Dream Seoul Korean Language Centre

Dream Seoul Korean Language Centre দক্ষিণ কোরিয়ান ভাষা শিখুন।
ভাষা শিখে অল্প খরচে কোরিয়া গমন করুন। ঢাকার নয়াপল্টনে আমাদের প্রতিষ্ঠান। আজই যোগাযোগ করুন 01819503372

17/11/2025

দক্ষিণ কোরিয়া ইনকামের পর মাসিক খরচ কতো তা জানার দরকার।

মাসিক ইনকাম হিসাব তো সবাই দেখে খুশি হয়ে গেছিলেন

এই বার মাসিক খরচ হিসাব করি

মাসিক খরচের হিসাবটা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত চলাফেরা উপর এবং সিটি অনুযায়ী লোকেশন অনুযায়ী হয়ে থাকে।

কোন কোন ধাপে খরচ হয়ে থাকে এবং আনুমানিক কতো প্রতিটা ধাপ আলোচনা করবো

খরচে ধাপ গুলো হলো:
1. মাসিক বাসা ভাড়া
2. মাসিক খাওয়া দাওয়া
3. মাসিক ইন্টারনেট বিল
4. মাসিক হেলথ ইনসুরেন্সে ফি
5. স্টাডি বা টিউশন ফি
6. মাসিক আনুসাঙ্গিক খরচ

1. মাসিক বাসা ভাড়া : দক্ষিণ কোরিয়া তে বাসা ভাড়া নিলে আপনাকে অগ্রীম ডিপোজিট দিতে হয়। ৫ লাখ ওন থেকে ৩/৪ মিলিয়ন বা তার ও বেশি। এইটা সম্পূর্ণ ডিপেন্ড করে লোকেশন এবং বাসা কোন ধরণের তার ওপর। অনেক স্টুডেন্ট প্রথম অবস্থায় গোসিওন ওঠে ,, গোসিওন হলো হোস্টেলের মতো এইটাতে ডিপোজিট অগ্রীম দিতে হয় না শুধু মাসিক ভাড়া। আবার অনেকে জুতেক বাসায় ওঠে। যেটা কোরিয়ান ১/২ তলা সর্বোচ্চ হয়ে থাকে। এইটা বাসা ভাড়া তুলনা মূলক কম। আবার ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া বেশি কারণ এইটা ভিতরে ডিজাইন সুন্দর থাকে। যেমন আমি একা একটা ছোট ফ্ল্যাট ৫ তলা বিল্ডিং এক রুম নিয়ে থাকি ,, এই এক রুমের সাথে ছোট কিচেন এবং গোসলখানা বাথরুম রয়েছে। যার মাসিক ভাড়া ৩ লাখ ৫০ হাজার ওন এবং সাথে বিদুৎ বিল গ্যাস বিল এই সব কিছু মিলে প্রায় ৪ লাখ ওন কাছাকাছি বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩৫ হাজার টাকা। এখন রুমে চায়লে অনায়াসে ২ জন থাকতে পারে বেশিরভাগ স্টুডেন্ট তাই করে। কিন্তু আমি রুম শেয়ারিং মন মতো হয় না বলে আমি একা থাকি। কেউ রুম শেয়ারিং করে থাকলে টাকা কম লাগবে। রুম শেয়ারিং এ ২০ হাজার টাকার মধ্যে অনায়াসে হয়ে যায়। মোট কথা বাসা ভাড়া ১৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে।

