Nobo Dibos

Nobo Dibos Its a news bulein. Only for The Bahai's of Bangladesh

২৮ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরা রাজ্য পরিষদ বাহাই সমাজের অনলাইন সমাবেশ
23/09/2025

২৮ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরা রাজ্য পরিষদ বাহাই সমাজের অনলাইন সমাবেশ

ত্রিপুরা: আগামী বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৮:৩০ ঘটিকায় ত্রিপুরা রাজ্য বাহাই পরিষদ Online Devotional and Consultative Gathering আয়োজন কর.....

রাজশাহীতে ক্যাম্পাস কোর্সের শুভসূচনা------------------------------------------নবদিবস প্রতিনিধি: ২২ সেপ্টেম্বর, 2025, রাজ...
22/09/2025

রাজশাহীতে ক্যাম্পাস কোর্সের শুভসূচনা
------------------------------------------
নবদিবস প্রতিনিধি: ২২ সেপ্টেম্বর, 2025, রাজশাহী বাহাই সেন্টারে আজ থেকে ক্যাম্পাস কোর্সের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ৪০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারীর উপস্থিতি এ আয়োজনকে প্রাণবন্ত ও অনুপ্রেরণামূলক করে তোলে। তরুণদের উৎসাহ ও সক্রিয় অংশগ্রহণ আয়োজকদের প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গেছে।

বাহাই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে আধ্যাত্মিক, নৈতিক ও সামাজিকভাবে উন্নত করা। এই শিক্ষা ব্যক্তিকে কেবলমাত্র জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করে না, বরং সমাজের কল্যাণে অবদান রাখার মানসিকতা তৈরি করে। বাহাই বিশ্বাস অনুযায়ী শিক্ষা হলো মানবতার উন্নয়নের প্রধান চালিকাশক্তি, যার মাধ্যমে ব্যক্তি তার ভেতরের সৃজনশীল শক্তিকে সমাজ গঠনে প্রয়োগ করতে পারে।

বাংলাদেশে বাহাই সম্প্রদায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা, নৈতিকতা এবং সামাজিক অগ্রগতির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিশেষ করে শিশুদের নৈতিক শিক্ষা, কিশোরদের জন্য জুনিয়র ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম, এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য স্টাডি সার্কেল কার্যক্রম ইতিমধ্যেই দেশে উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করেছে। এসব উদ্যোগ তরুণদের আত্মবিশ্বাসী, দায়িত্বশীল ও সমাজমুখী হিসেবে গড়ে তুলছে।

রাজশাহীর এ ক্যাম্পাস কোর্স তরুণ প্রজন্মের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। অংশগ্রহণকারীরা এখানে থেকে কেবল জ্ঞান অর্জন করবেন না, বরং সমাজে পরিবর্তন আনতে কিভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায়, তার দিকনির্দেশনাও পাবেন। আয়োজকরা বিশ্বাস করেন, এ ধরনের উদ্যোগ তরুণদের আত্মোন্নয়ন ও সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।বাংলাদেশে বাহাই শিক্ষার প্রভাব আরও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে —
* ক্যাম্পাস ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোর্সের সংখ্যা বাড়ানো,
* গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে নিয়মিত স্টাডি সার্কেল আয়োজন,
* তরুণদের জন্য প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্ব উন্নয়ন কর্মসূচি চালু,
* নারীর ক্ষমতায়ন ও অংশগ্রহণ বাড়ানো,
* জাতীয় উন্নয়নে সহযোগী উদ্যোগে অংশগ্রহণ—
এইসব বিষয়ে মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।

রাজশাহীর এই সফল সূচনা তাই ভবিষ্যতের জন্য এক আশাব্যঞ্জক দৃষ্টান্ত। অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, তরুণরা জ্ঞান ও মূল্যবোধের আলোয় নিজেদের গড়ে তুলতে এবং সমাজের কল্যাণে নিবেদিত হতে প্রস্তুত।

জাতিসংঘ মহাসচিবের নিন্দা: ইরানে বাহাই সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন উদ্বেগজনক------------------------------------------------...
20/09/2025

