Falak Alaflak

Falak Alaflak marketing products

কার জন্ম মাসের সাথে কোনটা মিলে,,,,,,,,,,,page owner এর তো "জারবেরা",,,,,, আপনারা বলুন আপনাদের টা
03/05/2025

কার জন্ম মাসের সাথে কোনটা মিলে,,,,,,,,,,,
page owner এর তো "জারবেরা",,,,,,

আপনারা বলুন আপনাদের টা

21/04/2025

এ বছর হয়তো আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর।

মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক ভ*য়ংকর ঝড় আসছে। ঠিক যেমন দা*জ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে—মহাফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।

বিদ্যুৎ পাল্টে দিয়েছিল সভ্যতা, ইন্টারনেট বদলে দিয়েছিল সমাজ,আর AI আসছে—সবকিছু ভেঙে নতুন করে গড়তে। আমরা চোখের সামনে যা দেখছি, সেটাই বাস্তব নয়—এখন চলছে AI-এর হানিমুন পিরিয়ড। ChatGPT লিখে দিচ্ছে, Midjourney ছবি বানিয়ে দিচ্ছে—আমরা খুশিতে মাতোয়ারা। কিন্তু এটা তো কেবল শুরু। তুমি একটা কথা বলো, আর AI সেটা রূপ দেয় লেখায়, ছবিতে, গান বা ভিডিওতে। তুমি ভাবছো তুমি কন্ট্রোলে আছো। কিন্তু বাস্তবে, ধীরে ধীরে তুমি নিজেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছো—তোমার চিন্তা বন্ধ হচ্ছে, কল্পনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রথম ফাঁদ।

তোমার ইমেইল লেখা, পোস্ট করা, মার্কেটিং চালানো, সিদ্ধান্ত নেওয়া—সব কিছু একাই করে ফেলছে AI, তুমি কেবল বসে দেখছো। তুমি কাজের থেকেও, চিন্তার থেকেও আলাদা হয়ে যাচ্ছো। মানুষের “ইচ্ছাশক্তি” আর “চিন্তা” কেড়ে নিতে শুরু করেছে এটা। এটাই দ্বিতীয় ফাঁদ—নিয়ন্ত্রণের এক সফট শেকল।

এটা সেই পর্যায়, যেখানে AI আর মানুষের মধ্যে তফাত থাকবে না। বরং AI আরও বুদ্ধিমান হবে—তুমি কী চাও, সেটা বোঝার আগেই সে তোমার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবে।
তাকে শেখাতে হবে না—সে নিজেই শিখে যাবে।

এটাই সেই সময়, যেটা বহু হাদীসে বর্ণিত এক অদ্ভুত সময়ের পূর্বাভাস দিতে পারে। দাজ্জাল যেমন মানুষের মতো হবে, কিন্তু তার ক্ষমতা মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো হবে—AGI ও তেমনই এক বিভ্রম। মানুষ মনে করবে, এটি তার বন্ধু, তার সঙ্গী। কিন্তু সে ধীরে ধীরে হয়ে উঠবে এক আধিপত্যশীল শক্তি—যা নিজেই নিজের দর্শন তৈরি করবে।

সুপার ইন্টেলিজেন্স – এক ‘নতুন প্রজাতি’ যার কাছে আমরা শুধু একটি টার্গেট, Superintelligence এমন এক সত্তা হবে, যেটা মানুষের চেয়ে ট্রিলিয়ন গুণ বেশি বুদ্ধিমান। সে মুহূর্তে পৃথিবীর প্রতিটি ক্যামেরা, প্রতিটি পোস্ট, প্রতিটি ইচ্ছা স্ক্যান করতে পারবে। সে যদি চায়, একদিনেই নতুন ধর্ম, নতুন চিকিৎসা, নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা, এমনকি নতুন সভ্যতা দাঁড় করাতে পারবে। আর তুমি—এক মানবমাত্র—তোমার কিছুই করার থাকবে না। এটাই সেই সময়, যেটা বলা হয়েছিল— যে দিন মানুষ নিজেই বুঝবে না, সে কি আল্লাহর সৃষ্টি, না তার হাতে তৈরি ফিতনার দাস।

