Anupam Krishna Prema Dasa

Anupam Krishna Prema Dasa I�love�krishna�music�and�musical
I am a freak
and
I want to be a freak
I want to make something

Best selfie in my life with gurumoharaj 🙏🙏🙏
29/01/2025

Best selfie in my life with gurumoharaj 🙏🙏🙏

প্রাত্যহিক শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত অধ্যয়ন - শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের সাথে!"আজ আমি শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতের 'প্রয়াগে শ্রীরূ...
27/01/2025

প্রাত্যহিক শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত অধ্যয়ন - শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের সাথে!

"আজ আমি শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতের 'প্রয়াগে শ্রীরূপ শিক্ষা' শীর্ষক ঊনবিংশতি পরিচ্ছেদের ১১৫তম থেকে ১৩২তম শ্লোক পর্যন্ত অধ্যয়ন করেছি। শ্রীল রূপ গোস্বামী হলেন নবম গোপী, তিনি শ্রীরূপ মঞ্জরী। তিনি হলেন শ্রীমতী রাধারাণীর সরাসরি প্রকাশ। আর তিনি দিব্য গ্রন্থাবলি রচনার জন্য ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু কর্তৃক শক্তিপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। যেমনভাবে ব্রহ্মাজীর ক্ষেত্রে ভগবান তাঁর হৃদয়ে প্রবেশ করেছেন এবং শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে সৃষ্টি করতে হবে এবং বৈদিক সত্য উপলব্ধি করতে হবে। একইভাবে ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু শ্রীরূপ গোস্বামী ও অন্যান্য আচার্যদের হৃদয়ে প্রবেশ করেছেন যেন তাঁরা বিভিন্ন পারমার্থিক সিদ্ধান্তের অন্তর্নিহিত অর্থ উপলব্ধি করতে পারেন এবং এভাবে সেগুলি যথাযথভাবে উপলব্ধি করে তাঁরা সেগুলি রচনা করতে পারেন।

কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি এ.সি. ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ সুনিশ্চিতভাবে কৃষ্ণ কর্তৃক শক্তিপ্রাপ্ত। তাই প্রচুর কষ্ট ও প্রতিকূলতা সহ্য করে তিনি সারা বিশ্বব্যাপী কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন বিস্তার করেছেন এবং তিনি বিভিন্ন মানুষদের এই আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যেতে শক্তি সঞ্চার করছেন।"

~ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের অ্যাপ বার্তা
২৬শে জানুয়ারি, ২০২৫

 #আমার_জন্মগত_ঋণবৈদিক শাস্ত্র অনুসারে প্রতিটি মানুষ পাঁচটি ঋণ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে:-        🙏_____________________________...
26/01/2025

#আমার_জন্মগত_ঋণ

বৈদিক শাস্ত্র অনুসারে প্রতিটি মানুষ পাঁচটি ঋণ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে:-
🙏_________________________________🙏

