BCS & JOB Exam prepration

BCS & JOB Exam prepration Contuct:
phone namber:01750854087
Mail:[email protected]

30/09/2024

বড়লোক মরলে সবাই কান্দে কিন্তু গরীব মরলে কেউ কান্দেনা।
#উত্তরবঙ্গের মফিজদের জীবনের মূল্য পাহাড়িদের থেকেও কম মনে হচ্ছে । বাঙালি আবার প্রমান করলো যে সরলতা এক ধরণের দূর্বলতা। কুমিল্লা, ফেনির মতো বড়লোক বা পাহাড়িদের মতো অস্ত্র থাকলে সবাই এগিয়ে আসতো ।

25/09/2024

I am going nowhere special at this weakened. Here,
nowhere & special are- ___
1. Adjective, Adverb 2. Adverb, Adjective
3. Adverb, Adverb 4. Adjective, Adjective
Comment the Right answer

30/08/2024

আসুন আবগের ব্যবসা বন্ধ করি। প্রচারেই প্রসার হলেও আবেগের বশীভুত হয়ে সব কিছু প্রচার ঠিক না । কয়েক জন ( কেনো বললাম তা একটু পরে বুঝতে পারবেন ) শিক্ষকে জোড়পূর্বক ছাত্ররা চাকরি থেকে অব্যহতি দিতে বাধ্য করে এই দেখে আপনি আবেগে ভেসে যাচ্ছেন তাই তো । শিক্ষা রিপোর্ট ২০২৩ একটু দেখে আসি । দেশে মোট উচ্চ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৮৯৬০টি তার মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬২৮ টি। ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের সংখ্যা ১২৩টি ( সরকারি নাই ) । স্কুল এন্ড কলেজে সংখ্যা১৪৮০টি তার মধ্যে প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৩ টি। কলেজের সংখ্যা ৩৩৪১টি তার মধ্যে ৬৩৭ টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৩৭ টি। মাদরাসার সংখ্যা ৯২৫৯ টি তার মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩টি । বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৭১টি তার মধ্যে স্বায়ত্তশাসিত ৫৫টি । প্রায়মারি, ভোকেশনাল, প্রফেশনাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কথা বাদই দিলাম (এই ধরণের প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এখনো কাওকে অব্যহতি দেওয়ার খবর আমি জানি না এখন তাই সংখ্যাটা দিলাম না ) । যারা আবেগে ভেসে যাচ্ছেন তারা একটু বলেন তো মোট কত শিক্ষককে ছাত্ররা জোড়পূর্বক চাকরি থেকে অব্যহতি দিতে বাধ্য করেছেন ? সেই সংখ্যাটা ৫০ জনের বেশি নয় নিশ্চয় । এই বার আসেন মূল কথাই । যে সমস্ত শিক্ষককে ছা্ত্ররা অব্যহতি দিয়েছেন তারা সবাই মুলত প্রধান শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ক্ষেত্রে হলের দায়িত্ব শিক্ষকরা এখন প্রশ্ন হলো যে কেনো সাধারণ শিক্ষক নয় কারণ সাধারণ শিক্ষকের কাছে ক্লাস নেওয়ার ক্ষমতা ছাড়া অন্য কনো ক্ষমতা থাকে না বললেই চলে । বিগত ১০-১২ বছরের মধ্যে যে সমস্ত শিক্ষক ঐ আসনগুলোতে জায়গা পেয়েছেন তারা শতকরা ৯৫% ফ্যাসিবাদি সরকারের পা চেটেই গেছেন। চলেন একটু নিজের চিন্তু করি । আপনি বা আমি ১০ বছর আগে কোথায় ছিলাম? এখন কোথায় আছি ? ঠিক একই মতো , যে শিক্ষককে আপনি ক্লাস যেমনটি দেখে এসেছেলেন ঐ শিক্ষক আর তেমনটি নাই এটাই সত্যি । আপনি মানেন আর নই মানেন (বি.দ্র: নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বললাম চাইলে আপনি আপনার প্রিয় শিক্ষক সম্পর্কে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের কাছথেকে জেনে নিতে পারেন এই নিজেস্ব মতামত দেওয়ার কারণ হলো যে যারা কুশিক্ষকদের নিয়ে আবেগ দেখাচ্ছে তারা বর্তমানে কেউই ছাত্র নাই সবাই মোটামুটি কর্মজীবী। ) । বর্তমানে যদি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সম্পদের তদন্ত করা হয় তাহলে ৯৯% প্রধান শিক্ষক তার সম্পদের হিসাব দিতে পারবেনা। আপনি বলতে পারেন শিক্ষক শুধু দূর্নিতি করে ? অন্যদের চখে পরে না ? তাহলে বলবো যে আপনাকে এইটা মনে রাখতে হবে যে শিক্ষক চোর হলে শিখাবেই বা কি? চোর চুরি শিক্ষা দিতে পারে সুশিক্ষা নয় । ছাত্রদের আন্দলনে আনেক পরে শিক্ষকরা একাত্বতা প্রকাশ করেছে তাও আবার সাধারণ শিক্ষকরা কোন প্রতিষ্ঠান প্রধান নয় তাহলে বোঝেন প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে কত সমস্যা আছে। এখন আপনি বলতে পারেন যে তারা দূর্নিতি করেছে বা খারাপ কাজ করেছে তার জন্য দেশে আইন আছে ছাত্ররা বিচার করার কে ? ফ্যাসিবাদি সরকার কে বিতারিত করার মূলে ছিল ছাত্ররা তার পরে জনতা। ফ্যাসিবাদ তৈরি হয় সমাজ থেকে এরপরে রাষ্ট্র । গুটি কয়েক ফ্যাসিবদি দেশ থেকে পালালেও বেশির ভাগই দেশে আছে যে যার অবস্থানে সুতরাং আইনের আশায় বসে থাকলে দেশ থেকে কোন দিন ফ্যাসিবাদ দূর হবে ন। আইন তৈরি হয় মানুষ দ্বারা আইন দ্বারা মানুষ তৈরি হয় না । আমি তো মনে করি প্রয়োজনে ছাত্রদের এতোটুকু ক্ষমতা দেওয়াই যে তারাই প্রতি বছর বা দুই বছর পরপর প্রতিষ্ঠানের মধ্যেথেকে একজন কে নির্বচন করবেন যে, কে হবে প্রতিষ্ঠান প্রধান কারণ অন্যের মাখানো ভাত খাইতে নিজের রুচির আনেক সমস্যা হয় ।

