Abdur Rahman

Abdur Rahman I Love Hazrat Muhammad

একে বলে উপরে পিট পাট নিছে সদরঘাট 🙂
09/06/2025

একে বলে উপরে পিট পাট নিছে সদরঘাট 🙂

dangerous at night? lol😂....
08/06/2025

dangerous at night? lol😂....

নতুন ১০০ টাকার নোট
04/06/2025

নতুন ১০০ টাকার নোট

যারা বেয়াদব, ঘাড়ত্যাড়া, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।আর যারা সহজ সরল নিরীহ, তাদেরকে বেশি বেশি আঘাত করা হয়। হ্যাঁ, এটাই ব...
03/06/2025

যারা বেয়াদব, ঘাড়ত্যাড়া, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আর যারা সহজ সরল নিরীহ, তাদেরকে বেশি বেশি আঘাত করা হয়। হ্যাঁ, এটাই বাস্তবতা। 🙂

গল্প: সময়ের ফাঁকে ভালোবাসাসোনিয়া আর আরমান একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত। প্রথম দেখা হয়েছিলো লাইব্রেরিতে, যেখানে সোনিয়া তা...
01/06/2025

গল্প: সময়ের ফাঁকে ভালোবাসা

সোনিয়া আর আরমান একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত। প্রথম দেখা হয়েছিলো লাইব্রেরিতে, যেখানে সোনিয়া তার প্রিয় কবিতার বই খুঁজছিলো আর আরমান ঠিক তার পাশেই বসেছিলো নোটস নিতে। সোনিয়ার চোখে পড়েছিলো আরমানের শান্ত ভাব আর যত্নশীল মনোভাব।

ধীরে ধীরে তারা কথা বলতে শুরু করল। পড়াশোনা, স্বপ্ন, জীবন—সবকিছু নিয়ে ভাগ করে নিলো। প্রতিদিন একসাথে সময় কাটানো তাদের জন্য আনন্দ হয়ে উঠল।

কিন্তু তাদের জীবনে এলো একটা বড় বাধা—আরমানের পরিবার বিদেশে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো। দুজনের জন্যই এটি ছিলো একটি কঠিন সময়। বিদায়ের দিন সোনিয়া আরমানকে একটি ছোট কাগজ দিয়েছিলো, যেখানে লেখা ছিলো: "আমাদের ভালোবাসা যদি সত্যি হয়, তাহলে দূরত্বই আমাদের কাছাকাছি নিয়ে আসবে।"

বিদায়ের পর তারা দিনের পর দিন চিঠি লেখে, ফোনে কথা বলে। দূরত্ব তাদের ভালোবাসাকে ম্লান করতে পারেনি, বরং আরও গভীর করে দিয়েছে।

দুই বছর পর, আরমান দেশে ফিরে আসলো। প্রথম মুহূর্তে যখন তারা মুখোমুখি দাঁড়ালো, সব দ্বিধা আর কষ্ট মুছে গিয়েছিলো। সোনিয়ার চোখে ছিলো আনন্দ আর আরমানের হাসিতে ছিলো নতুন জীবনের আশার আলো।

তারা বুঝেছিলো, ভালোবাসা শুধুমাত্র কাছাকাছি থাকা নয়, বিশ্বাস আর সময়ের পরীক্ষায় টিকে থাকা।





















বাস্তবভিত্তিক গল্প: রাতের পাঠশালা🕰 সময়: ২০১৩ সাল📍স্থান: ঠাকুরগাঁও, বাংলাদেশ---🧒 চরিত্র:মিজান নামের একজন প্রাইমারি স্কুলে...
01/06/2025

বাস্তবভিত্তিক গল্প: রাতের পাঠশালা

🕰 সময়: ২০১৩ সাল

📍স্থান: ঠাকুরগাঁও, বাংলাদেশ

---

🧒 চরিত্র:

মিজান নামের একজন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক।
নতুন পোস্টিং হয়েছে—একটা দূর গ্রামের স্কুলে।
তাঁর থাকার জায়গা? স্কুলের পাশের ছোট একটা টিনের ঘর।

গ্রামের লোকজন বলেছে,

> “স্যার, সন্ধ্যার পর স্কুল মাঠে যাইয়েন না… ওখানে রাত বারোটার সময় 'কেউ' ক্লাস নেয়।”

মিজান হেসে উড়িয়ে দেন—আধুনিক মানুষ, ভূতে বিশ্বাস নেই।

---

🌌 ঘটনাটি:

এক রাতে বৈশাখের গরমে মিজান স্যার ঘুমাতে পারছিলেন না। বাইরে ঠাণ্ডা বাতাস, তাই বের হয়ে স্কুল মাঠে হাঁটতে গেলেন।
রাত তখন ১১:৫০।

তিনি হঠাৎ লক্ষ্য করলেন—স্কুল ঘরের ভেতর আলো জ্বলছে।
একটা ক্লাসরুমের জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখেন—

> ছোট ছোট ১০-১২টি ছাত্রছাত্রী বসে আছে। এক মহিলা সাদা শাড়ি পরে বোর্ডে কিছু লিখছেন।

আলোর নিচে বোর্ডে লেখা:
"শরীর, আত্মা, এবং মুক্তি…"

