আলোক রশ্মি

আলোক রশ্মি Knowledge is power when it is on the path of light.

যে শিক্ষা আলো দেয় না সেটা প্রকৃত শিক্ষা নয়। শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে আলোর পথের সন্ধান দেয়া, যেই আলো স্রষ্টাকে চেনায় এবং দুনিয়া ও আখেরাত উভয় জগতের সফলতার পথ আবিষ্কার করে। দ্বীন ছাড়া দুনিয়া কিংবা দুনিয়া ছাড়া দ্বীন পূর্ণতা পায় না।

12/07/2025

Carry Craft পেইজটিতে পাবেন চমৎকার ও অনন্য প্রোডাক্টের সমাহার। Luxury সব ব্যাগের কালেকশন পেতে পেইজটিতে লাইক ফলো দিয়ে রাখুন-
https://www.facebook.com/share/19ApmHdfj1/

Welcome to Carry Craft – where style meets quality.
Discover our curated collection of elegant handbags, totes, backpacks, and more – crafted for every occasion.

Cash on Delivery all over Bangladesh

16/10/2024

দোয়া কবুলের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও দরূদ শরীফসহ দোয়া করা জরুরী। আল্লাহর প্রশংসা যেমন, ‘আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আলামিন’ দোয়ার শুরুতে বলা। এছাড়া ইসমে আজমের সহিত দোয়া করা উত্তম। হজরত আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ইসমে আজম এই আয়াতদ্বয়ে রয়েছে,

‘ওয়া ইলাহুকুম ইলাহু ওয়াহিদুন লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রাহমানুর রাহিম।’ সূরা বাক্বারা : ১৬৩
‘আলীফ লাম মীম। আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম।’ সূরা আল ইমরান : ১

05/06/2024

হজরত আবু নাঈম ও ইবনে আবি শায়বা (রহ.) একটি আমলের কথা বর্ণনা করেছেন।

তারা বলেন, যে ব্যক্তি নিম্নের দোয়া একবার পাঠ করবে- আল্লাহতায়ালা তার সত্তরটি বিপদ দূর করে দেবেন। আর সর্বনিম্ন বিপদ হলো দরিদ্রতা। আর অন্য বিপদগুলো এর চেয়েও অনেক বড় বড়।

বাংলা উচ্চারণ: ‘লা হাউলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি ওয়ালা মালজাআ ওয়ালা মানজাআ মিনাল্লাহি ইল্লাহ ইলাইহি।’

দরিদ্রতা থেকে মুক্তির জন্য এই দোয়াটিও পড়তে পারেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) সব সময় এই দোয়া করতেন-

বাংলা উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাকরি ওয়াল কিল্লাতি ওয়াজজিল্লাতি, ওয়া আউজুবিকা মিন আন আজলিমা আও উজলামা।’

অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাইছি দরিদ্রতা থেকে, আপনার কম দয়া থেকে ও অসম্মানী থেকে।

আমি আপনার কাছে আরও আশ্রয় চাইছি- জুলুম করা থেকে অথবা অত্যাচারিত হওয়া থেকে।’ (বুখারি, হাদিস : ১৫৪৪)

16/02/2023

যে দোয়া পড়লে ১০ লাখ নেকি লাভ হয়:

সামান্য চেষ্টা করলেই, মানুষ অনেক সওয়াব ও নেকি অর্জন করতে পারে। পেতে পারে আল্লাহর পক্ষ থেকে অসংখ্য প্রতিদান। কারণ, মহান আল্লাহ তাআলা বন্দার প্রতি অনুগ্রহশীল। অতএব, প্রয়োজনের তাগিদে যখন বাজারে, শপিংমলে কিংবা দোকানপাটে যাই— তখন অত্যধিক সওয়াব লাভের একটি দোয়া পড়তে পারি।

হাদিস শরিফে আছে, বাজারে গিয়ে দোয়াটি পড়লে, ১০ লাখ নেকি লাভ হয়। অনেকে এই দোয়াকে দশ লাখ নেকির দোয়া বলে থাকে। দোয়াটি এখানে উল্লেখ করা হলো—