26/08/2024

বাংলাদেশের জান , বাংলাদেশের প্রাণ, সাকিব আল হাসান। যারা সাকিব ভক্ত তারা বলতেছেন যে সাকিব কে আমরা ক্রিকেট দেখে ভালোবাসি, বাংলাদেশ ক্রিকেটে তার আনেক রেকর্ড আছে, বিশ্বের এক নাম্বার অলরাউনডার সুতরাং সাকিব কে দলে রাখা উচিৎ কারণ সাকিব তো মানুষ খুন করেনি এইটা ফেইক বা মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে সাকিবের নামে সাকিবকে ফ্যাসাতে । আচ্ছা সাকিব যে জুয়াড়ু এ বিষয়ে কি কোন সন্ধে আছে ? না নাই কারণ এটা ICC থেকে প্রমানিত। যে খেলুয়ার খেলাটাকে সম্মান করেনা তাকে আপনি কি ভাবে খেলুয়ার ভাবেন? এরপর আসেন শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারি ( সে নিজের বাপের নাম পরিবর্তন করে । কতটা খারাপ মানসিকতার হলে এই কাজ করা যায় চিন্তা করেন একবার ) , এজেন্সি ব্যবসায় দূর্নতি,সোনার ব্যবসায় দূর্নতি, কাকড়ার র্ফাম করে শ্রমিকদের বেতন দেয় না , ক্রিকেট ভক্তদের উপর মারধুর ও চড়াও হওয়া । এখন একটু নিজের বিবেক কে কাজে লাগান তো , যে সাকিব কে আপনি দলে রাখতে বলেন তার কারণ ১টা সেটা হল সে একজন ট্যালেন্ট খেলুয়ার । আর আমি যে সাকিব কে ক্রিকেট থেকে সরায়ে দিতে বলি তার আনেক কারণ । আচ্ছা সাকিব যদি খেলুয়ার না হতো তাহলে কি এই সব দূর্নতি করার সুযোগ পাইতো??? উত্তর হচ্ছে না । সাকিব তার চোদ্দগোষ্ঠির সব বিক্রয় করেও এইসব ব্যবসা করতে পারতো না তার মানে, এইসব ব্যবসা না থাকলে সে এই দূর্নতি গুলোও করতে পারতো না । এখন বিষয়টা যা দাড়ালো তা হল যে সাকিব ক্রিকেট কে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে এই সব দূর্নতি বলেন আর খারাপ কাজ বলেন সবই সে করছে। একটা উধাহরণ দেয় আপনাকে । ধরুন, একজন পুলিশ অফিসর । সরকার একটি অস্ত্র দিয়েছে পুলিশকে তার দায়িত্ব পালন করার জন্য । ঐ পুলিশ তার ডিউটি টাইমে সর্বো্চ্চ নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে কিন্তু ডিউটি টাইমের বাহিরে সে ঐ অস্ত্র প্রদর্শন করে চাঁদাবাজি করে । এখন প্রশ্ন হল যে তার চাকরিটা থাকা উচিৎ নাকি যাওয়া উচিৎ?এই বার আসুন আপনার মনের মধ্যে যে প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সেই দিকে যায় । সাধারণ নাগরিক বা রাজনীতিবিদ হিসাবে মাগুরার সাকিব নাকি ক্রিকেটার সাকিব ? কোন সাকিব কে আওয়ামেলীগ মনোনয়ন দিয়েছিল ? উত্তর হলো ক্রিকেটার সাকিব কারণ সাধারণ নাগরিক বা রাজনীতিবিদ সাকিবের থেকেও আনেক যোগ্যাতা সম্পুন্ন মানুষ মাগুরায় ছিলো তাদের কে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি । কারণ আওয়ামেলীগ ব্যবহার করছে তার যোশ,খ্যাতি কে। সুতরাং উপরের দেয়া উদাহরণটা এই ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য । এখন একটু রাজনীতি ও আইন নিয়ে আলোচনা করি চলেন । আচ্ছা, বিশ্বের বা বাংলাদেশের যে কোন রাজনৈতিক দলের সভাপতি, সাধারণ সম্পদক, সরকার প্রধান, দলীয় এমপি সরাসরি কোন হ্ত্যাকাণ্ড করে?উ্ত্তর হলো না কিন্তু তাদের নামে মামলা হয় কেনো? কারণ ঐসব রাজনৈতিক ব্যক্তির প্রত্যক্ষ্য বা পরোক্ষ্য সম্মতির কারণেই মানুষ কে হত্যা করা হয় এ কারণে তারা দায় এড়াতে পাড়েন না এবং এ কারণেই তাদের নামে মামলা হয় ও বিচার ও হয় । ছাত্র আন্দলন কে কেন্দ্র করে যত জন এ পর্যন্তু মারা গেছে তার দায় সাকিব কোন ভাবেই এড়াতে পারেন না কারণ এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে তিনি কোন প্রতিবাদ করেননি । এটা ভুলে গেলে চলবেনা যে মৌনতা সম্মতির লক্ষণ। সুতরাং সাকিবের বিরুদ্ধে এই মামলা যোক্তিক। যদি কোনদিন শোনেন যে সাকিবের নামে চাঁদাবজির মামলা হইসে তাতেও আমি আবাক হবো না তার যে পরিমান টাকার নেশা ।
