Mr Ryder 01

Mr Ryder 01 Welcome to the official page Mr. Ryder 01

সময়টা ছিল ১৯৭৪।এটাই ছিল অগ্রণী ব্যাংকের চেক বই। হ্যাঁ, আমি আজ থেকে ৫১ বছর আগের কথা বলছি।তখন এক টাকায় গরুর গাড়ি ভর্তি বাজ...
09/06/2025

সময়টা ছিল ১৯৭৪।
এটাই ছিল অগ্রণী ব্যাংকের চেক বই। হ্যাঁ, আমি আজ থেকে ৫১ বছর আগের কথা বলছি।
তখন এক টাকায় গরুর গাড়ি ভর্তি বাজার করা যেত।
মাত্র ৫০ টাকায় ৩ থেকে ৫ বিঘা জমি কেনা যেত।
ইন্টারনেট ছিল না, টাচ মোবাইল বা কম্পিউটারও ছিল না।

মনের ভাব প্রকাশ হতো চিঠির মাধ্যমে।
কারো সাথে কথা বলার জন্য অপেক্ষা করতে হতো দিনের পর দিন।
আজ যদি চিঠি পাঠাতেন, সেই খবর পৌঁছাতে সময় লাগত ১৫ থেকে ২০ দিন।

পাড়া-প্রতিবেশীদের সঙ্গে ছিল গভীর সম্পর্ক।
একজনের সুখে-দুখে সবাই পাশে থাকতো।
কে কেমন আছে, কার বাড়িতে কী ঘটছে—সব খবরই থাকত জানা।
মানুষ ছিল কম, ভালোবাসা ছিল বেশি।

আজ ৫১ বছর পেরিয়ে ২০২৫।
আমাদের হাতে এখন মোবাইল আছে, কম্পিউটার আছে, ল্যাপটপ আছে।
ইন্টারনেটের যুগে আমরা বাস করছি—তথ্যের সীমাহীন জগতে।
কিন্তু একটা প্রশ্ন—আমরা আসলে কোথায় আছি?

আজ পাড়ার মানুষটার নাম জানি না,
বাড়ির পাশেই কার মৃত্যু হলো তাও জানি না।
সম্পর্কের গভীরতা কমেছে, আত্মীয়তা হয়ে পড়েছে শুধুই আনুষ্ঠানিক।
পৃথিবী যত আধুনিক হচ্ছে, সম্পর্কগুলো ততই দূরে সরে যাচ্ছে।

আজ বাজার ভরা জিনিস, কিন্তু ভেজালে ভরা।
বিশ্বাস এমন ভেঙে গেছে যে,
নিজের রক্তের সম্পর্কেও এখন সন্দেহ জাগে।

একটু ভাবুন, আমি আর আপনি আসলে কোথায় আছি?
আমরা কি শুধুই প্রযুক্তির সাথে এগিয়েছি, নাকি মানবিকতাকে ফেলে এসেছি বহু পেছনে?

সময় বদলেছে, কিন্তু হৃদয়ের উষ্ণতা কি ততটাই বদলেছে?

হিন্দু বাড়ি থেকে কোন আক্কেলে কোরবানির গরু কিনলা,বাপ? সত্যি ক‌ইরা বলো তো, তোমার ব‌উ এই বুদ্ধি দিছে ,তাই না? সকাল থেইকা গ...
05/06/2025

হিন্দু বাড়ি থেকে কোন আক্কেলে কোরবানির গরু কিনলা,বাপ? সত্যি ক‌ইরা বলো তো, তোমার ব‌উ এই বুদ্ধি দিছে ,তাই না? সকাল থেইকা গরু আমার বাড়িতে আর এই সন্ধ্যা বেলায় আমি খবর পাইলাম... এইটা রতনের মার গরু। আজকে তোমার আব্বা নাই ব‌ইলা সংসারে আমার কোনো দাম নাই।

জাহানারা বানু বিছানায় শুয়ে শুয়ে হাঁপাচ্ছেন। তার হাঁপানির সমস্যা রয়েছে। রেগে গেলে তিনি হাঁপাতে থাকেন।