2. মাসিক খাওয়া দাওয়া : এইটা ও সম্পূর্ণ আপনার ওপর ডিপেন্ড এবং লোকেশন ওপর ও ডিপেন্ড। যেমন সিউল বা বুসানে শাক সবজি ফলমূল জিনিসপত্র তুলনামূলক দাম বেশি থাকে অন্য এরিয়া থেকে। তবে খাওয়া খরচ এভারেজ মাসিক ২ লাখ ওন থেকে ৪ লাখ ওন সর্বোচ্চ। বাংলায় ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা। এমন ও স্টুডেন্ট আছে মাসিক ১৫ হাজার ও অনায়াসে চলে এইটা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত।
3. মাসিক ইন্টারনেট বিল: দক্ষিণ কোরিয়া তে ইন্টারনেট মাসিক প্যাকেজ হিসাবে চালাতে হয়। এখন আপনি যতো বেশি হাই স্পিড ডাটা আনলিমিটেড নিবেন ততো বেশি টাকা প্যাকেজের। এভারেজ ১৫ হাজার ওন থেকে ৬৫ হাজার ওন,, আমি ২২ হাজার ওন মাসিক প্যাকেজ চালায়,, যা বাংলা টাকা ১৮০০-২০০০ টাকা। ডিপেন্ড আপনার ওপর।
4. মাসিক হেলথ ইনসুরেন্সে ফি: আমার মাসিক হেলথ ইনসুরেন্স ফি ৭৭ হাজার ওন যা বাংলায় সাড়ে ছয় থেকে সাত হাজার টাকা।
5. স্টাডি বা টিউশন ফি : এইটা স্টুডেন্ট ইউনিভার্সিটি , সাব্জেক্ট স্কলারশিপ ওপর ডিপেন্ড। প্রতি ছয় মাস পর মানে ১ সেমিস্টার পর স্টুডেন্টরা দেড় লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে। এভারেজ স্টুডেন্ট বেশিরভাগ ভাগ আড়াই লাখ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে থাকে।
6. মাসিক আনুসাঙ্গিক খরচ : যেমন চুল কাটা খরছ সর্বনিম্ন ৯০০- ১২০০ টাকা। এবং চলাফেরা সবান, শ্যাম্পু ,ব্রাশ, থালা, বাসন আরো হাত খরচ মাসে কমপক্ষে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার থাকে।
এখন যদি টোটাল হিসাব করে বলি একটা স্টুডেন্ট মাসিক খরচ ৩৫ হাজার থেকে ৭০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এইটা তার ব্যাক্তিগত চলাফেরা ওপর ডিপেন্ড। তবে এভারেজ স্টুডেন্ট মাসিক খরচ ৪৫-৫০ হাজার টাকা হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে শেয়ার করা।

দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং এবং যাবতীয় তথ্য জন্য আমার পেইজটি ফলো দিয়ে সঙ্গে থাকুন।

17/11/2025

কোরিয়ার উৎপাদন খাতে কমছে কম বয়সী যুবক কর্মী , শূন্যস্থান পূরণ করছে বিদেশি শ্রমিক!

দক্ষিণ কোরিয়ার উৎপাদন শিল্পে তরুণ কর্মীর সংখ্যা দ্রুত কমছে। ফলাফল হিসেবে কারখানায় শূন্য হওয়া অনেক পদ এখন বিদেশি শ্রমিকরা পূরণ করছেন। তবুও সামগ্রিকভাবে শিল্পের অবস্থা দুর্বল হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন কর্মী খুঁজে পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়েছে।

১০ নভেম্বর কোরিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয় (고용노동부) প্রকাশিত অক্টোবরের শ্রমবাজার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৯ বছরের নিচে উৎপাদন খাতের নিবন্ধিত কর্মী সংখ্যা নেমে এসেছে ৫ লাখ ৪৪ হাজারে, যা গত বছরের তুলনায় ৪.৫ শতাংশ কম। একই সময়ে অন্যান্য সব খাতে এই বয়সের কর্মী কমেছে ৩.৮ শতাংশ, তাই উৎপাদন খাতের পতন আরও বড় ধরণের।

৩০ এর দশকের কর্মীদের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা গেছে। সব খাতে মিলে তাদের নিবন্ধন বেড়েছে ২.৩ শতাংশ, কিন্তু উৎপাদন খাতে বৃদ্ধি মাত্র ০.৮ শতাংশ অর্থাৎ কার্যত স্থবির।

