Gen Z

Gen Z Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Gen Z, Media/News Company, Patenga.
(1)

এই আইকনিক ছবিটা ছাপা হয়েছিল ৩৩ জুলাই ২০২৪ প্রথম আলোয়। সেদিনই শেয়ার দিয়েছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, কিন্তু আন্দোল...
02/07/2025

এই আইকনিক ছবিটা ছাপা হয়েছিল ৩৩ জুলাই ২০২৪ প্রথম আলোয়। সেদিনই শেয়ার দিয়েছিলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, কিন্তু আন্দোলন দাবানলের মত ছড়িয়ে গেছে সবখানে। এটা উত্তরার ছবি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা আর কলেজের শিক্ষার্থীরা সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। তার কয়দিন পরই তো আওয়ামি লীগ সরকারের পতন হল। কিন্তু এই দুই তরুণীকে আর কখনই কোথাও দেখা গেল না। কোনো পদ বা সুবিধার দাবি নিয়ে তারা সামনে এল না। কোনো টকশোতেও না। ফিরে গেল যার যার ক্লাশরুমে। মিশে গেল ভিড়ে।

এদের জন্যই সার্তিও লিখেছিলেন “....the common hero, an ubiquitous character, walking in countless thousands on the streets....This anonymous hero is very ancient. [S]he is the murmuring voice of societies. In all ages, [s]he comes before texts. [S]he does not expect representations."

তোমরাই আমাদের নায়ক, এই বর্ষাবিপ্লবের জননী। ভিড়ের হৃদয়ে থাকো, তোমাদের কোনো নাম নেই, দাবি নেই, কিন্তু যখন প্রয়োজন হয়, ইতিহাসের পাতা থেকে ঠিক ঠিক উঠে এসে সামনে দাঁড়াও। আশ্বাস হয়ে, বরাভয় হয়ে। তোমাদের জন্যই আমাদের এই বেঁচে থাকা অর্থবহ হয়। ভালো থেকো, যেখানেই থাকো।

জুলাইয়ের শেষ দিকে ঘোষণা দিয়ে প্রথম রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করেছিল এই ব্যক্তি। হাসিতামাশা ছাড়া জুলাইয়ের পরে তাঁকে নিয়ে সি...
01/07/2025

জুলাইয়ের শেষ দিকে ঘোষণা দিয়ে প্রথম রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করেছিল এই ব্যক্তি। হাসিতামাশা ছাড়া জুলাইয়ের পরে তাঁকে নিয়ে সিরিয়াস কোনো আলাপ হয় নাই। তাঁর ভাষা ক্লাস স্ট্রাগল আর সাবঅল্টার্ণ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে নাই। পহেলা জুলাই তাঁকে স্মরণ করলাম।

01/07/2025

“We will never forget this month.” ❤️

বাংলা যুক্ত বর্ণ১. ক্ষ = ক+ষ২. ষ্ণ = ষ+ণ৩. জ্ঞ = জ+ঞ৪. ঞ্জ = ঞ+জ৫. হ্ম = হ+ম৬. ঞ্চ = ঞ+চ৭. ঙ্গ = ঙ+গ৮. ঙ্ক = ঙ+ক৯. ট্ট =...
23/06/2025

