Singer Nafiz

Singer Nafiz নতুনরূপে- ৯০ শতকের সুখ-দুঃখ আনন্দ ও বিনোদন my name sojibpsc

04/07/2025
29/03/2025
***পাকস্থলী ক্যান্সারে ৪০ বছর বয়সে মারা যাওয়ার আগে, বিশ্ব বিখ্যাত ডিজাইনার এবং লেখক "ক্রিসদা রড্রিগেজ" লিখেছেন:১. পৃথি...
29/03/2025

***
পাকস্থলী ক্যান্সারে ৪০ বছর বয়সে মারা যাওয়ার আগে, বিশ্ব বিখ্যাত ডিজাইনার এবং লেখক "ক্রিসদা রড্রিগেজ" লিখেছেন:

১. পৃথিবীর সবচেয়ে দামী গাড়ী ছিল আমার গ্যারেজে, কিন্তু এখন হুইলচেয়ার ব্যবহার করতে হচ্ছে।

২. আমার বাড়িতে সব ধরনের ব্র্যান্ডের কাপড়, জুতা ও মূল্যবান জিনিস, কিন্তু এখন আমার শরীর হাসপাতালের দেওয়া ছোট কাপড় দিয়ে মোড়ানো।

৩. ব্যাংকে প্রচুর টাকা পেয়েছি কিন্তু এখন সেই টাকা দিয়ে লাভ হচ্ছে না।

৪. আমার বাড়ি ছিল প্রাসাদের মত, কিন্তু এখন হাসপাতালে দুই বেড এ ঘুমাচ্ছি।

৫. পাঁচ তারকা হোটেল থেকে এখন হাসপাতালে সময় কাটাচ্ছি ক্লিনিক থেকে ক্লিনিকে যাচ্ছি

৬. শত শত মানুষকে অটোগ্রাফ দিয়েছি কিন্তু এবার মেডিকেল রেকর্ড আমার স্বাক্ষর।

৭. সাত নাপিতের কাছে গেছি চুল ঠিক করার জন্য, কিন্তু এখন — মাথায় একটা চুলও নেই।

৮. একটি প্রাইভেট জেটের সাথে, আমি যেকোনো জায়গায় উড়তে পারি, কিন্তু এখন হাসপাতালের গেটে হেঁটে যাওয়ার জন্য আমার দুজন সহকারী প্রয়োজন।

৯. অনেক খাবার থাকলেও এখন আমার খাবার দিনে দুই ট্যাবলেট আর সন্ধ্যায় দুই ফোটা লবন পানি।

১০. এই বাড়ি, এই গাড়ি, এই প্লেন, এই আসবাবপত্র, এই ব্যাংক, অতি সুনাম আর গৌরব, এসব কিছুই আমার কাজে লাগে না। এর কোন কিছুই আমাকে আরাম দিতে পারবে না। "মৃত্যু ছাড়া বাস্তব কিছুই নেই। "

নিজেকে ভালোবাসুন, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।

কপি

সাদামাটা এই ছবিটার ওজন কত জানেন? একজন ধ'ষি'তা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে বাবার সমাধির সামনে। যেই বাবা তার মেয়ের ধ'র্ষ'ণে'র বিচার চ...
17/03/2025

সাদামাটা এই ছবিটার ওজন কত জানেন?
একজন ধ'ষি'তা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে বাবার সমাধির সামনে। যেই বাবা তার মেয়ের ধ'র্ষ'ণে'র বিচার চাইতে গিয়ে খু'ন হয়েছে।

কত সমুদ্র কালি কলমে ভরলে এই ছবিটার ব্যাখ্যা করা যাবে?

