Why to do Network Marketing

Why to do Network Marketing Always think positive

27/12/2023

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম):
১৯৯৮ সালে শ্রীলঙ্কার বংশোদ্ভূত জনাব নারায়ণ দাস নামের এক ব্যক্তি কানাডার মাধ্যম হয়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে এসে এমএলএম ব্যবসার আবির্ভাব ঘটান। তিনি বাংলাদেশে এসে জিজিএন বা গ্লোবাল গার্ডিয়ান নেটওয়ার্ক কোম্পানির মাধ্যমে এমএলএম চর্চা শুরু করেন। পরবর্তীতে কোম্পানিটি ভেঙ্গে নিউওয়ে প্রাইভেট বাংলাদেশ লি: এবং ডেসটিনি-২০০০ লি: নামের আরো দুইটি কোম্পানির জন্ম হয়। এরপরেই বাংলাদেশে এই পদ্ধতির ব্যপক কার্যক্রম শুরু হয়। ডেসটিনি-২০০০ লি: নামের কম্পানিটি প্রথমের দিকে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে দিয়ে পার হলেও পরের দিকে খুব ভালভাবেই চলছিল ২০১২ সাল পর্যন্ত। কম্পানিটির কর্নধার জনাব মোহাম্মদ হোসাইন এবং রফিকুল আমিনের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশে কম্পানিটির ৪৫ লক্ষ ক্রেতাপরিশেক তৈরি হলেও বিভিন্ন অনিয়ম ও অর্থ কেলেংকারির দায়ে দুইজনইকেই কারা বরন করতে হয়েছে । এরপর বাংলাদেশে শুরু হয় এটাকে নিয়ে বিতর্ক।



অবশেষে ২০১৩ সালে এমএলএম আইন পাস হয় এবং আইন তৈরি হয় যা ২০১৩ সালের ৪৪ নং আইন। মহান জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ১৯ আগস্ট, ২০১৩ সোমবার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কার্যক্রম (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩-এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আইন প্রনয়নের জন্য বিষয়টি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানা গেছে ।



২০১৪ সালের মার্চ মাসের দিকে কিছু কোম্পানিকে সরকার লাইসেন্স দিলেও ২০১৫ সালের শেষের দিকে এসে সব এমএলএম কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করে দেয়া হয়।এরপর থেকে কিছু কোম্পানি কোর্টের মাধ্যমে স্টে অর্ডার নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছিল। কিন্তু বর্তমানে সরকার এটিও বন্ধ করে রেখেছে এবং নতুন করে কোন কোম্পানিকে কোর্টের মাধ্যমে স্টে অর্ডার নিয়ে ব্যবসা পরিচালনারও অনুমতি দিচ্ছে না । ফলে, প্রতিনিয়ত নেতিবাচকদের বিরুদ্ধে মোকাবেলা করে যেতে হচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কর্মী ও মালিকগণদের।



বর্তমানে বাংলাদেশে পাচঁ শতাধিকেরও বেশী কম্পানি বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশের মধ্যেদিয়ে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) ব্যাবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে । এর মধ্যে কিছু কিছু কম্পানি আবার ই-কর্মাস বা অন্যন্য নামে তাদের নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করছে ।

সর্বোপরি, সরকারের সঠিক গাইডলাইন পেলে বাংদেশের অর্থনিতিতে ব্যাপক অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) কোম্পানিগুলোর । সাথে দেশের বেকার সমস্যা দূরিকরনের ক্ষেত্রেও দারুন ভূমিকা রাখতে পারে ।

27/12/2023

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি এবং এর ইতিহাস l
প্রথমে আমাদেরকে জানতে হবে, নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ৫ বা ১০ বছরের পুরনো ইন্ডাস্ট্রি নয়। এটি প্রায় শত বছেরের পুরানো ইন্ডাস্ট্রি ।

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) এর বাংলা পরিভাষা হচ্ছে বহুমুখী পণ্য বিপণন পদ্ধতি। এটি মূলত মধ্যস্বত্ত্বভুগীদেরকে (যেমনঃ এজেন্ট-পাইকারী বিক্রেতা-খুচরা বিক্রেতা) বাদ রেখে সরাসরি কাস্টমারের কাছে পণ্য বিক্রয় করে এবং কোন ক্রেতা যদি তার নিকটাত্বীয় বা বন্ধুদের কাছে বিক্রয় সহযোগীতা করেন তাহলে এর লাভের একটা অংশ পুনরায় কমিশন আকারে ফেরত দেওয়েই হচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) এর মূল ব্যবসা । আর এই পুরো সিস্টেমটাকেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং(এমএলএম) বলা হয় ।