মামলা থাকার পরেও যদি ক্রিকেট বোর্ড তাকে দলে রাখে তাহলে দলে বা বর্হিরবিশ্বে কোন প্রভাব পরবে কি না? উত্তর হলো পড়বে। নেপালের লামিচানের কথা মনে আছে নিশ্চয় । শেষ পর্যন্তু নেপাল তাকে খেলার সুযোগ দিলেও যুক্তরাষ্ট তাকে ভিসা দেয়নি । অনেকেই বলেন যে ট্যালেন্ট সকিব আসলে কথাটা হবে ট্যালেন্ট খেলুয়ার সাকিব। টাকা থাকলেই যেমন বৈধ ব্যবসা করা যায় না ( তার জন্য প্রয়োজন ব্যবসায়িক জ্ঞান,পেশান, প্রজ্ঞা) ঠিক তেমনি খেলায় ট্যালেন্ট হলেই যে রাজনীতি তে ট্যালেন্ট হবে এই সাধারণ বিষয়টা সাকিব বুঝতে পারিনি। এই মূহুর্তে যারা সাকিবের সমালোচনা করতেছে তারা কেই খেলুয়ার সাকিবের অবদান অস্বীকার করছেনা কিন্তু এই মূহুর্তে যারা সাকিবের পক্ষে কথা বলতেছে তারা রাজনৈতিক সাকিবের কুকর্মের কথা স্বীকার করতেছে না। রাজনৈতিক অঙ্গনে খুব প্রচলিত একটা বাক্য “ বাক্তির দায় সংগঠন নিবে না ” কিন্তু ব্যক্তি যে সংগঠনের ক্ষমতা কে ব্যবহাকরে অপকর্ম করলে ১০০% সংগঠন ও ব্যক্তি সমান ভাবে দুই পক্ষই দায়ী । এখনে কাঁদা ছোড়া ছুড়ির কোন সুযোগ নাই । গতকাল পাকিস্থানের সাথে টেষ্ট জয়ের পর সাকিব ভক্তদের একটু বেশি আবেগ চাড়া দিছে । নিউজে দেখলাম যে “ডাকাতের পক্ষে চোর সাক্ষি দিচ্ছে ” রুবেল বতেছে সাকিবকে দলে রাখা হক কিন্তু এই রুরেল আনেক আগেই কট খাইতো হ্যাপি কান্ডে। দূর্নিতিবাজ পাপন থাকার কারণে সেদিন মাফ পেয়েছিলো রুবেল । এই একই কান্ডে লামিচান সাজা খেটে তারপর দলে আসছে । এইবার আসি সাকিব -তামিম প্রসঙ্গে, তামিম কে দল থেকে বাদ দেওয়ার কাজটি করেছিল সাকিব, হাতুরে আর পাপন। তামিম কি সাকিবের জায়গাই খেলতো ? তাহলে সাকিবের এতো জ্বলন কেন? বিসিবিতে ইচ্ছেমতো ছুটি নেওয়া, এনসিও নেওয়া, নিয়মভাঙ্গা এই সব কিছুর গুরু সাকিব। যে দলের বড় ভাই গাদ্দার তাহলে ছোট ভাইরা কি শিখবে? এতো কিছুর পরও যদি সাকিব কে দলে রাখে বিসিবি তাহলে ভবিৎষতে বিসিবি কে খুব বড় মাসুল গুনতে হবে কারণ বড়রা অপরাধ করে ছাড় পাইলে ছোটরাও করবে নিশ্চিত ।
এখন যারা সিাকিব কে নিয়ে হাওকাও করতেছেন তারা ড. ইউনুস কে নিয়ে কয়দিন পোষ্ট দিয়েছেন ? সাকিব খেলে যে সুনাম দেশের জন্য বয়ে নিয়ে আসে তা ১০৮ টি দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ আর ড. ইউনুস নোবেল পুরস্কারের পাওয়ার মাধ্যমে পুরো বিশ্বের মধ্যে থেকে বাংলার জন্য সম্মান বয়ে নিয়ে আসেন। একটা ফ্রী উপদেশ দেয় শোনেন , প্রতিটা মানুষ কারো না কারো ভক্ত হবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু অন্ধভক্ত হলে সমস্যা। অন্ধভক্ত হলে মূল যে সমস্যাটা হয় তা হল, বোধ শক্তি ও বিবেক লোভপায় সুতরাং ভক্ত হন সমস্যা নাই অন্ধভক্ত হয়েন না তাহলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা আনেক বেশি । আওয়ামেলীগে (মানবতার মা) ও বিএমপির ( গণতন্ত্রের মায়ের ছেলে ) মতো হবে একসময় যে যাকে ভক্তি করবেন সে পালিয়ে বিদেশ আর বিপদে পড়বেন আপনি । 😄😄😄 পরিশেষে এই কাম্য, যে সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হক ও বিবেক বোধ জাগ্রত হক । আমিন।

