বিদ্যালয় থেকে বলছি

বিদ্যালয় থেকে বলছি আজকের শিশু আগামীর কর্ণধার। তাদের সঠিক মানুষ করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব।
(4)

22/09/2025

প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক প‌দে প‌দোন্ন‌তি খুব দ্রুত চালু হ‌বে ইনশাআল্লাহ
-প্রাগম স‌চিব

অভিনন্দন রইল নির্বাচিতদের জন্য ❤️সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ATEO) -এর লিখিত পরীক্ষার (MCQ) ফলাফল প্রকাশ।প্রাথমিকভাবে ন...
21/09/2025

অভিনন্দন রইল নির্বাচিতদের জন্য ❤️
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ATEO) -এর লিখিত পরীক্ষার (MCQ) ফলাফল প্রকাশ।
প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত নির্বাচিত: ১৬১৪ জন।

উঠতে বসতে শিশু  সন্তানকে লোভ দেখাচ্ছেন? যেমন- 'পুরোটা খেয়ে নাও, তাহলে তোমাকে মোবাইল দেখতে দেবো'... 'এখন যদি দুষ্টুমি না ...
20/09/2025

উঠতে বসতে শিশু সন্তানকে লোভ দেখাচ্ছেন?
যেমন- 'পুরোটা খেয়ে নাও, তাহলে তোমাকে মোবাইল দেখতে দেবো'... 'এখন যদি দুষ্টুমি না করে চুপচাপ বসে থাকো তাহলে তোমাকে আইসক্রিম খাওয়াবো।'

অনেকেই একটা জায়গায় ভুল করেন -- বাচ্চাকে রিওয়ার্ড দেয়া আর লোভ দেখানো বিষয় দুটোকে এক করে ফেলেন!
বাচ্চা ক্লাসে ফার্স্ট হলে তাকে আপনি খুশি হয়ে একটা কিছু দিতেই পারেন। সেটা আগে থেকে তাকে বলার দরকার নেই, বরং সারপ্রাইজ পেলে সে বেশি খুশি হবে। অনেকেই বাচ্চার জন্য লক্ষ নির্ধারণ করে দেন --'এটি করতে পারলে তুমি অমুক জিনিসটা পাবে।' টার্গেট দেয়ার এ বিষয়টি একটা নির্দিষ্ট ব্যপ্তি পর্যন্ত ভালো। সেটা যখন বারবার রিপিট হতে থাকে বা ছোট ছোট কনসিকুয়েন্সেসগুলোতেও মা/বাবা শর্ত আরোপ করতে থাকেন তখন একসাথে বাচ্চার মধ্যে দুটো জিনিস কাজ করে --
১) লোভ বাড়তে থাকে
২) চাপ কাজ করে
দেখা যাচ্ছে দু'দিন পর বাচ্চাই আপনাকে বলবে, "আগে মোবাইল দেখতে দাও তারপর খাবো"......" আইসক্রিম দিলে চুপচাপ বসে থাকবো !! "

পুরো বিষয়টিই একটা দুষ্টচক্র, মোটেও হেলদি না! তাই বাচ্চার প্রয়াসকে উদযাপন করতে সারপ্রাইজ রিওয়ার্ড দিন। লোভ দেখিয়ে দেখিয়ে দিনদিন তার চাহিদা বাড়াবেন না।

Step by step, little readers grow! From one word to a full sentence – every step counts in learning. 📖💡”             +Co...
20/09/2025

Step by step, little readers grow! From one word to a full sentence – every step counts in learning. 📖💡”


+Colleccted)

প্রাথমিকের বিষয়গুলো নিয়ে যত তালবাহানা!! 😪সহকারী শিক্ষক থেকে শিক্ষক পদ নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব বাতিল করেছে জনপ্রশাসন মন...
20/09/2025

প্রাথমিকের বিষয়গুলো নিয়ে যত তালবাহানা!! 😪
সহকারী শিক্ষক থেকে শিক্ষক পদ নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব বাতিল করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

রাশিয়ায় অধ্যয়নরত এক ছাত্র লিখেছেঃরাশিয়ায় পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর দেয়া হয় ৫ আর কেউ কোন উত্তর না লিখে সাদা খাতা জমা দিলে ত...
19/09/2025