জাহানারা বানুর ছেলে মিজান মাথা নিচু করে বললো,

"আম্মা আপনি তো জানেন,রতনদার মায়ের অবস্থা। উনি কি এই বয়সে, গরু নিয়ে হাঁটে যেতে পারবে? রতনদা এইভাবে তার দুইটা বাচ্চা রেখে মরে গেলো।মাসী কি কষ্ট করতেছে বাচ্চা দুইটা নিয়া। সেজন্যই পারভীন বললো, মাসীর কাছ থেকে গরুটা কিনে নিতে।মাসীর খুব টাকার দরকার। দেখলেন তো ,কতো কম দামে দিয়ে দিলো মাসী।আর গরুটা দেখতে কি সুন্দর! এই গরু হাট থেকে কিনলে, কম করে দশ পনেরো হাজার টাকা বেশি দাম পড়বে।"

মিজানের কথায় জাহানারা বানুর রাগ এতটুকু কমলো না, বরং তিনি আরো রেগে গেলেন।

"আসছেন বিবি হাতেম তাঈ! তোমার আব্বারে আগেই বলসিলাম আমি,এই এতিম মেয়ের সাথে তোমার বিয়েটা না দিতে। সুন্দর মেয়ে দেখলো আর পাগল হয়ে ছেলের ব‌উ করে নিয়া আসলো।বাবা মা ছাড়া বড় হ‌ইসে পারভীন। কোনো ধর্ম কর্মের এলেম পাইসে? তুমি কেমন করে তার কথায়, রতনের মায়ের থেকে গরুটা কিনলা? আমার সাথে একবার পরামর্শ করতে পারতা। টাকা কি পুরাটা দিয়া দিসো নাকি? ফেরত দিতে পারবা না গরুটা? এই ভর সন্ধ্যায় রতনের মা কেন আসছে ? আর কি সর্বনাশ করার বাকি আছে?"

জাহানারা বানুর শ্বাস টান শুরু হয়ে গেল।তিনি জোরে জোরে শ্বাস টানছেন আর হাউমাউ করছেন।

পারভীন বাইরে গরু দেখাশোনার তদারকি করছিল। জাহানারা বানুর হৈচৈ শুনে দৌড়ে ঘরে এলো।

"আম্মা শরীর খারাপ লাগছে আপনার?কি নিয়ে এতো রাগারাগি করছেন? ঈদের আগে আপনার শরীর খারাপ হলে এতো ঝামেলা কে সামাল দিবে বলেন তো?"

জাহানারা বানু পারভীনকে ঠেলে সরিয়ে দিলেন।

"কোন সাহসে তুমি মিজানরে হিন্দু বাড়ির গরু কিনতে বললা? রতনের মার কষ্ট কমাইতে গিয়া, আমরা সবাই কি পাপের ভাগী হবো?"

পারভীন এতক্ষনে শাশুড়ি মায়ের রাগের কারণ বুঝতে পারলো।

"আম্মা, হিন্দু বাড়ির গরু কিনতে আমাদের ধর্মে কোন মানা নাই। হিন্দু বাড়ির গরুর দুধ বাজার থেকে কিনে আনি না আমরা? যেকোনো জিনিস, টাকা দিয়ে একবার কিনে নিলে তো, সেটার মালিক‌ও বদল হয়ে যায়।গরু আপনার ছেলে কিনে এনেছে,এটা এখন আমাদের গরু। চাইলে আপনি সিদ্দিক মামাকে ফোন করে জিজ্ঞেস করতে পারেন।"

কথা বলতে বলতে, শাশুড়ির বুকে মালিশের তেলটা বের করে আনলো পারভীন।এই তেলটা মালিশ করলে হাঁপানিতে খুব আরাম হয়।

সিদ্দিক মামার নাম শুনে জাহানারা বানু একটু ঠান্ডা হলেন। সিদ্দিক মামা অনেক বড় আলেম, জাহানারা বানুর খালাতো ভাই। গলার স্বর‌ও একটুখানি নরম হলো এবার।

"রতনের মা কেন আসছে? টাকা পয়সা দেওয়া শেষ না? সিদ্দিককে একটা ফোন করো। আমি কথা বলবো..."

পারভীন ইশারায় সিদ্দিক মামাকে ফোন দিতে বললো মিজানকে। তারপর ইতস্তত করে বললো,

"আম্মা, গরুটা তাদের খুব আদরের ছিল। রতনদার মেয়ে সবিতা, সারাদিন গরুটার সাথে সাথে থাকতো। আজকে ওদের গোয়ালঘরটা খালি হয়ে গেছে, মেয়েটা সকাল থেকে কান্না করছে। সারাদিন তাকে কিচ্ছু খাওয়ানো যায় নি। সেজন্যই মাসী ওকে নিয়ে এখানে এসেছে,গরুটা দেখাতে। আমি সবিতার কাছে গিয়েছিলাম, মেয়েটার গায়ে জ্বর চলে আসছে।"

