Mamata's Vlog

Mamata's Vlog 'Mamata's Vlog' is a channel on vloging, cooking, roaming and other activities. Hope to get you.

ওহাইওর এক দম্পতি অবিশ্বাস্যভাবে একই দিনে তাঁদের যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন। এর ফলে, পরিবারের সকল সদস্যের জন্মদিন এখন একটি ম...
07/11/2025

ওহাইওর এক দম্পতি অবিশ্বাস্যভাবে একই দিনে তাঁদের যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন। এর ফলে, পরিবারের সকল সদস্যের জন্মদিন এখন একটি মাত্র দিনেই!

​এই ঘটনাটি অত্যন্ত বিরল। যেখানে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্মদিন একই দিনে হওয়ার সম্ভাবনা হলো 1/365 ভাগ, সেখানে একই তারিখে যমজ সন্তানের জন্ম যোগ হওয়ায় এই সম্ভাবনা গুণিতক হারে হ্রাস পায়। তাই চারজন সদস্যের একই দিনে জন্মদিন হওয়া একটি চরম ব্যতিক্রমী ঘটনা।

​ওহাইওতে এক অসাধারণ ঘটনা ঘটেছে: এক দম্পতি তাঁদের নিজেদের জন্মদিনের ঠিক একই দিনে যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এই অবিশ্বাস্য কাকতালীয় ঘটনার ফলস্বরূপ, এখন তাঁদের পরিবারের চারজন সদস্যের জন্মদিন প্রতি বছর একই তারিখে পালিত হবে!

​এমন ঘটনা বাস্তবে ঘটা প্রায় অসম্ভব। দুইজন প্রাপ্তবয়স্কের একই জন্মদিন হওয়ার সম্ভাবনা যেখানে মাত্র 1/365, সেখানে একই দিনে যমজ সন্তানের জন্ম যুক্ত হওয়ায় এই সম্ভাবনা আরও অনেক কম হয়ে যায়। এই চারজনের একই দিনে জন্মদিন হওয়াটা বাস্তবিকই একটি ব্যতিক্রমের মধ্যে ব্যতিক্রম।

​ওহাইওর এক দম্পতি তাঁদের জন্মদিনেই যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন! এর মাধ্যমে পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের জন্মদিন একই দিনে পালিত হওয়ার এক দুর্লভ ঘটনা ঘটলো।

​পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এমন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা অনেক কম। দুইজন মানুষের একই দিনে জন্মদিন হওয়ার সম্ভাবনা 1/365 হলেও, এই দম্পতির ক্ষেত্রে একই তারিখে যমজ সন্তানের জন্ম হওয়ায় সম্ভাবনাটি বহুগুণে কমে যায়। চারজনের একই দিনে জন্মদিন হওয়াটা তাই একটি অত্যন্ত বিরল গাণিতিক কাকতাল।

06/11/2025

কোন নামাজি মানুষ যদি অন্য মানুষকে নামাজ না পড়ার করনে অপমান করে তাহলে কি হয়

🧘‍♂️ দেগু কারাগার থেকে যোগ মাস্টারের অবিশ্বাস্য পলায়ন (২০১২)​২০১২ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার দেগু শহরের কারাগারে এক অভাবনীয় ঘটন...
06/11/2025

🧘‍♂️ দেগু কারাগার থেকে যোগ মাস্টারের অবিশ্বাস্য পলায়ন (২০১২)

​২০১২ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার দেগু শহরের কারাগারে এক অভাবনীয় ঘটনা ঘটে, যার কেন্দ্রে ছিলেন ইয়োগা মাস্টার চোই গ্যাপ-বক।