ব্যবসাটি দলগতভাবে করা হয় বিধায় একে অপরের সহযোগিতায় কাজটি অনেক সহজ হয় এবং পন্য বিক্রয় হয় দ্রুত গতিতে । এটি মূলত ১ জন থেকে ২জন, ২ জন থেকে ৪ জন, আবার ৪ জন থেকে ৮ জন, এভাবেই এর পরিধি বাড়তে থাকে । একসময় এটি বিশাল জনগোষ্টিতে পরিনত হয় ।



এই পদ্ধতিটি ১৯২০ সালে আমেরিকার একজন ফেরিওয়ালা প্রথম আবিষ্কার করেন, যার নাম হেনরি হেইনজ । পরবর্তীতে, ড. কার্ল রেইনবর্গ আধুনিক এমএলএম-এর জন্ম প্রবর্তন করেন ১৯৩০ সালের দিকে। ১৯৩৪ সালে দিকে তিনি কেলিফোর্নিয়া ভিটামিন কর্পোরেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেন এবং মাল্টিভিটামিন বা ফুড সাপ্লিমেন্ট বিক্রয় শুরু করেন। ১৯৩৯ সালে কোম্পানিটির তার নাম পরিবর্তন করে নিউট্রিলাইট প্রডাক্টস ইনকর্পোরেশন নামকরণ করেন। বর্তমানে কোম্পানিটি এভন প্রডাক্টস ইনকরপোরেশন নামে পরিচিত।



তারপর ১৯৪৯ সালে তাদের এই কোম্পানিতে দুজন ডিসট্রিবিউশন যুক্ত হন, তাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন, জে ভেন এন্ডেল এবং দ্বিতীয় জন রিচ ডিভস । পরের ১০ বছর তারা খুব দক্ষতার সাথে কাজ করেন। এরপর তারা তাদের ব্যাবসা পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেন। তারপর এই দুজন মিলে ১৯৬০ সালে নতুন আরেকটি কোম্পানি তৈরি করে যাকে আপনারা এমওয়ে নামে চিনেন। এই কোম্পানিটির আসল নাম হলো দি এমেরিকান ওয়ে ।

১৯৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংসদীয় বিলের মাধ্যমে মাত্র ১০ ভোট বেশি পেয়ে এই ব্যবসা আইনগত স্বীকৃতি পেলে এর বিকাশ সারা বিশ্বে আরও দ্রুততর হয় এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই পদ্ধতিতে ব্যপকহারে ব্যবসা পরিচালনা শুরু হয়

27/12/2023

কেন আমি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ব্যবসা করার পরামর্শ দিই? - ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপার্ট রবার্ট কিয়োসাকি

রবার্ট কিয়োসাকি একজন আমেরিকান ইনভেস্টর, বিজনেস ম্যান, সেল্ফ-হেল্প অথর এবং মোটিভেশনাল স্পিকার (ঠিকঠাকভাবে বাংলা করতে না পারায় দু:খিত)। রিচ ড্যাড ব্র্যাণ্ডের আন্ডারে প্রকাশিত রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড বইটির জন্য উনি সর্বাধিক বিখ্যাত। এই রিচ ড্যাড সিরিজে উনি ১৫ টি বই লিখেছেন যার সবগুলো মিলে ২৬ মিলিয়নেরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। বই ছাড়াও তিনি ইয়াহু ফিন্যান্সের একজন নিয়মিত কলামিস্ট যার অবস্থান ফিন্যান্সের এক্সপার্ট সেকশনে।

তিনি বই ছাড়াও ভিডিও সিডি, অডিওটেপ এবং গেমসের মাধ্যমে মানুষকে ফিন্যান্সিয়াল নলেজ দিয়ে থাকেন। তার সেমিনার এবং প্রোগ্রামগুলো বিশ্বজুড়ে খুবই জনপ্রিয়। যদিও উনি একজন ব্যবসায়ী কিন্তু তার অন্তরের অন্ত:স্থল থেকে তিনি একজন শিক্ষক এবং উনি মানুষকে শেখাতে ভালবাসেন। তার শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বিশ্বের অসংখ্য মানুষ অর্থনৈতিক মুক্তি/স্বাধীনতা অর্জন করেছে এবং অধিকতর ভাল আর্থিক জীবন-যাপন করছে। তার রচিত বইগুলো টাকা এবং জীবন সম্পর্কে যেকোন মানুষের জ্ঞানের ভাণ্ডার খুলে দেয়।