09/08/2024
08/08/2024

ডঃ মুহাম্মদ #ইউনূস এর জীবনবৃত্তান্ত:
জন্মঃ ২৮ জুন, ১৯৪০
অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
#পরিবার-Family
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর, এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। মুহাম্মদ ইউনূসের সহধর্মিনী ডঃ আফরোজী ইউনুস। ব্যক্তিগত জীবনে মুহাম্মদ ইউনূস দুই কন্যার পিতা। মুহাম্মদ ইউনূসের ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং ছোট ভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর একজন জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব।
#শিক্ষা জীবন
তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।
#কর্ম জীবন
১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।
ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক “সংহতি দল” পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
Banker to the Poor:Micro-lending and The battle against World Proverty. (১৯৯৮)
Three Farmers of Jobra; Department of Economics, Chittagong University; (১৯৭৪)
#সম্মাননা
ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডাল গ্রহণ করেছেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হলো ইউনূসকে, যিনি এই পদক পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি ও মুসলিম।
বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দুই শতাধিক ব্যক্তির সম্মেলনে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ২০১৩, ৫ মে বুধবার জাতিসংঘ ভবনে এ সম্মাননা জানানো হয়। জাতিসংঘে বিশ্বের সম্পদশালী ব্যক্তিদের এ সমাবেশের আয়োজন করে বিশ্ববিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। একজন সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে ইউনূসকে এ ‘আজীবন সম্মাননা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়।
অ্যাওয়ার্ড
প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড। (১৯৭৮)
রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার। (১৯৮৪)
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৫)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭)
আগা খান অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৯)
কেয়ার পুরস্কার। (১৯৯৩)
নোবেল পুরস্কার (শান্তি)। (২০০৬)
মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র। (১৯৯৩)
মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা (১৯৯৩)
রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ (১৯৯৩)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ (১৯৯৪)
ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড (১৯৯৫)
ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ (১৯৯৫)
আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার (১৯৯৬)
ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৬)
আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি (১৯৯৭)
হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে (১৯৯৭)
শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি (১৯৯৭)
বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (১৯৯৮)বিশ্ব
দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন (১৯৯৮)
সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৮)
অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান (১৯৯৮)
ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স (১৯৯৮) ( Les Justes D’or )
রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৯)
গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি (১৯৯৯)
রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি (১৯৯৯)
রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড (২০০০)
এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি (২০০০)
কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান (২০০০)
আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ (২০০০)
আরতুসি পুরস্কার, ইটালি (২০০১)
গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান (২০০১)
হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম (২০০১)
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন (২০০১)
নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন (২০০১)
মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০২)
বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (২০০৩)
ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন (২০০৩)
জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া (২০০৩)
দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স (২০০৩)
তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন (২০০৪)
সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি (২০০৪)
দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি (২০০৪)
নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান (২০০৪)
গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন (২০০৫)
ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৫)
বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ (২০০৫)
প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি (২০০৫)
ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন (২০০৫)
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নেউসতাদ এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড (২০০৬)
ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড (২০০৬)
সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া (২০০৬)
কনভিভেঞ্চিয়া (উত্তম সহকারিতা) সেউতা পুরস্কার, স্পেন (২০০৬)
দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৬)
সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া (২০০৬)
গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন (২০০৭)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া (২০০৭)
ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড (২০০৭)
নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি (২০০৭)
বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৭)
১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন (২০০৭)
মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল (২০০৭)
জাতিসংঘ সাউথ- সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক (২০০৮)
কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান (২০০৮)
চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া (২০০৮)
মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন (২০০৮)
এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি (২০০৮)
বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল (২০০৯)
এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া (২০০৯)
গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড (২০০৯)
বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড (২০০৯)
সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড (২০১০)
Copy post

08/08/2024

BIO Of Yunus
Professor Muhammad Yunus was born on June 28, 1940. He is the founder and managing director of Grameen Bank, which pioneered microcredit. This is a method of banking where small loans are given to the poor, mostly to women, without collateral, for income-generating activities, to help them get out of poverty.

The third of nine children, Prof Yunus was born in the village of Bathua, Chittagong. His father was Haji Muhammad Dula Mia Shawdagar, a jeweller, and his mother was Sofia Khatun.

In 1944, his family moved to the city of Chittagong, and he studied at Lamabazar Primary School. Later, he passed the matriculation examination from Chittagong Collegiate School. During his school years, he was an active Boy Scout, and travelled to West Pakistan and India in 1952, to Europe, the USA, and Canada in 1955 and to the Philippines and Japan in 1959, to attend Jamborees. In 1957, he enrolled in the Department of Economics at Dhaka University and completed his BA in 1960 and MA in 1961.