বাংলা যুক্ত বর্ণ
১. ক্ষ = ক+ষ
২. ষ্ণ = ষ+ণ
৩. জ্ঞ = জ+ঞ
৪. ঞ্জ = ঞ+জ
৫. হ্ম = হ+ম
৬. ঞ্চ = ঞ+চ
৭. ঙ্গ = ঙ+গ
৮. ঙ্ক = ঙ+ক
৯. ট্ট = ট + ট
১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম
১১. হ্ন = হ + ন
১২. হ্ণ = হ + ণ
১৩. ব্ধ = ব + ধ
১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
১৫. গ্ধ = গ + ধ
১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
১৭. ক্ত = ক + ত
১৮. ক্স = ক + স
১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন)
২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর)
২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে
পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে।
এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়
প্রচলিত নয়।
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ
দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য
দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র
দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য
ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব
ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড
ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড
ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে
ব্যবহৃত)
ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য
ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা
প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত
প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ, আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে
ব্যবহৃত)
ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা
ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র
ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য
ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
র্ক = র + ক; যেমন - তর্ক
র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক দিয়ে যার সমাধান হয় না)
র্গ্য = র + গ + য; যেমন - বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা)
র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য
র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা
র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার, শার্ট, কার্টিজ,
আর্টিস্ট, পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন,
কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী
কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার, কার্ড (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়
র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
র্প = র + প; যেমন- দর্প
র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-
ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
র্য = র + য; যেমন- আর্য
র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স,
পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ
শব্দে ব্যবহৃত)
র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য
র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ দৃঢ়তা)
ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক
ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ
ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন
শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক
ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত
ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম
ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন
স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত
স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক
স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ
স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী
স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ
স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য
স্ন = স + ন; যেমন- স্নান
স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা
স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
স্য = স + য; যেমন- শস্য
স্র = স + র; যেমন- অজস্র
স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ
হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ

#সংগৃহীত
#কালেক্টেড

05/06/2025

LGBT গরু 😂

স্বাধীনতার পর আর্মির অভ্যন্তরীন বেশ কিছু গ্রুপিং চলছিলো। তৎকালীন আর্মির সবাইই ছিলো পাকিস্তানের রিক্রুটমেন্ট, এদের মধ্যে ...
31/05/2025

স্বাধীনতার পর আর্মির অভ্যন্তরীন বেশ কিছু গ্রুপিং চলছিলো। তৎকালীন আর্মির সবাইই ছিলো পাকিস্তানের রিক্রুটমেন্ট, এদের মধ্যে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের যারা দেশে ছিলেন তারা এবং পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা তাহের, ডালিম, নূর, শাহরিয়ার ,মঞ্জুররা বাদে বাকি বাঙ্গালী আর্মি সদস্যরা পাকিস্তানেই আটক/নজরবন্দী ছিলেন। যুদ্ধ শেষ হবার পর তারা দেশে ফেরত আসেন।

শেখ মুজিব আমলে (১৯৭২-৭৫) আর্মি সুযোগ সুবিধা পাওয়ার দিক থেকে রক্ষিবাহীনির তুলনায় বৈষম্যের শিকার হলেও একটা সুবিধা পায় - *মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া সদস্যরা দুই রেংক প্রমোশন পেয়ে বসে। যেই দুই রেংক প্রমোশনে পাকিস্তান ফেরত বাকি আর্মি অফিসারদের সাথে একটা বিরোধ, গ্রুপিং তৈরী করে।

আর্মির মধ্যকার এই বিরোধ পরবর্তীতে অনেক বাকবদলে ভূমিকা রাখলেও বর্তমানে তা খুব কমই আলোচনা হয়।

,

এছাড়া যারা যুদ্ধে অংশ নেন তাদের অনেকে যুদ্ধের পর শেখ মুজিবর রহমান ও আওয়ামীলীগের অনেকের কাছে গিয়ে তদবির শুরু করেন, একে অপরের নামে কানভারি ও করতে থাকেন। ২৬ই শে মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষনা, এবং প্রথমবার নিজেকে প্রভিডেন্সিয়াল প্রেসিডেন্ট ঘোষনা - আওয়ামীলীগ এটাকে পজিটিভলি নিতে পারে নাই। জিয়াউর রহমান তাই সেসময় এবং যুদ্ধের পর থেকে সাইডলাইনে সড়ে যেতে থাকেন।

স্বাধীন দেশের নতুন সেনাবাহীনির চীফ হওয়ার দৌড়ে যোগ্যতা অনুসারে এগিয়ে ছিলেন জিয়াউর রহমান, কিন্তু আওয়ামীলীগের সুনজরে না থাকায় চীফ হন শফিউল্লাহ। এবং জিয়াকে আর্মি থেকে সড়িয়ে বিদেশি দূতাবাসে পাঠানোর ও পরিকল্পনা নেওয়া হয়।