সিদ্দিক মামা ফোন ধরেছেন, সব শুনে মামা বললেন

"পারভীন আর মিজান একদম ঠিক কাজ করেছে,আপা। কোরবানিতে কোনো সমস্যা তো নেই ই, উল্টা বয়স্ক প্রতিবেশীর কষ্ট কমানোর জন্য তারা অতিরিক্ত স‌ওয়াব পাবে, ইনশাআল্লাহ। কোরবানির গরু আপনি অমুসলিমদের কাছ থেকে নিশ্চিন্তে কিনতে পারেন।শুধু তাই নয় আপা, কোরবানির মাংস‌ও আপনি অমুসলিম প্রতিবেশীকে দিতে পারেন।এটা প্রতিবেশীর হক।আর প্রতিবেশী যদি হিন্দু হয়, এবং গরুর মাংস না খায় তাহলে, আপনার গরু কাটা বা রান্নায় তাদের যেন কোন কষ্ট, অসুবিধা না হয় সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। ইসলাম সম্প্রীতি শিখায়, শান্তি শিখায়...বিবাদ নয়। যেকোনো অমুসলিম যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি তার সাথে বিবাদে জড়াতে পারবেন না। আর সে যদি প্রতিবেশী হয়, তাহলে তো কথাই নেই... প্রতিবেশীকে কোনো অবস্থাতেই কষ্ট দিতে পারবেন না। তার সুবিধা অসুবিধা সবার আগে দেখতে হবে।"

জাহানারা বানু ফোন রেখে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে র‌ইলেন। তার শ্বাসকষ্ট কমে এসেছে। কাঁপা গলায় বললেন,

"আমি যখন খুব ছোট ছিলাম, আমাদের একটা টকটকা লাল গরু ছিল। আমরা তারে লালী ডাকতাম। আমিও সারাদিন গরুটার সাথে সাথে থাকতাম। আম্মা যখন গরুটারে খাওয়াইতো, আমিও আম্মার সাথে খাওয়াইতাম।গরুটারে গোসলের জন্য পুকুরে নামাইলে, আমারেও আব্বা পুকুরের কিনারে বসাইয়া গোসল করাই দিতো।লালীরে যখন বিক্রি করলো, তখন হায়রে আমার কান্দা।লালীরে স্বপ্ন দেইখা ঘুমের মধ্যে চিল্লাইতাম।এই করতে করতে ভয়ানক জ্বর আসলো...ওই সময় থেইকা হাঁপানি শুরু হ‌ইলো। অনেক ডাক্তার কবিরাজ দেখাইয়া জ্বর সারলো।আব্বা এরপর আর কখনো বাড়িতে গরু কিনে নাই। গোয়ালঘর ভাইঙ্গা সেইখানে গাছ গাছালি লাগাই ফেলসে।"
জাহানারা বানু যেন ছোট বেলায় ফিরে গেছেন।

রতনের মা দরজায় এসে দাঁড়ালেন, সাথে ছোট্ট সবিতা। কেঁদে কেঁদে ছোট্ট মেয়েটার চোখ লাল হয়ে গেছে।জাহানারা বানু সবিতাকে নিজের কাছে ডেকে বসালেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন।

"ওমা, মেয়ের তো দেখি জ্বরে গা পুইড়া যায়। পারভীন ওগোরে খাওয়া দেও। তারপরে মেয়েটারে জ্বরের ওষুধ দিও।"

ছেলেকে বললেন, "গরুটা একটু দূরে নিয়া কোরবানি দিস,বাবা। সবিতা যেন না দেখে, কেমন?আর ঈদের পরে একটা সুন্দর একটা বাছুর কিনে রতনের মা'রে দিস। গোয়ালঘর টা খালি থাকলে ভালো দেখায় না।"

জাহানারা বানু শাড়ির আঁচলে চোখ মুছলেন। পারভীন আর মিজান দুই পাশ থেকে মাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে।

#মায়া

লিখেছেন Ruchira Sultana

১. নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।২. ভুল স্বীকার করার মানসিকতা দেখান। "Thank you", "Please" এই কথ...
02/06/2025

১. নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।

২. ভুল স্বীকার করার মানসিকতা দেখান। "Thank you", "Please" এই কথাগুলো বলতে দ্বিধা করবেন না।

৩. কারো কাছে নিজের সিক্রেট শেয়ার করবেন না বা কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না।