দোয়াটির আরবি :

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ، وَلَهُ الْحَمْدُ، يُحْيِيْ وَيُمِيْتُ، وَهُوَ حَيٌّ لاَ يَمُوْتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

বাংলা উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ইউহয়ি ওয়া ইউমিতু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাই-ইং কাদির।

অর্থ : আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তিনি এক, তার কোনো অংশীদার নেই, সকল ক্ষমতা তাঁই, সমস্ত প্রশংসা তার জন্য, তিনিই প্রাণ দান করেন ও মৃত্যু দেন, তিনি চিরজীবী, তিনি কখনো মৃত্যুবরণ করবেন না, তাঁর হাতেই মঙ্গল এবং তিনিই সব সময় প্রত্যেক বস্তুর ওপর ক্ষমতার অধিকারী।

মুহাম্মাদ ইবনে ওয়াসি (রহ.) থেকে বর্ণিত, আমি মক্কায় পৌঁছালে আমার ভাই সালিম ইবনে আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রা.) আমার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি তাঁর বাবা থেকে, তাঁর দাদার সূত্রে আমার কাছে হাদিস বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে লোক বাজারে প্রবেশ করে উপরোক্তা দোয়াটি বলে— তার জন্য আল্লাহ তাআলা দশ লাখ নেকি বরাদ্দ করেন। তার দশ লাখ গুনাহ মাফ করেন এবং তার দশ লাখ গুণ সম্মান বৃদ্ধি করেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪২৮; ইবনে মাজাহ : ৫/২৯১, হাদিস : ৩৮৬০; হাকেম : ১/৫৩৮)

অন্য একটি বর্ণনায় আছে, ‘বাজার প্রবেশ করে, যে ব্যক্তি এই দোয়াটি পাঠ করবে— আল্লাহ তাআলা তার জন্য ১০ লক্ষ পুণ্য লিপিবদ্ধ করবেন। তার ১০ লক্ষ পাপ মোচন করে দেবেন। তাকে ১০ লক্ষ মর্যাদায় উন্নীত করবেন এবং জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করবেন।’ (সহিহ তিরমিজি, হাদিস : ৩৪২৯; ইবনে মাজাহ, তাওহিদ পাবলিকেশন/হাদিস : ২২৩৫; মিশকাত, হাদিস একাডেমি/হাদিস : ২৪৩১)

কেউ কেউ হয়ত মনে করতে পারেন, তখনকার মতো এখন আর সে ধরনের বাজার নেই। এখন অত্যাধুনিক বিভিন্ন বাজার তৈরি হয়েছে। যেখানে কোলাহল, হৈ-চৈ, চেঁচামেচি ও ভিড়-দুর্গন্ধ ইত্যাদি নেই। এমনকি বাজারে গিয়ে এখন কথা বলারও প্রয়োজন পড়ে না। তাই এই ধরনের বাজারে গিয়ে— যদি এই দোআ পড়া হয়, তাহলে ১০ লাখ নেকি কি সত্যি পাওয়া যাবে? তাদের জন্য উত্তর হলো- আল্লাহ চির মহান ও দয়ালু। তিনি সবাইকে সবার কল্যাণ চান। নেকি ও সওয়াবে সকলকে ঋদ্ধ করতে চান। সুতরাং যে কেউ বাজারে গিয়ে এই দোয়া পড়লে, আশা করা যায়— সে অবশ্যই ১০ লাখ নেকি অর্জন করবেন।

31/01/2023
30/09/2022

"সুসংবাদ তার জন্য,
যার হিসাবের খাতায় বেশি ইস্তিগফার পাওয়া যাবে"।

(সুনানে ইবনু মাজাহ: ৩৮১৮)

আজ রাত থেকে বিজোড় রাত শুরু হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে লাইলাতুল কদর নসীব করুন। আমীন।
22/04/2022

আজ রাত থেকে বিজোড় রাত শুরু হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে লাইলাতুল কদর নসীব করুন। আমীন।