জাতিসংঘ মহাসচিবের নিন্দা: ইরানে বাহাই সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন উদ্বেগজনক
--------------------------------------------------------------
আন্তর্জাতিক নিউজ ডেস্ত: জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ইরানে বাহাই সম্প্রদায়ের ওপর চলমান নির্যাতনকে বিশ্বের গুরুতর মানবাধিকার সংকটগুলোর অন্যতম বলে উল্লেখ করেছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত তাঁর বৈশ্বিক প্রতিবেদনে ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে সহিংসতা ও অসহিষ্ণুতার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানে বাহাইদের নির্বিচারে গ্রেপ্তার, কারাবন্দী, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে বাধা, এমনকি ধর্মীয় বিশ্বাস প্রকাশের অধিকারও কঠোরভাবে দমন করা হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ কার্যক্রমকেও সরকার ‘রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা’ হিসেবে অভিযুক্ত করছে।

বাহাই ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটির জাতিসংঘ প্রতিনিধি সিমিন ফাহানদেজ বলেন, “জাতিসংঘের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে যে ইরানে বাহাইদের ওপর নির্যাতন বন্ধ হয়নি, বরং তা আরও বাড়ছে।”

জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোও দীর্ঘদিন ধরে এই দমননীতিকে “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ” হিসেবে অভিহিত করে আসছে। বিশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাহাই নারীদের ওপর বিশেষভাবে অত্যাচার চলছে—সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা, ঘৃণাত্মক প্রচারণা, কারাবাস ও সামাজিক বঞ্চনা এর অংশ।

গুতেরেসের প্রতিবেদনকে ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন করে আহ্বান জানানো হচ্ছে—ইরান সরকারকে অবিলম্বে বাহাই সম্প্রদায়ের ওপর থেকে সকল প্রকার নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস ২০২৫: শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের করনীয়!-------------------------------------------...
20/09/2025

আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস ২০২৫: শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের করনীয়!
------------------------------------------------------------
প্রতিবছর ২১ সেপ্টেম্বর পালিত হয় আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস, যা সংযুক্ত জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত একটি দিন। এর মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বজুড়ে শান্তি, সহমর্মিতা এবং বিরোধ নিরসনের গুরুত্বকে সামনে আনা। ২০২৫ সালের থিম হলো “শান্তির জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ”, যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে শান্তি শুধু প্রত্যাশার বিষয় নয়, বরং এটি অর্জনযোগ্য এবং রক্ষা করার জন্য সক্রিয় প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

বাহাই বিশ্বাসও শান্তিকে মানবজীবনের মূল ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে। বাহাই লেখনাবলীতে বলা হয়েছে, “পৃথিবীকে শান্তিপূর্ণ করা সম্ভব, যদি সকল মানুষ ন্যায়, সত্য ও সহমর্মিতার ভিত্তিতে একত্রে কাজ করে”। শান্তি অর্জন শুধুমাত্র যুদ্ধবিরতির অর্থ নয়, বরং মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য, সহযোগিতা এবং ন্যায়বিচারের প্রতিষ্ঠা।

শান্তি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

বিশ্বব্যাপী সংঘাত, সহিংসতা এবং সামাজিক বিভাজনের কারণে মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শান্তি হলো এমন একটি পরিবেশ যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতে পারে, তাদের অধিকার সম্মানিত হয় এবং সমাজে সৌহার্দ্য ও সহযোগিতা প্রতিষ্ঠিত থাকে। বাহাই শিক্ষায় বলা হয়েছে, শান্তি কেবল রাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়; প্রত্যেক ব্যক্তির দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডই শান্তির স্থাপনায় ভূমিকা রাখে।

আপনি কীভাবে পদক্ষেপ নিতে পারেন?

১. সংলাপ ও সহমর্মিতা বৃদ্ধি করুন
প্রতিদিনের জীবনে বিরোধ ও মতপার্থক্যকে সহমর্মিতা ও সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করুন। বাহাই বিশ্বাসের দিক থেকে, মানুষের অন্তর্দৃষ্টি এবং হৃদয়ের পরিপক্কতা শান্তির মূল চাবিকাঠি। পরিবার, সহকর্মী ও সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা বৃহত্তর সমাজ পরিবর্তনের সূচনা করে।

২. সচেতনতা সৃষ্টি ও শিক্ষা
শান্তি ও সহিষ্ণুতার শিক্ষাকে সমর্থন করুন। শিশু ও তরুণদের মধ্যে সহমর্মিতা, মানবাধিকার এবং বৈচিত্র্যের মূল্য বোঝানোর জন্য শিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশ নিন। বাহাই লেখনায় বারবার জোর দেওয়া হয়েছে যে, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য শিক্ষা অপরিহার্য।

