Md Abul Bashar

03/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ...🙏

আমার মতো এক অবহেলিত, ক্ষুদ্র মানুষকে সম্মাননা স্মারকে ভূষিত করায়,
ছোট ভগবানপুর খন্দকার পাড়া হিলফুল ফুজুল ফাউন্ডেশন-কে জানাই হৃদয় থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

এ সম্মান আমার জন্য শুধু গর্ব নয়, বরং একটি অনুপ্রেরণা—ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু করার।

সবার দোয়া চাই, যেন আল্লাহ তায়ালা আমাকে এই সম্মানের যোগ্য করে তোলেন এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করার তাওফিক দেন।

আল্লাহ যেন হিলফুল ফুজুল ফাউন্ডেশনকে উত্তরোত্তর উন্নতি দান করেন।
🤲

#সম্মাননা #কৃতজ্ঞতা #হিলফুল_ফুজুল_ফাউন্ডেশন #আলহামদুলিল্লাহ #ধন্যবাদ


খ.ম. হেলাল Hilful Fujul Islam S হিলফুল ফুজুল ফাউন্ডেশন

26/07/2025

বৌভাত অনুষ্ঠানে...

22/07/2025

22/07/2025

পৃথিবীর সেরা ধনী ব্যক্তি সর্ম্পকে অবাক কিছু তথ্য।
#মানস_মুসা

22/07/2025

মেয়ের বাড়ীতে ছেলেপক্ষ!
মেয়ের চাচা জিজ্ঞেস করলেন, ছেলে কি করে?
উত্তর: সাইকেল চালায়!
বিষয়টা কেমন একবার ভাবুনতো! হবু জামাই সাইকেল চালায় এটা শুনলে কেউ মেয়ে বিয়ে দিবে?
কিংবা বাবা কিভাবে গর্ব করে বলবে যে তার ছেলে সাইকেল চালায়!
অথচ ছেলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করেছে। তাও আবার ফার্মেসিতে। নিয়েছে বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রী। ফিরে এসে রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট হিসেবে চাকরি করেছে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে। অতপর সব ছেড়ে দিয়ে এখন সাইকেল চালায়...
শুধু তাই নয়...সাইকেলের জন্যে রংপুরের দুরন্ত ছেলে রাকিব ঢাকা ছেড়ে বসবাস করে এখন খাগড়াছড়িতে। কারণ সেখানে সাইকেল চালানোর রাস্তা ভাল, পাহাড়ে প্র‍্যাক্টিস করার সুবিধা আছে!
এখন সাইকেলই তার পেশা, নেশা!
বিয়ের আগে বউকেও জানিয়ে দিয়েছে, আমার আগে সাইকেলকেই ভালোবাসতে হবে!

রাকিবুলের জন্ম ও বেড়ে ওঠা রংপুরে। বাবা স্কুলশিক্ষক, মা গৃহিণী। তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার ছোট। । ২০১০ সালে মেডিকেলে চান্স না পেলেও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগে ভর্তি হন। সেখান থেকে স্নাতক শেষে সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি, দিল্লি থেকে সার্ক সিলভার জুবিলী স্কলারশিপ নিয়ে বায়োটেকনোলজিতে এমএসসি সম্পন্ন করেন।

শখ থেকে সিরিয়াস হওয়া -
জাহাঙ্গীরনগরে পড়ার সময় ২০১৩ সালে একঘেয়েমি কাটাতে শুরু করেন সাইক্লিং। শখ থেকে জন্ম নেয় ভালোবাসা। যুক্ত হন ‘জাহাঙ্গীরনগর সাইক্লিং ক্লাব’-এ। দিল্লিতে পড়তে যাওয়ার সময় নিজের প্রিয় সাইকেল সঙ্গে করে ট্রেনে করে নিয়ে যান, বিমানে নেবার ঝুঁকি না নিয়ে। পড়াশোনার পাশাপাশি সুযোগ পান দিল্লি স্টেট ও ন্যাশনাল সাইক্লিং টিমের সঙ্গে অনুশীলনের। সেখানেই তিনি প্রথম পেশাদার ট্রেনিং নেন।