স্যার অবাক!
রাতে এই সময়ে ক্লাস? তিনি দরজা খুলে ভেতরে ঢুকতেই... পিনপতন নিস্তব্ধতা।

ভেতরে কেউ নেই।

কোনো ছাত্র, কোনো শিক্ষক, কোনো টেবিল-চেয়ার, কিছুই নেই।
শুধু বোর্ডে লেখা আছে আগের কথাগুলো—"শরীর, আত্মা, এবং মুক্তি", এবং সেটা রক্তের মতো লাল রঙে লেখা।

---

😨 পরের ঘটনা:

মিজান স্যার অজ্ঞান হয়ে যান।
পরদিন স্থানীয় লোকজন তাকে অচেতন অবস্থায় ক্লাসরুমে পান। তার মুখ সাদা, কাঁপছে।

তিনি শুধু একটা কথাই বলেন:

> "ওরা এখনো পড়ে, কিন্তু কেউ বাঁচে না। ওই স্কুলে একটা আগুন লেগেছিল ১৯৯১ সালে… সব শিশুরা মারা যায়। আমি ওদের ক্লাসে ঢুকে গেছি… এখন ওরাও জানে আমি কে!"

---

🔍 স্থানীয় গুজব:

লোকজন বলে, ওই স্কুলে প্রতি পূর্ণিমার রাতে ক্লাসরুমে আলো জ্বলে ওঠে।

কেউ বলেছে, দূর থেকে ছায়ামানবীকে দেখতে পাওয়া যায়।

১৯৯১ সালের একটা অগ্নিকাণ্ডে সত্যিই স্কুলের একটা ক্লাস জ্বলে গিয়েছিল। এটা পত্রিকায়ও এসেছিল।

---

⚠️ মন্তব্য:

ঘটনাটি প্রমাণিত না হলেও বহু মানুষ এটিকে বিশ্বাস করে।

ভূতের গল্প না হলেও এটি ভয়াবহভাবে মানুষের মনে দাগ কেটেছে, কারণ তাতে বাস্তব ইতিহাস, লোককথা আর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা একসাথে জড়িত।

👻 গল্প: নিশির ডাকস্থান: গাজীরগাঁও, একটা পুরনো নদীর ধারে অবস্থিত ছোট্ট গ্রামসময়: এক বৃষ্টিভেজা অমাবস্যার রাতরাত তখন সাড়ে ...
01/06/2025

👻 গল্প: নিশির ডাক

স্থান: গাজীরগাঁও, একটা পুরনো নদীর ধারে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম
সময়: এক বৃষ্টিভেজা অমাবস্যার রাত

রাত তখন সাড়ে বারোটা। চারদিক নিঃস্তব্ধ। কেবল ঝিঁঝিঁ পোকার আওয়াজ। গ্রাম গাজীরগাঁওয়ের এক কোণে ছিল একটা পুরনো পাকুড় গাছ। সবাই বলত—ওখানে "নিশির বাস"।

রনি নামের এক কিশোর, শহর থেকে ছুটি কাটাতে গ্রামে এসেছে। শহুরে ছেলে, ভূতে-টুতেও বিশ্বাস করে না। কিন্তু গ্রামে আসার পর থেকেই লোকজন তাকে সাবধান করছিল:

> “বাবারে, ওই পাকুড় গাছের কাছে যাস না! নিশি ডাকে…”

রনি তো হেসেই উড়িয়ে দিল।
রাত ১টার সময় সে ঠিক করল—"আজ ওখানে যাবই। দেখব কী আছে এত ভয় পাওয়ার মতো!"

মশাল হাতে রনি গাছটার কাছে গেল। হঠাৎ গাছের পেছন থেকে একটা মিহি নারীকণ্ঠ ভেসে এলো—

> “রনি… রনি… আমায় চিনতে পারলি না?”

সে ঘুরে তাকাতেই দেখল—একটা সাদা শাড়ি পরা মেয়ে, চুল ভেজা, চোখে যেন আলো জ্বলছে।
রনি প্রথমে হেসে বলল, “আরে! কে তুমি? নাটক করছো বুঝি?”

মেয়েটা কিছু বলল না। ধীরে ধীরে ভেসে ভেসে রনির দিকে এগিয়ে এলো…
রনি বুঝতে পারল—পা নেই! সে ভেসে আসছে!

✒️ Abdur Rahman Maun
📸 Anisha Tabassum

01/06/2025

সবুজে ঘেরা, শান্তির ঠিকানা—আমার গ্রাম, আমার গর্ব। 🌾"
.










#গ্রামবাংলা

#বাংলারগ্রাম


#গ্রামেরজীবন

#গ্রামীনসংস্কৃতি






#গ্রামীনপ্রকৃতি

01/06/2025

গল্পের নাম : “বৃষ্টির ভিতরেও কেউ কাঁদে "
"বৃষ্টির ফোঁটার মতো কিছু কান্না প্রকাশ পায় না, শুধু অনুভব করা যায়..."

✒️ আব্দুর রহমান



#বৃষ্টি #অনুভব #ভেজাগল্প

#ভালোবাসা #মনখারাপ #কান্না

পূর্ণতা 🙂
10/05/2025

পূর্ণতা 🙂

Address

Patenga

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdur Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdur Rahman:

Share