Md Sajedul Islam

Md Sajedul Islam *** সবার ভালবাসা নিতে এসেছি ***
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। এসেই যখন গেছেন একটা ফলোদিয়ে জান ছোট্ট ভাই মনে করে | সকলেই আমার পাশে থাকবেন।

* সতর্কতা মূলক পোষ্ট  * পাবনা রুপপুর পা•র•মানবিক কেন্দ্রের পাশের জেলা কুষ্টিয়া,  দুরত্ব শুধু লালনশাহ ব্রিজ। আপনারা জানেন...
09/08/2025

* সতর্কতা মূলক পোষ্ট *

পাবনা রুপপুর পা•র•মানবিক কেন্দ্রের পাশের জেলা কুষ্টিয়া, দুরত্ব শুধু লালনশাহ ব্রিজ।

আপনারা জানেন এখানে অনেক রাশিয়ানরা থাকে। সমস্যা হলো এখানে রাশিয়ানরা পাবনার রূপপুর আর কুষ্টিয়ার কিছু অঞ্চলে চুক্তিভিত্তিক মানে কন্ট্রাক বিয়ে করে। যেমন সর্বনিম্ন ৩ মাস থেকে শুরু করে ৩ বছর পর্যন্ত।

কন্ট্রাক বিয়ের বিনিময়ে রাশিয়ানরা ৫-১০ এমনকি ২০ লক্ষ পর্যন্ত টাকা দেয়। বিয়ে গোপনে-ই থাকে। কিন্তু বিষয়টা ভেতরে ভেতরে অনেকেই জানে।

আমার বড় আপা পাবনার একটা কলেজে হলে থেকে পড়াশোনা করে। আমার বোন আগে প্রতি বৃহস্পতিবার বাড়ি আসতো শুক্রবার বাড়ি থেকে শনিবার আবার চলে যেতো। ২ মাস যাবত শুক্রবার আর না আসায় আমার মা ব•কা•ঝকা করে। রাগ করার পর ২ বার বাড়ি আসছে তাও রবিবার।

এই মাসে আমার আপার শারীরিক অনেক পরিবর্তন হয়েছে, সেটা আমার মায়ের নজরে আসলে আমরা খোঁজ নিতে থাকি। প্রাথমিকভাবে কিছু তথ্য পাই এবং আমরা বাড়িতে এনে অনেক বলার পর স্বীকার করছে ৯ লক্ষ টাকার বিনিময় ৫ মাসের কন্ট্রাক বিয়ে করছে। শুক্রবার আর শনিবার ঐ লোকের ছুটি যার ফলে উনার সাথে উনার বাসায় থাকে। তারপর আপাকে মা অনেক ম|•র•ধর করেন, কিন্তু সম্মানের ভয়ে এসব গোপন রেখেছেন।

(**এটা একটা বোনের পোস্ট**)

লা-হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ।
এটা নিয়ে সবাই আওয়াজ তুলুন।
আর কুষ্টিয়ার ভাইয়েরা স্থানীয় উলামায়ে-কেরামগণের সাথে পরামর্শ করে দ্রুত একটা ব্যাবস্থা নিন। এখনি এই ফিতনাহ না থামালে আগামীতে তা ভ*য়া*বহ রূপ ধারণ করবে।

#কেউ_অ্যাংরি_দিবেন_না

09/08/2025

মরনে থাকবে একা গজল ゚ ゚viralfbreelsfypシ゚viral

ইরানি নকশার ড্রোন হয়ে গেছে রাশিয়ার, ক্ষোভ বাড়ছে তেহরানেঅনলাইন ডেস্কপ্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ০০: ৩৪আপডেট : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ...
08/08/2025

ইরানি নকশার ড্রোন হয়ে গেছে রাশিয়ার, ক্ষোভ বাড়ছে তেহরানে
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ০০: ৩৪
আপডেট : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ০০: ৪২


