আমাদের লংগদু উপজেলা - Amader Langadu Upazila

আমাদের লংগদু উপজেলা - Amader Langadu Upazila সবুজ প্রকৃতি আর চারপাশে হ্রদের নীল জল?

লংগদু উপজেলার প্রকাশনা বৃত্তান্তমাহমুদুল হাসান সোহাগঃ-রাঙ্গামাটি জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় উপজলা ল...
06/09/2022

লংগদু উপজেলার প্রকাশনা বৃত্তান্ত

মাহমুদুল হাসান সোহাগঃ-

রাঙ্গামাটি জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় উপজলা লংগদু। এ উপজেলা থেকে এখন পর্যন্ত কোন দৈনিক কিংবা সাপ্তাহিক সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়নি। রেজিষ্ট্রেশনকৃত কোন পত্র-পত্রিকা না থাকলেও অনিয়মিতভাবে মাসিক, ত্রৈমাসিক কিংবা বার্ষিক সাময়িক পত্র প্রকাশিত হয়েছে এ প্রত্যন্ত উপজেলাটি থেকে। যতটুকু জানা যায় এই উপজেলা থেকে সর্বপ্রথম চৌধুরী আতাউর রহমান রানা সম্পাদিত "আরণ্যক" নামে প্রথম সাময়িক পত্র প্রকাশিত হয়। এছাড়া উপজেলা থেকে সুচনা, পূর্বাচল, উদ্দীপ্ত, ভোরের আলো, অগ্রযাত্রা, দর্পণ, দিশারী, তারুণ্যের কলম ইত্যাদি নামে সাময়িক পত্র প্রকাশিত হয়। সবগুলো প্রকাশনার তথ্য হাতে নেই, তবে যে প্রকাশনাগুলো সংগ্রহ করতে পেরেছি সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।

পত্র-পত্রিকা একটা জনপদের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে পারে। এ সকল তথ্য জনপদের মানুষের সামনে এগিয়ে চলার পথে গুরুত্বপূর্ণ পাথেয় হিসেবে কাজ করে।

আরণ্যকঃ- চৌধুরী আতাউর রহমানের সম্পাদনায় লংগদু উপজেলা থেকে 'আরণ্যক' নামে একটি সাময়িকী প্রকাশিত হয়। এ প্রকাশনার সাথে লংগদু প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ এখলাস মিঞা খান সম্পৃক্ত ছিলেন। মনে করা হয় এটিই লংগদু উপজেলা থেকে প্রকাশিত প্রথম সাময়িকপত্র।

সুচনাঃ- ১৯৮৭ সালের ২৬ মার্চ শাওন আমিনের সম্পাদনায় 'সুচনা' ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়েছিল। সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ সরকার এ ম্যাগাজিন প্রকাশে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলেন।

পূর্বাচলঃ- রাবেতা মডেল কলেজ ( বর্তমান লংগদু মডেল কলেজ) এর বার্ষিক প্রকাশনা পূর্বাচল। কলেজের কলেজের ছাত্র-শিক্ষক ও বিশিষ্টজনের লেখা নিয়ে প্রায় প্রতি বছর প্রকাশিত হতো। সম্পাদক খোন্দকার হাসান আলী।

উদ্দীপ্তঃ- রাবেতা মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাময়িকী 'উদ্দীপ্ত'। সম্পাদক অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষক মামুন ইবনে মিজান।

ভোরের আলোঃ- মাহমুদুল হাসান সোহাগ এর সম্পাদনায় ২০১১ সাল থেকে অনিয়মিত ভাবে বেশ কিছু সংখ্যা প্রকাশিত হয়।

অগ্রযাত্রাঃ- মাহমুদুল হাসান সোহাগ এর সম্পাদনায় 'অগ্রযাত্রা' সাময়িকীর কয়েকটি সংখ্যা প্রকাশিত হয়।
উপজেলার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে এ প্রকাশনাটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।

দর্পণঃ- মোঃ মঞ্জুরুল হকের সম্পাদনায় লংগদু উপজেলার গুলশাখালী থেকে প্রকাশিত হয়। উপদেষ্টা সম্পাদক সৈয়দ ইবনে রহমত। ৩২ পৃষ্ঠার এ সংকলনটি বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রকাশিত হয়।