বরগুনার মন্টু দাস; যিনি মেয়ের স'তী'ত্ব ও জী'ব'ন একই দিনে হারিয়েছেন।

আপনার এলাকা বা প্রত্যন্ত এলাকায়! মধ্যেরাতে শি'শু'র কা'ন্না'র শ'ব্দ বা কৌশল করে কারো ডাক শুনতে পেলে ভুলেও দরজা খুলবেন না।...
13/03/2025

আপনার এলাকা বা প্রত্যন্ত এলাকায়! মধ্যেরাতে শি'শু'র কা'ন্না'র শ'ব্দ বা কৌশল করে কারো ডাক শুনতে পেলে ভুলেও দরজা খুলবেন না। এগুলো সং"ব"দ্ধ ডা"কা'ত দলের কাজ, বিভিন্ন কৌশলে আপনাকে ঘর থেকে বাইরে আনার পদ্ধতি! সবাই, যার যার স্থান থেকে সতর্ক থাকুন ? নিজে বাঁচুন অন্যকে বাঁচান।
(সংগৃহীত)

ইন্না-লিল্লাহি........রাজিউন 😭 এমন সৌভাগ্য কার কপালে জুটে রমজান মাসে বরকতের দশকে তারাবি নামাজের ইমামতিতে মৃত্যু!হাফেজ রব...
13/03/2025

ইন্না-লিল্লাহি........রাজিউন 😭
এমন সৌভাগ্য কার কপালে জুটে রমজান মাসে বরকতের দশকে তারাবি নামাজের ইমামতিতে মৃত্যু!

হাফেজ রবিউল ইসলাম মসজিদে তারাবির চার রাকাত শেষ না করতেই দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন পরপারে। আল্লাহ তা'য়ালা যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমীন...!🤲

কালেক্টেড

মালটাকে গাড়িতে তোল
12/03/2025

মালটাকে গাড়িতে তোল

 #মাত্র ১২ বছরের ছোট্ট ছেলেটা রোজা রেখে দিন শেষে মাএ ১ ঘন্টা আছে এমন সময় বলে মা গো আমি আর পারছি না একটু পানি দেও। #মা বল...
10/03/2025

#মাত্র ১২ বছরের ছোট্ট ছেলেটা রোজা রেখে দিন শেষে মাএ ১ ঘন্টা আছে এমন সময় বলে মা গো আমি আর পারছি না একটু পানি দেও।

#মা বলে এইতো বাবা আরেকটু শুয়ে থাকো একটু পরেই আযান হবে।এই বলে মা রান্না ঘরে চলে গেল,,,

#আযানের আর মাএ ৫ মিনিট বাকি,মা ছেলেকে ডাকে উঠ বাবা আযানের সময় হয়ে গেছে।

কিন্তু ছেলে আর উঠে না,,,

মা ডাকতেই থাকে তারপর মা বুঝে উঠে ছেলে আর পৃথিবীতে নেই।

#রোজাদার ব্যক্তির মৃ ত্যু শহীদের থেকেও উওম।হে আল্লাহ আপনি আমাদের রমজান মাসে শুক্রবার দিন মৃ ত্যু দান করেন।(আমিন)।

গরীবেরা হা*গতে যায়, মধ্যবিত্তরা টয়লেটে যায় আর বড়লোকেরা ওয়াশরুমে যায়। ইদানিং একটু শিক্ষিত মধ্যবিত্তরা জাতে উঠার জন্য ওয়াশ...
10/03/2025

গরীবেরা হা*গতে যায়, মধ্যবিত্তরা টয়লেটে যায় আর বড়লোকেরা ওয়াশরুমে যায়। ইদানিং একটু শিক্ষিত মধ্যবিত্তরা জাতে উঠার জন্য ওয়াশরুমে যায়। আর বড়লোকেরা এটা সহ্য করতে না পেরে এখন রেস্ট রুমে যায়। এই পায়খানা/টয়লেট/ওয়াশরুম/রেস্ট রুম নিয়ে আমার বিস্তর অভিজ্ঞতা আছে।

আমার লাইফের টাইমলাইন যদি তিনটা ভাগ করি তবে প্রথমভাগ কেটেছে গ্রামে, দ্বিতীয় ভাগ ঢাকায়, তৃতীয় ভাগ দেশের বাইরে। এই তিনভাগে বিভক্ত জীবনে অনেক কিছু দেখার বুঝার অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই আলোকে আজ আমি লিখবো প্রবন্ধ,
টয়লেট- এক প্রেম কথা।

