Marufa Afrin

Marufa Afrin ~কল্পনার জগতে হারিয়ে যাওয়া এক
উপন্যাস প্রেমি~💌🎀🪷
(12)

22/11/2025

পাওয়ার আগে আর হারানোর পরে সবকিছুই মূল্যবান..!💔❤️‍🩹

ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না, শরীর থেমে গেলেও আ/ত্মা খুঁজে ফেরে তার প্রিয়জনকে।💔😊
05/11/2025

ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না, শরীর থেমে গেলেও আ/ত্মা খুঁজে ফেরে তার প্রিয়জনকে।💔😊

20/10/2025
আজ ঠিক তিন বছর পর আবার মুখোমুখি হলাম আমার প্রাক্তন স্বামী রিপাতের।যে কি না তিন বছর আগে পর নারীতে আসক্ত হয়ে আমাকে ছেড়ে দি...
19/10/2025

আজ ঠিক তিন বছর পর আবার মুখোমুখি হলাম আমার প্রাক্তন স্বামী রিপাতের।
যে কি না তিন বছর আগে পর নারীতে আসক্ত হয়ে আমাকে ছেড়ে দিয়েছিলো।

তিন বছর — শব্দটা ছোট হলে ও সময়টা কম নয়।
তিন বছর পর আজ প্রথমবার রিপাতের মুখোমুখি দাড়িয়ে আছি আমি।

-----------

বিকেলের ঠান্ডা রোদ ঝলমলে আলো দিচ্ছে ।

আমি তখন হাসপাতালের বারান্দা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম ধীরে ধীরে। হাতে একগুচ্ছ মেডিকেল রিপোর্ট, চোখে সানগ্লাস, আর কানে হালকা বাজছিল কোন এক পুরনো গানের পিয়ানো সুর — টানা বাজছে, থামছে না।

হঠাৎ কানে ভেসে এলো সেই পুরনো গলা।
"তানহা… তানহা, এক মিনিট দাঁড়াও।"

আমার পা গুলো যেনো আপনা আপনি নিজের ইচ্ছেতে থেমে গেল, অথচ মন ছুটছিল উল্টো দিকে যেখানে ওর কোনো অস্তিত্ব নেই।

ধীরে ঘুরে তাকালাম।
দেখলাম, হাসপাতালের করিডোরের মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে আগের সেই রিফাত।

চোখে বিস্ময়ের ছাপ, গলায় নরম ভঙ্গি, কিন্তু সেই চেনা স্বভাবসুলভ আত্মবিশ্বাস টা নেই চোখে মুখে।

হাসপাতালের করিডোরে হঠাৎ করেই আমার সঙ্গে তার এই ভাবে দেখা হয়ে যাবে হয়তো সে কল্পনা ও করেনি ।

আমাকে দেখে একটু থমকে গেল সে,
কিন্তু আমি থমকাই নি ।
আমার চোখে কোনো বিস্ময় ছিল না আগের মতোই তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম,

কারণ আমি অনেক আগে থেকেই এসবের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে রেখেছিলাম। আমি সব সময় মনে রাখি পৃথিবী গোল , আর যতোদিন বেঁচে আছি ততোদিন পরিচিত অপরিচিত অনেকেরই সঙ্গে দেখা হতে পারে এটা কোনো অস্বাভাবিক কিছু না।

আমি পিছন থেকে চোখ পিরিয়ে নিয়ে, ধীর পায়ে পাশ দিয়ে চলে হেঁটে যাচ্ছিলাম, তখনই সে আবার ডেকে উঠল—

~রিপাত: "তানহা... এক মিনিট দাঁড়াও।"

আমি আর এগুলাম না,,, তার দিকে ফিরে তাকালাম।

ওর দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছিল, কেউ যেন পুরনো পাতা থেকে হঠাৎ একটা বাক্য তুলে এনে আমার সামনে ধরেছে।
চেনা, অথচ অচেনা।

আমরা শেষ দেখা করেছিলাম আজ থেকে ঠিক তিন বছর আগে।
তখনকার আমি আর আজকের আমি, অনেকটাই
আলাদা।

আমি দাঁড়িয়ে রইলাম, শুধু এক পা এগিয়ে বললাম—

~তানহা : "তুমি" কিছু বলবে?

রিপাত ধীরে হাঁটতে হাঁটতে আমার সামনে এসে দাঁড়াল।
কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল—

~রিপাত : "কেমন আছো তুমি?"

