হাফেজ ক্বারী মাওঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্

  • Home
  • Bangladesh
  • Pabna
  • হাফেজ ক্বারী মাওঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্

হাফেজ ক্বারী মাওঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্ প্রতিটা কষ্টই মানুষকে শিক্ষা দেয়!
আর প্রতিটা শিক্ষাই মানুষকে বদলে দেয়।

📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিহিফযখানার জন্য একজন দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।আবেদনকারীর অবশ্যই নিচে বর্ণিত যোগ্যতাসমূহ থাকতে হবে।✅ শ...
16/09/2025

📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

হিফযখানার জন্য একজন দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
আবেদনকারীর অবশ্যই নিচে বর্ণিত যোগ্যতাসমূহ থাকতে হবে।

✅ শিক্ষাগত যোগ্যতা:

1. হাফেয ক্বারী মাওলানা মুফতি শায়খুল হাদীস হতে হবে।
2. রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
3. অনর্গল ইংরেজি বলতে সক্ষম হতে হবে (ইউরোপ ও আমেরিকানদের মতো)।
4. নাহু ও সরফে পূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে।
5. সুমধুর কণ্ঠস্বর থাকতে হবে।
6. কোপিয়ান বাছরিয়ানদের থেকেও উন্নত মানের মাশক্ব দিতে সক্ষম হতে হবে।

🕔 দায়িত্ব ও সময়সূচী:

২৪ ঘণ্টা ডিউটি করতে সক্ষম হতে হবে।

বেতন: ৮,০০০ টাকা (সন্তুষ্টচিত্তে নিরলস মেহনত ও খাঁটি নিয়তে কাজ করতে হবে)।

অন্তত ৩০ জন ছাত্র একা পড়ানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

💻 প্রযুক্তিগত যোগ্যতা:

প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজে দক্ষ হতে হবে: HTML, PHP, Python, Ruby, C, C #, C++ ইত্যাদি।

Microsoft Office (Excel, PowerPoint) এবং Adobe Photoshop, Illustrator, OBS Studio ইত্যাদি ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে।

Technical & Mechanical কাজ এবং রান্নার দক্ষতা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

✍️ শর্তাবলী:

1. ক্লাসে অমনযোগী হওয়া যাবে না।
2. মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ।
3. তন্দ্রা আসা যাবে না।
4. সারাক্ষণ ছাত্রদেরকে চোখে চোখে রাখতে হবে।
5. বেতন বাড়ানোর অনুরোধ করা যাবে না।
6. ঘনঘন বাড়ি যাওয়া যাবে না (৩০ দিনে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টার ছুটি)।
7. খাবার নিয়ে অভিযোগ করা যাবে না।
8. বিদ্যুৎ ও পানি অপচয় কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
9. পরিচালক যা বলবেন, তা পুরোপুরি মানতে হবে, এমনকি শরিয়তের বাহিরেও।
10. অন্যান্য যেকোনো নিয়মাবলী কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী।

📞 যোগাযোগ:
বাংলাদেশ আট রাস্তার চৌরাস্তা মোড় যা পৃথিবীতে নেই।
মোবাইল নাম্বার: 0100-0000000

এই ধরনের নিয়োগ দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
যাদের চাকরি নাই তারা অনেক কষ্ট করে খুঁজতে থাকে কিন্তু দেখা যায় এই ধরনের কাম করে বসে আছে।
এজন্য খুব সাবধান হই এ ধরনের কাছ থেকে আল্লাহ তায়ালা হেফাজত করুন ।

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো। দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে...
16/09/2025

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো।

দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে পারে, এই ঘটনা থেকে তা আমরা নতুন করে উপলব্ধি করলাম।

ইসলাম অত্যন্ত যৌক্তিক ও প্রাকৃতিক ধর্ম। ইসলাম যতগুলো আর্থিক ইবাদত আবশ্যক করেছে, সবই সামর্থ্যবানদের জন্য।

কিন্তু ইসলামের ভেতর চল্লিশা নামের যে কুসংস্কার আমরা ঢুকিয়েছি, অনেক এলাকায় সেটা সবার ওপর আবশ্যক। এমনকি ঋণ কিংবা জমি বিক্রি করে হলেও তা পালন করতে হয়।

অন্যান্য দলিল-প্রমাণ একপাশে সরিয়ে রেখে শুধু এটুকু দেখেই চল্লিশার অযৌক্তিকতা ও অন্তঃসারশূন্যতা উপলব্ধি করা যায়।

আল্লাহ-প্রদত্ত বিধান আর মানুষের তৈরি নিয়মের মৌলিক পার্থক্য এখানেই।

লোকটি ঋণে জর্জরিত হয়ে মারা গেছেন। আর আজকাল সুদবিহীন ঋণ সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে।