৩. কমিউনিটি সেবা ও স্বেচ্ছাসেবিতা
স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করুন। দুর্যোগে সাহায্য করা, অসহায়দের পাশে দাঁড়ানো, পরিচ্ছন্নতা এবং পরিবেশ রক্ষা—এসব কাজ শুধু মানবিকতার উদাহরণ নয়, এগুলো শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের অপরিহার্য ভিত্তি।

৪. অনলাইন ও সামাজিক মাধ্যমে শান্তির প্রচার
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সহিংসতা, হিংসাত্মক পোস্ট বা মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন। অনলাইনে ইতিবাচক, সহমর্মিতাপূর্ণ বার্তা প্রচার করুন। বাহাই সম্প্রদায়ের তরুণরা নিয়মিতভাবে অনলাইনে শান্তি ও সংহতি প্রচারের উদ্যোগ নেয়।

৫. আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় আন্দোলনে অংশগ্রহণ
শান্তি ও মানবাধিকারের জন্য আয়োজন করা আন্তর্জাতিক বা স্থানীয় কার্যক্রমে সক্রিয় অংশ নিন। যেমন, শান্তি দিবসের আয়োজন, র‍্যালি, আলোচনা সভা, বিতর্ক বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বাহাই সম্প্রদায়ও বিশ্বব্যাপী শান্তি দিবস উপলক্ষে কমিউনিটি সভা ও ধ্যান-প্রার্থনার আয়োজন করে থাকে।

সমাপ্তি

আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, শান্তি অর্জন কেবল সরকার বা আন্তর্জাতিক সংস্থার দায়িত্ব নয়, এটি প্রত্যেক ব্যক্তির দায়িত্ব। বাহাই শিক্ষায় বলা হয়েছে, প্রত্যেকের ছোট ছোট পদক্ষেপও যদি সঠিকভাবে গ্রহণ করা হয়, তবে তা বিশ্বব্যাপী শান্তির সেতু হিসেবে কাজ করতে পারে। ২০২৫ সালের শান্তি দিবসে প্রতিটি মানুষ যেন নিজের জীবনে শান্তি, সহমর্মিতা এবং ন্যায়বিচারকে অগ্রাধিকার দেয়, সেটাই আমাদের চাওয়া।

শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব—যদি আমরা সক্রিয় পদক্ষেপ নিই।

ধর্ম-বিভেদ নির্বিশেষে সবাই এক পরিবারের সদস্য: অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস----------------------------------------------------...
16/09/2025

ধর্ম-বিভেদ নির্বিশেষে সবাই এক পরিবারের সদস্য: অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
----------------------------------------------------------------
ঢাকা প্রতিনিধি: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিক সমান মর্যাদা এবং অধিকারভোগী। ধর্ম, মত বা অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে সনাতন হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি বলেন, “আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। পারিবারিক মতভেদ থাকবেই, কিন্তু পরিবার ভাঙবে না।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, নাগরিকদের ধর্ম পালন স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং রাষ্ট্র সকলকে সমান মর্যাদা দেওয়ার দায়িত্বশীল। নতুন বাংলাদেশের লক্ষ্য হলো সবার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

ক্যালগারিতে বাহাই স্টাডিজ সম্মেলন: জ্ঞানচর্চায় নতুন দিগন্তের সন্ধান-----------------------------------------------------...
16/09/2025

ক্যালগারিতে বাহাই স্টাডিজ সম্মেলন: জ্ঞানচর্চায় নতুন দিগন্তের সন্ধান
--------------------------------------------------------------------------
কানাডার ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাহাই স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের এক সম্মেলনে একজন তরুণ স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবী নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি জানান, চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে তিনি শিখেছিলেন মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখতে—রোগী বা পরিবারের অনুরোধের পেছনে গোপন উদ্দেশ্য আছে কিনা, তা খুঁজে বের করতে হবে।

তবে সমাজগঠনমূলক কাজে যুক্ত হয়ে তাঁর মনে প্রশ্ন জেগেছে—“মানুষকে কি সব সময়ই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখা উচিত?” তাঁর উত্তর ছিল না। তিনি বলেন, এসব কাজে তিনি বরং এমন নীতিকে অনুসরণ করেন, যা মানুষের অন্তর্নিহিত মহত্ত্ব ও সম্মানকে গুরুত্ব দেয়।
--------------------------------------------------------------------
ক্যালগারি, কানাডা প্রতিনিধি : ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাহাই স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের (এবিএস) ৪৯তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রায় দুই হাজার অংশগ্রহণকারী একত্রিত হয়ে গবেষণা উপস্থাপন করেন এবং জ্ঞানচর্চাকে মানবকল্যাণে নতুনভাবে কাজে লাগানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।