একদম শুরুতে গেলে আমি দেখি গ্রামে আমাদের বাড়ির পশ্চিমদিকে বাঁশঝাড়ের পাশে টিনের বেড়া দেয়া ঢালুর উপরে মাচার মতন করা একটা দুর্বল টয়লেট। যার সামনে চটের বস্তার পর্দা দেয়া। ঢালুতে মাচার উপরে বলতে মাটি থেকে একটা বাঁশের সাঁকো গেছে সেই মাচা পর্যন্ত। মাচাটা আপাত শূন্যে ঝুলে আছে মনে হলেও এটি চারটি বাঁশের খুঁটিতে ভর দিয়ে থাকে। যেটাকে বলে ঝুলন্ত টয়লেট।

যেহেতু টয়লেটে কোন দরজা নেই, সেহেতু কেউ আশেপাশে আসলে বা আসছে মনে হলে টিনের বেড়ায় একটু শব্দ করতে হয় নইলে খুক খুক করে একটু কাশতে হয়।

মাচার দুই কাঠের মাঝে একটা বড় ফাঁকা। সেখান দিয়েই মূলত প্রাকৃতিক কর্ম সাঁই করে নেমে গিয়ে নিচে পড়তো। আপনি টাইম কাউন্ট করলে দেখা যাবে নির্গত হওয়া এবং নিচ থেকে শব্দ রিটার্ন আসার মধ্যে পাঁচ সেকেন্ডের ব্যবধান আছে। এই পদ্ধতিতে সাধারণত শব্দ তরঙ্গ দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয়। আমি টয়লেটের গভীরতা মাপছি।

আচ্ছা এই পাঁচ সেকেন্ডের ব্যবধান থেকে আপনারা কি অনুমান করতে পারছেন টয়লেটটির গভীরতা কত ছিলো? আচ্ছা সহজ করে দিচ্ছি, নিচে মাটি থেকে প্রায় বিশ ত্রিশ ফুট উঁচুতে ছিলো টয়লেট। আসলে নিচে মাটি ছিলো না, ছিলো হাজার বছরের এক হলদেটে সমুদ্র।

ভুল বললাম, হাজার বছর না। প্রতিবছর বন্যায় হলদেটে সমুদ্রটা ধুয়ে মুছে যায়। বন্যার সময়টা সুন্দর। দুই কাঠের ঐ ফাঁকটা দিয়ে নিচে তাকালে দেখা যায় পানির স্রোত। আগে কর্মটি নিচে পড়লে যে শব্দ হতো, তেমন শব্দ হয় না। পানিতে টুপ করে একটা শব্দ হয়, তারপর স্রোতে ভেসে যায়। নিচে মাছেরা অপেক্ষা করে কখন আসবে দ্বিতীয় লট। লট আসা মাত্রই মাছেদের কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে যায়। আপনি উপরে বসে দিব্যি এই খেলাটি অবলোকন করতে পারবেন।

বন্যার সিজনে প্রতিদিন পানি বাড়ে। পানি কাছাকাছি উঠে আসলে স্রোত বাড়ে। লট পড়া মাত্রই স্রোতে ভেসে যায়, মাছেদের খেলা দেখা যায় না। পানি কাছে থাকায় উলটা ভয় লাগে মাছেরা কখন আবার লট আসতে দেরী হলে ফ্যাক্টরিতে হামলা করে বসে।

পরদিন সকাল বেলায় দেখা যায় টয়লেট ডুবে গেছে পানিতে। সেটা এক দুঃসময়। বাড়ির উঠোনের আশেপাশে অস্থায়ী টয়লেট করা হয়। সেটাও ডুবে গেলে ঘরের পেছনদিকে গিয়ে নীরবে কর্ম সারতে হয়। কেউ কেউ গলা পানিতে নেমেও সেরে ফেলে। তখন কর্মটি নিচে যায় না, টুপ করে ভেসে উঠে।