উনি যে শিক্ষায় মানুষকে শিক্ষিত করতে চান সে শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উনি নিজে আজ একজন অত্যন্ত সফল ব্যক্তি এবং উনি মন থেকে চান যেন পৃথিবীর সব মানুষ তার মত করেই সাফল্যের শিখরে আরোহণ করতে পারে। আর এজন্যই এত বড় মাপের একজন ব্যবসায়ী হয়েও তিনি মানুষকে শিক্ষা দেয়ার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

২০০৭ সালে আমেরিকার আবাসন ব্যবসার মোগল ডোনাল্ড ট্রাম্প (উনি নিজে একটি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানির মালিক) এবং কিয়োসাকি যৌথভাবে একটি বই লেখেন। বইটি অত্যন্ত চমৎকার এবং বইটিতে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে এই দুই ব্যক্তির সরাসরি উপদেশ উঠে এসেছে।

বইটিতে একটি অধ্যায় আছে এই নামে : why do you recommend network marketing

এ বিষয়ে কিয়োসাকি এবং ট্রাম্প দুজনেই তাদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন। আমি আজ কিয়োসাকির অভিমত এর বাংলা অনুবাদ করছি।
----------------------------------------------------------------------------------
যখন আমি প্রথম নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ব্যবসা সম্পর্কে শুনেছিলাম তখন আমি এর বিরুদ্ধে ছিলাম। আমি এর সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছিলাম। কিন্তু যখন আমি খুব গভীরভাবে চিন্তা করলাম ব্যবসাটা নিয়ে তখন আমি এই ব্যবসার মধ্য

27/12/2023

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং থেকে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় |
What are the benefits of Network Marketing

Pranab Debnath

আবার সেই লোক ধরার নক্সা। মানে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (Multi level marketing) অথাবা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং (Network marketing)। এই নক্সাটা দেখলেই আমাদের মাথার পোকা গুলি হঠাৎ নড়ে ওঠে। আবার সেই ফন্দি, কলঙ্ক নয়ত কেলেঙ্কারী (Scheme, Scam or Scandal)। অথচ এই ইন্ডাস্ট্রিটা একটা সম্পূর্ণ প্রমাণিত এবং ক্ষমতাশালী ইন্ডাস্ট্রি। আজ আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করবো নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর উপকারিতা এবং সত্যতা (Benefits and fact) এবং কি ধরনের মানসিকতার মানুষ এখান থেকে বেশী সফল হতে পারেন।

network marketing, network marketing tips, network marketing success tips
Network marketing benefits

এম এল এম ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে ধারনা

মাল্টি লেভেল মার্কেটিং এই ইন্ডাস্ট্রিটা খারাপ নয়। কিছু খারাপ মানুষ এবং কিছু খারাপ কম্পানী এই ইন্ডাস্ট্রিটাকে খারাপ করে রেখেছে। এর ফলে আমরা এবং আপনারা যারা এই এম এল এম ইন্ডাস্ট্রি-টাকে ভিষনভাবে সমর্থন করি অথবা এই ইন্ডাস্ট্রির সাথে যুক্ত তাদের প্রবল অস্বীকৃতির (Negativity) সম্নুখীন হতে হয়। তো এই ক্ষেত্রে এই নেতিবাচক কথা কারা বলে? পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু কাকাবাবু, যারা নিজের জীবনে কিছু করতে পারে নি। আমাদের কাছের কিছু বন্ধু বান্ধব যারা এখান থেকে অসফল হয়েছে। আপনার পারা প্রতিবেশি, যারা আপাকে সফল দেখতে চায় না। এমনকি আমাদের বাবা, মা এবং সহধর্মিনী স্ত্রী পর্যন্ত। তারা বলেন এই পথে এগিয়ো না, এগোলেই মৃত্যু। সুতরাং আপনি বুঝতে পারছেন আমাদের লড়াইটা কত কঠীন। অথচ দেখুন এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার ফলে আমরা আজ কত ধরনের সুবিধা পেতে পারি।
এম এল এম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার উপকারিতা –