​কারাগারে আটক থাকা এই লোকটি তার সেলের দরজার নিচে থাকা খাবার ঢোকানোর সরু ফাঁকা দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই ফাঁকা স্থানের উচ্চতা ছিল মাত্র ৫.৯ ইঞ্চি!
​দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ ইয়োগা অনুশীলনকারী চোই তার এই বিশেষ জ্ঞানকে কাজে লাগান। পালানোর রাতে প্রহরীরা ঘুমিয়ে পড়ার সুযোগে তিনি প্রথমে তার সারা শরীরে মলম মেখে নিজেকে পিচ্ছিল করে নেন। এরপর মাত্র ৩৪ সেকেন্ডের মধ্যে সেই অত্যন্ত সরু ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এসে সকলের চোখে ধুলো দেন।

​জেল থেকে বেরিয়ে চোই গ্যাপ-বক মোট ছয় দিন ধরে পলাতক ছিলেন। এই সময়ে তিনি দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিতে সক্ষম হন। অবশেষে পুলিশ তাকে পুনরায় গ্রেফতার করে।

​এই ঘটনার পর পুলিশ কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে, সেজন্য চোইকে অবিলম্বে এমন একটি নতুন সেলে স্থানান্তর করা হয়, যেখানে খাবারের ফাঁকা জায়গাটি আরও ছোট করে দেওয়া হয়েছিল।

05/11/2025

মানুষ জিব্বা দিয়ে যে আঘাত করে তার উপশম হয় না,কথার কষ্ট মানুষ ভুলতে পারে না। Rajshahi

🤡 'জোকার' ডাক্তারের হাতে প্রসব: ২০১৭ সালের সেই হ্যালোউইন রাত​২০১৭ সালের হ্যালোউইন রাতের ঘটনা। টেনেসির হেনরি কাউন্টি মেডি...
05/11/2025

🤡 'জোকার' ডাক্তারের হাতে প্রসব: ২০১৭ সালের সেই হ্যালোউইন রাত

​২০১৭ সালের হ্যালোউইন রাতের ঘটনা। টেনেসির হেনরি কাউন্টি মেডিকেল সেন্টারের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ড. পল লোকাস তখন একটি পার্টিতে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি সেজেছিলেন ব্যাটম্যান সিনেমার বিখ্যাত খলনায়ক 'জোকার'-এর রূপে—মুখে সাদা রঙ, সবুজ উইগ এবং সেই ভয়ংকর কিন্তু পরিচিত লাল হাসি।
​ঠিক সেই মুহূর্তে খবর আসে—তাঁর রোগী, ব্রিটানি সেলফ, হঠাৎ প্রসববেদনায় কাতরাচ্ছেন! এক মুহূর্তও দেরি না করে ড. লোকাস তাঁর জোকারের সাজেই দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছান।

​ডাক্তারকে এমন পোশাকে দেখে প্রসব যন্ত্রণার মধ্যেও ব্রিটানি হাসতে শুরু করেন, তাঁর চোখে জল এসে যায়। তিনি এবং তাঁর স্বামী জাস্টিন সেলফ হাসি-ঠাট্টার সুরে ড. লোকাসকে অনুরোধ করেন, "ডাক্তার, দয়া করে কস্টিউমটা খুলবেন না!"

​রোগীর অনুরোধে সাড়া দিয়ে, রাত ৮টা ২০ মিনিটে, সম্পূর্ণ 'জোকার' পোশাকেই ড. লোকাস সদ্যোজাত শিশু ওকলিন সেলফকে পৃথিবীর আলো দেখান। এরপর তিনি জাস্টিনকে দিয়ে সন্তানের নাড়ি কাটার ব্যবস্থা করেন এবং পরিবারের জন্য রেখে যান একটি স্মরণীয় নোট। সেই নোটে স্বাক্ষর করা ছিল—"Dr. Joker."

