Local Rero

Local Rero বিভিন্ন প্রাকার মজার ভিডিও পোষ্ট এর মাধ্যমে আপনাদের বিনোদন দেওয়াই আমার পেজ এর মূল লক্ষ।
(1)

"টিকটক" পেজ এর পক্ষ থেকে সববাকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

আমি এই পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার-

🔰- শর্ট ভিডিও ,
🔰- ফানি ভিডিও ,
🔰- কমেডি ভিডিও
🔰- পার্সোনাল ব্লগ ভিডিও ,
🔰-টিক টক ভিডিও ,
🔰- স্নেক ভিডিও ,
🔰-রিলস ভিডিও ,
🔰-পোষ্ট করব।

"টিকটক " পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন।
❤ ধন্যবাদ সবাইকে ❤

07/07/2024

তোমার বুকে মাথা রেখে চুপ করে কিছুক্ষণ চোখ বুজে পৃথিবীর সমস্ত সুখ অনুভব করবো বলেই অপেক্ষায় করে কাটিয়ে দেই অসংখ্য হা-হুতাশের দিন রাত সন্ধ্যায়। তবুও ছুঁটে যাইনা অন্যকোনো বুকে।

আমার সমস্ত ক্লন্তিকর দিনগুলোতে, দুঃখ কষ্টের সময়গুলোতে তুমি ভরসার কাঁধ এগিয়ে দিয়ে আমার ছাঁয়া হবে ভেবে, অন্য কারোর মায়ায় জড়াতে পারি না। আমি তোমার জন্য অপেক্ষায় করি, তবুও অন্য কোন বটবৃক্ষের ছাঁয়ায় আশ্রয় খু্ঁজতে যাই না।

তুমি হাত ধরবে বলে আমি নিঃসঙ্গ রুক্ষ একটা হাত নিয়ে হাঁটি, তোমার জন্য অপেক্ষা করি। তবু অন্য কোন হাতের আঙুলের পারসে বুজতে যাই না নিঃসঙ্গতা।

একটা শুষ্ক ঠোঁট নিয়ে চুমুর অভাবে ছটফট করি, তুমি চুমু খাবে ভেবে অপেক্ষা করি। তবুও অন্য কোন ঠোঁটের কাছে অনুভূতি নিলাম করতে যাই না।

আমার কতশত অপেক্ষা—
তোমায় একবার জড়িয়ে ধরার অপেক্ষা, তোমার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে কান্না করার অপেক্ষা, তোমার কাঁধে মাথা রেখে যাবতীয় ক্লান্তিকর দিনের কথা ভুলে যাবার অপেক্ষায়, তিন ইঞ্চি বুকের গভীরে জমানো সমস্ত প্রেম নিয়ে তোমার ঠোঁটে একটা চুমু খাওয়ার অপেক্ষা, সারাদিনে একটা ছোট্টো মেসেজের অপেক্ষা, দিনশেষে একটু কথা বলার অপেক্ষা।

এসব অপেক্ষার মর্ম তুমি কি করে বুঝবে বলো? একজনের অনুপস্থিতি অন্যজনকে দিয়ে পুষিয়ে নেয় যে মানুষ, সে কখনো অন্যজনের অপেক্ষার মর্ম বুঝে না..