ওর কথা শুনে আমার ঠোঁটে এক অদ্ভুত হাসি ফুটে উঠল।
এই প্রশ্নটা ঠিক কার জন্য?
বিগত তিন বছর ধরে যিনি আমার কোনো খোঁজ খবর নেন নি, তিনি হঠাৎ আজ জানতে চান আমি কেমন আছি?
,

,
চলবে.....
~লেখিকাঃ
গল্পঃ #শেষ_থেকে_শুরু

কপি করা নিষেধ,, চাইলে শেয়ার করতে পারেন!🥰

(রিচেক করা হয় নি)

সবার ভালো লাগলে ২য় পর্ব দিবো.।🥰

21/09/2025

Big shout-out to my newest top fans! প দ্ম জা, Samantha Afrin Sraboni, Lloyd Murumbi, Qu Een, So R NA, M S Mithila, Kim Ritu

21/09/2025

😅

🫵??
30/07/2025

🫵??

26/07/2025

~তোমরা কোন বংশের..???

 #অণুগল্প:  #অভীশপ্ত_জুলাই✍️ লেখনীতে:  ⛔ অনুপ্রাণিত হয়ে কিংবা গল্পের কোনো অংশ কপি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ❌---~মাসটি ছিলো জ...
21/07/2025

#অণুগল্প: #অভীশপ্ত_জুলাই

✍️ লেখনীতে:
⛔ অনুপ্রাণিত হয়ে কিংবা গল্পের কোনো অংশ কপি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ❌

---

~মাসটি ছিলো জুলাই...
📅 ২১ জুলাই ২০২৫

সে দিনের দুপুরটা ছিলো অন্য সব দিনের চেয়ে ভিন্ন...
যেনো হঠাৎ থমকে যাওয়া নিস্তব্ধতায় ভরা এক অস্বাভাবিক দুপুর।

উত্তরার আকাশে সূর্য তখনও যেনো রোষে ফেটে পরছে, উত্তপ্ত তাপে পুড়িয়ে দিচ্ছে বাতাসের প্রতিটি কণা।
অথচ সেই গরম বাতাসেই যেনো ভেসে ছিলো এক অদৃশ্য বিপর্যয়ের পূর্বাভাস—যা কেউই টের পায়নি, কেউই আঁচ করতে পারেনি তখন ও।

কেউ বুঝতে ও পারে নি, এই দিনটি শেষ হবে এতটা নির্মমভাবে—
এক বিভৎস ক্ষতের চিহ্ন রেখে যাবে শত শত হৃদয়ে।

---

মাইলস্টোন স্কুলের প্রাথমিক শ্রেণির ক্লাস তখন শেষ।
ছোট ছোট কোমলমতি শিশুরা বসেছিলো কোচিং ক্লাসে, কেউ টিফিনবক্স থেকে খাবার খাচ্ছিলো,
কেউবা পেন্সিল কামড়াচ্ছিল দাঁতে, কেউ নিঃসাড়ে খাতায় আঁকিবুঁকি করছিলো।

তাদের চোখে ছিলো হাজার ও স্বপ্ন, মুখে নিষ্পাপ হাসি।
তারা জানতো ও না,
এই নিরীহ দুপুরটা অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই ছিন্নভিন্ন করে দেবে তাদের গোটা জীবন, তাদের ভবিষ্যৎ।

🕐 সময় তখন প্রায় দুপুর ১:০৬ মিনিট। ( বোধহয়)

হঠাৎ আকাশ কেঁপে উঠলো এক বিকট বিস্ফো*রণের শব্দে।

একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান—
যা, ১৯৭৬ সালের রাশিয়ান মডেলের একটি চাইনিজ রেপ্লিকা।
সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভেঙে পরলো মাইলস্টোন স্কুলের একেবারে কাছে।

যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পরার আগেই
লৌহবর্ণ আগু*নের পাখি হু হু করে ছুটে গেলো চারিদিকে।

সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে, যেখানে ছোট ছোট প্রাণের গড়ে উঠছিলো ভবিষ্যৎ।

শব্দটা ছিলো বিকট ।
তার উপর হঠাৎ এক ধরনের নিস্তব্ধতা।

একটা গিলে ফেলা নিঃশব্দতা, যেন চিৎকার করার শক্তিটুকু ও গিলে নিয়েছে আ*গুন।

পুরো বিল্ডিং এক মুহূর্তে ভেঙে না পরলে ও
চারদিকে আগু*নের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পরেছিলো—
ধোঁয়া, পোড়া কাগজ, গলিত কাঁচ, আর মানুষের আর্ত*নাদ মিলেমিশে তৈরি করেছিলো এক জীবন্ত ন*রক।

একটি শিশু দরজার ফাঁক দিয়ে র*ক্তমাখা হাত বাড়িয়ে বলছিলো—
"আম্মু... আম্মু..."