২০১৫ সালে দিল্লি ইন্টারন্যাশনাল ডুয়াথলনে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেন রাকিবুল। পরের বছর অংশ নিয়ে হয়ে যান চ্যাম্পিয়ন। ২০১৭তে ঢাকায় ফিরে পিএইচডির প্রস্তুতির পাশাপাশি জিআরই দেন। একদিন হাতিরঝিলে TeamBDC-র সাইক্লিংটিমের সাথে ট্রেনিংয়ে আমন্ত্রণ পান। পরে যুক্ত হন এই দলে এবং কম্পিটিটিভ রেসার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন।

ব্রেক থ্রু -
২০২১ সালের ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমস ২০২০’-এ সাইক্লিংয়ে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি। এর আগে কেবল সামরিক বাহিনীর বা প্রোফেশনাল অ্যাথলেটরাই এই কৃতিত্ব অর্জন করে আসছিলেন। ২০২১ সালে ৪৮ ঘণ্টায় ১,৬৭০ কিলোমিটার রিলে সাইক্লিং করে টিম বিডিসির হয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লেখান।

খেলার জন্য চাকরি ছাড়া -
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট হিসেবে কাজ কাজ করা রাকিবুল একসময় সিদ্বান্ত নেন চাকুরী ছেড়ে খাগড়াছড়ি চলে যাবেন । সাথে যাবে তার দুটি সাইকেল - আরও কঠোর অনুশীলন করবেন। তবে পরিবার এবার ভেটো দিয়ে বসে। বাবার স্পষ্ট কথা - মানুষ কী ভাববে, ছেলে কী করে এর উত্তরে তিনি কি বলবেন?

২০২১ সালের ৩১ আগস্ট অফিসিয়াল প্রোসেস সম্পন্ন করে ঢাকাকে বিদায় জানালেন রাকিবুল। এরপর শুরু খাগড়াছড়ির নিঃসঙ্গ শেরপার জীবনযাপন। পাহাড়ি রাস্তায় নিজের স্পোর্টস অনুশীলন, অনলাইনে তাঁর ট্রেনিদের প্রশিক্ষণ, আর নিজের জন্য রান্নাবান্না এইসবই তার নৈমত্তিক রুটিনে পরিণত হলো। বাবা কথা বলেন না। মা'র সাথে কথা হয় মাঝে মাঝে। এখানের জীবনে শখ-আহলাদের সুযোগ কম। আছে চ্যালেঞ্জ আর সংগ্রাম। কিন্তু স্রোতের বিপরীতে চলা রাকিবুল এগুলোকে আলিঙ্গন করতে জানেন বলেই তিনি প্রতি পদের বাধাগুলোকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে থাকেন। এর বিনিময়ে তিনি মিনিমাল জীবন যাপন করতে থাকেন। তবে ডিসিপ্লিন, কমিটমেন্ট, স্ট্রাকচার্ড ট্রেইনিং এগুলোতে কোন ছাড় দেননি। বিনয়ী রাকিবুল সবসময়ই খাগড়াছড়ির মাটি ও মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

সফলতা ধরা দিতে থাকে যেভাবে -
২০২২ সাল পাহাড় থেকে নেমে সমতলে রেস করেই জিতে নেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন ও গোল্ড মেডেলিস্ট টাইটেল। একবছরের শেষের দিকে Powerman Duathlon Asia Championship Malaysia ২০২২ এর এইজ ক্যাটাগরি চ্যাম্পিয়ন টাইটেল। সাথে ৩৫ দেশের ২২৮৫ প্রতিযোগির ভেতর দ্বিতীয় স্থান। রকিবুলের এই অর্জন বাংলাদেশ স্পোর্টস কমিনিটি স্বগৌরবে সেলিব্রেট করে। ২০২৩ এ Powerman World Championship Switzerland এইজ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশকে সম্মানসূচক ৫ম র‍্যাংকিং উপহার দেন। আর এবারের অর্জন তো সবার জানা - TeamBDC সাপোর্ট নিয়ে ৪৪ তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা ২০২৫এ খাগড়াছড়ি জেলার হয়ে গোল্ডমেডেল অর্জন ও চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করেন। তার পাশে পৃষ্টপোষক হিসাবে বিভিন্নসময়ে দাঁড়িয়েছেন বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস, দারাজ বাংলাদেশ, ডাবর হানি, সিএসটি টায়ার্স বাংলাদেশ, বাইক&বিয়ন্ড, রিহ্যাব সলিউশনস আর মহানুভব কমিউনিটি ও খেলোয়াড় বান্ধব মানুষজন।

