01/07/2024
ফেসবুক একাউন্ট ভেরিফাই করার সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে কিছু তথ্য নিম্নে দেওয়া হলো:
সুবিধা:
বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার প্রোফাইল বা পেজের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
প্রমাণিত পরিচয়: ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে আপনি আসল এবং প্রকৃত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান।
ভুয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সুরক্ষা: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট হওয়ার কারণে ভুয়া অ্যাকাউন্ট বা ইম্পারসনেটরদের থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়।
ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি: ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট একটি পজিটিভ ইমেজ সৃষ্টি করে।
সার্চ র্যাংকিং উন্নতি: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট সার্চ রেজাল্টে উপরের দিকে প্রদর্শিত হয়।
অতিরিক্ত ফিচার: কিছু অতিরিক্ত ফিচার এবং টুল ব্যবহার করার সুবিধা পাওয়া যায় যা সাধারণ অ্যাকাউন্টের জন্য উপলব্ধ নয়।
বিশেষ যোগাযোগ: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ফেসবুকের সাপোর্ট টিমের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার সুযোগ থাকে।
বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ: ভেরিফাইড ব্যাজটি আপনার প্রোফাইল বা পেজে বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
অসুবিধা:
গোপনীয়তা হ্রাস: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং পরিচয় প্রকাশ পেতে পারে।
প্রক্রিয়া জটিলতা: ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে কিছু সময় ও ডকুমেন্টেশন লাগে, যা একটু জটিল হতে পারে।
নিয়মের পরিবর্তন: ফেসবুক নিয়ম পরিবর্তন করলে পুনরায় ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি: ভেরিফাইড ব্যাজের মাধ্যমে আপনার প্রতিযোগীরা আপনাকে সহজেই শনাক্ত করতে পারে।
মিথ্যা প্রত্যাশা: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট দেখে অনেকের উচ্চ প্রত্যাশা তৈরি হতে পারে, যা আপনার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
সমাজের চাপ: ভেরিফাইড ব্যাজ থাকার কারণে কিছু মানুষ আপনার কাছ থেকে বেশি প্রত্যাশা রাখতে পারে, যা আপনার সামাজিক চাপ বাড়াতে পারে।
নিরাপত্তা ঝুঁকি: পরিচিতি বাড়লে নিরাপত্তা ঝুঁকিও বাড়ে, যেমন হ্যাকিংয়ের ঝুঁকি।
কাজের চাপ: ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টের কারণে আপনাকে বেশি সক্রিয় থাকতে হতে পারে।
সময় ব্যয়: ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার জন্য সময় ব্যয় করতে হয়।
অতিরিক্ত নজরদারি: ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ভেরিফাইড অ্যাকাউন্টগুলোকে বেশি নজরদারি করে।