কিন্তু সেই মা হয়তো তখন বাড়িতে বসে রান্নায় ব্যস্ত।
এই বুঝি তার ছোট্ট সন্তান বাড়ি ফিরে এসে তার আঁচল ধরে বলবে,
“আম্মু, আমি ক্ষুধার্ত।”

সেই খাবার হয়তো এখনো টেবিলেই রাখা,
কিন্তু যেই প্রাণ টা হাত দিয়ে তুলে খাবার মুখে নেবে,
হয়তো সেই আর নেই...।

---

মুহূর্তেই আ*গুন গ্রাস করলো পুরো ভবন।
যারা একটু আগে ক্লাসে বসে শিখে ছিলল কীভাবে পৃথিবীকে জানতে হয়—
সেই শিশুরাই প্রথমে পু*ড়ে ছাই হয়ে গেলো।

----

ছুটোছুটি শুরু হলো। ফায়ার সার্ভিস খবর পেলে ও উতসুক জনতার ভীড় ঠেলে সময় মতো পৌঁছাতে পারল না।
আশেপাশের মানুষ রা মোবাইল নিয়ে দাঁড়িয়ে পরলো কেউ ভিডিও করতে, কেউ বা ছবি তুলতে।
পো*ড়া গ*ন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পরেছিল,
শিশুদের কা*ন্নার চিৎকারে কেঁপে উঠছিল চারদিক কিন্তু অনেকেরই চোখ ছিলো...

মোবাইলের ক্যামেরায়, চোখে কৌতুহলী আগ্রহ,।
যারা ছিলো হৃদয় না থাকা মানুষ রূপি জা*য়ার।
অবশ্য তারা কেউই সাহায্য করার জন্য ছুটে আসেনি,
তারা ছুটে এসেছিলো ভিডিও করতে, আর ছবি তুলতে।

---


যখন ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা পো*ড়া শরীর নিয়ে টেনে হেঁচড়ে বের হয়ে আসছিল।
পো*ড়া ইউনিফর্ম, গ*লে যাওয়া ত্বক, র*ক্তাক্ত মুখ তারা সাহায্য চাইছিলো, আশেপাশের মানুষেদের কাছে।

কিন্তু তাদের সাহায্য করার জন্য কোনো রিকশা, বা সিএনজি কিছুই মিলছিলো না।

কেউ দেখে ও এড়িয়ে গেছে,
তাদের সাহায্য না করার একটাই কারণ, তারা কেউই “তাদের নিজেদের সন্তান” নয়।

এমনকি যারা সাহায্যের হাত বাড়াতে পারতো, তাদের অনেকেই নিজের প্রাইভেট গাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে ও চোখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো। এগিয়ে আসেনি,

যেনো ওরা শুধু শরীরে নয়, হৃদয় থেকে ও অ*মানুষে পরিনত হয়েছিলো।

একেকটা পো*ড়া মুখ, নিষ্পাপ চাহনি ও যেনো তাদের হৃদয় গলাতে পারেনি।

---

একজন লোক দুইজন বাচ্চাকে বের করে এনে ছিলেন তারা তখনো বেঁচে ছিলল,
কিন্তু শরীরের অনেকটা অংশ পু*ড়ে গিয়ে ছিলো। তিনি দৌড়ে গিয়েছিলেন উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার রাস্তায় একটি সিএনজি ও থামেনি।

শেষে একটি যা থামে,, তা ও গুনতে হয়েছে এক হাজার টাকার ভাড়া।

হ্যাঁ, মাইলস্টোন কলেজ থেকে আধুনিক হাসপাতাল পর্যন্ত, যেতে মাত্র কয়েক কিলোমিটারের পথ,
অথচ আজ জীবন বাঁচানোর সেই পথ হয়ে উঠেছে লোভের এক সিঁড়ি।

এমন কি উত্তরার, উত্তর মেট্রোর নিচে থেকে ও মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে একটি রিকশা ও সহজে পাওয়া যায় নি।
যে রিকশা টা শেষমেশ রাজি হলো,
সে ও ভাড়া চেয়ে বসলো একশ টাকা।

এই শিশুদের পো*ড়া শরীর তখনো ছটফট করছিল, কষ্টে মুখ বিকৃত হয়ে যাচ্ছিল।
আর আমরা,,?
আমরা শুধু তাকিয়ে দেখছিলাম।