১) দেবঋণঃ দেবতাদের কাছে ঋণ; দেবতাদের পূজা প্রার্থনা ও হোম-যজ্ঞাদি দ্বারা এই ঋণ শোধ করতে হয়।
উদাহরনঃ দেবতা সূর্যনারায়ন, সূর্য ছাড়া জন্মই হতো না, আলো না থাকলে।
(২) ঋষিঋণঃ মুনি-ঋষিদের কাছে ঋণ; ঋষি প্রণীত শাস্ত্রাদি পাঠের দ্বারা এই ঋণ শোধ করতে হয়।
উদাহরনঃ আমার মা আমাকে কথা বলতে শিখাতেই পারতো না, ভাষা শিক্ষাও থাকতো না, এটাও মুনি-ঋষিদের অবদান।
(৩) পিতৃঋণঃ পিতা-মাতা ও পিতৃপুরুষদের কাছে ঋণ; জীবিত পিতা-মাতা ও পিতৃপুরুষদের সেবা এবং মৃতদের উদ্দেশ্যে শ্রাদ্ধ ও তর্পণাদি দ্বারা এই ঋণ শোধ করতে হয়।
উদাহরনঃ তাদের মাধ্যমেই তো পুরো জীবন গঠন।
(৪) নৃ-ঋণঃ আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশিদের কাছে ঋণ; অতিথি সেবা এবং দুঃস্থ, আর্ত্ত, পীড়িত নরনারায়নের সেবার দ্বারা এই ঋণ শোধ করতে হয়।
উদারনঃ প্রতিবেশি না থাকলে আমায় স্বীকৃতি দিতো কে? কোথা থেকে প্রতিষ্ঠিত হতাম? কে দিতো আমায় মূল্যায়ন।
(৫) ভূতঋণঃ পশুপাখি ও উদ্ভিদাদির নিকট ঋণ; মনুষ্যেতর প্রাণী, পশুপাখি এবং বৃক্ষ-লতাদির সেবা দ্বারা এই ঋণ শোধ করতে হয়।
উদাহরনঃ শ্বাস প্রশ্বাস নিচ্ছি কার কাছ থেকে? কে প্রদান করে আমায়? জীবিকা নির্বাহ করতে খাদ্য যোগানে কারা অথবা কে সহায়তা করতো যদি এগুলোই না থাকতো?

এই পাঁচটি ঋণকে একত্রে পঞ্চঋণ বলে এবং এই ঋণসমূহ শোধ করাকে পঞ্চযজ্ঞ বলে।

এই ঋণ পরিশোধ সম্পর্কে শিক্ষা দেয় শুধুমাত্র আমার সনাতন ধর্মেই।

হরে কৃষ্ণ,আগামী ২৫/০১/২৫ ইং শনিবার ষাটতিলা একাদশীর উপবাস। উপবাসকরুন আর নাই করুন অন্ততো একটু একাদশীরমাহাত্ম্যটা পাঠ করুন,...
24/01/2025

