Mehrab HOSEN

Mehrab HOSEN পবিত্র আত্মা নিয়ে রবের সান্নিধ্যের অপেক্ষায়।
Little Writer | Voice Over Artist | Video Editor

25/06/2025

ভালোবাসা যদি খুব বেশি না-ও থাকে, তবু যতটুকু থাকে, সেটা যেনো সত্যি হয়।
অল্পটুকু হোক, তবে যেনো তাতে কোনো অভিনয় না থাকে—থাকে স্থায়িত্ব, থাকে শান্তি।
হুট করে এসে কেউ যেনো হুট করেই চলে না যায়।
ভালোবাসার গল্প শুরু হোক ধীরে ধীরে—
হয়তো দেরিতে আসবে সে,
কিন্তু থেকে যাক সবশেষ অব্দি।
প্রতিদিন একটু একটু করে ভালোবাসুক,
না বলা যত কথা, চোখে চোখে বলুক...
~মেহরাব হোসেন।

20/06/2025

হে ভাই তোমাকেই বলছি,,,,

Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.

4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.

5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury segments.

10. Cultural Impact: BMW's vehicles often become cultural icons, featured in films, music videos, and celebrated for their design and engineering excellence worldwide.

একটু থেমে ভাবুন…আমি মাঝে মাঝে ভাবি, সেইসব মানুষদের কথা, যারা নিজেদের স্টোরিতে কিংবা টাইমলাইনে বেপর্দা নারীদের ছবি, হারাম...
24/05/2025

একটু থেমে ভাবুন…

আমি মাঝে মাঝে ভাবি, সেইসব মানুষদের কথা, যারা নিজেদের স্টোরিতে কিংবা টাইমলাইনে বেপর্দা নারীদের ছবি, হারাম মিউজিকে ভরা গান, কিংবা অশ্লীল ভিডিও পোস্ট করে। ভাবুন তো, যদি এমন কিছু পোস্ট দেওয়ার পরপরই মৃত্যু এসে যায়? যদি আপনার জান কবরে পৌঁছে যায়, তখন সেই পোস্টগুলোর পরিণাম কী হবে?

দুঃখজনকভাবে অনেকেই হয়তো জানেই না 'গুনাহে জারিয়া' কী জিনিস। এটি এমন এক গুনাহ, যা আপনি একবার শুরু করলেও তা আপনার মৃত্যুর পরেও চলতেই থাকবে—ঠিক যেমন একটি ফ্যান আপনি অন করে রাখলে তা সুইচ বন্ধ না করা পর্যন্ত চলতেই থাকে। আপনি যদি কারো ফিতনায় পড়ার কারণ হন, যদি আপনার পোস্ট কারো গুনাহ করার পথে ঠেলে দেয়, তাহলে যতক্ষণ না সেই পোস্ট মুছে ফেলা হয়, আপনার আমলনামায় সেই গুনাহের ভার পড়তেই থাকবে।

একটু ভেবে দেখুন—নিজ হাতে নিজের কবরে আগুন পাঠাচ্ছেন না তো? নিজের অজান্তেই জাহান্নামের পথে পা বাড়াচ্ছেন না তো?

ভাই,বোন সময় থাকতে ফিরে আসুন।
মৃত্যু ঠিক কবে আসবে কেউ জানে না। মৃত্যুর পর আপনার আইডিতে ঢুকে আর কেউ পোস্ট ডিলিট করবে না। তখন আপনার হাত-পা বন্ধ থাকবে, কিন্তু গুনাহের হিসাব চলতেই থাকবে।

এখনই তাওবা করুন। নিজের আইডি, টাইমলাইন, স্টোরি—সবকিছু হালাল পথে চালান। যেন মৃত্যুর পর এগুলো আপনার গুনাহে জারিয়া না হয়ে সাদকায়ে জারিয়াতে পরিণত হয়।
~মেহরাব হোসেন।

ডিভোর্স বা বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়টি খুবই সংবেদনশীল। একে শুধু নারীদের চাকরিজীবী হওয়ার সাথে সরাসরি যুক্ত করে ফেলা ন্যায্য নয়।...
24/05/2025

ডিভোর্স বা বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়টি খুবই সংবেদনশীল। একে শুধু নারীদের চাকরিজীবী হওয়ার সাথে সরাসরি যুক্ত করে ফেলা ন্যায্য নয়। কারণ, একটি সম্পর্ক ভাঙার পেছনে একাধিক কারণ থাকে এবং প্রতিটি সম্পর্কের পরিস্থিতি ভিন্ন।