নিজ স্পোর্টর্সের বাইরে -
রাকিবুল একজন ফিটনেস ও সার্টিফাইড স্পোর্টস কোচ, নিয়মিত অনলাইনে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। তিনি খাগড়াছড়িতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ধর্ম- বর্ণ নির্বিশেষে পুনর্বাসন সহায়তা হিসাবে গৃহহীনদের গৃহনির্মাণ, লেখাপড়া ও চিকিৎসা সহায়তার জন্য ক্রাউড ফান্ডিং করে আসছেন।

রাকিবুল ভাই আমার কোচ ছিলেন...কোচ হিসেবে তার ভূমিকাটা অতুলনীয়। গ্রামের সেই মমতাময়ী স্কুল শিক্ষকদের মতো যারা দরদ দিয়ে তার শিক্ষার্থীকে আগলে রাখেন!
তাই জার্মানি জয় করে আয়রনম্যান হওয়াটা সহজ হয়েছিল।
হয়তো ভিশনারি রাকিবুল "লোকে কি বলবে ?" এর উত্তর তার কর্মের মাধ্যমে দিতে চেয়েছেন ও দিচ্ছেন। বাংলাদেশের তরুণদের অনুপ্রেরণা হয়ে তিনি এগিয়ে চলেছেন নতুন গন্তব্যে। ডোন্ট সেটেল্ড রাকিবুল - Let's 🇧🇩 again

এমন একজন রাকিবুলের পিছনে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা নাই! নাই হৈচৈ মাতামাতি! হয়ত স্রোতের বিপরীতে চলা মানুষগুলো এভাবেই বিপ্লব ঘটায়...নীরবে!

আসুন না...রাকিবুলের এই কৃতিত্ব ছড়িয়ে দিয়ে তার পাশে দাঁড়াই!

20/07/2025

🏡 আমার গ্রাম — আমলাগাছী 🌾
(পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা)

🌿 সবুজ গাছ, মাটির গন্ধ,
নিভৃতে থাকা শান্তির ছন্দ।
আমলাগাছী আমার প্রাণ,
এই গ্রামেই স্বপ্নের খান।

☁️ নীল আকাশ, খোলা মাঠ,
পাখির ডাকে জেগে ওঠে প্রভাত।
প্রতিটি গলি, প্রতিটি টিনঘর,
রাখে হৃদয়ে শৈশবের কবর।

⚡ বিদ্যুতের তারে যেন গল্প লেখা,
রোজকার জীবনে প্রেমের রেখা।
এখানেই মানুষ, এখানেই প্রাণ,
আমলাগাছী আমার মায়ের সমান।

💚
#আমার_গ্রাম
#আমলাগাছী
#পলাশবাড়ী
#গাইবান্ধা
#গ্রামের_স্মৃতি
#গ্রামীণ_বাংলা

18/07/2025

🕯️ ২১ বছরের যাত্রাঃ শব্দের আড়ালে মৃত্যু ও মানবতার কাহিনী 🕯️

২০০৪ সাল থেকে আজ অবধি আমি একটানা কাজ করে যাচ্ছি একটি অদ্ভুত অথচ গভীরভাবে মানবিক দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে—ভয়েস রেকর্ডিং।

অনেকের কাছে এটি নিছক একটি পেশা মনে হতে পারে, কিন্তু আমার কাছে এটি এক ধরণের জীবনের মর্ম উপলব্ধির কাজ।