যেখানে কোরিয়ান তরুণ কর্মী কমছে, সেখানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। অক্টোবর মাসে E-9 ভিসাধারী বিদেশি শ্রমিক যারা মূলত কম দক্ষতার কাজে নিয়োজিত উৎপাদন খাতে বেড়েছে ১৫ হাজার।মোট উৎপাদন শিল্পে কর্মীর সংখ্যা কমেছে ১৪ হাজার, অথচ বিদেশিদের সংখ্যা বেড়েছে এটা বর্তমান শ্রমবাজারের ভারসাম্যহীনতাকে স্পষ্ট করে।

সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন (반도체 제조업) এপ্রিলের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে কর্মী বাড়ছে, অক্টোবরেও আরও প্রায় ৪০০ জন যোগ হয়েছে।

গাড়ি উৎপাদন (자동차 제조업) এই খাতে কর্মী কমে যাওয়ার ধারা এখনও থামেনি।

শ্রম মন্ত্রণালয়ের ভবিষ্যৎ কর্মসংস্থান বিশ্লেষণ বিভাগের প্রধান ছন গিয়ংগি (천경기) বলেন,
“উৎপাদন খাতের প্রতিটি অংশে চাকরির পরিস্থিতি একই নয়। এই বছর তরুণ কোরিয়ান কর্মীর সংখ্যা আরও দ্রুত কমছে, বিদেশি নিয়োগের গতি কিছুটা কমলেও এখনও বৃদ্ধি অব্যাহত। শিল্পের সামগ্রিক দুর্বল অবস্থার প্রতিফলনই আমরা দেখছি।”

কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসায় এসে পিআর করে থাকার জন্য কি করতে হবেএমন প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘুরপাক খায়। বিশেষ করে যারা চিন্তা করে...
17/11/2025

কোরিয়াতে স্টুডেন্ট ভিসায় এসে
পিআর করে থাকার জন্য কি করতে হবে

এমন প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘুরপাক খায়। বিশেষ করে যারা চিন্তা করেন দেশের বাহিরে পড়তে যাবো কিন্ত পড়া শেষে ফিউচার কি? সেখানে থেকে যেতে পারবো কি না? পিআর পাওয়া যাবে কিনা? সিটিজেনশিপ পাওয়া যাবে কিনা?

দক্ষিণ কোরিয়া এমন একটা দেশ যে দেশে খুবই অল্প খরচে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স করার সুযোগ আছে। আর এই দেশটির ইনকাম খুব ভালো ও জীবনমানের নিরাপত্তার জন্য অনেকেই এখানে স্থায়ী বসবাস করতে চান।
মূলত দক্ষিন কোরিয়ার সিটিজেনশীপ পাওয়া যায় না তবে পিআর পাওয়ার সুযোগ আছে।

আপনার যখন কোরিয়াতে ব্যাচেলর বা মাস্টার্স শেষ হবে তখন আপনাকে সরকারি ভাবে জব সার্চিং ভিসা হিসেবে D-10 ভিসা দিবে ১বছর ১বছর করে টোটাল ৩বছর।
এর মধ্যে আপনি অফিসিয়াল জব ম্যানেজ করতে পারলে আপনার ভিসা পরিবর্তন করে E-7 ভিসাতে যেতে পারবেন।
E-7 ভিসাতে আপনি যতদিন ইচ্ছা জব করে থাকতে পারবেন। E-7 থেকে ২/৩ বছর পর আপনি F-2 ভিসাতে কনভার্ট করতে পারবেন।
F-2 ভিসা হচ্ছে পিআর পাওয়ার প্রাথমিক ধাপ। এই ভিসাতে ৩বছর থাকার পর আপনি পিআর অর্থাৎ F-5 ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

আর এভাবেই আপনি একজন স্টুডেন্ট থেকে দক্ষিণ কোরিয়াতে স্থায়ী বসবাস করতে পারবেন।

আইএলটিএস ছাড়াই ব্যাচেলর প্রোগ্রামে যেতে পারবেন কোরিয়াতে!!দেশের বাহিরে পড়তে যাওয়ার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে কিন্ত এর সবেচেয়ে ব...
17/11/2025

আইএলটিএস ছাড়াই ব্যাচেলর প্রোগ্রামে যেতে পারবেন কোরিয়াতে!!