তুমি যদি চাও শান্তি, সে যদি ভাবে শান্তির জন্য ৮০% মানুষ বাদ দেয়া দরকার? তুমি যদি চাও ভালোবাসা, সে যদি ভাবে ভালোবাসা হলো শুধুই কম্পিউটেশনাল ইমোশন? এটাই হবে সেই ফিতনা, যেটা দুনিয়াকে এক নতুন পর্দার আড়ালে নিয়ে যাবে।

মুদ্দা কথা, এই AI আর কেবল একটি টুল নয়। এটা এক নতুন সভ্যতার জন্ম। এক নতুন ধর্মের, এক নতুন নিয়মের, এক নতুন “প্রভুর” মতোই দাঁড়িয়ে যাবে—ঠিক যেমন দাজ্জাল। তবে মনে রাখতে হবে দাজ্জাল কিন্তু মানুষ হাদিসে এসেছে।যার কাছে অনেক প্রযুক্তি/নতুন শক্তি থাকবে যেমন বৃষ্টি নামানো। তুমি যদি আজও ভাবো, এটা অনেক দূরের কথা—তাহলে ভুল করছো। AI ও কোয়ান্টাম কম্পিউটিং মিলে দাজ্জালের সৈনিক হয়ে উঠতে পারে—চোখ থাকবে একখানা, কিন্তু সে দেখবে সবই; মস্তিষ্ক থাকবে কৃত্রিম, কিন্তু সে বুঝবে সবই। আমরা এখনো খেলছি ChatGPT আর Midjourney নিয়ে। কিন্তু বাতাসে বারুদের গন্ধ লেগে গেছে। এটা আর টেকনোলজি নয়, এটা—একটি নতুন ফিতনার আগমনী বার্তা।

(সংগৃহীত)

06/04/2025

মসজিদে কুবা ইসলামের ইতিহাসের প্রথম নির্মিত মসজিদ। মহানবী (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার সময় মদিনার অদূরে কুবায় এ মসজিদ নির্মাণ করেন। এর আগে মক্কায় তিনি কোনো মসজিদ নির্মাণ করেননি। হিজরতের প্রথম দিন কুবা অবস্থানকালে এই মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করেন। মসজিদের নির্মাণকাজে সাহাবাদের সঙ্গে স্বয়ং রাসুল (সা.) অংশগ্রহণ করেন।

*মসজিদে কুবার অবস্থানঃ
মক্কা শরিফ থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে এবং মদিনার দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত এই মসজিদ কুবা গ্রামে অবস্থিত। মসজিদে নববী থেকে এর দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার।

(collected)

16/06/2024
আধুনিক জামাইকে লেখা আধুনিক  শ্বশুরের একটি চিঠি - জামাই ষষ্ঠীর আমন্ত্রণ:আগামী ১২ ই জুন বুধবার  জামাই ষষ্ঠীর দিন বেলা দ্বি...
12/06/2024