তবে হ্যাঁ, বর্তমান সময়ের অনেক রিপোর্ট ও পরিসংখ্যানে দেখা গেছে—যেসব দাম্পত্যে ডিভোর্স হয়েছে, তার বড় একটি অংশে নারী চাকরিজীবী ছিলেন। এটা অবশ্যই আমাদের চিন্তা করার বিষয়। কিন্তু এর মানে এই নয় যে চাকরি করাই সব সমস্যার মূল, বরং আরও গভীরে কিছু বাস্তবতা আছে।

একটি সফল বৈবাহিক জীবনের ভিত্তি হলো পারস্পরিক বোঝাপড়া (understanding)। যদি স্বামী-স্ত্রী পরস্পরকে না বোঝে, তাহলে সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয় না। শুধু ভালোবাসা নয়, সম্মান, ধৈর্য ও সহযোগিতা — এগুলোর প্রয়োজন।

অনেক সময় দেখা যায়, কিছু পুরুষ অন্যের সামনে স্ত্রীকে অপমান করে নিজেকে কর্তৃত্বশালী প্রমাণ করতে চান, অথচ স্ত্রী যদি ভুল করে থাকে, সেটি আদবের সঙ্গে একান্তে বলা উচিত ছিল। এই ধরনের অপমান নারীর মনে গাঢ় ক্ষত তৈরি করে, যা ধীরে ধীরে দূরত্ব বাড়ায়।

আবার, চাকরিজীবী নারীর ক্ষেত্রে একটা নিজস্ব পরিচয় ও স্বাধীনতার অনুভব তৈরি হয়। তখন যদি কোনো অহংকার জন্ম নেয় বা পারিবারিক দায়িত্বকে গুরুত্ব না দেওয়া হয়, স্বামীর পরামর্শকে অগ্রাহ্য করা হয় — তাহলে সমস্যা তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। তবে এটা সবার ক্ষেত্রে হয় না। অনেক নারী আছেন যারা চাকরি ও সংসার—দুই দিকই ভারসাম্যের সাথে পরিচালনা করছেন।

ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে নারীদের জ্ঞান অর্জন ফরজ, তবে বাইরে কাজ করার ক্ষেত্রে পর্দা ও শালীনতার সীমা অবশ্যই মানতে হবে। কিছু পেশায় নারীদের উপস্থিতি প্রয়োজন — যেমন নারী চিকিৎসক, নার্স ইত্যাদি — কিন্তু ইসলামের গাইডলাইন মেনে।

সুতরাং, ডিভোর্সের পেছনে একক কোনো কারণ নয়, বরং পারস্পরিক দায়িত্বহীনতা, বোঝাপড়ার অভাব, অহংকার, সম্মানের ঘাটতি — সবকিছুই ভূমিকা রাখে। আমাদের উচিত সমস্যার শিকড়ে নজর দেওয়া এবং ইসলামি আদর্শ অনুযায়ী জীবন গঠনের চেষ্টা করা।
~মেহরাব হোসেন।

স্ত্রী হলো ফুলের মতো🌸💌
23/05/2025

স্ত্রী হলো ফুলের মতো🌸💌

23/05/2025

আখলাক—একজন মুসলিমের আসল পরিচয়

আখলাক এমন এক জিনিস, যা আপনার ইবাদতের পরিপূর্ণতা প্রকাশ করে। আপনি যতই নামায, রোযা, হজ, যাকাত করুন না কেন—যদি আপনার আচরণে নরমত্ব না থাকে, যদি মানুষ আপনার মুখের কথা ও ব্যবহারে কষ্ট পায় তবে সেসব আমলের উপকার পেতে আপনি বঞ্চিত হতে পারেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
"মুমিনদের মধ্যে তারাই উত্তম, যাদের আখলাক উত্তম।"
(তিরমিযী: ১১৬২)

অন্য হাদীসে তিনি বলেন,
"কিয়ামতের দিন আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় ও সবচেয়ে নিকটবর্তী ব্যক্তি হবেন তিনি, যাঁর চরিত্র হবে সবচেয়ে উত্তম।"
(তিরমিযী: ২০১৮)

তাই নিজের আখলাক ঠিক করুন, যেন আপনার আমলগুলো মূল্যহীন না হয়ে যায়।

22/05/2025

জানেন, আমি কেন আমার কষ্টগুলো কাউকে বলি না?

