Anupam Krishna Prema Dasa

Anupam Krishna Prema Dasa I�love�krishna�music�and�musical
I am a freak
and
I want to be a freak
I want to make something

14/08/2025

৪প্রকারের ভক্তি

13/08/2025

এই সমাজে ডিভোর্স কেন হচ্ছে

12/08/2025

"আমাদের সর্বদা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের উপর নির্ভর করা উচিৎ। কোন ডাক্তার না, ঔষধ না, স্থান না; অন্তিমে, কৃষ্ণ এবং তাঁর সিদ্ধান্তই সব।"

~শ্রীল জয়পতাকা স্বামী, ২০শে মার্চ, ২০২১, শ্রীধাম মায়াপুর

12/08/2025
আপনি জানেন কি?????পুরান মতে ভগবান জগন্নাথ চার ভাবেএই বিশ্বে প্রতিভাত হলেও তিনি ভোজনের জন্য পুরী ধামে আবিভূত হয়েছেন-ক) বদ...
14/06/2025

আপনি জানেন কি?????

পুরান মতে ভগবান জগন্নাথ চার ভাবে
এই বিশ্বে প্রতিভাত হলেও তিনি ভোজনের জন্য পুরী ধামে আবিভূত হয়েছেন-

ক) বদ্রীনাথ ধামে তিনি ধ্যান মগ্ন
খ) রামেশ্বরম ধামে স্নান লীলা
গ) দ্বারকায় শয়ন এবং
ঘ) পুরী ধামে ভোজন

এই চার ধামের মধে তিনি শ্রীক্ষেত্র পুরী
ধামেই নিত্য আহার করেন, তাই পুরী ধামের
ভোগের মহত্ব এত অসীম।
এই পুরী ধামে শ্রী ভগবানের নিত্য সেবা হয় ৫৬
রকমের ভোগ দিয়ে।
স্বয়ং মাতা লক্ষী দেবীই যেন প্রতিদিন প্রভু
জগন্নাথের জন্য এই ভোগ রান্না করেন।
জগন্নাথ দেবের ভোগ গ্রহনের পর মাতা বিমলা
দেবী সেই প্রসাদ গ্রহণ করেন। তাই এই প্রসাদ
মহাপ্রসাদ নাম জগত বিখ্যাত। এই মহাপ্রসাদে
থাকে ৯ রকমের চালের পদ, ১৪ রকমের সবজি
৯ রকমের দুধের জিনিস, ১১রকমের মিষ্টি,২৩ রকমের পিঠা-পুলি, মালপোয়া ও অনন্য জিনিস। জগন্নাথের ৫৬ ভোগ গুলো হচ্ছে

১) উকখুড়া অর্থাৎ মুড়ি, ২) নাড়িয়া কোড়া অর্থাৎ নারকেল নাড়ু, ৩) খুয়া অর্থাৎ খোয়া ক্ষীর, ৪) দই, ৫) পাচিলা কাঁদালি অর্থাৎ টুকরো টুকরো কলা ৷ ৬) কণিকা অর্থাৎ সুগন্ধী ভাত, ৭) টাটা খিঁচুড়ি অর্থাৎ শুকনো খিঁচুড়ি, ৮) মেন্ধা মুন্ডিয়া অর্থাৎ বিশেষ ধরণের কেক, ৯) বড়া কান্তি অর্থাৎ বড় কেক, ১০) মাথা পুলি অর্থাৎ পুলি পিঠে, ১১) হামসা কেলি অর্থাৎ মিষ্টি কেক ৷ ১২) ঝিলি অর্থাৎ এক ধরণের প্যান কেক, ১৩) এন্ডুরি অর্থাৎ নারকেল দিয়ে তৈরি কেক, ১৪) আদাপচেদি অর্থাৎ আদা দিয়ে তৈরি চাটনি, ১৫) শাক ভাজা, ১৬) মরীচ লাড্ডু অর্থাৎ লঙ্কার লাড্ডু, ১৭) করলা ভাজা, ১৮) ছোট্ট পিঠে, ১৯) বারা অর্থাৎ দুধ তৈরি মিষ্টি ২০) আরিশা অর্থাৎ ভাত দিয়ে তৈরি মিষ্টি, ২১) বুন্দিয়া অর্থাৎ বোঁদে, ২২) পাখাল অর্থাৎ পান্তা ভাত, ২৩)খিড়ি অর্থাৎ দুধভাত, ২৪)কাদামবা অর্থাৎ বিশেষ মিষ্টি ৷ ২৫) পাত মনোহার মিষ্টি ২৬) তাকুয়া মিষ্টি, ২৭) ভাগ পিঠে, ২৮) গোটাই অর্থাৎ নিমকি, ২৯) দলমা অর্থাৎ ভাত ও সবজি ৩০) কাকারা মিষ্টি ৷ ৩১) লুনি খুরুমা অর্থাৎ নোনতা বিস্কুট, ৩২) আমালু অর্থাৎ মিষ্টি লুচি, ৩৩) বিড়ি পিঠে, ৩৪) চাড়াই নাডা মিষ্টি ৩৫) খাস্তা পুরি, ৩৬) কাদালি বারা, ৩৭) মাধু রুচী অর্থাৎ মিষ্টি চাটনি, ৩৮) সানা আরিশা অর্থাৎ রাইস কেক, ৩৯) পদ্ম পিঠে ৪০) পিঠে, ৪১) কানজি অর্থাৎ চাল দিয়ে বিশেষ মিষ্টি. ৪২) দাহি পাখাল অর্থাৎ দই ভাত, ৪৩) বড় আরিশা, ৪৪) ত্রিপুরি ৪৫) সাকারা অর্থাৎ সুগার ক্যান্ডি, ৪৬) সুজি ক্ষীর, ৪৭) মুগা সিজা, ৪৮) মনোহরা মিষ্টি, ৪৯) মাগাজা লাড্ডু ৫০) পানা, ৫১) অন্ন, ৫২) ঘি ভাত, ৫৩) ডাল, ৫৪) বিসার অর্থাৎ সবজি, ৫৫) মাহুর অর্থাৎ লাবরা, ৫৬) সাগা নাড়িয়া অর্থাৎ নারকেলের দুধ দিয়ে মাখা ভাত ৷