চার দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ১৯টি থিম্যাটিক সেমিনারে ৩০০-এর বেশি অংশগ্রহণকারী প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, বিবর্তন, চেতনা, তথ্যপ্রাপ্তি এবং পুনর্মিলনসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করেন। আলোচনায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় বাহাই ধর্মের মূলনীতি—পরামর্শ, বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য এবং বিজ্ঞান ও ধর্মের সামঞ্জস্য।

অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির সদস্য টড স্মিথ বলেন, “এখানে এমন এক পরিবেশ তৈরি হয়েছে যেখানে বুদ্ধিবৃত্তিক কঠোরতা ও আধ্যাত্মিক অন্তর্দৃষ্টি একে অপরকে সমৃদ্ধ করছে।”

নিউরোসায়েন্টিস্ট তারা রাম জানান, “যখন বৈচিত্র্যময় দৃষ্টিভঙ্গি সত্য অনুসন্ধানের মানসিকতা নিয়ে একত্রিত হয়, তখন যে অন্তর্দৃষ্টি জন্ম নেয়, তা প্রায়শই এককভাবে অর্জিত জ্ঞানের চেয়েও গভীর হয়।”

স্বাস্থ্যসেবা সেমিনারে আলোচিত হয় আধ্যাত্মিক দিকগুলোকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছে বর্তমান চিকিৎসা পদ্ধতি। অন্যদিকে প্রযুক্তি বিষয়ক আলোচনায় উঠে আসে—কমিউনিটি কীভাবে নিজেদের জীবনে প্রভাব ফেলা প্রযুক্তি ব্যবহারে আরও ক্ষমতাশালী হতে পারে।

নির্বাহী কমিটির আরেক সদস্য শবনম কৈরালা-আজাদ বলেন, “অ্যাসোসিয়েশনের উদ্দেশ্য হলো মানবতার ভবিষ্যৎ ও কল্যাণ সম্পর্কিত আলোচনায় বাহাই শিক্ষার বাস্তব প্রয়োগ অনুসন্ধান করা।”

সম্মেলনের সমাপনীতে অংশগ্রহণকারীরা জানান, তারা ভবিষ্যতেও এই সমৃদ্ধ অনুসন্ধান চালিয়ে যেতে নতুন ফোরাম তৈরি করবেন।

মিরপুরে আনন্দঘন পরিবেশে বাহাই ১৯ দিনের ভোজ অনুষ্ঠিত----------------------------------------------------------------মিরপু...
14/09/2025

মিরপুরে আনন্দঘন পরিবেশে বাহাই ১৯ দিনের ভোজ অনুষ্ঠিত
----------------------------------------------------------------
মিরপুর সেক্টরের বাহাইগণ গত ১২ই সেপ্টেম্বর মিসেস রাজিয়ার বাসভবনে ১৯ দিনের ভোজে একত্রিত হন। ভোজ শুরুর আগে পারিবারিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে উপস্থিতরা বাহাই দৃষ্টিকোণ থেকে ‘সম্পদ’ বিষয়ক অধ্যয়ন করেন।

ঢাকা নর্থ এল.এস.এ.-এর অনুরোধে অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে যোগ দেন ডা. জেনা ও পারভেজ শাহিদি। এছাড়াও নর্থ সেক্টরের মীর জান্নাতুল ফেরদৌস উপস্থিত ছিলেন।

অধ্যয়ন ও ভোজের সমন্বয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান ছিল অত্যন্ত আনন্দঘন ও প্রাণবন্ত।

Reflection Meeting (অনুচিন্তন সভা-------------------------------------বাহাই বিশ্বাসীদের জন্য Reflection Meeting (অনুচিন্...
09/09/2025

Reflection Meeting (অনুচিন্তন সভা
-------------------------------------
বাহাই বিশ্বাসীদের জন্য Reflection Meeting (অনুচিন্তন সভা) একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সমাবেশ। এই সভা মূলত সম্প্রদায়ের শিক্ষণ-প্রক্রিয়া ও কর্মযজ্ঞকে মূল্যায়ন ও পরিকল্পনা করার জন্য আয়োজন করা হয়।