এই দীর্ঘ ২১ বছরে আমি প্রায় ৩৫০০ জন মৃত ব্যক্তির রেকর্ডিং করেছি—যাদের কেউ বাবা, কেউ ভাই। প্রতিটি নাম উচ্চারণ করার সময় আমি অনুভব করেছি একটি পরিবারের কান্না, তাদের অপূরণীয় ক্ষতি আর অসীম শোক।

আমার ভয়েস হয়তো সবার কাছে অপরিচিত, কিন্তু সেই রেকর্ড করা কণ্ঠস্বর বহু পরিবারে শেষবারের মতো তাদের প্রিয়জনের নামটি উচ্চারণ করেছে।

এই কাজের মধ্য দিয়ে আমি শিখেছি—জীবন ক্ষণস্থায়ী, মৃত্যু অবধারিত, আর মানুষ চলে যাওয়ার আগেই তাকে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়ে যেতে হয়।

আমার প্রার্থনা, আল্লাহ যেন সকল মৃতকে জান্নাতবাসী করেন এবং জীবিতদের হেফাজত করেন।

এই যাত্রায় যারা পাশে ছিলেন, আছেন, থাকবেন—সবাইকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

📍 বাশার রেকডিং হাউস
আমলাগাছী বাজার, পলাশবাড়ী উপজেলা, গাইবান্ধা
📞 যোগাযোগ: ০১৭৩৭-১৯৫১৫০
— মোঃ আবুল বাশার

27/06/2025

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?

এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?

বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দু&%র্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?

বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।

সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?

বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।

অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?

বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মা&%রাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?

বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?

বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?

বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

21/06/2025

প্রতিবেশীর বিয়েতে দারুণ মজা করলাম।

06/04/2025

জমিটা বিক্রি হবে আগ্রহী ক্রেতাদের যোগাযোগ করার জন্য আহবান করা হলো।

13/10/2024

আসুন জেনে নেই, মেট্রোর কোন স্টেশনে নামলে, কোন কোন জায়গায় যেতে সহজ হবেঃ

১) #উত্তরা_উত্তর (Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থানা, জমজম টাওয়ার, সেক্টর-৭, ১০, ১২, ১৪,১৫,১৬, কামারপাড়া, সুইচগেইট, রানাভোলা, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, জসীমউদ্দীন, এয়ারপোর্ট, টঙ্গী, কলেজ গেইট, টঙ্গী হয়ে বোর্ড বাজার, গাজীপুর, জয়দেবপুর। উত্তরা উত্তর মতিঝিল থেকে: ১০০ টাকা।

২) #উত্তরা_সেন্টার (Uttara Center): সেক্টর ১৮, রাজউক উত্তরা মডেল টাউন, বউ বাজার, পঞ্চবটি, বোটক্লাব, বীরুলিয়া ব্রীজ, বীরুলিয়া ব্রীজ থেকে সাভার, আশুলিয়া। উত্তরা উত্তর থেকে সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।

৩) #উত্তরা_দক্ষিণ (Uttara South): ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি, শান্তা-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ভবন, বৃন্দাবন, এয়ারপোর্ট, উত্তরা আজমপুর। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।

৪) #পল্লবী (Pallabi): মিরপুর ১২, মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর সেনানিবাস, ইষ্টার্ন হাউজিং, আফতাব নগর হাউজিং, বিইউপি, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৮০ টাকা।

৫) #মিরপুর ১১ (Mirpur 11): পূরবী সিনেমা হল, কালসী মোড়, ইসিবি চত্বর, বারিধারা ডিওএইচএস, এয়ারপোর্ট, মিরপুর ১১, মিল্কভিটা, মিরপুর-১,৬,৭, চিড়িয়াখানা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৭০ টাকা।