তারুণ্যের কলমঃ-২০১৯ সাল থেকে স্থানীয় নবীন-প্রবীণ লেখকদের লেখা নিয়ে বেশ কিছু সংখ্যা প্রকাশিত হয়। এ প্রকাশনাটি এখনো প্রকাশিত হচ্ছে।

দিশারীঃ- ফরমার স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন অফ গুলশাখালীর বার্ষিক প্রকাশনা 'দিশারী'। সম্পাদক সৈয়দ ইবনে রহমত। প্রথমে দেয়ালিকা, ছোট কলেবরে সাময়িকীর ধাপ পেরিয়ে ২০১৭ সালে প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। প্রকাশনাটি জেলার মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। ২০২২ সালে ম্যাগাজিনের দ্বিতীয় সংখ্যা প্রকাশিত হয়।

এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে দেয়াল পত্রিকা প্রকাশের তথ্য পাওয়া যায়। একটি জনপদের সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চায় সংবাদপত্র, সাময়িকপত্র ও দেয়াল পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। পরবর্তীতে লংগদু উপজেলা থেকে প্রকাশিত বই, লেখক ও সাংবাদিকদের নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে। (সংশোধিত)

*****
দৈনিক গিরিদর্পণ, ১৬ মে ২০২২

21/07/2022
লোকটি কে জানেন?ছবিটির বেশ কয়েকটি ব্যাপার লক্ষ্যনীয়।• তার মাথার টিকিটি দেয়ালের সঙ্গে বাঁধা।• চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটি ভা...
29/06/2022

লোকটি কে জানেন?

ছবিটির বেশ কয়েকটি ব্যাপার লক্ষ্যনীয়।

• তার মাথার টিকিটি দেয়ালের সঙ্গে বাঁধা।
• চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটি ভাঙ্গা।
• তার টেবিলে অতিরিক্ত বইয়ের স্তুপ নেই।
• দরজা বন্ধ।

তিনি একান্ত মনোনিবেশ সহকারে পড়ছেন। তার ব্যাপারে জনশ্রুতি আছে যে, তিনি এক বই দুইবার পড়তেননা।

♦তিনি টিকিটি বেঁধে রেখেছেন কারন এটা হাওয়ার দুলুনীতে পড়ার মনোযোগ নষ্ট করে। আর ঝিমুনি আসলে এটাতে টান লেগে ঝিমুনি ছুটে যাবে।

♦তিনি চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটা ভেঙ্গে ফেলেছেন কারন এতে হেলান দিলে তাকে আলস্য ঘিরে ধরবে।

♦তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অন্যদিকে ছুটে যাক।

আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া।

ছবির মানুষটি আর কেউ নয়। প্রবাদ প্রতিম পন্ডিত

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

💚💚💚💚
13/06/2022

💚💚💚💚

লংগদু উপজেলার ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতা💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙
13/06/2022

লংগদু উপজেলার ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতা💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙

লংগদু এসে কোথায় থাকবেন?তিনতলা বিশিষ্ট লংগদু উপজেলা রেস্ট হাউসে থাকতে পারেন যা লংগদু সদরে অবস্থিত। অথবা মাইনীমুখে অবস্থিত...
10/06/2022

লংগদু এসে কোথায় থাকবেন?

তিনতলা বিশিষ্ট লংগদু উপজেলা রেস্ট হাউসে থাকতে পারেন যা লংগদু সদরে অবস্থিত। অথবা মাইনীমুখে অবস্থিত রাবেতা গেস্ট হাউজে থাকতে পারবেন কিংবা মাইনীমুখ বন বিভাগের রেস্ট হাউজে থাকতে পারেন।

এছাড়াও বর্তমানে উন্নত এবং মানসম্মত হোটেলের ব্যবস্থা রয়েছে।

লংগদুর দর্শনীয় স্থানসমূহবনশ্রী রেস্ট হাউজ – মাইনীমুখমাইনীমুখ বাজার মসজিদতিনটিলা বন বিহারডুলুছড়ি জেতবন বিহারবায়তুশ শরফ...
10/06/2022