07/07/2024

তুমি চাইলেই সব সম্ভব
এ-ই যে গ্রীষ্মের দাবদাহে পূড়ে যাচ্ছে প্রকৃতি,
চারপাশে নিঃশ্বাসে সস্তি নেই,
ধুলো উড়ছে তুলোর মতো, বাতাসে ভ্যাপসা গন্ধ।
কিংবা সেদিন পথ চলতে গিয়ে হঠাৎ মুচড়ে যাওয়া পা,
পাশের দোকান থেকে ধার ধরে করে আনা দু টুকরো বরফ,
বাস, কিংবা মেট্রোতে কে আগে উঠবে সে নিয়ে বেঁধে যাওয়া তুমুল লড়াই!
সব কেমন বাস্তবিক।
কিন্তু তুমি চাইলে সব অন্য রকম করে দেয়া যেতো।
শুধু তুমি চাইলে আমরা এ-ই ঝুট ঝামেলার শহর পেড়িয়ে ছুটে যেতে পারতাম অনেক দূরে, অচেনা কোনো গ্রাম কিংবা নির্জন পাহাড়ে।
তুমি চাইলে আমি সেদিন পায়ের জুতো জোড়া খুলে হাতে নিয়ে তোমার হাত ধরে হাটতাম।
হয়তো সেদিন ও পথের নুড়ি কিংবা বুনো কাঁটায় বিক্ষত হতো পা,
সেখানে হয়তো বরফ পাওয়া যেতো না।
তবে বুনো লতার নরম ডগার রসে দিব্যি সেরে যেতো বুনো ক্ষত।
তুমি চাইলেই সব সম্ভব..!
তুমি চাইলেই সব উত্তরি হাওয়ায় উড়ে আসা উড়োচিঠি,
প্রিয়জনের চোখের জল,
ভর দুপুরে ডেকে উঠা হা-ভাতে কাক কিংবা শিশু,
ছাঁদে মেলে দেওয়া সাদা থান সব বদলে যেতো।
অবেলায় সাদা আটপৌরে থান আবার রঙিন হতো,
চোখের জল কাজল হয়ে যেতো, শিশুর ঠোঁটে ফুটে উঠতো মোলায়েম হাসি।
তুমি চাইলেই পৃথিবীতে সব দাঙ্গা থেমে যেতো, নিভে যেতো যুদ্ধ মশাল।
তুমি চাইলেই পৃথিবীতে নেমে আসতো উৎসব
যেন মাতৃগর্ভের ভয়ংকর যন্ত্রণা শেষে ভূমিষ্ঠ হওয়া সদ্যজাত শিশু।
হে প্রেমিক,
তুমি আবার প্রকট হও, করুণা করো, নেমে এসো এ ধরাধামে,
এ পৃথিবীর আরেকবার নব জন্ম হোক....!
ছিলে না তুমি

ভালবাসা হলো একটা ভালো ভাবনা, কিন্তু ভালবাসা কে পাওয়া একটা সরল ইচ্ছা, কিন্তু ভালবাসা পাওয়ার লোভে যে কোন ভাবে নিচে নেমে যা...
12/06/2024

ভালবাসা হলো একটা ভালো ভাবনা, কিন্তু ভালবাসা কে পাওয়া একটা সরল ইচ্ছা, কিন্তু ভালবাসা পাওয়ার লোভে যে কোন ভাবে নিচে নেমে যাওয়া, এইটা অমানবিক, কেন না ভালবাসা দিয়ে যুদ্ধ জিতা জেতে পারে কিন্তু যুদ্ধ দিয়ে ভালোবালা জিতা সম্ভব না

30/05/2024

এ জীবনে কিছু মানুষ তোমাকে এমন ভাবে ছেড়ে ছুড়ে দিয়ে চলে যাবে যেন এ জগৎ সংসারে তোমার থেকে ফেলনা আর কিছু নেই, তোমার থেকে মূল্যহীন আর কিছু নেই, তোমার থেকে অযোগ্য আর কেউ নয়। যেন তোমার সঙ্গ ভীষণ অস্বস্তিকর। যেন তোমার অস্তিত্ব না থাকলেই ভালো। যেন তোমাকে ভুলে যাওয়ার থেকে সহজ আর কিছু নয়। তারা যেতে যেতে তোমার মনের মধ্যে পুঁতে দিয়ে যাবে অসংখ্য প্রশ্নের বীজ। সব থেকে বড় প্রশ্ন নিজের প্রতি। তখন কিছুটা সময় দিতে হয় নিজেকে। যে প্রশ্নের বীজ পুঁতে দেওয়া হয়েছে মনের মধ্যে তার উত্তর খুঁজতে হয়। এবং তারপর একটা সময় আসে যখন বোঝা যায় কাল অবধি যা ক্ষতি বলে মনে হচ্ছিলো, আজ মনে হচ্ছে আসলে তা ভালোর জন্য ছিল। একটু সহ্য করে নিয়ে কিছু যন্ত্রণা পেরিয়ে এলে বোঝা যায়, কিছু চোখের জল আসলে ভবিষ্যতের সুখের পূর্বাভাস। কিছু প্রশ্নের বীজ আসলে ভবিষ্যতের ফুলে ভরা গাছ। কিছু বন্ধ হয়ে যাওয়া দরজা আসলে ভুল ঠিকানা থেকে বাড়ি ফেরত আসার ইঙ্গিত...

