প্রথম পাবনা

প্রথম পাবনা পাবনার ইতিহাস, ঐতিহ্য, দর্শনীয় স্থান পাবনা জেলার ইতিহাস, তথ্যচিত্র, সংবাদ ।

পাবনার আরিফপুর থেকে তোলা
15/07/2025

পাবনার আরিফপুর থেকে তোলা

 #বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা  #ঢাকা
15/07/2025

#বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা #ঢাকা

‘মানববন্ধন কর্মসূচি’ ‘ #শেকড় পাবনা ফাউন্ডেশন’-এর উদ্যোগে , রবিবার (১৩ জুলাই) পাবনার বহুল প্রতীক্ষিত চার দফা দাবির বাস্তব...
13/07/2025

‘মানববন্ধন কর্মসূচি’ ‘ #শেকড় পাবনা ফাউন্ডেশন’-এর উদ্যোগে , রবিবার (১৩ জুলাই) পাবনার বহুল প্রতীক্ষিত চার দফা দাবির বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শহীদ চত্বরে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে এক বৃহৎ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

দাবিগুলো হলো: #পাবনা-ঢাকা সরাসরি এক্সপ্রেস ট্রেন সার্ভিস চালু
#ঈশ্বরদী বিমানবন্দর চালু
পাবনার সকল মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ
#আরিচা- #কাজিরহাট ফেরিঘাট খয়েরচরে স্থানান্তর।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে শুরু হয়ে শহীদ চত্বর, ডিসি অফিসের সামনে হয়ে অনন্ত বাজার পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে। এতে জেলার ছাত্র-শিক্ষক, ব্যবসায়ী, আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সামাজিক সংগঠন ও সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে #পাবনা #প্রেসক্লাব, ঢাকাস্থ পাবনা জার্নালিস্ট ফোরাম (পিজেএফ) এবং জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন একাত্মতা ও পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন।

 #খাজনার বিলে জমির ফসল পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক।  #বাদাই  #সুজানগর  #পাবনা।
09/07/2025

#খাজনার বিলে জমির ফসল পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক। #বাদাই #সুজানগর #পাবনা।

07/07/2025

নিজের নাগরিককে খুন করতে পারে ,পঙ্গু করে দিতে পারে অন্ধ করে দিতে পারে, ওই সংবিধান আমাদের দরকার নাই, আমাদের নতুন সংবিধান লাগবে, সেই নতুন সংবিধান আমরা আপনাদের সাথে করে নিয়ে আসবো - পাবনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব #তাসনিম জারা। #এনসিপি #পাবনা

07/07/2025

সংস্কারের মধ্যে দিয়েই আমরা নতুন দেশ গড়বো - পাবনায় #নাহিদ ইসলাম

 #পাবনা শহীদ চত্বরে  #এনসিপি 'র জনসভা চলছে।
07/07/2025

#পাবনা শহীদ চত্বরে #এনসিপি 'র জনসভা চলছে।

Address

Pabna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রথম পাবনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রথম পাবনা:

Share

আমাদের পাবনা জেলা ।

১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ অক্টোবর স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে পাবনা স্বীকৃতি লাভ করে। ১৭৯০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জেলার বেশির ভাগ অংশ রাজশাহী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। তখনকার দিনে এসব এলাকায় সরকারের দায়িত্বপূর্ণ কর্মচারীদের খুব অভাব ছিল। পুলিশের অযোগ্যতা এবং জমিদারদের পক্ষ থেকে ডাকাতি ঘটনার তথ্য গোপন রাখা বা এড়িয়ে যাওয়া হতো। গ্রামাঞ্চলে ডাকাতেরা দলে দলে ঘুরে বেড়াত। চলনবিল এলাকায় জলদস্যুদের উপদ্রব চলছিল দীর্ঘ দিন ধরে। এদের প্রতিরোধ করতে ও শাসনতান্ত্রিক সুবন্দোবস্তের জন্যে কোম্পানি সরকারের মন্তব্য অনুসারে পাবনায় সামগ্রিক ভাবে ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দে জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দে তা স্থায়ী রূপ লাভ করে এবং তাকে স্বতন্ত্র ডিপুটি কালেক্টর রুপে নিয়োগ করা হয়।