রাশিয়ায় অধ্যয়নরত এক ছাত্র লিখেছেঃ

রাশিয়ায় পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর দেয়া হয় ৫ আর কেউ কোন উত্তর না লিখে সাদা খাতা জমা দিলে তাকে দেয়া হয় ২।
মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিনটিতে আমি পরীক্ষার এই নম্বর পদ্ধতি সম্পর্কে জানতাম না। জেনে অবাক হয়ে ড থিওদর মেদ্রায়েভকে জিজ্ঞেস করি,একজন ছাত্র কিছুই না লিখে ২ পাবে এটা কী যৌক্তিক! তার তো শূন্য পাওয়াটাই সঠিক।

ড মেদ্রায়েভ উত্তর দেন, একজন মানুষ এতো শীতের মধ্যে সকাল সাতটার ক্লাসগুলো ধরতে আরো আগে ঘুম থেকে উঠেছে, গণপরিবহনে চড়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্লাসরুমে পৌছেছে; প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে চেষ্টা করেছে, তাকে কী করে শূন্য দিই!
যে তার রাতগুলোতে পড়ালেখা করেছে, কলম-নোটবুক-কম্পিউটার কিনেছে পড়ালেখার জন্য; জীবন-ধারায় এতো ত্যাগ সাধন করেছে পড়ালেখার জন্য তাকে কী করে শূন্য দিই!

একজন ছাত্র উত্তর লিখতে পারেনি জন্যই তাকে আমরা শূন্য দিতে পারিনা বাবা। আমরা মানুষ হিসেবে তাকে শ্রদ্ধা জানাতে চাই; তার মেধা আছে, সে কমপক্ষে চেষ্টা করেছে। যে ফলাফল আমরা দিই এটা শুধু উত্তরপত্রে লেখা উত্তরের ওপর ভিত্তি করে হতে পারেনা। এই ফলাফল দেয়া হয় তার প্রশংসা করতে আর সে যেহেতু মানুষ সে ন্যুনতম একটা নম্বর পাবার যোগ্য।

এটা শুনে আমি কেঁদেছি; বুঝতে পারিনি কী বলবো। কিন্তু ঐদিন আমি মানুষের গুরুত্ব বুঝতে পারি।

শূন্য নম্বর ছাত্রদের মোটিভেশন কমায়, তাদেরকে শেষ করে দেয়, তারা আর লেখাপড়াকে পছন্দ করতে পারে না।

গ্রেড বুকে শূন্য নম্বর লেখা হলে, ছাত্ররা ঐ বিষয়ের প্রতি আর আগ্রহ বোধ করে না। এই গল্পটা শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলা; তারা যেন নিজ নিজ দেশের শূন্য দেবার বাতিল-জবুথবু শিক্ষা-ব্যবস্থাটাকে বদলাতে চেষ্টা করে।

(সংগৃহীত পোস্ট)

যে কথা শিশুকে বলা বারণ!***************************সন্তানকে সুষ্ঠুভাবে লালন-পালন করা মুখের কথা নয়। বাড়ন্ত বয়সের শিশুর জন্...
19/09/2025

যে কথা শিশুকে বলা বারণ!
***************************

সন্তানকে সুষ্ঠুভাবে লালন-পালন করা মুখের কথা নয়। বাড়ন্ত বয়সের শিশুর জন্য দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায় অভিভাবকের। সন্তানের বয়স যখন ১০ পেরিয়ে যায়, তখন সে অনেক সংবেদনশীল হয়ে ওঠে এবং তাঁর চারপাশে কী ঘটছে তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে।

৭-১৮ বছর বয়স শিশুদের জীবন গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ সময় সন্তানের সঙ্গে এমন কোনো আচরণ কিংবা কথা বলা যাবে না, যা তাদের মনে গভীরভাবে কষ্ট দেয়। অভিভাবক হিসেবে সন্তানের প্রতি আপনার দায়িত্ব অপরিসীম। আপনার অবহেলা, খারাপ আচরণ, অতিরিক্ত চাপ, অপমান, দূরত্ব আপনার সন্তানকে আপনার কাছ থেকে দূরে ঠেলে দিতে পারে। এতে তার ভবিষ্যৎ নষ্ট হতে পারে। বাবা-মায়ের অস্বাভাবিক ও রূঢ় আচরণ সন্তানকে হতাশাগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। এ কারণে একসময় সন্তান কোনো অপরাধের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়তে পারে। তাই সন্তানের দিকে নজর দিন। সন্তানকে অপরাধী বা দূরে ঠেলে দিতে না চাইলে কী ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকবেন তা জানিয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইট।

১. ‘একা থাকতে দাও’