(১) এই ইন্ডাস্ট্রিতে আপনি আপনার পেমেন্ট চেক নিজেই লিখতে পারেন।

(২) যদি আপনি পরিশ্রমী হন, তাহলে আপনার রোজগার সুরক্ষীত থাকবে।

(৩) খুব অল্প বিনিয়োগ করেও আপনি বড় রিটার্ন পেতে পারেন।

(৪) উদ্যোক্তা মানসিকতা (Entrepreneurial mentality) মানুষের কাছে সময়ের স্বাধীনতা একটি বড় শক্তি। সুতরাং এই ইন্ডাস্ট্র থেকে আপনি সময়ের স্বাধীনতা (Time freedom) পেতে পারেন।

(৫) আপনার ব্যবসা একই জায়গায় থেমে থাকবে না, আপনি যেখানে খুশি সেখানে ভ্রমণ করে খোলা বাজারে এই ব্যবসা করতে পারবেন।

(৬) এটা এমনই এক ইন্ডাস্ট্রি যেখানে আপন

27/12/2023

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ইতিহাস ও বাংলাদেশ :

এমএলএম বা মাল্টি-লেভেল মার্কেটিং এর বাংলা পরিভাষা হচ্ছে বহুমুখী পণ্য বিপণন পদ্ধতি। মূলত মধ্যস্বত্ত্বভুগীদের বাদ রেখে সরাসরি কাস্টমারের কাছে পণ্য বিক্রয় করে এর লাভের একটা অংশ পুনরায় ক্রেতার কাছে ফেরত দেওয়ার জন্যই এমএলএম এর জন্ম হয়েছিল। বাংলাদেশে জিজিএন বা গ্লোবাল গার্ডিয়ান নেটওয়ার্ক ও টিসি বা টং চং নামের দুটি কোম্পানির মাধ্যমে ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে এমএলএম এর জন্ম হলেও এই পদ্ধতিটি প্রথম আবিষ্কার করেন ১৯২০ সালে আমেরিকার এক ফেরিওয়ালা যার নাম হেনরি হেইনজ ।

আর আধুনিক এমএলএম-এর জন্ম হয় ১৯৩০ সালে। আবিষ্কারকের নাম ড. কার্ল রেইনবর্গ । ১৯৩০ সালে তিনি কেলিফোর্নিয়া ভিটামিন কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করে ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট বিক্রয় শুরু করেন। ১৯৩৯ সালে কোম্পানি তার নাম পরিবর্তন করে নিউট্রিলাইট প্রডাক্টস কোম্পানি ইনকর্পোরেশন নামকরণ করেন।বর্তমানে কোম্পানি Avon Products inc নামে পরিচিত।১৯৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংসদীয় বিলের মাধ্যমে মাত্র ১০ ভোট বেশি পেয়ে এই ব্যবসা আইনগত স্বীকৃতি পেলে এর বিকাশ দ্রুততর হয়। ১৯৯৮ সালে শ্রীলঙ্কার বংশোদ্ভূত নারায়ণ দাস নামের এক ব্যক্তি কানাডার মাধ্যম হয়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে এমএলএম আবির্ভাব ঘটান। তিনি বাংলাদেশে এই পদ্ধতি বা এমএলএম চর্চা করলেও কিছুদিন পর তার কোম্পানি ভেঙ্গে টং চং নামের আরেকটি কোম্পানি নতুন করে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। তারাও কিছুদিন পর বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় নিউওয়ে প্রাইভেট বাংলাদেশ লি: এবং ডেসটিনি-২০০০ লি: নামের আরো দুইটি কোম্পানির জন্ম হয়। এরপরেই বাংলাদেশে এই পদ্ধতির চর্চা শুরু হয়। প্রথমের দিকে বুঝতে কস্ট হলেও পরের দিকে খুব ভালভাবেই চলছিল ২০১২ সাল পর্যন্ত।এরপর বাংলাদেশে শুরু হয় এটাকে নিয়ে বিতর্ক। অবশেষে ২০১৩ সালে এমএলএম আইন পাস হয় এবং আইন তৈরি হয় যা ২০১৩ সালের ৪৪ নং আইন। এরপর ২০১৪ সালের মার্চ মাসে কিছু কোম্পানিকে লাইসেন্স দিলেও ২০১৫ সালের শেষের দিকে সব এমএলএম কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করা হয়।এরপর থেকে কিছু কোম্পানি স্টে অর্ডার নিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। এরপরও প্রতিনিয়ত নেতিবাচকদের বিরুদ্ধে মোকাবেলা করে যেতে হচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কর্মী ও মালিকগণদের।
শেখ মায়িশা

Address

Rajshahi

Telephone

+8801870826612

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Why to do Network Marketing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Why to do Network Marketing:

Share