মেজর ডালির শেখ মুজিবর রহমানের কাছে গিয়ে জিয়ার নামে সুপারিশ করেন, তোফায়েল আহমেদ ও জিয়ার আর্মি থেকে বদলি আটকান।

,

শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফদের থেকে পিছিয়ে পড়লেও এবং তাদের হিংসার কারন হলেও জিয়াউর রহমান তার পরিশ্রম ও সততার জন্যে আর্মি জুনিয়রদের কাছে জনপ্রিয় ছিলেন। যুদ্ধের পরপর আর্মির অভ্যন্তরে মেজর ডালিমদের একটা গ্রুপ সংগঠিত হতে থাকে "সেনা পরিষদ" নামে। জিয়া রাজনৈতিক সুদৃষ্টির দিক দিয়ে সাইড হয়ে গেলেও ডালিমদের সেনা পরিষদ তাকে সামনে রেখেই নিজদের সংগঠিত করে রাখে।

এবং একিসাথে আর্মি থেকে অব্যাহতি পেয়ে জাসদে যোগ দেওয়া কর্নেল তাহেরের সাথেও জিয়ার যোগাযোগ ছিলো ভালো, জাসদের থিংকট্যাংকের সাথে না থাকলেও। কর্নেল তাহের ও আওয়ামীলীগ, রক্ষীবাহীনির বিপক্ষে আর্মির অভ্যন্তরে বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও বাইরে জাসদ গনবাহিনীকে সংগঠিত করছিলেন।

*ডালিম/সেনা পরিষদের সাথে তাহের/বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার কানেকশন সাথে ছিলোই।

,

১৯৭৫'র অগাস্ট-নভেম্বরে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে মোট ৩ বার, এবং ৩ বারেই এই সবগুলি পক্ষ আলাদাভাবে একশনে যায় এবং দেশের ইতিহাস পাল্টে দেয়।

,

১৫ই অগাস্টের মাস্টারমাইন্ড ছিলো কর্নেল ফারুক ও রশীদ, তারা তাদের ইউনিটের পাশাপাশি হেল্প নেয় মেজর ডালিমদের সেনা পরিষদের। কর্নেল তাহের এই প্ল্যান জানলেও তাকে ছাড়াই রশীদ, ফারুকরা অপারেশনে যায়। কর্নেল তাহের ও তার বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার উদ্দেশ্য ১৫ই অগাস্টের ক্যু তে পুরন হয়নাই।

*কর্নেল রশিদের মতে ধানমন্ডি ৩২ এ যেই টিমটা যায়, তারা ছিলো যুদ্ধের সময় মেজর জলিলের ইউনিটের লোক, মানে সেসময় জাসদের অনুগত এবং তারা বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্য হতে পারেন। যেই জাসদের সাথে তখন লীগের রক্তারক্তি সম্পর্ক আর যেই জাসদ তাদের সব একশনেই ম্যাসাকার করে আসতো।

*প্রেসিডেন্ট ও তার পরিবারকে এভাবে নির্মম ভাবে হত্যার ঘটনা এবং বংগভবনে ভসে খবরদারি করা আর্মি জুনিয়রদের ক্যান্টনমেন্টে বসে থাকা অনেক সিনিয়র অফিসাররা নিতে পারেন নাই - মুক্তিযোদ্ধা হোক কিংবা পাকিস্তান ফেরত হোক।

,

৩ নভেম্বর পাল্টা ক্যু করে খালেদ মোশাররফ গ্রুপ, যারা মূলত এন্টি জিয়া এবং আওয়ামীলীগের সাথে যাদের সম্পর্ক ভালো ছিলো। ওসমানি ও খালেদ মোশাররফের কল্যানে ১৫ই অগাস্টের কুশীলবরা দেশত্যাগ করে নিরাপদেই।

*তবে তারা আশায় ছিলেন যে শীঘ্রই তারা দেশে ফিরতে পারবেন পরিস্থিতি পরিবর্তন হলে - কেননা তাদের সেনাপরিষদ এবং সুসম্পর্ম থাকা কর্নেল তাহের ও তার বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা তখনো ফ্রী ই আছে।