06/02/2024

মানুষের সাথে আমি মিশেছি। হৃদয় দিয়ে মিশেছি। কেউ একটা কলি দিলে তার জন্য ফুলের বাগান হয়ে গেছি। মাথায় হাত রাখলেই নিজেকে আগাগোড়া জমা দিয়ে দিয়েছি। যখন খুশি যে যে ভাবে চেয়েছে সে ভাবে ব্যবহার করেছে। তারা ভেবেছিলো আমি বোকা। যারা ঠকায় তারাই প্রকৃত পক্ষে ঠকে যায়। জীবনের হিসাবে আদুভাই হলেও মানুষ চেনার ক্ষেত্রে আমি দক্ষ।

আমি জানি উল্টো দিকের মানুষটা মিথ্যা বলছে, তার রঙঢং, তার সহানুভূতি, আবেগ, ভালোবাসা সব মিথ্যা। তবুও তার সাথে হ্যাঁ তে হ্যাঁ মিলিয়ে জানান দিয়েছি তাকে বিশ্বাস করি। তার আরোও গভীরে ডুব দিয়ে আমি অপেক্ষা করেছি তার ভিতরের লুকিয়ে থাকা কুকুর দেখবো বলে।

বন্ধুমহল, আত্মীয়, প্রিয় মানুষ, পিছনে কাটি করে এসে সামনা সামনি শ্রদ্ধা ভক্তি, প্রশংসা, প্রেম, মমতা দেখিয়েছে। তাদের সাধুবাদ গ্রহন করেছি, কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছি।

তাদেরও মনে রেখেছি যারা ভিঁজিয়ে দিয়েছিল চোখ। তাদেরও মনে রেখেছি যারা হাতের গোলাপ নিয়ে খচখচ করে কাটা ফুটিয়ে দিয়েছিল বিশ্বাসে বুকে। তাদের জন্যেও বুক পেতে দিয়ে ছিলাম যারা উল্টো হাতে বন্দুকের নল তাক করেছিলো আমার দিকে। গভীর রাতে পাশ বালিশ ভিঁজিয়েছি আবার চোখ মুছে গাল টেনে হেসেছি, তবুও প্রকাশ করিনি।

আমি মানুষের সাথে যতো মিশেছি ততো মানুষ চিনেছি, স্রষ্টার দেওয়া দুইটা চক্ষু দিয়ে আমি সবচেয়ে বেশি যা দেখেছি তা আমার "সর্বনাশ" আর যারা করেছে প্রত্যেকেই ছিল আমার আপন মানুষ।

06/02/2024

সিচুয়েশনের অজুহাত দিয়ে যে প্রেমগুলো ভেঙে যায়, ওগুলো আসলে আগে থেকে ভাঙাই ছিলো।

সিচুয়েশন নামক একটা মুখোশ পাওয়ার সাথে সাথেই লোকজন তাই প্রেমটারে ছুড়ে ফেলার সুযোগ পায়। এতে মানুষের কাছে খারাপ হওয়া লাগে না, নিজের বিবেকের কাছেও একটা ভালোমানুষি লজিক থাকে, যে আমি কী করবো, সিচুয়েশন তো আমারে বাধ্য করেছে....

অথচ সে নিজেও জানে, এতোদিন সে উপরে উপরে ভালোবাসাটারে টাইনা নিলেও মন থেকে সে আসলে একটা এস্কেপই চাইতেসিলো। ভালো পাত্র/পাত্রী আমাদেরকে সেই সেইফ এক্সিট আইনা দেয় মাত্র, আর কিছু না।

আনন্দবাজার পত্রিকার পূজো সংখ্যায় একটা গল্পে পড়েছিলাম, ভালোবাসি বলা যত কঠিন, ভালোবাসি না বলা তারচেয়েও বেশি কঠিন। লাইনটা পড়ে চমকে উঠেছিলাম, আসলেই কি তাই?

এরপর বহু মানুষের সাথে পরিচয় হলো, অনেক অনেক গল্প শোনা হলো, এখন আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, আমাদের চারপাশের বেশিরভাগ সম্পর্ক থেকে মানুষ এখন আর পরিণতি খোঁজে না, বরং এস্কেপ খোঁজে। তাই পাত্র বিসিএস ক্যাডার হলে মেয়ের বিয়ে করা বাধ্যতামূলক হয়ে যায়, পাত্রী সুন্দরী, লম্বা, কম বয়স হলে ছেলেও আর ৫ বছরের প্রেমিকার জন্য বাসা ম্যানেজ করতে পারে না। প্রেমিকাকে বিবাহ করলে নাকি মা বিষ খেয়ে মরে যাবে।

অথচ, এই অজুহাতগুলো ম্যাক্সিমাম সময়েই থাকে বানানো। এন্ড ইন দ্য মোস্ট অব দ্য কেসেস, এরা চেষ্টা তো দূরের কথা, মিনিমাম এফোর্টটাও দেয় না পরিবারকে মানানোর জন্য। জাস্ট পরিবারকে স্কেপগোট হিসেবে ইউজ করে ঐটার আড়ালে এতোদিন করতে চাওয়া ব্রেকাপটা করে ফেলে।

প্রশ্ন হলো, ব্রেকাপটা তাহলে আগে কেন করে না?

