Dr. Md. Sohel Rana

Dr. Md. Sohel Rana Hi
This is Dr Sohel Rana

জন্ডিস রোগের কারন
06/04/2025

জন্ডিস রোগের কারন

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ ০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখ...
14/01/2025

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

#সংগৃহীত

04/12/2022

আপনাদের এলাকায় আঞ্চলিক নাম কি?? অনেক দিন পর পেলাম তাই শেয়ার দিলাম।

27/11/2022
গর্ভবতী মাকে মোট ৪ বার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রে নিয়ে চেকআপ করাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করতে হবে।
29/10/2022

গর্ভবতী মাকে মোট ৪ বার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রে নিয়ে চেকআপ করাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করতে হবে।

কুয়াশায় ঘেরা গতকালে সকাল
29/10/2022

কুয়াশায় ঘেরা গতকালে সকাল

I've just reached 100 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each and every one...
29/10/2022

I've just reached 100 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each and every one of you. 🙏🤗🎉

চোখ উঠার লক্ষণ, কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন________________________________________"""""এই সময়ে অনেকের চোখ ওঠছে। এটি নিয়...
28/09/2022

চোখ উঠার লক্ষণ, কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন

________________________________________"""""
এই সময়ে অনেকের চোখ ওঠছে। এটি নিয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। তিন থেকে ৭ দিনের মধ্যে চোখ এমনিতে ভালো হয়ে যায়।

চোখের ভাইরাসে কিছু ড্রপ আছে ব্যবহার করলে ফল পাওয়া যায়। আবার কোনো কোনো সময় ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি হয়ে পড়ে।

কেন চোখ ওঠে

চোখ উঠলে চোখ লাল হয়ে যায়, কিছুটা ব্যথা ও খচখচ ভাব থাকে। এর সঙ্গে থাকে চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা। চোখ ওঠা হতে পারে ব্যাকটেরিয়া দিয়ে। এ ছাড়া ভাইরাস আক্রমণের কারণেও চোখ ওঠার সমস্যা হতে পারে। বেশির ভাগ সময়ই ভাইরাসে চোখ ওঠে।

চোখ উঠার লক্ষণ

অপরিষ্কার বা নোংরা জীবনযাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ। চোখ ওঠা রোগে চোখ লাল হয়ে যায়। আর এমনটি হয় এই কনজাঙ্কটিভার রক্তনালিগুলো প্রদাহর কারণে ফুলে বড় হয়ে যাওয়া এবং তাতে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে।

ঘুম থেকে ওঠলে চোখ আঠা আঠা লাগা, সব সময় চোখের ভেতর কিছু একটা পড়েছে এমন অনুভূতি, চোখ চুলকানো এবং জ্বালাপোড়া করা, আলোর দিকে তাকালে অস্বস্তি লাগা, সবকিছু ঘোলা ঘোলা দেখা, চোখ দিয়ে পানি পড়া, চোখের কোনায় ময়লা (যা কেতুর নামে প্রচলিত) জমা, চোখ ফুলে যাওয়া চোখ ওঠার লক্ষণ।

কী করবেন

১. আক্রান্ত চোখে নোংরা পানি, ধুলাবালি, দূষিত বাতাস যেন চোখে প্রবেশ না করে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এছাড়া সকালে ওঠার পর চোখে পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। অনেকে চোখে ওঠলে বারবার পানি দিয়ে পরিষ্কার করেন বা চোখে পানির ঝাপটা দেন। এটি মোটেই ঠিক নয়।

২. চোখ উঠলে বাইরে যাওয়ার সময় সানগ্লাস পরতে হবে। এটি রোদে চোখ জ্বলা কমাবে।

৩. চোখ ওঠা ছোঁয়াচে রোগ, তাই যাদের চোখ ওঠেছে, তাদের সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে। চোখ আক্রান্ত ব্যক্তির রুমাল, কাপড়চোপড়, তোয়ালে ব্যবহার করা যাবে না। এমনকি হ্যান্ডশেকও করবেন না।

৪. কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসের আক্রমণের পর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে। এ জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে হবে। চোখে চুলকানি থাকলে অ্যান্টিহিস্টামিন সেবন করতে হবে। এ ক্ষেত্র অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ বিষয়ে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন

দৃষ্টি ঝাপসা হলে, চোখ খুব বেশি লাল হলে, খুব বেশি চুলকালে বা অতিরিক্ত ফুলে গেলে।

স্বামী স্ত্রী দুজনেরই রক্তের গ্রুপ এক।বাচ্চা নিলে কোন সমস্যা??খুবই কমন একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হই রোগীদের কাছ থেকে। এমনকি...
10/09/2022

স্বামী স্ত্রী দুজনেরই রক্তের গ্রুপ এক।
বাচ্চা নিলে কোন সমস্যা??