আমি তখন ছোট। ঐটা ছিলো বড়দের টয়লেট। আমার সেখানে যাবার অনুমতি ছিলো না। দুই কাঠের ফাঁক দিয়ে পড়ে হলদেটে সমুদ্রে ডুবে যাবার সমূহ সম্ভাবনা ছিলো। আমাকে বাড়ির আশেপাশে কোথাও বসিয়ে দেয়া হতো খোলা আকাশের নীচে। কর্ম শেষ হলে দাদা কোদাল দিয়ে চেঁছে কর্মটুক নিয়ে বাড়ির পাশে ঝোপে ফেলে দিতেন।

ঝুলন্ত টয়লেটের আমার তেমন অভিজ্ঞতা নাই। যেটুকু অভিজ্ঞতা গ্রামের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গিয়ে। আমাদের বাড়িতে আমি ছোট থাকতেই পাকা টয়লেট তৈরী করা হলো। আমাকে খোলা দুনিয়া থেকে জোর করে বদ্ধ ঘরে পাঠানো শুরু হলো।

গ্রামের মানুষের একটু শুচিবাই ছিলো। এরা ঘরের আশেপাশে টয়লেট রাখতো না। শহরে যে ঘরের ভিতরে টয়লেট এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিস্তর হাসাহাসি চলতো। টয়লেট থাকতো বাড়ির শেষ মাথায় ঝোপঝাড়ের দিকে, যেদিকটায় মানুষের আনাগোনা কম। আমাদের পাকা টয়লেটটিও তেমনি বাড়ির পেছনদিকে করা হয়েছিলো।

আমরা রাত হবার আগেই চেষ্টা করতাম কর্ম সাধন করিয়া ফেলিতে। গ্রামে বিদ্যুৎ ছিলো না। যেদিন রাত্রে দুদ্ধজাত খাবার পেটে পড়তো আর অমানুষিক চাপ অনুভব হইতো সেদিন যেনো মনে হইতো আর রক্ষে নেই। হ্যারিকেন বা কুপি নিয়ে টয়লেটে যাওয়া ছিলো ভয়ানক এক ব্যাপার।

টয়লেটে সাদা চুনকাম করা। দেয়ালে মাকড়সার বাসা করা। তার উপরে থাকতো টিকটিকির উপদ্রব। কর্ম সাধন করিবার মাঝপথে শুনিতাম ঠিকঠিকঠিক। বদমায়েশ এর মধ্যে ঠিক বেঠিক পাইলো কোথায়। তার উপরে ছিলো সাপের ভয়। মনে হইতো এই বুঝি কমোডের পাইপের ভেতর থেকে একটা সাপ এসে ছোবল মেরে দিবে আমার বংশের প্রদীপে।

টয়লেটে যাবার আগেই পড়তো একটা গাবগাছ। গ্রামে কথিত ছিলো গাবগাছে ভূত থাকে। শুনশান নীরব সেই গাব গাছ পার হবার সময় তওবা পড়তে পড়তে যাইতাম। একটা পাতা ঝড়ার আওয়াজ শুনে কলিজা কেঁপে উঠতো। ভয়ে অমানুষিক চাপ উধাও হয়ে যেতো। দেখা গেলো আধাঘন্টা বসে আছি, চাপ আর আসেনা। পরে একপেট কষ্ট নিয়ে উঠে চলে আসলাম। আধাঘন্টা পর সেই গায়েবী চাপ এসে ঠিকই হাজির।

শহরে আসার পরে ভূতের ভয় ছিলো না। তবে তখনও সাপের ভয় ছিলো মনে। বংশ প্রদীপটি আগলে রাখতাম। পরে বুঝতে পারলাম সাপের ভয় নেই আর। তবে বিপত্তি ঘটতো রাত্রে। টয়লেটের পেছনদিকে ভেন্টিলেশনের জানালা ছিলো। মনে হতো কোন একটা কালো পশমী হাত এসে এক্ষুণি ঘাড়ে সুড়সুড়ি দিবে। কর্ম শেষে দৌড়ে বের হলে মনে হইতো যেন বহু বছর নির্বাসনে থাকিবার পরে আমি সভ্যতায় এসে পৌঁছেছি।