,

১৫ অগাস্টে কোনো একশনে যেতে না পারলেও কর্নেল তাহের ৭ই নভেম্বর একশনে যাওয়ার সুযোগ পান তার বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও জাসদ গনবাহিনীকে নিয়ে। ক্যান্টনমেন্টে সিপাহীরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে অফিসারদের স্বার্থান্বেষী, ক্ষমতালোভী আচরনে। সাধারন সৈনিকদের কিছু দাবী ছিলো, তার সাথে কর্নেল তাহের নিয়ে আসেন তার শ্রেনীহীন সেনাবাহিনীর তত্ত্ব। ৭ই নভেম্বরের সিপাহী বিপ্লবের অংশ ছিলো আর্মির ভিতরে থাকা সেনাপরিষদ, বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা, সিভিল ড্রেসে ঢুকে যাওয়া গণবাহিনী ও জিয়ার অনুসারী সাধারন সৈন্যরা।

জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করার মাধ্যমে মিশন কমপ্লিট হলেও বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ১২ দফার দাবীতে রক্তপিপাসু হয়ে উঠে। ১২ জন অফিসার প্রান হারায়, অনেক অফিসার লাঞ্চিত হয়, অনেক অফিসার অল্পের জন্যে প্রান হারানো থেকে বাচে, অনেকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে পালিয়ে যান। জিয়াউর রহমান নিজেও অস্ত্রের মুখে থেকে প্রান হারানোর ঝুকি থেকে এই বিশৃংখলা সামলাচ্ছিলেন।

জিয়া এই বিশৃংখল অবস্থা থেকে মুক্তি পান অন্যান্য ক্যান্টনমেন্ট থেকে অফিসাররা তাদের ইউনিট নিয়ে হাজির হলে। *এরকম একটা সিচুয়েশনে যেই আর্মি অফিসাররা জিয়াকে উদ্ধার করেন তারাই পরবর্তীতে জিয়ার কাছের লোক হয়ে উঠেন এবং এদের বেশিরভাগ ছিলেন পাকিস্তান ফেরত আর্মি অফিসার।

,

সিপাহীদের বিদ্রোহ শান্ত হলে আর্মি অফিসাররা ক্যান্টনমেন্টে ফিরতে শুরু করেন। সিপাহীরা তাদের কাছে গিয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে, পরিবেশ ঠান্ডা হতে থাকে। পরিস্থিতি ঠান্ডা হলেও জিয়াকে বিদ্রোহী সিপাহীদের বিপক্ষে একশন নিতে উস্কানি দিতে থাকে জিয়ার কাছের পাত্র হয়ে উঠা সেই আর্মি অফিসাররা - যাদের মধ্যে ছিলেন বিগ্রেডিয়ার মীর শওকত, এরশাদ।

জিয়া বিদ্রোহী ইউনিটগুলিকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের বাইরে বদলি করার সিদ্ধান্ত নেন, এতে করে সেই ইউনিট গুলিতে আবার অসন্তোষ দেখা দিতে থাকে।

আবার একিসাথে পাল্টা ক্যু র প্ল্যান করতে থাকায় কর্নেল তাহের, মেজর জলিল, আসব আব্দুর রবের মতোন জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়ে যান। যা সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীন জাসদ, গণবাহিনী, বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যদের ও ক্ষেপিয়ে দেয়।

৩ই নভেম্ভর থাইল্যান্ড চলে যাওয়া ডালিম, রশিদ, ফারুকদের অনুগত সেনাপরিষদ ও জিয়ার বিপক্ষে চলে যায় কারন তাদের নেতাদেরকে দেশে ফেরত আসার গ্রীন সিগন্যাল দেওয়া হচ্ছিলোনা। এবং তাদেরকে দেশে ফেরাতে আগ্রহী ছিলোনা জিয়ার কাছের মানুষ হয়ে উঠা অফিসাররা।