এটা সত্য যে মা-বাবার নিজেদের জন্য কিছু সময় প্রয়োজন। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে আপনার সঙ্গে সন্তানের দূরত্ব বেড়ে না যায়। সন্তান যদি একাকিত্বে ভোগে তাহলে সে নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করবে।

২. ‘তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না’

আমি জানি তুমি পারবে না- এ ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এ ধরনের কথার কারণে শিশু নিজের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। ফলে এক সময় সে মিথ্যা বলা শুরু করে এবং নিজেকে গুটিয়ে নেয়।

৩. ‘তুমি বেশি কান্না করো’

সন্তান যখন কোনো কারণে কান্নাকাটি করে তখন যদি তাঁকে নিয়ে উপহাস কিংবা বিদ্রূপ কোনো আচরণ করা হয়, তখন সে বেশি আঘাত পায় মনে। তাই নেতিবাচক কিছু না বলে নির্ভয় দিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন।

৪. ‘তোমার বন্ধুদের মতো হও’

প্রথমেই মনে রাখা প্রয়োজন, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ একে অন্যের চেয়ে আলাদা। তাই সন্তানকে কখনই অন্য ভাইবোনদের, বন্ধু কিংবা অন্য শিশুদের সঙ্গে তুলনা করে কিছু বলবেন না। এতে সন্তানের মন ভেঙে যেতে পারে। আর পরে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণের জন্য অসৎ পন্থা অবলম্বন করতে পারে।

৫. ‘বন্ধ করো, না হলে মারব’

সন্তানকে কোনো কাজ বন্ধ করার জন্য যদি শারীরিক শাস্তির ভয় দেখানো হয়, তাহলে সে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে গড়ে ওঠে। পরে দেখা যাবে, শাস্তি পাওয়ার আশঙ্কায় কোনো কাজেই সে অংশ নিতে সাহস পায় না।

৬. ‘ছেলেরা/মেয়েরা এটা করে না’

বর্তমান সময়ে ছেলেমেয়ের পৃথক কোনো কাজ নেই। সবাই এখন সব কাজে পারদর্শী। তাই ছোট থেকে সন্তানকে এমন কোনো কথা বলবেন না যা তাঁর মাঝে লিঙ্গ বৈষম্যের জন্ম দেয়।

19/09/2025
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণের বেতন সমতাকরণ সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ সংক্রান্ত।
18/09/2025

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণের বেতন সমতাকরণ সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ সংক্রান্ত।

Address

Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিদ্যালয় থেকে বলছি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিদ্যালয় থেকে বলছি:

Share

বিদ্যালয় থেকে বলছি,

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদের সুন্দরভাবে গড়ে তোলাই আমাদের অঙ্গীকার। শিশুদের স্বাধীনতার চাহিদা, আত্মস্বীকৃতির চাহিদা,সক্রিয়তার চাহিদা, নিরাপত্তায় চাহিদা প্রভৃতি যাতে তার বাসগৃহ এবং বিদ্যালয়ে পূরণ করার সুযোগ পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখা আবশ্যক। বাসগৃহ এবং বিদ্যালয়ের পরিবেশ মানসিক স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য অনুকূল হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যালয়ের পরিবেশ সুন্দর ও স্বাস্থ্যসম্মত হলো, শিক্ষকবৃন্দও শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন ও বিকাশে সচেষ্ট হলেন, অথচ বাসগৃহে মা-বাবা এ ব্যাপারে সচেতন থাকলেন না, তাহলে শিশুর সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটবে না। শিক্ষক এবং অভিভাবকবৃন্দের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া কোনোভাবেই শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা সম্ভব নয়। গ্রহণ করে।

আজকের শিশু আগামীকালের নাগরিক- এ কথা মনে রেখে আমাদের সকলেরই উচিত শিশুদের তাদের পূর্ণ বিকাশের জন্য সুযোগ করে দেওয়া, তাদের চাহিদা বোঝার চেষ্টা করা এবং তাদের সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে সহযোগিতা করা। উদ্দীপনা বা স্টিমুলেশন দানের জন্য সব সময় কাছে থাকার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা সময় বের করে শিশুকে তার দক্ষতা বুঝে উদ্দীপনা দিলেই সে পরিপূর্ণভাবে বিকাশের সুযোগ পাবে। তাই বাবা-মা দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে যে সময়টুকু শিশুর সাথে কাটান (যেমন খাবার সময়, খেলার সময়, ঘুমের সময়, গোসলের সময় ইত্যাদি) তাকে করে তুলতে হবে শিশুর জন্য স্মরণীয় একটি বিশেষক্ষণ।