কারণ আমার ভেতরের যন্ত্রণাগুলো যখন আমাকে নিঃশেষ করে দেয়, তখন অন্যদের কাছে সেগুলো কেবল দুটো সাধারণ লাইনের গল্প মনে হয়। কেউ হয়তো বলবে, “সময় সব ঠিক করে দেবে”—এই একঘেয়ে সান্ত্বনার বাক্য। কিন্তু কেউই কখনো থেমে আমার চোখের ক্লান্তি, হৃদয়ের ভার, নিঃশব্দ কান্নাটুকু বোঝার চেষ্টা করে না।

এই সমাজ শুধু শুনে, অনুভব করে না। তারা কষ্টকে পরিসংখ্যানে ফেলে, অনুভবের আয়নায় নয়।
তাই আমি চুপ থাকি। নিজের ব্যথাগুলো নিজের মাঝেই পুড়িয়ে নিই।
কেউ জানে না, প্রতিদিন একটু একটু করে ভেঙে পড়েও আমি হাসিমুখে বেঁচে থাকি।

কারণ আমি জানি, আমার কষ্টের ভাষা বোঝার মতো একজনই আছেন—তিনি আল্লাহ।
তিনি শুনেন, বোঝেন, এবং তিনিই একমাত্র আমার সব নীরব কান্নার সাক্ষী।

লেখা: মেহরাব হোসেন।

22/05/2025

নতুন কিছু আসতেছে ইনশাআল্লাহ 💌

22/05/2025

সব পরিচয় ভালো নয়…

মাঝে মাঝে মনে হয়, যদি কিছু মানুষের সাথে কখনো পরিচয়ই না হতো—তাহলেই হয়তো ভালো হতো। কারণ কথা বলতে বলতে অজান্তেই তাদের প্রতি একটা মায়া গড়ে ওঠে। সেই মায়া থেকে জন্ম নেয় ভালোবাসা, আর ভালোবাসা থেকে আসে একরকম অধিকারবোধ।

কিন্তু ঠিক তখনই তারা বুঝিয়ে দেয়—"তুমি আমার কেউ নও!" সেই মুহূর্তটাই সবচেয়ে কষ্টের।

তাই আমাদের উচিত, নতুন কারো সাথে পরিচয়ের আগেই সংযত হওয়া। আর যদি পরিচয় হয়েও যায়, তাহলে সম্পর্কটা ততটুকুই রাখা উচিত, যতটুকুতে মায়া জন্মায় না—হৃদয় আঘাত পায় না।

লেখা:মেহরাব হোসেন।

22/05/2025

একাকীত্ব – এক নিরব ভালোবাসা।

দিনশেষে একটা জিনিস বুঝি—একাকীত্ব জীবনটা অনেকটাই শান্তিময়। কারো কাছে জবাবদিহি নেই, কারো সাথে নিজের মন রক্ষা করার চেষ্টাও নেই। একদম নিজের মতো করে বাঁচার সুযোগ এটা। তবে হ্যাঁ, কিছু কিছু সময় ডিপ্রেশন আসে, মনটা ভারী হয়ে যায়। কিন্তু যদি এই একাকীত্বকে বুঝে, ভালোবেসে, নিজের মতো করে গড়ে তোলা যায়—তাহলে এখানেই লুকিয়ে থাকে প্রকৃত শান্তি।

কারো সঙ্গে নয়, বরং নিজের সঙ্গে সময় কাটানো, নিজের ভেতরটা আবিষ্কার করা—এই একাকীত্বই তখন হয়ে ওঠে এক অনন্য উপহার।
~মেহরাব হোসেন।

একটি জরিপে যদি ১০০ জন মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হয় এই দুনিয়ায় তোমার সবচেয়ে প্রিয় ব্যক্তি কে?তাহলে দেখা যাবে, অন্তত ৯৫ জন-...
22/05/2025

একটি জরিপে যদি ১০০ জন মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হয় এই দুনিয়ায় তোমার সবচেয়ে প্রিয় ব্যক্তি কে?
তাহলে দেখা যাবে, অন্তত ৯৫ জন-ই বলবে: "আমার বাবা"।
কেউ কেউ তো তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রোফাইলে লিখে রাখে—"Daddy's Princess"।
এই ভালোবাসা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

কিন্তু একটুখানি ভাবো, হে প্রিয় বোন...
যদি তোমার কারণেই তোমার প্রিয় বাবা গুনাহগার হন?
তখন কেমন লাগবে তোমার?

হয়তো তুমি অবাক হবে শুনে—কেন বা কীভাবে তোমার কারণে তোমার বাবা গুনাহগার হতে পারেন?