(রশিদ, ফারুক, ডালিমরা পরবর্তীতে দেশে আসলেও রশিদ বাদে কারোর সাথে জিয়া কাজ করার আগ্রহ দেখান নাই। ফারুক, রশিদ জিয়াকে না জানিয়ে তাদের ইউনিটের সাথে দেখা করলে জিয়া আরোও ক্ষিপ্ত হন)

*সো, জিয়া একদিকে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন, তাকে তার ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠা অফিসাররা তাকে দেশ ও রাজনীতিতে মনোযোগ দিতে বললেন, আর্মির দেখভাল তাদের উপর ছেড়ে দিতে বলে। কিন্ত তাকে সাপোর্ট দেওয়া সেনা পরিষদ, বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার পাশাপাশি সাধারন সৈনিকদের সাথে তার দূরত্ব বাড়তে থাকে।

*জিয়া রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে তার ক্যারিশমা দিয়ে দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হতে থাকলেন, কিন্তু তার উত্থানের মূল - সেই সেনাবাহীনিতে তার জনপ্রিয়তা তিনি তখন হারাচ্ছিলেন, যেটা তিনি বুঝতে পারছিলেন না ৭ ই নভেম্বর পরবর্তী সুসময়ের বন্ধুদের কথায়।

,

জিয়ার শাসনকালে এই অসন্তুষ্ট গ্রুপটা বারবার ক্যু করতে থাকে। তারা সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরের সেনা পরিষদ/জাসদ/রক্ষিবাহিনী যাদের অংশই হোক না কেনো তারা ৭১'র মুক্তিযোদ্ধাই ছিলো সিংহভাগ। প্রতিটা ব্যার্থ ক্যুর লর তাদের কোর্ট মার্শালে মৃত্যুদন্ড হতো। কর্নেল রশীদের মতে ১৫ই অগাস্ট ধানমন্ডি-৩২ এ যারা ম্যাসাকার করে, তাদের অনেকেই জিয়া ফাসি দেন ক্যু র বিচার হিসেবে।

*জিয়ার নামে মুক্তিযোদ্ধা হত্যার অভিযোগ আনা হলেও আসল কথা হচ্ছে জিয়া মূলত সেনা পরিষদ/বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যদেরকেই ফাঁসি দিচ্ছিলেন, যারা কিনা ১৫ই অগাস্টের অপারেশনে জড়িত ছিলেন বা তাদের অংশ ছিলেন

*জিয়া ক্ষমতার মসনদে, বাট এট দ্যা সেইম টাইম আর্মি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা/শক্তি কমছিলো - লাভটা কাদের হচ্ছিলো তাহলে হিসাব মতে?

,
,

সবগুলি ক্যু অসফল হলেও ১৮ নাম্বার ক্যু তে জিয়া হার মানেন!

৬৫'র পাক-ভারত যুদ্ধে লাহোরকে রক্ষা করা, ৭১ এ চিটাগং এ পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অফিসার হয়ে বিদ্রোহ করা, ৭ই নভেম্বর অস্ত্রের মুখে থেকে বিদ্রোহীদের শান্ত করা, এতোগুলা ক্যু প্রতিরোধ করার পর ফাইনালি জিয়া ১৯৮১ সালের ৩০ই মে, চিটাগং সার্কিট হাউজে এসে হার মানেন!

বাইরে থেকে সার্কিট হাউজের মাঠে রকেট লাঞ্চার মারা, পরবর্তীতে ওপেন ফায়ারিং র মাধ্যমে অভ্যুত্থানকারী সেনা সদস্যরা ঢুকে পড়ে সার্কিট হাউজে। জিয়া নিজেই বের হয়ে এসেছিলেন ঘটনা সামলাতে, তাকে প্রথম দেখাতেই বুকে গুলি করেন কর্নেল মতি। জিয়া মাটিতে পড়ে গেলে তার মুখেও বেশ কয়েকটা গুলি করা হয়।