৬) #মিরপুর_১০ (Mirpur 10): বর্তমানে বন্ধ আছে। তারপরও বলে রাখি, মিরপুর গোল চক্কর, সেনপাড়া, মিরপুর-১,২, চিড়িয়াখানা , হার্ট ফাউন্ডেশন, পাকা মসজিদ, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী, আমীনবাজার, সাভার, মিরপুর-১৩, ১৪, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ভাষাণটেক, কচুক্ষেত, বনানী, বনানী থেকে উত্তরা বা মহাখালী অভিমূখের যেকোনো জায়গা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।

৭) #কাজীপাড়া (Kazipara): কাজীপাড়া, বেগম রোকেয়া সরণী, ইটাখোলা বাজার, পূর্ব মনিপুর, বৌবাজার, সাততারা মসজিদ রোড এবং এর আশেপাশে। উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।

৮) #শেওড়াপাড়া (Shewrapara): শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, কচুক্ষেত, মাজার রোড, টেকনিক্যাল, গাবতলী, কল্যাণপুর এবং এর আশেপাশে। ভাড়া: ৫০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।

৯) #আগারগাঁও (Agergaon) : আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, চক্ষু হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, শ্যামলী, জাপান গার্ডেন সিটি, টেকনিক্যাল , গাবতলী, শিশু হাসপাতাল, শিশু মেলা, তালতলা এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।

(১০) #বিজয়_সরণী (Bijoy Sarani): বিজয় সরণী, জাতীয় সংসদ, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, শাহীন স্কুল ও কলেজ, তেজগাঁও এয়ার পোর্ট, শাহীন বাগ, নাখালপাড়া এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৪০ টাকা।

(১১) #ফার্মগেট (Farmgate) : ফার্মগেট, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি -২৭, ২৮, লালমাটিয়া, তেজগাঁও কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, হলিক্রস কলেজ এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৭০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।

(১২) #কাওরান_বাজার ( Kawran Bazar) : কাওরান বাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, বসুন্ধরা সিটি, পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, বিআরবি হাসপাতাল, ধানমন্ডি -৩২, কলাবাগান এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।

(১৩) #শাহবাগ (Shahbagh) : শাহবাগ, পিজি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, রমনা পার্ক, সাইন্স ল্যাব, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

(১৪) #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট, শহিদ মিনার, শিশু একাডেমী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, চক বাজার। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

(১৫) #বাংলাদেশ_সচিবালয় ( Bangladesh Secretariat) : সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, পল্টন, বিজয়নগর, মিন্টু রোড, বেইলী রোড, ভিকারুননিসা স্কুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া : ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

(১৬) #মতিঝিল ( Motijheel) : মতিঝিল, দিলকুশা, কমলাপুর , বঙ্গভবন , বাংলাদেশ ব্যাংক, নটরডেম কলেজ, আরামবাগ, ফকিরাপুল এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ১০০/- টাকা।

বিঃদ্রঃ ২০০ টাকা বিনিময়ে কার্ড করলে, যাতায়াতে সবসময় ১০% ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়।
উত্তরা উত্তর থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:১০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:০০ ঘটিকায়।
মতিঝিল থেকে প্রথম ট্রেন: সকাল ৭:৩০ মিঃ
এবং সর্ব শেষ ট্রেন: রাত ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি শুক্রবার উত্তরা উত্তর থেকে: ৩:৩০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:০০ মিঃ।
এবং মতিঝিল থেকে বিকাল ৩:৫০ মিঃ শুরু হয়ে সর্ব শেষ ট্রেন ৯:৪০ মিঃ।
প্রতি ৮/১০ মিনিট পরপর উত্তরা ও মতিঝিল থেকে মেট্রো রেল ছাড়ে।

বিঃদ্রঃ মেট্রো স্টেশন থেকে নেমে সময় ও খরচ বুঝে রিক্সা, অটো রিক্সা, সিএনজি চালিত অটো, লোকাল বাস, উবার, পাঠাও নিতে পারবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

আপনার যাত্রা নিরাপদ হউক।






#সংগৃহীত

আপনার টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন। হয়তো কাজে আসবে।

07/08/2024

বাংলাদেশের জেলা কয়টি?