একবার ইস্কন প্রতিষ্ঠাতা শ্রীলপ্রভুপাদ
আমেরিকায় রথযাত্রার সময় উপস্থিত ছিলেন
সেখানে ওয়াশিংটনে প্রথম ইস্কনের
রথযাত্রা শুভ সূচনার সময়। ৫৬ ভোগ দিতে গিয়ে
দেখা যায় বহু বিদেশীরাই ভারতীয় রান্নার
এতগুলি নিরামিষ পদ আয়ত্ত করতে পারছিলেন
না। তখন তিনি নিজে দাড়িয়ে নিরামিষ পদ
কেক, প্যাটিস বানানো শিখিয়েছিলেন বিদেশী ভক্তদের।
তবে শ্রীক্ষেত্র পুরীতে যারা গেছেন তারা

সকলেই অবগত আছেন পুরীধামের রান্নাঘরের মাহাত্ম্যা সম্পর্কে।
সে এক দেখার মতই রান্নাঘর, প্রতিদিন ৭৫২টি
উনুনে রান্না হয়, ৬০০জন রাঁধুনি, আর ১,০০০
সহকারী এই কাজ করেন নিষ্ঠা সহকারে।
জগন্নাথ দেবের রান্নায় সব সবজি লাগলেও
কিছু সবজি একেবারেই নিষিদ্ধ যেমন -
সাধারণ আলু (একমাত্র ক্ষামআলু ব্যবহার করা হয়)
লঙ্কা, গাজর, রসুন, পিয়াজ, টমেটো প্রভৃতি।
আশ্চর্যের বিষয় এই পাকশালায় কোনো
বৈদ্যুতিক বাতি নেই। কুপি বা লম্ফ জ্বেলে দক্ষ
পাণ্ডারা এই রান্না করে যাচ্ছেন সেই
আদ্দিকাল থেকে আজ একই ভাবে। সব রান্নাই
হয় মাটির হাড়িতে করে, কোনো ধাতব পাত্র
ব্যবহার হয়না।

সব থেকে আশ্চর্যের বেপার হলো উনোনের উপর
একটা হাড়ির উপর আর একটা হাড়ি চাপিয়ে
দেওয়া হয়, এই ভাবে পর পর ৯টি হাড়ি
চাপানো থাকে আর শেষ হাড়ির নিচে
থাকে গনগনে উননের আচ কিন্তু সব থেকে
উপরের হাড়ির রান্না শেষ হয় সবার প্রথমে।
এমন বিচিত্র লীলা লীলাময়ের দ্বারাই একমাএ সম্ভব।

08/06/2025

পানিহাটি চিড়া দধি মহোৎসব।রঘুনাথের দণ্ড ( #চিড়া-দধি) মহোৎসব: ChidaDadhi festival by
পানিহাটি চিড়া দধি মহোৎসব মাহাত্ম্য কথা ২০২৫ | বাড়িতে কিভাবে পালন করবেন? শ্রীল রঘুনাথ দাস গোস্বামীর প্রতি শ্রীমন্ নিত্যানন্দ প্রভুর কৃপা
-শ্রীমান অনুপম কৃষ্ণ প্রেম দাস
#রঘুনাথ দাস গোস্বামী এর সংক্ষিপ্ত জীবনী: মহাপ্রভুর প্রতি আসক্তি, পানিহাটিতে শ্রী নিত্যানন্দ প্রভুর দর্শন ও দণ্ড কৃপা লাভ, চিড়া দধি মহোৎসব, নীলাচলে মহাপ্রভুর পার্ষদত্ব লাভ, প্রসাদ সেবনের দ্বারা অসামান্য বৈরাগ্য প্রদর্শন, শেষ বয়সে রাধাকুন্ডে আশ্চর্যজনক লীলাসমূহ