অভিশপ্ত সুদ কীভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে দরিদ্রকে আরো নিঃস্ব বানাচ্ছে আর সুদি মহাজনদের বানাচ্ছে আরো বিত্তশালী, আলোচ্য ঘটনা তার একটি উদাহরণ।

ঋণের ছোবলে জীবনের ওপর কতটা অন্ধকার নামলে কোনো মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে—আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।

এই জাতীয় ঘটনা দুদিন পরপর ঘটে আর আমাদেরকে চোখে আঙুল দিয়ে বলে যায়, দীনের চর্চা এবং ইসলামি অনুশাসন ও মূল্যবোধ ছাড়া প্রকৃত সুখের ঠিকানা আমরা কোনোদিন খুঁজে পাব না।

16/09/2025

অবুঝ শিশুর হাতে ব্লেড যেমন ক্ষতিকর,
মোবাইল তাদের হাতে এর চেয়ে বেশি ক্ষতিকর,,
কিন্তু আফসোস মা,বাবা, ইহা বুঝতে অক্ষম।

16/09/2025

ইলম অর্জনের পর,
নিজেকে অবশ্যই দ্বীনি খেদমতে নিয়োজিত
রাখতে হবে,
হোক মসজিদ মাদরাসা বা অন্যান্য দ্বীনি বিষয়।।।।
আল্লাহ তায়ালা দ্বীনি খেদমতের
তাওফিক দান করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় পুখুরিয়া এলাকায় নিখোঁজের দুই দিন পর স্থানীয় ক্ষিরাই নদী থেকে মসজিদের ইমামের মরদেহ উদ্ধার করেছে ...
16/09/2025

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় পুখুরিয়া এলাকায় নিখোঁজের দুই দিন পর স্থানীয় ক্ষিরাই নদী থেকে মসজিদের ইমামের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টার দিকে স্থানীয়রা ক্ষিরাই নদীতে মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
©

16/09/2025

প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাস, প্রতিটি আশীর্বাদ, প্রতিটি কষ্টের মাঝেও আল্লাহর রহমত লুকিয়ে আছে,
আলহামদুলিল্লাহ।

"আল্লাহ তো নিজেই বলেছেন, ধৈর্য ধারণ করো তোমার ভবিষ্যৎ, তোমার অতীতের চেয়ে সুন্দর হবে। "(সুরা আদ দুহা:০৪)
16/09/2025

"আল্লাহ তো নিজেই বলেছেন,
ধৈর্য ধারণ করো তোমার ভবিষ্যৎ,
তোমার অতীতের চেয়ে সুন্দর হবে। "
(সুরা আদ দুহা:০৪)

16/09/2025

কবরস্থানে অসংখ্য মানুষ শায়িত,
যারা বলেছিল কাল থেকে নামাজ শুরু করব...

পবিত্র মক্কা ও মদিনার পর মসজিদুল আকসা মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্র স্থান। নানা তাৎপর্য ও বৈশিষ্ট্যের কারণে মসজিদুল আকসা মুসলম...
16/09/2025