এই রিফ্লেকশন মিটিং বা অনুচিন্তন সভার মূল বৈশিষ্ট্য শিক্ষণ ও মূল্যায়ন:
বিগত সময়কালের কার্যক্রম যেমন – শিশুদের ক্লাস, কিশোর-যুবক গ্রুপ, অনুচিন্তন সমাবেশ, ভক্তিমূলক সভা ইত্যাদির অভিজ্ঞতা একসাথে ভাগাভাগি করা হয়।

কে কী শিখল, কোন কাজ সফল হলো, কোথায় চ্যালেঞ্জ এল—এসব নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়, অভিজ্ঞতা বিনিময়।

সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য আগামী সময়ের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

আধ্যাত্মিক পরিবেশে সভা সাধারণত প্রার্থনা, আধ্যাত্মিক উক্তি পাঠ, ও অনুপ্রেরণামূলক আলোচনার মাধ্যমে শুরু হয়, যাতে অংশগ্রহণকারীরা মনোনিবেশ করতে পারেন।

এটি কারও ব্যক্তিগত সভা নয়; বরং সবার অংশগ্রহণ ও সহযোগিতার ভিত্তিতে চলে। এর মাধ্যেমে অংশগ্রহণমূলক নেতৃত্ব সৃষ্টি করে।

অনুচিন্তন সভার উদ্দেশ্য ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক স্তরে আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উন্নতি আনা।

সম্প্রদায়ের মধ্যে একতা, সহযোগিতা ও সেবার মনোভাব জোরদার করা।

শেখা-সেবা করার একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া চালু রাখা।

সংক্ষেপে বলা যায়- Reflection Meeting হলো এমন একটি সমাবেশ যেখানে ভক্তি, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনা মিলেমিশে সম্প্রদায়কে এগিয়ে নিয়ে যায়।

ছবি: রাজশাহী ক্লাস্টারের রিফ্লেক্সন মিটিং,সেপ্টেম্বর 2025

বাহাই শিক্ষাকে ডিজিটাল মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন----------------------------------------------আজকের বিশ্বে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম...
06/09/2025

বাহাই শিক্ষাকে ডিজিটাল মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন
----------------------------------------------
আজকের বিশ্বে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। তথ্য আদান-প্রদান, মত বিনিময় এবং জ্ঞান বিস্তারের অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র এখন ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম। এই পরিবর্তনশীল যুগে বাহাই বন্ধুদের জন্যও একটি বিশাল সুযোগ তৈরি হয়েছে—বিশ্বের মানুষের কাছে বাহাই বিশ্বাসের প্রকৃত শিক্ষা, আধ্যাত্মিকতা ও বিশ্বজনীন বার্তা তুলে ধরা।

ভারতের Suraj Motiwala তার ইউটিউব চ্যানেল “Baha'i Perspectives on Modern Day Questions” এর মাধ্যমে একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি সমসাময়িক জীবনের নানা প্রশ্ন—ধর্ম ও বিজ্ঞানের সম্পর্ক, নৈতিকতা, সেবা, আধ্যাত্মিক উন্নয়ন ইত্যাদি—বাহাই দৃষ্টিকোণ থেকে সহজবোধ্যভাবে ব্যাখ্যা করেন। তার ভিডিওগুলো শুধু শিক্ষা নয়, বরং অনুপ্রেরণা জোগায়, দর্শকদের মনে আস্থা ও আশা তৈরি করে।

বাংলাদেশের জন্য এ এক বিশাল শিক্ষণীয় বিষয়।
আমাদের দেশের বাহাই সম্প্রদায় যদি একই ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে, তবে—

* বাহাই বিশ্বাসের সঠিক পরিচয় সবার কাছে পৌঁছাবে।
* ভুল তথ্য ও অপপ্রচারের জবাব যুক্তিপূর্ণভাবে দেওয়া যাবে।
* তরুণ প্রজন্ম ডিজিটাল মাধ্যমে বাহাই মূল্যবোধের সৌন্দর্য জানতে
পারবে।
* সমাজে ঐক্য, ভালোবাসা ও শান্তির বার্তা আরও বিস্তৃত হবে।

আজ প্রয়োজন সাহসী ও অনুপ্রাণিত কণ্ঠস্বর—যারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বাহাই বিশ্বদর্শনকে জীবন্ত করে তুলবে। প্রত্যেক বন্ধু যদি নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ছোট ছোট ভিডিও বা কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করেন, তবে খুব দ্রুত বাংলাদেশ থেকে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল বাহাই উপস্থিতি তৈরি হবে।