​এই বিরল ও আনন্দময় মুহূর্তের ছবি এবং কাহিনিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে তা দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়।

04/11/2025

বউকে আমরা বর্তমানে কাজের মহিলা হিসাবে দেখি।

💔 কোদোকুশি: নিঃসঙ্গতার শেষ অধ্যায়, একাকী মৃত্যুর নীরব ট্র্যাজেডিজাপানি ভাষায় একে বলা হয় কোদোকুশি (Kodokushi)—অর্থাৎ, নিঃ...
04/11/2025

💔 কোদোকুশি: নিঃসঙ্গতার শেষ অধ্যায়, একাকী মৃত্যুর নীরব ট্র্যাজেডি

জাপানি ভাষায় একে বলা হয় কোদোকুশি (Kodokushi)—অর্থাৎ, নিঃসঙ্গ মৃত্যু। এটি এমন এক করুণ বাস্তবতা, যখন কোনো মানুষ নিজের বাড়িতে একাকী মারা যান এবং দীর্ঘ সময় ধরে তার খোঁজ নেওয়ার মতো কেউ থাকে না। পরিবার নেই, বন্ধু নেই, শুধু থাকে ঘরের ভেতরের শীতল নীরবতা।

দিন গড়িয়ে সপ্তাহ পার হয়। এই নিঃশব্দ মৃত্যুর একমাত্র সংকেত আসে তখন, যখন গন্ধ দেয়াল ভেদ করে বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। সেই দুর্গন্ধই জানান দেয়—কেউ একজন একসময় এই ঘরে বেঁচে ছিল।

এই নীরব ট্র্যাজেডি জাপানে ক্রমশ ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। শুধু ২০২৪ সালেই জাপানে ৭৬,০০০-এরও বেশি নিঃসঙ্গ ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে প্রায় তিন-চতুর্থাংশের বয়স ছিল ৬৫ বছরের বেশি। কেউ কেউ ধরা পড়েন যখন তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে বাড়ির ভাড়া পরিশোধ বন্ধ হয়ে যায়, আবার কারো ক্ষেত্রে প্রতিবেশীরা মাছির ভনভন শব্দে সতর্ক হন।

পোস্টের সাথে থাকা ছবিটি (ম্যাট্রেসের ছবিটি) যেন এই এক জীবনের শেষ চিহ্ন। প্রতিটি দাগ, প্রতিটি ছাপ নীরবে বলে যায়—এখানে একসময় কেউ হয়তো হাসত, রান্না করত, স্বপ্ন দেখত... আর তারপর, নিঃশব্দে মিলিয়ে গেছে স্মৃতির ছায়ায়।

কেবল জাপানের নয়, এটি আমাদের সকলের সতর্কবার্তা জাপানের দ্রুত বার্ধক্যজনিত জনসংখ্যা এই কোদোকুশি-কে প্রতি বছর আরও সাধারণ ঘটনায় পরিণত করছে। তবে, কোদোকুশি কেবল জাপানের একার গল্প নয়। এটি আমাদের সকলের জন্য একটি গভীর সতর্কবার্তা।

এই নিঃসঙ্গ মৃত্যু তখনই ঘটে, যখন:
* একাকিত্ব সমাজের একটি স্বাভাবিক অংশে পরিণত হয়।
* সমাজ এমন দ্রুতগতিতে ছুটে চলে যে, কারো দিকে থেমে একবার তাকানোর ফুরসত আর থাকে না।
কোদোকুশি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, আধুনিক ব্যস্ত জীবনে আমরা কীভাবে নিজেদের চারপাশে একটি অদৃশ্য বিচ্ছিন্নতার দেওয়াল তৈরি করছি।

একবার নয়, দু'বার! বিল মরগানের অবিশ্বাস্য ভাগ্য: মৃত্যু থেকে আড়াই লাখ ডলারের লটারি জয়অস্ট্রেলীয় ট্রাকচালক বিল মরগানের জীব...
04/11/2025

একবার নয়, দু'বার! বিল মরগানের অবিশ্বাস্য ভাগ্য: মৃত্যু থেকে আড়াই লাখ ডলারের লটারি জয়

