখার ভঙ্গিমা দেখে বোঝার উপায় নেই, কে কনটেন্ট ক্রিয়েটর, কে উৎসাহী দর্শক, আর কে পেশাদার সাংবাদিক। এই ‘সবাই সাংবাদিক’ ভাবনা মিডিয়া ডিসিপ্লিনকে ভেঙে দিয়েছে। অনেকে তো ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদেরকে ঢুকতে না দিয়ে নিজের মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতে ব্যস্ত। এতে অনেক সময় প্রকৃত সাংবাদিকরা ছবি বা ভিডিও নিতেই পারেন না। এটা শুধু বিঘ্ন নয়, সাংবাদিকতার কাজকে অসম্ভব করে তোলে।

কনটেন্টের নামে অপসংস্কৃতি

শিক্ষনীয় বা ইতিবাচক কনটেন্ট এখন ব্যতিক্রম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউটিউব বা সামাজিক মাধ্যমে যেসব ভিডিও ছড়ায়, তাতে থাকে অসুস্থ রসিকতা, গুজব, নাটকীয়তা বা হিংসাত্মক উস্কানি। কেবলমাত্র ‘ভিউস’ পাওয়ার লোভে তথ্য বিকৃত করে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়, যা একদিকে সমাজে ভুল বার্তা দেয়, অন্যদিকে সাংবাদিকতার ওপর আস্থা নষ্ট করে।

মাঠে নেই, তবু নাম সাংবাদিক

আরেক ভয়ংকর প্রবণতা হলো, তথাকথিত ‘ সাংবাদিকদের’ আগমন। এদেরকে সাংবাদিকতার মাঠে সাধারণত দেখা যায় না। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিন, বিশেষ অনুষ্ঠান বা ভিআইপি উপস্থিতিতে হঠাৎ করে তারা আবির্ভূত হন। নামের পাশে থাকে চটকদার মিডিয়ার পরিচয়—দৈনিক জনতার কার্টুন, আগুনের শিখা২৪ডটকম, কিংবা ন্যাশনাল এক্সপ্রেস টাইমস অনলাইন। কেউ নিজেকে ব্যুরো চিফ বলে, কেউ স্পেশাল প্রতিনিধি। অথচ সংবাদ কাঠামো, ফ্রেমিং, তথ্য যাচাইয়ের বালাই নেই। নেই শিক্ষাগত যোগ্যতা, মাঠে এসে প্রকৃত সাংবাদিকদের জায়গা দখল করে, আবার অদ্ভুত প্রশ্ন করে বিব্রত করে।

আইন ও নীতির জ্ঞানহীনতা

সাংবাদিকতা শুধু ছবি তোলা বা ভিডিও করার বিষয় নয়—এটি নৈতিকতা, নিয়মনীতি, তথ্য যাচাই ও আইনি বোধসম্পন্ন একটি পেশা। কিন্তু বর্তমানে যারা সাংবাদিকতার নাম নিচ্ছেন, তাদের অনেকেই আইন-আদালত, ব্যক্তি অধিকার, রাষ্ট্রের নীতিমালা এসব সম্পর্কে পুরোপুরি অজ্ঞ। ফলে ভুল তথ্য, অসংলগ্ন ভাষা ও ব্যক্তিগত আক্রমণের মতো বিষয় অনায়াসে ছড়িয়ে পড়ছে মিডিয়ার মোড়কে।

গ্যাজেট হাতে, দায়িত্বহীনতা মগজে

স্মার্টফোন হাতে থাকলেই এখন নিজেকে সাংবাদিক মনে করে বসে অনেকেই। তথ্যের সত্যতা যাচাই, দুই পক্ষের বক্তব্য নেওয়া, প্রাসঙ্গিকতা বোঝা—এসবের ধার ধারছে না কেউ। ফলে সাংবাদিকতার নামে ছড়াচ্ছে অবহেলা, দায়িত্বহীনতা এবং তথ্য দূষণ।

আশরাফ আলী ফারুকী
সহ-বার্তা সম্পাদক, জাতীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা অগ্রযাত্রা থেকে সংগৃহীত

🔴 ঢাকায় যারা থাকেন বা যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন!১। ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে ম...
12/06/2025

🔴 ঢাকায় যারা থাকেন বা যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন!

১। ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে মেরে রক্তাত্ত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই, সাহায্য করেন। আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে। ওরা আপনাকে মেরে সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।

২। ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু তার কাছে টাকা নেই। বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে। আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন। ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৩। শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা।
এমন বলে যে রুম ডেট এর ব্যবস্থা আছে।

৪। রাস্তায় সুন্দর চোখ এর বোরকা আলি আপনার সাথে কথা বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ। আপনাকে তাদের আস্তানায় নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না। সব হারাবেন। মেয়ে দিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৫। গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৬। যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম। আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত।

৭। রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।

৮। লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৯। যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না। কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

১০। হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য।

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সচেতনতা সৃষ্টিতে শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ।।

08/06/2025

দেশের গরু বাজারে যখন নারীরা গরু ক্রয় করতে যাবে, তখন বিষয়টি এমন হবে, ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন...

একবার এক রাজা তার তিন মন্ত্রীকে ডেকে বললেন, এই নাও তোমাদের একটা করে খালি বস্তা দিলাম। তোমাদের কাজ হলো বনে গিয়ে নানা রকম ...
23/05/2025

একবার এক রাজা তার তিন মন্ত্রীকে ডেকে বললেন, এই নাও তোমাদের একটা করে খালি বস্তা দিলাম। তোমাদের কাজ হলো বনে গিয়ে নানা রকম ফল কুড়িয়ে এই বস্তা ভরে নিয়ে আসা! দেখি কে কত তাড়াতাড়ি বস্তা পূর্ণ করে নিয়ে আসতে পারো।

১ম মন্ত্রী চিন্তা করল, রাজার আদেশ, তাই ভালো ভালো ফল কুড়িয়ে বস্তা পূর্ণ করা উচিত। সেই মতো সে জঙ্গলের সবচেয়ে সুস্বাদু ফলগুলো কুড়িয়ে বস্তায় ভরে ফিরে এলো।

২য় মন্ত্রী চিন্তা করল, রাজা তো আর সব ফল দেখবেন না! তাই সে অনেকগুলো পচা ফল নিচের দিকে রেখে, উপরে অল্প কিছু ভালো ফল বিছিয়ে বস্তা পূর্ণ করল এবং ফিরে এলো।

৩য় মন্ত্রী চিন্তা করল, রাজার এতো সময় কোথায় বস্তা খুলে খুলে দেখবে, তিনি শুধু দেখবেন বস্তা পূর্ণ হয়েছে কিনা। তাই সে জঙ্গলের মরা পাতা, ঘাস, কাঠ এসব দিয়ে বস্তা পূর্ণ করে নিয়ে এলো।

তিন মন্ত্রী যথাসময়ে রাজার দরবারে হাজির। রাজা সবার বস্তা পূর্ণ দেখে খুশি হলেন, কিন্তু বস্তাগুলো খুলেও দেখলেন না।৩য় মন্ত্রী নিজের বুদ্ধির কথা চিন্তা করে মনে মনে হাসতে লাগল।

রাজা একটু সময় নিয়ে তার মসনদে বসলেন এবং ঘোষণা করলেন, এই তিন মন্ত্রীকে তাদের বস্তা সহ ৭ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানো হোক এবং প্রত্যেককে তিনটা আলাদা আলাদা কক্ষে রাখা হোক। এই ৭ দিন তাদের কোনো প্রকার খাবার দেওয়া হবে না।

যেই কথা সেই কাজ। তিনজনকেই কারাগারে প্রেরণ করা হলো। ১ম মন্ত্রী এই ৭ দিন তার বস্তার ফলগুলো খেয়ে কাটিয়ে দিলেন।

২য় মন্ত্রী তার যত ভালো ফল ছিল ২ দিন খেতে পারল, বাকি দিনগুলো পচা ফল খেয়ে কাটানোর চেষ্টা করল কিন্তু সে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ল।