যেমন Suraj Motiwala তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে শুরু করেছেন, তেমনি আমাদের প্রত্যেকেই পারি—আমাদের অভিজ্ঞতা, শিক্ষা, গান, কবিতা, প্রার্থনা বা আলোচনার মাধ্যমে বাহাই বার্তাকে বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিতে।

আসুন, আমরা সবাই মিলে অনলাইন মাধ্যমে এক নতুন ভোরের সূচনা করি—যেখানে বাংলাদেশের বাহাইরা হবে ঐক্য, ভালোবাসা ও সত্যের কণ্ঠস্বর।

মাজরিহ প্রাসাদের বাগান: শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার নতুন পরিমণ্ডল------------------------------------------------------------...
05/09/2025

মাজরিহ প্রাসাদের বাগান: শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার নতুন পরিমণ্ডল
-------------------------------------------------------------------
বিশেষ প্রতিবেদন: আক্কার উপকণ্ঠে অবস্থিত মাজরিহ প্রাসাদ দীর্ঘদিন ধরে শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। সম্প্রতি এখানে বড় একটি সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নতুন সাজে বাগান তৈরি হয়েছে। এই বাগানে শান্ত পথ, ফলের বাগান এবং মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য মানুষকে প্রার্থনা ও চিন্তায় নিমগ্ন হওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে।

২০২০ সালে শুরু হওয়া এই উন্নয়ন প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল বাগানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে পুনরায় প্রকাশ করা। ১৮৭৭ সালে আকার কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর বহাউল্লাহ এই বাগানের প্রকৃতি উপভোগ করেছিলেন। যদিও তৎকালীন সময়ের বিস্তারিত তথ্য অল্প, কিছু নোট এবং পুরোনো ছবির ভিত্তিতে ধারণা নেওয়া হয়। তবে অতীতের নিখুঁত অনুকরণ না করে এখানে একটি উন্মুক্ত ও স্বস্তিদায়ক পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে।

বাগানে স্থানীয় প্রজাতির গাছপালা ব্যবহার করা হয়েছে, যাতে আগতরা পরিচিত পরিবেশে ঘরের মতো অনুভব করতে পারেন। সাইপ্রেস ও পত্রঝরা গাছের সারি, হাঁটার সহজগম্য পথ এবং বিশ্রামের জন্য বসার স্থান এই পরিবেশকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

পশ্চিম ও পূর্ব দিক – আনুষ্ঠানিক বাগান, দক্ষিণে – কমলালেবুর বাগান, যা জমির কৃষি ঐতিহ্যের স্মারক. চারপাশে – সবুজ ঘাসের মাঠ, যেখানে দর্শনার্থীরা হাঁটতে পারেন, প্রাসাদের নিকটে – অটোমান যুগের পুরোনো খাল, একটি পুকুর ও একটি কূপ।

এই বাগান এখনো পূর্ণতা পায়নি। অনেক গাছ পরিপূর্ণ হতে সময় নেবে প্রায় দুই দশক। তবে পরিকল্পনা এমনভাবে করা হয়েছে, যাতে সময়ের সাথে সাথে এর সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশ আরও গভীরভাবে অনুভূত হয়। যেমন বহাউল্লাহ অনুভব করেছিলেন, দীর্ঘ বন্দিত্বের পর প্রকৃতির নীরবতায় এসে।

পুরো সংরক্ষণ প্রকল্প শেষ হলে বাগান আরও সুন্দর ও সুশোভিত হয়ে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হবে। আগতরা প্রকৃতির সরল সৌন্দর্য, বৈচিত্র্যময় বৃক্ষরাজি ও রঙের সমন্বয়ের মাঝে আধ্যাত্মিক অনুপ্রেরণা পাবেন।

এই বাগান শুধু চক্ষুসুখ নয়, এটি ধ্যান ও ভাবনার খোরাকও জোগায়। প্রকৃতির সরলতা ও বৈচিত্র্য আমাদের আত্মাকে আনন্দিত করে এবং জীবনে নতুন চিন্তা ও প্রয়োগের দিশা দেয়।