``পানিহাটি চিড়া-দধি মহোৎসব আসছে ০৪ জুন রোজ - বৃহস্পতিবার পানিহাটি চিড়া-দধি তথা রঘুনাথ দন্ড-মহোৎসব_______________________

→কলিযুগের যুগবতার শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু ও শ্রীমন্ নিত্যানন্দ মহাপ্রভু এই ধরাধামে অনেক দিব্যলীলার দ্বারা বদ্ধ জীবদের ভগবৎ প্রেম ও ভক্তি দান করে তাদের উদ্ধার করে গেছেন।
সেরকমই একটি লীলা হলো 'পানিহাটি, রঘুনাথ দণ্ড বা চিড়া-দধি মহোৎসব '।।

→রঘুনাথ দাস গোস্বামী ছিলেন জমিদার পরিবারের একমাত্র ছেলে। তাদের অনেক বিষয় সম্পত্তি ছিল। তার স্ত্রী ছিলেন পরম সুন্দরী। কিন্তু তাঁর এই জাগতিক ভোগ বিলাসে মন ছিল না।
তিনি এসব ছেড়ে মহাপ্রভুর চরণে ভক্তি প্রেমলাভ করতে চাইলেন। তার পিতা অনেক চেষ্টা করেও ছেলেকে সংসারে রাখতে পারলেন না।
তখন রঘুনাথ গোস্বামী মহাপ্রভুর সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করে ব্যার্থ হলেন। একদিন তিনি জানালেন পানিহাটিতে রাঘব পন্ডিতের বাড়িতে শ্রীমন্ নিত্যানন্দ প্রভু উপস্থিত হয়ে অনেক ভক্তদের নিয়ে কীর্তন করছেন। তাই তিনিও গঙ্গার তীরে পানিহাটি গ্রামে এসে হাজির হলেন। সেদিন শ্রীমন নিত্যানন্দ প্রভু গঙ্গার তীরে একটি বট গাছের নিচে অনেক ভক্তদের সাথে কীর্তন করছিলেন। রঘুনাথ দাস গোস্বামী দূরে দাড়িয়ে ছিলেন। তখন শ্রীমন নিত্যানন্দ প্রভু ওনাকে ডাকলেন। রঘুনাথ মাটিতে শুয়ে প্রনাম করে প্রভুর চরণে স্থান প্রার্থনা করলেন। নিত্যানন্দ প্রভু তার পা রঘুনাথের মাথায় রেখে তাকে উদ্ধার করেন। নিত্যানন্দ প্রভু কৌতুক করে বলেন ,যেহেতু রঘুনাথ পালিয়ে পালিয়ে সরাসরি মহাপ্রভুর চরণ আশ্রয় চাইছিলেন তাই তিনি নিত্যানন্দ প্রুভর চরণে অপরাধ করেছেন এবং তার জন্য তাকে দণ্ড পেতে হবে। তিনি বলেন এখুনি এখানে যত ভক্ত আছে সবার জন্য চিড়া দই মিষ্টি ফল ইত্যাদি এনে একটা উৎসব করতে হবে। সেইমতো সমস্ত জিনিস এনে সব ভক্তদের প্রসাদ বিলি করা হয়। শ্রীমন নিত্যানন্দ প্রভু ধ্যানের দ্বারা মহাপ্রভুকে সেইস্থানে আনেন ও চিড়া দধি নিবেদন করেন।.......

06/06/2025

পান্ডবা নির্জলা একাদশী পালনের নিয়ম ও মাহাত্ম্য|Pandava Nirjala Ekadashi 2025|ব্যঞ্জুলী মহাদ্বাদশী

আগামীকাল পরম পবিত্র ভৈমী একাদশী!ভৈমী একাদশীর মাহাত্ম্য:গরুড় পুরাণে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীকে 'ভৈমী' একাদশী নামে আখ...
07/02/2025

আগামীকাল পরম পবিত্র ভৈমী একাদশী!

