Faiyaz Azfer al Masud

Faiyaz Azfer al Masud Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Faiyaz Azfer al Masud, GODAGARI, Rajshahi.

লক্ষ্যের পেছনে অক্লান্ত পরিশ্রম করেও যখন ব্যর্থতার তিক্ত স্বাদ পেতে হয়- তাতে দুঃখের কিছু নেই। এই কঠোর পরিশ্রমের ভেতর দিয়ে তুমি হয়ে উঠেছ আরো শক্তিশালী, আরো অভিজ্ঞ।

09/06/2025
18/05/2025

من ألقاب العلماء:
--------
1- حجة الإسلام: هو الإمام أبو حامد الغزالي.
2- شيخ الإسلام: المراد به عند الشافعية: زكريا بن محمد بن أحمد بن زكريا الأنصاري، وعند الحنابلة: هو تقيّ الدين أحمد بن تيمية.
3- الإمام: يطلق عند الأصوليين وأهل الكلام على الفخر الرازي المتكلّم المشهور.
4- سلطان العلماء: هو العزّ بن عبد السلام.
5- ملك العلماء: هو علاء الدين الكاساني الفقيه الحنفي صاحب (بدائع الصنائع).
6- ملك المحدثين: هو محمد طاهر بن علي الصديقي الفتَّني الهندي .
7- الحافظ: هو أحمد بن علي بن حجر العسقلاني (ت: 852هـ).
8- حافظ المشرق: هو أحمد بن ثابت الشهير بالخطيب البغدادي.
9- حافظ المغرب: هو أبو عمر بن عبد البرّ القرطبي.
10- جار الله: هو الإمام محمود بن عمر الزمخشري صاحب (الكشاف).
11- إمام الحرمين: هو أبو المعالي عبد الملك بن عبد الله بن يوسف الجويني.
12- الشيخ الأكبر: هو محيي الدين بن العربي الحاتمي الصوفيّ صاحب (الفتوحات المكية).
13- سيد الطائفة: هو أبو القاسم الجنيد بن محمد الخزاز من أئمة الصوفية.
14- العلاّمة: أطلقه المتأخرون على الإمام قطب الدين الرازي شارح (الطوالع) و(الشمسية) وغير ذلك، وعند الشيعة: يُراد به ابن المطهّر الحلي صاحب (منهاج الكرامة) الذي ردّ عليه ابن تيمية في كتابه: (منهاج السنة النبوية).
15- الأستاذ: هو أبو إسحاق إبراهيم بن محمد الأسفراييني المتكلّم الأصوليّ المشهور.

With Masud Bin Israil Hossain – I'm on a streak! I've been a top fan for 10 months in a row. 🎉
30/04/2025

With Masud Bin Israil Hossain – I'm on a streak! I've been a top fan for 10 months in a row. 🎉

15/03/2025

রমাদ্বান মাসের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হচ্ছে, অতীতের সমস্ত গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়া। আর তিনটি নেক আমলের বিনিময়ে তা অর্জন করা সম্ভব।
_______________________________
(প্রথমত)
সাওম পালন করা বা রোযা রাখা।
আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু আ'নহু হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেছেনঃ
وَمَنْ صَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
"আর যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে এবং সওয়াব লাভের আশায় রমাদ্বান মাসে রোযা রাখবে, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে।" সহীহ বুখারী: ১৯০১।
_______________________________
(দ্বিতীয়ত)
রমাদ্বান মাসের রাত্রিতে নফল সালাত অর্থাৎ তারাবীহ বা তাহাজ্জুদের নামায পড়া।
আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু আ'নহু হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল ﷺ বলেছেনঃ
مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
"যে ব্যক্তি রমাদ্বান (মাসের রাত্রিতে) ঈমানের সাথে এবং সওয়াব লাভের আশায় (তারাবীহ বা তাহাজ্জুদের সালাতে) দাঁড়াবে, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।" সহীহ বুখারী: ২০০৯।
_______________________________
(তৃতীয়ত)
ক্বদরের রাত্রিতে নফল সালাত অর্থাৎ তারাবীহ বা তাহাজ্জুদের নামায পড়া।
আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু আ'নহু হতে বর্ণিত। নবী ﷺ বলেছেনঃ
مَنْ قَامَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
"যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরে ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রাত জেগে ইবাদত করে, তার পিছনের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে।" সহীহ বুখারী: ১৯০১।
___________________________