৪. অভিজ্ঞতা ছাড়া ব্যবসা করতে যাবেন না।

৫. পর্ণে আসক্ত হবেন না। এতে করে আপনি ক্ষণস্থায়ী সুখের জন্য সুন্দর জীবন হারাবেন।

৫. পরচর্চা করবেন না। যে ব্যক্তি আপনার সামনে অন্যের নিন্দা করে, সে নিশ্চিতভাবে অন্যের সামনে আপনার নিন্দা করে।

৬. গাধার সাথে তর্ক করতে যাবেন না। তর্কের শুরুতেই গাধা আপনাকে তার স্তরে নামিয়ে আনবে, তারপর আপনাকে সবার সামনে অপদস্থ করবে।

৭. পরে করব ভেবে কোনো কাজ ফেলে রাখবেন না। আপনি যদি তা করেন শতকরা ৮০ ভাগ সম্ভাবনা কাজটি আপনি আর কখনোই করতে পারবেন না।

৮. 'না' বলতে ভয় পাবেন না।

৯. স্ত্রীর কারণে বাবা-মাকে বা বাবা মায়ের কারণে স্ত্রীকে অবহেলা করবেন না।

১০. সবাইকে সন্তুষ্ট করতে যাবেন না। এতে আপনি আপনার ব্যক্তিত্ব হারাবেন।

১১. ঝুঁকি ছাড়া সাফল্য আসে না। তাই জীবনে ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিতে ভয় পাবেন না।

১২. স্মার্টফোনে আসক্ত হবেন না। গুগলে জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন না।

১৩. মনের ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেরি করবেন না। কারণ, এই একটি কাজের বিলম্বের জন্য আপনি সারাজীবন পস্তাতে পারেন।

১৩. রিলেশনসিপে অসুখী হলে সেটা আঁকড়ে ধরে থাকবেন না। যে সম্পর্ক মানসিক যন্ত্রণা দেয়, ভেতরে অশান্তি সৃষ্টি করে তা জীবন থেকে দ্রুত মুছে ফেলুন।

১৪. আপনি কখনোই জানেন না যে আপনি স্বপ্নপূরণের ঠিক কতটা কাছাকাছি। তাই, কখনোই লক্ষ্যের পিছু ধাওয়া করা বন্ধ করবেন না। বেশিরভাগ মানুষ সাফল্য লাভের কাছাকাছি গিয়ে হাল ছেড়ে দেয়।

১৫. অকারণে শত্রু বাড়াবেন না।

১৬. কারো ধর্মবিশ্বাসে আঘাত দিয়ে কোনো কথা বলবেন না বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন না।

১৭. বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে একান্ত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও করবেন না। তার সাথে আপনার বিয়ে হবেই বা সে আপনাকে ভবিষ্যতে ব্ল্যাকমেইল করবে না এটা আপনি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারেন না।

১৮. যে আপনার কথা শোনার জন্য প্রস্তুত নয়, তাকে কিছু শেখাতে যাবেন না। সে ঠকবে, ভুল করবে, ধাক্কা খাবে; তারপর একসময় ঠিকই আপনার মূল্য বুঝতে পারবে।

১৯. নিজের সম্মান বিসর্জন দিয়ে মানুষের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করবেন না। যেখানে আপনার সম্মান নেই সেখান থেকে এখনই নিজেকে গুটিয়ে নিন।

২০. টাকার পেছনে দৌড়াতে গিয়ে প্রিয়জনদের বঞ্চিত করবেন না।

২১. যেটা হাতছাড়া হয়ে গেছে সেটা নিয়ে আফসোস করবেন না।

Collected

দেখুন এটি একটি ১,০০০ গ্রাম এক কেজি লোহার বার, কাঁচামাল হিসেবে যার মূল্য মাত্র ১০০ টাকা।পেরেগ অথবা ইস্ত্রু বানালে ১৫০০ টা...
02/06/2025

দেখুন এটি একটি ১,০০০ গ্রাম এক কেজি লোহার বার, কাঁচামাল হিসেবে যার মূল্য মাত্র ১০০ টাকা।

পেরেগ অথবা ইস্ত্রু বানালে ১৫০০ টাকা মত মুল্য হয়।

নাট/বল্টু তৈয়ার করলে ১৭০০ টাকার মত মূল্য হয়।

যদি আপনি এটাকে ঘোড়ার খুরের রাউন্ড ব্যান্ডার বানাতে ব্যবহার করেন, এর মূল্য বেড়ে দাঁড়ায় ২০০০ টাকা।