হরে কৃষ্ণ,আগামী ২৫/০১/২৫ ইং শনিবার ষাটতিলা একাদশীর উপবাস।
উপবাসকরুন আর নাই করুন অন্ততো একটু একাদশীর
মাহাত্ম্যটা পাঠ করুন, তাহলে তো কাওকে বলতে
পারবেন!এটা আমার অনুরোধ।!!! শ্রীশ্রী
ষটতিলা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্যমাঘ মাসের
কৃষ্ণপক্ষের "ষটতিলা"একাদশীর মাহাত্ম্য
ভবিষ্যোত্তরপুরাণে বর্ণিত আছে।যুধিষ্ঠির
মহারাজ বললেন- হে জগন্নাথ!মাঘ মাসের
কৃষ্ণপক্ষের একাদশীতিথির নাম কি, বিধিই বা কি
এবংতার কি ফল, সবিস্তারে বর্ণনা করুন।তদুত্তরে
ভগবান বললেন- হে রাজন! এইএকাদশী 'ষট্ তিলা'
নামে জড়তেবিদিত। এক সময় দাল্ভ্য ঋষি
মুনিশ্রেষ্ঠ পুলস্তকেজিজ্ঞাসা করেন -
মর্ত্যলোকেমানুষেরা ব্রহ্মহত্যা, গোহত্যা,
অন্যেরসম্পদ করণ আদি পাপকর্ম দ্বারা নরকে
গমণকরে। যাতে তারা নরক গতি থেকেরক্ষা পায়,
তা যথাযথভাবে আমাকেউপদেশ করুন। অনায়াসে
সাধন করা যায়এমন কোন কাজেরকাজি মাধ্যমে
যদিতাদের এই পাপ থেকে উদ্ধারের
কোনউপায় থাকে, তবে তা বলুন। ঋষি পুলস্ত্য
বললেন, হে মহাভাগ! তুমিএকটি গোপনীয়
উত্তম বিষয়াবলী প্রশ্নকরেছ। মাঘ মাসের শুচি,
জিতেন্দ্রিয়,কাম, ক্রোধ আদি শূন্য হয়ে
স্নানার্থীপর সর্বদেবেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ এর
পূজা করবে।পূজাতে কোন বিঘ্ন ঘটলে
কৃষ্ণনাম স্মরণকরবে। রাত্রিকাল অর্চনান্তে
তোমকরবে। তারপর চন্দন, অগুরু, কর্পূর ও
শর্করাপ্রভৃতি দ্বারা নৈবেদ্য প্রস্তুত
করেভগবানকে নিবেদন করবে।
কুষ্মাণ্ড,নারকেল অথবা একশত গুবাক দিয়ে
অর্ঘ্যপ্রদান করবে ' কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃপালুস্ত্বমগতী
নাং গতির্ভব ' ইত্যাদি মন্ত্রিতশ্রীকৃষ্ণের পূজা
করতে হয়। ' কৃষ্ণ আমারপ্রতি প্রীত গোন '
বলে যথাশক্তিব্রাহ্মণকে জলপূর্ণ কলস, ছত্র,
বস্ত্র,পাদুকা, গাভী ও তিলপাত্র দান করবে। স্নান,
দানাদি কার্যে কালো তিলঅত্যন্ত শুভ।হে
দ্বিজোত্তম! ঐ প্রদত্ত তিল থেকেপুনরায় যে
তিল উৎপন্ন হয়, ততো বছর ধরেদানকারী
স্বর্গলোকে বাস করে।তিলদ্বারা স্নান, তিল
শরীরে ধারণ,তিল জলে মিশিয়ে তা দিয়ে
কর্পর,তিল ভোজন এবং তিল দান - এই ছয়প্রকার
বিধানে সর্বপাপ বিনষ্ট হয়েথাকে। এই জন্য এই
একাদশীর নাম ' ষট্তিলা ' ।হে যুধিষ্ঠির! একসময়
নারদও এই ষট্ তিলাএকাদশীর ফল ও ইতিহাস
সম্পর্কেজানতে চাইলে যে কাহিনী
আমিবলেছিলাম তা এখন তোমার কাছেবর্ণনা
করছি। পুরাকালে মর্ত্যলোকে এক ব্রাহ্মণীবাস
করত। সে প্রত্যহ ব্রত আচরণ ওদেবপূজাপরায়ণা
ছিল। উপবাস ক্রমেতার শরীর অত্যন্ত ক্ষীণ
হয়েগিয়েছিল। সেই মহাসতী
ব্রাহ্মণীঅন্যের কাছ থেকে দ্রব্যাদি গ্রহণ
করেদেবতা, ব্রাহ্মণ,( কুমারীদের
ভক্তিভরেদান করত। কিন্তু কখনও
ভিক্ষুককেভিক্ষাদান ও ব্রাহ্মণজাতি অন্নদানকরেনি।
এইভাবে বহু বছর অতিক্রান্ত হল।আমি চিন্তা করলাম,
কষ্টসাধ্য বিভিন্নব্রত করার ফলা এই ব্রাহ্মণীর
শরীরশুকিয়ে যাচ্ছে। সে যথাযথভাবেবৈষ্ণব
দের অর্চনও করেছে, কিন্তু তাদেরপরিতৃপ্তির
জন্য কখনও অন্নদান করেনি।তাই আমি একদিন
কাপালিক রূপ ধারণকরে তামার পাত্র হাতে নিয়ে
তারকাছে গিয়ে ভিক্ষা প্রার্থনাকরলাম।ব্রাহ্মণী
বলল - হে ব্রাহ্মণ! তুমি কোথাথেকে এসেছ,
কোথায় যাবে, তাআমাকে বলো।আমি বললাম -
হে সুন্দরী! আমাকেভিক্ষা দাও। তখন মে
ক্রুদ্ধ হয়ে আমারপাত্রে একটি মাটির ঢিলা
নিক্ষেপকরল। তারপর আমি সেখান থেকে
চলেগেলাম।বহুকাল পরে সেই ব্রাহ্মণী ব্রত
প্রভাকরস্বশরীরে স্বর্গে গমন করল।
মাটিরঢেলা দানের ফলে একটিমনোরম গৃহ
সেপ্রাপ্ত হল। কিন্তু হে নারদ! সেখানেকোন
ধান ও চাল কিছুই ছিল না। গৃহশূন্যদেখে
মহাক্রোধে সে আমার কাছেএসে বলল -
আমি ব্রত, কৃচ্ছ্রসাধন ওউপবাসের মাধ্যমে
নারায়ণেরআরাধনা করেছি। এখন হে জনার্দন!
আমার দুহে কিছুই দেখছি না কেন?হে নারদ!
তখন আমি তাকে বললাম -তুমি নিজ গৃহে দরজা বন্ধ
করে বসেথাকো। মর্ত্যলোকের মানবী
স্বশরীরেস্বর্গে এসেছে শুনে
দেবতাদেরপত্নীরা তাকে দেখতে আসবে।
কিন্তুতুমি দরজা খুলবে না। তুমি তাদেরকাছে ষট্ তিলা
ব্রতের পূণ্যফলপ্রার্থন া করবে। যদি তারা সেই
ফলপ্রদানে রাজি হয়, তবেই দরজা খুলবে।এরপর
দেবপত্নীরা সেখানে এসে তারদর্শন প্রার্থনা
করল। ষট্ তিলা ব্রতের ফলপেলেই কেবল
সেই মানবী দর্শন দেবেনজেনে তাদের
মধ্যে এক দেবপত্নী তারষট্ তিলা ব্রতজনীত
পূণ্যফল তাকে প্রদানকরল। তখন সেই ব্রাহ্মণী
দিব্যকান্তিবিশিষ্টা হল এবং তার গৃহ ধনধান্যেভরে
গেল। দ্বার উদঘাটন করলেদেবপত্নীরা তাকে
দর্শন করে বিস্মিতহেলেন।হে নারদ! অতিরিক্ত
বিষয়বাসনা করাউচিত নয়। বিত্ত শাঠ্যও অকর্তব্য।
নিজসাধ্য মতো তিল, বস্ত্র ও অন্ন দান করবে।
ষট্ তিলা ব্রতের প্রভাকর দারিদ্রতা,শারীরিক কষ্ট,
দুর্ভাগ্য প্রভৃতি বিনষ্ট হয়।এই বিধি অনুসারে তিলদান
করলে মানুষ অনায়াসে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত
হয়।।
পারনঃ- হরেকৃষ্ণ,,,,পারন ২৬/০১/২৫ ইং রবিবার সকাল
৬.৪৩-১০.২৪ মিনিটের মধ্যে। রাধে রাধে 🙏