তুমি যখন বেপর্দা অবস্থায় চলাফেরা করো, সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছবি প্রকাশ করো, নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরো—তখন শুধু তুমি নয়, তোমার বাবা-ও গুনাহের ভাগীদার হচ্ছেন।
কারণ, ইসলামে মেয়ের পর্দার দায়িত্ব প্রধানভাবে বাবা বা অভিভাবকের ওপর বর্তায়।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
"তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল, এবং প্রত্যেকের কাছেই তার দায়িত্বসম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। একজন পুরুষ তার পরিবার-পরিজনের অভিভাবক, এবং সে তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।"
(সহীহ বুখারী: ৮৯৩, সহীহ মুসলিম: ১৮২৯)

আর যদি কেউ নিজের পরিবারের মহিলাদের বেপর্দা বা অশালীন অবস্থায় চলাফেরা করতে দেয়, তাহলে সে একজন "দাইয়ুস" হিসেবে গণ্য হবে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
"আল্লাহ দাইয়ুসকে জান্নাতে প্রবেশ করতে দিবেন না।"
(নাসাঈ: ২৫৬২, হাকিম: সহীহ)
"দাইয়ুস" হলো সেই ব্যক্তি, যে তার পরিবারের নারীদের অনাচার ও অশ্লীলতা মেনে নেয়।

তাই হে প্রিয় বোন,
তুমি কি সত্যিই চাও—তোমার প্রিয় বাবা জাহান্নামে যান?
তুমি কি চাও—তোমার কারণে তিনি আল্লাহর গজবের শিকার হন?

নিশ্চয়ই না।

তাহলে এখনই পরিবর্তন হও।
পর্দাহীনতা, অসংযত চলাফেরা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি আপলোড—এসব থেকে নিজেকে বিরত রাখো।
কারণ এতে শুধু তোমার বাবা নয়, তুমি নিজেও গুনাহগার হচ্ছো।

আজই সিদ্ধান্ত নাও—
আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে চলবে,
তোমার প্রিয় বাবার জান্নাতের পথ সহজ করবে।

লেখা: মেহরাব হোসেন
তারিখ: ২০/০৫/২০২৫ ইং

দ্বীনদার ছেলেরা কি রোমান্টিক হয় না?অনেকে মনে করে, যারা দ্বীন মেনে চলে, দাড়ি রাখে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, ইসলামিক পোশ...
21/05/2025

দ্বীনদার ছেলেরা কি রোমান্টিক হয় না?

অনেকে মনে করে, যারা দ্বীন মেনে চলে, দাড়ি রাখে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, ইসলামিক পোশাক পরে—তারা বুঝি একেবারেই কাঠখোট্টা! তাদের জীবনে ভালোবাসা, রোমান্স, আবেগ—এসবের কোনো স্থান নেই। কিন্তু এ ধারণা কতটা সত্য?

আসলে রোমান্টিকতা মানে যদি হয় ভালোবাসা প্রকাশ, যত্ন নেওয়া, অনুভব করা এবং প্রিয়জনকে মূল্য দেওয়া—তাহলে দ্বীনদাররাই তো আসল রোমান্টিক! আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন সবচেয়ে উত্তম স্বামী। তিনি স্ত্রীদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশে কখনো কার্পণ্য করতেন না। তিনি স্ত্রীদের নাম ধরে ডাকতেন, তাদের সঙ্গে গল্প করতেন, এমনকি দৌড় প্রতিযোগিতাও করতেন।

একবার ভাবুন—যিনি দ্বীনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছিলেন, যিনি ছিলেন ওহির বাহক, তিনি যদি ভালোবাসা প্রকাশে এত যত্নবান হন, তাহলে একজন প্রকৃত দ্বীনদার কীভাবে ভালোবাসায় অনাড়ম্বর হতে পারে?

আসলে সমস্যা হলো—আমরা রোমান্টিকতা বুঝি শুধু সিনেমার চোখে। যেখানে প্রেম মানে চোখের জল, চিঠি, গান, হাত ধরা কিংবা সারারাত ফোনে কথা বলা। কিন্তু ইসলাম ভালোবাসাকে দেখেছে আরও গভীর, আরও ভারসাম্যপূর্ণ এক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। যেখানে ভালোবাসা মানে সম্মান, দায়িত্ব, আদর এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—আল্লাহর জন্য ভালোবাসা।

তাই হ্যাঁ, দ্বীনদার ছেলেরা রোমান্টিক হয়—তবে তাদের রোমান্সে থাকে পরিশুদ্ধতা, নৈতিকতা, আর আল্লাহর সন্তুষ্টির খোঁজ। তারা স্ত্রীকে ভালোবাসে নবীর সুন্নাহ অনুসারে, গোপনে নয় বরং হালালভাবে, সম্মান দিয়ে।

রাস্তাঘাটে হাত ধরা নয়, বরং নিজের স্ত্রীকে জায়নামাজে পাশে বসিয়ে দোয়া করার মধ্যেই তারা খুঁজে পায় প্রেমের আসল সৌন্দর্য।

লেখা: মেহরাব হোসেন
তারিখ: ১৬/০৫/২০২৫ ইং।

Address

Patgram

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mehrab HOSEN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mehrab HOSEN:

Share

Category