কাঁচি অথবা দা বটি বানালে, ৩০০০ টাকা মত

সেলাইয়ের সূঁচ তৈরি করলে কয়েক হাজার সুঁচ হবে এর মূল্য হয় প্রায় ৬,০০০ টাকা মত।

গাড়ির পিনিয়ন, বেয়ারিং, ক্লাসপ্লেট বা ইঞ্জিন সংক্রান্ত যন্ত্রাংশ বানালে ১০০০০ টাকার মত মূল্য দাড়ায়।

বন্দুক, কার্তুজ ও বুলেট তৈয়ার হলে যার মূল্য দাঁড়ায় একলক্ষ টাকার অর্ধে।

ঘড়ির স্প্রিং ও গিয়ার তৈরি করলে এর মূল্য পৌঁছে যায় ২ লক্ষ টাকার চেয়ে বেশি উপকরণ তৈরি হবে।।

আর এটাকে যদি উন্নত প্রযুক্তির লেজার উপাদানে রূপান্তর করা হয়, যা কম্পিউটার চিপ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, তখন এই একই লোহার বারের মূল্য দাঁড়ায় ১০০০০০ টাকার চেয়ে বেশি।

আপনার প্রকৃত মূল্য নির্ধারিত হয় আপনি কি দিয়ে তৈরি তার মাধ্যমে নয়, বরং আপনি কীভাবে আপনার দক্ষতাকে বিকশিত করেন এবং তা প্রয়োগ করেন, তার উপর। দেখবেন আপনার মুল্য বাড়বে কল্পনাতীত। যেখানে আপনার সঠিক মুল্যায়ন না হলে দ্রুত সরে যান। পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার দিবেন, নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলবেন।

Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রা...
01/06/2025

Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।
এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।

ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন-

HMT (ঘড়ি)
DYANORA (TV)
MURPHY (radio)
NOKIA (Mobile)
RAJDOOT (bike)
AMBASSADOR (গাড়ি)

এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।

এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে।

আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান-

UBER কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই। তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-ভাড়ার কোম্পানি হল UBER.

Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই।

একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ।

নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে যাবে।

সামনের 20 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে।

তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।

গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে।

গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না।

ভেবে দেখুন, আজ থেকে 10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে।

টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার।

যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে থাকুন।

সাফল্যকে সাথে রাখুন, সময়ের সাথে থাকুন।

জানিনা এটা কার লেখা, অনেক বছর আগে পড়েছিলাম, খুব ভালো লেগেছিল, নতুন করে আবার পড়ার সুযোগ হলো তাই সংগ্রহ করে শেয়ার করলাম।
Collected

কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে২৮,০০০ গুণ বেশি। : ► প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা)।: ► একম...
31/05/2025

কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে
২৮,০০০ গুণ বেশি।
: ► প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা)।
: ► একমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষের রক্ত খায়।
: ► মাছি ঘন্টায় ৮ কিলোমিটার উড়তে পারে ।
: ► পুরুষ ব্যাঙই বর্ষকালে ডাকে, আর তা শুনে কাছে আসে স্ত্রী ব্যাঙ।
: ► হামিং বার্ড পাখি পিছনের দিকে উড়তে পারে ।
: ► গিরগিটি একই সময়ে তার চোখ
দুটি দুই দিকেই নাড়তে পারে।
: ► টিকটিকি এক সঙ্গে ৩০টি ডিম পাড়ে ।
: ► মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
: ► একমাএ পিঁপড়াই কোনদিন ঘুমায় না।
: ► সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর
মাটির নিচে ঘুমায়। তারপর মাটি থেকে বেড়িয়ে এসে
চিৎকার করতে করতে ৩ দিনের মাথায় মারা যায়।
: ► সিংহের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
: ► অনেকের ধারণা হাঙ্গর মানুষকে হাতের কাছে পেলে মেরে ফেলে। কিন্তু মানুষের হাতেই বেশী হাঙর মারা পড়েছে।
: ► কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।
: ► আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করে দেখতে
পারেন।
: ► আপনি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ হবে তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো যাবে।
: ► একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ ঘুরে আসতে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।
: ► আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১ সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটি গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে প্রায় ৩ হাজার বছর।
: ► অনেকের ধারণা শামুকের দাঁত নেই। অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাঁত আছে।
:▬► চোখ খুলে হাঁচি দেয়া সম্ভব না।
: ► বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ কুকুর পারে ১০ রকম।
:▬►পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই পোকামাকড়।
: ►একটি তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া
৯দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এরপর
তারা সাধারণত খাদ্যাভাবে মারা যায়।
✅✅✅