বড় লোকের এক আজিব টয়লেট ছিলো। যেটাকে হাই কমোড বলে। বিশ্বাস করবেন না প্রথমবার হাইকমোড ওয়ালা টয়লেটে যে আমার কি এক অবস্থা হয়েছিলো। ঢাকার অভিজাত এলাকায় এক বড়লোক আত্মীয়র বাড়ি বেড়াতে গেছি। বয়স তখন নয় কি দশ। সেখানে গিয়ে টয়লেটে ঢুকে আমি তো অবাক। টয়লেট এতো সুন্দর হয় আমার ধারণা ছিলো না এর আগে।

আমাদের ঢাকা শহরে মধ্যবিত্তের ঘরে গোসলখানা আর টয়লেট একসাথে। গোসলখানার শেষ মাথায় একটু উঁচুতে কমোড। পাশে একটা কল। নতুন বাড়িতে স্টিলের কল, একটু বয়স্ক বাড়িতে স্টিলেরটা নষ্ট হলে প্লাস্টিকেরটা লাগায়। সেটা বছরের পর বছর বদল হয়ে প্লাস্টিকই লাগানো হয়। তার নিচে থাকে সরু নল ওয়ালা বদনা। আর একদম পেছনের দেয়ালে আরামে হেলান দিয়ে থাকে টয়লেট পরিষ্কার করার একটা ব্রাশ।

বড়লোকের টয়লেটে প্রথমবার গিয়ে দেখি মিষ্টি মিষ্টি ঘ্রাণ। পানি নিতে যেয়ে দেখি কোন বদনা নাই। বড়লোকেরা কি তবে শুটকি ধোয় না?
পড়লাম মহাচিন্তায়। টিস্যু আছে যদিও। কি এক মেহেরবানি ঠিক এমনি সময়ে আমার চোখে পড়লো একটা সরু নলের মতো পাইপ। তার মাথায় একটা কলের মত বসানো। চাপ দিতেই দেখি পানি বের হয়। খুশিতে আমি গদগদ হয়ে গেলাম।

এবার পড়লাম আরেক মহা মুশকিলে। এই হাই কমোডে আসলে কেমনে কি করে? তার উপরে আবার দুইটা ঢাকনা। একটা উঠাইলে আরেকটা ফ্রেমের মত। আমি চিন্তায় পড়ে গেলান এই ফ্রেমের উপরে বসে নাকি ফ্রেম উঠায় বসে নাকি এখানে বসে না?
কূল কিনারা না পেয়ে আমি উঠে দেশী স্টাইলে উঠে গেলাম কমোডের উপরে। ভেবে দেখুন তো, একটা লোক হাই কমোডে দেশী স্টাইলে উঠে বসে আছে।

কোন এক পন্ডিত লিখিয়াছিলেন,“ওহে মহাজ্ঞানী, কর্ম করিয়া ঢালিও পানি।” কর্ম শেষে আমি পানি ঢালিবার উপায় পাই না। এইযে হলদেটে আহাম্মকটি ভাসিতেছে, কেহ যদি আসিয়া তাহাকে দেখিয়া ফেলে এবং হাসিতে হাসিতে সবাইকে বলিয়া দেয় আমার ইজ্জত বলিতে কি কিছু রহিবে?

মাথায় আসলো নিশ্চয়ই কোন ব্যবস্থা আছে। ফ্ল্যাশের বাটন দেখি, কিন্তু চাপতে ভয় লাগে। কিছু একটা হইয়া যায় যদি! বড়লোক আত্মীয় কি আমার ক্ষমা করিবে?
আমি ভয়ে ভয়ে ফ্ল্যাশের হ্যান্ডের চাপি। আস্তে চাপ দেয়ায় ফোঁসফোঁস করে হাওয়া বের হয়। আমি ভয় পাইয়া যাই। পানির কানেকশনের লাইনটা ঘুরাই, কাজ হয় না। এরপরে চোখ বন্ধ করে ফ্ল্যাশে একটু জোড়ে চাপ দিতেই ভুরভুর করে পানি এসে সব নিয়ে গেলো। আমার মুখে সে কী অমলিন হাসি!