বদ্রীনাথ পাহাড় দর্শন
23/01/2025

বদ্রীনাথ পাহাড় দর্শন

নবদ্বীপ পরিক্রমা ২০২৪ এর মহা মিলন
23/01/2025

নবদ্বীপ পরিক্রমা ২০২৪ এর মহা মিলন

এই রাক্ষসটি কী কীর্তন করছে!"একজন ভক্ত হয়তো জপ করছে, সেবা করছে, কিন্তু তার হৃদয়ে ভক্তিলতার সাথে সাথে সেখানে হয়তো প্রজল্প,...
23/01/2025

এই রাক্ষসটি কী কীর্তন করছে!

"একজন ভক্ত হয়তো জপ করছে, সেবা করছে, কিন্তু তার হৃদয়ে ভক্তিলতার সাথে সাথে সেখানে হয়তো প্রজল্প, অহেতুক নিন্দা, আলস্যরূপী আরও অনেক আগাছাগুলিও মাথা গজিয়ে উঠতে পারে। এই আগাছাগুলির ন্যায় বিভিন্ন বাধা হচ্ছে লাভ, পূজা, প্রতিষ্ঠা প্রত্যাশা করা যা কিনা দেখতে একদম ভগবদ্ভক্তির মতোই মনে হয় কেননা সেগুলি একজন সাধককে কৃষ্ণসেবা করতে উদ্বুদ্ধ করতে পারে।