খুবই কমন একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হই রোগীদের কাছ থেকে। এমনকি আমার মনে হয় সাধারণ মানুষের মনেও এই প্রশ্নটা আছে যে এটা কি আসলেই কোন সমস্যা কিনা?

আজ আমরা একটু জেনে নেই এই বিষয়ে:
আমাদের একটু জানতে হবে যে রক্তের গ্রুপ নির্ভর করে দুইটি ফ্যাক্টরের ওপর। একটা হলেন ABO ফ্যাক্টর আর একটি হচ্ছে Rh ফ্যাক্টর। এদের ওপর ভিত্তি করেই আমাদের রক্তের গ্রুপ নির্ধারিত হয়।
ABO ফ্যাক্টরের জন্য আমাদের রক্তের গ্রুপ A, B, AB, O এরকম হয় আর Rh ফ্যাক্টরের জন্য নেগেটিভ বা পজিটিভ হয়।

এখন আমরা আসল প্রশ্নের উত্তরে আসছি:
স্বামী স্ত্রী দুজনেরই রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চার ওপর এর কম প্রভাবই পরবে না : আমি বলতে চাচ্ছি বাচ্চার কোন ধরনের ক্ষতি কিংবা ঝুঁকির সম্ভাবনা নেই। এটা নিয়ে আর কোনো কনফিউশন রাখা যাবেনা।
এখন ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কিত কিছু তথ্য আমরা একটু জেনে নেব। তার আগে বলছি বাচ্চা নেওয়ার ক্ষেত্রে রক্তের গ্রুপ নিয়ে কোনো রকম দুশ্চিন্তার কারণ নেই।
• মায়ের যদি নেগেটিভ ( ধরে নেই A negative বা অন্য যেকোনো নেগেটিভ) রক্তের গ্রুপ হয় আর বাবার যদি পজিটিভ ( A positive অথবা অন্য যেকোনো পজিটিভ ) হয় সেই ক্ষেত্রে বাচ্চা কনসিভ করার সঙ্গে সঙ্গে ডক্টারকে জানিয়ে রাখতে হবে বিষয়টা। কারণ এই ক্ষেত্রে নেগেটিভ পজিটিভ ব্লাড গ্রুপ এর কারণে বাচ্চার ওপর একটা খারাপ প্রভাব পরে।

তবে সেই ক্ষেত্রও ভয়ের খুব বেশি কারণ নেই। কারণ এর against এ বাঁধা দেওয়ার জন্য একটা ইনজেকশন যেটা ডেলিভারির ২৪ ঘন্টার মধ্যে দিতে হয়। Miscarriage কিংবা গর্ভাবস্থায় রক্তপাত হলেও ২৪ঘন্টার মধ্যে এই ইনজেকশন নিলে ওই প্রেগনেন্সি তে কিংবা পরবর্তী প্রেগন্যান্সিতে বাচ্চার ওপর আর কোনো খারাপ প্রভাব পরবে না।

তাই মনে রাখতে হবে স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনো সমস্যাই নেই।

সুতরাং আজকে এই সময় থেকে আর স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা করবেন না।

ধন্যবাদ,,

গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহগুলোতে গর্ভের শিশুর ব্রেইন ও স্নায়ুতন্ত্রের অন্যান্য অংশ দ্রুত গড়ে উঠতে থাকে, তাই গর্ভধারণের ১২...
29/08/2022

গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহগুলোতে গর্ভের শিশুর ব্রেইন ও স্নায়ুতন্ত্রের অন্যান্য অংশ দ্রুত গড়ে উঠতে থাকে, তাই গর্ভধারণের ১২তম সপ্তাহ পর্যন্ত নিয়মিত ফলিক এসিড খাওয়া বিশেষভাবে জরুরি। তবে এর পরেও ফলিক এসিড খাওয়া প্রয়োজন। কারণ গর্ভাবস্থায় আপনার প্রতিদিন ৬০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড প্রয়োজন। এর পুরোটা খাবার থেকে পাওয়া খুব কঠিন। তাই ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড ট্যাবলেট গ্রহণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

ফলিক এসিড আমাদের দেহের নানান গুরুত্বপূর্ণ কাজে ভূমিকা রাখে। যেমন—
- রক্তকণিকা ও প্রোটিন তৈরিতে অংশ নেয়
- রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে
- গর্ভের শিশুর ব্রেইন, মাথার খুলি ও স্নায়ুতন্ত্রের অন্যান্য অংশ সঠিকভাবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে
- গর্ভের শিশুর নানান জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধ করে

গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড খাওয়ার নিয়ম, কোন খাবারে প্রাকৃতিক ভাবে ফলিক এসিড বেশি থাকে, কাদের অতিরিক্ত পরিমাণে ফলিক এসিড খাওয়া প্রয়োজন।