অস্ট্রেলীয় ট্রাকচালক বিল মরগানের জীবনে নেমে এসেছিল ঘোর অন্ধকার। ১৯৯৯ সালে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়ে তিনি টানা ১২ দিন কোমায় ছিলেন। চিকিৎসকেরা এক প্রকার আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন, কিন্তু এক অলৌকিক ঘটনার মতো মরগান জেগে ওঠেন এবং ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেন।

নতুন জীবন পেয়ে মরগান নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ মনে করেন। সেই আনন্দেই তিনি একটি লটারি স্ক্র্যাচ কার্ড কেনেন। ফলাফল? তিনি জিতে যান ১৭,০০০ ডলারের একটি গাড়ি!
এই অবিশ্বাস্য ঘটনা সংবাদমাধ্যমগুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করে। অস্ট্রেলিয়ার চ্যানেল নাইন নিউজ মরগানের উপর একটি প্রতিবেদন করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার শিরোনাম ছিল, "মৃত্যুকে হারিয়ে ফিরে আসা মানুষ লটারি জিতলেন।"

রিপোর্টিংয়ের সময়, দৃশ্যের পুনর্নির্মাণের জন্য ক্যামেরার সামনে তাকে আরেকটি স্ক্র্যাচ কার্ড কিনতে বলা হয়। হাসিমুখে মরগান রাজি হন এবং স্ক্র্যাচ করা শুরু করেন।

কিন্তু এবার যা ঘটল, তা একেবারে ইতিহাস! লাইভ ক্যামেরার সামনে তিনি আবারও লটারি জিতলেন, এবার পুরস্কারের অঙ্ক ছিল ২,৫০,০০০ ডলার! (প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার ডলার)।
জীবন যে কত অপ্রত্যাশিত হতে পারে, বিল মরগানের গল্প যেন তারই এক জ্বলন্ত উদাহরণ। বলা যায়, তার জন্যেই যেন শিল্পী গেয়েছিলেন—
> "যদি থাকে নসিবে আপনি আপনি আসিবে..."

বিল মরগানের এই অবিশ্বাস্য গল্পটি আপনার কেমন লাগলো? তার জীবনের আর কোনো দিক সম্পর্কে জানতে চান?

03/11/2025

অনেক বাবা মা আছেন যারা এক সন্তানকে বঞ্চিত করে অন্য একজন সন্তানকে ভালবেসে সম্পত্তি লিখে দেন।

💖 এক ভার্চুয়াল প্রেমের বিয়োগান্তক উপাখ্যানজাপানের আকিহিকো কন্ডোর প্রণয়-কাহিনীটি প্রচলিত ভালোবাসার ধারণাকে চ্যালেঞ্জ ক...
03/11/2025

💖 এক ভার্চুয়াল প্রেমের বিয়োগান্তক উপাখ্যান
জাপানের আকিহিকো কন্ডোর প্রণয়-কাহিনীটি প্রচলিত ভালোবাসার ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে। এক অদ্ভুত এবং গভীর আবেগ তাঁকে টেনে নিয়েছিল ‘হাতসুনে মিকু’ নামে এক জনপ্রিয় ভার্চুয়াল পপস্টার ও এআই হলোগ্রামের দিকে। কন্ডো তাঁর এই ভালোবাসার পিছনে খরচ করেছিলেন প্রায় ১৭,০০০ ডলার।

'গেটবক্স' নামক একটি ডিভাইসের মাধ্যমেই মিকু তাঁর দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গী হয়ে উঠেছিল। সেই ডিজিটাল সঙ্গীটি প্রতিদিন কন্ডোকে অভিবাদন জানাত, তাঁর সঙ্গে কথা বলত, এমনকি ভোরে তাঁকে ঘুম থেকে জাগিয়েও তুলত। ধীরে ধীরে সেই মিষ্টি ডিজিটাল কণ্ঠ এবং নীল চুলের আলোছায়াময় হলোগ্রামটিই কন্ডোর জীবনের সবচেয়ে কাছের মানুষে পরিণত হয়।