,

জিয়া হত্যার রিয়েকশন হিসেবে জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার ও হত্যা করা হয়, মঞ্জুর নিজেও একজন পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা মুক্তিযুদ্ধ করা একজন অফিসার। যিনি শুরুতে জিয়ার প্রিয়পাত্র হলেও পরবর্তীতে এরশাদের প্ররোচনায় জিয়া তাকে সাইড করে দেন। কর্নেল হামিদের মতে মঞ্জুর আদলে জিয়ার বিপক্ষে কিছু করতে চাচ্ছিলেন না, তার উদ্দেশ্য ছিলো জিয়াকে বাধ্য করা এরশাদকে সেনাপ্রধান থেকে সড়িয়ে দিতে।

সেনাপ্রধান এরশাদের ও থাকার কথা ছিলো জিয়ার সাথে সার্কিট হাউজে, কিন্তু শেষ মুহুর্তে কি এক কারন দেখিয়ে তিনি যান নাই! জিয়াকে গুলি করা কর্নেল মতির সাথেও নাকি এরশাদ কয়দিন আগে শিডিউলের বাইরে গিয়ে কি নিয়ে নাকি অনেক আলাপ করেছিলেন।

জিয়া হত্যার পর এরশাদ অনেক কুইক বেশ কিছু একশন নেন, মঞ্জুরকে গ্রেফতার করে ক্যান্টনমেন্টে এনে তার মৃত্যদন্ড কার্যকর করা হয়। মঞ্জুর পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে থানাতেই তাকে রাখার অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু তার সেই অনুরোধ শুনা হয়নাই। বরং মঞ্জুর প্রেসিডেন্টকে হত্যার কালপ্রিট হিসেবেই মৃত্যুদন্ড পান।

,
,

প্রেসিডেন্ট জিয়া ও জেনারেল মঞ্জুর হত্যাকান্ডের পর আর্মিতে প্রভাবশালী মুক্তিযোদ্ধা সিনিয়র অফিসার কেউ আর থাকলেন না! জেনারেল মইনুল হোসেনকেও ষড়যন্ত্র করে বের হয়ে যেতে বাধ্য করা হয়। জেনারেল মইনুল হোসেন ও কর্নেল এম এ হামিদ (রানী হামিদের স্বামী ও কায়সার হামিদের বাবা) এই দুই আর্মি অফিসার পুরো সময়টায় নিরপেক্ষই ছিলেন। আওয়ামীলীগ, খন্দকার মোস্তাক এবং ডালিন গং, খালেদ মোশাররফ, তাহের, জিয়া - কারোর প্রতিই উনাদের অন্ধ অনুগত্য ছিলোনা। কিন্তু দুজনেই স্বীকার করেন যে আর্মিতে মুক্তিযোদ্ধা ও অ-মুক্তিযোদ্ধা দ্বন্দটা শেষমেশ তাদেরকে আর্মি থেকে সড়ে যেতে বাধ্য করে।

জিয়া, মঞ্জুরকে সড়ানোর মাধ্যমে আর্মিতে অ-মুক্তিযোদ্ধা গ্রুপটা তাদের পূর্ন কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে, যার লিডার ছিলেন হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ।

*জিয়া হত্যাকান্ডের আগে দেশে আসে শেখ মুজিবর রহমান কন্যা শেখ হাসিনা। জাসদ নেতা, রাজনীতির রহস্যপুরুষ সিরাজুল আলম খানের সাথেও জিয়ার দেখা হয় এই সময়ের মধ্যেই। দুইটা ঘটনার এক মাসের মাথাতেই জিয়া মৃত্যুবরন করেন।

,
,

আর্মি অফিসার থেকে প্রেসিডেন্ট - জিয়ার ক্ষমতার শীর্ষে আরোহনের গল্পতে বিতর্ক থাকতে পারে, কিন্তু যুদ্ধবিদ্ধস্থ দেশের সঠিক পথে আসতে জিয়ার দূরদর্শিতা এদেশের দরকার ছিলো। যুদ্ধ পরবর্তী দেশে যখন লীগের দুর্নীতির পাশাপাশি রক্ষীবাহিনী, গনবাহীনি, সর্বহারাদের গৃহযুদ্ধ চলে - তখন একজন সৎ, পরিশ্রমী, দুরদৃষ্টিসম্পন্ন শাসকই দরকার ছিলো।