উত্তর হলো, পিয়ার প্রেশারে। প্রেম বা ভালোবাসা জিনিসটা ওভারগ্রোরিফাইং আর ওভারশেয়ারিং এর সবচে বড় বিপদ হলো, এই প্রেম ফুরাইয়া গেলে আপনি বের হয়ে আসতে পারবেন না। ক্যাম্পাস, বন্ধু বান্ধব কী বলবে, লোকে কী বলবে টাইপের হাজারটা প্রেশার আপনাকে এই প্রেম থেকে এস্কেপ নিতে দেয় না। ফলাফল? ভালোবাসাহীন কঙ্কাল বয়ে বেড়ানো হাজার হাজার ক্লান্ত ছেলে মেয়ে।

এদের কেউ বাপ মা আর পরিবারের অজুহাত দেখানোর অপেক্ষা করতে থাকে, কেউ আবার এতো কিছু না ভেবে ডাবল টাইমিং করতে শুরু করে দেয়। শুধু ভালোবাসাই অন্ধ হয় না, বরং ভুল ভালোবাসা থেকে মুক্তির জন্যও মানুষকে অনেক বেশি ডেয়ারিং হয়ে যেতে দেখেছি আমি।

ফলে যে ভালোবাসার হওয়ার কথা ছিলো এনার্জি জেনারেটিং, সাপোর্টিং এবং পজিটিভ এনার্জির একটা বিরাট সোর্স, সেই ভালোবাসাই দিনদিন হয়ে উঠে একটা বার্ডেন, একটা ব্ল্যাকহোল, যে ব্ল্যাকহোল সমস্ত পজিটিভ এনার্জি চুষে নিতে থাকে আস্তে আস্তে।

অথচ ভালোবাসা জিনিসটা কী অসম্ভব সুন্দর হওয়ার কথা ছিলো, না?

চিলড্রেন অব হ্যাভেনের আলীর কথা মনে আছে? জাস্ট বোনকে এক জোড়া জুতো দেওয়ার জন্য এই ছেলে ফার্স্ট সেকেন্ড ভুলে গেল, রেস ভুলে গেল, নেইম ভুলে গেল, ফেইম ভুলে গেল। সে ফার্স্ট হতে চাইলো না , নেইম ফেইম চাওয়ার মানবিক প্রবৃত্তি ভালোবাসার কাছে হাইরা গেল।জাস্ট বোনকে সে ভালোবাসতো, তাই সে জয়ের মুকুট পায়ে পিষে ফেলে হাসতে হাসতে পরাজয় কামনা করে বসলো।

ভালোবাসা তাই দিনশেষে পরাজয়ের মধ্যে থাকে, জয়ের মধ্যে থাকে না।

যখনই কোন মানুষ সিচুয়েশনের অজুহাত দিতে চায়, আপনি থাকলে সে জিততে পারবে না, অজুহাত দিয়ে দূরে সরতে চায়, সে আপনারে কখনও ভালোবাসেইনি।

ভালোবাসা মানে পৃথিবীর যোগ্যতম মানুষ হওয়া না, ভালোবাসা মানে পরিবার, বংশ, কুল মান রক্ষা করে সবার মন জয় করে নিজেরে যোগ্য করে তোলার মধ্যে না।

বরং ভালোবাসা লুকাইয়া থাকে পরাজয়ের মধ্যে। কেউ আপনার জন্য দুনিয়া জয় করে আনলে ঐটার মধ্যে আপনার ভাগ কতটুকু সেটা নিয়ে সন্দেহ করতে পারেন। কারণ, ঐ জয়টা আপনার জন্য করেছে নাকি নিজের জন্য করেছে, তার কোন নিশ্চয়তা নাই।

বাট কোন মানুষ যদি আপনার জন্য দুনিয়া ছাইড়া পরাজয় বরণ করে নিয়েও আপনাকে ভালোবাসি বলতে পারে, তাহলে সেই ভালোবাসার মধ্যে আপনি আছেন। খুব ভালো করেই আছেন।

মানুষ নিজের জন্য স্বেচ্ছায় জিততে পারলেও নিজের জন্য কেউ হারতে পারে না। হারার জন্য মানুষের নিজের চেয়েও ভ্যালুয়েবল কিছুর দরকার হয়, ঐটারেই আমরা ভালোবাসা বলে থাকি