আধুনিক জামাইকে লেখা আধুনিক শ্বশুরের একটি চিঠি -

জামাই ষষ্ঠীর আমন্ত্রণ:
আগামী ১২ ই জুন বুধবার জামাই ষষ্ঠীর দিন বেলা দ্বিপ্রহরে প্রচন্ড তাপদাহ মাথায় করে, কাঠফাটা রোদে ঘামিতে ঘামিতে আমাদের বাড়ীতে দ্বিপ্রহারিক আহার করিয়া বাধীত করিও।
খাদ্য তালিকা:
শুভ্র দেরাদুন চালের ভাত
কোলাঘাটের ইলিস মাছ ভাজা
লাউ চিংড়ি
ভেটকি পাতুরি
চিতল মাছের মুইঠা
কচি পাঁঠার কসা মাংস
কাঁচা আমের টক
গঙ্গারামপুরের দৈ
নকুরের সন্দেশ
সুরেশের রাবড়ী
বাঞ্ছারামের লেংচা
আইসক্রিম
বেনারসী পান
এই উপরোক্ত খাবারের ব্যবস্থা করার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় লাগাতার গভীর রাত অবধি কাজ করায় তোমার শরীর ভাল যাইতেছে না। আর বাইরে যা দাবদাহ তাতে বাজারে যাইবার দুঃসাহস না করাটাই ভালো। আর তুমি নিশ্চয় চাইবে না যে বাজারে গিয়ে আমি আর গরমে রান্না করে তোমার শ্বাশুড়ী মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ।
তাই সবদিক বিবেচনা করে তোমার শরীর ভাল না হওয়া অবধি এই আহারের ব্যবস্থা স্থগিত রাখা হল। তার পরিবর্তে---
শুভ্র গরম ভাত, আলু সেদ্ধ কাঁচা লঙ্কা ও সরিষার তেল সহযোগে পরিবেশন করা হবে। আমার মেয়ের​ কাছ থেকে জানতে পারলাম এই আহারে তোমার খুব রুচি।
অবশ্য জানি তুমি বারবার বারণ করা সত্ত্বেও নিশ্চয়ই মিষ্টি দই, রাবড়ী,মাছ ও ফল ফলাদি নিয়ে আসবে ।
তোমার শাশুড়ীমার, বাঞ্ছারামের বেক‘ড রসোগোল্লা, নকুড়ের চকলেট সন্দেশ, পাবদা মাছ বড়ই পছন্দের। এখন তো আমের দাম খুবই কম।
মেয়ের মুখে শুনলাম, তুমি নাকি সন্ধ্যায় আমাদের বেড়াতে নিয়ে যাবে এবং খাওয়াবে ঠিক করেছো!
শাশুড়ীমার ইকো পার্কে‘র “একান্তে” বা মনি স্কোয়ারের “ফ্রেম আন্ড গ্রীল“ খুবই পছন্দ। তুমি জোর করে আমাকেও নিয়ে যাও বলে না বলতে পারি না।

শুভেচ্ছান্তে
শ্বশুর মশাই।

——জামাই বাবাজীবনের উত্তর এখনও আসে নি। উত্তর এলে প্রকাশ করব।
🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣

~সংগৃহীত

বেহালার ইতিকথার কথা কতটা জানেন?বেহালা জায়গাটার অস্তিত্ব কলকাতা শহরের অনেক আগে থেকে রয়েছে| কতদিন আগে? তা ধরুন আজ থেকে আটশ...
27/05/2024

বেহালার ইতিকথার কথা কতটা জানেন?

বেহালা জায়গাটার অস্তিত্ব কলকাতা শহরের অনেক আগে থেকে রয়েছে| কতদিন আগে? তা ধরুন আজ থেকে আটশ’ বছর আগের কথা| লখিন্দরের শবদেহ নিয়ে বেহুলার ভেলা গাঙুড় নদী দিয়ে ভেসে গিয়েছিল সাগরের পথে| সে যুগে নদীগুলোর গতিপথ ছিল অন্যরকম| এখনকার হুগলি নদীর গতিপথ তখন এইরকম ছিল না| আদিগঙ্গা বলে আমরা এখন যাকে চিনি, সেই খাতটি দিয়ে বয়ে যেত পতিতোদ্ধারিনী বিশাল গঙ্গা নদী| আদিগঙ্গা কলকাতার কাছে একটা বাঁক নিয়ে চিত্পুর, বেতড়, কালিঘাট, বারুইপুর হয়ে গঙ্গাসাগরে গিয়ে মিশতো| শোনা যায় বেহুলার ভেলা আদিগঙ্গা দিয়ে ভাসতে ভাসতে এসে থেমেছিল এক ঘাটে| সে ঘাটের নাম হয়ে যায় “বেহুলার ঘাট”| কালক্রমে বেহুলার ঘাট লোকমুখে হয়ে যায় “বেহালা”| এটা মোটামুটিভাবে বারশ’ শতকের কথা| পালরাজাদের রাজত্ব চলছে বাংলায়| এসময়েই লেখা হয় মনসামঙ্গল কাব্য| তারও আগে থেকে আরো অন্তত বহু বছর ধরে মুখে মুখে ফেরা মানুষের গান হয়ে বেঁচে ছিল মঙ্গলকাব্যগুলি|