18/02/2025

আল-গাফূর এবং আল-গাফফার নামের অর্থ
________________________________________
আল্লাহ্‌ তাআ’লা ক্বুরআনুল কারীমে ৯১ বার উল্লেখ করেছেন, তিনি হচ্ছেনঃ
আল-গাফূর (ٱلْغَفُورُ) - অত্যন্ত ক্ষমাশীল, মার্জনাকারী।
অপরদিকে তিনি ক্বুরআনুল কারীমে ৪ বার উল্লেখ করেছেন, তিনি হচ্ছেনঃ
আল-গাফফার (الغَفَّارُ) - পুনঃপুনঃ মার্জনাকারী।
________________________________________
সাধারণভাবে আল্লাহ্‌ তাআ’লার দুইটি নাম আল-গাফূর এবং আল-গাফফার-এর অর্থ করা হয় অত্যন্ত ক্ষমাশীল, দয়ালু। কিন্তু এর দ্বারা আল্লাহ্‌র এই দুইটি নামের পূর্ণ অর্থ প্রকাশ পায় না।
আল-গাফূর এবং আল-গাফফার শব্দের মূল উৎস হচ্ছে গাফারা (غَفَرَ), যা শুধুমাত্র ক্ষমা করা বুঝায় না। বরং গাফারা শব্দের অর্থ হচ্ছে নিরাপত্তা দেওয়া, হিফাযত করা, এবং ঢেকে রাখা। এ কারণে যুদ্ধের সময় সৈনিকেরা মাথাকে শত্রুর আক্রমন থেকে নিরাপদ রাখার জন্য যে হেলমেট বা শিরস্ত্রাণ ব্যবহার করে আরবীতে তাকে ‘মিগফার’ বলা হয়।
যাই হোক, গাফারা (غَفَرَ) শব্দের তিনটি অর্থ রয়েছেঃ
(ক) প্রথম অর্থঃ ঢেকে রাখা, গোপন করা, আড়ালে রাখা।
(খ) দ্বিতীয় অর্থঃ ক্ষমা করে দেওয়া, মাফ করা, সংশোধন বা সঠিক করে নেওয়া।
(গ) কোন কিছুকে ধূলা-বালি বা ক্ষয়-ক্ষতি থেকে নিরাপদ রাখা কিংবা হিফাযত করার জন্য ঢেকে রাখা।

সুতরাং আল্লাহ তাআ’লার নাম আল-গাফূর নামের অর্থ হচ্ছে, মহান আল্লাহ্‌ অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু, অত্যন্ত মেহেরবান, যিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহ মাফ করেন, গুনাহকে ঢেকে রাখেন বা গোপন করেন এবং কৃত গুনাহর ক্ষতি থেকে বান্দাকে নিরাপদ রাখেন।
________________________________________
আল-গাফূর এবং আল-গাফফার এই দুইটি নামের মধ্যে পার্থক্য
এতোক্ষণ আমরা আল-গাফূর নামের অর্থ জানলাম। অপরদিকে, আল-গাফফার নাম দ্বারা আল-গাফূর এর চেয়ে অধিক এবং বারংবার ক্ষমা, দয়া ও ঔদার্য নির্দেশ করে। আল-গাফফার অর্থ আল্লাহ্‌ তাআ’লা এমন ক্ষমাশীল, দয়ালু ও উদার, বান্দা বারবার গুনাহ করার পরেও তিনি পুনঃ পুনঃ ক্ষমা বা মার্জনাকারী।
________________________________________
সর্বশেষ, আল্লাহ্‌ তাআ’লার ক্ষমা নিয়ে অসাধারণ একটি হাদীস দিয়ে শেষ করছি।