রাশিয়ার তাতারস্তানে আলাবুগা শিল্প এলাকায় স্থাপন করা এই কারখানায় তৈরি হচ্ছে ইরানি নকশার ড্রোন। ছবি: সিএনএন
রাশিয়ার তাতারস্তানে আলাবুগা শিল্প এলাকায় স্থাপন করা এই কারখানায় তৈরি হচ্ছে ইরানি নকশার ড্রোন। ছবি: সিএনএন
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র। কারখানাটির সিইও তিমুর শাগিভালেভ জানিয়েছেন, ড্রোনটি তৈরির প্রায় সব উপাদানই এখন স্থানীয়ভাবে তৈরি হচ্ছে—অ্যালুমিনিয়াম বার থেকে ইঞ্জিন, চিপ থেকে মাইক্রোইলেকট্রনিকস, আর কার্বন ফাইবার ও ফাইবারগ্লাস থেকে ড্রোনের মূল কাঠামো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ড্রোনগুলোর প্রায় ৯০ শতাংশ উৎপাদনপ্রক্রিয়া এখন রাশিয়ার ভেতরেই সম্পন্ন হচ্ছে।

স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা গেছে, আলাবুগা কারখানাটি দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে নতুন উৎপাদন ভবন, শ্রমিকদের থাকার জন্য ডরমিটরি, যা উৎপাদনক্ষমতা বহুগুণ বাড়াতে সক্ষম করবে। ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়া এখন এই আপডেটেড ও যুদ্ধ-পরীক্ষিত শাহেদ-১৩৬ ড্রোন অন্য দেশেও রপ্তানি করতে পারে, এমনকি এই ড্রোনের নিজের দেশ ইরানেও।

তবে পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে শুক্রবার (৮ আগস্ট) সিএনএন জানিয়েছে, ড্রোনগুলোর উৎপাদন পুরোপুরিভাবে রুশীকরণ হওয়া ইরানকে প্রান্তিক অবস্থায় ঠেলে দিয়েছে। আবার রাশিয়ার কাছ থেকে প্রত্যাশিত প্রতিদান না পেয়ে তেহরানের মধ্যে ক্ষোভও বাড়ছে। বিশেষ করে সম্প্রতি ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের সংঘাতের সময় রাশিয়ার নরম প্রতিক্রিয়া ইরানকে হতাশ করেছে। তেহরানভিত্তিক সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের বিশ্লেষক আলি আকবর দারেইনি মনে করেন, ইরান প্রত্যাশা করেছিল রাশিয়া আরও সক্রিয় ভূমিকা নেবে। অন্তত অস্ত্র, প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সহায়তা বাড়াবে।

পশ্চিমা কর্মকর্তারা অবশ্য মত দিয়েছেন, রাশিয়া ও ইরানের সম্পর্ক মূলত স্বার্থনির্ভর ও লেনদেনভিত্তিক। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালে ইরানি শাহেদ ড্রোন আমদানি শুরু করে রাশিয়া এবং ২০২৩ সালের শুরুর দিকে ১.৭৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করে দেশেই উৎপাদন শুরু করে।

চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাশিয়ার কারখানায় ৬ হাজার ড্রোন উৎপাদনের যে পরিকল্পনা ছিল, তা প্রায় এক বছর আগেই পূরণ হয়ে গেছে। বর্তমানে ওই কারখানায় প্রতি মাসেই সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি ড্রোন তৈরি হচ্ছে। তা ছাড়া আগের তুলনায় এই ড্রোনের উৎপাদন খরচ অনেক কমে গেছে। ২০২২ সালে একেকটি ড্রোন তৈরি করতে যেখানে খরচ ছিল প্রায় দুই লাখ ডলার, এখন তা নেমে এসেছে ৭০ হাজার ডলারে।

ইউক্রেনের তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়া এই ড্রোনের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন ঘটিয়েছে। এর যোগাযোগব্যবস্থা আরও উন্নত করেছে, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি ও বড় আকারের ওয়ারহেড যুক্ত হয়েছে। এর ফলে ড্রোনগুলো আরও মারাত্মক এবং প্রতিরোধ করা কঠিন করে তুলেছে। এর ফলে ইরান ধীরে ধীরে নিজেদের পণ্যের ওপরই চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে দুই দেশের মধ্যে কিছু আর্থিক লেনদেনও আটকে গেছে, যা ইরানের অসন্তোষ বাড়িয়েছে।