15/04/2022
13/04/2022

কয়েকটি মাসনূন ইস্তিগফার
_______________________

মুমিন যে কোনো ভাষায় ও বাক্যে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে পারেন। ভাষা বা বাক্যের চেয়ে মনের অনুশোচনা ও আবেগ বেশি প্রয়োজনীয়। তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শেখানো বাক্য ব্যবহার করা উত্তম। সাধারণভাবে বিভিন্ন হাদীসে ইস্তিগফারের জন্য ‘আসতাগফিরুল্লা-হ’ (আমি আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাচ্ছি) এবং কখনো এর সাথে ‘ওয়া আতূবু ইলাইহি’ (এবং আমি তাঁর কাছে তাওবা করছি) বাক্য ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে কয়েকটি মাসনূন বাক্য উল্লেখ করছি যেগুলির ফযীলত ও তথ্যসূত্র পরবর্তী আলোচনায় উল্লেখ করা হবে:

যিকর নং ১৪
أَسْتَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লা-হ।
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

যিকর নং ১৫
أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া আতূবু ইলাইহি।
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি।

যিকর নং ১৬
رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ (أنْتَ) التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ (الغَفُوْرُ)
উচ্চারণ: রাব্বিগ্ ফিরলী, ওয়া তুব ‘আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়া-বুর রাহীম। দ্বিতীয় বর্ণনায় ‘রাহীম’-এর বদলে: ‘গাফূর’।
অর্থ: “হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়। দ্বিতীয় বর্ণনায়: তাওবা কবুলকারী ও ক্ষমাকারী।”

যিকর নং ১৭: (৩ বার)
أَسْتَغْفِرُ اللهَ (الْعَظِيْمَ) الَّذِيْ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লা-হাল্ (‘আযীমাল্) লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা হুআল ‘হাইউল কাইঊমু ওয়া আতূবু ইলাইহি।
অর্থ: “আমি মহান আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি, যিনি ছাড়া কোনো মা‘বুদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব ও সর্ব সংরক্ষক, এবং তাঁর কাছে তাওবা করছি।”

যিকর নং ১৮: (সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার)
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِيْ فَاغْفِرْ لِيْ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা, আনতা রাব্বী, লা- ইলা-হা ইল্লা- আনতা, খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা, ওয়া আনা ‘আলা- ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘অ্দিকা মাস তাতা‘অ্তু। আ‘ঊযু বিকা মিন শাররি মা- স্বানা‘তু, আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ লাকা বিযামবি। ফাগ্ফিরলী, ফাইন্নাহু লা- ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা- আনতা।
অর্থ: “হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আপনি ছাড়া কোনো মা‘বুদ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আমি আপনার কাছে প্রদত্ত অঙ্গীকার ও প্রতিজ্ঞার উপরে রয়েছি যতটুকু পেরেছি। আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করি আমি যে কর্ম করেছি তার অকল্যাণ থেকে। আমি আপনার কাছে প্রত্যাবর্তন করছি আপনি আমাকে যত নি‘আমত দান করেছেন তাসহ এবং আমি আপনার কাছে প্রত্যাবর্তন করছি আমার পাপসহ। অতএব, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, আপনি ছাড়া কেউ পাপ ক্ষমা করতে পারে না।”

বই : রাহে বেলায়াত
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ।

28/02/2022

"রাশিয়ার" সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে নিজের দেশকে রক্ষা করতে ইউক্রেনের সাধারণ মানুষ অস্ত্র হাতে নিচ্ছে জন্য তাদেরকে #দেশরক্ষক বলা হচ্ছে! কিন্তু যখন #আফগানিস্তানের যুবক এবং সাধারণ মানুষ আমেরিকা সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই করে নিজের দেশকে রক্ষা করতে অস্ত্র হাতে নিয়েছিল তখন পৃথিবী তাদেরকে #সন্ত্রাসী বলেছিল, একথা স্পষ্ট অমুসলিম অস্ত্র হাতে নিলে দেশরক্ষক,আর মুসলিম অস্ত্র হাতে নিলেই সন্ত্রাসবাদি!

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলোক রশ্মি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আলোক রশ্মি:

Share

Category