এরপরে কত প্রযুক্তির টয়লেট দেখা হলো জীবনে। প্লেনের টয়লেটগুলা যেমন একটা আজব জিনিস। কাজ শেষে সুইচ চাপলে কয়েকসেকেন্ড পরে ভুস করে বাতাস এসে সব নিয়ে যায়। কোন পানির কারবার নাই। এখন আবার নতুন ফ্ল্যাশ আসছে উন্নত দেশগুলায়। সুইচ চাপতে হয় না। সেন্সর করা, কর্ম শেষে সেন্সরে টাচ করলে অটোমেটিক ফ্ল্যাশ হয়ে যায়।

আবার এদেশে (ফ্রান্সে) রাস্তায় বুথের মত পাললিক টয়লেটগুলায় সুইচ চাপলে দরজা খুলে। অটোমেটিক আটকায়। কাজ করবেন। সুচ চেপে দরজা খুলে বেড়িয়ে যাবেন। এরপরে দরজা লাগবে। সমস্ত টয়লেটটা পানি ছেড়ে পরিষ্কার হবে অটোমেটিক। কত মানুষ দেখলাম অপেক্ষা না করে একজন বের হবার সাথে সাথেই ঢুকে যায়। টয়লেট পরিষ্কার হবার টাইম দেয় না। বেকুবেরা গোসল করে বের হয়।

প্রযুক্তি এখন আরও এক কাঠি সরেস। গুগলে Toilet near me লিখে সার্চ করলে আশেপাশের লোকেশনে পাবলিক টয়লেট শো করে। আমার শো করে টয়লেটে যেতে কতটুক পথ, কত মিনিট সময় লাগবে। যুগে যুগে পালটে যাচ্ছে মানুষের ধ্যান ধারণা। উন্নতির ছোঁয়া লাগছে শহর বন্দর গ্রাম সবখানে।

অথচ এখনো আমার একটা শখ আছে। বর্ষাকালে ঝুলন্ত টয়লেটে যাবার শখ। মাছেদের সাথে খেলার শখ। দুর্ভাগ্য আমাদের গ্রামে এখন আর কোন ঝুলন্ত টয়লেট নাই। আশা করি কোন এক বর্ষায় এমন একটা সুযোগ আসবে, স্বপ্ন পূরণ হবে। নইলে আমি হেলানো কোন গাছের ডালে উঠে যাবো। তারপর আমি মাছেদের সাথে খেলবো।

©

ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম কারণ হিসেবে ধূমপানকে বিবেচনা করতেন বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা। তবে সাম্প্রতিককালে ফুসফুস ক্যান্সারে ...
09/03/2025

ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম কারণ হিসেবে ধূমপানকে বিবেচনা করতেন বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা। তবে সাম্প্রতিককালে ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্তদের নিয়ে করা গবেষণায় উঠে আসে ভিন্ন তথ্য। বিশ্বজুড়ে অধূমপায়ীদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে নিয়মিত হারে। গড়ে প্রতিবছর প্রাণ হারাচ্ছেন ২০ লাখ মানুষ!

প্রাথমিকভাবে পরিবেশের প্রধান উপাদান বায়ুর দূষনকে দায়ী করা হচ্ছে। বায়ু দূষণের ফলে পূর্ব এশিয়া ও চীনের মানুষ সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত অবস্থায় আছে। বিগত বছরগুলো থেকেই বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (AQI) ও যথারীতি সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে রয়েছে। বিজ্ঞানীরা অধূমপায়ীদের ক্যান্সারের ধরণ বিশ্লেষণ করে ৪৫% পুরুষ ও ৬০% নারীদের মধ্যে ' Adenocarcinoma' প্রকৃতির ক্যান্সারের যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। বায়ু দূষণের ফলে সৃষ্ট ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম টাইপ Adenocarcinoma. পাশাপাশি পরোক্ষ ধূমপানের ফলেও অধূমপায়ীরা ঝুঁকিতে আছেন। অন্যদিকে ব্যক্তিগত জীবনব্যবস্থাও অনেকাংশে দায়ী বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। তাই ঘর থেকে বাইরে বের হওয়ার পূর্বে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করুন। যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের উচিত নিজের ও পরিবারের সদস্যদের কথা মাথায় রেখে অতিসত্ত্বর ধূমপান ছেড়ে দেয়া।