রাজশাহী জেলার ৫টি থানা ও যশোর জেলার ৩টি থানা নিয়ে সর্ব প্রথম পাবনা জেলা গঠিত হয়। সময় সময় এর এলাকা ও সীমানার পরিবর্তন ঘটেছে। ১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দের ২১ নভেম্বর যশোরের খোকসা থানা পাবনা ভুক্ত করা হয়। অন্যান্য থানা গুলোর মধ্যে ছিল রাজশাহীর খেতুপাড়া, মথুরা, শাহজাদপুর, রায়গঞ্জ ও পাবনা। ‘যশোরের চারটি থানা ধরমপুর, মধুপুর, কুস্টিয়া ও পাংশা’। তখন পশ্চিম বাংলার মালদহ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ ডব্লিউ মিলস জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিযুক্ত হন পাবনায়। ১৮৩৭ খ্রিষ্টাব্দে সেশন জজের পদ সৃষ্টি হলে এ জেলা রাজশাহীর দায়রা জজের অধীনে যায়। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ অক্টোবর জেলার পূর্ব সীমা নির্দিস্ট করা হয় যমুনা নদী। ১২ জানুয়ারি ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে সিরাজগঞ্জ থানাকে মোমেনশাহী জেলা থেকে কেটে নিয়ে ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমায় উন্নীত করে পাবনা ভুক্ত করা হয়। নিযুক্ত করা হয় ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। এর ২০ বছর পর রায়গঞ্জ থানা এ জেলায় সামিল হয়।

নীল বিদ্রোহ চলাকালে শান্তি শৃংখলার অবনতি হলে লর্ড ক্যানিং ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে জেলায় একজন কালেক্টর নিযুক্ত করেন। এর আগে ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে জেলা প্রশাসক হয়ে আসেন টি.ই. রেভেন্স। ১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দে সিরাজগঞ্জ ও ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে পাবনায় মিউনিসিপ্যালিটি গঠিত হয়। ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রবর্তিত হয় জেলা বোর্ড। যখন কোম্পানি শাসনের অবসান ঘটে তখন স্বভাবতই এ জেলা ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী মহারাণী ডিক্টোরিয়ার শাসনাধীনে চলে যায়। ১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে পাংশা, খোকসা ও বালিয়াকান্দি এই তিনটি থানা নিয়ে পাবনার অধীনে কুমারখালী মহকুমা গঠন করা হয়। ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কুষ্টিয়া থানা এ জেলা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে নদীয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে পাংশা থানা ফরিদপুর জেলার গোয়ালন্দ মহকুমায় এবং কুমারখালী থানা কুষ্টিয়া মহকুমার সাথে সংযুক্ত করা হয়। এ ভাবে এ জেলার দক্ষিণ সীমানা হয় পদ্মা নদী। ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে কুমারখালী থানা সৃষ্টি হলে তা ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে পাবনার একটি মহকুমা হয়। ১৮৭১ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমা অবলুপ্ত করে কুষ্টিয়া মহকুমার অংশ করা হয়। ১৮৭৯ তে জজ আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আগে কয়েকটি থানা বদলে যায়।

পাবনা নামের উদ্ভব সম্পর্কে বিশেষ ভাবে কিছু জানা যায় না। তবে বিভিন্ন মতবাদ আছে। প্রত্নতাত্মিক কানিংহাম অনুমান করেন যে, প্রাচীন রাজ্য পুন্ড্র বা পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে পাবনা নামের উদ্ভব হয়ে থাকতে পারে। তবে সাধারণ বিশ্বাস পাবনী নামের একটি নদীর মিলিত স্রোত ধারার নামানুসারে এলাকার নাম হয় পাবনা।