দেশের বাহিরে পড়তে যাওয়ার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে কিন্ত এর সবেচেয়ে বড় বাধাটা হয় আইএলটিএস নিয়ে।
আইএলটিএস এ অনেকেরই ভয় কাজ করে যার ফলে অনেকের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যায়।
কিন্ত এখন সেই স্বপ্ন সত্যি হবে ইনশাআল্লাহ।

দক্ষিন কোরিয়াতে আইএলটিএস ছাড়া দুইটি মাধ্যমে ব্যাচেলরে আসা যাবে।
এর মধ্যে একটি প্রোগ্রাম হচ্ছে কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম এবং অন্যটি হচ্ছে EAP (English for Academic Purpose)।

চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক এই দুইটি প্রোগ্রামের বিস্তারিত সম্পর্কে।

প্রথমতো আসি কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম নিয়ে।
কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামে আসার জন্য আপনার কোনো প্রকার আইএলটিএস এর প্রয়োজন হবে না। আপনি যদি এইচএসসি কমপ্লিট করে থাকেন এবং আপনার রেজাল্ট যদি মোটামোটি ভালো হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এই কোর্সে আসতে পারবেন।
অনেকে বলে এর জন্য কি আমাকে কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ দেশে শিখতে হবে? উত্তর হচ্ছে না।
কোনো প্রকার ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা ছাড়াই পসিবল শুধু মাত্র এইচ.এস.সি সম্পূর্ণ থাকলেই হবে।

সবই বুঝলাম কিন্ত ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামে আসলে ব্যাচেলর হলো কিভাবে?
আসলে প্রথমত, আপনাকে ১বছরের (৩মাস করে ৪টি সেমিস্টার) কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স কমপ্লিট করা লাগবে তারপর ব্যাচেলরের মেইন প্রোগ্রামে শিফ্ট হতে হবে।
এক্ষেত্রে একটা মজার বিষয় হচ্ছে আপনি কোরিয়ান ট্র্যাকে পড়ার কারনে আপনি যেকোনো সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামে খরচ কেমন?
খরচটা আসলে ডিপেন্ট করে অনেক কিছুর উপর। যেমন টিউশন ফি কত সেমিস্টারের পেমেন্ট করা লাগবে, ডরমেটরি নিতে হবে কিনা ইত্যাদি।
তবে বেশির ভাগ ইউনিভার্সিটি ফুল মানে এক বছরের(৪সেমিস্টার) টিউশন ফি পে করা লাগে।
সব মিলিয়ে ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্সে খরচ ৮ থেকে ১২লাখ টাকার মধ্যেই হয়ে থাকে।

এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক EAP(English for Academic Purpose)
এই প্রোগ্রামটি মূলত যারা আইএলটিএস-এ স্কোর খুব কম পেয়েছে কিংবা প্রস্তুতি নিচ্ছে আইএলটিএস এর তাদের জন্য।
কোনো কোনো ভার্সিটি এই প্রোগ্রামের জন্য আইএলটিএস স্কোর চেয়ে থাকে।

EAP তে গেলে কি পড়ানো হয়?
এই প্রোগ্রামে আপনাকে পড়ানো হবে IELTS এর পড়া। মানে আপনি যেই আইএলটিএস দেশে থেকে কমপ্লিট করতেন সেই আইএলটিএস আপনাকে কয়েকগুন বেশি টাকা দিয়ে কোরিয়া এসে পড়তে হবে।
তবে এখানে একটি জিনিস ভালো হচ্ছে আপনি এই প্রোগ্রাম (৬মাস) শেষে সরাসরি মেইন প্রোগ্রাম মানে ব্যাচেলরে ইংলিশ ট্র্যাকে পড়তে পারবেন।

খরচ কেমন EAP প্রোগ্রামে?
এই প্রোগ্রামের খরচ ডিপেন্ড করে মূলত ইউনিভার্সিটির উপরে।
তবে এভারেজে ৮লক্ষ থেকে ১২লাখের মধ্যে এই প্রোগ্রামে আপনি আসতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

আপনার এইচএসসিতে যদি জিপিএ-৪ বা তার বেশি থাকে তাহলে আপনি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্সে আমার মাধ্যমে আসতে পারেন

পড়াশোনা ও উন্নত মানের জীবন যাপনের জন্য কেন কোরিয়া আসবেন। আসুন জেনে নিই কেন কোরিয়া বেছে নিবেন পড়াশুনার জন্য? দক্ষিণ কোর...
17/11/2025

পড়াশোনা ও উন্নত মানের জীবন যাপনের জন্য কেন কোরিয়া আসবেন।

আসুন জেনে নিই

কেন কোরিয়া বেছে নিবেন পড়াশুনার জন্য?

