https://www.facebook.com/120316300963740/

𝑽𝑬𝑵 𝑺𝑯𝑼𝑽𝑶 𝑩𝑯𝑨𝑵𝑻𝑬, Rangamati (2025)

15/01/2025

শ্রদ্ধেয় বনভান্তে ত্রিপিটক পড়তে বলেছেন জ্ঞান লাভের জন্য। দুঃখ মুক্তি নির্বাণ লাভের জন্য। বুদ্ধ শাসন উন্নতি ও শ্রীবৃদ্ধির জন্য।

আর আমাদের বিনয়ধর- ত্রিপিটক বিশারদ ভিক্ষুরা জ্ঞান লাভ আর দুঃখমুক্তি পরিবর্তে যা খুজে পেয়েছেঃ

(1) সংঘটাকা দিয়ে বিল পরিশোধ করলে কারেন্ট ব্যবহার করা যাবেনা। মোবাইল ফোন চার্জ দেওয়া যাবে না।

কিন্তু ফ্যানের বাতাস খাওয়া যাবে। লাইট জালানো যাবে। কম্পিউটার - ল্যাপটপ চালানো যাবে।

(2) সংঘটাকা দিয়ে কেনা মোটরের পানি ব্যবহার করা যাবে না, খাওয়া যাবে না। কিন্তু সংঘটাকা দিয়ে নির্মিত বিল্ডিং এ থাকা যাবে।

(3) বিহারের এলাকায় রান্না করা পালা স্বীয়ং খাওয়া যাবে না। কিন্তু বাইরে থেকে অর্ডার দিয়ে খাওয়া যাবে।

(4) বিহারের ভিতরে ষ্টোর রাখা যাবে না কিন্তু ষ্টোর থেকে এনে জিনিসপত্র ব্যবহার করা যাবে।

(5) ঘ্যাংঘর অপরিশুদ্ধ। ভিক্ষু সংঘ অপরিশুদ্ধ। কিন্তু সেই ঘ্যাংঘর নির্মাণ করার সময় 17 বৎসর আগে নিজেরাই সম্মতি দিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সম্মতি দেওয়ার পর পরবর্তীতে সম্মতি অস্বীকার করতে পারে কি? না জেনে না বুঝে সম্মতি দেওয়া যায় কি? নিজেই উপসম্পদা দেয়া ভিক্ষুকে 17 বৎসর পর তুমি ভিক্ষু নয় বলতে পারে কি?

আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে
বিনয় মতে "পারে না"

কিন্তু বর্তমান কিছু বিনয়ধর ভিক্ষু বলবে "পারে"

এর থেকে বুঝা যায় বর্তমান বিনয়ধর- ত্রিপিটক বিশারদ কিছু ভিক্ষু নিজের উদ্দেশ্য মতাবেক ব্যাখ্যা করবে আর বলবে "বুদ্ধ বিনয়"