ভৈমী একাদশীর মাহাত্ম্য:

গরুড় পুরাণে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশীকে 'ভৈমী' একাদশী নামে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। যুধিষ্ঠির মহারাজ কৃষ্ণের কাছে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী সম্পর্কে জানতে চাইলেন। শ্রীকৃষ্ণ বললেন এই একাদশী 'জয়া' নামে প্রসিদ্ধ।

একবার ইন্দ্রের রাজসভায় পঞ্চাশ কোটি অপ্সরা নৃত্য করছিলেন। নৃত্যের সাথে গন্ধর্বগণ গান করতে লাগলেন। পুষ্পদত্ত, চিত্রসেন প্রভৃতি প্রধান প্রধান গন্ধর্বেরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। চিত্রসেনের কন্যার নাম ছিল পুষ্পবন্তী। পুষ্পদত্তের পুত্রের নাম মাল্যবান। এই মাল্যবান পুষ্পবন্তীর রূপে মুগ্ধ হয়েছিল। ইন্দ্রের প্রীতিবিধানের জন্য তারা দুজনেই নৃত্যগীতের সেই সভায় যোগদান করেছিল। কিন্তু একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট থাকায় উভয়েরই চিত্ত বিভ্রান্ত হচ্ছিল। সেখানে তারা পরস্পর কেবল দৃষ্টিবদ্ধ অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকলো। ফলে গানের ক্রম বিপর্যয় ঘটল। তাদের এই রকম তাল-মান ভঙ্গভাব দেখে তারা যে পরস্পর কামাসক্ত হয়েছে, দেবরাজ ইন্দ্র তা বুঝতে পারলেন। তখন ক্রোধবশে তিনি তাদের অভিশাপ দিলেন তারা উভয়েই পিশাচযোনী লাভ করে মর্ত্যলোকে দুঃখ ভোগ করবে। ইন্দ্রের অভিশাপে তারা দুজন দুঃখিত মনে হিমালয় পর্বতে বিচরণ করছিল। পিশাচত্ব প্রাপ্ত হওয়ায় তারা অত্যন্ত দুঃখ ভোগ করতে লাগল। হিমালয়ের প্রচণ্ড শীতে কাতর হয়ে নিজেদের পূর্বপরিচয় বিস্মৃত হয়ে তারা ভাবতে থাকলো যে, তারা কোন পাপ না করেই এই শাস্তি ভোগ করছে তাই আর কোন পাপ করবে না। তাদের পূর্বকৃত কোন পুণ্যের কারণে সেই সময় মাঘী শুক্লপক্ষীয়া 'জয়া' একাদশী তিথি উপস্থিত হল। তারা একটি অশ্বত্থ বৃক্ষতলে নিরাহারে নির্জলা অবস্থায় দিন-রাত যাপন করলো। শীতের প্রকোপে অনিদ্রায় রাত্রি অতিবাহিত হলো। পরদিন সূর্যোদয়ে দ্বাদশী তিথি উপস্থিত হল। জয়া একাদশীর দিন অনাহার ও রাত্রি জাগরণে তাদের ভক্তির অনুষ্ঠান পালিত হলো। এই ব্রত পালনের ফলে ভগবান বিষ্ণুর কৃপায় তাদের পিশাচত্ব দূর হলো। তারা দুজনেই তাদের পূর্বরূপ ফিরে পেল। তারপর তারা স্বর্গে ফিরে গেল। দেবরাজ তাদেরকে দেখে অত্যন্ত আশ্চর্যান্বিত হয়ে কিভাবে তারা পিশাচযোনী থেকে উদ্ধার পেল, তা জানতে চাইলেন। মাল্যবান বললেন যে, জয়া একাদশী ব্রতের পুণ্যপ্রভাবে পিশাচত্ব দূর হয়েছে। তাদের কথা শুনে দেবরাজ ইন্দ্র তাদের আবার অমৃত পান করতে বললেন এবং আরও বললেন একাদশী ব্রতে যাঁরা আসক্ত এবং যাঁরা কৃষ্ণভক্তি-পরায়ণ তাঁরা দেবতাদেরও পূজ্য।

এই 'জয়া' ব্রত ব্রহ্মহত্যাজনিত পাপকেও বিনাশ করে। এই ব্রত পালনে সমস্ত প্রকার দানের ফল লাভ হয়। সকল যজ্ঞ ও তীর্থের পুণ্যফল এই একাদশী প্রভাবে আপনা হতেই লাভ হয়। অবশেষে মহানন্দে অনন্তকাল বৈকুণ্ঠ বাস হয়। এই জয়া একাদশী ব্রতকথা পাঠ ও শ্রবণে অগ্নিষ্টোম যজ্ঞের ফল পাওয়া যায়। এই তিথি সর্বপাপবিনাশিনী, সর্বশ্রেষ্ঠা, পবিত্রা, সর্বকাম ও মুক্তি প্রদায়িনী। এই ব্রতের ফলে মানুষ কখনও প্রেতত্ব প্রাপ্তি হয়না।

Address

Paikgacha, Khulna
Paikgacha
9280

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anupam Krishna Prema Dasa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category