দক্ষিণ কোরিয়া আজকে শুধু শিক্ষা বা চাকরির জন্যই নয় আধুনিক লাইফস্টাইল, নিরাপত্তা, টেকনোলজি আর সংস্কৃতির জন্যও অনেকের প্রথম পছন্দ।
চলুন এক নজরে দেখি কোরিয়ার সবচেয়ে আকর্ষণীয় পজিটিভ দিকগুলো

1. নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ দেশ:কোরিয়ায় ক্রাইম রেট অনেক কম।রাত ১২টায়ও মেট্রো, বাস—সবকিছু নিরাপদে ব্যবহার করা যায়। আমাদের মতো ভয়-ডর নেই, তাই স্টুডেন্টদের জন্য খুবই কমফোর্টেবল।

2. বিশ্বমানের শিক্ষা ব্যবস্থা:টপ ক্লাস ইউনিভার্সিটি,আধুনিক ল্যাব, রিসার্চ সুবিধা,স্কলারশিপের সুযোগ,ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন্য সাপোর্টিভ পরিবেশ।অনেকেই এখানকার পড়াশোনা শেষ করে সহজেই জব বা ভিসা এক্সটেনশন নিতে পারে।

3. টেকনোলজিতে লিডিং কান্ট্রি:Samsung, Hyundai, LG এদের দেশ হওয়ায় প্রযুক্তিগত সুবিধা অসাধারণ।
ইন্টারনেট স্পিড, পাবলিক সার্ভিস, ট্রান্সপোর্ট সব কিছু সুপার ফাস্ট।

4. পার্ট-টাইম জবের ভালো সুযোগ:স্টুডেন্টরাও লিগ্যালি পার্ট-টাইম করতে পারে।ঘণ্টা রেট তুলনামূলকভাবে ভালো এবং টিউশন + লিভিং কস্ট হ্যান্ডেল করতে সুবিধা হয়।

5. পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও আধুনিক লাইফস্টাইল:রাস্তাঘাট পরিষ্কার, সবকিছু অর্গানাইজড।পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এতটাই উন্নত যে অনেকেই গাড়ি ছাড়াই জীবন পরিচালনা করে।

6. স্বাস্থ্যসেবা অত্যাধুনিক:হাসপাতাল, টেস্ট, ট্রিটমেন্ট—সবই বিশ্বমানের।ইনস্যুরেন্স থাকলে খরচও অনেক কম পড়ে।

7. সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা অসাধারণ:K-drama, K-pop, কোরিয়ান খাবার, ট্যুরিস্ট স্পট—সব মিলিয়ে কোরিয়ার লাইফস্টাইল খুব আকর্ষণীয়।সিউল, বুসান, জেজু—সব জায়গায় আলাদা ভাইব।
যারা নিরাপদ, উন্নত, টেকনোলজি-এডভান্সড এবং কমফোর্টেবল লাইফ খুঁজছেন, তাদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সত্যি একটা পারফেক্ট চয়েস।

10/10/2025
কোরিয়ায় পড়াশোনার প্রস্তুতি: ধাপে ধাপে গাইড১. উপযুক্ত প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন🔸গবেষণা করুন:-কোন বিষয়ে পড়তে চা...
04/10/2025

কোরিয়ায় পড়াশোনার প্রস্তুতি: ধাপে ধাপে গাইড

১. উপযুক্ত প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন

🔸গবেষণা করুন:

-কোন বিষয়ে পড়তে চান তা সুনির্দিষ্ট করুন।

-কোরিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকা করুন (যেমন: Seoul National University, KAIST, Yonsei University আরো অনেক আছে ষ