লংগদুর দর্শনীয় স্থানসমূহ

বনশ্রী রেস্ট হাউজ – মাইনীমুখ

মাইনীমুখ বাজার মসজিদ

তিনটিলা বন বিহার

ডুলুছড়ি জেতবন বিহার

বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স

কাট্টলী বিল

কাট্টলী বাজার

গরুসটাং পাহাড়

থলছাপ পাহাড়

কাকপাড়ীয়া প্রাকৃতিক বনভূমি

পাবলাখালী অভয়ারণ্য ও পাবলাখালী গেইম

অভয়ারণ্য

যমচুগ বন বিহার

বনস্মৃতি রেস্ট-হাউস – পাবলাখালী।

সবুজ প্রকৃতি আর চারপাশে হ্রদের নীল জলরাশি। লেকের অংশজুড়ে মাছ ধরার সারি সারি নৌকা। ছোট ছোট দ্বীপ আর দূর পাহাড়ের সারি। দ্ব...
10/06/2022

সবুজ প্রকৃতি আর চারপাশে হ্রদের নীল জলরাশি। লেকের অংশজুড়ে মাছ ধরার সারি সারি নৌকা। ছোট ছোট দ্বীপ আর দূর পাহাড়ের সারি। দ্বীপগুলোর ঠিক উপরে ছোট ছোট ঘর। প্রত্যেক ঘরের ঘাটে বেঁধে রেখেছে একটি করে নৌকাও। এ দৃর্শ্যটি রাঙামাটির সদর থেকে লঞ্চ করে লংগদু উপজেলায় যাওয়ার পথেই। যাওয়ার পথের এ দৃশ্যই মনে করিয়ে দেয় আরও কত সৌন্দয্য নিয়ে বসে আছে প্রকৃতির রুপসীকন্যা এ লংগদু। রাঙামাটির সদর থেকে লংগদু উপজেলার দুরত্ব ৭৬ কিলোমিটার। ৩৮৯ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ লংগদু উপজেলার মানুষের প্রধান অর্থনীতি কৃষি ফসলাদি ধান, তামাক, তরমুজ, হলুদ, আদা, শাকসবজি। প্রধান ফল-ফলাদি কাঁঠাল, আম, লিচু, কলা, লেবু, নারিকেল, আখ, আনারস। প্রধান রপ্তানি দ্রব্য তরমুজ, কলা, কাঁঠাল,হলুদ, আদা, মাছ। এছাড়াও লংগদু উপজেলার কাট্টলী বিলে প্রচুর পরিমাণে মিঠাপানির মাছ পাওয়া যায়। এখানে সবকিছুর দাম একেবার সস্তা। কমলা যেখানে চট্টগ্রাম শহরে ডজন প্রতি গুনতে হয় ১৫০-১৬০ টাকা সেখানে এখানে পাওয়া যায় মাত্র ৫০ টাকায়।

কাট্টলী বিলে শীতকালে আগমন ঘটে অতিথি পাখির। ঝাঁকে ঝাঁকে এ পাখি এসে বসে। কাট্টলী বিল তাদের কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠে বিলজুড়ে। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে নিরাপদ স্থান হিসেবে বেছে নিয়েছে এ বিলটি। পানকৌড়ি আর নানা জাতের পাখির ঝাঁক বিলের চারপাশে। যারা আসেন তারা মূলত শীতের পাখি দেখতেই কাট্টলি বিলেই আসেন। মাছের প্রাচুর্যের কারণে কাট্টলি বিল পাখিদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এখন। ছোট সরালি, টিকি হাঁস, বড় সরালি, মাথা মোটা টিটি, গাঙচিল, গাঙ কবুতর, চ্যাগা, চখাচখিসহ নানান প্রজাতির পাখির ঝাঁকে মুখরিত থাকে এ বিল।

10/06/2022
💙💙
10/06/2022

💙💙

Address

Rangamati

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমাদের লংগদু উপজেলা - Amader Langadu Upazila posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আমাদের লংগদু উপজেলা - Amader Langadu Upazila:

Share