পবিত্র মক্কা ও মদিনার পর মসজিদুল আকসা মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্র স্থান। নানা তাৎপর্য ও বৈশিষ্ট্যের কারণে মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যেমন মসজিদুল আকসা অসংখ্য নবী-রাসুলের স্মৃতিধন্য পুণ্যভূমি এবং মুসলমানদের প্রথম কিবলা। হিজরতের পর ১৭ মাস পর্যন্ত মুসলমানরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করত। রাসুলুল্লাহ (সা.) মিরাজের রাতে মসজিদুল আকসায় গমন করেন। এ ছাড়া আল আকসা ইসলামী শিক্ষা ও মুসলিম সভ্যতা-সংস্কৃতির তীর্থভূমি। মুসলিম শাসকদের জনকল্যাণমূলক বহু কাজের স্মৃতিচিহ্ন ধারণ করে আছে পবিত্র এই ভূমি। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল আকসা ও ফিলিস্তিন ভূমির বর্ণনা এসেছে, যা এই পবিত্র ভূমির বিশেষ মর্যাদার প্রতি ইঙ্গিত করে। আল্লাহ বলেনঃ ‘পবিত্র ও মহিমাময় তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত। যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাকে আমার নিদর্শন দেখানোর জন্য; তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে মসজিদুল আকসা নির্মিত হয়। এটা পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীনতম মসজিদ। আবু জর গিফারি (রা.) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! সর্বপ্রথম কোন মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। তিনি বললেন, মসজিদুল হারাম। আমি বললাম, অতঃপর কোনটি? তিনি বললেন, মসজিদুল আকসা। আমি বললাম, এ দুইয়ের নির্মাণের মাঝখানে কত পার্থক্য? তিনি বললেন, ৪০ বছর। মাসজিদুল হারামের মতো মসজিদুল আকসাও একাধিকবার পুনর্নির্মাণ ও সংস্কার করা হয়। আদম (আ.)-এর পর খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে ইবরাহিম (আ.) এর পুনর্নির্মাণ করেন। তাঁর বংশধরদের ভেতর ইসহাক ও ইয়াকুব (আ.) পবিত্র এই মসজিদের পরিচর্যা করেন। অতঃপর খ্রিস্টপূর্ব এক হাজার বছর আগে সুলাইমান (আ.) মসজিদুল আকসা পুনর্মির্মাণ করেন। ১৪৪ একর ভূমির ওপর আল আকসা কম্পাউন্ড অবস্থিত, যা প্রাচীন জেরুজালেম শহরের ১৬.৬ ভাগের এক ভাগ। আল আকসা কম্পাউন্ড অর্ধ-আয়তাকার। এর পশ্চিম দিক ৯৪১ মিটার, পূর্ব দিক ৪৬২ মিটার, উত্তর দিক ৩১০ মিটার এবং দক্ষিণ দিক ২৮১ মিটার প্রশস্ত। কম্পাউন্ডের ভেতরে মসজিদুল আকসা ছাড়াও একাধিক ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে। যেমন—সোনালি বর্ণের কুব্বাতুস সাখরা। উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ান ৭২ হিজরিতে এটি নির্মাণ করেন। এর পাশেই কিবলি মসজিদ নির্মাণ করেন খলিফা ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিক। কিবলি মসজিদ নির্মাণ করতে ১০ বছর (৮৬-৯৬ হি.) সময় লেগেছিল। কুব্বাতুস সাখরা মূল অবয়বে টিকে থাকলেও কিবলি মসজিদ একাধিকবার পুনর্নির্মাণের প্রয়োজন হয়েছিল। যেমন ১৩০ হিজরি ও ৪২৫ হিজরির ভূমিকম্পের পর। আল আকসা কম্পাউন্ডে ছোট-বড় ২০০ স্থাপনা রয়েছে। যার মধ্যে আছে মসজিদ, গম্বুজ, আঙিনা, মিহরাব, মিম্বার, আজানের স্থান, কূপ ইত্যাদি। এসব স্থাপনার মধ্যে কুব্বাতুস সাখরার অবস্থান আল আকসা কম্পাউন্ডের ঠিক মধ্যখানে। কিবলি মসজিদের অবস্থান সর্বদক্ষিণে। এই মসজিদের সাতটি আঙিনা ও বারান্দা রয়েছে। কম্পাউন্ডের প্রবেশপথ ছয়টি। কম্পাউন্ডের ভেতর ২৫টি সুপেয় পানির কূপ। রয়েছে বেশ কয়েকটি পানির ফোয়ারা। পাথর আচ্ছাদিত কায়েতবাই ফোয়ারাটিই সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন। আরো আছে ৪০টি উঁচু আসন। যেখানে বসে প্রাজ্ঞ আলেমরা ধর্মীয় জ্ঞানের পাঠদান করে থাকেন। এসব স্থাপনা বিভিন্ন শাসনামলে নির্মিত। ১৫ হিজরি মোতাবেক ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী ফিলিস্তিন ভূমি জয় করেন এবং আল আকসা তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন হয়। বিজয়ের পর খলিফা ওমর (রা.) ফিলিস্তিন সফর করেন। তখন তাঁর সঙ্গে ছিলেন আবু উবাইদা আমের ইবনুল জাররাহ, সাআদ বিন আবি ওয়াক্কাস, খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আবু জর গিফারি (রা.)