"তব তবি তব তব, তব তবা লী"— এটি ইমাম আসমায়ী রহ. -এর একটি বিখ্যাত কবিতার অংশ। কবিতার মূল নাম "সওতু সফীরিল বুলবুলি" । এই ক...
08/03/2025

"তব তবি তব তব, তব তবা লী"— এটি ইমাম আসমায়ী রহ. -এর একটি বিখ্যাত কবিতার অংশ। কবিতার মূল নাম "সওতু সফীরিল বুলবুলি" । এই কবিতার পেছনে বিরাট এক কাহিনী আছে, হয়ত অনেকেরই তা অজানা! ঘটনাটি হলো—

আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও বুদ্ধিমান শাসক। তবে তিনি কবিদের যথাযথ পুরস্কার না দেওয়ার জন্য এক ধরনের কৌশল অবলম্বন করতেন।

খলিফার অসাধারণ স্মরণশক্তি ছিল— তিনি কোনো কবিতা একবার শুনলেই মুখস্থ করে ফেলতেন! শুধু তাই নয়, তার একজন গোলাম দুইবার শুনলেই মুখস্থ করতে পারতো, আর একজন দাসী তিনবার শুনলেই কবিতাটি মনে রাখতে পারতো।

কোনো কবি যদি নতুন কবিতা নিয়ে আসতো, খলিফা একবার শুনেই তা মুখস্থ করে বলতেন—"এ তো আমি আগেও শুনেছি! এটা নতুন কিছু নয়, তাই তুমি পুরস্কার পাবে না।"

এরপর খলিফা পুনরায় আবৃত্তি করাতেন, তখন তার গোলামও মুখস্থ করে ফেলতো। এরপর দাসীকেও শোনানো হতো, ফলে সেও মুখস্থ করে নিতো। এভাবে তিনজনই কবিতাটি জানার কারণে কবির আর পুরস্কার পাওয়ার উপায় থাকতো না!

একদিন খলিফা ঘোষণা করলেন—"যে ব্যক্তি এমন কবিতা শুনাবে, যা আমি আগে কখনো শুনিনি (অর্থাৎ, মুখস্থ করতে পারবো না), তবে কবিতাটি যে পাত্রে লেখা থাকবে, তার ওজন পরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা তাকে দেওয়া হবে।"

বিখ্যাত কবি ইমাম আসমায়ী রহ. বুঝতে পারলেন, এতে নিশ্চয়ই কোনো ধোঁকাবাজি আছে। তাই তিনি খুব কঠিন ভাষায়, জটিল ছন্দে এক দুর্বোধ্য কবিতা রচনা করলেন— তব তবি তব, তব তবা লী (সওতু সফীরিল বুলবুলি)।

তারপর বেদুইনের বেশ ধারণ করে খলিফার দরবারে উপস্থিত হলেন এবং কবিতাটি আবৃত্তি করলেন।
কিন্তু এবার খলিফা হতভম্ব হয়ে গেলেন! তিনি কোনোভাবেই কবিতাটি মুখস্থ করতে পারলেন না।

খলিফা হতাশ হয়ে কবিকে বললেন,"আচ্ছা, তোমার কবিতাটি যে পাত্রে লেখা, সেটার ওজন অনুসারে তোমাকে স্বর্ণমুদ্রা দেওয়া হবে।"

কবি তখন হেসে বললেন—"আমি কাগজে নয়, বিশাল একটি পাথরে খোদাই করে লিখেছি, যা দশজন সৈন্য বহন করে এনেছে!"