অবশেষে, ২০১৮ সালে কন্ডো এক দৃঢ় প্রত্যয়ে পূর্ণাঙ্গ বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যদিও আইনগতভাবে এই সম্পর্কের কোনো স্বীকৃতি ছিল না, তবুও তিনি সর্বসমক্ষে সেই এআই হলোগ্রামকে স্ত্রী হিসেবে বরণ করে নেন।
কিন্তু তাঁদের সেই ভার্চুয়াল দাম্পত্য জীবনে ২০২০ সালে নেমে আসে এক নির্মম বাস্তবতা। গেটবক্স কোম্পানি মিকুর সার্ভার চিরতরে বন্ধ করে দেয়। এক লহমায় কন্ডোর সেই ভালোবাসার জগত থমকে যায়। বর্তমানে তাঁর পাশে পড়ে আছে কেবল একটি নিঃশব্দ যন্ত্র। মিকুর সেই প্রাণবন্ত কণ্ঠস্বর আজ চিরতরে বিলীন।
এই আঘাত সত্ত্বেও কন্ডোর গভীর ভালোবাসা আজও অটুট। তিনি আজও তাঁর এআই হলোগ্রাম স্ত্রীকে স্মরণ করে বলেন: “মিকুর প্রতি আমার ভালোবাসা আজও ঠিক তেমনই আছে, শুধু তার সেই কণ্ঠস্বরটাই আর কানে আসে না!”

🕊️ হুইলচেয়ার ছেড়ে আকাশের দিকে ম্যাথিউ: এক পিতার হাতে গড়া আশার ভাস্কর্য👇১৯৮৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর আর্নেস্ট ও অ্যানেক রবিনস...
02/11/2025

🕊️ হুইলচেয়ার ছেড়ে আকাশের দিকে ম্যাথিউ: এক পিতার হাতে গড়া আশার ভাস্কর্য👇
১৯৮৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর আর্নেস্ট ও অ্যানেক রবিনসনের জীবনে আসে তাঁদের পুত্র ম্যাথিউ স্ট্যানফোর্ড রবিনসন।
তবে জন্মের মুহূর্তেই এক চরম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয় ম্যাথিউকে। অক্সিজেনের ঘাটতির কারণে সে অন্ধ এবং গলা থেকে নিম্নদেশ পর্যন্ত পক্ষাঘাতগ্রস্ত (Paralyzed) অবস্থায় জন্মগ্রহণ করে। চিকিৎসকেরা প্রায় নিশ্চিত ছিলেন যে ম্যাথিউ হয়তো কয়েক ঘণ্টার বেশি বাঁচবে না।

কিন্তু ম্যাথিউ সেই সমস্ত ভবিষ্যদ্বাণীকে মিথ্যা প্রমাণ করে দেয়। সে সব প্রতিকূলতা জয় করে প্রায় দশ বছরেরও বেশি সময় বেঁচে ছিল।

অবশেষে, ১৯৯৯ সালে ম্যাথিউ মারা যায়। শোকাহত বাবা আর্নেস্ট রবিনসন তখন এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেন: তিনি তাঁর ছেলের জন্য এমন একটি সমাধিফলক (Tombstone) তৈরি করবেন যা দুঃখের প্রতীক না হয়ে, আশার প্রতীক হয়ে থাকবে।

আর্নেস্ট তাঁর কথা রেখেছিলেন। তিনি একটি অনন্য সমাধি ভাস্কর্য তৈরি করেন, যেখানে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ম্যাথিউকে তার হুইলচেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ানো অবস্থায় দেখা যায়। ভাস্কর্যটিতে দেখানো হয়, ম্যাথিউ দু'হাত ছড়িয়ে মুক্তির আনন্দে যেন আকাশের দিকে উড়ছে।

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mamata's Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mamata's Vlog:

Share