-সহ সাহাবিদের একটি দল। ওমর (রা.) একটি সন্ধিচুক্তির অধীনে স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে আল আকসার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি নিজে উপস্থিত থেকে পবিত্র পাথর ও আল আকসার আঙিনা পরিষ্কার করেন। তিনি আল আকসা মসজিদের দক্ষিণে ছোট একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। খোলাফায়ে রাশেদার পর উমাইয়া শাসনের সূচনা হয়। উমাইয়া শাসকদের রাজধানী ছিল দামেস্ক। দামেস্ক ফিলিস্তিনের নিকটবর্তী হওয়ায় উমাইয়া খলিফারা আল আকসাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। তাঁদের সময়ে আল আকসার মৌলিক অবকাঠামোগত বহু উন্নয়ন হয়। উমাইয়াদের পর আব্বাসীয় খলিফাদের শাসনাধীন হয় আল আকসা। কিন্তু তাঁদের রাজধানী বাগদাদ হওয়ায় মসজিদুল আকসার ব্যাপারে তাঁদের মনোযোগ অনেকটাই কম ছিল। তবে তাঁরা প্রয়োজনীয় সংস্কার ও স্থানীয় ধর্মীয় কর্মকাণ্ডগুলোতে পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে রামাল্লার যুদ্ধে আব্বাসীয় বাহিনী মিসরে ফাতেমি বাহিনীর কাছে পরাজিত হয়। এর মাধ্যমেই ফিলিস্তিন ভূমির পতন শুরু হয়। ফাতেমিরা ছিল শিয়া ইসমাইলিয়া মতবাদের অনুসারী। যাদের বেশির ভাগ আলেম মুসলিম মনে করেন না। ফাতেমীয় শাসকরা মসজিদুল আকসার ওপর নানা ধরনের বিধি-নিষেধ আরোপ করে এবং ফিলিস্তিন ভূমিতে ইসলামী শিক্ষাধারা বন্ধ করে শিয়া মতবাদ প্রচারের সুযোগ করে দেন। ফাতেমীয় শাসক হাকিমের শাসনামলের শেষভাগে ১০২১ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ আল-কুদস ইসলামী শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চায় তার অতীত ঐতিহ্যের সবটুকু হারিয়ে ফেলে। ১০৭৩ খ্রিস্টাব্দে ফিলিস্তিন সেলজুকদের শাসনাধীন হয়। তারা ছিল সুন্নি মতবাদে বিশ্বাসী। ফলে আল আকসা তার হারানো মর্যাদা ফিরে পেতে শুরু করে এবং ফিলিস্তিনে আবারও বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞানের চর্চা শুরু হয়। ধারণা করা হয়, ১০৯৫ খ্রিস্টাব্দে আল আকসায় ইমাম গাজালি (রহ.)-এর আগমন ঘটে এবং তিনি কয়েক বছর অবস্থান করেন। কিন্তু এই সুদিন দীর্ঘস্থায়ী হলো না। ১০৯৯ খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টান ক্রুসেডাররা আল আকসা দখল করে। তারা মসজিদুল আকসাসহ ইসলামী ঐতিহ্যগুলো ধ্বংস করতে তৎপর হয়। ১১৮০ খ্রিস্টাব্দে মিসরের শাসক সুলতান সালাহুদ্দিন আইয়ুবি (রহ.) ক্রুসেডারদের হাত থেকে ফিলিস্তিন ভূমি মুক্ত করেন। বিজয়ের এক সপ্তাহের মধ্যে মসজিদুল আকসা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়। পরবর্তী জুমা থেকে সেখানে নামাজ শুরু হয়। তিনি নিজ হাতে গোলাপজল দিয়ে আল আকসা পরিষ্কার করেন। তিনি বিজয়ের প্রতীক হিসেবে একটি মিম্বার তৈরি করেন এবং এ ছাড়া আল আকসা কম্পাউন্ডের ভেতর একাধিক শিক্ষাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। সালাহুদ্দিন আইয়ুবি ও তাঁর বংশধররা ক্রুসেডারদের একাধিক আক্রমণ থেকে ফিলিস্তিন ভূমিকে রক্ষা করেছিল। মামলুকরা আইয়ুবীয়দের উত্তরাধিকারী হলে তারা আল আকসার নিরাপত্তায় আত্মনিয়োগ করে। ১৫১৭ খ্রিস্টাব্দে ফিলিস্তিন ভূমি উসমানীয় শাসকদের নিয়ন্ত্রণে আসে, যা ১৯১৭ সাল পর্যন্ত অটুট ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্কের পরাজয়ের মাধ্যমে পবিত্র এই ভূমির নিয়ন্ত্রণ চলে ব্রিটেনের হাতে। ফলে ফিলিস্তিনে দীর্ঘ মুসলিম শাসনের অবসান ঘটে।

[তথ্য সূত্রঃ আলজাজিরা ও মুরসাল ডটকম]

16/09/2025

জীবনটা ক্ষণিক, নয় এ দুনিয়া ঘর,
আখিরাতের পথে চলি, ভেবে প্রতি ক্ষণ।

নামাজে আছে শান্তি, কুরআনে আলো,
আল্লাহর পথে চললে নেই কোনো দুঃখ-বোঝা।

পাপের আঁধার ভাঙে, তওবার আলোয়,
রহমতের দরজা খোলা, রবের দয়া ঢালোয়।

16/09/2025

সৎ থাকুন রাস্তা কঠিন হবে তবে শান্তি পাবেন।

16/09/2025

"Assalamualaikum"
সালামের উত্তর দেওয়া ওয়াজিব!

Address

Sujanagar
Pabna
6662

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাফেজ ক্বারী মাওঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হাফেজ ক্বারী মাওঃ মোঃ আসাদুল্লাহ্:

Share