ডালিম, তাহেরদের সাথে সম্পর্ক নষ্টের মাধ্যমে সেনাবাহীনিতেই জনপ্রিয়তা হারানো কিংবা সেনাবাহিনীর মধ্যকার মুক্তিযোদ্ধা বনাম অ-মুক্তিযোদ্ধা দ্বন্দের কারনে সৃষ্ট জটিল অবস্থার কারনেই হোক - জিয়াকে সড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ পেয়ে যায় RAW। এই ভূখন্ড যাতে কখনোই শান্তিতে এগিয়ে যেতে না পারে সেটাই RAW র লক্ষ্য, এবং সেই লক্ষ্য পুরনে অভ্যন্তরীন যেকোনো অসন্তুষ্টি কে কাজে লাগিয়ে তারা স্বার্থ হাসিল করে আসছে এদেশে সেই শুরু থেকেই।

,
,

তথ্যসূত্র:

*তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা - কর্নেল এম এ হামিদ
*এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য - মইনুল হোসেন
*কর্নেল রশীদের সাক্ষাৎকার (২০০৮)

15/02/2025
02/02/2025

ব্যক্তিগত ভাবে আমি কোনো মাহফিলে যায়না বসিওনা তাই বলে আবার সেকুলার ভাইবেননা।আমার কাছে বর্তমান মাহফিলগুলো একটা মেলা আর আদিমযুগের কিচ্ছা লাগে।

মাহফিলে গেলে কেউ ভালো হয়ে আসেনা!যদি ওয়াজ শুনে ভালো হতো তাহলে ওয়াজের ময়দানে মাইক্রোফোনের কাজ করা লোকগুলো সবার আগে ইমানদার হতো।কারন তারা সব মাহফিলে অলমোস্ট থাকে!

তবে একটা সময় মানুষের হেদায়েত হতো আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগের ওই প্ল্যাটফর্ম নষ্ট হয়ে গেছে আজকের এই সময় এসে!

এখন শুধু হয় প্রতিযোগিতা কার মাহফিলে কত লাখ মানুষ হয় এসব ফেতনার বাড়াবাড়ি!

যেমন আজহারীর মাহফিলে হয় ১০ লাখ তাহেরির হয় ৫লাখ অথবা অন্য বড় আলেমদের ও হয় লাখ লাখ এদেশের প্রতিটি কোণায় কোণায় তাহলে এদেশে দূর্নীতিবাজ'চাদাবাজ'লুটপাট'ধর্ষক এরা কারা?

আর আক্বিদার নামে হানাহানি তো আছেই। কারো মাহফিল জান্নাতের বাগানতো কারোটাতে নাকি স্বয়ং রাসূল সঃ নাকি হাজিরনাজির হয়।

ধর্মের নামে এই হানাহানি খাইয়ে দেওয়া হয় আমাদের।আমি আপনি সবাই এই ফোবিয়াক্রান্ত।

উত্তরণের সুযোগ দেখছিনা যদি আসমানী হেদায়েতের
ফয়সালা না হয়।😒

credit by: Cook-Buzz

না`রী তুমি ধন্য ১৭ বছর অপেক্ষা'র পর মিলন হলো,সব না`রী এক হয় না এটা'ই তার বাস্তব প্রমাণ, "তাদের মতো কিছু না`রী`দে'র জন্য ...
18/01/2025

না`রী তুমি ধন্য ১৭ বছর অপেক্ষা'র পর মিলন হলো,সব না`রী এক হয় না এটা'ই তার বাস্তব প্রমাণ, "তাদের মতো কিছু না`রী`দে'র জন্য এখনো না'রী জাতিকে বিশ্বাস করা যায়"!

নারীর ধৈর্য আর বিশ্বাসের সুন্দর উদাহরণ।
সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক!