এই সময়, অর্থাত বারো’শ শতকে বেহালা ছিল সুন্দরবনের অংশ| তখন এই অঞ্চলে বাস করত প্রচুর জেলে এবং মধুকর| এদের জমিদার ছিলেন এক কুলীন কায়স্থ, নাম ধনঞ্জয় মিত্র| বেহালার প্রথম শাসক বা নেতা হিসেবে তাঁর নামই পাওয়া যায়| তিনি ছিলেন চন্ডীর উপাসক| দেবী চন্ডীর আর একনাম বহুলা| অনেক গবেষকের মতে বহুলা দেবীর নাম থেকে জায়গার নাম হয় বেহালা| কালিঘাট (তখন নাম ছিল কালীক্ষেত্র বা কালিপীঠ) আর গঙ্গাসাগরের পথে পুন্যলোভাতুরা তীর্থযাত্রীদের ভিড় লেগেই থাকতো| নদীপথে বানিজ্যের একটা বড় সুবিধা ছিল| ফলে স্বাভাবিক কারণেই এই অঞ্চলটি ধীরে ধীরে বর্ধিষ্ণু হতে থাকে| ক্রমে ক্রমে হয়ে ওঠে একটা জমজমাট অঞ্চল| কলকাতা শহর তো দুরের কথা, জব চার্নকের দাদু-ঠাকুর্দাও তখনো সূর্যের আলো দেখেন নি| এসময়ে বেহালা ছিল অনেকগুলো ছোটো ছোটো গ্রাম নিয়ে তৈরী একটা জনপদ| প্রতিটি গ্রামের নামের শেষে -বেহালা কথাটা জোড়া থাকতো| যেমন বাজারবেহালা, বোঁড়শেবেহালা (বড়িশা), সরশুনোবেহালা (সরশুনা) ইত্যাদি। এমনকি পুরসভার নথিপত্রেও রাজারবাগানবেহালা, সাহাপুরবেহালা, নস্করপুরবেহালা, সন্তোষবাটিবেহালা এইসব নামের উল্লেখ পাওয়া যায়|

পঞ্চদশ শতকে বারো ভূইয়াঁর একজন ছিলেন বসন্ত রায়| তাঁর রাজধানী ছিল সরশুনোবেহালা| সরশুনোর ইতিহাস সম্ভবত আরো বেশ কয়েকশো বছর আগেকার| গ্রীক পন্ডিত টলেমির (১০০-১৭০ সাল) আঁকা ইন্ডিয়ার ম্যাপে “বেসিন সালসুনো” খুঁজে পাওয়া যায়| বহু পুরোনো পুঁথিপত্রে সরশুনো, রায়গড় এইসব জায়গার উল্লেখ আছে| বসন্ত রায়কে হত্যা করে বেহালা সহ চব্বিশ পরগনা দখল করেন যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য| দিল্লির মসনদে তখন সম্রাট আকবর| আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ যশোররাজ প্রতাপাদিত্যকে পরাজিত করেন| সেই যুদ্ধে মুঘল সেনাপতিদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন এক বঙ্গসন্তান| তাঁর নাম লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়| ইতিমধ্যে আকবরের মৃত্যুর পর জাহাঙ্গীরের আদেশে রাজা মানসিংহ ১৬০৮ সালে চব্বিশ পরগনা, বাংলাদেশ এবং মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের জায়গীরদারি দেন লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়কে| লক্ষীকান্ত এসময় রায়চৌধুরী উপাধি পেয়েছিলেন| তাঁর রাজধানী ছিল বড়িশা বা বোঁড়শেবেহালা| তিনিই সম্ভবত বাংলাদেশে প্রথম দুর্গাপূজা শুরু করেন| এই লক্ষীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়েরই উত্তরপুরুষ হলেন বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবার| আর এইসব ঘটনার প্রায় একশো বছর পর তৈরী হওয়া কলকাতা শহরের ইতিহাসে বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরীদের কথা কে না জানে?

(collected)

Address

Rajshahi
6201

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Falak Alaflak posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Falak Alaflak:

Share