যেমন একজন ভালো কীর্তনীয়া ছিল এবং সকল ভক্তরা তার কীর্তনের ভীষণ প্রশংসা করছিল, কিন্তু প্রভুপাদ তার মনোভাব বুঝতে পারলেন এবং তিনি মন্তব্য করেছিলেন "এই রাক্ষসটি কী কীর্তন করছে? সে নিজের জন্য কীর্তন করছে: সে কেবল তার নিজের কণ্ঠ শোনার জন্য কীর্তন করছে।" অবশ্যই আমরা যা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারতাম না প্রভুপাদ তা বুঝতে পারতেন। যখন তিনি সেটি চিহ্নিত করলেন তখন আমরা সকলে বললাম, "হ্যাঁ, এ তো রাক্ষস!"

প্রভুপাদ অত্যন্ত পারদর্শী ছিলেন। কেউ যখন কীর্তন করে, তাকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। তাকে ভাবতে হবে, "আমি কৃষ্ণের জন্য কীর্তন করছি। আমি আমার গুরুদেবের সন্তুষ্টি বিধানের জন্য কীর্তন করছি।" কোন ভক্ত হয়তো এই ফাঁদে পড়তে পারে, সে মনে করতে পারে যে, সে কিছু বিশেষ ভক্তি অঙ্গে খুব পারদর্শী। এই জিনিসটি হওয়ার বিপদ রয়েছে। তা হলে একজন ভক্ত কী করবে? সে অবশ্যই তার মনকে সুশৃঙ্খল করবে। যখন তার মন বিভিন্ন কিছু অনুমান করতে শুরু করবে তখন অবশ্যই তাকে এই সমস্ত চিন্তা ছেটে ফেলতে হবে। "না, আমি কেবলমাত্র শ্রীল প্রভুপাদের প্রসন্নতা বিধানের জন্য কীর্তন করছি, কেবল আমার গুরুদেবের প্রসন্নতা বিধানের জন্য কীর্তন করছি। আমি কেবলমাত্র নিতাই গৌরের প্রসন্নতা বিধানের জন্য কীর্তন করছি।"

~ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী
১৩ই মে, ১৯৮০
সেন্ট লুইস, যুক্তরাষ্ট্র

"মায়ার কাজ হচ্ছে আপনাকে পরীক্ষা করা। এটি যাচাই করার জন্য যে আপনি বাস্তবিক অর্থে পরিপক্ক বা ঐকান্তিক কিনা। তাই এটি আমাদে...
22/01/2025

"মায়ার কাজ হচ্ছে আপনাকে পরীক্ষা করা। এটি যাচাই করার জন্য যে আপনি বাস্তবিক অর্থে পরিপক্ক বা ঐকান্তিক কিনা। তাই এটি আমাদের পূর্ণতা অর্জনের প্রক্রিয়ার অংশ। এইভাবে সেখানে অনেক পরীক্ষা হবে। তাই আমাদের অন্য কোন বাসনা থাকা উচিত নয়। কিছু পরীক্ষা হবে, সেগুলি আমাদের ভক্তিযোগেরই অংশ।"

~ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী, ৭ই মার্চ, ২০২১, শ্রীধাম মায়াপুর

যে নারীর রান্নার হাত যত ভালো, স্ত্রী/প্রেমিকা হিসেবে তিনি তত সফল - বলছে গবেষণাগবেষণায় উঠে এসেছে, যে নারীর রান্নার হাত যত...
21/01/2025

যে নারীর রান্নার হাত যত ভালো, স্ত্রী/প্রেমিকা হিসেবে তিনি তত সফল - বলছে গবেষণা

গবেষণায় উঠে এসেছে, যে নারীর রান্নার হাত যত ভালো, তিনি স্ত্রী বা প্রেমিকা হিসেবে তত সফল হওয়ার সম্ভাবনা রাখেন। এটি কেবল একটি সংস্কার নয়, বরং গভীর মনস্তাত্ত্বিক এবং সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর গুরুত্ব বিশ্লেষণ করা সম্ভব। রান্নার দক্ষতা নারীর যত্নশীলতা, সৃজনশীলতা এবং ভালোবাসার একটি অনন্য প্রকাশ। সুস্বাদু খাবার শুধু শারীরিক প্রয়োজন মেটায় না; এটি পরিবারের সদস্যদের মানসিক আনন্দ ও আত্মিক তৃপ্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