Following his graduation, Prof Yunus joined the Bureau of Economics, Dhaka University. Later he was appointed as a lecturer in economics in Chittagong College in 1961. In 1965, he was offered a Fulbright scholarship to study in the United States. He obtained his PhD in economics from Vanderbilt University in the US in 1969. From 1969 to 1972, he was an assistant professor of economics at Middle Tennessee State University in Murfreesboro, TN.

During the Liberation War of Bangladesh in 1971, Prof Yunus founded a Citizen’s Committee in Nashville, TN, published a newsletter named Bangladesh Newsletter, and ran the Bangladesh Information Center in Washington DC with other Bangladeshis living in the US, to raise support for the liberation of East Pakistan and lobby at the US Congress to stop military aid to Pakistan.

Inspired by the birth of Bangladesh in 1971, Prof Yunus returned to that country in 1972, and joined the Economics Department of University of Chittagong after a brief spell in the Planning Commission. He became actively involved with poverty reduction after observing the famine of 1974, and established the Rural Economics Programme as part of the department’s academic programme. In 1975, he organised Nabajug (New Era) Tebhaga Khamar (three share farm), which the government later adopted as the Packaged Input Programme. In 1976, during visits to very poor households in the village of Jobra near Chittagong University, Prof Yunus discovered that very small loans could make an enormous difference to a poor person’s life. Jobra women who made bamboo furniture had to take out loans at usurious rates for buying bamboo, and had to give up their profits to the moneylenders.

Shocked by this reality, he lent $27.00 from his own pocket to 42 people in the village to help them pay back their loans to the loan sharks and be free. When he approached traditional banks to lend to the poor, he found that they were not interested as the poor were not considered creditworthy.

Prof Yunus strongly believed that, given the chance, the poor would repay the borrowed money, and that it would help them work their way out of poverty. After many efforts, he finally succeeded in securing a credit line from Janata Bank, offering himself as the guarantor, for his project to lend to the poor in Jobra in December 1976. On October 2, 1983, the project was converted into a fully fledged bank named Grameen Bank (Village Bank), specialising in making small loans to the poor.

As of May 2008, Grameen Bank (GB) has 7.5-million borrowers, 97% of whom are women. With 2 515 branches, GB provides services in 82 072 villages, covering more than 97% of the villages in Bangladesh. It has lent over $7-billion to poor people since its inception and the repayment rate has been near 100%. All its money comes from the depositors of the bank.

Prof Yunus has also founded a number of companies in Bangladesh to address diverse issues of poverty and development. These include Grameen Phone (a mobile telephone company), Grameen Shakti (an energy company), Grameen Fund (a social venture capital company), Grameen Textile, Grameen Knitwear, Grameen Education, Grameen Agriculture, Grameen Fisheries and Livestock, Grameen Business Promotion, Grameen Danone Foods Ltd, and Grameen Healthcare Services.

He is also the founder of Grameen Trust, which extends the Grameen microcredit system all over the world. In October 2006, Muhammad Yunus was awarded the Nobel Peace Prize, along with Grameen Bank, for their efforts to create economic and social development.

He has won a number of other awards, including the Ramon Magsaysay Award, the World Food Prize and the Sydney Peace Prize. Within Bangladesh, he has received the President’s Award (1978), Central Bank Award (1985), and Independence Day Award (1987), the highest national award. The Bangladesh government brought out a commemorative stamp to honour his Nobel award. Prof Yunus was inducted as a member of the Legion d’Honneur by President Chirac of France. In January 2008, Houston, Texas declared January 14 as Muhammad Yunus Day. He is one of the founding members of the Global Elders, chaired by Nelson Mandela.

Call now to connect with business.

06/07/2024
16/09/2023

Deft- দক্ষ,নিপুণ

for applying any government Jobs go to the link
06/09/2023

for applying any government Jobs go to the link

Teletalk Job Circular is alljobs site in Bangladesh. Alljobs is the best choice of job seekers and recruiters for government and company jobs.

10/08/2023

চৌরাস্তার ইংরেজি কি?
comments below ❤️

11/07/2023

সমুদ্রের বধু' বলা হয়
⏯️ফিনল্যান্ড
▶ব্রিটেন
▶আইসল্যান্ড
▶নরওয়ে

Address

Rajshahi

Telephone

+8801750854087

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BCS & JOB Exam prepration posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BCS & JOB Exam prepration:

Share

Category