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর ইরান নিজেকে পুনর্গঠন ও ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাগুলো মেরামতে মনোযোগ দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, আলাবুগার বাড়তি উৎপাদনক্ষমতা ইরানকে কিছু আপডেটেড শাহেদ ড্রোন ফেরত পেতে সহায়তা করতে পারে। ওপেন-সোর্স ফ্লাইট ডেটায় দেখা গেছে, গত ১১ জুলাই মস্কো থেকে তেহরানে একটি রুশ সামরিক পরিবহন বিমান উড়ে যায়। ইরানি গণমাধ্যমের দাবি অনুযায়ী, ওই বিমানে করে রুশ এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের চূড়ান্ত উপাদান বহন করা হয়েছিল।

বিশ্লেষক দারেইনির মতে, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন আছে। তবে শেষ পর্যন্ত ইরান এই অংশীদারত্ব থেকে উপকৃত হবে। হতে পারে তা সামরিক সরঞ্জাম, অর্থনৈতিক সহযোগিতা বা প্রযুক্তিগত সহায়তার ক্ষেত্রে।

08/08/2025
08/08/2025

মাদ্রাসার ছাত্র বলে কথা অভিনয়টি ভালই পারে। ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট লাইক করবেন।পেইজটি ফলো দিয়ে রাখবেন ゚ ゚viralfbreelsfypシ゚viral

ইন্নালিল্লাহ আজ সকালে গাজীপুরের টঙ্গী স্টেশনরোড এলাকায়  ট্রাভেল ব্যাগের ভিতর থেকে ৭খন্ডিত মরদেহ উদ্ধার💔😢
08/08/2025

ইন্নালিল্লাহ আজ সকালে গাজীপুরের টঙ্গী স্টেশনরোড এলাকায় ট্রাভেল ব্যাগের ভিতর থেকে ৭খন্ডিত মরদেহ উদ্ধার💔😢

প্রিয় জীবনসঙ্গিনী পেয়ারী,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।আজ পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়েছে। আশঙ্কা করছি, আগামীকাল বা আগামী...
08/08/2025

প্রিয় জীবনসঙ্গিনী পেয়ারী,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

আজ পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়েছে। আশঙ্কা করছি, আগামীকাল বা আগামী রাতেই ফাঁসির সেলে আমাকে নিয়ে যাওয়া হতে পারে। নিয়ম অনুযায়ী, এটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।
এই সরকারের সময় এখন প্রায় শেষের পথে। তাই তারা চায়, এ দুঃখজনক কাজটা দ্রুত শেষ করে ফেলতে। আমার মনে হয়, তারা রিভিউ আবেদন গ্রহণ করলেও, রায় পাল্টাবে না। যদি আল্লাহ নিজ ইচ্ছায় কিছু ভিন্ন করে থাকেন, তাহলে তো হিসাব অন্যরকম। কারণ, আল্লাহর নিয়ম হলো, তিনি সব সময় দুনিয়ায় ন্যায়ের বিজয় ঘটান না। অনেক নবীকেও কাফেররা হত্যা করেছে, সাহাবীদের— এমনকি নারী সাহাবীদেরও নির্মমভাবে শহীদ করা হয়েছিল। সেই শাহাদাতের বিনিময়ে আল্লাহ দ্বীনকে বিজয়ী করেছেন। আমার ক্ষেত্রেও আল্লাহ কী পরিকল্পনা করেছেন, তা একমাত্র তিনিই জানেন।

গতকাল ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং ঢাকায় এসে আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। এমনকি এরশাদকেও প্রভাবিত করেছেন। এতে স্পষ্ট বোঝা যায়, জামায়াত ও শিবিরকে ভারতের কতটা ভয় ও ঘৃণা। আমি তো বহু আগেই বলে আসছি— আমাদের বিরুদ্ধে চলমান ষড়যন্ত্রের মূল ছক ভারতেই আঁকা। আওয়ামী লীগ এ পথ থেকে ফিরতে পারবে না, কারণ তাদের ক্ষমতা এসেছে ভারতের সাথে আপোষের বিনিময়ে।