সত্যি কইতাছি বিশ্বাস করো তোমার একুশ গ্রাম আত্মায় যদি আমার জন্য একটা নিউক্লিয়াসের সমপরিমান ভালোবাসা জন্মাইতো আমি তোমার রক...
05/02/2024

সত্যি কইতাছি বিশ্বাস করো তোমার একুশ গ্রাম আত্মায় যদি আমার জন্য একটা নিউক্লিয়াসের সমপরিমান ভালোবাসা জন্মাইতো আমি তোমার রক্তে মিশে যেতাম। তোমার শাড়ির আঁচলের মতো যত্ন কইরা যদি কদ্দুর বুকে ঠাই দিতা, আমি দিব্যি তোমার বুকের গভীরে রুদ্রের কলম হইয়া খস খস কইরা লেইখা দিতাম “ এইখানে পর পুরুষের প্রবেশ নিষেধ”

তুমি যদি আকাশ হইতা, আমি ঘুঁড়ি হতাম। তুমি মন্দিরের প্রতিমা হইলে আমি পূজার ফুল হইতাম। তুমি জোৎস্ন্যা রাইত হলে আমি খালি গলায় গান হইয়া যাইতাম। তুমি আঙুলে আঙুল রাইখা নব্বই বছেরের জীবনের সর্রণার্থী হইলে বিশ্বাস করো আমি তোমার "সুখ" হইতাম।

খোপা করলে হইয়্যা যাইতাম গাজরা ফুলের মালা, খোপা খুইলা দিলে সারা ঘর মাতায়া তুলতাম ফুলের ঘ্রাণে। তোমার ছাদের কার্ণিশে একটু জায়গা দিলে আমি চূড়ুই পাখির মতোন একটা সুখের নীড় বানাইতাম। তুমি আমার কবিতা হইলে আমি আমার বিচ্ছিরি গলায় তোমারে আবৃত্তি কইরা যাইতাম জীবনভর।

বিশ্বাস করো পরাণ, তোমার গালের বাঁ পাশের তিলটার পরিমাণ ভালোবাসা আমার জন্য তোমার নয়নে দেখলে আমি সুনীলের কণ্ঠ ধইরা কইয়া দিতাম ভালোবাসি।

জীবনের আপেল বনে তোমার সাথে দেখা হওয়া ছিল ভুল। ভাগ্যের মতো ভুল। প্রথম শুভ দৃষ্টিতে তোমার চোখে দেখেছি আমার জীবনের সর্বনাশ।

ঠোঁটের আগায় সিগারেট ঠেঁসে ধরে ঠোঁট পুইড়া ফেলা আমি তোমারে ভালোবাইসা ঠোঁটের যত্ন নিতে শিখছি। বেশি কিছু প্রত্যাশা আমি রাখতাম না তোমার কাছে। বড়জোড় হাতের আঙুলের ফাঁকে আঙুল বুজে কক্সবাজারের সমুদ্রের জলের সাথে ছোঁয়াছোঁয়ি খেলার বায়না ধরতাম। তোমার ঠোঁটে দুই একটা চুমু খাওয়ার ইচ্ছা থাকাটা যে অস্বীকার করবো তাও না। যৌনির সুখ আমি চাইনা, মন ছোঁয়ার নামে শরীর ছুঁয়ে তলপেটে বাচ্ছা ধরিয়ে দিতে ও যেতাম না।

কিঞ্চিৎ পিরিত পাইলে আমি প্রেমিক হতাম। তোমারে ভালোবাইসা আগাগোড়া মানুষ হইয়্যা যাইতাম। তুমি মৃত্যুর মতো সত্যি হইলে আমি আগাগোড়া সংসারী হইয়া যাইতাম। তুমি আমার সুখ না হইয়্যা অসুখ হইলেও আমি তোমার প্রেম ছাড়া দ্বিতীয় কোন প্রতিষেধক খুঁজতাম না।

তুমি থাকো আমর মাঝে। আমার আমার ফুল হয়ে, আমার ভুল হয়ে, আমার রোদ হয়ে, আমার ছাঁয়া হয়ে,আমার অন্ধকার হয়ে, আমার জোছনা হয়ে, আমার উম হয়ে, আমার ঘুম। আমার যন্ত্রণা হয়ে, আমার স্বস্তি হয়ে।

তুমি থাকো পরাণ—আমার আজন্মকালের আফসোস হয়ে। আমি না হয় তোমারে যে পাইলাম না, সেই না পাওয়াটারেই ধইরা থাকলাম জনভর।

Address

Mundumalabazar Tanor Rajshahi
Rajshahi
6311

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Local Rero posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Local Rero:

Share