11/01/2025

This is not a cinema. This is our July. And, This is what brought us together.
Not even a year, never forgive, never forget. Timeline'e রেখে দিলাম।

বর্ডার ইস্যুতে বিজিবির যেই এপ্রোচ নিয়ে আমরা এতো খুশি হচ্ছি ঐটা বিজিবির খুবই নরমাল একটা এপ্রোচ হওয়ার কথা। আপনার দেশের ব...
09/01/2025

বর্ডার ইস্যুতে বিজিবির যেই এপ্রোচ নিয়ে আমরা এতো খুশি হচ্ছি ঐটা বিজিবির খুবই নরমাল একটা এপ্রোচ হওয়ার কথা।
আপনার দেশের বর্ডার পাহারা দেওয়া লোক আপনার গলির নাইট ওয়াচম্যান করিম চাচার মতোন হবে না, কিন্তু লম্বা একটা সময় পর্যন্ত একটা প্যারামিলিটারি ফোর্সকে নাইট ওয়াচম্যান করিম চাচা বানাইয়া রাখা হয়েছে যার কারণে একটা রাউন্ড টেবিল বৈঠকও আমাদের কাছে অনেক বড় কিছু মনে হচ্ছে!!

31/12/2024

এদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৭১, ১৯৯০ র সাথে ২০২৪ ও একটি অবিস্বরনীয় বছর।

,

১৯৭১'র সাথে ২০২৪'র তুলনা চলে আসে, কিন্তু ২০২৪'র সাথে তুলনা যায় ১৯৯০'র।

,
প্রানহানি আর ত্যাগের হিসাবে ১৯৭১'র সাথে বাকি দুইটার তুলনা যায়না। আর আমরা কেউই চাইনা প্রানের হিসেবে ভবিষ্যতের কোনো আন্দোলনই ১৯৭১'র ০.০০০১% ও যাক!

তবে শহীদের সংখ্যার বিচারে ২০২৪ ছাড়িয়ে গেছে ১৯৯০'র স্বৈরাচার পতন আন্দোলনকে। স্বাধীনতা পূর্ব ১৯৫২, ১৯৬৯ কে টানলেও শহীদের সংখ্যা তা পিছিয়ে থাকবে।

,

২০২৪ ও ১৯৯০, দুইবারেই স্বৈরশাসক আর্মিকে ব্যবহার করতে চেয়েছিলো আন্দোলনরত জনগনের বিপক্ষে - দুই স্বদেশী ভাইদের বিপক্ষে গুলি চালাতে দুইবারেই রাজি হয়নাই এদেশের সেনা সদস্যরা।

১৯৭১ এ চালিয়েছিলো - কারন তাঁদের সাথে আমাদের জাতিগত পার্থক্য ছিলো। জাতিগত পার্থক্যের পাশাপাশি ভৌগলিক দূরত্বের কারনে গুলি চালানো সেনাসদস্য দের সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক কখনো গড়ে উঠে নাই।

কিন্তু ১৯৯০ আর ২০২৪ এ সেনাসদস্যদের সাথে সাধারন মানুষের সম্পর্ক ছিলোই।

,

আর কয়েক মিনিট পর ২০২৪ বিদায় নিচ্ছে, আমরা যারা জীবিত থেকে ২০২৪ কে বিদায় জানাচ্ছি তাঁদের জন্যে দায়িত্ব অনেক। যারা ২০২৫ দেখে যেতে পারেনাই, তারা আমাদেরকে সুযোগ দিয়েছে ২০২৫ সহ সামনের দিনগুলি সুন্দর করার।

১৯৭১, ১৯৯০'র গল্প আমরা শুনেছি - ২০২৪ আমরা সচক্ষে দেখেছি এবং এখনো অনলাইনেই আছি। যারা সারাজীবনের জন্যে অফলাইনে চলে গেছে তাঁদের স্যাক্রিফাইসটা মিনিংফুল করার রেস্পন্সিবিলিটি অনলাইনে থাকা আমাদেরই!

বিদায় ২০২৪!!!

সচক্ষে দেখা এই ২০২৪ কখনো ভুলতে পারবোনা . . . .

Address

Patenga

Telephone

+18133222088

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gen Z posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gen Z:

Share