আমাদের বিরুদ্ধে যে অন্যায়ভাবে মামলা ও রায় হয়েছে, তা জাতিকে জানিয়ে যেতে পারলাম না— এটাই আমার আফসোস। গণমাধ্যম সরকারপন্থী হয়ে যাওয়ায় সত্যের প্রকাশ অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তবে বিশ্বাস করি, সত্যপ্রিয় মানুষ একদিন জানবেই। আমার মৃত্যু ইনশাআল্লাহ এই জুলুমবাজ সরকারের পতনের প্রেক্ষাপট তৈরি করবে, এবং ইসলামী আন্দোলন এগিয়ে যাবে বহুদূর।

গতকাল সূরা তাওবার ১৭-২৪ আয়াত পুনরায় পড়লাম। ১৯ নং আয়াতে কাবার খেদমত এবং হাজিদের পানির ব্যবস্থা করার চেয়েও আল্লাহর পথে জান ও মাল দিয়ে জেহাদ করা মানুষের মর্যাদা বেশি— এ কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ, স্বাভাবিক মৃত্যুর চেয়ে ইসলামী সংগ্রামে শহীদ হওয়া আল্লাহর কাছে অনেক বড় মর্যাদার। যদি আল্লাহ আমাকে জান্নাতের কোনো মর্যাদার আসনে বসাতে চান, তবে আমার উচিত সেই মৃত্যুকে হাসিমুখে বরণ করা।

মনে পড়ছে, ১৯৬৬ সালে মিসরের তৎকালীন শাসক সাইয়্যেদ কুতুব ও অন্যান্য নেতাদের ফাঁসি দিয়েছিল। আমাদের দেশের শহীদ অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেব প্রায় বলতেন, "এই গলায়ও তো সেই রশি আসতে পারে।" আজ হয়তো সে কথাই সত্যি হতে যাচ্ছে। যদি আমার এই মৃত্যু ইসলামের অগ্রযাত্রা এবং জুলুমের পতনের মাধ্যম হয়— তবে তাতে ক্ষতি কোথায়? রাসূল (সা.) নিজেও বহুবার বলেছেন— যদি সম্ভব হতো, তিনি বারবার শহীদ হতে চাইতেন।

এই রায় কার্যকর হলে সম্ভবত ঢাকায় জানাজার সুযোগও মিলবে না। তাই মহল্লার মসজিদ এবং বাড়িতে জানাজার ব্যবস্থা করো। পাশের জেলাগুলোর মানুষ চাইলে আমাদের এলাকায় এসে জানাজায় অংশ নিতে পারবে।

আমার কবর যেন হয় আমার মায়ের পায়ের কাছে। কোনো শোভাবর্ধন বা কবর সাজানোর মতো বেদআত যেন না করা হয়। চেষ্টা করো— এতিমখানা বা অসহায়দের মাঝে কিছু দান করার জন্য। ইসলামী আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সাহায্য করবে, বিশেষত যারা শহীদ হয়েছে বা অভাবগ্রস্ত অবস্থায় আছে— তাদের আগে প্রাধান্য দিতে হবে।

হাসান মওদূদের পড়াশোনা শেষ হলে দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করো। নাজনীনের ব্যাপারেও তাই।
প্রিয় পেয়ারী,
তোমাদের প্রতি আমার অনেক দায়িত্ব ছিল, অনেক হক আদায় করতে পারিনি। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় আমাকে ক্ষমা করে দিও। আমি দোয়া করি— আল্লাহ যেন তোমাকেও আমার সঙ্গী হিসেবে জান্নাতে মিলিয়ে দেন।

তুমি আল্লাহর কাছে দোয়া করো, যেন আমার অন্তর থেকে দুনিয়ার সব মোহ দূর করে শুধুই আল্লাহ ও রাসূলের ভালোবাসা দিয়ে পূর্ণ করেন। ইনশাআল্লাহ, জান্নাতের সিঁড়িতে আমাদের দেখা হবে।

সন্তানদের বলো— সব সময় হালাল খাবে, নামাজের প্রতি যত্নবান হবে। আত্মীয়-স্বজনদেরও নসিহত করো।
আমার বাবা যদি জীবিত থাকেন— তাকে সান্ত্বনা দিও।

ইতি,
তোমাদেরই প্রিয়
আব্দুল কাদের মোল্লা
৫ ডিসেম্বর ২০১৩

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হা...
08/08/2025

থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!

সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”

ওমান প্রবাসী বাহারের পরিবারের সবাই যখন এয়ারপোর্টে গিয়ে তাকে রিসিভ করার জন্য গিয়েছিল , তারা যদি যানতো একটা কুলা/ঙ্গার ...
08/08/2025

ওমান প্রবাসী বাহারের পরিবারের সবাই যখন এয়ারপোর্টে গিয়ে তাকে রিসিভ করার জন্য গিয়েছিল , তারা যদি যানতো একটা কুলা/ঙ্গার ড্রাইভারের জন্য তার দুইটি সন্তান আদরের স্ত্রী মা নানী ভাবি সহ এক পরিবারের ৭ জন এভাবে চলে যাবে, তাহলে কখনই বলত না আমাকে রিসিভ করার জন্য তোমাদের কেউ আসতে হবে

আমরা সচরাচর দেখি, বিদেশে থেকে যাওয়ার সময় বা দেশে থেকে আসার সময় পুরো পরিবার নিয়ে কিছু মানুষ ঢাকা পর্যন্ত চলে আসেন!

এটা ২০০০ সাল না যে আপনি আপনার পরিবারকে অনেকদিন দেখেননি। প্রতিদিনই বিদেশে বসে ওদের দেখেন।

দেশের মাটিতে পা দিলেই তাদের মুখ দেখার ইচ্ছে সবারই থাকে, কিন্তু আমাদের দেশের সড়ক নিরাপত্তার কথাও আপনাকে ভাবতে হবে।

ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে — Don't put all your eggs in one basket. অর্থাৎ, আপনার সকল পুঁজি একই ঝুড়িতে রাখবেন না। কিন্তু আমরা প্রবাসীরা পরিবারের সবাইকে একটা গাড়িতে উঠিয়ে খুশিমনে আমাদের দেশের হাইওয়েতে ছেড়ে দেই, যেখানে প্রতিদিন শত শত মানুষ প্রা/ণ হারায়।

বিদেশ থাকেন কার জন্যে? একবার ভাবেন তো — পুরো পরিবার আপনাকে এয়ারপোর্টে পৌঁছে দিয়ে যাওয়ার পথে সবাই পরপারে চলে গেল! কার জন্য তাহলে বিদেশ করবেন?

২০১৭-১৮ সালের দিকে এক সৌদি প্রবাসীর সাথেও একই ঘটনা ঘটেছে। সে সৌদি এসে শুনল, তার বিমান ল্যান্ড করার আগেই পরিবারের সবাই শেষ!

প্রবাসিরা নেক্সট টাইম যখনই বিদেশ যাবেন বা বিদেশ থেকে আসবেন কাউকে নিয়ে আসার দরকার নেই সর্বোচ্চ বোঝার মত একজন মানুষ সাথে থাকলেই যথেষ্ট আর বিদেশ থেকে আসার টাইমে ট্রলি ভরে ভরে এত কিছু আনার প্রয়োজন নেই এখন দেশেই বিদেশ থেকে ভাল ভাল সুপার শফ রয়েছে সেখানে এমন কিছু নাইযে পাবেন না আরো কম দামে পাবেন ইনশা আল্লাহ

তাই পরিবারকে এয়ারপোর্ট দেখানোর চক্করে তাদেরকে হারাবেন না 😭

বিমানবন্দরে দেখার কিছুই নাই। এমনকি তারা বিমানও দেখতে পারে না। তাহলে কেন তাদের জীবনকে এতটা ঝুঁকিতে ফেলেন?

অবশেষে একটাই কথা বলব হায়াত মৃ/ ত্যু সব কিছু আল্লাহর হাতে তারপর ও আমারা চেষ্টা করব সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার জন্য।

আমরা বাহারাইন প্রবাসি। আমি রাসেল।

08/08/2025

তুমিতো প্রিয় নবী ゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚

Address

Pabna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Sajedul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Sajedul Islam:

Share

Category