-প্রোগ্রামের টিউশন ফি, ভাষার মাধ্যম (ইংরেজি/কোরিয়ান), এবং স্কলারশিপ সুযোগ সম্পর্কে জানুন।

🔸স্কলারশিপ প্রোগ্রাম:

-KGSP (Korean Government Scholarship Program) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক স্কলারশিপগুলো খুঁজুন।

-সময়মতো আবেদন করতে প্রস্তুতি নিন।

২. কোরিয়ান ভাষা শেখা (ভাষার দক্ষতা বাড়ান)

🔸কেন শেখা জরুরি?

-কোরিয়ান ভাষা না জানলে দৈনন্দিন জীবন এবং পড়াশোনায় সমস্যা হতে পারে।

-অনেক প্রোগ্রাম ইংরেজিতে হলেও, কোরিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকলে টপিক লেভেল (৩ বা ৪) ভিসা এবং সামাজিক জীবন সহজ হবে।

🔸শেখার উপায়:

-স্থানীয় ভাষা কোর্সে যোগ দিন।

-অনলাইন টুলস ব্যবহার করুন যেমন: Duolingo, Talk To Me In Korean আরো আছে অনেক।

-কোরিয়ান গান ও ড্রামা দেখে অনুশীলন করুন।

৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরি করুন

🔸আবেদনের জন্য:

-পাসপোর্ট এবং পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

-একাডেমিক সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট।

-ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ (TOEFL/IELTS)।

-কোরিয়ান দক্ষতার প্রমাণ (TOPIK সার্টিফিকেট)।

-ব্যক্তিগত স্টেটমেন্ট (Personal Statement)।

-রেকমেন্ডেশন লেটার।

-ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা স্কলারশিপ চিঠি।

🔸ভিসার জন্য:

-অফার লেটার।

-ফরমাল ভিসা অ্যাপ্লিকেশন।

-মেডিকেল চেকআপ রিপোর্ট।

-লাইভিং খরচের আর্থিক প্রমাণ।

৪. ভিসার জন্য আবেদন করুন

🔸ভিসার ধরন:

-D-2 স্টুডেন্ট ভিসা।

-আবেদন করার জন্য দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যোগাযোগ করুন।

🔸প্রস্তুতির ধাপ:

-ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করুন।

-নির্ধারিত ফি জমা দিন।

-ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুতি নিন (আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য, আর্থিক প্রমাণ ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে)।

৫. আবাসন এবং টিকিট বুকিং করুন

🔸আবাসন বিকল্প:

-বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরি (সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ)।

-প্রাইভেট অ্যাপার্টমেন্ট (খরচ বেশি হতে পারে)।

🔸ফ্লাইট টিকিট:

-ভিসা পাওয়ার পর টিকিট বুকিং করুন।

-সাশ্রয়ী ফ্লাইটের জন্য আগে থেকে খোঁজ করুন।

৬. প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও মানসিক প্রস্তুতি নিন

🔸জিনিসপত্র:

-মৌলিক প্রয়োজনীয় জিনিস (পোশাক, ইলেকট্রনিক ডিভাইস)।

-কোরিয়ার আবহাওয়া অনুযায়ী পোশাক প্রস্তুত করুন।

🔸মানসিক প্রস্তুতি:

-কালচার শকের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন।

-কোরিয়ান সংস্কৃতি, খাদ্য এবং সামাজিক নিয়ম সম্পর্কে জানুন।

৭. কোরিয়ায় পৌঁছানোর পর কী করবেন

-বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্ট করুন।

-ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং আলিয়েন রেজিস্ট্রেশন কার্ড (ARC) তৈরি করুন।

-স্থানীয় পরিবহন এবং বাজার সম্পর্কে ধারণা নিন।

এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে কোরিয়ায় আপনার পড়াশোনার যাত্রা অনেক সহজ হবে।

Address

ফকিরাপুল Dhaka
Rajarbag

Telephone

+8801819503372

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dream Seoul Korean Language Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dream Seoul Korean Language Centre:

Share