সন্তান নেওয়ার চেষ্টা শুরু করার পর থেকে সন্তান জন্ম দেওয়ার তিন মাস পর পর্যন্ত ফলিক এসিড খেতে হবে।

স্ট্রোক একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা। হঠাৎ করেই যে কারও স্ট্রোক হতে পারে। তাৎক্ষণিক এর সঠিক চিকিৎসা না করলে রোগী প্যারাল...
31/07/2022

স্ট্রোক একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা। হঠাৎ করেই যে কারও স্ট্রোক হতে পারে। তাৎক্ষণিক এর সঠিক চিকিৎসা না করলে রোগী প্যারালাইসড হতে পারেন। এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

তবে তাৎক্ষণিক স্ট্রোকের রোগীকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া গেলে তার ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের। অনেকেই স্ট্রোকের সাথে হার্ট অ্যাটাককে গুলিয়ে ফেলেন। তবে মনে রাখবেন এই দুটি বিষয় সম্পূর্ণ ভিন্ন।

স্ট্রোক কী?

স্ট্রোক আঘাত হানে মানুষের মস্তিষ্কে। ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, মস্তিষ্কের কোনোঅংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে গেলে স্ট্রোক হয়।

সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য শরীরের প্রতিটি কোষে রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন। এই রক্তের মাধ্যমেই শরীরের কোষে কোষে অক্সিজেন পৌঁছায়।

স্ট্রোক মূলত ২ প্রকার। একটি ইস্কেমিক স্ট্রোক, যা রক্ত নালিতে ক্লট বা জমাট বাঁধার কারণে হয়। অন্যদিকে যদি রক্তনালি ছিঁড়ে যায়, ছড়িয়ে পড়া রক্তগুলো মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টি করে ও মস্তিষ্কে ঠিকমতো রক্ত পৌঁছায় না, তাকে বলা হয় হেমোরেজিক স্ট্রোক।

এর মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোক দেখা যায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে। এ ধরনের স্ট্রোকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এর কোনো নির্দিষ্ট লক্ষণ হয় না। এজন্য সাবধান থাকা জরুরি।

তবে কিছু সূক্ষ্ম উপসর্গ আছে। যা অনেকেই সাধারণ ভেবে অবহেলা করেন। যদি কেউ এসব ছোটখাট লক্ষণ চিনতে পারেন তাহলে পরিস্থিতি অনেকটা সামলে নেওয়া যেতে পারে।

কোন কোন লক্ষণে টের পাবেন?

এই স্ট্রোক হওয়ার আগে হাত ও পা দুর্বল-শিথিল হয়ে যেতে পারে। স্ট্রোকের অন্যান্য সমস্যা হঠাৎ দেখা দেয়। তবে এই উপসর্গটি দেখা দেয় বাকি সব লক্ষণ জানান দেওয়ার আগেই।

এক্ষেত্রে হাত-পা নাড়াতে সমস্যা হয়। প্যারালিসিসের শুরু হয় এ সময় থেকে। কোনো কাজ করতে গেলেই হাত-পা বাঁধা তৈরি করতে পারে। চেষ্টা করা স্বত্ত্বেও প্রয়োজনমাফিক হাত-পা নড়াচড়া করা যায় না।

এর পেছনের মূল কারণ হলো, আমাদের সব ধরনের নড়াচড়ার সংকেত আসে মস্তিষ্ক থেকে। মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমতে শুরু করলে তা পেশিতেও প্রভাব ফেলে।

এর ফলে পেশি শক্ত হয়ে যেতে শুরু করে। তাই হাত-পা নাড়াতেও তখন সমস্যা হয়। কখনো যদি এমন সমস্যা বোধ করেন তাহলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হন। না হলেই ঘটতে পারে বিপদ।

➡️কিডনি রোগীর যে বিষয় গুলো সব সময় লহ্ম্য করতে হবেঃ- #ডায়াবেটিস থাকলে সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। #উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সব...
31/07/2022

➡️কিডনি রোগীর যে বিষয় গুলো সব সময় লহ্ম্য করতে হবেঃ-

#ডায়াবেটিস থাকলে সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
#উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
#প্রোটিন জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
# ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
#মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে।
#লবন খাওয়ার পরিমান কমিয়ে দিতে হবে।
প্রক্রিয়াজাত করা খাবার খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
# শরীর ফোলা থাকলে এবং প্রসাব কম হলে পানীয় কম পান করতে হবে।
#চকলেট,আচার,মাংস,সস,চিপস,পালংশাক,কলা,খেজুর,ব্রকলি, ডিম দুধ গরুর মাংস যে কোন বাদাম,খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

Address

Patgram

Telephone

+8801317318712

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Sohel Rana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share