মাজরিহ প্রাসাদের এই নতুন সাজানো বাগান তাই শুধু ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘিরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পুনরুদ্ধারই নয়—এটি শান্তি, ধ্যান এবং আধ্যাত্মিকতার একটি জীবন্ত প্রতীক হয়ে উঠছে।

কলকাতায় আন্তঃধর্মীয় আলোচনায় বাহাই শিক্ষার বার্তা---------------------------------------------------------৩১ আগস্ট: ভা...
02/09/2025

কলকাতায় আন্তঃধর্মীয় আলোচনায় বাহাই শিক্ষার বার্তা
---------------------------------------------------------
৩১ আগস্ট: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মুসলিম সামাজিক সংগঠন তাহরিক ফাউন্ডেশন এক আন্তঃধর্মীয় আলোচনা সভার আয়োজন করে। “শান্তি ও সম্প্রীতি” শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় ঐতিহ্যের মানুষের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া, সৌহার্দ্য ও ঐক্যের বার্তা প্রচার করা।

সভায় মুসলিম সমাজের পাশাপাশি হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন, শিখ ও বাহাই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। বাহাই সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মি. পল্লব গুহ। তিনি তাঁর বক্তব্যে সকল ধর্মের অভিন্ন ঐশী উৎস ও বাহাই শিক্ষায় বর্ণিত “বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য”র নীতিকে বিশেষভাবে তুলে ধরেন। ভারতের সামাজিক বাস্তবতায় এই নীতির সৌন্দর্য ও প্রয়োজনীয়তাও তিনি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেন।

“শিশুদের ভবিষ্যতের জীবনরেখা”: কাটুয়োলা গ্রামে প্রথম হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা--------------------------------------------------...
28/08/2025

“শিশুদের ভবিষ্যতের জীবনরেখা”: কাটুয়োলা গ্রামে প্রথম হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা
------------------------------------------------------------------------
নবদিবস আন্তর্জাতিক নিউজ ডেস্ক: কাটুয়োলা, মউনিলুঙ্গা জেলার দীর্ঘদিন ধরে কাটুয়োলা গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক শিক্ষার পথ মানেই ছিল বাড়ি ছেড়ে দূরের স্কুলে যাওয়া। প্রতিদিন দীর্ঘপথ অতিক্রম বা সপ্তাহান্তে বাড়ি ফেরা এই যাত্রা শুধু পারিবারিক জীবনের ছন্দকেই ব্যাহত করত না, বরং তরুণদের এমন প্রভাবের মুখোমুখি করত যা নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষার বিপরীত—যে শিক্ষার পরিবেশ সম্প্রদায় কয়েক দশক ধরে লালন করেছে।

কিন্তু গত শিক্ষাবর্ষের শুরুতে এই চিত্র পাল্টে যায়। কাটুয়োলার প্রতিটি পথ এখন গিয়ে মিলেছে নতুন আশার দ্বারে। সম্প্রদায়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মউনিলুঙ্গা জেলায় প্রথমবারের মতো ‘কাসেলোকি সেকেন্ডারি স্কুল’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপ গ্রামীণ শিক্ষার ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।

কাসেলোকি সেকেন্ডারি স্কুলের উদ্বোধন শুধুমাত্র একটি ভবন নির্মাণ নয়; এটি প্রতিফলিত করছে এমন একটি শিক্ষাকেন্দ্রের জন্মকে, যা তরুণ প্রজন্মের পাশাপাশি পুরো সম্প্রদায়ের আধ্যাত্মিক, নৈতিক এবং বৌদ্ধিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। স্থানীয়রা আশা করছেন, এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষার পাশাপাশি এমন এক পরিবেশ তৈরি করবে যেখানে ভালোবাসা, ঐক্য এবং নৈতিকতার আলোয় আলোকিত হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।

সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, এই উদ্যোগ একটি গভীর উপলব্ধির প্রতিফলন—যে আধ্যাত্মিক নীতিমালা কেবল ব্যক্তিগত জীবনে নয়, বরং সম্মিলিতভাবে সমাজের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার পথও দেখাতে পারে।

কাটুয়োলার মানুষের বিশ্বাস, শিক্ষার এই নতুন দিগন্ত শুধু তাদের সন্তানদের নয়, বরং সমগ্র সম্প্রদায়ের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জীবনরেখা হয়ে উঠবে।

Address

7A, 6th Floor, North PG Tower, Gourhanga
Rajshahi
6100

Telephone

+8801712100955

Website

http://nobodibosh.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nobo Dibos posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nobo Dibos:

Share

Category