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে 🥰পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকাখুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অ...
23/05/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে 🥰
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০টি শব্দের অর্থের তালিকা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

🟢 রাঙ্গামাটি জেলার ৫৪টি দর্শনীয় স্থান সমূহ নিচে দেয়া হলো 👇🟢১. সাজেক ভ্যালি২. কাপ্তাই লেক৩. শুভলং ঝর্ণা৪. ঝুলন্ত ব্রিজ৫. ...
22/05/2025

🟢
রাঙ্গামাটি জেলার ৫৪টি দর্শনীয় স্থান সমূহ নিচে দেয়া হলো 👇

🟢
১. সাজেক ভ্যালি
২. কাপ্তাই লেক
৩. শুভলং ঝর্ণা
৪. ঝুলন্ত ব্রিজ
৫. রাজবন বিহার
৬. চাকমা সার্কেল চীফের বাড়ি
৭. পলওয়েল পার্ক
৮. কাপ্তাই - আসামবস্তি রোড
৯. কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র
১০. কাট্টলী বিল
১১. আসামবস্তী ব্রীজ
১২. বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থল
১৩. যমচুক পাহাড়
১৪. ফুরোমন পাহাড়
১৫. কংলাক পাহাড়
১৬. পাহাড়ি গ্রাম
১৭. কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান
১৮. ধূপপানি ঝর্ণা
১৯. মুপ্পোছড়া ঝর্ণা
২০. সিজুক ঝর্ণা ১ ও ২
২১. সিকাম তৈসা ঝর্ণা
২২. ধুলোবন ছড়া/সাদরা ট্রেইল
২৩. হাজাছড়া ঝর্ণা
২৪. ন-কাটা ছড়া ঝর্ণা
২৫. তুই-কু-তুমু ঝর্ণা
২৬. গাছকাটা ঝর্ণা
২৭. রাইংখ্যং পুকুর
২৮. শিলছড়ি ঝরনা
২৯. রদংকাবা ঝরনা
৩০. চিবে ঝরনা
৩১. চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার
৩২. ওয়াগ্গা চা এস্টেট
৩৩. নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট
৩৪. আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার
৩৫. হ্যাপি আইল্যান্ড
৩৬. লেকভিউ আইল্যান্ড
৩৭. বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্ম
৩৮. ডলুছড়ি জেতবন বিহার
৩৯. তিনটিলা বনবিহার
৪০. বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
৪১. কর্ণফুলী পেপার মিল
৪২. গিরি নন্দিনী পিকনিক স্পট
৪৩. নিউজিল্যান্ড খ্যাত উগলছড়ি বিল
৪৪. প্রশান্তি পার্ক (জাতীয় উদ্যান)
৪৫. বিজিবি জুম রেস্তোরা ও পিকনিক স্পট
৪৬. খেদারমারা ভাবনা কেন্দ্র ও চা বাগান,
৪৭. অজলচুগ বন বিহার,
৪৮. ঘাগড়া কলাবাগান ঝর্ণা
৪৯. হরিণা বিজিবি জোন
৫০. ডুলুছড়ি জেত বন বিহার
৫১. রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু
৫২. রাজস্থলী ফারুয়া সীমান্ত সড়ক
৫৩. আমতলী ধর্মোদয় বনবিহার, জুরাছড়ি
৫৪. পাংখোয়া স্বর্গপল্লী

সময়টা ২০২০ সাল
03/05/2025

সময়টা ২০২০ সাল

অরন্যক রিসোর্ট, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
01/05/2025

অরন্যক রিসোর্ট, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

আলহামদুলিল্লাহ 💙আবারও বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে আনলো হাফেজ সালেহ্ আহমেদ তাকরীম। 🇧🇩❤️এই বছর ২৬তম আসরে আবারও দুবাই আন্তর্...
15/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ 💙
আবারও বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে আনলো হাফেজ সালেহ্ আহমেদ তাকরীম। 🇧🇩❤️

এই বছর ২৬তম আসরে আবারও দুবাই আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অধিকার করেছেন। বাংলার অহংকার হাফেজ সালেহ্ আহমেদ তাকরীম। 🇧🇩🌸

11/12/2023

Soldier⚔️

Address

Rangamati

Telephone

+8801871148380

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mr Ryder 01 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mr Ryder 01:

Share

Category