এই শহরে উত্তরায় কোনো বার্ণ ইউনিট নেই।
পু*ড়ে যাওয়া শিশুদের দ্রুত চিকিৎসা দেয়া তো দূরের কথা, তাদের গায়ে প্রাথমিক স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থাও ছিলো না আশপাশে।

এমন কি মাইলস্টোন কলেজের ক্যান্টিনে,
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা একটু পানি খেতে চেয়েছিল, সেখানে তাদের টাকা দিয়ে পানি কিনতে হয়েছে। পরে চাপ প্রয়োগ করলে, শেষেমেশ সেই ক্যান্টিন টাই বন্ধ করে দেয়া হয়। কারণ, “এই পানির টাকা কে দেবে?”

---

আগুন শুধু ভবন নয়—
পুড়ি*য়ে ছিলো এই দেশের মানবিকতা।
পুড়ি*য়ে ছিলো আমাদের বিবেক।

তারপর এলেন রাজনীতিবিদরা—
প্রটোকলের গাড়ি, ক্যামেরা, মাইক্রোফোন...
সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলেন,
“আপনার অনুভূতি কী?”

একটি পোড়া শিশুর পাশে দাঁড়িয়ে নেওয়া সেই সাক্ষাৎকার—
ছিলো যেনো আগে থেকেই রচিত চিত্রনাট্যের অংশ।

অথচ যারা সত্যিকারের হাহাকার করে কেঁদেছিলো, তাদের ছায়া পযন্ত কেউ ঠিক করে মাড়ায় নি।

---

সেদিন বিকেলে,
একজন মা হাসপাতালের গেটে দাঁড়িয়ে অঝোরে কাঁদছিলেন।
তাঁর ছেলেটি কোচিং ক্লাসে ছিলো।

খবর পেয়ে ছুটে এসেছিলেন,
কিন্তু এখন আর তার ছেলে কে চেনার উপায় নেই—
গ*লে যাওয়া মুখ, পো*ড়া শরীর...

সেই মুখে যেনো নিঃশব্দ এক প্রশ্ন হয়ে রয়ে গেছে..

“আমার সন্তান তো সেদিন শুধু পড়তে গিয়েছিল, ওর কী দোষ ছিল?”

---
এই প্রশ্নের উত্তর কেউ দিতে পারবে না।
কারণ, আমরা ব্যস্ত ছিলাম মোবাইল ক্যামেরা ধরায়,

আর অসহায়ের কষ্ট দেখে মুখ ঘুরিয়ে নেওয়ায়।
সেই শিশুদের মাঝে কেউ আমাদের আপন ছিল না—তাই আমরা এমন নির্লিপ্ত থাকতে পেরেছি।

কিন্তু এই দেশ তো ওদের ও ছিলো।
যারা স্কুল পড়তে গিয়ে মনে হাজার হাজার স্বপ্নের রঙ বুনতো,,।

যারা ক্লাসে শেষ বারের মতো হেসে বলেছিল “স্যার, আজকের হোমওয়ার্কটা আমি করিনি, কাল ঠিক করবো”—সেই বাচ্চাগুলো আজ আর নেই।
তারা বেঁচে থাকলে হয়তো একদিন এই দেশের জন্য অনেক কিছুই করতো,।

________________

হাহ্ আপসোস বাঙালি

আজ, আমরা যারা বেঁচে আছি, আমাদের লজ্জা হওয়া উচিত। কারণ, শিশুরা পুড়েছে আমাদের উদাসীনতায়, আমাদের ভণ্ড সমাজ ব্যবস্থায়। আগুন তাদের গায়ে লেগেছিল ঠিকই, কিন্তু পুড়েছে আসলে আমাদের বিবেক।


~সমাপ্ত~


💔 শ্রদ্ধাঞ্জলি:

এই লেখাটি ২১ জুলাই ২০২৫-এর মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘ*টনায় নি*হত ও আ*হত সকল শিশুদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে উৎসর্গ করা হলো।
আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন তাদেরকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। আমিন। 🤲

---

📛 কেউ দৃষ্টিকটু চোখে দেখবেন না।
এই লেখা শুধুমাত্র মানবিকতা জাগাতে লেখা।

---

© কপিরাইট সংরক্ষিত।
এই গল্পটি সম্পূর্ণ (আমার) মৌলিক সৃষ্টি।
অনুমতি ছাড়া আংশিক বা পূর্ণ কপি করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
তবে চাইলে শেয়ার করতে পারেন মানবিকতা জাগাতে।

Address

Purba Laksam

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Marufa Afrin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share