আবূ যর আল-গিফারী রাদিয়াল্লাহু আ’নহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, “নবী ﷺ তাঁর বরকতময় ও সুমহান রব্ব (আল্লাহ্‌র) নিকট হতে বর্ণনা করেন যে, আল্লাহ্ বলেনঃ
يَا عِبَادِي! إنَّكُمْ تُخْطِئُونَ بِاللَّيْلِ وَالنَّهَارِ، وَأَنَا أَغْفِرُ الذُّنُوبَ جَمِيعًا؛ فَاسْتَغْفِرُونِي أَغْفِرْ لَكُمْ.
“হে আমার বান্দারা! তোমরা রাতদিন গুনাহ্ করছ, আর আমি তোমাদের গুনাহ্ ক্ষমা করে দেই। সুতরাং তোমরা আমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর, আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব।” [সহীহ মুসলিমঃ ২৫৭৭]
___________________________

I've just reached 500 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏...
11/02/2025

I've just reached 500 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

With Masud Bin Israil Hossain – I'm on a streak! I've been a top fan for 7 months in a row. 🎉
11/02/2025

With Masud Bin Israil Hossain – I'm on a streak! I've been a top fan for 7 months in a row. 🎉

11/02/2025

আমীরুল মু'মিনীন ফিল হাদীস, ইমাম সুফইয়ান আস-সাওরী (রাহিমাহুল্লাহ) [জন্ম:৯৭ হি: মৃত: ১৬১ হি] বলেন;

أَعَزُّ الخَلْقِ لخمسة أَنفُسٍ: عَالِمٌ زَاهِدٌ وفَقِيهُ صُوفِي وَغَنِيٌّ مُتَوَاضِعٌ، وَفَقِيرٌ شَاكِرٌ، وَشَرِيفٌ سُنِي.

সৃষ্টির মধ্যে পাঁচ শ্রেণীর মানুষ সবচেয়ে সম্মানিত:

(১).একজন দুনিয়াবিমুখ আলিম,
(২).একজন আধ্যাত্মিক ফক্বীহ,
(৩).একজন ধনী কিন্তু বিনয়ী,
(৪).একজন কৃতজ্ঞ ফকীর,
(৫).একজন সঠিক সুন্নাহ অনুসরণকারী শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব।" (ইবনুল কাইয়িম,মাদারিজুস সালিকীন,খণ্ড,২ পৃষ্ঠা:৩১৪)
ইমাম সুফিয়ান সাওরী (রাহিমাহুল্লাহ) তার এই উদ্ধৃতিটি মূলত পাঁচ শ্রেণীর মানুষকে সর্বোচ্চ সম্মানিত হিসেবে চিহ্নিত করেছেন যারা দ্বীনের পথে চলার কারনে বিশেষভাবে মর্যাদাপূর্ণ।
(১). দুনিয়াবিমুখ আলিম (علماؤ الزهد): তিনি একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি, যিনি দুনিয়ার প্রতি কোনো লোভ বা আকাঙ্ক্ষা না রেখে আল্লাহর ইবাদত ও সত্য জানার পথে জীবন কাটান। তার জ্ঞান সাধনা তাকে মানুষের জন্য পথপ্রদর্শক করে তোলে। দুনিয়াবিমুখতা মানে দুনিয়ার প্রতি না ঝুঁকে, একমাত্র আল্লাহর প্রতি সম্পূর্ণ সমর্পিত হওয়া।তার কাজের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন।
(২). আধ্যাত্মিক ফক্বীহ (فقيه صوفي): ফক্বীহ হলো ইসলামের আইন ও নীতির বিষয়ে গভীর জ্ঞানী ব্যক্তি, আর আধ্যাত্মিক ফক্বীহ সেই ব্যক্তি, যার কর্মে ও মনোভাবের মধ্যে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা ও তাক্বওয়া বিদ্যমান। যে শুধু শারীরিক বা মৌলিক জ্ঞানে পণ্ডিত নয়,বরং তিনি আধ্যাত্মিক জ্ঞানে গভীর জ্ঞানী।তিনি শুধু শারঈ জ্ঞানের প্রচার প্রসার করেন না,বরং মানুষকে আধ্যাত্মিক উন্নতির পথেও পরিচালনা করেন।তার জীবন শুদ্ধতার ও আত্মবিশ্লেষণের একটি উদাহরণ।
(৩).ধনী কিন্তু বিনয়ী (غني متواضع): একজন ধনী ব্যক্তি, যে তার ধন-সম্পত্তি নিয়ে গর্ব-অহংকার করেন না, বরং সাচ্চা বিনয় ও দানশীলতার সঙ্গে জীবনযাপন করেন। তার ধন-সম্পত্তি একমাত্র আল্লাহর দানে এসেছে এবং তিনি তার সম্পদ সঠিকভাবে ব্যবহার করে,অন্যদের সাহায্য করেন।
(৪).কৃতজ্ঞ ফকীর (فقير شاكر): একজন দরিদ্র ব্যক্তি,যিনি আর্থিকভাবে অভাবী হলেও তার দ্বীন-দুনিয়ার প্রতিটি পরিস্থিতিতে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকেন, তার কঠিন অবস্থার মধ্যেও সন্তুষ্ট থাকে এবং তার হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস ধারন করেন।
(৫).সঠিক সুন্নাহ অনুসরণকারী শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব (شريف سني): এই ব্যক্তি ইসলামের নবী মুহাম্মদ (ﷺ)-এর সুন্নাহ অনুসরণ করেন এবং তার আচার-আচরণ ও জীবনের প্রতিটি দিক তাতে প্রতিফলিত হয়। সুন্নাহ অনুসরণ তাকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ দেখায় এবং সমাজে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
উপরোক্ত এই পাঁচ শ্রেণীর মানুষ আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে চলতে পারেন এবং একে অপরকে সহায়তা দিয়ে সমাজের উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেন।এরূপ ব্যক্তিত্ব সমাজে সম্মানিত কারণ তারা আল্লাহ ও তার রাসূলের পথে চলার জন্য সর্বোচ্চ আদর্শ স্থাপন করেন। (আল্লাহই সবচেয়ে জ্ঞানী)
__________________________
✍️জুয়েল মাহমুদ সালাফি

আপনি কেনো আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হচ্ছেন? অথচ আল্লাহ তা'য়ালা বলছেনঃقُلۡ یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اَسۡرَفُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُ...
24/01/2025

আপনি কেনো আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হচ্ছেন?

অথচ আল্লাহ তা'য়ালা বলছেনঃ

قُلۡ یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اَسۡرَفُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِهِمۡ لَا تَقۡنَطُوۡا مِنۡ رَّحۡمَۃِ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یَغۡفِرُ الذُّنُوۡبَ جَمِیۡعًا ؕ اِنَّهٗ هُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ
"(হে নবী!) আপনি বলুন, হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা (পাপ করে) নিজেদের উপর যুলুম করেছ, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। তিনি অতি ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।" সূরা আয-যুমার: ৫৩।

আল্লাহ তাআ'লা আরও বলেছেন,
وَ لَا تَایۡـَٔسُوۡا مِنۡ رَّوۡحِ اللّٰہِ ؕ اِنَّہٗ لَا یَایۡـَٔسُ مِنۡ رَّوۡحِ اللّٰہِ اِلَّا الۡقَوۡمُ الۡکٰفِرُوۡنَ
“আল্লাহর রহমাত থেকে নিরাশ হয়ো না, কাফির সম্প্রদায় ছাড়া আল্লাহর রহমত হতে কেউ নিরাশ হয় না।” সূরা ইউসুফঃ ৮৭।
__________________________

Address

GODAGARI
Rajshahi
6300

Telephone

+8801788050463

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Faiyaz Azfer al Masud posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Faiyaz Azfer al Masud:

Share