এবার খলিফার আর কোনো উপায় রইলো না। তিনি বাধ্য হয়ে সেই পাথরের সমপরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা কবিকে দিলেন।

এ পর্যায়ে খলিফার একজন মন্ত্রী বলে উঠলেন—"এই কবি নিশ্চয়ই ইমাম আসমায়ী রহ.!"

খলিফা তখন জিজ্ঞেস করলেন—"তুমি কি সত্যিই ইমাম আসমায়ী? তুমি তো আমাকে ধোঁকা দিয়েছো! আমার স্বর্ণ ফেরত দাও।"

ইমাম আসমায়ী রহ. বললেন—"আমি স্বর্ণ ফেরত দেব, যদি আপনি আমার একটি শর্ত মেনে নেন। শর্ত হলো, ভবিষ্যতে যত কবি আপনার দরবারে আসবে, তাদের ন্যায্য পুরস্কার প্রদান করবেন।"

অবশেষে খলিফা রাজি হলেন এবং এরপর থেকে কবিদের তাদের যথাযথ সম্মান ও পুরস্কার দেওয়া শুরু করলেন।

—(ঘটনাটি নেওয়া হয়েছে, সালমা মুহসিনাত নামক বোনের প্রোফাইল থেকে। আমি একটু গুছিয়ে পোস্ট করলাম।)

ফেসবুকে ছবি খানা পেলাম।হিস্ট্রি ছিলো ১ দিনের জ্বর।পরের দিন ঠোট ও চোখের অবস্থা এরকম।জ্বর হলে আমরা সচারাচর বাসায় ৯৯.৯৯% মা...
08/03/2025

ফেসবুকে ছবি খানা পেলাম।
হিস্ট্রি ছিলো ১ দিনের জ্বর।
পরের দিন ঠোট ও চোখের অবস্থা এরকম।
জ্বর হলে আমরা সচারাচর বাসায় ৯৯.৯৯% মানুষ কমন যেই মেডিসিন সেবন করি তা হলো প্যারাসিটামল ( বাজারে নাপা, ফাষ্ট, এসজ ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়)
প্যারাসিটামলকে OTC ড্রাগ বলা হয় অর্থাৎ যে সকল মেডিসিন চিকিৎসক এর প্রেস্ক্রিপশন ব্যতিত ক্রয় করা যায় তা হলো OTC ড্রাগ।
আলোপ্যাথি প্রতিটা ড্রাগস এর রোগি ভেদে হাইপারসেনসেটিভ রিয়েকশন থাকে,
সেটা হোক প্যারাসিটামল বা যে কোন মেডিসিন, ড্রাগস নেওয়ার আগে আমরা কজনে জেনে নেই এই মেডিসিন আমার দেহে কোন হাইপারসেনসেটিভ রিয়েকশন তৈরী করবে কিনা?
আর যদি এটি প্যারাসিটামল হল তাহলে ত কোন কথাই নেই কারন আমরা অলিখিত ভাবে ধরেই নিয়েছি এটি সেফ ড্রাগ, কোন ক্ষতি নেই।
মূলতো ছেলেটির ঠোট এবং চোখে ফুস্কুড়ির মত যে রিয়েকশন দেখা দিয়েছে তাকে
bullous reaction. বলা হয়।
অর্থাৎ মেডিসিন এর হাইপারসেনসিটিভিটির কারনে এমন টা হয়ে থাকে।
আর সবচেয়ে বড় কথা এই রোগির হিস্ট্রিতে প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন ড্রাগ হিস্ট্রি ও নাই।
এলোপ্যাথি চিকিৎসক গন বায়োস্পি ও ইমিউনক্যামেস্ট্রি করে কনফার্ম হয়েছেন এটি Bullous reaction কারন হিসেবে ছিলো প্যারাসিটামল 😥😥😥

এখনো সাবধান হন মুড়ির মত প্যারাসিটামল খাওয়া বন্ধ করুন
রোগ হলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন ধন্যবাদ।

✍️ ডা: মো: জাকির হোসেন

Address

Pabna

Telephone

+8801922222197

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Singer Nafiz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Singer Nafiz:

Share