যখন একজন স্ত্রী বা প্রেমিকা তাঁর সঙ্গীর জন্য যত্ন নিয়ে পছন্দের খাবার রান্না করেন, তখন সেই কাজ শুধু একটি দৈনন্দিন কাজ হিসেবে বিবেচিত হয় না; বরং এটি পারস্পরিক সম্পর্কের গভীরতা এবং একে অপরের প্রতি সম্মানের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখা যায়। গবেষকরা মনে করেন, সুস্বাদু খাবার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রাচীনকাল থেকেই রান্না এবং পরিবারের মেলবন্ধনকে একসূত্রে গেঁথে রাখার প্রচেষ্টা লক্ষ করা যায়। বিভিন্ন সংস্কৃতিতে রান্নার মাধ্যমেই নারীরা পরিবারের কেন্দ্রবিন্দুতে জায়গা করে নিয়েছেন এবং পরিবারের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ভূমিকা রেখেছেন।

রান্নার দক্ষতা শুধু পরিবারের সুখ-সমৃদ্ধির প্রতীক নয়, এটি সম্পর্কেরও দৃঢ় ভিত্তি তৈরি করে। রান্না করার সময় একজন নারীর আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং যত্ন তাঁর সঙ্গীর মনে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি সঙ্গীর কাছে নারীর প্রতি বিশেষ আকর্ষণ তৈরি করে এবং তাঁদের সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে।

তবে, সম্পর্কের সফলতা রান্নার দক্ষতার ওপর একমাত্র নির্ভরশীল নয়। রান্নার পাশাপাশি পারস্পরিক সম্মান, বোঝাপড়া, ভালোবাসা এবং সহমর্মিতা একটি সম্পর্ককে সার্থক করে তোলে। রান্নার গুণ অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, তবে এর সঙ্গে অন্যান্য গুণাবলীর সমন্বয় একজন নারীকে স্ত্রী বা প্রেমিকা হিসেবে প্রকৃতপক্ষে সফল করে তোলে। তাই রান্না একটি শক্তিশালী মাধ্যম হলেও, সম্পর্কের সৌন্দর্য আসলে ভালোবাসা, যত্ন, এবং একে অপরের পাশে থাকার মানসিকতায় নিহিত।

প্রথমে নিজের দোষ বা ত্রুটিকে খুঁজে বার করতে হবে।কারণ এই ত্রুটি মুক্ত হওয়ার ফলে আমরা মানসিক সন্তুষ্টি অনুভব করি।-শ্রীল জয়...
21/01/2025

প্রথমে নিজের দোষ বা ত্রুটিকে খুঁজে বার করতে হবে।কারণ এই ত্রুটি মুক্ত হওয়ার ফলে আমরা মানসিক সন্তুষ্টি অনুভব করি।

-শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজ 🙏❤️
১৬ জুন ১৯৮১,লস্ এঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া,ইউ,এস

এই দেহটা নষ্ট হয়ে যাবে, ধূলায় পরিণত হবে তথাপি পুরো মনোযোগ এই দেহের উপর; সমাজবিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি, সবই এই দেহকে কেন্দ্র...
21/01/2025

এই দেহটা নষ্ট হয়ে যাবে, ধূলায় পরিণত হবে তথাপি পুরো মনোযোগ এই দেহের উপর; সমাজবিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি, সবই এই দেহকে কেন্দ্র করে প্রকৃতপক্ষে আত্মাকে নিয়ে কোন আলোচনা হচ্ছে না।

-শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরুমহারাজ 🙏❤️

1977 সালের প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত মহাকুম্ভ মেলায় His Divine Grace A.C ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ 🙏
20/01/2025

1977 সালের প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত মহাকুম্ভ মেলায় His Divine Grace A.C ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ 🙏

20/01/2025

Address

Paikgacha, Khulna
Paikgacha
9280

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anupam Krishna Prema Dasa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share