৩য় মন্ত্রীর বস্তায় কোনো ফল ছিল না, তাই সে না খেতে পেরে কারাগারেই মারা গেল।

শিক্ষা: আমরা যদি সঠিকভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করি, এর সুফল আমরা একদিন অবশ্যই ভোগ করতে পারব। আর যদি আমরা ফাঁকি দিই,স্বার্থপর হই। তার কুফল অন্য কেউ আমাদের হয়ে ভোগ করে না; ভবিষ্যতে আমাদেরকেই এর জন্য খেসারত দিতে হয়।

✔ হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো। মিডিয়া একবারও তাকে জঙ্গি বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!!✔ জোসেফ স্ট...
20/03/2025

✔ হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো। মিডিয়া একবারও তাকে জঙ্গি বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ জোসেফ স্ট্যালিন, একজন অমুসলিম । সে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে, এবং ১৪. ৫ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মারা গেছে। মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ মাও সেতুং একজন অমুসলিম। ১৪ থেকে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে বৌদ্ধ টেররিস্ট !!!
✔ মুসোলিনী (ইটালী) ৪ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! সে কি মুসলিম ছিল ? অন্ধ মিডিয়া একবারো বলে নাই খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ অশোকা (কালিঙ্গা বেটল) ১ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে হিন্দু টেররিস্ট !!!
✔ আর জজ বুশ ইরাকে, আফগানিস্থানে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া তো বলে নাই, খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ এখনো মায়ানমারে প্রতিদিন মুসলিম রোহিঙ্গাদের খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, উচ্ছেদ করছে ! তবুও কোনো মিডিয়া বলে না বৌদ্ধরা টেরোরিস্ট !!!
✒ ইতিহাস সাক্ষী পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বড় বড় গনহত্যা করেছে নন মুসলিমরা আর এরাই দিন রাত গণতন্ত্র জপে মুখে ফেনা তুলে ! অথচ এদের দ্বারাই মানবতা লুন্ঠিত ! বুদ্ধিজীবীদের কাছে আমার প্রশ্নঃ....☟☟☟☟
☞ যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☞ যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☞ যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকাতে ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড-ইন্ডিয়ানকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম ?
✒যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, নির্যাতন করে, খুন করে তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ !
আর যখন কোন মুসলিম হাজার নির্জাতনের শিকার হয়ে একবার প্রতিবাদ করে তখন এটাকে বলা হয় মৌলবাদ ! জঙ্গীবাদ !!!

17/03/2025
নোয়াখালী চাটখিলে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বইমেলা ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত।হুমায়ন আকাশ,নোয়াখালী প্রতিনিধি:এসো দেশ বদলাই, পৃথি...
06/02/2025

নোয়াখালী চাটখিলে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বইমেলা ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত।

হুমায়ন আকাশ,
নোয়াখালী প্রতিনিধি:

এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই, এই স্লোগানে নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উপলক্ষে ২১দিন ব্যাপী বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করেন।

সরকার ঘোষিত জুলাই আগস্ট বিপ্লবের তরুণদেরকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে সারা বাংলাদেশে উৎসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সরকার ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চাটখিল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ১১ ঘটিকায় চাটখিল উপজেলা চত্বরে ২দিন ব্যাপি বইমেলা পিটা উৎসবের আয়োজন করেন।

আজ উপজেলা উদ্যোগে এই উৎসবের প্রধান অতিথি হিসেবে বইমেলা উদ্বোধন করেন চাটখিল উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি জনাব আকিব ওসমান সাথে ছিলেন চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী হোসেন সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জুলাই আগস্ট বিপ্লবের ছাত্র নেতৃবৃন্দ চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবে সাংবাদিক প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মচারী বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী বৃন্দ উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথি সহ অন্যান্য অতিথি বৃন্দ মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। এছাড়াও মেলায় বিভিন্ন স্টলে বিভিন্ন রকমের হাতের তৈরি পিঠা প্রদর্শনী করা হয়।

Address

Noakhali
Noakhali Sadar Upazila
3870

Telephone

+8801633334411

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Chatkhil Store Papar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Chatkhil Store Papar:

Share